শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৫, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০২৪

মসজিদে যেসব কাজ নিষিদ্ধ

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
মসজিদে যেসব কাজ নিষিদ্ধ

মসজিদ আল্লাহর ঘর। এই ঘরের বিশেষ কিছু আদব ও শিষ্টাচার আছে। আছে কিছু বিধি-নিষেধ। মসজিদকেন্দ্রিক অনেক অবৈধ কাজ আছে, যা থেকে বেঁচে থাকা জরুরি।

নিম্নে মসজিদের কয়েকটি নিষিদ্ধ কাজ উল্লেখ করা হলো—

হারানো জিনিসের ঘোষণা দেওয়া : কোনো কিছু হারিয়ে গেলে মসজিদে বা মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেওয়া জায়েজ নয়। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি শুনে অথবা দেখে যে মসজিদে এসে কেউ তার হারানো জিনিস খুঁজছে, সে যেন বলে, তোমার হারানো জিনিস তুমি যেন না পাও আল্লাহ সেটিই করুন। কারণ হারানো জিনিস খোঁজার জন্য এ ঘর তৈরি করা হয়নি।
(আবু দাউদ, হাদিস : ৪৭৩; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৭৬৭)

মসজিদ নিয়ে গর্ব করা : মসজিদ আল্লাহর ঘর। তাই মসজিদ নিয়ে বড়াই করা বা গর্ব করা উচিত নয়। আনাস (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কিয়ামত সংঘটিত হবে না, যতক্ষণ না মানুষ মসজিদ নিয়ে পরস্পর গর্ব করবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৪৯)

ক্রয়-বিক্রয় করা : মসজিদ নির্মাণ করা হয় আল্লাহর ইবাদত করার জন্য, তাঁর জিকির করার জন্য এবং আল্লাহর ইবাদতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়াবলি পালনের জন্য। মসজিদ পার্থিব কোনো কাজের জন্য বানানো হয়নি।

যেমন ক্রয়-বিক্রয় করা, বাজার বসানো ইত্যাদি। হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) মসজিদে কবিতা আবৃত্তি করতে, ক্রয়-বিক্রয় করতে এবং জুমার সালাতের আগে বৃত্তাকারে বসতে নিষেধ করেছেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৭৯)

অযথা গল্প-গুজব করা : রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘অচিরেই এমন একসময় আসবে, যখন মানুষ মসজিদে বসে নিজেদের দুনিয়াবি কথাবার্তা বলবে। অতএব, তোমরা এসব লোকের গল্প-গুজবে বসবে না। আল্লাহ তাআলার এমন লোকের প্রয়োজন নেই।’
(বায়হাকি, শুআবুল ঈমান, হাদিস : ২৯৬২)

উচ্চৈঃস্বরে কথা বলা : মসজিদে উচ্চৈঃস্বরে কথা বলা নিষিদ্ধ। সায়িব ইবনু ইয়াজিদ (রা.) বলেন, একবার আমি মসজিদে দণ্ডায়মান ছিলাম, এমন সময় আমাকে একজন লোক কংকর মারল। আমি দেখি তিনি ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)। তিনি আমাকে বলেন, যাও, ওই দুই ব্যক্তিকে আমার কাছে নিয়ে আসো। আমি তাদের নিয়ে এলাম। তিনি তাদের জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা কোন গোত্রের বা কোথাকার লোক? তারা বলল, আমরা তায়েফের লোক। ওমর (রা.) বলেন, যদি তোমরা মদিনার লোক হতে তাহলে আমি তোমাদের নিশ্চয়ই কঠিন শাস্তি দিতাম। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মসজিদে তোমরা উচ্চৈঃস্বরে কথা বলছ? (বুখারি, হাদিস : ৪৭০)

কারো ইবাদতে ব্যাঘাত ঘটানো : মসজিদে পার্শ্ববর্তী মুসল্লির অসুবিধা করে উচ্চৈঃস্বরে জিকির করা, এমনকি কোরআন তিলাওয়াত করাও নিষিদ্ধ। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) মসজিদে ইতিকাফ করছিলেন। তিনি সাহাবিদের শুনতে পেলেন তারা উচ্চ আওয়াজে কোরআন তিলাওয়াত করছে। তাদের তিলাওয়াত শুনে তিনি পর্দা খুলে বলেন, ‘মুসল্লি তার রবের সঙ্গে কানে কানে কথা বলে। সুতরাং তোমাদের প্রত্যেকে যেন লক্ষ করে সে তার রবের সঙ্গে কী বলছে। আর তোমাদের কেউ যেন একে অপরের ওপরে উচ্চৈঃস্বরে কোরআন তিলাওয়াত না করে।’

(আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)

দুর্গন্ধযুক্ত খাবার খেয়ে মসজিদে প্রবেশ নিষিদ্ধ : মসজিদে মানুষ নামাজ আদায় করতে আসে। দুর্গন্ধযুক্ত কোনো খাবার খেয়ে মসজিদে প্রবেশ নিষিদ্ধ। পেঁয়াজ, রসুন, মুলা, বিড়ি, সিগারেট ও তামাকজাতীয় কোনো কিছু খেয়ে মসজিদে যাওয়া দূষণীয়। ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) খায়বার যুদ্ধের সময় বলেন, ‘যে ব্যক্তি এসব গাছের কোনো একটি খায়, অর্থাৎ রসুন বা অনুরূপ স্বাদ ও গন্ধের কোনো কিছু খায় সে যেন মসজিদে না আসে।’ (মুসলিম, হাদিস : ১১৩৫)

ইসলামী আইনজ্ঞরা বলেন, বিড়ি, সিগারেট ও তামাকজাতীয় সব বস্তু হারাম। আর তাতে আছে উত্কট দুর্গন্ধ, যা পরিত্যাগ করা প্রত্যেক মুসল্লির জন্য অত্যাবশ্যক।

কারুকার্য ও নকশা করা : উলামায়ে কিরাম মসজিদ কারুকার্যমণ্ডিত করা অপছন্দ করেন। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, একদিন নবী করিম (সা.) একটি নকশা অঙ্কিত কাপড়ে সালাত আদায় করলেন এবং (সালাত শেষে) বলেন, ‘এ কাপড়ের নকশা ও কারুকার্য আমার মনোযোগ কেড়ে নিয়েছে। এটা নিয়ে আবু জাহমের কাছে যাও এবং সাদামাটা মোটা চাদরখানা আমাকে এনে দাও।’ (বুখারি, হাদিস : ৭৫২)

ইবনু আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, মসজিদ উচ্চ ও চাকচিক্যময় করে নির্মাণ করার জন্য আমি আদিষ্ট হইনি। ইবনু আব্বাস (রা.) বলেন, অবশ্যই তোমরা মসজিদগুলোকে চাকচিক্যময় করবে, যেভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরা (গির্জা) চাকচিক্যময় করেছে।

(আবু দাউদ, হাদিস : ৪৪৮)

সহবাস করা : মসজিদে স্বামী-স্ত্রী সহবাস করা হারাম। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমরা স্ত্রীগমন কোরো না, যখন তোমরা মসজিদে ইতিকাফ অবস্থায় থাকো।’

(সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৮৭)

তবে মসজিদে ইতিকাফ অবস্থায় স্ত্রীর সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ, কথাবার্তা ও খোঁজখবর নেওয়ায় কোনো অসুবিধা নেই। আর এই বিধান সব সময়ের জন্য।

নিজের জন্য নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নির্ধারণ করা : আবদুর রহমান ইবনু শিবল (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) নিষেধ করেছেন কাকের ঠোকরের মতো (তাড়াতাড়ি) সিজদা করতে, চতুষ্পদ জন্তুর মতো বাহু বিছাতে এবং উটের মতো মসজিদের মধ্যে নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ করে নিতে।’

(আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)

আজানের পর মসজিদ থেকে বের না হওয়া : কেউ মসজিদে অবস্থানকালে কোনো সালাতের জন্য আজান হয়ে গেলে ওজর ছাড়া মসজিদ থেকে বের হওয়া উচিত নয়। আবু শাসা (রা.) বলেন, আসরের সালাতের আজান হয়ে যাওয়ার পর এক ব্যক্তি মসজিদ থেকে বেরিয়ে চলে গেল। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, এই ব্যক্তি আবুল কাসিম (সা.)-এর নির্দেশ অমান্য করল।

(তিরমিজি, হাদিস : ২০৪)

তবে পবিত্রতা অর্জনের জন্য, টয়লেটে অথবা অন্য কোনো জরুরি প্রয়োজনে বের হওয়া জায়েজ আছে। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, (একবার) সালাতের ইকামত দেওয়া হয়ে গেল, লোকেরা তাদের কাতার সোজা করে নিয়েছে, আল্লাহর রাসুল (সা.) বেরিয়ে এলেন এবং সামনে এগিয়ে গেলেন, তখন তাঁর ওপর গোসল ফরজ ছিল। তিনি বলেন, তোমরা নিজ নিজ জায়গায় অপেক্ষা করো। অতঃপর তিনি ফিরে গেলেন এবং গোসল করলেন, অতঃপর ফিরে এলেন, তখন তাঁর মাথা থেকে পানি টপ টপ করে পড়ছিল। অতঃপর সবাইকে নিয়ে সালাত আদায় করলেন। (বুখারি, হাদিস : ৬৪০)

কাউকে তার জায়গা থেকে উঠিয়ে সেখানে না

বসা : জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের কেউ যেন তোমার ভাইকে তার স্থান থেকে না ওঠায় এবং তাকে তার জায়গা থেকে সরিয়ে দিয়ে সে স্থানে না বসে। তবে তাকে বলবে, তুমি জায়গা প্রশস্ত করো।

(মুসলিম, হাদিস : ৫৫৮১)

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
সর্বশেষ খবর
স্বাধীনতার পূর্বে স্থাপিত পোস্ট অফিসের বেহাল দশা
স্বাধীনতার পূর্বে স্থাপিত পোস্ট অফিসের বেহাল দশা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া
১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত
অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা
সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক
পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা
ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৮৭

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
বান্দরবানে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৬৭ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম

৪৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ৭ দিনব্যাপী বৃক্ষ মেলা শুরু
গোপালগঞ্জে ৭ দিনব্যাপী বৃক্ষ মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল কর্মী আরিফ হত্যা : ৭ দিনের রিমান্ডে সুব্রত বাইন
যুবদল কর্মী আরিফ হত্যা : ৭ দিনের রিমান্ডে সুব্রত বাইন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার, মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার, মৃত্যু নিয়ে রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’
‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা মানে গণতন্ত্র, আগামীর বাংলাদেশ: আফরোজা আব্বাস
৩১ দফা মানে গণতন্ত্র, আগামীর বাংলাদেশ: আফরোজা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে ভাবিকে ‘ধর্ষণ’, দেবর কারাগারে
সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে ভাবিকে ‘ধর্ষণ’, দেবর কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন