শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৫, বুধবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৫

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

নির্বাচনের সময় যতই এগিয়ে আসছে ততই বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীকে টার্গেট করে পরিকল্পিত গুজব ছড়ানো হচ্ছে। সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত এবং প্রশ্নবিদ্ধ করার সর্বাত্মক চক্রান্ত লক্ষ করা যাচ্ছে। সেনাবাহিনী সম্পর্কে নানান বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে জনগণের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সম্পর্ক নষ্টের ঘৃণ্য প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। সম্প্রতি অন্তত দুটি এ রকম অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। প্রথমটি ঘটেছে খাগড়াছড়ি ও গুইমারায়। ২৭ ও ২৮ সেপ্টেম্বর। দ্বিতীয়টি গুজব এবং তথ্যসন্ত্রাস।  সেনাবাহিনী প্রধান যা বলেননি সেটিকে তাঁর বক্তব্য হিসেবে অপপ্রচার করে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়েছে।

খাগড়াছড়ি এবং গুইমারায় কী হয়েছিল : ২০২৪ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে মোটরসাইকেলচালক মামুনের হত্যাকাণ্ড কেন্দ্র করে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) মূল এবং অঙ্গসংগঠনসমূহ দীঘিনালা ও রাঙামাটিতে সাম্প্রদায়িক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা করে এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। ফলে তিনজন নিহতসহ বেশ কিছু এলাকাবাসী আহত হয়। এ ঘটনার বছরপূর্তিতে এ বছর ইউপিডিএফ এবং এর সহযোগী সংগঠনসমূহ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করে এবং অনুরূপ ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটানোর চেষ্টা করে।

২৩ সেপ্টেম্বর রাতে খাগড়াছড়ির সিঙ্গিনালায় এক স্কুলছাত্রীর ধর্ষণের অভিযোগ আমলে নিয়ে ইউপিডিএফের (মূল) দাবীকৃত সন্দেহভাজন শয়ন শীলকে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ২৪ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার করা হয় এবং পুলিশ হেফাজতে রিমান্ডে নেওয়া হয়। ঘটনাটির সত্যতা বিচারে আইনি প্রক্রিয়া বর্তমানে চলমান রয়েছে। শয়ন শীলকে গ্রেপ্তার করা সত্ত্বেও ইউপিডিএফের অঙ্গসংগঠন পিসিপির নেতা উখ্যানু মারমা ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে ২৪ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল এবং প্রতিবাদী মানববন্ধনের ডাক দেয়। এর ধারাবাহিকতায় ২৫ সেপ্টেম্বর ইউপিডিএফের আহ্বানে খাগড়াছড়িতে আধাবেলা হরতাল পালিত হয়। একই সময় দেশে-বিদেশে অবস্থানরত ব্লগার এবং পার্বত্যাঞ্চলের কিছু দায়িত্বশীল ব্যক্তি কর্তৃক অনলাইনে বাঙালিদের উদ্দেশ করে বিভিন্ন রকম অপপ্রচার ও উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়া হয়।

২৬ সেপ্টেম্বর ইউপিডিএফ কর্মী উখ্যানু মারমার নেতৃত্বে এবং সমাজমাধ্যমে দেশি ও প্রবাসী ব্লগারসহ পার্বত্য জেলার কিছু দায়িত্বশীল ব্যক্তির উসকানিমূলক প্রচারণার প্রভাবে সমগ্র খাগড়াছড়িতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। অবরোধ চলাকালে একপর্যায়ে ইউপিডিএফের প্ররোচনায় উচ্ছৃঙ্খল এলাকাবাসী টহলরত সেনাদলের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে তিন সেনাসদস্য আহত হন। সার্বিক পরিস্থিতি এবং উসকানির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে সেনাবাহিনী অত্যন্ত ধৈর্য, সংযম ও মানবিকতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে এবং বলপ্রয়োগ থেকে বিরত থাকে। ২৭ সেপ্টেম্বর ইউপিডিএফ এবং অঙ্গসংগঠনের কর্মীরা আবারও দাঙ্গাহাঙ্গামা সৃষ্টির চেষ্টা চালান এবং বিভিন্ন স্থানে বাঙালিসহ সাধারণ মানুষের ওপর গুলি, ভাঙচুর, অ্যাম্বুলেন্সে আক্রমণ, রাস্তা অবরোধসহ নাশকতা করে সমগ্র খাগড়াছড়ি পৌরসভার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটান। ওই দিন দুপুরনাগাদ সামগ্রিক বিষয়টি পাহাড়ি-বাঙালির সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় রূপ নেয়। অবস্থা বিচারে জেলা প্রশাসন খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় ১৪৪ ধারা জারি করে। এ পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনী, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চরম ধৈর্যের সঙ্গে সারা রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ফলে একটি অবশ্যম্ভাবী সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা প্রতিহত করা সম্ভবপর হয়। খাগড়াছড়ি পৌর এলাকায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির অপচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর ইউপিডিএফ ও এর অঙ্গসংগঠন ২৮ সেপ্টেম্বর সকাল থেকে জেলার গুইমারা উপজেলার রামসু বাজার এলাকায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে সাধারণ মানুষকে উসকে দিয়ে রাস্তা অবরোধ করে গুইমারা-খাগড়াছড়ি রাস্তা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেয়। সকাল সাড়ে ১০টায় ইউপিডিএফ কর্মী এবং সন্ত্রাসীরা এলাকার বাঙালি জনগোষ্ঠীর সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় লিপ্ত হয়। এ-পর্যায়ে সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে তারা দেশি অস্ত্রশস্ত্র, ইটপাটকেল, গুলতি ও লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে সেনাবাহিনীর ওপর হামলা চালায়। এতে সেনাবাহিনীর তিনজন অফিসারসহ ১০ সদস্য আহত হন। একই সময় তারা রামগড়ে বিজিবির গাড়ি ভাঙচুর করে এবং বিজিবি সদস্যদের আহত করে। সংঘর্ষ চলাকালে আনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে রামসু বাজারের পশ্চিম পাশে উঁচু পাহাড় থেকে ইউপিডিএফ (মূল) সশস্ত্র দলের সদস্যরা চার-পাঁচবার অটোম্যাটিক অস্ত্র দিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত পাহাড়ি-বাঙালি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত সেনাসদস্যদের লক্ষ করে আনুমানিক ১০০-১৫০ রাউন্ড গুলি বর্ষণ করে। এতে ঘটনাস্থলে সংঘর্ষে লিপ্ত এলাকাবাসীর মধ্যে অনেকে গুলিবিদ্ধ হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনীর টহলদল দ্রুত সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ধাওয়া করে। সেনাবাহিনীর তৎপরতায় ওই সশস্ত্র দলটি দ্রুত এলাকা ত্যাগ করে।

এটি স্পষ্ট যে ইউপিডিএফ এবং তার অঙ্গসংগঠনসমূহ পার্বত্য চট্টগ্রাম অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে সুপরিকল্পিতভাবে মহিলা এবং স্কুলগামী কোমলমতি শিশুদের বিভিন্ন পন্থায় তাদের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে বাধ্য করছে। একই সঙ্গে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংঘটনের লক্ষ্যে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন দেশি অস্ত্রসহ পার্বত্যাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে আসার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

১৯ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি এবং গুইমারায় বিভিন্ন ঘটনা পুঁজি করে আইনের আশ্রয় না নিয়ে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড সত্ত্বেও সেনাবাহিনীর দৃঢ়তায় একটি ষড়যন্ত্র নস্যাৎ হয়েছে বটে; কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রাম ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে। মিয়ানমারের জাতিগত দাঙ্গা এবং জান্তা সরকারের সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গ্রুপগুলোর সংঘাতের ঢেউ বাংলাদেশে আঘাত হানতে শুরু করেছে। প্রায়ই অশান্ত হয়ে উঠছে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত। বাংলাদেশের অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সে কারণেই সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করতে এবং জনগণের মধ্যে তাদের সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টির জন্য খাগড়াছড়ির ঘটনা যে ঘটানো হয়েছে তা এখন পরিষ্কার। নির্বাচনের আগে দেশের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে ষড়যন্ত্রকারীরা এ রকম আরও ষড়যন্ত্র করবে বলেই আমার ধারণা। এজন্য আমাদের সজাগ ও সচেতন থাকতে হবে।

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ষড়যন্ত্রটি আরও ঘৃণ্য। এটি সরাসরি সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন মিথ্যাচার। বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান জুলাই বিপ্লবের আন সাং হিরো। তাঁর বিচক্ষণতায় জুলাই বিপ্লব চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে। তাঁর নিরলস প্রচেষ্টায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়। ৫ আগস্টের পর দেশে ভয়াবহ মবসন্ত্রাস, লুটপাট ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীই একমাত্র ভরসা। এখনো মানুষ যেটুকু শান্তিতে আছে তার পুরো কৃতিত্ব সশস্ত্র বাহিনীর। ৫ আগস্ট সেনাপ্রধান চাইলে ক্ষমতা নিতে পারতেন। কেউ কোনো প্রশ্ন করত না। কিন্তু তিনি একজন পেশাদার সৈনিক। ক্ষমতার লোভ তাঁকে গ্রাস করেনি। দেশের মানুষের শান্তি এবং নিরাপত্তাই ছিল তাঁর কাছে প্রধান। আমরা লক্ষ করেছি, ৫ আগস্টের পর থেকেই কোনো কোনো মহল সেনাপ্রধান সম্পর্কে অসত্য, অসৌজন্যমূলক, আক্রমণাত্মক, উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েই চলেছে। এরা কেবল সেনাপ্রধান ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধেই কুৎসিত আক্রমণ করছে না, জুলাই বিপ্লবকেই প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু সেনাপ্রধান এবং সশস্ত্র বাহিনী ধীরস্থিরভাবে এসব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করছেন। গত ১৪ মাসে সবচেয়ে বেশি মিথ্যাচার এবং গুজব-সন্ত্রাস চালানো হয়েছে সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে। শান্ত কিন্তু লক্ষ্যে স্থির এই মানুষটি সবকিছু সহ্য করেছেন দেশের স্বার্থে। সম্প্রতি তাঁকে নিয়ে নতুন ষড়যন্ত্র শুরু করে একটি গোষ্ঠী। সমাজমাধ্যমে সেনাপ্রধানের একটি বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করা হচ্ছে, যা উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার।

৩০ সেপ্টেম্বর বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান কার্যক্রমে নিয়োজিত সেনাবাহিনীর কার্যকলাপ আরও উন্নত ও গতিশীল করার উপায় সন্ধানে আয়োজিত একটি গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপনা (স্টাডি পিরিয়ড) অনুষ্ঠান হয়। অনুষ্ঠানে সেনাসদস্যদের দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী মোতায়েন এবং এর বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ উপস্থাপিত হয়। এ আলোচনায় ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’-এর জন্য প্রযোজ্য বাংলাদেশ দণ্ডবিধির (সিআরপিসি) ১২৭-১৩২ ধারা, বর্তমানে সেনাবাহিনীকে প্রদত্ত ‘ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা’ আরোপের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মাঠপর্যায়ের বিভিন্ন দিক আলোকপাত করা হয়। আইনগত, প্রশাসনিক ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে মাঠে নিয়োজিত সেনাদল কর্তৃক প্রযোজ্য আইনের ধারা সঠিকভাবে অনুধাবন করে পেশাদারি ও দক্ষতার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব সঠিক-সুচারুরূপে পালনে সক্ষম করাই ছিল এ আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য। অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারে মাঠে নিয়োজিত সেনাসদস্যদের সিআরপিসি ১৩২-এ প্রদত্ত দায়মুক্তির বিষয়ে কথা ওঠে। সেনাপ্রধান আলোচনার অংশ হিসেবে সিআরপিসি ১৩২-এ প্রদত্ত দায়মুক্তি এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩ (সংশোধিত ২০২৪)-এর সঙ্গে এর সাংঘর্ষিক অবস্থান সম্পর্কে আলোকপাত করেন। সিআরপিসির অধীনে সরকারি আদেশে মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনকারী সেনাসদস্যরা প্রদত্ত আইনি বিধান অনুসারে বেআইনি জনসমাগম ছত্রভঙ্গ করেন। অতএব দায়িত্বরত এই সেনাসদস্যদের আইনগত সুরক্ষা নিশ্চিতের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বিষয়টি ইতোমধ্যে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। কিন্তু এ বক্তব্য বিকৃত করে একটি মহল গুজব ছড়ানো শুরু করে। সেনাপ্রধান যা বলেননি সেটি তাঁর বক্তব্য হিসেবে অপপ্রচার করে একটি মহল।

সামনে নির্বাচন। দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা হবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর সে কারণেই একটি মহল সেনাপ্রধান এবং সেনাবাহিনী সম্পর্কে গুজব ছড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চাইছে। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এবং গণতন্ত্রে উত্তরণে সশস্ত্র বাহিনীর ওপরই আমাদের আস্থা রাখতে হবে। তাই তাদের বিরুদ্ধে, এসব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হতে হবে। থাকতে হবে সজাগ ও সচেতন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
সর্বশেষ খবর
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে জাল নোটসহ চক্রের দুই তরুণী গ্রেফতার
হবিগঞ্জে জাল নোটসহ চক্রের দুই তরুণী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন
ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা
মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা
আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’
‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট
ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’
‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন
প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে নেমে জীবিত বাড়ি ফেরা হলো না প্রবাসী নাজিমের
বিমানবন্দরে নেমে জীবিত বাড়ি ফেরা হলো না প্রবাসী নাজিমের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি
গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই সাংবাদিকের উপর হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি
দুই সাংবাদিকের উপর হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইউটিউবের ভিডিও নির্মাতাদের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে’
‘ইউটিউবের ভিডিও নির্মাতাদের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে’

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান
বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত
সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস
লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস

নগর জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবস্থার উন্নতি

নগর জীবন

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান
কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭

পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

আইন ও বিচার বিভাগের সচিব হলেন লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন ও বিচার বিভাগের সচিব হলেন লিয়াকত আলী মোল্লা

নগর জীবন

২ হাজার গাছ পানির দরে কিনে নিল সিন্ডিকেট
২ হাজার গাছ পানির দরে কিনে নিল সিন্ডিকেট

নগর জীবন