শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪০, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

পারিবারিক সহিংসতা কতটা ভয়ঙ্কর!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পারিবারিক সহিংসতা কতটা ভয়ঙ্কর!

নাম তার ক্যাথরিন নাইট। অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম কুখ্যাত হিসেবে পরিচিত তিনি। যদিও অনেক কুখ্যাত খুনির মতো একাধিক খুন তিনি করেননি। করেছিলেন মাত্র একটি খুন। তবে ওই একটি খুনের নৃশংসতা এবং বিভীষিকার কারণেই কুখ্যাত অপরাধী হিসেবে গণ্য করা হয় তাকে। তবে তার জীবনের গল্প বড়ই বিভীষিকাময়। কারণ তার জীবন ছিল সহিংসতা ও যৌন নির্যাতনে ভরা। তারই অন্তিম পরিণতি ছিল প্রেমিককে খুন করা।

প্রেমিককে কুপিয়ে খুন করে তার মরদেহ টুকরো টুকরো করে স্যুপ বানিয়ে খেয়েছিলেন ক্যাথরিন। সেই কাজের জন্য জঘন্যতম অপরাধীর তকমা পেয়েছেন তিনি।

কীভাবে এত নৃশংস হয়ে উঠলেন ক্যাথরিন?

১৯৫৫ সালের ২৪ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়ার টেনটারফিল্ডে ক্যাথরিনের জন্ম। ক্যাথরিনের মা বারবারা রাউহান বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন স্বামীর বন্ধু কেন নাইটের সঙ্গে। সেই সম্পর্ক অনেক দূর পর্যন্ত গড়ায়। গর্ভবতী হয়ে পড়েন বারবারা। জন্ম নেন ক্যাথরিন।

ক্যাথরিন এবং কেনের সম্পর্কের কথা ছোট্ট রক্ষণশীল শহর টেনটারফিল্ডে অল্প সময়ের মধ্যেই ছড়িয়ে পড়ে। বারবারা গর্ভবতী হতেই তাকে ছেড়ে চলে যান কেন। তার স্বামী বারবারা এবং ক্যাথরিন দু’জনকেই আশ্রয় দেন। মুখে মেনে নিলেও মন থেকে ক্যাথরিনকে মেয়ে হিসেবে মানতে পারেননি বারবারার স্বামী এবং পরিবারের বাকি সদস্যরা।

বারবারার স্বামী সারা দিন মত্ত অবস্থায় থাকতেন এবং ক্যাথরিনের সামনেই বারবারাকে দিনে একাধিকবার ধর্ষণ করতেন। ক্যাথরিন দাবি করেছিলেন, পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য বছরের পর বছর তাকে যৌন নিপীড়ন করেছিলেন।

নিজের উপর হওয়া নির্যাতনের ‘রাগ’ স্কুলে অন্য বাচ্চাদের উপর মেটাতেন ক্যাথরিন। সহপাঠীসহ অন্যান্য বাচ্চাদের মারধর করা এবং ভয় দেখানোর অপরাধে ক্যাথরিনকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর পরিবার থেকে তাকে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতে পাঠানো হয়। কিন্তু সেই কাজ ছেড়ে মাত্র ১৬ বছর বয়সে ক্যাথরিন একটি কসাইখানায় কাজ শুরু করেন।

মাংস কাটার কাজ ক্যাথরিন এতটাই পছন্দ করতেন যে, তিনি নাকি নিজের বিছানার কাছে সব সময় কসাইয়ের ছুরির একটি সেট ঝুলিয়ে রাখতেন।

কসাইয়ের দোকানে কাজ করার সময় ডেভিড কেলেটের সঙ্গে পরিচয় হয় ক্যাথরিনের। ডেভিডও ছিলেন ক্যাথরিনের বাবার মতো পানাসক্ত। সব সময়ই তিনি মারপিটে জড়িয়ে পড়তেন। মনে মনে এ রকম একজনকেই জীবনসঙ্গী হিসেবে খুঁজছিলেন ক্যাথরিন।

ডেভিড এবং ক্যাথরিন একে অপরকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। ডেভিডকে মেয়ের রণচণ্ডী রূপ সম্পর্কে আগে থেকেই জানিয়ে রেখেছিলেন মা বারবারা। ১৯৭৪ সালে ডেভিডকে বিয়ে করেন ক্যাথরিন। তবে বিয়ের পর দিনই ডেভিডকে খুন করার চেষ্টা করেছিলেন ক্যাথরিন।

বিয়ের পরের রাতে ক্যাথরিন এবং ডেভিড তিনবার সহবাস করেন। এরপর ডেভিড হাঁফিয়ে যান। কিন্তু ক্যাথরিন তাকে আরও একবার সহবাসের জন্য জোর করতে থাকেন। ডেভিড ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়লে ক্যাথরিন তাকে গলা টিপে খুন করার চেষ্টা করেন। ডেভিডের ঘুম ভেঙে যাওয়ায় তিনি ক্যাথরিনকে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দেন। এরপরও সেই সম্পর্ক ১২ বছর চলেছিল।

এর মধ্যেই ডেভিড একাধিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এর মধ্যেই একটি সম্পর্কের কথা জানতে পেরে রেগে গিয়ে নিজের দু’ মাসের কন্যাসন্তানকে ট্রেন লাইনে ফেলে দিয়ে আসেন ক্যাথরিন। সে সময় কোনওক্রমে রক্ষা পেয়েছিল ওই শিশু। শুধু তা-ই নয়, নিজের আরও এক সন্তানকে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিলেন ক্যাথরিন।

ক্যাথরিনকে মানসিক চিকিৎসাকেন্দ্রে ভর্তি করানো হয়। কিন্তু সেখান থেকে ছাড়া পেয়েও তার চরিত্রের বদল হয়নি। মানসিক চিকিৎসাকেন্দ্র থেকে ফেরার পরপরই এক গাড়ি মেকানিককে খুন করার চেষ্টা করেন ক্যাথরিন। ক্যাথরিনের মেজাজ সামলাতে না পেরে ডেভিড বাড়ি ছেড়ে চলে যান।

১৯৮৬ সালে ডেভিডের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরপরই ক্যাথরিন স্থানীয় খনি শ্রমিক ডেভিড সান্ডার্সের সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন।

কয়েক মাসের মধ্যে ক্যাথরিন ও তার দুই মেয়েকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসেন সান্ডার্স। কিন্তু সান্ডার্সকেও সব সময় সন্দেহের চোখে দেখতেন ক্যাথরিন। দ্রুত তাদের সম্পর্কে তিক্ততা বাড়ে। একে অপরকে মারধরও বাড়তে থাকে।

একদিন সান্ডার্সের সামনেই তার পোষা কুকুর ডিঙ্গোর গলা কেটে খুন করেন ক্যাথরিন। এরপর থেকে ক্যাথরিনকে রীতিমতো ভয় পেতে শুরু করেন সান্ডার্স। আরও এক বছর একসঙ্গে থাকে এই যুগল। এক কন্যাসন্তানেরও জন্ম দেন ক্যাথরিন। মেয়ের জন্মের পরপরই একদিন ঝামেলার সময় সান্ডার্সকে কাঁচি দিয়ে খুন করার চেষ্টা করেন ক্যাথরিন। অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে সান্ডার্স বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান।

এরপর জন চিলিংওয়ার্থ নামে একজনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান ক্যাথরিন। তারা একসঙ্গে তিন বছর ছিলেন এবং সেই সময় ক্যাথরিন প্রথম পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। ক্যাথরিন এবং জনের সম্পর্ক ভালই ছিল। এরপর চার্লস থমাস প্রাইস নামে এক খনি শ্রমিকের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন ক্যাথরিন। আস্তে আস্তে ক্যাথরিনের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়ে আলাদা থাকতে শুরু করেন জন।

অন্যদিকে, ক্যাথরিন এবং চার্লসের প্রেম জমে ওঠে। চার্লসের দুই ছেলেও ক্যাথরিনকে পছন্দ করতে শুরু করে। ক্যাথরিন এবং তার সন্তানদের নিজের বাড়িতে নিয়ে যান চার্লস। কয়েক মাসের মধ্যেই চার্লসকে বিয়ের প্রস্তাব দেন ক্যাথরিন। কিন্তু চার্লস রাজি না হওয়ায় ক্যাথরিন আরও হিংস্র হয়ে ওঠেন।

রেগে গিয়ে চার্লসের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ আনেন ক্যাথরিন। এর ফলে চার্লসকে চাকরি থেকে বরখাস্তও করা হয়। রেগে গিয়ে ক্যাথরিনকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন চার্লস। কিন্তু কয়েক মাস পর তারা আবার মেলামেশা শুরু করেন। তবে ক্যাথরিনকে আর ঘরে আনেননি চার্লস।

২০০০-এর ফেব্রুয়ারিতে একদিন রাতে চার্লসের সঙ্গে ঝামেলার পর তাকে খুন করার চেষ্টা করেন ক্যাথরিন। ক্যাথরিন তার ছেলেদেরও খুন করতে পারে ভেবে উদ্বেগ প্রকাশ করেন চার্লস। বন্ধুদের আগে থেকেই জানিয়ে রাখেন যে, কোনও দিন তিনি বা তার দুই ছেলে যদি নিখোঁজ হন, তাহলে বুঝে নিতে যে ক্যাথরিন তাদের খুন করেছেন।

চার্লসের আশঙ্কাই সত্যি হয়েছিল। ২০০০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি চার্লস অফিস থেকে কাজ করে বাড়ি ফেরেন। ক্যাথরিনও তখন চার্লসের সঙ্গে দেখা করতে আসেন। রাতের খাবার খেয়ে এবং টিভি দেখে রাত ১১টা নাগাদ তারা ঘুমাতে যান। এর আগে সহবাসও করেন তারা।

চার্লস ঘুমিয়ে পড়তেই বিছানা থেকে উঠে রান্নাঘর থেকে একটি মাংস কাটার ছুরি নিয়ে আসেন ক্যাথরিন। সেই ছুরি দিয়ে ৩৭ বার কোপ মারেন চার্লসের বুকে। চার্লস প্রথম আঘাতের পর জেগে উঠলেও প্রাণ বাঁচাতে পারেননি।

চার্লসকে খুনের পর মরদেহ টানতে টানতে ঘরের বাইরে নিয়ে যান ক্যাথরিন। লাশের শরীর থেকে চামড়া ছাড়িয়ে তা মাংস ঝুলিয়ে রাখার হুকে আটকে দেন। মরদেহ থেকে মাথা কেটে নিয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলা হয় বাকি দেহাংশ। শুধু তা-ই নয়, শরীরের টুকরোগুলো আলু, কুমড়া, পেঁয়াজ, বিট, বাঁধাকপি, স্কোয়াশের সঙ্গে রান্না করে একটি স্যুপ তৈরি করেন ক্যাথরিন। তৃপ্তি করে সেই স্যুপের অনেকটা খেয়েও নেন তিনি। পরে ওষুধ খেয়ে বাকি দেহাবশেষের পাশেই ঘুমিয়ে পড়েন ক্যাথরিন।

চার্লস কাজে আসা বন্ধ করার কয়েক দিনের মধ্যে তার সহকর্মীদের অভিযোগের ভিত্তিতে ক্যাথরিনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আদালতে ক্যাথরিনের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ প্রমাণিত হয়। পুলিশ আদালতে জানায়, চার্লসের শরীরের অঙ্গগুলো তার সন্তানদেরও রান্না করে খাওয়ানোর পরিকল্পনা করেছিলেন ক্যাথরিন। খুন করার নৃশংসতা হতবাক করেছিল বিচারককে।

বিচারক শুনানি শেষে রায় দেন, ক্যাথরিনকে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত যেন একদিনের জন্যও জেলের বাইরে বের হতে না দেওয়া হয়। তারপর থেকেই তিনি ‘সিলভারওয়াটার উইমেনস’ সংশোধনাগারে বন্দি। বর্তমানে তার বয়স ৬৭।

এই গল্প থেকেই বোঝা যায় পারিবারিক সহিংসতা কতটা ভয়ঙ্কর! পারিবারিক সহিংসতার কারণেই এমন নৃশংস হয়ে উঠেছিলেন ক্যাথরিন। সূত্র: ডেইলি মেইল, দ্য গার্ডিয়ান

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা