শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

রানার সাম্রাজ্যে মেয়র শহীদের শাসন

ভূমি-বিদ্যুৎ-খাদ্য অফিস, থানা, সরকারি হাসপাতালসহ সবখানেই তার প্রভাব
শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্, ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
রানার সাম্রাজ্যে মেয়র শহীদের শাসন

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি লড়াই হয় টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলায়। সে জন্য স্মরণীয় এই জনপদ কালক্রমে শাপগ্রস্ত হয়ে সন্ত্রাসের গডফাদারদের সাম্রাজ্যে পরিণত হয়। এ পর্যায়ে ঘাটাইল হয়ে পড়েছিল টাঙ্গাইল জেলার সন্ত্রাসের রাজা আমানুর রহমান খান রানার সাম্রাজ্য। মুক্তিযোদ্ধা ফারুক হত্যা মামলায় সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা এখন কারাগারে। স্থানীয়রা বলেন, ফাঁকা মাঠ পেয়ে এখন ‘ঘাটাইলের শাহেনশাহ’ হয়ে ওঠেন পৌর মেয়র শহীদুজ্জামান শহীদ। মেয়র নির্বাচনের আগে মাত্র ৬ হাজার টাকা বেতনে একটি এনজিওর মাঠকর্মী ছিলেন শহীদ। প্রার্থী হওয়ার পর নির্বাচনের পোস্টার ছাপানোর টাকাও ছিল না তার। ঘাটাইল উপজেলা আওয়ামী লীগ তার জন্য পোস্টার ছাপিয়ে দেয়। সেই পোস্টার হাতে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তিনি বলতেন, ‘আমার কিছুই নেই আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন। আমি জনসেবায় নিজেকে উৎসর্গ করব।’ ক্ষুব্ধ ভোটাররা এখন বলছেন লোকটা বিনয়ী ছিল দেখে মনে হতো অতি সরল। ২০১৬ সালের ৭ আগস্ট মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর তার ভাবভঙ্গি আচরণ রাতারাতি পাল্টে যায়। দিন দিন স্বেচ্চাচারের মাত্রা বাড়াতে থাকে। নানা ধরনের বাহিনী তৈরি করে নিজের শাসন চালাতে থাকে।

ঘাটাইলে আওয়ামী লীগের তেজস্বী কোনো নেতা না থাকার সুযোগে শহীদের উত্থান শুরু হয়। এখন এমন কোনো খাত নেই যেখানে শহীদ তার বাহিনীর লোকদের দিয়ে চাঁদাবাজি করছেন না। উপজেলা ভূমি অফিস, বিদ্যুৎ অফিস, খাদ্য অফিস, থানা, সরকারি হাসপাতাল সর্বত্রই চলছে শহীদের শাসন। সরকারি-বেসরকারি অফিসের কর্মকর্তা- কর্মচারীরা শহীদের হুকুম না মানলে নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। গালাগাল, অন্যত্র বদলির হুমকি, খতম করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি ইত্যাদি শহীদ বাহিনীর কাছে পান্তাভাতের মতো স্বাভাবিক। মেয়রের সন্ত্রাসী বাহিনীর নানা ধরন। দখল বাহিনী, দরবার বাহিনী, চাঁদা বাহিনী, ম্যানেজ বাহিনী কত কী। শহীদ মেয়র হওয়ার পর তার নিজ দলের ত্যাগী আওয়ামী লীগ নেতারা নানাভাবে হচ্ছেন বঞ্চিত। উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, পৌর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও বিভিন্ন ইউনিট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মেয়র শহীদের আশপাশে ভিড়তে দেওয়া হয় না। তার সন্ত্রাসী বাহিনী বিভিন্ন সময় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের ‘উচিত শিক্ষা’ দিচ্ছে। এলাকাবাসী বলেন, মেয়র সাহেব এখন নিজের দলকে চেনেন না। তার চারপাশে জড়ো হয়েছে বিএনপি-জামায়াতের লোক। উপজেলা আওয়ামী লীগের এক কর্মী বলেন, মেয়র সাহেবের প্রধান উপদেষ্টা হলেন, শিবির নেতা শোভনলাল। এই ব্যক্তি এক সময় ঘাটাইল জিবিজি কলেজের শিবির থেকে ভিপি পদপ্রার্থী হয়েছিলেন। শোভনের বাবা শেরপুর জেলা জামায়াতের সাবেক আমির। মেয়রের বাহিনীর অন্যতম সদস্য বিএনপির সাবেক প্যানেল মেয়র হাবিবুর রহমান, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ইখলাস হোসেন শামীম, পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, উপজেলা যুবদল সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শামীমসহ ১০-১২ জন বিএনপি-জামায়াতের নেতা। পৌরবাসীদের অভিযোগ, মেয়র শহীদুজ্জামান শহীদ বলেছিলেন জনসেবা করবেন। কিন্তু তিনি অবিরাম করে চলেছেন নিজের সেবা। বাস করতেন ভাঙা টিনের ঘরে। এখন বাড়িতে তুলেছেন সুদৃশ্য দালান। পৌর এলাকার উন্নয়নে যেসব প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে তার কাজ অত্যন্ত নিম্নমানের। উন্নয়ন কাজের লাখ লাখ টাকা তিনি ও তার বাহিনীর লোকেরা হাতিয়ে নেন বলে অভিযোগ রয়েছে। শুধু তাই নয় পৌর এলাকায় কেউ বাড়ি-ঘর নির্মাণ করলে তাকে ‘নগদ নজরানা’ দিতে হয়।  রিকশাচালক ফরিদ বলেন, ভাই আমরা গরিব মানুষ। রিকশা চালিয়ে খাই। কিন্তু রিকশা নিয়ে বের হলেই দিতে হয় চাঁদা। আর এই চাঁদা নাকি মেয়র শহীদ নেন। একই কথা বললেন অটোচালক মানিক। তিনি বলেন, কামাই হোক আর না হোক মেয়র সাহেবকে চাঁদা দিতেই হয়। ঘাটাইল বাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সফুর আলী বলেন, পৌরবাসীর ভাগ্য বদল না হলেও মেয়রের ভাগ্য বদল হয়েছে। দোয়া করি আরও আল্লায় ওনারে আরও টাকার মালিক করুক।  উপজেলা আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, মেয়র শহীদের সবচেয়ে বড় গুণ তিনি খুব গুছিয়ে অসত্য কথা বলতে পারেন। এ ব্যাপারে তার সমকক্ষ কেউ আছে বলে মনে হয় না। পিডিবির এক কর্মচারী জানান, মেয়র শহীদের রোষানল থেকে রেহাই পাননি পিডিবির প্রকৌশলী সুরেশ চন্দ্র পাল। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শহীদ তার সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে পিডিবি অফিসে গিয়ে ওই প্রকৌশলীকে কিল, ঘুষি মেরেছেন। এ ব্যাপারে থানায় একটি মামলাও হয়েছে। মামলা বিচারাধীন। পৌর এলাকার ঝড়কা বাজারে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য ৩০০ দোকান বসায় স্থানীয়রা। শাহেনশাহ শহীদের নজর পড়ে ওসব দোকানে। তিনি বলেন এই ৩০০ দোকান উচ্ছেদ করা হবে। কারণ এখানে ছয়তলা ভবন করবে পৌরসভা। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের মধ্যে বিলাপ শুরু হয়ে যায়। তখন মেয়র ঘোষণা করেন দোকানপ্রতি প্রতি মাসে তাকে ৫ হাজার টাকা দিতে হবে। বাধ্য হয়ে ব্যবসায়ীরা মেয়রের শর্ত মেনে নেন।

পৌরবাসী বলেন, মেয়র নির্বাচিত হয়েই শহীদ সব বাসা-বাড়ি, দোকান ও প্রতিষ্ঠানের ট্যাক্স বাড়িয়ে দ্বিগুণ করেন। ট্যাক্স দ্বিগুণ হয়েছে, উন্নয়ন মোটেই হয়নি। পৌর এলাকায় লাইটিং করার নামেও নিজের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেন। স্কুলের সামনে সৌরবিদ্যুতের ল্যাম্প না বসিয়ে নিজের বাড়ির গেটে বসিয়েছেন। ঘটনাটি এলাকায় ছিঃ ছিঃ রব তুলেছিল।

নিয়োগ বাণিজ্যেও শহীদ দক্ষ বলে শোনা যায়। তার সমালোচকরা বলছেন, কুড়িপাড়া হাইস্কুলে শিক্ষক নিয়োগে ১৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন মেয়র। নারী কেলেঙ্কারিতেও তিনি জড়িত বলে রটনা আছে। জনরব এই যে, মাখন নামে বিএনপির এক নেতার সুন্দরী স্ত্রীকে বশীভূত করে নিজের একটি আস্তানায় উঠিয়েছেন মেয়র। ধলাপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা হেকমত সিকদার বলেন, মেয়র হওয়ার আগে আমার পিছে পিছে ঘুরত। মেয়র হয়ে আমাকে চিনে না। সে এখন ‘দ্বিতীয় রানা’ হয়ে নানারকম অনাচার করছে। এমনকি গ্রামে গ্রামে গিয়ে চুক্তিভিত্তিক (টাকা নিয়ে) শালিস করছে। দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা তার বৈশিষ্ট্য। বিএনপি-জামায়াতের লোকরাই তার এক সুহৃদ। তার বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ দিন দিন পঞ্জীভূত হচ্ছে। জানি না কী হয়। ঘাটাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক শহীদুল ইসলাম লেবু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা উপজেলা আওয়ামী লীগ করলেও মেয়রের কাছে কোনো পাত্তা নেই। তিনি তার ইচ্ছামতো জামায়াত-বিএনপি নেতাদের নিয়ে রাজনীতি করছেন আর বিভিন্ন অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছেন।

আমি সবার মেয়র : ঘাটাইলের পৌর মেয়র শহীদুজ্জামান শহীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তিনি আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করেছেন বটে, কিন্তু তিনি তো শুধু আওয়ামী লীগের মেয়র নন। শহীদ বলেন, আমি দলমত নির্বিশেষে সবার মেয়র। তাই আমার সঙ্গে আওয়ামী লীগ, বিএনপি সব নেতারাই থাকতে পারেন। এতে দোষের কিছু দেখি না। তিনি আরও বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধ যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে তা মিথ্যা। আমি এসব অপকর্মের সঙ্গে জড়িত নই।’

সাংবাদিক নির্যাতনকারী ঘাটাইল পৌর মেয়র শহীদের শাস্তির দাবি :সাংবাদিক নির্যাতনকারী ঘাটাইল পৌরসভার মেয়র শহীদুজ্জামান শহীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন জামালপুরের কর্মরত সাংবাদিকরা। গতকাল জামালপুর জেলা প্রেস ক্লাবে এক প্রতিবাদ সমাবেশে বলা হয় অবাধ তথ্য প্রবাহের যুগে ঘাটাইল পৌর মেয়র শহীদুজ্জামান শহীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনের ঘাটাইল ও নিউজ  টোয়েন্টিফোরের টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি আতিকুর রহমান আতিককে আটকে রেখে যে নির্যাতন করেছে এটা দুর্নীতিবাজ মেয়রের মধ্যযুগীয় মানসিকতার প্রকাশ। সভায় সাংবাদিক নির্যাতনকারী মেয়র শহীদকে তার পদ থেকে অপসারণ এবং তাকে দল থেকে বহিষ্কারের দাবি জানান বক্তারা। জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর শফিক জামানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক মুকুল রানা, দৈনিক সংবাদ’র সুশান্ত কানু, দৈনিক আজকের জামালপুর সম্পাদক এম এ জলিল, নিউ এজ’র কামাল হোসেন, ডেইলি স্টার’র আমিনুল ইসলাম লিটন, যমুনা টিভি’র শোয়েব হোসেন, খোলা কাগজ’র ইউসুফ আলী, ডিবিসি নিউজ ও যায়যায়দিন’র শুভ্র মেহেদী, এসএ টিভি’র ফজলে এলাহী মাকাম, বাংলাদেশ টু ডে’র সুলতান আলম, দীপ্ত টিভি’র তানভীর আহমেদ হীরা, মাইটিভি’র শামীম আলম, এশিয়ান টিভি’র শাহীন আল আমীন, নিউজ  টোয়েন্টিফোর’র তানভীর আজাদ মামুন, মানব জমিন’র আনোয়ারুল ইসলাম মিলন, বিজয় টিভি’র জুয়েল রানা, ঢাকা ট্রিবিউন ও বাংলা ট্রিবিউন’র বিশ্বজিৎ দেব, যুগান্তরের সরিষাবাড়ি প্রতিনিধি জহুরুল ইসলাম ঠান্ডু প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা