শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৫৫, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া

মুহাম্মাদ ইয়াসরি
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কেন্দ্রে অবস্থিত প্রায় ৩৩ লাখ বর্গকিলোমিটার আয়তনের ছোট্ট দেশ মালয়েশিয়া, যা একসময় ছিল দরিদ্র ও তৃতীয় বিশ্বের অংশ। কিন্তু আজ সেই মালয়েশিয়া একটি অনন্য উদাহরণ হয়ে উঠেছে। 

এই সাফল্যের পেছনে মালয়েশিয়ার অভিজ্ঞতা ও কৌশলগত অগ্রযাত্রা, বিশেষত দেশটির দীর্ঘমেয়াদি ও দূরদর্শী প্রধানমন্ত্রী ডা. মাহাথির মোহাম্মদের বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি এতে বিশাল অবদান রেখেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৫৭ সালে মালয়েশিয়া ব্রিটিশ শাসনের হাত থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।

স্বাধীনতার পর দেশটি একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্রে পরিণত হয়, যেখানে রাজা রাষ্ট্রপ্রধান হলেও কার্যত ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর হাতেই কেন্দ্রীভূত থাকে। স্বাধীনতার পর মালয়েশিয়া অর্থনৈতিক সংকটের মুখোমুখি হয়। দেশজুড়ে চরম দারিদ্র্য, সম্পদের অসম বণ্টন এবং জাতিগত বৈষম্য স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ব্রিটিশ উপনিবেশবাদীরা মালয়েশিয়ায় শাসনের সময় থেকেই বিপুলসংখ্যক চীনা ও ভারতীয় শ্রমিককে নিয়ে এসেছিল, যারা পরবর্তীকালে দেশটির অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান দখল করে নেয়।

বিপরীতে ভূমির প্রকৃত মালিক মালয় জাতিগোষ্ঠী পিছিয়ে পড়ে তারা দারিদ্র্য, বঞ্চনা ও প্রান্তিকতার শিকার হয়, যদিও দেশের মোট জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশেরও বেশি ছিল মালয় মুসলমান আর চীনাদের সংখ্যা ছিল মাত্র ২৬ শতাংশের নিচে। এই সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের ফলে ১৯৬৯ সালে মালয়রা তাদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের দাবিতে দেশব্যাপী ব্যাপক বিক্ষোভ ও আন্দোলনে অংশ নেয়। উত্তাল পরিস্থিতির মুখে সরকার ‘মালয় ক্ষমতায়ন নীতি’ নামে একটি নতুন নীতি গ্রহণ করে, যার মাধ্যমে মালয় জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে একাধিক আইন ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়।
১৯২৫ সালের ১০ জুলাই, মাহাথির মোহাম্মদ মালয়েশিয়ার একটি মধ্যবিত্ত মালয় মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

তিনি চিকিৎসাবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেন এবং পরে মালয়েশিয়ার শাসক দল উমনো (UMNO)-তে যোগ দিয়ে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের সূচনা করেন। ১৯৭০ সালে মাহাথির রচিত ‘The Malay Dilemma’ (মালয় সংকট) বইটি প্রকাশিত হলে তিনি দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে চলে আসেন। বইটিতে তিনি মালয় মুসলমানদের পিছিয়ে পড়া, দারিদ্র্য ও সামাজিক বৈষম্যের বাস্তব চিত্র তুলে ধরেন, যা সে সময় জাতিগত উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে আরো তীব্র প্রতিধ্বনি তোলে। যদিও বইটি বিতর্কের কারণে নিষিদ্ধ হয়, তবু এই নিষেধাজ্ঞাই মাহাথিরের জনপ্রিয়তাকে বহুগুণে বাড়িয়ে রাজনৈতিক মঞ্চে আরো শক্তিশালী করে তোলে। এরপর তিনি মালয়েশিয়ার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন এবং ধীরে ধীরে রাজনৈতিক উচ্চতায় পৌঁছেন।

১৯৮১ সালে তিনি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এর আগে তিনি শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন, যেখান থেকে দেশব্যাপী আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষানীতির সূচনা হয়। তাঁর নেতৃত্বেই মালয়েশিয়া প্রবেশ করে উন্নয়ন, শিল্পায়ন ও আধুনিকায়নের এক নতুন অধ্যায়ে।

“এ ডক্টর ইন দ্য প্রাইম মিনিস্টার’স অফিস” বইটিতে মাহাথির মোহাম্মদ তাঁর শাসনামলে মালয়েশিয়ায় গৃহীত প্রশাসনিক নীতিমালা ও ব্যবস্থাপনার ভিত্তি বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছেন। তিনি লেখেন, ‘ভালো শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য সুশৃঙ্খল ও কার্যকর প্রশাসন অপরিহার্য। এর পাশাপাশি দুর্নীতির বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। দুর্নীতি দমনের জন্য আপনি চাইলে কঠোর আইন প্রণয়ন করতে পারেন, তবে তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এমন একটি স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তোলা, যেখানে প্রতিটি কাজের প্রক্রিয়া, নির্ধারিত সময়সীমা এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার দায়িত্ব স্পষ্টভাবে নির্ধারিত থাকবে। যদি কোনো কর্মকর্তা নির্ধারিত সময়ে নির্দিষ্ট কাজ সম্পন্ন না করেন, তবে ধরে নেওয়া হবে তিনি হয় অদক্ষ নতুবা দুর্নীতিগ্রস্ত। সে অনুযায়ী তাঁকে জবাবদিহির আওতায় আনা হবে এবং প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মাহাথির শুধু কঠোর প্রশাসনিক শৃঙ্খলা আরোপেই থেমে থাকেননি, বরং তিনি দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের ভিত্তিও স্থাপন করেন। তাঁর মতে, টেকসই উন্নয়নের মূল ভিত্তিগুলোর মধ্যে ছিল—বিদেশি বিনিয়োগের পথে বাধা দূর করা, দেশীয় সম্পদের ওপর নির্ভরতা বৃদ্ধি করা, বহির্বিশ্বের ঋণের ওপর নির্ভরশীলতা পরিহার করা, দেশের নাগরিকদের জন্য মানসম্পন্ন ও আধুনিক শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা ইত্যাদি। এসব উদ্যোগের মাধ্যমে মালয়েশিয়া শুধু প্রশাসনিকভাবে নয়, অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকেও একটি স্বনির্ভর, আধুনিক ও প্রতিযোগিতামূলক রাষ্ট্রে রূপান্তরিত হয়।

মুহাম্মদ সাদিক ইসমাইল তাঁর বই ‘The Malaysian Experience’-এ লিখেছেন, মাহাথির যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন তার প্রথম ও অন্যতম প্রধান ছিল উৎপাদন খাত এবং রপ্তানি খাতে উৎসাহ প্রদান। মাহাথির বিশ্বাস করতেন, একটি শক্তিশালী অর্থনীতি গড়ে তুলতে হলে নিজেদের উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে হবে এবং বৈদেশিক বাজারে প্রতিযোগিতা করতে হবে। এ কারণে মালয়েশিয়া সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের এমন কোনো সুবিধা দিতে নারাজ ছিল, যা স্থানীয় শিল্পের ক্ষতিসাধন করতে পারে। অর্থাৎ বিদেশি প্রতিষ্ঠান যেন এমনভাবে বাজারে প্রবেশ না করে, যাতে দেশের নিজস্ব শিল্প-কারখানা টিকে থাকতে না পারে। এই পদক্ষেপগুলো মালয়েশিয়ার অর্থনীতিকে নতুন গতি দেয় এবং দেশটির উন্নয়নের ভিত আরো মজবুত করে তোলে। মাহাথিরের দূরদর্শী নেতৃত্বে মালয়েশিয়া ধীরে ধীরে একটি শিল্পভিত্তিক, রপ্তানিমুখী ও আত্মনির্ভরশীল অর্থনীতিতে পরিণত হয়। একসময় যেখানে দেশের দারিদ্র্যের হার ছিল প্রায় ৭১ শতাংশ, তা কমে বর্তমানে মাত্র প্রায় ১ শতাংশে নেমে এসেছে। 

ডা. মাহাথির মোহাম্মদ বিশ্বব্যাংকের চাপ ও পরামর্শ উপেক্ষা করে নিজস্ব ও স্বনির্ভর পথ বেছে নেন এবং জনগণকে উন্নয়ন প্রকল্পে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ১৯৮০-এর দশকের শুরুর দিকে, দেশের মোট জনসংখ্যা ছিল প্রায় এক কোটি ২০ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ৭০ লাখ মালয়েশিয়ান দেশের বড় বড় কম্পানিতে শেয়ার মালিক ছিলেন। ফলে তাঁরা শুধু বিনিয়োগকারী হিসেবেই নন, ব্যবস্থাপনায়ও সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। এই অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারাকে আরো এগিয়ে নিতে মালয়েশিয়া সরকার দেশের প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহারের ওপর জোর দেয়। তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন কার্যক্রম ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হয়। এর ফলে মালয়েশিয়া বিশ্বে প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদের দিক থেকে ১৩তম এবং তেল মজুদের দিক থেকে ২২তম স্থানে উন্নীত হয়।

শিক্ষাব্যবস্থা মালয়েশিয়ার অভিজ্ঞতার সবচেয়ে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ একটি ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ডা. মাহাথির মোহাম্মদের অন্যতম প্রধান উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল জাপানের শিক্ষাব্যবস্থা থেকে অনুপ্রেরণা গ্রহণ করে তা মালয়েশিয়ায় বাস্তবায়ন করা। এই লক্ষ্যে তিনি জাপানে গবেষণা ও অনুসন্ধান মিশন পাঠান, যাতে মালয়েশিয়ার শিক্ষানীতিকে জাতীয় উন্নয়নের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত করা যায়। জাপানের অভিজ্ঞতা অনুসরণ করে তিনি এমন শিক্ষাব্যবস্থার ভিত্তি তৈরি করেন, যা শুধু একাডেমিক জ্ঞান নয়, বরং শিল্প ও প্রযুক্তিভিত্তিক দক্ষতা অর্জন এবং সমাজের বাস্তব চাহিদা পূরণে সক্ষম, মানবসম্পদ তৈরিতে সহায়ক। তিনি এত বড় লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য জাতীয় বাজেটের প্রায় এক-চতুর্থাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ করেন, যা সত্যিই এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ ছিল।

রাজনীতিতে ইসলাম : আধুনিকীকরণের পথে সত্যিই কি বাধা?

মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হওয়া সত্ত্বেও মালয়েশিয়া আধুনিকায়ন ও উন্নয়নের পথে অন্য অনেক ইসলামী দেশের মতো জটিল বাধার সম্মুখীন হয়নি। স্বাধীনতার পর থেকে মালয়েশিয়া শাসিত হয়ে আসছে ‘ইউনিয়ন অব মালয়ান ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন’ (UMNO)-এর নেতৃত্বাধীন একটি জোট সরকারের মাধ্যমে, যেখানে চীনা ও ভারতীয় সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলোও অংশ নেয়। ইসলামী আইন ও বিধানকে সীমাবদ্ধ রাখা হয় শুধু মুসলিমদের জন্য। সরকার ১৯৬০-এর দশক থেকেই দেশীয় ইসলামপন্থী আন্দোলনের মোকাবেলায় শান্তিপূর্ণ পন্থা গ্রহণ করেন। 

ড. মুহাম্মদ ফয়েজ ফারহাত তাঁর বই ‘Civilizational Islam : The Malaysian Model’-এ উল্লেখ করেন, মধ্যপ্রাচ্যের ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলোতে পড়াশোনা করে ফেরা মালয়েশিয়ান শিক্ষার্থীরাই দেশে রাজনৈতিক ইসলামের প্রথম বীজ বপন করেন। এই শিক্ষার্থীরা প্রায়ই মুসলিম ব্রাদারহুডের আদর্শ ও সাহিত্য দ্বারা প্রভাবিত হয়ে দেশে ফিরে আসেন এবং তাঁদের ধারণাগুলো ছড়িয়ে দেন। মালয়েশিয়ার রাজনৈতিক ইসলামের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত দল হচ্ছে ইসলামিক পার্টি (PAS), যার নেতৃত্বে আছেন শেখ আব্দুল হাদি আওয়াং। দলটি সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে এবং বিশেষ করে কেলানটানসহ কয়েকটি রাজ্যে শাসনক্ষমতাও অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। যদিও ইসলামিক পার্টি (PAS) প্রধানত বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করে, তারা কখনো কখনো ক্ষমতাসীন UMNO দলের সঙ্গে জোট গঠন করেছে। 

উদাহরণস্বরূপ- দুই দল শরিয়া আইনের আওতায় চুরি ও হামলার কিছু ক্ষেত্রে বেত্রাঘাত আরোপের মতো আইন পাস করতে সম্মত হয়েছিল। তাই স্পষ্টই বলা যায়, ইসলাম মালয়েশিয়ার আধুনিকীকরণের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি, বরং রাজনৈতিকভাবে রাষ্ট্রের সঙ্গে সংঘর্ষ এড়িয়ে একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করেছে।

তথ্য সূত্র- স্বাধীন আরব মিডিয়া নেটওয়ার্ক রাসিফ২২ থেকে সংক্ষিপ্ত ভাষান্তর করেছেন ওমর বিন নাসির।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সিরাত অধ্যয়নের মূলনীতি
সিরাত অধ্যয়নের মূলনীতি
মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের পদ্ধতি
মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের পদ্ধতি
ইসলামী বিধানে সহজীকরণ নীতি ও নজির
ইসলামী বিধানে সহজীকরণ নীতি ও নজির
ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনের ফরজ পরিধি
ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনের ফরজ পরিধি
বসনিয়ার রাভনো মসজিদে ৮৫ বছর পর আজান
বসনিয়ার রাভনো মসজিদে ৮৫ বছর পর আজান
যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়
শানে মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
শানে মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
মহানবী (সা.)-এর নামে বানিয়ে বলার পরিণতি
মহানবী (সা.)-এর নামে বানিয়ে বলার পরিণতি
কতটুকু ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করা ফরজ
কতটুকু ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করা ফরজ
রবিউল আউয়াল মাসে সিরাতচর্চা
রবিউল আউয়াল মাসে সিরাতচর্চা
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
সর্বশেষ খবর
মিশে গেছেন মিচেল
মিশে গেছেন মিচেল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না : নবীউল্লাহ নবী

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চবিতে প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে মশাল মিছিল
চবিতে প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে মশাল মিছিল

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ

২৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছাদ থেকে লাফ, ফতুল্লায় নারীর আত্মহত্যা
ছাদ থেকে লাফ, ফতুল্লায় নারীর আত্মহত্যা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন বিতর্কে বিজয়ী কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন বিতর্কে বিজয়ী কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা-মেয়ের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা-মেয়ের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্যাসিস্টদের পুনরুত্থান হতে দেব না: নওশাদ
বাংলাদেশে ফ্যাসিস্টদের পুনরুত্থান হতে দেব না: নওশাদ

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলিয়ান ও আর্জেন্টাইনের গোলে টেবিলের শীর্ষে চেলসি
ব্রাজিলিয়ান ও আর্জেন্টাইনের গোলে টেবিলের শীর্ষে চেলসি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নামাজ শেষে ঘরে বসা অবস্থায় গৃহবধূ খুন
নামাজ শেষে ঘরে বসা অবস্থায় গৃহবধূ খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি সব মুহূর্তের চ্যালেঞ্জ নিতে চাই: তাসকিন
আমি সব মুহূর্তের চ্যালেঞ্জ নিতে চাই: তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়
যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন
চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ
সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার
ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন
ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি
নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে
মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ
সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ
জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১
সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন
নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক
‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার
নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি
নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য
দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত
‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক
ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)
ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ
শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের
কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি
রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি
বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’
‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান
সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত
ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স
খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়
সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা
নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা
জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি
নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব
১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন কেউ ঠেকাতে পারবে না : সালাহউদ্দিন
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন কেউ ঠেকাতে পারবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভ সূচনা পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভ সূচনা পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাড়ছে পোশাকের ক্রয়াদেশ
বাড়ছে পোশাকের ক্রয়াদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র কাকরাইল, উত্তপ্ত রাজনীতি
রণক্ষেত্র কাকরাইল, উত্তপ্ত রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোটে অনড় সরকার
ফেব্রুয়ারিতে ভোটে অনড় সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক বাড়াচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র
আতঙ্ক বাড়াচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র

নগর জীবন

যে প্রক্রিয়ায় এবার ভোট গ্রহণ
যে প্রক্রিয়ায় এবার ভোট গ্রহণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের হোসেন আলী
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের হোসেন আলী

নগর জীবন

বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত

বিশেষ আয়োজন

আশরাফুলদের বড় জয়
আশরাফুলদের বড় জয়

মাঠে ময়দানে

ভিকারুননিসায় মোনালিসা বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ভিকারুননিসায় মোনালিসা বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

২০ পরিবারের ১১ ব্যক্তিগত সাঁকো!
২০ পরিবারের ১১ ব্যক্তিগত সাঁকো!

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিদের মন্দ বলা হচ্ছে কেন
বাংলাদেশিদের মন্দ বলা হচ্ছে কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪ হাজারের ক্লাবে কাইরন পোলার্ড
১৪ হাজারের ক্লাবে কাইরন পোলার্ড

মাঠে ময়দানে

মিশে গেছেন মিচেল
মিশে গেছেন মিচেল

মাঠে ময়দানে

মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

মব ভায়োলেন্স করে জাপার অগ্রযাত্রা দমিয়ে রাখা যাবে না
মব ভায়োলেন্স করে জাপার অগ্রযাত্রা দমিয়ে রাখা যাবে না

নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান কারাগারে, স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রী-সন্তান কারাগারে, স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরের ওপর হামলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
নুরের ওপর হামলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না

নগর জীবন

বৃহত্তর সুন্নি জোটের আত্মপ্রকাশ
বৃহত্তর সুন্নি জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দেশপ্রেমিক দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে জামায়াত
দেশপ্রেমিক দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে জামায়াত

নগর জীবন

যুবাদের ইংল্যান্ড মিশনের দল ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড মিশনের দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

সংস্কার দুই মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে
সংস্কার দুই মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

বিএনপির চার প্রার্থী, চূড়ান্ত জামায়াত গণসংযোগে এনপিপির ফরহাদ
বিএনপির চার প্রার্থী, চূড়ান্ত জামায়াত গণসংযোগে এনপিপির ফরহাদ

নগর জীবন

ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায়
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায়

সম্পাদকীয়

ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে
ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

চীনের সঙ্গে নদী প্রকল্পে এগিয়ে যাওয়া উচিত
চীনের সঙ্গে নদী প্রকল্পে এগিয়ে যাওয়া উচিত

নগর জীবন

রাকসুতে প্যানেল দিতে পারছে না কোনো পক্ষ
রাকসুতে প্যানেল দিতে পারছে না কোনো পক্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মোস্তফা কামাল সম্পাদক হাসান হাফিজ
পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মোস্তফা কামাল সম্পাদক হাসান হাফিজ

নগর জীবন

৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল ব্রিটেন
৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল ব্রিটেন

পেছনের পৃষ্ঠা