শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৪, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে

আলেমা আয়েশাতুন নুর বিনতে আব্দুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে

আমরা প্রায়ই বিয়ের খুতবা শুনে থাকি, কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছি, সেই খুতবায় আসলে কী বলা হয়! বিয়ের খুতবায় হামদ (আল্লাহর প্রশংসা) ও দরুদ পাঠের পর কোরআন মজিদের যে তিনটি প্রসিদ্ধ আয়াত তিলাওয়াত করা হয়, বিস্ময়ের বিষয় হলো, এই তিনটি জায়গায় বিয়ের সরাসরি কোনো আলোচনা নেই। বরং তিনটি আয়াতে একটিমাত্র বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে, আর তা হলো তাকওয়া অর্থাৎ আল্লাহভীতি, আত্মসংযম ও দায়িত্ববোধ।

তাকওয়া এমন এক বিস্ময়কর আলো, যার ছায়ায় জীবনের বহু জটিলতা আপনাতেই উদ্ঘাটিত হয়ে যায়, পথ পরিষ্কার হয়ে ওঠে। আল্লাহ তাআলা যখন বিয়ের খুতবায় তাকওয়ার শিক্ষা দিয়েছেন, তখন তিনি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন এক গুরুত্বপূর্ণ সত্যের দিকে= স্বামী-স্ত্রী তখনই একটি সুখী দাম্পত্য ও প্রশান্তিময় পরিবার গড়ে তুলতে পারবেন, যখন তাঁরা উভয়ে তাকওয়ার অলংকারে বিভূষিত হবেন।

যখন তাঁরা এই উপলব্ধি নিয়ে জীবন যাপন করবেন যে জীবনের প্রতিটি কাজে তাঁদের একদিন আল্লাহর সামনে জবাবদিহি করতে হবে, তখনই তাঁদের সম্পর্ক হবে সততা, বিশ্বস্ততা আর আস্থার ভিত্তিতে গড়া।

আল্লাহ তাআলা মানবসভ্যতার সূচনা করেছেন ‘স্বামী-স্ত্রীর বন্ধন’ দিয়ে। এই সম্পর্কের লক্ষ্য কী? এর গভীরতা ও স্থায়িত্বের রহস্যই বা কী? এর জবাবে আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে ইরশাদ করেন, ‘তাঁর নিদর্শনসমূহের অন্যতম নিদর্শন হলো, তিনি তোমাদেরই মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জীবনসঙ্গিনী সৃষ্টি করেছেন, যেন তোমরা তাদের নিকট প্রশান্তি লাভ করো; আর তিনি তোমাদের মাঝে স্থাপন করেছেন ভালোবাসা ও দয়া।’ (সুরা : আর-রুম, আয়াত : ২১)। এই আয়াত থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়, স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হলো প্রশান্তির চাবিকাঠি।

একটি ঘর, একটি পরিবার- তা কেবল দেয়াল, ছাদ আর আসবাবের সাজসজ্জা নয়; বরং তা এমন এক আশ্রয়স্থল, যেখানে একজন মানুষ তার জীবনসঙ্গীর মুখের দিকে চেয়ে চোখের ভাষায়, হৃদয়ের ছোঁয়ায়, মায়া-মমতা আর আস্থায় প্রশান্তির এমন অনুভূতি পায়, যা দুনিয়ার কোনো বিলাসিতা দিতে পারে না। কিন্তু যদি সেই ঘরে শান্তি না থাকে তাহলে সেটি আর ঘর থাকে না, হয়ে ওঠে উদ্বিগ্নতায় ঘেরা এক কষ্টকর আবাস, যেখানে মানুষ আর থাকতে চায় না। সে তখন ছুটে বেড়ায় হোটেল, পার্ক, বন্ধু, ক্লাব কিংবা বিভিন্ন বিনোদনের আড়ালে শান্তি খুঁজে। কিন্তু সেই শান্তি অধরাই থেকে যায়। কারণ যে ঘরে শান্তি নেই, দুনিয়ার কোনো কোনাই তখন শান্তির জায়গা হয় না।

কোরআনের বর্ণনায় স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক

আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তারা (নারীরা) তোমাদের (পুরুষদের) জন্য পোশাকস্বরূপ, আর তোমরাও (পুরুষরা) তাদের (নারীদের) জন্য পোশাকস্বরূপ।’ (সুরা : আল-বাকারাহ, আয়াত : ১৮৭)।

আল্লাহ তাআলা কোরআনের এ আয়াতে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ককে এক অসাধারণ ও গভীর অর্থবহ উপমার মাধ্যমে উপস্থাপন করেছেন। এই সম্পর্ক পোশাকের মতো। পোশাকের আছে বহু গুণ-তা আমাদের লজ্জাস্থান ঢাকে, সম্মান রক্ষা করে, শরীরকে সুরক্ষা দেয়, জীবনের শোভা বাড়ায়, স্বাস্থ্য ও শালীনতা বজায় রাখে।

তেমনই দাম্পত্য সম্পর্কও একে অপরের ত্রুটি ও দুর্বলতা আড়াল করার মাধ্যম, পরস্পরের সম্মান ও মর্যাদার রক্ষাকবচ এবং জীবনের শান্তি ও সৌন্দর্যের উৎস। আবার একটি ভালো পোশাক আমাদের গ্রীষ্মের তাপ ও শীতের কাঁপুনিতে আশ্রয় দেয়, ঝড়বৃষ্টি ও ধুলাবালি থেকে রক্ষা করে; তেমনি একজন আদর্শ জীবনসঙ্গী তাঁর সঙ্গীর দুঃখে আশ্রয়, সুখে সহচর এবং বিপদে সাথি হয়ে ওঠেন। স্বামী ও স্ত্রীর সম্পর্কও এমনই একটি আবরণ, যা পরস্পরের সম্মান, মর্যাদা ও মানসিক প্রশান্তির রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

এই আয়াত আরো এক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দেয়- যেমন আমরা কোনো প্রিয় পোশাকে কাদা বা দাগ লাগলে সেটিকে তুচ্ছ মনে না করে পরম যত্নে পরিষ্কার করে নিই, ছিঁড়ে ফেলার মতো মূর্খতা করি না, তেমনি দাম্পত্য জীবনে যদি কখনো মতানৈক্য, ঝগড়া বা রাগ-অভিমান ঘটে, তাহলে তা ভাঙনের দিকে না ঠেলে বরং সুখ-শান্তি ও সহনশীলতার মাধ্যমে সমস্যার সমাধানে এগিয়ে যাওয়া উচিত। সম্পর্ককে আঁকড়ে ধরে, সংরক্ষণ করে পুনরুদ্ধার করতে পারাই হলো প্রকৃত প্রজ্ঞা।

অভিযোগ ও সমাধান

এ প্রসঙ্গে সর্বপ্রথম যে বিষয়টি অনুধাবন করা জরুরি তা হলো, প্রায় প্রতিটি বৈবাহিক সম্পর্কেই এক দীর্ঘ অভিযোগের তালিকা স্বামী বা স্ত্রী উভয়ের মনে লুকিয়ে থাকে। সামান্য কোনো সুযোগ পেলেই জমে থাকা সেইসব অভিযোগ ঝরে পড়ে। কখনো ধীরে, কখনো প্রচণ্ড বেগে। এসব অভিযোগের অন্তর্ভুক্ত থাকে সম্পর্কে উষ্ণতা ও যত্নের ঘাটতি, পারস্পরিক দায়িত্বে অবহেলা, ঝগড়া-বিবাদ, গালিগালাজ, শারীরিক আঘাত, তিরস্কার, বসবাসের সমস্যা, শ্বশুরবাড়ি ও পিত্রালয়ের হস্তক্ষেপ, রূপ-রস, গুণাবলি ইত্যাদি নিয়ে অসন্তুষ্টি। অর্থাৎ এমন কোনো বিষয় বাদ যায় না, যেখানে অভিযোগের স্পর্শ নেই।

এসব অভিযোগের পেছনে এক গভীর প্রশ্ন মাথা তোলে- এইসব ত্রুটি ও অশান্তির পরে আপনি আসলে কী সিদ্ধান্তে উপনীত হচ্ছেন? আপনি কি এসব কারণে সম্পর্ক ছিন্ন করতে চাইছেন? যদি হ্যাঁ, তাহলে শরিয়ত আপনাকে সে অধিকার দিয়েছে, যাতে আপনি অযথা নিজের স্বল্প জীবনের শান্তি নষ্ট না করেন। আপনি চাইলে তালাক বা খুলার অধিকার ব্যবহার করে নতুন জীবন শুরু করতে পারেন।

তবে বাস্তবতা আশ্চর্য রকম ভিন্ন। বেশির ভাগ দম্পতি এই বিচ্ছেদের পথে না গিয়ে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে চান। এর মানে তাঁরা এখনো একে অপরের সঙ্গে বসবাসে আগ্রহী- প্রেম-ভালোবাসা যতই ফিকে হোক না কেন, সহাবস্থানে তাঁরা এক ধরনের নিরাপত্তা ও প্রয়োজন অনুভব করেন। এখানেই একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক উঠে আসে- যেহেতু আপনি সম্পর্ক ছিন্ন করছেন না, বরং একসঙ্গে থাকতেই চান, তাহলে অভিযোগে অভিযোগ না বাড়িয়ে, তা সমাধানে রূপান্তর করুন। কথা বলুন, কিন্তু অভিযোগের সুরে নয়; সমাধানের সন্ধানে প্রশ্ন করুন-

আমার সমস্যার সমাধান কিভাবে হবে?

আমি কিভাবে আমার স্ত্রীর সঙ্গে শান্তিপূর্ণ জীবন কাটাতে পারি?

আমি কিভাবে আমার স্বামীর সঙ্গে সুখী জীবন গড়তে পারি?

এই প্রশ্নগুলো শুধু অভিযোগ থেকে আপনাকে মুক্ত করবে না, বরং সম্পর্ককে বাস্তব সমাধানের পথে নিয়ে যাবে। সময়-অসময়ে, উপলক্ষহীনভাবে অভিযোগ করার পরিণতি কেবল গিবত, হিংসা, অপবাদ, গালিগালাজ এবং ঘরোয়া অশান্তি ছাড়া আর কিছুই নয়।

তাই প্রয়োজন আত্মসচেতনতা, আত্মবিশ্লেষণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের সক্ষমতা। একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হলে প্রথমে বোঝা জরুরি- কার কোন দায়িত্ব কোথায়। কার কাছ থেকে কী প্রত্যাশিত। এই উপলব্ধি থেকেই আলোচনা শুরু হওয়া উচিত, বিশেষত সেই বিষয়গুলো থেকে, যেগুলোর সংশ্লিষ্টতা স্ত্রীর ভূমিকায়, যেন সমাধানের পথ ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হয়। আল্লাহ তাআলা সবার দাম্পত্য জীবনকে সুখময় ও  প্রশান্তিময় করুন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
সর্বশেষ খবর
রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব

এই মাত্র | নগর জীবন

সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন
সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প
ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু
যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন
জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ
দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম