শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৫৫, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া

মুহাম্মাদ ইয়াসরি
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কেন্দ্রে অবস্থিত প্রায় ৩৩ লাখ বর্গকিলোমিটার আয়তনের ছোট্ট দেশ মালয়েশিয়া, যা একসময় ছিল দরিদ্র ও তৃতীয় বিশ্বের অংশ। কিন্তু আজ সেই মালয়েশিয়া একটি অনন্য উদাহরণ হয়ে উঠেছে। 

এই সাফল্যের পেছনে মালয়েশিয়ার অভিজ্ঞতা ও কৌশলগত অগ্রযাত্রা, বিশেষত দেশটির দীর্ঘমেয়াদি ও দূরদর্শী প্রধানমন্ত্রী ডা. মাহাথির মোহাম্মদের বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি এতে বিশাল অবদান রেখেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৫৭ সালে মালয়েশিয়া ব্রিটিশ শাসনের হাত থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।

স্বাধীনতার পর দেশটি একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্রে পরিণত হয়, যেখানে রাজা রাষ্ট্রপ্রধান হলেও কার্যত ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর হাতেই কেন্দ্রীভূত থাকে। স্বাধীনতার পর মালয়েশিয়া অর্থনৈতিক সংকটের মুখোমুখি হয়। দেশজুড়ে চরম দারিদ্র্য, সম্পদের অসম বণ্টন এবং জাতিগত বৈষম্য স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ব্রিটিশ উপনিবেশবাদীরা মালয়েশিয়ায় শাসনের সময় থেকেই বিপুলসংখ্যক চীনা ও ভারতীয় শ্রমিককে নিয়ে এসেছিল, যারা পরবর্তীকালে দেশটির অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান দখল করে নেয়।

বিপরীতে ভূমির প্রকৃত মালিক মালয় জাতিগোষ্ঠী পিছিয়ে পড়ে তারা দারিদ্র্য, বঞ্চনা ও প্রান্তিকতার শিকার হয়, যদিও দেশের মোট জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশেরও বেশি ছিল মালয় মুসলমান আর চীনাদের সংখ্যা ছিল মাত্র ২৬ শতাংশের নিচে। এই সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের ফলে ১৯৬৯ সালে মালয়রা তাদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের দাবিতে দেশব্যাপী ব্যাপক বিক্ষোভ ও আন্দোলনে অংশ নেয়। উত্তাল পরিস্থিতির মুখে সরকার ‘মালয় ক্ষমতায়ন নীতি’ নামে একটি নতুন নীতি গ্রহণ করে, যার মাধ্যমে মালয় জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে একাধিক আইন ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়।
১৯২৫ সালের ১০ জুলাই, মাহাথির মোহাম্মদ মালয়েশিয়ার একটি মধ্যবিত্ত মালয় মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

তিনি চিকিৎসাবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেন এবং পরে মালয়েশিয়ার শাসক দল উমনো (UMNO)-তে যোগ দিয়ে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের সূচনা করেন। ১৯৭০ সালে মাহাথির রচিত ‘The Malay Dilemma’ (মালয় সংকট) বইটি প্রকাশিত হলে তিনি দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে চলে আসেন। বইটিতে তিনি মালয় মুসলমানদের পিছিয়ে পড়া, দারিদ্র্য ও সামাজিক বৈষম্যের বাস্তব চিত্র তুলে ধরেন, যা সে সময় জাতিগত উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে আরো তীব্র প্রতিধ্বনি তোলে। যদিও বইটি বিতর্কের কারণে নিষিদ্ধ হয়, তবু এই নিষেধাজ্ঞাই মাহাথিরের জনপ্রিয়তাকে বহুগুণে বাড়িয়ে রাজনৈতিক মঞ্চে আরো শক্তিশালী করে তোলে। এরপর তিনি মালয়েশিয়ার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন এবং ধীরে ধীরে রাজনৈতিক উচ্চতায় পৌঁছেন।

১৯৮১ সালে তিনি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এর আগে তিনি শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন, যেখান থেকে দেশব্যাপী আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষানীতির সূচনা হয়। তাঁর নেতৃত্বেই মালয়েশিয়া প্রবেশ করে উন্নয়ন, শিল্পায়ন ও আধুনিকায়নের এক নতুন অধ্যায়ে।

“এ ডক্টর ইন দ্য প্রাইম মিনিস্টার’স অফিস” বইটিতে মাহাথির মোহাম্মদ তাঁর শাসনামলে মালয়েশিয়ায় গৃহীত প্রশাসনিক নীতিমালা ও ব্যবস্থাপনার ভিত্তি বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছেন। তিনি লেখেন, ‘ভালো শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য সুশৃঙ্খল ও কার্যকর প্রশাসন অপরিহার্য। এর পাশাপাশি দুর্নীতির বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। দুর্নীতি দমনের জন্য আপনি চাইলে কঠোর আইন প্রণয়ন করতে পারেন, তবে তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এমন একটি স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তোলা, যেখানে প্রতিটি কাজের প্রক্রিয়া, নির্ধারিত সময়সীমা এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার দায়িত্ব স্পষ্টভাবে নির্ধারিত থাকবে। যদি কোনো কর্মকর্তা নির্ধারিত সময়ে নির্দিষ্ট কাজ সম্পন্ন না করেন, তবে ধরে নেওয়া হবে তিনি হয় অদক্ষ নতুবা দুর্নীতিগ্রস্ত। সে অনুযায়ী তাঁকে জবাবদিহির আওতায় আনা হবে এবং প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মাহাথির শুধু কঠোর প্রশাসনিক শৃঙ্খলা আরোপেই থেমে থাকেননি, বরং তিনি দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের ভিত্তিও স্থাপন করেন। তাঁর মতে, টেকসই উন্নয়নের মূল ভিত্তিগুলোর মধ্যে ছিল—বিদেশি বিনিয়োগের পথে বাধা দূর করা, দেশীয় সম্পদের ওপর নির্ভরতা বৃদ্ধি করা, বহির্বিশ্বের ঋণের ওপর নির্ভরশীলতা পরিহার করা, দেশের নাগরিকদের জন্য মানসম্পন্ন ও আধুনিক শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা ইত্যাদি। এসব উদ্যোগের মাধ্যমে মালয়েশিয়া শুধু প্রশাসনিকভাবে নয়, অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকেও একটি স্বনির্ভর, আধুনিক ও প্রতিযোগিতামূলক রাষ্ট্রে রূপান্তরিত হয়।

মুহাম্মদ সাদিক ইসমাইল তাঁর বই ‘The Malaysian Experience’-এ লিখেছেন, মাহাথির যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন তার প্রথম ও অন্যতম প্রধান ছিল উৎপাদন খাত এবং রপ্তানি খাতে উৎসাহ প্রদান। মাহাথির বিশ্বাস করতেন, একটি শক্তিশালী অর্থনীতি গড়ে তুলতে হলে নিজেদের উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে হবে এবং বৈদেশিক বাজারে প্রতিযোগিতা করতে হবে। এ কারণে মালয়েশিয়া সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের এমন কোনো সুবিধা দিতে নারাজ ছিল, যা স্থানীয় শিল্পের ক্ষতিসাধন করতে পারে। অর্থাৎ বিদেশি প্রতিষ্ঠান যেন এমনভাবে বাজারে প্রবেশ না করে, যাতে দেশের নিজস্ব শিল্প-কারখানা টিকে থাকতে না পারে। এই পদক্ষেপগুলো মালয়েশিয়ার অর্থনীতিকে নতুন গতি দেয় এবং দেশটির উন্নয়নের ভিত আরো মজবুত করে তোলে। মাহাথিরের দূরদর্শী নেতৃত্বে মালয়েশিয়া ধীরে ধীরে একটি শিল্পভিত্তিক, রপ্তানিমুখী ও আত্মনির্ভরশীল অর্থনীতিতে পরিণত হয়। একসময় যেখানে দেশের দারিদ্র্যের হার ছিল প্রায় ৭১ শতাংশ, তা কমে বর্তমানে মাত্র প্রায় ১ শতাংশে নেমে এসেছে। 

ডা. মাহাথির মোহাম্মদ বিশ্বব্যাংকের চাপ ও পরামর্শ উপেক্ষা করে নিজস্ব ও স্বনির্ভর পথ বেছে নেন এবং জনগণকে উন্নয়ন প্রকল্পে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ১৯৮০-এর দশকের শুরুর দিকে, দেশের মোট জনসংখ্যা ছিল প্রায় এক কোটি ২০ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ৭০ লাখ মালয়েশিয়ান দেশের বড় বড় কম্পানিতে শেয়ার মালিক ছিলেন। ফলে তাঁরা শুধু বিনিয়োগকারী হিসেবেই নন, ব্যবস্থাপনায়ও সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। এই অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারাকে আরো এগিয়ে নিতে মালয়েশিয়া সরকার দেশের প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহারের ওপর জোর দেয়। তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন কার্যক্রম ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হয়। এর ফলে মালয়েশিয়া বিশ্বে প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদের দিক থেকে ১৩তম এবং তেল মজুদের দিক থেকে ২২তম স্থানে উন্নীত হয়।

শিক্ষাব্যবস্থা মালয়েশিয়ার অভিজ্ঞতার সবচেয়ে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ একটি ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ডা. মাহাথির মোহাম্মদের অন্যতম প্রধান উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল জাপানের শিক্ষাব্যবস্থা থেকে অনুপ্রেরণা গ্রহণ করে তা মালয়েশিয়ায় বাস্তবায়ন করা। এই লক্ষ্যে তিনি জাপানে গবেষণা ও অনুসন্ধান মিশন পাঠান, যাতে মালয়েশিয়ার শিক্ষানীতিকে জাতীয় উন্নয়নের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত করা যায়। জাপানের অভিজ্ঞতা অনুসরণ করে তিনি এমন শিক্ষাব্যবস্থার ভিত্তি তৈরি করেন, যা শুধু একাডেমিক জ্ঞান নয়, বরং শিল্প ও প্রযুক্তিভিত্তিক দক্ষতা অর্জন এবং সমাজের বাস্তব চাহিদা পূরণে সক্ষম, মানবসম্পদ তৈরিতে সহায়ক। তিনি এত বড় লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য জাতীয় বাজেটের প্রায় এক-চতুর্থাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ করেন, যা সত্যিই এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ ছিল।

রাজনীতিতে ইসলাম : আধুনিকীকরণের পথে সত্যিই কি বাধা?

মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হওয়া সত্ত্বেও মালয়েশিয়া আধুনিকায়ন ও উন্নয়নের পথে অন্য অনেক ইসলামী দেশের মতো জটিল বাধার সম্মুখীন হয়নি। স্বাধীনতার পর থেকে মালয়েশিয়া শাসিত হয়ে আসছে ‘ইউনিয়ন অব মালয়ান ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন’ (UMNO)-এর নেতৃত্বাধীন একটি জোট সরকারের মাধ্যমে, যেখানে চীনা ও ভারতীয় সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলোও অংশ নেয়। ইসলামী আইন ও বিধানকে সীমাবদ্ধ রাখা হয় শুধু মুসলিমদের জন্য। সরকার ১৯৬০-এর দশক থেকেই দেশীয় ইসলামপন্থী আন্দোলনের মোকাবেলায় শান্তিপূর্ণ পন্থা গ্রহণ করেন। 

ড. মুহাম্মদ ফয়েজ ফারহাত তাঁর বই ‘Civilizational Islam : The Malaysian Model’-এ উল্লেখ করেন, মধ্যপ্রাচ্যের ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলোতে পড়াশোনা করে ফেরা মালয়েশিয়ান শিক্ষার্থীরাই দেশে রাজনৈতিক ইসলামের প্রথম বীজ বপন করেন। এই শিক্ষার্থীরা প্রায়ই মুসলিম ব্রাদারহুডের আদর্শ ও সাহিত্য দ্বারা প্রভাবিত হয়ে দেশে ফিরে আসেন এবং তাঁদের ধারণাগুলো ছড়িয়ে দেন। মালয়েশিয়ার রাজনৈতিক ইসলামের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত দল হচ্ছে ইসলামিক পার্টি (PAS), যার নেতৃত্বে আছেন শেখ আব্দুল হাদি আওয়াং। দলটি সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে এবং বিশেষ করে কেলানটানসহ কয়েকটি রাজ্যে শাসনক্ষমতাও অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। যদিও ইসলামিক পার্টি (PAS) প্রধানত বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করে, তারা কখনো কখনো ক্ষমতাসীন UMNO দলের সঙ্গে জোট গঠন করেছে। 

উদাহরণস্বরূপ- দুই দল শরিয়া আইনের আওতায় চুরি ও হামলার কিছু ক্ষেত্রে বেত্রাঘাত আরোপের মতো আইন পাস করতে সম্মত হয়েছিল। তাই স্পষ্টই বলা যায়, ইসলাম মালয়েশিয়ার আধুনিকীকরণের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি, বরং রাজনৈতিকভাবে রাষ্ট্রের সঙ্গে সংঘর্ষ এড়িয়ে একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করেছে।

তথ্য সূত্র- স্বাধীন আরব মিডিয়া নেটওয়ার্ক রাসিফ২২ থেকে সংক্ষিপ্ত ভাষান্তর করেছেন ওমর বিন নাসির।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামদানি কি মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন?
মামদানি কি মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন?

পূর্ব-পশ্চিম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকটকে প্রেম তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
টিকটকে প্রেম তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ঢাকায় আসছে জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল
পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ঢাকায় আসছে জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারপতিদের বেতনভাতাসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
বিচারপতিদের বেতনভাতাসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

নগর জীবন

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা