শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৩, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৪

রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় নবীজি (সা.)

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় নবীজি (সা.)

মক্কার মুশরিক সম্প্রদায় কুরাইশের অত্যাচার-নির্যাতনের মুখে মহানবী (সা.)-সহ মুসলিমরা মদিনায় হিজরত করেন। হিজরতের পরও মক্কার মুশরিকদের ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি, বরং তারা মদিনায় বিকাশমান ইসলামী সমাজ ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখে। পবিত্র কোরআনে তাদের মনোভাব এভাবে ব্যক্ত হয়েছে, ‘তারা সর্বদা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকবে, যে পর্যন্ত তোমাদেরকে তোমাদের দ্বিন থেকে ফিরিয়ে না দেয়, যদি তারা সক্ষম হয়।’(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২১৭)

অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘অবশ্য মুমিনদের প্রতি শত্রুতায় মানুষের মধ্যে ইহুদি ও মুশরিকদেরই আপনি সর্বাধিক উগ্র দেখবেন।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৮২)

অবশ্য মদিনার ইসলামী রাষ্ট্র নিয়ে তাদের চিন্তিত হওয়ার বহু কারণও ছিল। ড. রাগিব সারজানি এক দীর্ঘ আলোচনায় নিম্নোক্ত কারণগুলো চিহ্নিত করেছেন। তা হলো—

১. আরব জাতিগুলোর মধ্যে মক্কার কুরাইশরা ছিল বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। কেননা তারা ছিল পবিত্র কাবাঘরের তত্ত্বাবধায়ক ও সেবক।

তাদের এই মর্যাদার সঙ্গে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রতিপত্তির প্রশ্নও জড়িয়ে ছিল। সুতরাং কুরাইশের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে একটি স্বতন্ত্র জাতি-গোষ্ঠীর অভ্যুদয় ছিল তাদের জন্য প্রতিষ্ঠিত সম্মান ও মর্যাদার প্রতি চ্যালেঞ্জ।

২. আরবে কুরাইশের সম্মানের আরেকটি দিক ছিল তারা আরবের বিখ্যাত সব দেব-দেবীর সেবক ও রক্ষক। ইসলাম সব ধরনের পৌত্তলিকতাকে অস্বীকার করে।

সুতরাং ইসলাম প্রসারের অর্থই ছিল কুরাইশের দায়িত্ববোধ ও সামাজিক প্রতিপত্তিকে হুমকির মুখে ফেলে দেওয়া।

৩. প্রাচীনকাল থেকে মদিনার সঙ্গে মক্কাবাসীর পারিবারিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিল। যেমন মহানবী (সা.)-এর নানাবাড়ি ছিল মদিনায়। এ ছাড়া মদিনার প্রধান কয়েকটি গোত্রের সঙ্গে মক্কাবাসীর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ছিল। মদিনায় ইসলামী রাষ্ট্রের বিকাশ তাদের সম্পর্কগুলোর জন্য হুমকি ছিল।

৪. মদিনার ইহুদিরা ছিল আসমানি ধর্মের অনুসারী এবং তারা দীর্ঘদিন যাবৎ বলত, প্রতিশ্রুত নবীর আগমন ঘটলে তাঁর সহযোগিতায় তারা আরবের পৌত্তলিকদের পরাজিত করবে। ফলে কুরাইশের এই ভয় ছিল যে ইহুদিদের সঙ্গে মুসলিমদের ঐক্য সংঘটিত হবে এবং আরবে তারা আধিপত্য বিস্তার করবে।

৫. মদিনার উপকণ্ঠ দিয়ে মক্কাবাসীকে সিরিয়া যেতে হতো, যা ছিল তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক রুট। সুতরাং মদিনায় ইসলামী রাষ্ট্রের বিকাশ তাদের মধ্যে অর্থনৈতিক শঙ্কাও তৈরি করেছিল। (আস-সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৩৬৪-৩৬৬)

এ ছাড়া মদিনা সনদে কুরাইশদের সঙ্গে কোনো ধরনের সহযোগিতামূলক সম্পর্ক রাখা যাবে না—এমন ধারা কুরাইশদের ক্ষুব্ধ করেছিল। এসব কারণে কুরাইশরা মদিনার মুসলিমদের বিনাশে তৎপর হয়ে ওঠে এবং নানামুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। মুসলিমদের মদিনা থেকে উচ্ছেদ করার প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে তারা মুনাফিক সরদার আবদুল্লাহ ইবনে উবাইকে হুঁশিয়ার করে চিঠি পাঠায়। চিঠিতে তারা লেখে, ‘তোমরা আমাদের লোকদের তোমাদের এলাকায় জায়গা দিয়েছ। আমরা আল্লাহর শপথ করে বলছি, তোমরা যদি তাদের বের করে না দাও, তাহলে আমরা তোমাদের ওপর আক্রমণ করব, তোমাদের হত্যা করব এবং তোমাদের স্ত্রীদের দাসী বানাব।’ (মুসলিম উম্মাহর ইতিহাস : ২/৩৫)

এই চিঠি ছিল আবদুল্লাহ ইবনে উবাইয়ের জন্য ক্ষোভ মেটানোর সুযোগ। সে মুসলিমদের বিরুদ্ধে মদিনার মুশরিকদের সংঘবদ্ধ করার চেষ্টা করে। কিন্তু রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিচক্ষণতায় তার ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়ে যায়। তিনি সমবেত লোকদের উদ্দেশে বলেন, ‘কুরাইশদের হুমকিতে তোমরা যথেষ্ট প্রভাবিত হয়েছ মনে হচ্ছে। শোনো, তোমরা নিজেরা নিজেদের যত ক্ষতি করতে উদ্যত হয়েছ, মক্কার কুরাইশরা তার চেয়ে বেশি ক্ষতি করতে পারবে না। তোমরা কি নিজেদের সন্তান ও ভাইয়ের সঙ্গে নিজেরাই যুদ্ধ করতে চাও?’ নবী (সা.)-এর এই কথা শোনার পর যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত আবদুল্লাহর সহযোগীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। এর পরও আবদুল্লাহ ইবনে উবাই মক্কার মুশরিক ও মদিনার ইহুদিদের সঙ্গে ইসলামবিরোধী যোগাযোগ রক্ষা করত। মুনাফিক শ্রেণিকে দিয়ে যখন তাদের উদ্দেশ্য হাসিল হলো না, তখন তারা মদিনার মুসলিম ও তাদের আশ্রয় দানকারীদের মসজিদুল হারামে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে ঘোষণা দেয়। অথচ এটা ছিল আরব ও কুরাইশের নিয়ম-নীতি বহির্ভূত একটি কাজ। কেননা আরবের সাধারণ নিয়ম ছিল মসজিদুল হারাম সর্বশ্রেণির মানুষের জন্য উন্মুক্ত ও নিরাপদ থাকবে। (আর-রাহিকুল মাখতুম, পৃষ্ঠা-২০১)

কুরাইশরা শুধু মদিনার মুনাফিকদের হুমকি দেয়নি, বরং তারা মুহাজির মুসলিমদেরও হুমকি দেয়। এক চিঠিতে তারা লেখে, ‘তোমরা এটা ভেবে প্রতারিত হয়ো না যে মদিনায় গিয়ে তোমরা আমাদের নাগালের বাইরে চলে গেছ। শিগগিরই আমরা আসব এবং তোমাদের সমূলে উচ্ছেদ করব। তোমাদের চোখের সামনে তোমাদের শস্যক্ষেতগুলো ধ্বংস করব।’ (ড. রাগিব, সারজানি, আস-সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৩৬৯)

কুরাইশের অব্যাহত ষড়যন্ত্রের মুখে মুসলিমরা সর্বদা মদিনায় শত্রুপক্ষের হামলার আশঙ্কা করতেন। হামলা প্রতিরোধে তাঁরা সর্বদা প্রস্তুত থাকতেন, এমনকি রাতের বেলা অস্ত্র সঙ্গে নিয়ে ঘুমাতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও নির্ঘুম রাত কাটাতেন। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘এক রাতে নবী (সা.) জেগে রইলেন। পরে তিনি বলেন, যদি আমার সাহাবিদের কোনো নেককার লোক আজ রাতে আমার পাহারা দিত। হঠাৎ আমরা অস্ত্রের শব্দ শুনলাম। তখন তিনি বলেন, এ কে? বলা হলো, এ হচ্ছে সাদ, হে আল্লাহর রাসুল! আপনাকে পাহারা দিতে এসেছি। তখন নবী (সা.) ঘুমালেন, এমনকি আমরা তাঁর নাক ডাকার আওয়াজ শুনতে পেলাম।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭২৩১)

এরপর আল্লাহ তাআলা নবীজি (সা.)-এর নিরাপত্তা দিয়ে বললেন, ‘আল্লাহ আপনাকে মানুষের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৬৭)

তখন তিনি বললেন, তোমরা ফিরে যাও, আল্লাহ আমাকে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। কুরাইশের এত ষড়যন্ত্রের পরও আল্লাহর নির্দেশনা ছিল—‘তোমরা তোমাদের হাত সংযত রাখো এবং নামাজ আদায় করো।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৭৭)

কুরাইশের হামলা ও প্রভাব-প্রতিপত্তি থেকে আত্মরক্ষার জন্য মহানবী (সা.)-ও নানামুখী সামাজিক ও রাজনৈতিক উদ্যোগ নেন। এর মধ্যে ছিল মদিনার মুসলিমদের মধ্যে ভ্রাতৃ-সম্পর্ক স্থাপন, ইহুদিসহ অন্য গোত্রগুলোর সঙ্গে চুক্তি সম্পাদন, যা মদিনা সনদ নামে খ্যাত। এ ছাড়া মহানবী (সা.) মদিনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বসবাসরত গোত্রগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের উদ্যোগ নেন। যেমন—তিনি বনু গিফারে ইসলাম প্রচারের জন্য আবু জর গিফারি (রা.)-কে পাঠান এবং তাদের বেশির ভাগ মানুষ ইসলাম গ্রহণ করে। মদিনার পশ্চিম প্রান্তে বসবাসকারী জুহাইনা গোত্রের সঙ্গে তিনি চুক্তিবদ্ধ হন। রাজনৈতিক বিবেচনায় এই চুক্তি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা মদিনার পশ্চিম প্রান্ত ঘেঁষেই মক্কার বাণিজ্য কাফেলা শামে যাতায়াত করত। বেশির ভাগ প্রতিবেশী গোত্রের সঙ্গে নবীজি (সা.) পারস্পরিক নিরাপত্তাচুক্তিতে আবদ্ধ হতে সক্ষম হন। (ড. রাগিব, সারজানি, আস-সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৩৬৩-৬৪)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা