শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪০, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

পারিবারিক সহিংসতা কতটা ভয়ঙ্কর!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পারিবারিক সহিংসতা কতটা ভয়ঙ্কর!

নাম তার ক্যাথরিন নাইট। অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম কুখ্যাত হিসেবে পরিচিত তিনি। যদিও অনেক কুখ্যাত খুনির মতো একাধিক খুন তিনি করেননি। করেছিলেন মাত্র একটি খুন। তবে ওই একটি খুনের নৃশংসতা এবং বিভীষিকার কারণেই কুখ্যাত অপরাধী হিসেবে গণ্য করা হয় তাকে। তবে তার জীবনের গল্প বড়ই বিভীষিকাময়। কারণ তার জীবন ছিল সহিংসতা ও যৌন নির্যাতনে ভরা। তারই অন্তিম পরিণতি ছিল প্রেমিককে খুন করা।

প্রেমিককে কুপিয়ে খুন করে তার মরদেহ টুকরো টুকরো করে স্যুপ বানিয়ে খেয়েছিলেন ক্যাথরিন। সেই কাজের জন্য জঘন্যতম অপরাধীর তকমা পেয়েছেন তিনি।

কীভাবে এত নৃশংস হয়ে উঠলেন ক্যাথরিন?

১৯৫৫ সালের ২৪ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়ার টেনটারফিল্ডে ক্যাথরিনের জন্ম। ক্যাথরিনের মা বারবারা রাউহান বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন স্বামীর বন্ধু কেন নাইটের সঙ্গে। সেই সম্পর্ক অনেক দূর পর্যন্ত গড়ায়। গর্ভবতী হয়ে পড়েন বারবারা। জন্ম নেন ক্যাথরিন।

ক্যাথরিন এবং কেনের সম্পর্কের কথা ছোট্ট রক্ষণশীল শহর টেনটারফিল্ডে অল্প সময়ের মধ্যেই ছড়িয়ে পড়ে। বারবারা গর্ভবতী হতেই তাকে ছেড়ে চলে যান কেন। তার স্বামী বারবারা এবং ক্যাথরিন দু’জনকেই আশ্রয় দেন। মুখে মেনে নিলেও মন থেকে ক্যাথরিনকে মেয়ে হিসেবে মানতে পারেননি বারবারার স্বামী এবং পরিবারের বাকি সদস্যরা।

বারবারার স্বামী সারা দিন মত্ত অবস্থায় থাকতেন এবং ক্যাথরিনের সামনেই বারবারাকে দিনে একাধিকবার ধর্ষণ করতেন। ক্যাথরিন দাবি করেছিলেন, পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য বছরের পর বছর তাকে যৌন নিপীড়ন করেছিলেন।

নিজের উপর হওয়া নির্যাতনের ‘রাগ’ স্কুলে অন্য বাচ্চাদের উপর মেটাতেন ক্যাথরিন। সহপাঠীসহ অন্যান্য বাচ্চাদের মারধর করা এবং ভয় দেখানোর অপরাধে ক্যাথরিনকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর পরিবার থেকে তাকে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতে পাঠানো হয়। কিন্তু সেই কাজ ছেড়ে মাত্র ১৬ বছর বয়সে ক্যাথরিন একটি কসাইখানায় কাজ শুরু করেন।

মাংস কাটার কাজ ক্যাথরিন এতটাই পছন্দ করতেন যে, তিনি নাকি নিজের বিছানার কাছে সব সময় কসাইয়ের ছুরির একটি সেট ঝুলিয়ে রাখতেন।

কসাইয়ের দোকানে কাজ করার সময় ডেভিড কেলেটের সঙ্গে পরিচয় হয় ক্যাথরিনের। ডেভিডও ছিলেন ক্যাথরিনের বাবার মতো পানাসক্ত। সব সময়ই তিনি মারপিটে জড়িয়ে পড়তেন। মনে মনে এ রকম একজনকেই জীবনসঙ্গী হিসেবে খুঁজছিলেন ক্যাথরিন।

ডেভিড এবং ক্যাথরিন একে অপরকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। ডেভিডকে মেয়ের রণচণ্ডী রূপ সম্পর্কে আগে থেকেই জানিয়ে রেখেছিলেন মা বারবারা। ১৯৭৪ সালে ডেভিডকে বিয়ে করেন ক্যাথরিন। তবে বিয়ের পর দিনই ডেভিডকে খুন করার চেষ্টা করেছিলেন ক্যাথরিন।

বিয়ের পরের রাতে ক্যাথরিন এবং ডেভিড তিনবার সহবাস করেন। এরপর ডেভিড হাঁফিয়ে যান। কিন্তু ক্যাথরিন তাকে আরও একবার সহবাসের জন্য জোর করতে থাকেন। ডেভিড ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়লে ক্যাথরিন তাকে গলা টিপে খুন করার চেষ্টা করেন। ডেভিডের ঘুম ভেঙে যাওয়ায় তিনি ক্যাথরিনকে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দেন। এরপরও সেই সম্পর্ক ১২ বছর চলেছিল।

এর মধ্যেই ডেভিড একাধিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এর মধ্যেই একটি সম্পর্কের কথা জানতে পেরে রেগে গিয়ে নিজের দু’ মাসের কন্যাসন্তানকে ট্রেন লাইনে ফেলে দিয়ে আসেন ক্যাথরিন। সে সময় কোনওক্রমে রক্ষা পেয়েছিল ওই শিশু। শুধু তা-ই নয়, নিজের আরও এক সন্তানকে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিলেন ক্যাথরিন।

ক্যাথরিনকে মানসিক চিকিৎসাকেন্দ্রে ভর্তি করানো হয়। কিন্তু সেখান থেকে ছাড়া পেয়েও তার চরিত্রের বদল হয়নি। মানসিক চিকিৎসাকেন্দ্র থেকে ফেরার পরপরই এক গাড়ি মেকানিককে খুন করার চেষ্টা করেন ক্যাথরিন। ক্যাথরিনের মেজাজ সামলাতে না পেরে ডেভিড বাড়ি ছেড়ে চলে যান।

১৯৮৬ সালে ডেভিডের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরপরই ক্যাথরিন স্থানীয় খনি শ্রমিক ডেভিড সান্ডার্সের সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন।

কয়েক মাসের মধ্যে ক্যাথরিন ও তার দুই মেয়েকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসেন সান্ডার্স। কিন্তু সান্ডার্সকেও সব সময় সন্দেহের চোখে দেখতেন ক্যাথরিন। দ্রুত তাদের সম্পর্কে তিক্ততা বাড়ে। একে অপরকে মারধরও বাড়তে থাকে।

একদিন সান্ডার্সের সামনেই তার পোষা কুকুর ডিঙ্গোর গলা কেটে খুন করেন ক্যাথরিন। এরপর থেকে ক্যাথরিনকে রীতিমতো ভয় পেতে শুরু করেন সান্ডার্স। আরও এক বছর একসঙ্গে থাকে এই যুগল। এক কন্যাসন্তানেরও জন্ম দেন ক্যাথরিন। মেয়ের জন্মের পরপরই একদিন ঝামেলার সময় সান্ডার্সকে কাঁচি দিয়ে খুন করার চেষ্টা করেন ক্যাথরিন। অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে সান্ডার্স বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান।

এরপর জন চিলিংওয়ার্থ নামে একজনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান ক্যাথরিন। তারা একসঙ্গে তিন বছর ছিলেন এবং সেই সময় ক্যাথরিন প্রথম পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। ক্যাথরিন এবং জনের সম্পর্ক ভালই ছিল। এরপর চার্লস থমাস প্রাইস নামে এক খনি শ্রমিকের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন ক্যাথরিন। আস্তে আস্তে ক্যাথরিনের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়ে আলাদা থাকতে শুরু করেন জন।

অন্যদিকে, ক্যাথরিন এবং চার্লসের প্রেম জমে ওঠে। চার্লসের দুই ছেলেও ক্যাথরিনকে পছন্দ করতে শুরু করে। ক্যাথরিন এবং তার সন্তানদের নিজের বাড়িতে নিয়ে যান চার্লস। কয়েক মাসের মধ্যেই চার্লসকে বিয়ের প্রস্তাব দেন ক্যাথরিন। কিন্তু চার্লস রাজি না হওয়ায় ক্যাথরিন আরও হিংস্র হয়ে ওঠেন।

রেগে গিয়ে চার্লসের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ আনেন ক্যাথরিন। এর ফলে চার্লসকে চাকরি থেকে বরখাস্তও করা হয়। রেগে গিয়ে ক্যাথরিনকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন চার্লস। কিন্তু কয়েক মাস পর তারা আবার মেলামেশা শুরু করেন। তবে ক্যাথরিনকে আর ঘরে আনেননি চার্লস।

২০০০-এর ফেব্রুয়ারিতে একদিন রাতে চার্লসের সঙ্গে ঝামেলার পর তাকে খুন করার চেষ্টা করেন ক্যাথরিন। ক্যাথরিন তার ছেলেদেরও খুন করতে পারে ভেবে উদ্বেগ প্রকাশ করেন চার্লস। বন্ধুদের আগে থেকেই জানিয়ে রাখেন যে, কোনও দিন তিনি বা তার দুই ছেলে যদি নিখোঁজ হন, তাহলে বুঝে নিতে যে ক্যাথরিন তাদের খুন করেছেন।

চার্লসের আশঙ্কাই সত্যি হয়েছিল। ২০০০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি চার্লস অফিস থেকে কাজ করে বাড়ি ফেরেন। ক্যাথরিনও তখন চার্লসের সঙ্গে দেখা করতে আসেন। রাতের খাবার খেয়ে এবং টিভি দেখে রাত ১১টা নাগাদ তারা ঘুমাতে যান। এর আগে সহবাসও করেন তারা।

চার্লস ঘুমিয়ে পড়তেই বিছানা থেকে উঠে রান্নাঘর থেকে একটি মাংস কাটার ছুরি নিয়ে আসেন ক্যাথরিন। সেই ছুরি দিয়ে ৩৭ বার কোপ মারেন চার্লসের বুকে। চার্লস প্রথম আঘাতের পর জেগে উঠলেও প্রাণ বাঁচাতে পারেননি।

চার্লসকে খুনের পর মরদেহ টানতে টানতে ঘরের বাইরে নিয়ে যান ক্যাথরিন। লাশের শরীর থেকে চামড়া ছাড়িয়ে তা মাংস ঝুলিয়ে রাখার হুকে আটকে দেন। মরদেহ থেকে মাথা কেটে নিয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলা হয় বাকি দেহাংশ। শুধু তা-ই নয়, শরীরের টুকরোগুলো আলু, কুমড়া, পেঁয়াজ, বিট, বাঁধাকপি, স্কোয়াশের সঙ্গে রান্না করে একটি স্যুপ তৈরি করেন ক্যাথরিন। তৃপ্তি করে সেই স্যুপের অনেকটা খেয়েও নেন তিনি। পরে ওষুধ খেয়ে বাকি দেহাবশেষের পাশেই ঘুমিয়ে পড়েন ক্যাথরিন।

চার্লস কাজে আসা বন্ধ করার কয়েক দিনের মধ্যে তার সহকর্মীদের অভিযোগের ভিত্তিতে ক্যাথরিনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আদালতে ক্যাথরিনের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ প্রমাণিত হয়। পুলিশ আদালতে জানায়, চার্লসের শরীরের অঙ্গগুলো তার সন্তানদেরও রান্না করে খাওয়ানোর পরিকল্পনা করেছিলেন ক্যাথরিন। খুন করার নৃশংসতা হতবাক করেছিল বিচারককে।

বিচারক শুনানি শেষে রায় দেন, ক্যাথরিনকে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত যেন একদিনের জন্যও জেলের বাইরে বের হতে না দেওয়া হয়। তারপর থেকেই তিনি ‘সিলভারওয়াটার উইমেনস’ সংশোধনাগারে বন্দি। বর্তমানে তার বয়স ৬৭।

এই গল্প থেকেই বোঝা যায় পারিবারিক সহিংসতা কতটা ভয়ঙ্কর! পারিবারিক সহিংসতার কারণেই এমন নৃশংস হয়ে উঠেছিলেন ক্যাথরিন। সূত্র: ডেইলি মেইল, দ্য গার্ডিয়ান

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েল ভ্রমণে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য, কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ের পরামর্শ যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েল ভ্রমণে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য, কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ের পরামর্শ যুক্তরাষ্ট্রের
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত
ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক
ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার টেস্ট দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার টেস্ট দল ঘোষণা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গোপালগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চৌদ্দগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চৌদ্দগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন
মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল ভ্রমণে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য, কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ের পরামর্শ যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েল ভ্রমণে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য, কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ের পরামর্শ যুক্তরাষ্ট্রের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া সীমান্তে গরু নিয়ে যায় বিএসএফ, ফেরত আনল বিজিবি
আখাউড়া সীমান্তে গরু নিয়ে যায় বিএসএফ, ফেরত আনল বিজিবি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে বিয়েকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৭
নড়াইলে বিয়েকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৭

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড় সীমান্তে যুবকের মৃত্যু: স্থানীয়দের দাবি বিএসএফের গুলিতে নিহত
পঞ্চগড় সীমান্তে যুবকের মৃত্যু: স্থানীয়দের দাবি বিএসএফের গুলিতে নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ হাজার ব্যাগ রক্তদানের রেকর্ড ‘উই ফর ইউ’র
১৯ হাজার ব্যাগ রক্তদানের রেকর্ড ‘উই ফর ইউ’র

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৪৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৪৯

১৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সিদ্ধিরগঞ্জে প্রকাশ্য দিবালোকে ১০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে প্রকাশ্য দিবালোকে ১০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বজ্রপাতের বিষয়ে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ
বজ্রপাতের বিষয়ে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

২৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার হানা!
সিলেটে করোনার হানা!

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত
কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে
স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২
নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত
ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন