শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৫১, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

আশুরা—হিজরি সনের প্রথম মাস, মহররমের দশম দিন—ইসলামী ইতিহাসে এক গভীর তাৎপর্যপূর্ণ দিন। এই দিনটি ঘিরে পুরো মুসলিম বিশ্বে আবেগ, ইতিহাস এবং আধ্যাত্মিকতা জড়িয়ে আছে। কালের পরিক্রমায় এই দিনেই আল্লাহ তাআলা মুসা (আ.) ও তাঁর অনুসারী মুমিনদের ফেরাউনের জুলুম-নির্যাতন থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। বিপরীতে ফেরাউন ও তার সশস্ত্র বাহিনী নীল নদে (বা লোহিত সাগরে) চিরতরে নিমজ্জিত হয়।

তাই আল্লাহ তাআলার কৃতজ্ঞতাস্বরূপ মুসা (আ.) এই দিনে রোজা পালন করেন। পরবর্তী সময়ে রাসুল (সা.)ও এই দিনে রোজা রাখার নির্দেশ দেন। তাই সুন্নি মুসলমানদের কাছে আশুরা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের দিন হিসেবে বিবেচিত, যেদিন রোজা রাখা অত্যন্ত ফজিলতের কাজ। অন্যদিকে শিয়া মুসলিমদের দৃষ্টিতে আশুরা এক শোকাবহ স্মৃতির দিন।

৬১ হিজরির এই দিনে কারবালার প্রান্তরে উমাইয়া খলিফা ইয়াজিদের সেনাবাহিনীর হাতে শাহাদাত বরণ করেন রাসুল (সা.)-এর প্রিয় নাতি হুসাইন (রা.) ও তাঁর পরিবারের প্রায় ৭২ জন সদস্য।

তাই এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আশুরার দিন শিয়ারা বিশেষ আচার-অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে গভীর শোক পালন করে থাকে। এই উপলক্ষে হাজার হাজার শিয়া নবীজি (সা.)-এর পরিবারের সদস্যদের মাজার ও সমাধিস্থলসমূহে সমবেত হন এবং কারবালার শহীদদের স্মরণে শোকসভা ও নানা আনুষ্ঠানিকতায় অংশগ্রহণ করেন। বিশেষ করে ইরাকে বসবাসরত শিয়া মুসলমানদের মধ্যে আশুরার প্রাক্কালে কারবালায় পায়ে হেঁটে যাত্রা করার একটি প্রচলন আছে।

তাঁরা দীর্ঘপথ অতিক্রম করে হুসাইন (রা.)-এর পবিত্র রওজায় যান, যেখানে বিশাল শোক মিছিল ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এই শোকানুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা বিভিন্ন ধরনের কালো পোশাক পরে, কেউ কেউ কাফনের মতো সাদা কাপড় জড়িয়ে নেন। তাঁরা বুকে ও মুখে হাত দিয়ে আঘাত করে শোক প্রকাশ করেন। অনেকেই পতাকা ও ব্যানার বহন করেন, যেগুলোর মাধ্যমে হুসাইন (রা.)-এর আদর্শ ও ত্যাগের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া হয় বলে মনে করেন। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ বিশেষ করে কট্টর ও চরম আবেগপ্রবণ একটি গোষ্ঠী ধারালো বস্তু কিংবা শিকল দিয়ে নিজেদের শরীর আঘাত করে থাকেন।

তাঁদের বিশ্বাস অনুযায়ী, এভাবে রক্ত ঝরিয়ে তাঁরা কারবালার সেই হৃদয়বিদারক ঘটনার সঙ্গে একাত্ম প্রকাশ করেন এবং ইমাম হুসাইনকে সমর্থন করতে না পারার জন্য অনুশোচনার প্রকাশ ঘটান। এই আচারগুলো শিয়া সম্প্রদায়ের ধর্মীয় আবেগ ও ঐতিহাসিক বেদনার বহিঃপ্রকাশ, যা প্রতিবছর আশুরার দিন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দৃশ্যমান হয়।

আশুরার দিনে শিয়া সম্প্রদায়ের মধ্যে আরো নানা ধরনের ধর্মীয় ও আবেগনির্ভর আচার-অনুষ্ঠান পালিত হয়। পুরুষদের জন্য মসজিদ, ঈদগাহ কিংবা কমিউনিটি হলগুলোতে অনুষ্ঠিত হয় তথাকথিত ‘কিরাত’ এক ধরনের শোকসভা, যেখানে একজন বক্তা আবেগঘন কণ্ঠে কারবালার হৃদয়বিদারক ঘটনার বর্ণনা দেন। অন্যদিকে নারীদের জন্যও ঘরোয়া পরিবেশে পৃথকভাবে কিরাতের আয়োজন হয়, যা পরিচালনা করেন একজন নারী। এই শোকসভাগুলোতে হুসাইন (রা.), তাঁর পরিবার ও অনুসারীদের শাহাদাতের করুণ কাহিনি আবৃত্তি ও আবেগময় কাব্যগাথার মাধ্যমে বর্ণনা করা হয়। বক্তারা শ্রোতাদের হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়ার মতো ভাষায় সেই ঘটনার বর্ণনা দেন, যা অনেকের চোখে অশ্রু এনে দেয় এবং চারপাশে শোকের আবহ ছড়িয়ে পড়ে।

এই শোকানুষ্ঠানগুলো সাধারণত বুকে ও মুখে আঘাত, কান্নার আওয়াজ এবং শোক প্রকাশের মাধ্যমে শেষ হয়। অনুষ্ঠান চলাকালে নবী পরিবারের গুণাবলি স্মরণ করে আবৃত্তি করা হয় শোকগীতি ও কবিতা। এসব গানের মাধ্যমে উপস্থিত জনতাকে  হুসাইন (রা.)-কে সাহায্য করতে না পারার জন্য অনুশোচনার অনুভূতি এবং তাঁর আদর্শে অনুপ্রাণিত হওয়ার আহবান জানানো হয়। তা ছাড়া অনেক জায়গায়, বিশেষ করে ইরাক, ইরান ও লেবাননের কিছু অঞ্চলে ‘তাশাবিহ’ নামক বিশেষ নাট্যানুষ্ঠান তথা কারবালার ঘটনার জীবন্ত মঞ্চায়ন—এর অনন্য সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় আয়োজন করা হয়ে থাকে। এই নাটকে অংশগ্রহণকারী অভিনেতারা ঐতিহাসিক পোশাক ও সাজসজ্জায় নিজেদের প্রস্তুত করেন। তাঁরা ঘোড়ায় চড়ে ও বিভিন্ন প্রতীক ধারণ করে যুদ্ধের দৃশ্য ফুটিয়ে তোলেন। পোশাকের রং ও নকশার মাধ্যমে আলাউইত (হুসাইনপন্থী) ও উমাইয়া শিবিরের মধ্যে ভিন্নতা স্পষ্ট করে তোলা হয়, যেন দর্শকরা উভয় পক্ষকে সহজেই চিহ্নিত করতে পারেন। এই আয়োজন সফল করার জন্য বিত্তবানরা ব্যাপক দান-অনুদান করেন। অনেকেই বছরের পর বছর প্রতিশ্রুতি দিয়ে এই বার্ষিক অনুষ্ঠানের খরচ বহন করেন, যাতে এটি আরো বিস্তৃত পরিসরে ও বর্ণিলভাবে আয়োজন করা যায়। উদ্যোক্তারা তাশাবিহ অনুষ্ঠানের জন্য বিশাল ময়দান প্রস্তুত করেন। হাজার হাজার দর্শক সেখানে জড়ো হয় এবং লাউড স্পিকারের মাধ্যমে নাটকের প্রতিটি মুহূর্ত—যুদ্ধের গতিপথ, বীর যোদ্ধাদের নাম, তাঁদের ইতিহাস ও শহীদদের শ্রোতাদের সামনে তুলে ধরা হয়। এই দিনে পুরুষরা সাধারণত দাড়ি কামানো থেকে বিরত থাকেন, যেন তাঁদের শোকের অনুভূতি স্পষ্ট হয়। নারীরা শোক ও শোকের প্রতীক হিসেবে ঘরে রান্নার পাত্র উল্টে ফেলে দেন, যা তাঁদের মর্মবেদনা ও স্মৃতির এক চিহ্ন। শিয়া সম্প্রদায় রান্না করার ব্যাপারে বেশ সতর্ক থাকেন; সাধারণত তাঁরা বাড়িতে রান্না এড়িয়ে চলেন। এর বিপরীতে বিশেষায়িত রাঁধুনিরা বড় ধরনের ভোজসভার আয়োজন করেন, যা শহর-গ্রামের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। এভাবে তাঁরা হতদরিদ্র ও পথচারীদের খাদ্যসামগ্রী সরবরাহ করে সমাজসেবা ও একতা প্রকাশ করেন।

মহররম মাসের সপ্তম দিন থেকে শোক মিছিল শুরু হয়। সপ্তম দিন উৎসর্গ করা হয় আব্বাস (রা.)-এর প্রতি, অষ্টম দিন উৎসর্গ করা হয় কাসিম (রা.)-এর প্রতি, নবম দিন স্মরণ করা হয় শিশু আবদুল্লাহর, যিনি আবদুল্লাহ ইবনে হুসেন ইবনে আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ডের স্মৃতিচিহ্ন। এই শোকাবহ অনুষ্ঠানগুলো দশম দিনে পৌঁছায়, যা স্থানীয়ভাবে ‘থালা’ নামে পরিচিত। বিশেষত ইরানের শিয়া সম্প্রদায় ঐতিহ্যগতভাবে আশুরার শোক সমাবেশে নবী পরিবারের সম্মানার্থে ছবি ও চিত্রকর্ম প্রদর্শন করে। বিশেষ করে হুসাইন (রা.) ও ইমাম আব্বাস (রা.)-এর প্রতিকৃতি হিসেবে এই চিত্রগুলো ব্যবহৃত হয়। এ ধরনের ছবির নাম ‘শামায়িল নাকারি’। এই ঐতিহ্যের সূচনা মূলত সাফাভি যুগ থেকে, যা তখনকার সমাজ ও রাজনীতির অংশ হিসেবে গড়ে উঠেছিল এবং আজও ইরানের বিভিন্ন অঞ্চলে ব্যাপকভাবে পালনীয়।

২০০৮ সালে ইরানের বিপ্লবী শাসনব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান পরিষদ আশুরার সময় নবীর পরিবারের ছবি প্রদর্শন নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তাদের মতে, এ ধরনের ছবি প্রদর্শন এবং অনৈতিক কিছু আচরণ কারবালার হুসাইন (রা.)-এর শাহাদাতের মহত্ত্ব হ্রাস করে এবং শত্রুদের ইসলামী মূল্যবোধ ও ঐতিহ্যের ওপর আক্রমণের সুযোগ সৃষ্টি করে। পরিষদটি একই সঙ্গে আশুরার দিন বিকেলে তাঁবু পোড়ানো, ঢোল-করতাল বাজানো ছাড়া অন্যান্য বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তারা আরো পুনরায় জোর দিয়ে জানায়, শরীর-ত্যাগ বা ‘তাতবির’ নামক রীতিটি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। এই সিদ্ধান্ত মূলত আশুরার অনুষ্ঠানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত, শৃঙ্খলাবদ্ধ ও ইসলামী নৈতিকতার সংগতিপূর্ণ রাখার উদ্দেশ্যে গৃহীত হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
সর্বশেষ খবর
জন্মদিনে ঝড় তুললেন রণবীর, ধুরন্ধর’-এ ফিরলেন ভয়ংকর রূপে
জন্মদিনে ঝড় তুললেন রণবীর, ধুরন্ধর’-এ ফিরলেন ভয়ংকর রূপে

৪২ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল কিশোরের মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল কিশোরের মরদেহ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদদের জাতীয় মর্যাদায় ভূষিত করা হবে : রেজাউল করিম
জুলাই শহীদদের জাতীয় মর্যাদায় ভূষিত করা হবে : রেজাউল করিম

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় র‍্যাবের অভিযানে ৩৭ ব্যারেল সয়া‌বিন তেল জব্দ, আটক ১
ভোলায় র‍্যাবের অভিযানে ৩৭ ব্যারেল সয়া‌বিন তেল জব্দ, আটক ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে পূর্ণ ‘সুপার-আর্থ’ আবিষ্কার, বয়স প্রায় ৭২০ কোটি বছর
পানিতে পূর্ণ ‘সুপার-আর্থ’ আবিষ্কার, বয়স প্রায় ৭২০ কোটি বছর

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ক্যান্সারের কাছে হার মানলেন জনপ্রিয় হলিউড অভিনেতা
ক্যান্সারের কাছে হার মানলেন জনপ্রিয় হলিউড অভিনেতা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উদ্যোগে ইজিবাইক বিতরণ
ফরিদপুরে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উদ্যোগে ইজিবাইক বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় জীবনে রাবির গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
জাতীয় জীবনে রাবির গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৪৫৪
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৪৫৪

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুয়া তথ্য ও প্রতারণা রোধে প্রবাসী সংবাদকর্মীদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা
ভুয়া তথ্য ও প্রতারণা রোধে প্রবাসী সংবাদকর্মীদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

ঘোড়াঘাটে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন জাহিদ হোসেন
ঘোড়াঘাটে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন জাহিদ হোসেন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুম থেকে উঠে সকালে ব্রাশ করবেন আগে নাকি পানি খাবেন?
ঘুম থেকে উঠে সকালে ব্রাশ করবেন আগে নাকি পানি খাবেন?

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টেকনাফে যৌথ অভিযানে অস্ত্র, গুলি ও আইস উদ্ধার
টেকনাফে যৌথ অভিযানে অস্ত্র, গুলি ও আইস উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তিন শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে ভুল সংশোধনে শিক্ষকদের পরামর্শ চেয়েছে মন্ত্রণালয়
তিন শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে ভুল সংশোধনে শিক্ষকদের পরামর্শ চেয়েছে মন্ত্রণালয়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ বছরের মেয়েকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিলেন বাবা
৪ বছরের মেয়েকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিলেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানুষের কাছে বিএনপির জনপ্রিয়তা এখনও সবচেয়ে বেশি : মান্না
মানুষের কাছে বিএনপির জনপ্রিয়তা এখনও সবচেয়ে বেশি : মান্না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুপার লিগে খেলবেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে খেলবেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হৃতিক-এনটিআরের ‘ওয়ার টু’ এক ঝটকায় গড়ল বিশ্বরেকর্ড
হৃতিক-এনটিআরের ‘ওয়ার টু’ এক ঝটকায় গড়ল বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মায়ানগরীতে ফিরছেন ‘নো এন্ট্রি’ খ্যাত সেলিনা
মায়ানগরীতে ফিরছেন ‘নো এন্ট্রি’ খ্যাত সেলিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজবাড়ীতে শোক মিছিল
পবিত্র আশুরা উপলক্ষে রাজবাড়ীতে শোক মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভয়াবহ চোটে মাঠের বাইরে ৫ মাস, দুশ্চিন্তায় বায়ার্ন-মুসিয়ালা
ভয়াবহ চোটে মাঠের বাইরে ৫ মাস, দুশ্চিন্তায় বায়ার্ন-মুসিয়ালা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
সরাইলে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটস প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটস প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা