শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৬, বুধবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৫

পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য

পবিত্র কোরআন শুধু একটি ধর্মগ্রন্থ নয়, এটি চিরন্তন সত্য ও সার্বজনীন এক জীবনবিধান। এতে আছে ঈমান, আমল, ন্যায়, নীতি, বিজ্ঞান ও ইতিহাস। শুধু অতীতের শিক্ষা নয়; বর্তমান ও ভবিষ্যতেরও পথনির্দেশ। তাই এই কোরআন শুধু পাঠের জন্য নয়; বরং চিন্তা, উপলব্ধি ও বাস্তব জীবনে প্রয়োগের জন্য নাজিল হয়েছে।

পবিত্র কোরআনের অনন্য বৈশিষ্ট্য-

১. আল্লাহর বাণী হিসেবে কোরআন : কোরআন মহান আল্লাহর বাণী, যা প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) এর ওপর অবতীর্ণ হয়েছে মানবজাতির পথনির্দেশ হিসেবে। এটি সুরা আল-ফাতিহা দিয়ে শুরু হয়ে সুরা আন-নাস দিয়ে সমাপ্ত। এটি কোনো মানুষের রচনা নয়, বরং আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত এক অনন্য অলৌকিক গ্রন্থ।

২. কোরআন পাঠ এক ইবাদত : কোরআন পাঠ করা সতন্ত্র একটি ইবাদত। নামাজে এবং নামাজের বাইরে এর তেলাওয়াতের জন্য আল্লাহ তাআলা অসীম সওয়াব দান করেন। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাব থেকে একটি অক্ষর পাঠ করবে, তার জন্য একটি নেকি থাকবে, আর প্রতিটি নেকি ১০ গুণ বৃদ্ধি পাবে...।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৯১০)।

৩. নামাজে কোরআন তেলাওয়াত অপরিহার্য : কোরআন তেলাওয়াত ছাড়া নামাজ কখনোই সম্পূর্ণ হয় না। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাবের কোনো অংশ পাঠ করে না, তার নামাজ নেই। ’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৫৬)।

৪. কোরআন বিকৃতি থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ : কোরআন আল্লাহর বিশেষ হেফাজতে রয়েছে। কেউ এর একটি অক্ষরও পরিবর্তন করতে পারে না। আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমিই কোরআন নাজিল করেছি এবং অবশ্যই আমিই  এর সংরক্ষণকারী।’ (সুরা : হিজর, আয়াত : ৯)। পূর্ববর্তী ঐশী কিতাবসমূহ তাওরাত, ইঞ্জিল প্রভৃতি মানবহস্তে বিকৃত হয়েছে, কিন্তু কোরআন কিয়ামত পর্যন্ত অবিকৃত ও অক্ষুণ্ন থাকবে।

৫. কোরআন বিরোধ ও অসংগতি থেকে মুক্ত : কোরআনের প্রতিটি বাক্য, প্রতিটি বার্তা পরিপূর্ণ সংগতিপূর্ণ ও যুক্তিসম্মত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা কি কোরআন নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনা করে না? যদি এটি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে তা আসত, তবে তারা এতে অনেক বিরোধ দেখতে পেত।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৮২)।

৬. কোরআন মুখস্থ করা সহজ : আল্লাহ তাআলা কোরআনকে এমনভাবে অবতীর্ণ করেছেন, যা মানুষের জন্য সহজে মুখস্থ ও স্মরণযোগ্য। ইতিহাসে কোটি কোটি মুসলমানের মুখে মুখে এই কিতাব সংরক্ষিত হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘আমি অবশ্যই কোরআনকে স্মরণের জন্য সহজ করে দিয়েছি; অতএব আছে কি কেউ শিক্ষা গ্রহণকারী?’ (সুরা : কামার, আয়াত : ৪০)।

৭. কোরআন এক অনন্য অলৌকিক গ্রন্থ : কোরআন এমন এক মহা অলৌকিক কিতাব, যার তুলনা পৃথিবীতে আর কিছুই নেই। কেউই এর মতো একটি সুরা রচনা করতে সক্ষম নয়। আল্লাহ তাআলা সেই সময়ের আরবদের- যারা ভাষা ও সাহিত্যগুণে ছিল অগ্রগণ্য-চ্যালেঞ্জ করেছিলেন, কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছিল। 

আল্লাহ বলেন, ‘অথবা তারা কি বলে, ‘তিনি  এটি নিজে বানিয়েছেন?’ বলুন, ‘তাহলে তোমরা এর মতো একটি সুরা তৈরি করে দেখাও।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৩৮)। এই চ্যালেঞ্জ আজও অটুট রয়েছে। যুগে যুগে কেউ এর সমতুল্য কিছু আনতে পারেনি, পারবেও না।

৮. কোরআন পাঠকারীর ওপর রহমত বর্ষিত হয় : যে স্থানে মানুষ একত্র হয়ে কোরআন পাঠ করে এবং তা নিয়ে পর্যালোচনা করে, সেখানে আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রশান্তি, রহমত ও বরকত নেমে আসে। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যেকোনো দল আল্লাহর ঘরে একত্র হয়ে আল্লাহর কিতাব পাঠ করে এবং পরস্পরের মাঝে তা অধ্যয়ন করে, তাদের ওপর প্রশান্তি নেমে আসে, রহমত তাদের আচ্ছাদিত করে, ফেরেশতারা তাদের ঘিরে রাখে এবং আল্লাহ তাদের কথা উল্লেখ করেন তাঁর নিকটবর্তীদের মধ্যে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৬৯৯)।

৯. কোরআন সব মানুষের জন্য পথপদর্শক ও সতর্কবার্তা  : কোরআন জীবিত মানুষের জন্য হিদায়াত ও সতর্কবার্তা হিসেবে নাজিল হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যাতে তিনি মানুষকে সতর্ক করতে পারেন।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৭০)।

১০. কোরআন দেহ-মনের রোগের প্রতিকার : কোরআন শিরক, কপটতা, সন্দেহ ও অন্যান্য আত্মিক রোগের নিরাময়। এটি শুধু আত্মার নয়, শরীরেরও চিকিৎসা। সুরা ফাতিহা, সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক ও সুরা নাসসহ অনেক আয়াত দ্বারা রোগ নিরাময়ের হাদিস প্রমাণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন-’হে মানবজাতি, তোমাদের কাছে এসেছে তোমাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে উপদেশ, অন্তরের রোগসমূহের নিরাময় এবং এটি মুমিনদের জন্য হিদায়াত ও রহমত।’ (সুরা ইউনুস, আয়াত : ৫৭)।

১১. কোরআন কিয়ামতের দিন সুপারিশকারী হবে : কোরআন পাঠকারীর জন্য কিয়ামতের দিন এই মহান কিতাব নিজেই সুপারিশ করবে। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা কোরআন তিলাওয়াত করো। কারণ কিয়ামতের দিন এটি তার পাঠকারীদের জন্য সুপারিশকারী হয়ে আসবে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৮০৪)।

১২. পূর্ববর্তী সব কিতাবের ওপর কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব : কোরআন পূর্ববর্তী সব ঐশী কিতাবের সত্যতা নিশ্চিত করে এবং তাদের ওপর বিচারক ও মানদণ্ড হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর আমি তোমার প্রতি সত্যসহ কিতাব অবতীর্ণ করেছি, যা পূর্ববর্তী কিতাবসমূহের সত্যতা নিশ্চিত করে এবং তাদের ওপর মানদণ্ড হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছে।’ (সুরা মায়িদা, আয়াত : ৪৮)।

১৩. কোরআনের বার্তা সত্য ও তার বিধান ন্যায়নিষ্ঠ : ইমাম কাতাদা (রহ.) বলেন, ‘আল্লাহ তাঁর বাণীতে সত্যবাদী এবং তাঁর রায়ে ন্যায়পরায়ণ। তিনি যা বলেন তা চির সত্য, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তিনি যা আদেশ করেন তা ন্যায়বিচার, আর যা নিষেধ করেন তা মিথ্যা ও অন্যায়। যেমন আল্লাহ বলেন- ‘তিনি তাদের সৎকাজের আদেশ দেন এবং অন্যায় থেকে নিষেধ করেন; তাদের জন্য পবিত্র বিষয়সমূহ হালাল করেন এবং অপবিত্র বিষয়সমূহ হারাম করেন।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৫৭, তাফসির ইবনে কাসির ২/১৬৭)।

১৪. কোরআনের শিক্ষণীয় ঘটনা বাস্তবিক, কাল্পনিক নয় : কোরআনের প্রতিটি ঘটনা সত্য ও বাস্তব। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি তোমার কাছে মুসা ও ফেরাউনের কাহিনি সত্যভাবে বর্ণনা করছি।’ (সুরা কাসাস, আয়াত : ৩)। একইভাবে, গুহাবাসীদের কাহিনিতেও আল্লাহ বলেন, ‘আমি তাদের কাহিনি তোমার কাছে সত্যভাবে বর্ণনা করছি।’ (সুরা কাহফ, আয়াত : ১৩)।

১৫. কোরআন মানবজীবনের পূর্ণাঙ্গ দিকনির্দেশনা : মানবজাতির জীবনের প্রতিটি প্রয়োজনীয় বিষয়ে- ইমান, আকিদা, ইবাদত, আহকাম, লেনদেনসহ সামাজিক জীবনের অন্যান্য দিক- সবকিছুর পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা আছে পবিত্র কোরআনে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি কিতাবে কোন কিছুই বাদ দিইনি।’ (সুরা : আনআম, আয়াত : ৩৮)।

পবিত্র কোরআন যুগে যুগে মানবজাতিকে অন্ধকার থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে এসেছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত দেখিয়ে যাবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি তোমাদের মধ্যে দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি; যত দিন তোমরা এগুলোর সঙ্গে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে থাকবে, কখনো পথভ্রষ্ট হবে না- (১) আল্লাহর কিতাব (২) আমার সুন্নাহ...।’ (মুয়াত্তা মালেক, হাদিস : ৮৯৯)।  কোরআন শুধু একটি ধর্মীয় গ্রন্থ নয়; কোরআন বিশ্ব জাহানের রব আল্লাহর কালাম। কোরআন মুসলিম জাতির শক্তি, চেতনা ও আত্মমর্যাদার উৎস।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট দিয়ে করা যাবে হজযাত্রী নিবন্ধন
মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট দিয়ে করা যাবে হজযাত্রী নিবন্ধন
অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়
ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
চারিত্রিক উৎকর্ষ সব কল্যাণের উৎস
চারিত্রিক উৎকর্ষ সব কল্যাণের উৎস
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
ইসলামে শিক্ষা ও শিক্ষকের মর্যাদা
ইসলামে শিক্ষা ও শিক্ষকের মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে নদীর পানি কমলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি কমলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে পাহাড় থেকে পড়া পাথরের চাপায় ১৮ বাসযাত্রী নিহত
ভারতে পাহাড় থেকে পড়া পাথরের চাপায় ১৮ বাসযাত্রী নিহত

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা
আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার
মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর হামলা, দুই চাঁদাবাজ গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইলিয়াস আলীকে কখনও ভোলা যাবে না’
‘ইলিয়াস আলীকে কখনও ভোলা যাবে না’

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বুড়িচংয়ে ৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ
বুড়িচংয়ে ৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ
ফতুল্লায় ড্রামের ভেতর মিললো যুবকের মরদেহ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
চট্টগ্রাম বন্দর; তিন মাসে কনটেইনারে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ
১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন
কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেপ্টেম্বরে সংক্ষিপ্ত বিচারে ডিএমপির ২৫৭ মামলা নিষ্পত্তি
সেপ্টেম্বরে সংক্ষিপ্ত বিচারে ডিএমপির ২৫৭ মামলা নিষ্পত্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উখিয়ায় দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক
উখিয়ায় দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য
পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে কায়রো, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে কায়রো, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ: ধর্ম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশায় ঢাকার দুই সিটির নাগরিকদের দুর্দশা চরমে
মশায় ঢাকার দুই সিটির নাগরিকদের দুর্দশা চরমে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান
সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি
বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি
উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো
ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে
সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা
এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল

লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস
লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস

নগর জীবন

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়