শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০১, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়

পৃথিবীর সব মানুষ সফলতা চায়। এ সফলতা একেকজন একেক দৃষ্টিকোণ থেকে নির্ধারণ করে। কেউ দুনিয়ার সম্পদ, নারী, গাড়ি, বাড়ি, ক্ষমতা, প্রভাব-প্রতিপত্তি ইত্যাদির মাধ্যমে নির্ধারণ করে। কেউ আবার সুস্বাস্থ্যকে সফলতার উৎস মনে করে।

কেউ আবার অন্য কিছুকে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে মানুষের সফলতা হলো— পরকালে জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেয়ে জান্নাত লাভ করতে পারা আর দুনিয়াতে জান্নাতের যোগ্য হয়ে নিজেকে প্রস্তুত করা। কারণ জান্নাতের অতি সামান্য অংশও দুনিয়া এবং তাতে যা আছে তার চেয়ে উত্তম। আল্লাহ চাইলে এ সফলতার জন্য পৃথিবীতে আল্লাহ তাআলার নির্দেশিত পথ অবলম্বন করেও ধনী, সুখী ও সৌভাগ্যের নিদর্শন লাভ করা সম্ভব।

যেভাবে ধনী হওয়া যায় : প্রায় প্রত্যেক মানুষই ধনী হতে চায়। কিন্তু সম্পদ দিয়ে কি কখনো ধনী হওয়া যায়? কখনোই সম্ভব নয়। কারণ সম্পদের চেয়ে চাহিদা আরো অনেক বেশি। মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার শেষ নেই।

কোনো মানুষের জন্য যদি একটি পাহাড়কে স্বর্ণ বানিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে সে আরেকটি স্বর্ণের পাহাড়ের আকাঙ্ক্ষা করে। এটিই মানুষের স্বভাব। মৃত্যু ছাড়া কোনো কিছুই মানুষের চাহিদা মেটাতে পারে না। চাহিদা না মিটলে ধনী হবে কীভাবে? এ জন্যই নবিজি (সা.) অর্থ-সম্পদ নয়, বরং মনের দিক থেকে ধনী হওয়াকেই ধনী বলেছেন। আল্লাহ তাআলার প্রতি ইমান, তাওয়াক্কুল ও তাকদিরে বিশ্বাস মানুষকে প্রকৃতপক্ষে ধনী অন্তঃকরণ দান করে।

যার ফলে সে গরিব হয়েও দান করতে ভয় করে না। সুতরাং বোঝা যায়, বান্দা অল্পে তুষ্ট থাকলে আল্লাহ তার হৃদয় ধনী ও অভাবমুক্ত করে দেন। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবি (সা.) বলেন, ‘ধন-সম্পদের আধিক্য হলেই ধনী হয় না, বরং অন্তরের ধনীই প্রকৃত ধনী।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪৪৬, মুসলিম,
হাদিস :  ১০৫১, মুসনাদে আহমাদ,

হাদিস: ৭৩২০)

এক দিন রাসুলুল্লাহ (সা.) সাহাবি আবু জর (রা.)-কে বললেন, আবু জর! তুমি কি সম্পদের প্রাচুর্যকেই সচ্ছলতা মনে করো? আবু জর (রা.) বলেন, হ্যাঁ, হে আল্লাহর রাসুল। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তাহলে তুমি সম্পদের স্বল্পতাকে দারিদ্র্য মনে করো? তিনি বলেন, হ্যাঁ, আল্লাহর রাসুল। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘আসলে সচ্ছলতা তো হৃদয়ের সচ্ছলতাই, আর হৃদয়ের দারিদ্র্যই হলো আসল দারিদ্র্য।’

(ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৬৮৫)

যেভাবে সুখী হওয়া যায় : পৃথিবীতে সবাই সম্পদশালী হয়ে সুখী হতে চায়। সবাই মনে করে, সুখ-শান্তির একমাত্র উৎস ধন-সম্পদ। আসলে কি তাই? মোটেও নয়। ধন আর সুখের মধ্যে সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই। তবে জীবিকা নির্বাহ করার মতো প্রয়োজনমাফিক সম্পদের প্রয়োজন রয়েছে। সম্পদের আধিক্য প্রায়ই সুখের পরিবর্তে নানা রকম ব্যস্ততা, চিন্তা-পেরেশানি, নিদ্রাহীনতা ইত্যাদি বাড়িয়ে দেয়। ধনী নারীদের বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনাও তুলনামূলক বেশি দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে পার্থিব জীবনে সুখ, শান্তি আর সফলতার জন্য ইসলামের নীতি অত্যন্ত স্পষ্ট। তা হলো— আল্লাহর মনোনীত একমাত্র দ্বিন ইসলাম পেয়ে এবং আল্লাহর দেওয়া প্রয়োজনমাফিক রিজিক পেয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট ও পরিতুষ্ট থাকতে হবে। আবদুল্লাহ বিন আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি ইসলামের দিকে হেদায়েতপ্রাপ্ত হয়েছে, যাকে প্রয়োজনমাফিক রিজিক দান করা হয়েছে এবং যে তাতেই পরিতুষ্ট থাকে, সে-ই সফলকাম হয়েছে। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪১৩৮) 

যেভাবে সৌভাগ্যবান হওয়া যায় : পার্থিব জগতে স্বস্তি পেতে চারটি জিনিস দরকার। এসব পেয়ে গেলে এ জগতে সে সৌভাগ্যবান। সেগুলো হলো—(১) পুণ্যবতী স্ত্রী। এটিই সব সম্পদের সেরা সম্পদ। (২) প্রশস্ত তথা বহুবিধ সুবিধাসম্পন্ন বাড়ি। (৩) উত্তম প্রতিবেশী, যারা সুখে-দুঃখে পাশে থাকে। (৪) নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যে চলাচল করার মতো বাহন। এসব কিছু নির্ভর করে সামর্থ্যের ওপর। হালাল ও বৈধ পথে যতটুকু পাওয়া যায়, ততটুকুতে সন্তুষ্ট থাকতে হবে। না পেলে ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং আল্লাহর রহমত কামনা করতে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) এসবের মধ্যে কেবল প্রথমটি ছাড়া আর কোনো কিছু পাননি। তাঁর অতি সংকীর্ণ ও ছোট ঘর ছিল। তিনি নামাজে দাঁড়ালে আয়েশা (রা.) পা মেলে শুয়ে থাকতে পারতেন না। বিছানায় শোয়া থেকে উঠলে তাঁর শরীরে চাটাইয়ের দাগ দেখা যেত। তিনি প্রতিবেশীর জ্বালাতনে মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করেছেন। সেখানেও তাঁকে নানা চক্রান্তের মোকাবেলা করতে হয়েছে। আর তাঁর বাহন ছিল গাধা, যা সে সময়ের সবচেয়ে নিচুমানের বাহন হিসেবে পরিগণিত হতো। তিনি এসবেই সন্তুষ্ট থেকেছেন। এককথায় পার্থিব জীবনে হালাল উপায়ে এসব পেয়ে গেলে এবং আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ও হালাল পথে এসবের ব্যবহার হলে নিঃসন্দেহে তা সৌভাগ্যের লক্ষণ। সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘চার বস্তু সৌভাগ্যের নিদর্শন : পুণ্যবতী স্ত্রী, প্রশস্ত বাড়ি, সৎ প্রতিবেশী ও আরামদায়ক বাহন। আর চার বস্তু দুর্ভাগ্যের নিদর্শন : মন্দ স্ত্রী, সংকীর্ণ বাড়ি, মন্দ প্রতিবেশী ও মন্দ বাহন।’ (মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২৪৪৫; সহিহ ইবনে হিব্বান,

হাদিস : ৪০৩২)

পরিশেষে একটি আয়াতের কথা স্মরণ করা যায়—‘অতঃপর যাকেই জাহান্নাম থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করিয়ে দেওয়া হবে, সে-ই প্রকৃত অর্থে সফলকাম হবে। আর (জান্নাতের বিপরীতে) পার্থিব জীবন তো প্রতারণার উপকরণ ছাড়া কিছুই নয়।’

(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৮৫)

কাজেই পার্থিব জীবন পেয়ে প্রতারিত না হয়ে, বরং তাকে জান্নাতের উপকরণ বানানোর পথ অবলম্বন করতে পারলেই দুনিয়ার জীবনে ধনী, সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া সম্ভব।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
সর্বশেষ খবর
গর্ভবতী স্ত্রীর চিকিৎসার টাকার জন্য ভ্যানচালক খুন
গর্ভবতী স্ত্রীর চিকিৎসার টাকার জন্য ভ্যানচালক খুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৫ জনের প্রাণহানি, বিক্ষোভে তিন ঘণ্টা রেল যোগাযোগ বন্ধ
কক্সবাজারে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৫ জনের প্রাণহানি, বিক্ষোভে তিন ঘণ্টা রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ‘মাদার্স অব জুলাই’ বিষয়ক চলচ্চিত্র প্রদর্শন
লক্ষ্মীপুরে ‘মাদার্স অব জুলাই’ বিষয়ক চলচ্চিত্র প্রদর্শন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁ ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতাল এন্ড ফ্যাকো সেন্টারের উদ্বোধন
নওগাঁ ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতাল এন্ড ফ্যাকো সেন্টারের উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে জাতীয়তাবাদী পেশাজীবী পরিষদের পরিচিতি সভা
রাঙামাটিতে জাতীয়তাবাদী পেশাজীবী পরিষদের পরিচিতি সভা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

৪০ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

আইন শিক্ষার্থীদের নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের কনফারেন্স
আইন শিক্ষার্থীদের নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের কনফারেন্স

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে শিক্ষার্থীরা যে নম্বরের প্রাপ্য ছিল সেটিই দেওয়া হয়েছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এসএসসিতে শিক্ষার্থীরা যে নম্বরের প্রাপ্য ছিল সেটিই দেওয়া হয়েছে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন
আখাউড়ায় প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাওয়ার সময় এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
তরুণদের শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাওয়ার সময় এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে বিপদ অপেক্ষা করছে: এ্যানি
রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে বিপদ অপেক্ষা করছে: এ্যানি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল
তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চুক্তি শেষে যুক্তরাষ্ট্রের সম্মতিতে গোপনীয়তার বিষয়টি প্রকাশ করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
চুক্তি শেষে যুক্তরাষ্ট্রের সম্মতিতে গোপনীয়তার বিষয়টি প্রকাশ করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার লুটপাটের চিত্র শিল্পকারখানা ধ্বংসের প্রতিচ্ছবি: জাগপা
শেখ হাসিনার লুটপাটের চিত্র শিল্পকারখানা ধ্বংসের প্রতিচ্ছবি: জাগপা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশা-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ১
অটোরিকশা-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেবাচিমের সংস্কারের দাবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে বিক্ষোভ
শেবাচিমের সংস্কারের দাবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলফাডাঙ্গায় রাইসা মনির সমাধিতে বিমান বাহিনীর  শ্রদ্ধা নিবেদন
আলফাডাঙ্গায় রাইসা মনির সমাধিতে বিমান বাহিনীর  শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ
আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত
দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ
চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার
রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক
মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন
শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২
নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’
‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

এনবিআরে এক দিনেই ৪৯ কর্মকর্তা বদলি
এনবিআরে এক দিনেই ৪৯ কর্মকর্তা বদলি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা