শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১৮, রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫

জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)

ইসলামের তৃতীয় খলিফা ছিলেন নবীজি (সা.)-এর অন্যতম বিশিষ্ট সাহাবি উসমান ইবনে আফফান (রা.)। শুধু তা-ই নয়, সময়ের ব্যবধানে তিনি একে একে নবীজি (সা.)-এর দুই কন্যা রুকাইয়া (রা.) ও উম্মে কুলসুম (রা.)-এর স্বামী হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। যার কারণে তাঁকে যিন্নুরাইন বলা হতো। তিনি ছিলেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত ১০ সাহাবির একজন।

ওহির লেখক ও ইসলামের প্রথম দুই খলিফার উপদেষ্টা। (তারিখুল খুলাফা, ১/১১৯; আল-ইসাবাহ, ৪/৩৭৭, ৫৪৬৪)

তাঁর অন্যতম একটি উপাধি ছিল ‘গনি’। ‘গনি’ শব্দের অর্থ হলো ধনী। তিনি ছিলেন আরবের নামকরা ধনী ব্যক্তি।

তবে অঢেল সম্পদের মালিক হওয়া সত্ত্বেও জাহেলি যুগেও তিনি কখনো কোনো অনৈতিক কাজে লিপ্ত হননি। ইসলামের সংকটময় সময়ে তিনি বিপুল অর্থ ব্যয় করে ইসলামের উপকার সাধন করেন, যার নজির আর কোনো সাহাবির নেই।
(আসহাবে রাসুলের জীবনকথা, ১/৩৯-৪০, ৪৬)

তাবুক যুদ্ধের প্রস্তুতিকালে মুসলিম বাহিনীর বিপুল অর্থ-সম্পদের প্রয়োজন দেখা যায়। সে সময় উসমান বিন আফফান শাম অঞ্চলের উদ্দেশে এমন একটি বাণিজ্য কাফেলা প্রস্তুত করছিলেন, যার মধ্যে ছিল পালান ও গদিসহ ২০০ উট এবং ২০০ উকিয়া রৌপ্য (যার ওজন ছিল প্রায় ২৯ কেজি)।

এর সব কিছুই তিনি সদকা করে দেন যুদ্ধের জন্য। এরপর তিনি হাওদাসহ আরো ১০০ উট দান করেন। এর পরও পুনরায় তিনি এক হাজার (আনুমানিক সাড়ে পাঁচ কেজি ওজনের) স্বর্ণমুদ্রা নিয়ে এসে নবী কারীম (সা.)-এর কোলের ওপর ঢেলে দেন। রাসুল (সা.) স্বর্ণমুদ্রাগুলো উল্টিয়ে-পাল্টিয়ে দেখতে দেখতে বললেন, ‘আজকের পর উসমান যা কিছু করবে তাতে তার কোনোই ক্ষতি হবে না। এর পরও উসমান আবার দান করেন এবং আরো সদকা করেন। (আর রাহিকুল মাখতুম)

মদিনায় হিজরতের পর মুসলমানদের মধ্যে পানিসংকট দেখা দেয়, তখন মুসলমানরা রুমা নামক এক ইহুদির কাছ থেকে উচ্চমূল্যে পানি কিনতে বাধ্য হয়। সেই কূপটির নাম ছিল রুমা কূপ। উসমান (রা.) ইহুদির কাছ থেকে রুমা কূপটি ৩৫ হাজার দিরহামের বিনিময়ে কিনে কিয়ামত পর্যন্ত সব মুসলমানের জন্য ওয়াকফ করে দেন। তার কেনা সেই কূপ ও কূপের পাশে গড়ে ওঠা খেজুরবাগান আজও অক্ষত আছে।

সৌদি আরব প্রতিষ্ঠার পরে কূপ ও এ বাগান কৃষি মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে। প্রতিবছর বাগান থেকে উৎপাদিত খেজুর বিক্রি করে যে অর্থ উপার্জিত হয়, তার অর্ধেক এতিম-গরিবদের দান করা হয়। অর্ধেক হজরত উসমান (রা.)-এর নামে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হতে থাকে। অ্যাকাউন্টটি পরিচালনা করে ধর্ম মন্ত্রণালয়।

এ ছাড়া তিনি নবীজি (সা.)-এর জীবদ্দশায় মসজিদে নববীদের সম্প্রসারণের জন্য জমি কিনে দেন। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৭০৩)

ঐতিহাসিকদের মতে, খলিফা আবু বকর সিদ্দিক (রা.)-এর যুগে মানুষের ওপর তীব্র খরা ও দুর্ভিক্ষ নেমে এসেছিল। পরিস্থিতি এতটাই সংকটাপন্ন হয়েছিল যে লোকজন খলিফা আবু বকর (রা.)-এর কাছে গিয়ে বলল, ‘হে আল্লাহর রাসুলের খলিফা! আকাশ থেকে বৃষ্টি নামছে না, জমিন কোনো ফসল উৎপন্ন করছে না, মানুষ ধ্বংসের মুখে পড়েছে। আমরা কী করব?’

আবু বকর (রা.) বললেন, ‘তোমরা ফিরে যাও এবং ধৈর্য ধরো। আমি আশা করি, সন্ধ্যা হওয়ার আগেই আল্লাহ তোমাদের জন্য স্বস্তির পথ খুলে দেবেন।’

দিনের শেষ ভাগে খবর এলো যে উসমান ইবনে আফফান (রা.)-এর এক কাফেলা শাম থেকে মদিনায় এসে পৌঁছেছে। যখন কাফেলাটি এলো, লোকজন তাকে স্বাগত জানাতে বের হয়ে গেল। দেখা গেল এটি এক হাজার উট, যেগুলো বোঝাই করা ছিল ঘি, তেল ও ময়দা দিয়ে। কাফেলাটি এসে উসমান (রা.)-এর দরজার সামনে থামল। পণ্যগুলো তাঁর বাড়িতে নামানোর পর শহরের ব্যবসায়ীরা সেখানে উপস্থিত হলো।

উসমান (রা.) তাদের বলেন, ‘তোমরা কী চাও?’ ব্যবসায়ীরা বলল, ‘আপনি তো জানেন আমরা কী চাই। আপনি আমাদের এ পণ্য বিক্রি করুন, কারণ আপনি জানেন মানুষ চরম খাদ্যসংকটে আছে।’

উসমান (রা.) বলেন, ‘আমি যে দামে এগুলো কিনেছি, তার ওপর তোমরা আমাকে কত লাভ দেবে?’ তারা বলল, ‘এক দিরহামের বিনিময়ে দুই দিরহাম।’ উসমান (রা.) বললেন, ‘এর চেয়ে বেশি আমাকে অন্য কেউ দিয়েছে।’ তারা বলল, ‘চার দিরহাম!’ উসমান (রা.) বললেন, ‘এর চেয়ে বেশি দিয়েছে।’ ব্যবসায়ীরা বলল, ‘আমরা (এক দিরহামের বিপরীতে) তোমাকে পাঁচ দিরহাম লাভ দেব।’ উসমান (রা.) বললেন, ‘আমাকে অন্য কেউ এর চেয়েও বেশি দিয়েছে।’ তারা অবাক হয়ে বলল, ‘মদিনায় আমরা ছাড়া আর কোনো ব্যবসায়ী এখানে আসেনি। তবে আপনাকে আমাদের চেয়ে বেশি কে দিল?’

উসমান (রা.) বললেন, ‘আল্লাহ আমাকে প্রতিটি দিরহামের বিপরীতে ১০ দিরহাম দিয়েছেন, একটি সওয়াবের বিনিময়ে ১০টি সওয়াব। তোমাদের কি এর চেয়ে বেশি কিছু আছে?’ তারা বলল, ‘না।’ উসমান (রা.) বলেন, ‘আমি আল্লাহকে সাক্ষী রেখে ঘোষণা করছি—এই উটগুলো যা নিয়ে এসেছে (উটে বোঝাই করা সমস্ত মালপত্র), সব আমি মুসলিমদের দরিদ্র ও অভাবগ্রস্তদের জন্য সদকা করে দিলাম।’ এরপর উসমান ইবনে আফফান (রা.) পণ্যগুলো বিতরণ করতে লাগলেন। মদিনার কোনো দরিদ্র লোক অবশিষ্ট রইল না যে তার এবং তার পরিবারের জন্য পর্যাপ্ত খাবার পায়নি। (ফিকহুত তাজেরিল মুসলিম, পৃ. ৩১)

এই বিভাগের আরও খবর
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ
পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য
পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট দিয়ে করা যাবে হজযাত্রী নিবন্ধন
মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট দিয়ে করা যাবে হজযাত্রী নিবন্ধন
অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়
ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
চারিত্রিক উৎকর্ষ সব কল্যাণের উৎস
চারিত্রিক উৎকর্ষ সব কল্যাণের উৎস
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
সর্বশেষ খবর
ভারতে পাহাড় থেকে পড়া পাথরের চাপায় ১৮ বাসযাত্রী নিহত
ভারতে পাহাড় থেকে পড়া পাথরের চাপায় ১৮ বাসযাত্রী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা
আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার
মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইলিয়াস আলীকে কখনও ভোলা যাবে না’
‘ইলিয়াস আলীকে কখনও ভোলা যাবে না’

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বুড়িচংয়ে ৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ
বুড়িচংয়ে ৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ
ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ
১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন
কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেপ্টেম্বরে সংক্ষিপ্ত বিচারে ডিএমপির ২৫৭ মামলা নিষ্পত্তি
সেপ্টেম্বরে সংক্ষিপ্ত বিচারে ডিএমপির ২৫৭ মামলা নিষ্পত্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উখিয়ায় দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক
উখিয়ায় দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য
পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে কায়রো, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে কায়রো, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ: ধর্ম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশায় ঢাকার দুই সিটির নাগরিকদের দুর্দশা চরমে
মশায় ঢাকার দুই সিটির নাগরিকদের দুর্দশা চরমে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান
সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি
বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি
উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো
ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে
সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা
এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল

লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস
লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস

নগর জীবন

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়