শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৩, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৪

রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় নবীজি (সা.)

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় নবীজি (সা.)

মক্কার মুশরিক সম্প্রদায় কুরাইশের অত্যাচার-নির্যাতনের মুখে মহানবী (সা.)-সহ মুসলিমরা মদিনায় হিজরত করেন। হিজরতের পরও মক্কার মুশরিকদের ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি, বরং তারা মদিনায় বিকাশমান ইসলামী সমাজ ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখে। পবিত্র কোরআনে তাদের মনোভাব এভাবে ব্যক্ত হয়েছে, ‘তারা সর্বদা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকবে, যে পর্যন্ত তোমাদেরকে তোমাদের দ্বিন থেকে ফিরিয়ে না দেয়, যদি তারা সক্ষম হয়।’(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২১৭)

অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘অবশ্য মুমিনদের প্রতি শত্রুতায় মানুষের মধ্যে ইহুদি ও মুশরিকদেরই আপনি সর্বাধিক উগ্র দেখবেন।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৮২)

অবশ্য মদিনার ইসলামী রাষ্ট্র নিয়ে তাদের চিন্তিত হওয়ার বহু কারণও ছিল। ড. রাগিব সারজানি এক দীর্ঘ আলোচনায় নিম্নোক্ত কারণগুলো চিহ্নিত করেছেন। তা হলো—

১. আরব জাতিগুলোর মধ্যে মক্কার কুরাইশরা ছিল বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। কেননা তারা ছিল পবিত্র কাবাঘরের তত্ত্বাবধায়ক ও সেবক।

তাদের এই মর্যাদার সঙ্গে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রতিপত্তির প্রশ্নও জড়িয়ে ছিল। সুতরাং কুরাইশের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে একটি স্বতন্ত্র জাতি-গোষ্ঠীর অভ্যুদয় ছিল তাদের জন্য প্রতিষ্ঠিত সম্মান ও মর্যাদার প্রতি চ্যালেঞ্জ।

২. আরবে কুরাইশের সম্মানের আরেকটি দিক ছিল তারা আরবের বিখ্যাত সব দেব-দেবীর সেবক ও রক্ষক। ইসলাম সব ধরনের পৌত্তলিকতাকে অস্বীকার করে।

সুতরাং ইসলাম প্রসারের অর্থই ছিল কুরাইশের দায়িত্ববোধ ও সামাজিক প্রতিপত্তিকে হুমকির মুখে ফেলে দেওয়া।

৩. প্রাচীনকাল থেকে মদিনার সঙ্গে মক্কাবাসীর পারিবারিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিল। যেমন মহানবী (সা.)-এর নানাবাড়ি ছিল মদিনায়। এ ছাড়া মদিনার প্রধান কয়েকটি গোত্রের সঙ্গে মক্কাবাসীর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ছিল। মদিনায় ইসলামী রাষ্ট্রের বিকাশ তাদের সম্পর্কগুলোর জন্য হুমকি ছিল।

৪. মদিনার ইহুদিরা ছিল আসমানি ধর্মের অনুসারী এবং তারা দীর্ঘদিন যাবৎ বলত, প্রতিশ্রুত নবীর আগমন ঘটলে তাঁর সহযোগিতায় তারা আরবের পৌত্তলিকদের পরাজিত করবে। ফলে কুরাইশের এই ভয় ছিল যে ইহুদিদের সঙ্গে মুসলিমদের ঐক্য সংঘটিত হবে এবং আরবে তারা আধিপত্য বিস্তার করবে।

৫. মদিনার উপকণ্ঠ দিয়ে মক্কাবাসীকে সিরিয়া যেতে হতো, যা ছিল তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক রুট। সুতরাং মদিনায় ইসলামী রাষ্ট্রের বিকাশ তাদের মধ্যে অর্থনৈতিক শঙ্কাও তৈরি করেছিল। (আস-সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৩৬৪-৩৬৬)

এ ছাড়া মদিনা সনদে কুরাইশদের সঙ্গে কোনো ধরনের সহযোগিতামূলক সম্পর্ক রাখা যাবে না—এমন ধারা কুরাইশদের ক্ষুব্ধ করেছিল। এসব কারণে কুরাইশরা মদিনার মুসলিমদের বিনাশে তৎপর হয়ে ওঠে এবং নানামুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। মুসলিমদের মদিনা থেকে উচ্ছেদ করার প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে তারা মুনাফিক সরদার আবদুল্লাহ ইবনে উবাইকে হুঁশিয়ার করে চিঠি পাঠায়। চিঠিতে তারা লেখে, ‘তোমরা আমাদের লোকদের তোমাদের এলাকায় জায়গা দিয়েছ। আমরা আল্লাহর শপথ করে বলছি, তোমরা যদি তাদের বের করে না দাও, তাহলে আমরা তোমাদের ওপর আক্রমণ করব, তোমাদের হত্যা করব এবং তোমাদের স্ত্রীদের দাসী বানাব।’ (মুসলিম উম্মাহর ইতিহাস : ২/৩৫)

এই চিঠি ছিল আবদুল্লাহ ইবনে উবাইয়ের জন্য ক্ষোভ মেটানোর সুযোগ। সে মুসলিমদের বিরুদ্ধে মদিনার মুশরিকদের সংঘবদ্ধ করার চেষ্টা করে। কিন্তু রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিচক্ষণতায় তার ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়ে যায়। তিনি সমবেত লোকদের উদ্দেশে বলেন, ‘কুরাইশদের হুমকিতে তোমরা যথেষ্ট প্রভাবিত হয়েছ মনে হচ্ছে। শোনো, তোমরা নিজেরা নিজেদের যত ক্ষতি করতে উদ্যত হয়েছ, মক্কার কুরাইশরা তার চেয়ে বেশি ক্ষতি করতে পারবে না। তোমরা কি নিজেদের সন্তান ও ভাইয়ের সঙ্গে নিজেরাই যুদ্ধ করতে চাও?’ নবী (সা.)-এর এই কথা শোনার পর যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত আবদুল্লাহর সহযোগীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। এর পরও আবদুল্লাহ ইবনে উবাই মক্কার মুশরিক ও মদিনার ইহুদিদের সঙ্গে ইসলামবিরোধী যোগাযোগ রক্ষা করত। মুনাফিক শ্রেণিকে দিয়ে যখন তাদের উদ্দেশ্য হাসিল হলো না, তখন তারা মদিনার মুসলিম ও তাদের আশ্রয় দানকারীদের মসজিদুল হারামে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে ঘোষণা দেয়। অথচ এটা ছিল আরব ও কুরাইশের নিয়ম-নীতি বহির্ভূত একটি কাজ। কেননা আরবের সাধারণ নিয়ম ছিল মসজিদুল হারাম সর্বশ্রেণির মানুষের জন্য উন্মুক্ত ও নিরাপদ থাকবে। (আর-রাহিকুল মাখতুম, পৃষ্ঠা-২০১)

কুরাইশরা শুধু মদিনার মুনাফিকদের হুমকি দেয়নি, বরং তারা মুহাজির মুসলিমদেরও হুমকি দেয়। এক চিঠিতে তারা লেখে, ‘তোমরা এটা ভেবে প্রতারিত হয়ো না যে মদিনায় গিয়ে তোমরা আমাদের নাগালের বাইরে চলে গেছ। শিগগিরই আমরা আসব এবং তোমাদের সমূলে উচ্ছেদ করব। তোমাদের চোখের সামনে তোমাদের শস্যক্ষেতগুলো ধ্বংস করব।’ (ড. রাগিব, সারজানি, আস-সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৩৬৯)

কুরাইশের অব্যাহত ষড়যন্ত্রের মুখে মুসলিমরা সর্বদা মদিনায় শত্রুপক্ষের হামলার আশঙ্কা করতেন। হামলা প্রতিরোধে তাঁরা সর্বদা প্রস্তুত থাকতেন, এমনকি রাতের বেলা অস্ত্র সঙ্গে নিয়ে ঘুমাতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও নির্ঘুম রাত কাটাতেন। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘এক রাতে নবী (সা.) জেগে রইলেন। পরে তিনি বলেন, যদি আমার সাহাবিদের কোনো নেককার লোক আজ রাতে আমার পাহারা দিত। হঠাৎ আমরা অস্ত্রের শব্দ শুনলাম। তখন তিনি বলেন, এ কে? বলা হলো, এ হচ্ছে সাদ, হে আল্লাহর রাসুল! আপনাকে পাহারা দিতে এসেছি। তখন নবী (সা.) ঘুমালেন, এমনকি আমরা তাঁর নাক ডাকার আওয়াজ শুনতে পেলাম।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭২৩১)

এরপর আল্লাহ তাআলা নবীজি (সা.)-এর নিরাপত্তা দিয়ে বললেন, ‘আল্লাহ আপনাকে মানুষের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৬৭)

তখন তিনি বললেন, তোমরা ফিরে যাও, আল্লাহ আমাকে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। কুরাইশের এত ষড়যন্ত্রের পরও আল্লাহর নির্দেশনা ছিল—‘তোমরা তোমাদের হাত সংযত রাখো এবং নামাজ আদায় করো।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৭৭)

কুরাইশের হামলা ও প্রভাব-প্রতিপত্তি থেকে আত্মরক্ষার জন্য মহানবী (সা.)-ও নানামুখী সামাজিক ও রাজনৈতিক উদ্যোগ নেন। এর মধ্যে ছিল মদিনার মুসলিমদের মধ্যে ভ্রাতৃ-সম্পর্ক স্থাপন, ইহুদিসহ অন্য গোত্রগুলোর সঙ্গে চুক্তি সম্পাদন, যা মদিনা সনদ নামে খ্যাত। এ ছাড়া মহানবী (সা.) মদিনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বসবাসরত গোত্রগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের উদ্যোগ নেন। যেমন—তিনি বনু গিফারে ইসলাম প্রচারের জন্য আবু জর গিফারি (রা.)-কে পাঠান এবং তাদের বেশির ভাগ মানুষ ইসলাম গ্রহণ করে। মদিনার পশ্চিম প্রান্তে বসবাসকারী জুহাইনা গোত্রের সঙ্গে তিনি চুক্তিবদ্ধ হন। রাজনৈতিক বিবেচনায় এই চুক্তি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা মদিনার পশ্চিম প্রান্ত ঘেঁষেই মক্কার বাণিজ্য কাফেলা শামে যাতায়াত করত। বেশির ভাগ প্রতিবেশী গোত্রের সঙ্গে নবীজি (সা.) পারস্পরিক নিরাপত্তাচুক্তিতে আবদ্ধ হতে সক্ষম হন। (ড. রাগিব, সারজানি, আস-সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৩৬৩-৬৪)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
সামর্থ্যের ধরন অনুযায়ী ইবাদতের বিধান
সামর্থ্যের ধরন অনুযায়ী ইবাদতের বিধান
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা