শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৮, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
অনলাইন ভার্সন
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে

পূর্ববর্তী বুজুর্গানে দীন বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তাকদিরে নির্ধারিত মৃত্যুবরণ কামনা করতেন। তার কারণ হলো- হাদিস শরিফে এসেছে, এ সময় ইন্তেকাল হলে কবরের সওয়াল-জওয়াব আছান হয়। এখন প্রশ্ন হলো, হাদিসের সু-সংবাদ কাদের ব্যাপারে? আল্লাহ-রসুলের অন্য সব আদেশ-নিষেধ অমান্য করে শুধু এই সুসংবাদের রাতে মৃত্যুবরণ করলেই কী কবরের সওয়াল-জওয়াব সহজ হয়ে যাবে? আজাব মাফ হয়ে যাবে? আসলে হাদিসের মর্মার্থ হলো, ওই ব্যক্তি নাফরমান হবে না, বরং রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের তরিকা অনুযায়ী আল্লাহর ফরমাবরদার হবে। এ কথার দলিল হলো কুরআন-হাদিসের বহু সংখ্যক আয়াত ও বাণী। এ রাতে যারা খালেস নিয়তে ইবাদত করে আল্লাহ পাক তাদের বিগত সপ্তাহের গুনাহ মাফ করে দেন এবং আগত সপ্তাহের আমল করা তাদের জন্য সহজ করে দেন। মানুষ যেমন অপেক্ষায় থাকে শবেকদর, শবেবরাতের জন্য, ঠিক তেমনি আল্লাহর ওলিরাও শুক্রবারের রাতের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন। অন্য রাতে তো তারা তাহাজ্জুদ পড়েনই কিন্তু এ রাতের বিশেষ ফজিলতের জন্য তারা বেশি আগ্রহী হয়ে থাকেন।

মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন, মাদরাসার ছাত্র-উস্তাদদের জন্য প্রয়োজন কমপক্ষে শুক্রবারের রাতে বেশি বেশি ইবাদত বন্দেগি করা। শুক্রবার সরকারি ছুটি থাকার কারণে মানুষ এ দিনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কর্মসূচি ঠিক করে রাখে আগে থেকেই। এমন মহা ফজিলতের দিনে মানুষ শরিয়তবিরোধী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় এবং আপন খালিক-মালিকের স্মরণ থেকে চরমভাবে গাফেল হয়ে যায়। গান-বাদ্য ও সিনেমার আয়োজন বেড়ে যায়। বনভোজনে গিয়ে নাচ-ফুর্তি, বেপর্দেগি ইত্যাদি নানা ধরনের নফরমানিতে মশগুল হয়। বিবাহের অনুষ্ঠানে গিয়ে ভিডিও ছবি তোলে, গায়রে মাহরাম মহিলাদের সঙ্গে প্রকাশ্যে আনন্দ-উল্লাস করে।

মাদরাসার ছাত্ররা এ দিনে বাসাবাড়িতে চলে যায়। বাসায় গিয়ে অনেকে নামাজ পড়ে না। অনেকের বাসায় টিভি থাকে। তাতে নাটক-সিনেমা, খেলাধুলা দেখে পবিত্র দিনটি পার করে। এক সপ্তাহে আমল করে যে সওয়াব অর্জন করেছিল তা বাসাবাড়িতে গিয়ে বরবাদ করে আসে। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ার কারণে দুনিয়ার কাজকর্ম বন্ধ হয় না বরং আরও বেড়ে যায়। তবে ইবাদত বন্দেগির কাজ কমে যায়।

আমার মজলিশে যারা আসেন আমার মনে চায় তাদের প্রশ্ন করতে যে, কারা কারা গত রাতে তাহাজ্জুদ পড়েছেন; কিন্তু অনেকেই তো পড়েননি, সুতরাং প্রশ্ন করলে তাদের দোষ মানুষের সামনে প্রকাশ হয়ে যাবে, তাই প্রশ্ন না করাই উত্তম। যারা পড়েননি তাদের উচিত ওয়াদা করা যে, কমপক্ষে শুক্রবারের রাতে তাহাজ্জুদ পড়ব। অনেকে ওয়াদার সঙ্গে ‘ইনশা আল্লাহ’ বলেন। ‘ইনশা আল্লাহ’তেও প্যাঁচ থাকে। যেমন অনেকে রাতে তাহাজ্জুদ পড়বে বলে ‘ইনশা আল্লাহ’ বলে ঘুমায়। যদি উঠতে না পারে তাহলে বলে যে, আল্লাহ চাননি তাই উঠতে পারিনি।

হজরত বেলাল (রা.)-এর জীবনেও ‘ইনশা আল্লাহ’ না বলার এক ঘটনা আছে। একবার রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শেষ রাতে সফর করে যখন মদিনার প্রায় নিকটবর্তী স্থানে আসলেন তখন ক্লান্তির কারণে আর সামনে অগ্রসর হওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। সঙ্গে হজরত বেলাল হাবশি (রা.)-সহ অনেক সাহাবি ছিলেন। এদিকে নবীজির অভ্যাস ছিল, কোনো জায়গা থেকে রাতে মদিনায় ফিরলে বাড়িতে যেতেন না, বরং রাস্তার কোনো এক জায়গায় তাঁবু করে রাত কাটিয়ে দিতেন। তার কারণ হলো রাতে সবাই ঘুমিয়ে থাকে। এ সময় বাড়িতে গেলে স্ত্রী-সন্তানদের ঘুম ভেঙে জাগাতে হবে, এতে তাদের কষ্ট হবে। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের এতটুকু কষ্ট দিতে রাজি ছিলেন না। মহিলারা স্বামীর অনুপস্থিতিতে সাধারণ অবস্থায় থাকে। অর্থাৎ তাদের শরীরে কাপড় থাকে অনুন্নত, ময়লাযুক্ত। যা দেখে স্বামীর খারাপ লাগতে পারে, স্ত্রীও বিব্রতবোধ করে। এ কারণে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রাতে বাড়িতে ফিরতেন না। আমরা কিন্তু এর বিপরীতটা করি। আমরা রাতে স্ত্রীর অবস্থান সম্পর্কে সংবাদ নিতে যাই চুপে চাপে। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা করতেন না। এটা করা সম্পূর্ণ নিষেধ। কারণ প্রত্যেকেরই স্বাধীনতা রয়েছে। যখন তখন না বলে যাওয়া ঠিক না। আগে সংবাদ পাঠিয়ে এবং কাছে এসে সালাম করে ঘরে যাওয়া উচিত। এখন যেহেতু অত্যাধুনিক যুগ তাই মোবাইল করে যাওয়াই উত্তম।

বলছিলাম বেলাল (রা.)-এর ঘটনার কথা। হযরত বেলাল হাবশি (রা.) বলেন, ওই দিন এমন মজার ঘুম চোখে এসেছিল যে, মনে হয় জীবনে কোনো দিনও এমন ঘুম আসেনি। হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমতাবস্থায় সাহাবিদের লক্ষ্য করে বললেন, রাত তো সামান্যই বাকি আছে, এখন একসঙ্গে সবাই ঘুমালে ফজর কাজা হয়ে যেতে পারে। তাই তোমাদের মধ্যে কেউ কি আছে, যে জাগ্রত থেকে শেষ রাতে আমাদের নামাজের জন্য জাগিয়ে দেবে? হজরত বেলাল হাবশি (রা.) ‘ইনশা আল্লাহ’ না বলে বললেন, ইয়া রসুলাল্লাহ! আমি শেষ রাতে জাগিয়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছি। অতঃপর হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবিদের নিয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন। এদিকে হজরত বেলাল (রা.) জোর করে চোখ খোলা রেখেছেন। ঘুমের চাপ কতক্ষণ সহ্য করা যায়! জাগ্রত থাকতে থাকতে বেলাল (রা.)-এর শরীরে ক্লান্তি এসে গেল। তিনি ক্লান্তি দূর করার উদ্দেশ্যে গাছ বা কিছু একটার সঙ্গে হেলান দিয়ে বসলেন। ব্যাস ফজর শেষ হয়ে পূর্বাকাশে সূর্য উঁকি দিল। হঠাৎ এক সাহাবি সূর্যের তাপে জেগে গেলেন এবং উঠে দেখেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও ঘুমিয়ে আছেন। তিনি জাগাতে সাহস পাচ্ছিলেন না। তাছাড়া রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ঘুমের মধ্যে ডাক না দেওয়ারই নিয়ম ছিল। একে একে চতুর্থ নম্বরে হজরত ওমর (রা.) জাগ্রত হয়ে দেখলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘুমিয়ে আছেন। তিনি ডাক দেওয়ার কোনো পন্থা না পেয়ে উচ্চৈঃস্বরে জিকির করতে শুরু করলেন। একদিন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হজরত ওমর (রা.)-কে জিজ্ঞাসাও করেছিলেন, অন্য সময়ের চেয়ে তুমি শেষ রাতে এত আওয়াজে কেন জিকির কর? হজরত ওমর (রা.) উত্তর দিলেন, যারা ঘুমিয়ে থাকে তাদের জাগানোর জন্য। তাছাড়া উচ্চৈঃস্বরে জিকির করলে আশপাশের শয়তান পর্যন্ত পলায়ন করে।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সোমবার
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সোমবার
সর্বশেষ খবর
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চীনের তরুণদের মাঝে সাড়া ফেলেছে দায়িত্ববিহীন 'বন্ধুত্বের বিয়ে'
চীনের তরুণদের মাঝে সাড়া ফেলেছে দায়িত্ববিহীন 'বন্ধুত্বের বিয়ে'

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা
গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট
ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ