শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০০, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য

মহান আল্লাহ তাআলার সৃষ্টির অবধারিত নীতি হলো, সৃষ্টিগতভাবে মানুষ-মানুষে পার্থক্য। তবে তাঁর এমন কিছু সৃষ্টিও আছে যারা সৃষ্টিতে একেবারেই এক ও অভিন্ন। যেমন ফেরেশতারা। আবার এমন কিছু সৃষ্টিও আছে, যারা পরিবর্তন কিংবা বৈচিত্র্য গ্রহণে সক্ষম নয়, যেমন জড় বস্তু।

সুতরাং, মানব সৃষ্টিতে বৈচিত্র্য বা পার্থক্য সৃষ্টি করা আল্লাহ তাআলার অসীম কুদরতেরই বহিঃপ্রকাশ এবং তাঁর প্রজ্ঞাপূর্ণ পরিকল্পনারই অংশ। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘আর যদি তোমার প্রতিপালক ইচ্ছা করতেন, তবে তিনি অবশ্যই সমগ্র মানবজাতিকে একটি জাতি বানিয়ে দিতেন। কিন্তু তারা সব সময় পরস্পর ভিন্ন হয়ে থাকবে তাদের ছাড়া, যাদের প্রতি তোমার রব দয়া করেছেন। আর এ জন্যই তিনি তাদের সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা হুদ, আয়াত : ১১৮-১১৯)

এই আয়াতের শেষাংশে ‘এবং এ জন্যই তিনি তাদের সৃষ্টি করেছেন’ এর অর্থ হলো আল্লাহ মানুষকে ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্য, ভাষা, রং, মেধা, চিন্তা ও পথ অনুসরণের সক্ষমতা দিয়েই সৃষ্টি করেছেন। এটাই সৃষ্টির মূল রহস্য ও সৌন্দর্য। আমরা মহাবিশ্বের দিকে তাকালে দেখতে পাই বৈচিত্র্য ও পার্থক্য সবকিছুতেই বিদ্যমান। এই পার্থক্য সৃষ্টি হয়েছে দ্বৈততার ভিত্তিতে।

কখনো অনুভূতিতে যেমন, সুখ ও দুঃখ, সন্তুষ্টি ও রাগ, আবার কখনো সৃষ্টি জগতে যেমন-আকাশ ও পৃথিবী, স্থল ও সমুদ্র। মানুষের মধ্যেও এটি বিদ্যমান-পুরুষ ও নারী, ধনী ও গরিব, বুদ্ধিমান ও সাধারণ, লম্বা ও খাটো, শক্তিশালী ও দুর্বল ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘আমি সবকিছুর জোড়া সৃষ্টি করেছি, যেন তোমরা শিক্ষা গ্রহণ করো।’ (সুরা জারিয়াত, আয়াত : ৪৯)

আল্লাহ তাআলা মানুষসহ সকল সৃষ্টির মাঝে এই ভিন্নতা ও বৈচিত্র্য সৃষ্টি করেছেন, যেন মানুষ তা দেখে, চিন্তা করে এবং তাঁর অসীম কুদরত উপলব্ধি করতে পারে। সুতরাং, সৃষ্টির প্রতিটি স্তরে যে পার্থক্য দেখা যায়, তা এক মহান স্রষ্টার সূক্ষ্ম পরিকল্পনারই অংশ।

কেননা মানুষ সমাজবদ্ধ জীব-নিজের একদিনের প্রয়োজনও একা পূরণ করতে পারে না। ছুতার, রুটিকার, কৃষকসহ নানাজনের সহযোগিতায় তার জীবন চলে। তা ছাড়া মানুষের দক্ষতার ক্ষেত্রেও আছে বৈচিত্র্য ও পার্থক্য। কেউ হয়তো লোহার কাজে দক্ষ, কিন্তু কাঠের কাজে নয়। কেউ আবার চিকিৎসায় পারদর্শী, কিন্তু কৃষিকাজে নয়। এই পার্থক্যই সমাজে বিভিন্ন শিল্প ও পেশার জন্ম দিয়েছে। এভাবেই মানুষের মধ্যে থাকা ভিন্নতা ও পার্থক্য বাস্তবিক অর্থেই এক রহমত হয়ে উঠেছে। কারণ এই বৈচিত্র্য সমাজে দায়িত্ব ভাগাভাগি করেছে, একে অপরের প্রয়োজনীয়তা সৃষ্টি করেছে এবং একটি পরস্পর-সম্পৃক্ত ও সমন্বিত সমাজ গঠনের পথ খুলে দিয়েছে—যার মাধ্যমে পৃথিবী আবাদ ও সমৃদ্ধ হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তিনিই তোমাদের মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং তাতেই বসবাসের ব্যবস্থা করেছেন।’ (সুরা হুদ, আয়াত : ৬১)
মানুষের মাঝে যে বৈচিত্র্য ও পার্থক্য বিদ্যমান—সুস্থতা ও অসুস্থতা, দারিদ্র্য ও সম্পদ, নিরাপত্তা ও দুর্দাশা—শুধু সমাজগত বাস্তবতা নয়; বরং তা একেকজন ব্যক্তির ঈমান ও ধৈর্যের পরীক্ষাও।আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি তোমাদের একজনকে অন্যজনের জন্য পরীক্ষা বানিয়েছি, তোমরা কি ধৈর্য ধরবে?’ (সুরা ফুরকান, আয়াত : ২০)

আল্লাহ আমাদের কারো কারো জীবনে কষ্ট দেন, আবার কাউকে দেন আরাম। কেউ হয়তো রোগে ভোগে, আর কেউ সুস্থতায় দিন কাটায়। কেউ অর্থে সচ্ছল, আবার কেউ অভাবী। এই পার্থক্যগুলোই মানুষের ঈমান যাচাইয়ের এক একটি উপায়। রাসুল ( সা.) বলেন, ‘পুরস্কারের মহত্ব নির্ভর করে পরীক্ষার কঠিনতার ওপর। আর আল্লাহ যখন কোনো জাতিকে ভালোবাসেন, তখন তাদের পরীক্ষা করেন। যে এতে সন্তুষ্ট থাকে, সে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করে; আর যে অসন্তুষ্ট থাকে, তার জন্য রয়েছে অসন্তোষ।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১৫১০)

আর প্রতিটি অবস্থার উদ্দেশ্য একটাই—আল্লাহ দেখতে চান, কে ধৈর্য ধরে, কে কৃতজ্ঞ থাকে, আর কে তাঁর ওপর সন্তুষ্ট থাকে।

আল্লাহ তাআলা মানুষকে পুরুষ ও নারী হিসেবে সৃষ্টি করেছেন, যাতে তাদের মাঝে বিদ্যমান পার্থক্যের মাধ্যমে বৈবাহিক সম্পর্কের স্বাভাবিক চাহিদা পূরণ হয়। এই বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমেই জন্ম হয় সন্তান-সন্তুতির, যা মানবজাতির ধারাবাহিকতা ও বংশ রক্ষাকে নিশ্চিত করে। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘হে মানবজাতি! আমি তোমাদের এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদের বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যাতে তোমরা একে অপরকে চিনতে পারো। নিঃসন্দেহে আল্লাহর দৃষ্টিতে তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে সম্মানিত সেই ব্যক্তি, যে সবচেয়ে বেশি তাকওয়াবান।’ (সুরা : হুজরাত, আয়াত : ১৩)

নারী-পুরুষের এই ‌পার্থক্য ও পরিপূরকতা শুধু দাম্পত্য জীবনের জন্যই নয়; বরং তা একটি পরিবার গঠনের ভিত্তি। এই পরিবার থেকেই গড়ে ওঠে সমাজ, সম্প্রদায় এবং একটি জনশক্তিশালী জাতি। বিশেষ করে মুসলমানদের জন্য, এই বৈধ দাম্পত্য সম্পর্ক ও বংশবৃদ্ধি শুধু সামাজিক দায়িত্ব নয়; বরং এটি ইবাদতের অংশও বটে, যার মাধ্যমে আল্লাহর জমিনে নেককার ও আল্লাহভীরু মানুষের সংখ্যা বাড়ে, এবং পৃথিবীর শান্তিপূর্ণ ও ন্যায়ভিত্তিক উন্নয়ন সম্ভব হয়।

মানুষের মধ্যে বর্ণ, ভাষা, সংস্কৃতি ও স্বার্থের দিক থেকে পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও ইসলাম একটি আশ্চর্যজনক নীতির মাধ্যমে সেই পার্থক্যকে ঐক্যে রূপান্তর করেছে, তা হলো ভ্রাতৃত্ব। ইসলামী সমাজে এই ভ্রাতৃত্ববোধ মানুষকে একটি অভিন্ন একক ইউনিটে পরিণত করে। যার প্রতিটি অংশ অন্যটির জন্য সহানুভূতিশীল ও সহায়ক। রাসুল (সা.) বলেন : ‘পারস্পরিক ভালোবাসা, দয়া এবং সহানুভূতির দিক থেকে মুমিনদের উদাহরণ একটি দেহের মতো। যদি দেহের কোনো একটি অংশ কষ্ট পায়, তাহলে পুরো দেহই জেগে উঠে ও জ্বরে আক্রান্ত হয়।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬০১১)

সুতরাং, মানুষের মাঝে যতই পার্থক্য থাকুক না কেন, ইসলামী ভ্রাতৃত্বের আলোয় তারা একত্র হয়। এটাই হলো ইসলামের সেই অপূর্ব নীতি, যা বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্যের সুর তোলে এবং একটি সহানুভূতিশীল, পরস্পর-সহযোগিতাপূর্ণ সমাজের ভিত্তি স্থাপন করে। রাসুল (সা.) বলেন : ‘তোমাদের কেউ প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে নিজের জন্য যা চায়, তা-ই তার ভাইয়ের জন্যও না চায়।’ (বুখারি, হাদিস : ১৩)

এই পারস্পরিক ভালোবাসা, সহযোগিতা ও আত্মত্যাগের মাধ্য‌মেই একটি আদর্শ ইসলামী সমাজ গড়ে ওঠে।

সুতরাং পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষায় বৈচিত্র্যময় সুনিপুন এই সৃষ্টির মধ্যেই নিহিত স্রষ্টার অনুপম সুপরিকল্পিত রহস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
সর্বশেষ খবর
আমি রুশ জনগণকে ভালোবাসি: ট্রাম্প
আমি রুশ জনগণকে ভালোবাসি: ট্রাম্প

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের

৫৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে অয়ন ওসমানের সহযোগী ইউপি সদস্য আটক
নারায়ণগঞ্জে অয়ন ওসমানের সহযোগী ইউপি সদস্য আটক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ‘হয়রানিমূলক’ মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
রংপুরে ‘হয়রানিমূলক’ মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সকল শহীদ পরিবারের পাশে আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে: মোর্শেদ হাসান
বিএনপি সকল শহীদ পরিবারের পাশে আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে: মোর্শেদ হাসান

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চালককে হত্যা করে ভ্যান ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ভ্যান ছিনতাই

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দুদকের
আসাদুজ্জামান নূরের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দুদকের

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যুবসমাজ শুধু ভবিষ্যৎ নয়, আমাদের বর্তমান শক্তি
যুবসমাজ শুধু ভবিষ্যৎ নয়, আমাদের বর্তমান শক্তি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু কর্মসূচি আরও দ্রুত মুছে ফেলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি আরও দ্রুত মুছে ফেলার হুমকি ট্রাম্পের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক সিলগালা, একজনের কারাদণ্ড
অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক সিলগালা, একজনের কারাদণ্ড

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪ কলেজ ও ২১ ভবনের নাম পরিবর্তন, বাদ মুজিব-হাসিনা-কামালের নাম
৪ কলেজ ও ২১ ভবনের নাম পরিবর্তন, বাদ মুজিব-হাসিনা-কামালের নাম

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রকে চোখ রাঙালেন কিম জং উনের বোন
যুক্তরাষ্ট্রকে চোখ রাঙালেন কিম জং উনের বোন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গণহত্যার নির্দেশদাতা বেশিরভাগের বিচার ডিসেম্বরের মধ্যে’
‘গণহত্যার নির্দেশদাতা বেশিরভাগের বিচার ডিসেম্বরের মধ্যে’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাঘ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে সর্বশক্তি দিয়ে দাঁড়াতে হবে : রিজওয়ানা
বাঘ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে সর্বশক্তি দিয়ে দাঁড়াতে হবে : রিজওয়ানা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হককে শ্যোন অ্যারেস্ট
নারায়ণগঞ্জের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হককে শ্যোন অ্যারেস্ট

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফরিদপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
নওগাঁয় স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনে জাতীয় স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে হবে : রিজওয়ানা
কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনে জাতীয় স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে হবে : রিজওয়ানা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ, যা জানালো ক্রেমলিন
পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ, যা জানালো ক্রেমলিন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪ দিনব্যাপী ইউডিআরটি প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪ দিনব্যাপী ইউডিআরটি প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণঞ্জের দুই দশকের জলাবদ্ধতা নিরসনে তৎপরতা শুরু
নারায়ণঞ্জের দুই দশকের জলাবদ্ধতা নিরসনে তৎপরতা শুরু

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেরপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
শেরপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করলে বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন হতো না : জাগপা
আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করলে বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন হতো না : জাগপা

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে আড়তে আসছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ
চাঁদপুরে আড়তে আসছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেই হবে না, সফলতার সঙ্গে লেখাপড়া শেষ করাও জরুরি’
‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেই হবে না, সফলতার সঙ্গে লেখাপড়া শেষ করাও জরুরি’

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশীসহ আটক শতাধিক
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশীসহ আটক শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হজমের সমস্যার কথা জানান দেয় যেসব লক্ষণ
হজমের সমস্যার কথা জানান দেয় যেসব লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় ১৩৩ বস্তা টিএসপি সার উদ্ধার
গাইবান্ধায় ১৩৩ বস্তা টিএসপি সার উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি
আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন
সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল
বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তাও তাক লাগানিয়া!
উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তাও তাক লাগানিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির
সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?
ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সৌদির নতুন উদ্যোগ
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সৌদির নতুন উদ্যোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪
নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত
যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি
২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সবাইকে অনুরোধ, গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না: তাসকিন
সবাইকে অনুরোধ, গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না: তাসকিন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার এস-৫০০ পাচ্ছে ভারত
রাশিয়ার এস-৫০০ পাচ্ছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে
রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার
সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি
রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত
ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল
হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিকারের ক্ষুধা সংকটে ভুগছে গাজাবাসী, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
সত্যিকারের ক্ষুধা সংকটে ভুগছে গাজাবাসী, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনকে নতুন আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
পুতিনকে নতুন আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির
টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক
হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন
ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি
বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল
বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল

মাঠে ময়দানে

আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে
আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব বাঘ দিবস আজ
বিশ্ব বাঘ দিবস আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা
বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা

মাঠে ময়দানে

অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা
অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন
মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন কমিটি নিয়ে মঠবাড়িয়া বিএনপিতে ক্ষোভ
নতুন কমিটি নিয়ে মঠবাড়িয়া বিএনপিতে ক্ষোভ

নগর জীবন

বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ
পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ

মাঠে ময়দানে

বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি
বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি

দেশগ্রাম

আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়
আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়

মাঠে ময়দানে

বাধ্যতামূলক অবসর চার ডিআইজিকে
বাধ্যতামূলক অবসর চার ডিআইজিকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!
ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!

মাঠে ময়দানে

সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট
সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড
স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের
নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ
ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ

মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা