শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৪০, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৪

ইচ্ছা থাকলেও মহানবী (সা.) যে কাজগুলো করেননি

নিজস্ব প্রতিবেদক
ইচ্ছা থাকলেও মহানবী (সা.) যে কাজগুলো করেননি

মানুষের সব ইচ্ছা পূরণ হয় না। আবার ইচ্ছা পূরণের সুযোগ থাকলেও মানুষ কখনো কখনো তা পূরণ করা থেকে বিরত থাকে। বিরত থাকে বৃহৎ কোনো কল্যাণের কথা চিন্তা করে। মহানবী (সা.)-ও তাঁর এমন কিছু ইচ্ছা পূরণ করা থেকে বিরত ছিলেন।

তিনি তা করেছিলেন উম্মতের বৃহত্তর কল্যাণ চিন্তা করে। যেন উম্মত ভবিষ্যতে ফিতনার শিকার না হয়।

যে কাজগুলো করার ইচ্ছা ছিল

মহানবী (সা.) পবিত্র কাবাঘরের পুনর্নির্মাণের ব্যাপারে তিনটি ইচ্ছা পোষণ করতেন।

তা হলো—

১. ইবরাহিম (আ.)-এর অবকাঠামো অনুসারে কাবাঘরের পুনর্নির্মাণ করা।

২. কাবাঘরের দরজা ভূমির নিকটবর্তী করা।

৩. পূর্ব ও পশ্চিমে দরজা স্থাপন করা।

অষ্টম হিজরিতে মক্কা বিজয়ের পর এই ইচ্ছাগুলো বাস্তবায়নের সুযোগ পেলেও নবীজি (সা.) তা পূরণ করা থেকে বিরত থাকেন। পবিত্র কাবাঘর পুনর্নির্মাণের ব্যাপারে নবীজি (সা.)-এর উল্লিখিত ইচ্ছা তিনটি একাধিক হাদিসে এসেছে।

যেমন—
১. ইবরাহিম (আ.)-এর অবকাঠামো ফিরিয়ে আনা : আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমার কি জানা নেই যে তোমার সম্প্রদায় কুরাইশ কাবা তৈরি করেছে এবং ইবরাহিম (আ.)-এর ভিত্তির থেকে ছোট নির্মাণ করেছে? আমি [আয়েশা (রা.)] তখন বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আপনি কি ইবরাহিম (আ.)-এর ভিত্তির ওপর কাবাকে আবার নির্মাণ করবেন না? তিনি বলেন, যদি তোমার গোত্রের কুফরির যুগ নিকট অতীতে না হতো (তবে আমি করতাম)।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৪৮৪)

২. দরজার চৌকাঠ ভূমির নিকটবর্তী

করা : আয়েশা (রা.) বলেন, নবী (সা.)-কে প্রশ্ন করলাম, (হাতিমের) দেয়াল কি বায়তুল্লাহর অন্তর্ভুক্ত, তিনি বলেন, হ্যাঁ। আমি বললাম, তাহলে তারা বায়তুল্লাহর অন্তর্ভুক্ত করল না কেন? তিনি বলেন, তোমার গোত্র তথা কুরাইশের কাবা নির্মাণের সময় অর্থ নিঃশেষ হয়ে যায়। আমি বললাম, কাবার দরজা এত উঁচু হওয়ার কারণ কী? তিনি বলেন, তোমার গোত্র এ জন্য করেছে, যেন যাকে ইচ্ছা ঢুকতে দেবে এবং যাকে ইচ্ছা নিষেধ করবে। যদি তোমার গোত্রের যুগ জাহিলিয়াতের নিকটবর্তী না হতো এবং আশঙ্কা না হতো যে তারা একে ভালো মনে করবে না, তাহলে আমি দেয়ালকে বায়তুল্লাহর অন্তর্ভুক্ত করে দিতাম এবং তার দরজা ভূমি বরাবর করে দিতাম।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৫৮৪)

৩. কাবাঘরে দুটি দরজা স্থাপন : নবী (সা.) বলেছেন, ‘আয়েশা! তোমাদের গোত্র যদি (ইসলাম গ্রহণে) নতুন না হতো, তবে আমি কাবা ভেঙে ফেলে তার দুটি দরজা বানাতাম। এক দরজা দিয়ে লোক প্রবেশ করত আরেক দরজা দিয়ে বের হতো।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১২৮)

ঘটনার শিক্ষা ও বিধান

মহানবী (সা.)-এর উল্লিখিত কর্মপদ্ধতি দ্বারা কয়েকটি বিষয় প্রমাণিত হয়। যেমন—

১. বৈধ কাজ পরিহারের অবকাশ : কোনো জাতি-গোষ্ঠীর মধ্যে ফিতনা ছড়িয়ে পড়ার ভয় থাকলে অপরিহার্য নয় এমন বৈধ কাজ পরিহার করার অবকাশ আছে।

২. ফিতনা থেকে আত্মরক্ষা করা : কোনো কল্যাণ অর্জনের চেয়ে অকল্যাণ থেকে আত্মরক্ষা করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

৩. বিধান বাস্তবায়নে তাড়াহুড়া নয় : শরিয়তের বিধি-বিধান বাস্তবায়নে তাড়াহুড়া করা কাম্য নয়।

৪. নবীজি (সা.)-এর আনুগত্য অপরিহার্য : নবীজি (সা.) যেমন কাবাঘর নির্মাণের ব্যাপারে ইচ্ছাগুলো পূরণ করেননি, পরবর্তী যুগের মুসলিম শাসকরাও তা থেকে বিরত থেকেছেন। কেননা দ্বিনের ব্যাপারে নবীজি (সা.)-এর অনুসরণ অপরিহার্য। আবদুল্লাহ ইবনু ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) হাজরে আসওয়াদ লক্ষ্য করে বলতেন, আল্লাহর কসম, আমি নিশ্চিতরূপে জানি তুমি একটি পাথর, তুমি কারো কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারো না। নবী (সা.)-কে তোমায় চুম্বন করতে না দেখলে আমি তোমাকে চুম্বন করতাম না। এরপর তিনি চুম্বন করলেন। পরে বললেন, আমাদের রামল করার উদ্দেশ্য কী ছিল? আমরা তো রামল করে মুশরিকদের আমাদের শক্তি প্রদর্শন করেছিলাম। আল্লাহ এখন তাদের ধ্বংস করে দিয়েছেন। এরপর বললেন, যেহেতু কাজটি আল্লাহর রাসুল (সা.) করেছেন, তাই তা পরিত্যাগ করা পছন্দ করি না।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৬০৫)

আল্লাহ সবাইকে সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমিন।

বিডি প্রতিদিন/ইই

এই বিভাগের আরও খবর
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ডেঙ্গু প্রতিরোধের কার্যকরী মাধ্যম
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ডেঙ্গু প্রতিরোধের কার্যকরী মাধ্যম
সন্ধ্যায় জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা
সন্ধ্যায় জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা
৩৫০ বছরের পুরনো মির্জাপুর শাহি মসজিদ
৩৫০ বছরের পুরনো মির্জাপুর শাহি মসজিদ
দুটি অঙ্গের গুনাহে বেশি মানুষ জাহান্নামি হবে
দুটি অঙ্গের গুনাহে বেশি মানুষ জাহান্নামি হবে
মহানবী (সা.)-এর আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
মহানবী (সা.)-এর আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
দাওয়াত ও তাবলিগ ধর্মের প্রাণ
দাওয়াত ও তাবলিগ ধর্মের প্রাণ
যে দোয়ায় সাগরের ফেনা পরিমাণ গুনাহ মাফ হয়
যে দোয়ায় সাগরের ফেনা পরিমাণ গুনাহ মাফ হয়
ঈমানের উপকারিতা এবং কুফরের ভয়াবহতা
ঈমানের উপকারিতা এবং কুফরের ভয়াবহতা
সম্পদের সুরক্ষায় সদকার গুরুত্ব
সম্পদের সুরক্ষায় সদকার গুরুত্ব
ইসলামে সাহাবিদের বিশেষ মর্যাদা
ইসলামে সাহাবিদের বিশেষ মর্যাদা
অভিমান যেন বিদ্বেষে পরিণত না হয়
অভিমান যেন বিদ্বেষে পরিণত না হয়
অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু থেকে বাঁচার দোয়া
অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু থেকে বাঁচার দোয়া
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ভোটার হতে গিয়ে ২ সহযোগীসহ রোহিঙ্গা যুবক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ভোটার হতে গিয়ে ২ সহযোগীসহ রোহিঙ্গা যুবক গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতকালীন কিছু চর্মরোগ
শীতকালীন কিছু চর্মরোগ

১৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির কার্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরণ, যুবদল নেতা আহত
বিএনপির কার্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরণ, যুবদল নেতা আহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আগুনে বসতঘর পুড়ে ছাই
মুন্সীগঞ্জে আগুনে বসতঘর পুড়ে ছাই

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাশের দেশের মিডিয়া আমাদের সম্পর্কে মিথ্যা প্রচার করে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পাশের দেশের মিডিয়া আমাদের সম্পর্কে মিথ্যা প্রচার করে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না এলে দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার সম্ভব নয়: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না এলে দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার সম্ভব নয়: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে এনজিও ফাউন্ডেশন দিবস পালন
ফরিদপুরে এনজিও ফাউন্ডেশন দিবস পালন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুমের অভিযোগে ট্রাইব্যুনালে হাজির র‍্যাবের সাবেক দুই কর্মকর্তা
গুমের অভিযোগে ট্রাইব্যুনালে হাজির র‍্যাবের সাবেক দুই কর্মকর্তা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্বেতপত্র: রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল
শ্বেতপত্র: রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল

৪২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সবুজবাগে অটোরিকশা চালককে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
সবুজবাগে অটোরিকশা চালককে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিবগঞ্জে সুপার শপে অগ্নিকাণ্ড, ৭ লাখ টাকার ক্ষতি
শিবগঞ্জে সুপার শপে অগ্নিকাণ্ড, ৭ লাখ টাকার ক্ষতি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন মামলায় গ্রেফতার ইনু-মেনন-দীপু মনি-পলক
নতুন মামলায় গ্রেফতার ইনু-মেনন-দীপু মনি-পলক

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

লিভারপুলের কাছে হার, ‘রিসেট’ বাটনে চাপ দেওয়ার ঘোষণা গার্দিওলার
লিভারপুলের কাছে হার, ‘রিসেট’ বাটনে চাপ দেওয়ার ঘোষণা গার্দিওলার

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচার: ইতালিতে আটকে গেল ৩ হাজারের বেশি আবেদন
মানবপাচার: ইতালিতে আটকে গেল ৩ হাজারের বেশি আবেদন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে তিন মাদক কারবারির সম্পদ জব্দ করল দুদক
কক্সবাজারে তিন মাদক কারবারির সম্পদ জব্দ করল দুদক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুরুত্ব না দেওয়ায় ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে : স্বাস্থ্যের ডিজি
গুরুত্ব না দেওয়ায় ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে : স্বাস্থ্যের ডিজি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইয়েমেন থেকে মার্কিন ডেস্ট্রয়ার ও সরবরাহ জাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে মার্কিন ডেস্ট্রয়ার ও সরবরাহ জাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছে’
‘যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছে’

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলের কারণে বিগ ব্যাশে খেলা হচ্ছে না রিশাদের
বিপিএলের কারণে বিগ ব্যাশে খেলা হচ্ছে না রিশাদের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁইশাকের ফল চাষে সাড়া ফেললেন ঝিনাইদহের কৃষকরা
পুঁইশাকের ফল চাষে সাড়া ফেললেন ঝিনাইদহের কৃষকরা

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ: অস্ত্রসহ প্রেমিক গ্রেফতার
ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ: অস্ত্রসহ প্রেমিক গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের নৈপুণ্যে জয়ে ফিরল রিয়াল
এমবাপ্পে-বেলিংহামের নৈপুণ্যে জয়ে ফিরল রিয়াল

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ফুটবল ম্যাচে সংঘর্ষ, নিহত প্রায় ১০০
রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ফুটবল ম্যাচে সংঘর্ষ, নিহত প্রায় ১০০

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ আমলের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ
আওয়ামী লীগ আমলের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়তার জেরে বহিষ্কার ৮ শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়তার জেরে বহিষ্কার ৮ শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে

১ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

শৈলকুপায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় কৃষক নিহত
শৈলকুপায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় কৃষক নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁর রাণীনগরে ট্রেনে কাটা পড়ে বাবা-মেয়ের মৃত্যু
নওগাঁর রাণীনগরে ট্রেনে কাটা পড়ে বাবা-মেয়ের মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু
হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে পতাকা মিছিল ও শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জে পতাকা মিছিল ও শোভাযাত্রা

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র’ হামলা করেছে
ইসরায়েলে ‘হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র’ হামলা করেছে

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!
পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!

৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুটি অঙ্গের গুনাহে বেশি মানুষ জাহান্নামি হবে
দুটি অঙ্গের গুনাহে বেশি মানুষ জাহান্নামি হবে

৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা আবেদনের সুবিধা বাড়িয়েছে মেক্সিকো
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা আবেদনের সুবিধা বাড়িয়েছে মেক্সিকো

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতিকে নিয়ে বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতিকে নিয়ে বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার ত্রিপুরার হাসপাতালে বাংলাদেশিদের চিকিৎসা বন্ধের ঘোষণা
এবার ত্রিপুরার হাসপাতালে বাংলাদেশিদের চিকিৎসা বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাসটি হামলা নয়, দুর্ঘটনার শিকার’
‘ভারত থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাসটি হামলা নয়, দুর্ঘটনার শিকার’

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় দেখে, নির্দেশনা নিয়ে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত'
'২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় দেখে, নির্দেশনা নিয়ে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত'

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‌‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া আমাদের দায়িত্ব’
‌‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া আমাদের দায়িত্ব’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া
বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!
পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!

৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যৌনকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ও পেনশন দেওয়ার আইন করল বেলজিয়াম
যৌনকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ও পেনশন দেওয়ার আইন করল বেলজিয়াম

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু
ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ বন্দিশিবিরে যৌন নির্যাতনের শিকার পুরুষরা
রুশ বন্দিশিবিরে যৌন নির্যাতনের শিকার পুরুষরা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতি-গঠন প্রক্রিয়ায় যোগ্য তরুণদের খুঁজছেন উপদেষ্টা মাহফুজ
জাতি-গঠন প্রক্রিয়ায় যোগ্য তরুণদের খুঁজছেন উপদেষ্টা মাহফুজ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশ থেকে বছরে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচারের তথ্য এসেছে শ্বেতপত্রে
দেশ থেকে বছরে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচারের তথ্য এসেছে শ্বেতপত্রে

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার রাস্তায় নামাজ পড়লেন আতিফ আসলাম
ঢাকার রাস্তায় নামাজ পড়লেন আতিফ আসলাম

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিচারিক আদালতে আইনের ভিত্তিতে বিচারটা হয়নি : আইনজীবী শিশির মনির
বিচারিক আদালতে আইনের ভিত্তিতে বিচারটা হয়নি : আইনজীবী শিশির মনির

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহাসমাবেশ স্থগিত
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহাসমাবেশ স্থগিত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মগবাজার লেভেল ক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় ভেঙে চুরমার কয়েকটি গাড়ি
মগবাজার লেভেল ক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় ভেঙে চুরমার কয়েকটি গাড়ি

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু
হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআইডি সংশোধন: আবেদন নিষ্পত্তিতে নির্বাচন কমিশনের ১৪ দিনের আল্টিমেটাম
এনআইডি সংশোধন: আবেদন নিষ্পত্তিতে নির্বাচন কমিশনের ১৪ দিনের আল্টিমেটাম

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিভিল সার্ভিসে ‍‘ক্যাডার’ শব্দ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করবে কমিশন
সিভিল সার্ভিসে ‍‘ক্যাডার’ শব্দ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করবে কমিশন

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৫ আগস্ট 'জাতীয় শোক' দিবসের ছুটি স্থগিত
১৫ আগস্ট 'জাতীয় শোক' দিবসের ছুটি স্থগিত

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ের আগে ‘ক্ষমতার চূড়ান্ত’ ব্যবহার, প্রতিশ্রুতি ভেঙে ছেলেকে ক্ষমা বাইডেনের
বিদায়ের আগে ‘ক্ষমতার চূড়ান্ত’ ব্যবহার, প্রতিশ্রুতি ভেঙে ছেলেকে ক্ষমা বাইডেনের

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান খুব তাড়াতাড়ি দেশে ফিরে আসবেন : মির্জা আব্বাস
তারেক রহমান খুব তাড়াতাড়ি দেশে ফিরে আসবেন : মির্জা আব্বাস

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে সর্বদা সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে সর্বদা সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রে হাসিনার কালো অধ্যায়
শ্বেতপত্রে হাসিনার কালো অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জানুয়ারিতে ফিরছেন তারেক
জানুয়ারিতে ফিরছেন তারেক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন এজেন্ডা নিয়ে আজ প্রথম বৈঠকে ইসি
তিন এজেন্ডা নিয়ে আজ প্রথম বৈঠকে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবাই খালাস
তারেক রহমানসহ সবাই খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল গাড়ি
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

এভারেস্ট চূড়ায় সাইকেলে বাংলাদেশির বিশ্ব রেকর্ড
এভারেস্ট চূড়ায় সাইকেলে বাংলাদেশির বিশ্ব রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৩ জনকে ভারত ভ্রমণের অনুমতি দেয়নি ইমিগ্রেশন
৬৩ জনকে ভারত ভ্রমণের অনুমতি দেয়নি ইমিগ্রেশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে কম যাচ্ছেন নারী শ্রমিক
বিদেশে কম যাচ্ছেন নারী শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গ
উত্তপ্ত পশ্চিমবঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

হকির বিশ্বকাপে এক পা বাংলাদেশের
হকির বিশ্বকাপে এক পা বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে রাষ্ট্র সংস্কার পরে নির্বাচন
আগে রাষ্ট্র সংস্কার পরে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এস আলমের সব শেয়ার ক্রোকের আদেশ
এস আলমের সব শেয়ার ক্রোকের আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে  মুন্নী সাহাকে
রাতেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে মুন্নী সাহাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ক্রান্তিকালে দিনরাত পরিশ্রম করছে সেনাবাহিনী
দেশের ক্রান্তিকালে দিনরাত পরিশ্রম করছে সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর চাষাবাদ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা
রাজশাহীতে আলুর চাষাবাদ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা

নগর জীবন

চালক ছাড়াই চলবে শাবিপ্রবির অটোমামা
চালক ছাড়াই চলবে শাবিপ্রবির অটোমামা

পেছনের পৃষ্ঠা

রায় দেখে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত : অ্যাটর্নি জেনারেল
রায় দেখে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত : অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকট সংলাপে সমাধান হওয়া উচিত
রাজনৈতিক সংকট সংলাপে সমাধান হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সম্পদবিবরণী প্রকাশের দাবি
উপদেষ্টাদের সম্পদবিবরণী প্রকাশের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৪০০ কোটির নিচে
শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৪০০ কোটির নিচে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় আগ্রাসন আশ্রয়-প্রশ্রয়ের  সুযোগ নেই
ভারতীয় আগ্রাসন আশ্রয়-প্রশ্রয়ের সুযোগ নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলুপ্ত প্রায় লাউডগা সাপ উদ্ধার
বিলুপ্ত প্রায় লাউডগা সাপ উদ্ধার

নগর জীবন

২০২৫ থেকে ক্রেডিট কার্ডের সুদ সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ
২০২৫ থেকে ক্রেডিট কার্ডের সুদ সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সামাজিক অপরাধ উদ্বেগজনক খুলনায়
সামাজিক অপরাধ উদ্বেগজনক খুলনায়

নগর জীবন

এইডস উদ্বেগজনক কক্সবাজারে
এইডস উদ্বেগজনক কক্সবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাচার অর্থ ফেরত সরকারের অন্যতম অঙ্গীকার
পাচার অর্থ ফেরত সরকারের অন্যতম অঙ্গীকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সেন্টমার্টিন পৌঁছেছে মৌসুমের প্রথম জাহাজ
সেন্টমার্টিন পৌঁছেছে মৌসুমের প্রথম জাহাজ

খবর