শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১০, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

ভ্রাতৃবন্ধন গড়ার মাধ্যমে মদিনার সমাজ পুনর্গঠন

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ভ্রাতৃবন্ধন গড়ার মাধ্যমে মদিনার সমাজ পুনর্গঠন

নবী করিম (সা.)-এর অসাধারণ রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতার প্রথম বড় পরীক্ষা মদিনায় অনুষ্ঠিত হয়। তিনি অত্যন্ত প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নিজের প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতার মাধ্যমে নিরাপত্তার এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পথ বের করেন। মদিনায় এসে তিনি সমাজ এবং নাগরিক জীবনের পুনর্গঠনে মনোনিবেশ করেন। এখানে তিনি রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং সামাজিক স্থিতিশীলতা ও ঐক্য প্রতিষ্ঠায় অসাধারণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। (ইনসানে কামেল, পৃষ্ঠা-৩৬৬)
তাঁর সব প্রচেষ্টার একমাত্র লক্ষ্য ছিল আল্লাহর সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করা এবং মানুষকে আল্লাহর বিধানের প্রতি সমর্পিত করা। (আহদে নববী মেঁ নিজামে হুকমিরানি, পৃষ্ঠা-২৯৫)

মদিনায় আসার পর দ্বিতীয় প্রধান চ্যালেঞ্জ ছিল মুসলমানদের পুনর্বাসন এবং সমাজে তাদের সংহতি ও ঐক্য প্রতিষ্ঠা। মদিনার আনসাররা ছিল একটি শক্তিশালী স্থানীয় সম্প্রদায়, আর নবী করিম (সা.)-এর সঙ্গে মক্কা থেকে আসা মুহাজির মুসলমানদের পুনর্বাসন একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি যে মুয়াখাত বা ভ্রাতৃত্বব্যবস্থা চালু করেন, তা ছিল তাঁর অসাধারণ রাজনৈতিক প্রজ্ঞার এক অনন্য দৃষ্টান্ত।

এই ভ্রাতৃত্বব্যবস্থা শুধু মুসলিম সমাজের ভিত্তিকে দৃঢ় করেই থেমে থাকেনি, বরং মুসলমানদের মধ্যে এমন ঐক্য ও সংহতি সৃষ্টি করে, যা বাইরের আক্রমণের বিরুদ্ধে রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করেছিল।
(তাবাকাতুল কুবরা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২৩৯)

নবী করিম (সা.)-এর এই উদ্যোগ শুধু সময়ের নিরিখে একটি রাজনৈতিক পদক্ষেপ ছিল না, বরং এটি মানবতার ইতিহাসে সামাজিক ও রাজনৈতিক দূরদর্শিতার এক অতুলনীয় উদাহরণ। তাঁর এই উদ্যোগে এমন ঐক্যের ভিত্তি স্থাপন হয়েছিল, যা সে সময় আরবদের কল্পনায়ও ছিল না। এই ভ্রাতৃত্বব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মদিনায় থাকা মুসলমানদের মধ্যে এক অটুট সংহতি সৃষ্টি হয়।

নবী করিম (সা.)-এর চিন্তাশক্তির গভীরতা এবং নেতৃত্বের অসাধারণ গুণাবলির কারণে সব বুদ্ধিজীবী তাঁর নেতৃত্বের সামনে মাথা নত করতে বাধ্য হয়েছিলেন। [হায়াতে মুহাম্মদ (সা.), পৃষ্ঠা-৪৮১]

এই ভ্রাতৃত্বব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নবী করিম (সা.) এমন একটি শক্তিশালী সমাজ গড়ে তুলেছিলেন, যা মদিনার অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্র এবং বাইরের আক্রমণ উভয়ের বিরুদ্ধে একজোট হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়। আনসার ও মুহাজিরদের মধ্যে এই ঐক্য প্রতিকূলতা মোকাবেলায় মজবুত ভিত্তি গড়ে দেয়।

ভ্রাতৃত্বব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পর নবী করিম (সা.) শান্তি ও স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে অনেকটা স্বস্তি অনুভব করেন। কারণ মদিনায় থাকা অশুভ শক্তি, বিশেষত মুনাফিকরা আউস ও খাজরাজ গোত্রের মধ্যে বিভেদ তৈরি করতে চেষ্টা চালাচ্ছিল।

একই সঙ্গে তারা মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে বৈরিতা ছড়ানোর অপচেষ্টা করছিল। কিন্তু ভ্রাতৃত্ব চুক্তির ফলে তাদের এই ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়ে যায়। [হায়াতে মুহাম্মদ (সা.), পৃষ্ঠা-৪৮৪]

এমন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে এই ভ্রাতৃত্ব চুক্তির রাজনৈতিক ও সামাজিক গুরুত্ব অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, বিশেষত মুনাফিক নেতা আবদুল্লাহ ইবনে উবাইয়ের মতো ব্যক্তিরা, যে নবী করিম (সা.)-এর আগমনের আগে মদিনার সম্ভাব্য রাজা ছিল, মুসলমানদের ঐক্য নষ্ট করতে তৎপর ছিল। কিন্তু নবী করিম (সা.)-এর অসাধারণ প্রজ্ঞা, রাজনৈতিক কৌশল ও দূরদর্শিতার মাধ্যমে মুসলমানদের মধ্যে এমন ঐক্য ও সংহতি সৃষ্টি হয়েছিল যে মুনাফিক ও ইহুদিদের সব চক্রান্ত ব্যর্থ হয়ে যায়। (সিরাতুন নববী, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৩২)

এসব পদক্ষেপের মাধ্যমে নবী করিম (সা.) শুধু একটি শক্তিশালী সমাজ প্রতিষ্ঠাই করেননি, বরং মুসলিম সমাজকে এক অটুট ও অবিচ্ছেদ্য বন্ধনে আবদ্ধ করেছিলেন, যা ইতিহাসে চিরকালীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা
মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর
দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা
প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী
আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী
সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে ককটেলসহ একজন গ্রেফতার
মিরপুরে ককটেলসহ একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা সীমান্তে বিএসএফের বন্দুকের আঘাতে বাংলাদেশি যুবক আহত
কুমিল্লা সীমান্তে বিএসএফের বন্দুকের আঘাতে বাংলাদেশি যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অপতৎপরতা রুখতে জাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অপতৎপরতা রুখতে জাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!
বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই
রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী
ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের
পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭
পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম