শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৩, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৪

রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় নবীজি (সা.)

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় নবীজি (সা.)

মক্কার মুশরিক সম্প্রদায় কুরাইশের অত্যাচার-নির্যাতনের মুখে মহানবী (সা.)-সহ মুসলিমরা মদিনায় হিজরত করেন। হিজরতের পরও মক্কার মুশরিকদের ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি, বরং তারা মদিনায় বিকাশমান ইসলামী সমাজ ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখে। পবিত্র কোরআনে তাদের মনোভাব এভাবে ব্যক্ত হয়েছে, ‘তারা সর্বদা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকবে, যে পর্যন্ত তোমাদেরকে তোমাদের দ্বিন থেকে ফিরিয়ে না দেয়, যদি তারা সক্ষম হয়।’(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২১৭)

অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘অবশ্য মুমিনদের প্রতি শত্রুতায় মানুষের মধ্যে ইহুদি ও মুশরিকদেরই আপনি সর্বাধিক উগ্র দেখবেন।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৮২)

অবশ্য মদিনার ইসলামী রাষ্ট্র নিয়ে তাদের চিন্তিত হওয়ার বহু কারণও ছিল। ড. রাগিব সারজানি এক দীর্ঘ আলোচনায় নিম্নোক্ত কারণগুলো চিহ্নিত করেছেন। তা হলো—

১. আরব জাতিগুলোর মধ্যে মক্কার কুরাইশরা ছিল বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। কেননা তারা ছিল পবিত্র কাবাঘরের তত্ত্বাবধায়ক ও সেবক।

তাদের এই মর্যাদার সঙ্গে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রতিপত্তির প্রশ্নও জড়িয়ে ছিল। সুতরাং কুরাইশের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে একটি স্বতন্ত্র জাতি-গোষ্ঠীর অভ্যুদয় ছিল তাদের জন্য প্রতিষ্ঠিত সম্মান ও মর্যাদার প্রতি চ্যালেঞ্জ।

২. আরবে কুরাইশের সম্মানের আরেকটি দিক ছিল তারা আরবের বিখ্যাত সব দেব-দেবীর সেবক ও রক্ষক। ইসলাম সব ধরনের পৌত্তলিকতাকে অস্বীকার করে।

সুতরাং ইসলাম প্রসারের অর্থই ছিল কুরাইশের দায়িত্ববোধ ও সামাজিক প্রতিপত্তিকে হুমকির মুখে ফেলে দেওয়া।

৩. প্রাচীনকাল থেকে মদিনার সঙ্গে মক্কাবাসীর পারিবারিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিল। যেমন মহানবী (সা.)-এর নানাবাড়ি ছিল মদিনায়। এ ছাড়া মদিনার প্রধান কয়েকটি গোত্রের সঙ্গে মক্কাবাসীর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ছিল। মদিনায় ইসলামী রাষ্ট্রের বিকাশ তাদের সম্পর্কগুলোর জন্য হুমকি ছিল।

৪. মদিনার ইহুদিরা ছিল আসমানি ধর্মের অনুসারী এবং তারা দীর্ঘদিন যাবৎ বলত, প্রতিশ্রুত নবীর আগমন ঘটলে তাঁর সহযোগিতায় তারা আরবের পৌত্তলিকদের পরাজিত করবে। ফলে কুরাইশের এই ভয় ছিল যে ইহুদিদের সঙ্গে মুসলিমদের ঐক্য সংঘটিত হবে এবং আরবে তারা আধিপত্য বিস্তার করবে।

৫. মদিনার উপকণ্ঠ দিয়ে মক্কাবাসীকে সিরিয়া যেতে হতো, যা ছিল তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক রুট। সুতরাং মদিনায় ইসলামী রাষ্ট্রের বিকাশ তাদের মধ্যে অর্থনৈতিক শঙ্কাও তৈরি করেছিল। (আস-সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৩৬৪-৩৬৬)

এ ছাড়া মদিনা সনদে কুরাইশদের সঙ্গে কোনো ধরনের সহযোগিতামূলক সম্পর্ক রাখা যাবে না—এমন ধারা কুরাইশদের ক্ষুব্ধ করেছিল। এসব কারণে কুরাইশরা মদিনার মুসলিমদের বিনাশে তৎপর হয়ে ওঠে এবং নানামুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। মুসলিমদের মদিনা থেকে উচ্ছেদ করার প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে তারা মুনাফিক সরদার আবদুল্লাহ ইবনে উবাইকে হুঁশিয়ার করে চিঠি পাঠায়। চিঠিতে তারা লেখে, ‘তোমরা আমাদের লোকদের তোমাদের এলাকায় জায়গা দিয়েছ। আমরা আল্লাহর শপথ করে বলছি, তোমরা যদি তাদের বের করে না দাও, তাহলে আমরা তোমাদের ওপর আক্রমণ করব, তোমাদের হত্যা করব এবং তোমাদের স্ত্রীদের দাসী বানাব।’ (মুসলিম উম্মাহর ইতিহাস : ২/৩৫)

এই চিঠি ছিল আবদুল্লাহ ইবনে উবাইয়ের জন্য ক্ষোভ মেটানোর সুযোগ। সে মুসলিমদের বিরুদ্ধে মদিনার মুশরিকদের সংঘবদ্ধ করার চেষ্টা করে। কিন্তু রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিচক্ষণতায় তার ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়ে যায়। তিনি সমবেত লোকদের উদ্দেশে বলেন, ‘কুরাইশদের হুমকিতে তোমরা যথেষ্ট প্রভাবিত হয়েছ মনে হচ্ছে। শোনো, তোমরা নিজেরা নিজেদের যত ক্ষতি করতে উদ্যত হয়েছ, মক্কার কুরাইশরা তার চেয়ে বেশি ক্ষতি করতে পারবে না। তোমরা কি নিজেদের সন্তান ও ভাইয়ের সঙ্গে নিজেরাই যুদ্ধ করতে চাও?’ নবী (সা.)-এর এই কথা শোনার পর যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত আবদুল্লাহর সহযোগীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। এর পরও আবদুল্লাহ ইবনে উবাই মক্কার মুশরিক ও মদিনার ইহুদিদের সঙ্গে ইসলামবিরোধী যোগাযোগ রক্ষা করত। মুনাফিক শ্রেণিকে দিয়ে যখন তাদের উদ্দেশ্য হাসিল হলো না, তখন তারা মদিনার মুসলিম ও তাদের আশ্রয় দানকারীদের মসজিদুল হারামে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে ঘোষণা দেয়। অথচ এটা ছিল আরব ও কুরাইশের নিয়ম-নীতি বহির্ভূত একটি কাজ। কেননা আরবের সাধারণ নিয়ম ছিল মসজিদুল হারাম সর্বশ্রেণির মানুষের জন্য উন্মুক্ত ও নিরাপদ থাকবে। (আর-রাহিকুল মাখতুম, পৃষ্ঠা-২০১)

কুরাইশরা শুধু মদিনার মুনাফিকদের হুমকি দেয়নি, বরং তারা মুহাজির মুসলিমদেরও হুমকি দেয়। এক চিঠিতে তারা লেখে, ‘তোমরা এটা ভেবে প্রতারিত হয়ো না যে মদিনায় গিয়ে তোমরা আমাদের নাগালের বাইরে চলে গেছ। শিগগিরই আমরা আসব এবং তোমাদের সমূলে উচ্ছেদ করব। তোমাদের চোখের সামনে তোমাদের শস্যক্ষেতগুলো ধ্বংস করব।’ (ড. রাগিব, সারজানি, আস-সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৩৬৯)

কুরাইশের অব্যাহত ষড়যন্ত্রের মুখে মুসলিমরা সর্বদা মদিনায় শত্রুপক্ষের হামলার আশঙ্কা করতেন। হামলা প্রতিরোধে তাঁরা সর্বদা প্রস্তুত থাকতেন, এমনকি রাতের বেলা অস্ত্র সঙ্গে নিয়ে ঘুমাতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও নির্ঘুম রাত কাটাতেন। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘এক রাতে নবী (সা.) জেগে রইলেন। পরে তিনি বলেন, যদি আমার সাহাবিদের কোনো নেককার লোক আজ রাতে আমার পাহারা দিত। হঠাৎ আমরা অস্ত্রের শব্দ শুনলাম। তখন তিনি বলেন, এ কে? বলা হলো, এ হচ্ছে সাদ, হে আল্লাহর রাসুল! আপনাকে পাহারা দিতে এসেছি। তখন নবী (সা.) ঘুমালেন, এমনকি আমরা তাঁর নাক ডাকার আওয়াজ শুনতে পেলাম।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭২৩১)

এরপর আল্লাহ তাআলা নবীজি (সা.)-এর নিরাপত্তা দিয়ে বললেন, ‘আল্লাহ আপনাকে মানুষের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৬৭)

তখন তিনি বললেন, তোমরা ফিরে যাও, আল্লাহ আমাকে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। কুরাইশের এত ষড়যন্ত্রের পরও আল্লাহর নির্দেশনা ছিল—‘তোমরা তোমাদের হাত সংযত রাখো এবং নামাজ আদায় করো।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৭৭)

কুরাইশের হামলা ও প্রভাব-প্রতিপত্তি থেকে আত্মরক্ষার জন্য মহানবী (সা.)-ও নানামুখী সামাজিক ও রাজনৈতিক উদ্যোগ নেন। এর মধ্যে ছিল মদিনার মুসলিমদের মধ্যে ভ্রাতৃ-সম্পর্ক স্থাপন, ইহুদিসহ অন্য গোত্রগুলোর সঙ্গে চুক্তি সম্পাদন, যা মদিনা সনদ নামে খ্যাত। এ ছাড়া মহানবী (সা.) মদিনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বসবাসরত গোত্রগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের উদ্যোগ নেন। যেমন—তিনি বনু গিফারে ইসলাম প্রচারের জন্য আবু জর গিফারি (রা.)-কে পাঠান এবং তাদের বেশির ভাগ মানুষ ইসলাম গ্রহণ করে। মদিনার পশ্চিম প্রান্তে বসবাসকারী জুহাইনা গোত্রের সঙ্গে তিনি চুক্তিবদ্ধ হন। রাজনৈতিক বিবেচনায় এই চুক্তি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা মদিনার পশ্চিম প্রান্ত ঘেঁষেই মক্কার বাণিজ্য কাফেলা শামে যাতায়াত করত। বেশির ভাগ প্রতিবেশী গোত্রের সঙ্গে নবীজি (সা.) পারস্পরিক নিরাপত্তাচুক্তিতে আবদ্ধ হতে সক্ষম হন। (ড. রাগিব, সারজানি, আস-সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৩৬৩-৬৪)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
সর্বশেষ খবর
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা