শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ঢাকা ছাড়ছে কর্মহীন মানুষ

রাজধানীজুড়ে ঝুলছে টু-লেট আর টু-লেট, গ্রামের বাড়িতে গিয়েও মিলছে না কাজ
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকা ছাড়ছে কর্মহীন মানুষ

রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে একটি স্বনামধন্য টেইলার্সের দোকানে কাজ করতেন সবুজ মিয়া নামে এক তরুণ। গত ঈদুল ফিতরের আগে তিনি কাজ হারিয়েছেন। তার গ্রামের বাড়ি দিনাজপুর। সেখানে গিয়েও তিনি কোনো কাজ জোগাড় করতে পারেননি। শুধু সবুজ মিয়াই নন, তার মতো ওই টেইলার্সে ২০ জন কর্মী কাজ করতেন। ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ওই টেইলার্সে ছয়জন কর্মী কাজ করছেন। বাকি ১৪ জন চাকরি হারিয়েছেন। ওই ছয়জনও কাজ করছেন শর্তসাপেক্ষে। করোনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এক মাস পরপর বেতন পাবেন ৬০ ভাগ। কোনো উপায়ান্তর না দেখে মুখ বুজে রয়ে গেছেন ওই ছয় টেইলার্স কর্মী।

এলিফ্যান্ট রোডে শুধু ওই টেইলার্সেই নয়, সেখানে কয়েকশ টেইলার্সের দোকানে একই অবস্থা। পুরান ঢাকায় বাংলাবাজারে প্রকাশনা শিল্পে লক্ষাধিক শ্রমিক কাজ করতেন। সেখানে এখন মাত্র হাজার দশেক শ্রমিক কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা আরও বলছেন, গত তিন মাসে প্রকাশনা শিল্পে প্রায় ৪০০ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে। কার্যত বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে, কল-কারখানায়, হোটেল-রেস্তোরাঁ কিংবা ক্ষুদ্র দোকানে কাজ করা লাখ লাখ মানুষ এখন কর্মহীন। কেউ কেউ পেশা বদল করে ঢাকায় টিকে থাকার চেষ্টা করছেন। তবে বড় অংশই চাকরি হারিয়ে গ্রামের দিকে ছুটছেন। কিন্তু গ্রামে গিয়েও মিলছে না কাজ। নিম্ন বা নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির একটি অংশ গ্রামমুখী হওয়ায় রাজধানীজুড়ে বাসাবাড়িতে ঝুলছে ‘টু-লেট’ আর ‘টু-লেট’। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো অর্থনীতিবিদ নাজনীন আহমেদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনায় অর্থনীতিতে একটি ভয়াবহ প্রভাব পড়েছে। এ কারণেই মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ছে। চাপ বাড়ছে পুরো অর্থনীতিতে। মানুষের আয় ও চাহিদা কমছে। অতিমারির সময় এভাবেই মানুষের আয় ও চাহিদা কমে একটি দুষ্টচক্রে পড়ে যায়। আমরা দুষ্টচক্রের মধ্যে না পড়লেও এর ভিতরেই আছি। তিনি বলেন, আমাদের উন্নয়ন-উত্থান সবকিছুই বিপরীতমুখী। কবে করোনামুক্ত হবে দেশ, তা জানি না। তবে এ মুহূর্তে সরকার ঘোষিত সব ধরনের প্রণোদনা বাস্তবায়ন করতে হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প যেন এই প্রণোদনা পায় তা নিশ্চিত করতে হবে। এতে কলকারখানাগুলো আবার সচল হবে। নিম্ন-নিম্নমধ্যবিত্ত আয়ের অনেক মানুষেরই আবার কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। সরকারকে অনানুষ্ঠানিক খাতে গ্রামের মানুষকে ঋণ দিতে হবে। অতি দরিদ্র মানুষকে নগদ ক্যাশ বা খাবারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।’

সম্প্রতি ব্র্যাকের এক জরিপে দেখা গেছে, করোনাভাইরাসের কারণে সারা দেশে ৯৫ ভাগ মানুষের আয় কমেছে। রাজধানীতে ৮৩ ভাগ নিম্ন ও নিম্নমধ্যবিত্ত আয়ের মানুষ কাজ করছে। এর মধ্যে কাজ হারিয়েছে প্রায় ৬২ ভাগ মানুষ। পুরোপুরি কর্মহীন হয়ে পড়েছে ২৮ ভাগ মানুষ। এই দুই শ্রেণির বড় অংশই এখন গ্রামমুখী। এ প্রসঙ্গে ব্র্যাকের সিনিয়র ডাইরেক্টর (অ্যাডভোকেসি) কে এ এম মোর্শেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, তারা করোনাকালে ঢাকাসহ সারা দেশেই নিম্নআয়ের বা মধ্য আয়ের মানুষের আয়-রোজগার নিয়ে জরিপ করেছেন। তাতে করোনাকালে ঢাকার বড় একটি জনগোষ্ঠী কর্মহীন হয়ে পড়েছে। যাদের প্রায় সবাই নিম্ন-নিম্নমধ্যবিত্ত আয়ের লোকজন। চলতি মাসেও তারা এ নিয়ে আরেকটি জরিপ প্রকাশ করবেন। গুলশানে একটি থ্রি স্টার মানের হোটেলে কাজ করতেন জামালপুরের রাশেদ নামে এক যুবক। ভালো বেতনও পেতেন। করোনায় ২৬ মার্চ সারা দেশে লকডাউনের পরপরই ওই আবাসিক হোটেলটি বন্ধ হয়ে যায়। চাকরি হারান রাশেদ। এখন তিনি শাহজাহানপুরে ভ্যানে করে গার্মেন্টের কাপড় বিক্রি করেন। তার সঙ্গে নিয়েছেন ওই হোটেলের আরও এক সহকর্মীকে। গতকাল রাশেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানালেন, নতুন ব্যবসা শুরু করেছেন। এখনো বুঝে উঠতে পারেননি। প্রথম কয়েক দিন ভুলে কেনা দামের চেয়েও কমে বিক্রি করেছেন। হিসাব ঠিক রাখতে পারতেন না। প্রায় এক মাস ধরে মোটামুটি বিক্রি হচ্ছে। হিসাবেও ভুল করছেন কম। তিনি আরও জানান, বউ-বাচ্চাকে গ্রামের বাড়ি বরিশালে পাঠিয়ে দিয়েছেন। আগে ফ্ল্যাট বাসায় থাকলেও এখন এক রুমে দুজন ব্যাচেলর হিসেবে থাকছেন। কোনোমতে টিকে আছেন। আগে গ্রামের বাড়িতে কোরবানি দিলেও এবার দেওয়া হবে না বলে জানান রাশেদ। 

শরীয়তপুরের মেয়ে শেফালি বেগম স্বামী-সংসার নিয়ে দেড় যুগ ধরে থাকতেন ঢাকায়। কিন্তু দীর্ঘদিনের পরিচিত এই শহর ছেড়ে এখন গ্রামে পাড়ি দিতে হচ্ছে। স্বামীর হাত ধরে এখন গ্রামে পাড়ি জমিয়েছেন তিনি। শেফালি বেগমের বাস কন্ডাক্টর স্বামীর আয়-রোজগার বন্ধ হয়ে যায় সাধারণ ছুটি ঘোষণার পরপরই। তিন মাসের বাড়ি ভাড়া দিতে না পেরে শেষমেশ সুদে এবং ধার করে টাকা এনে ভাড়া পরিশোধ করেন। এরপর ছেড়ে যান এই ঢাকা শহর। এরমধ্যে টাকার জন্য নিজের প্রিয় জিনিস ফ্রিজ ও টিভি বিক্রি করে দেন। গত সপ্তাহে বাকি মালামাল নিয়ে স্বামীর হাত ধরে চলে যান গ্রামের বাড়ি। ঢাকা শহরের মহাখালীতে প্রায় এক যুগ ধরে বিভিন্ন ঋতুতে আম, ডাব, সবজিসহ নানা তরি-তরকারি বিক্রি করতেন পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার লাল মিয়া। চার ছেলেমেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে থাকতেন কড়াইলের বস্তিতে। ভালোই ছিল তাদের সংসার। তিন মাস ধরে উপার্জন বন্ধ থাকায় বউ-বাচ্চাদের গ্রামে পাঠিয়ে দিয়েছেন এই মধ্যবয়সী ব্যক্তি। সর্বশেষ গত সপ্তাহে তিনি ঢাকা ছেড়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, গ্রামের বাড়িতেও তার কোনো জমি-জায়গা নেই। সেখানেও কোনো কাজ নেই। মাঝেমধ্যে কৃষকের বাড়িতে দিন হাজিরা হিসেবে কাজ করছেন।  

রাজধানীজুড়ে ‘টু-লেট’ আর ‘টু-লেট’ : রাজধানীর মালিবাগ রেলগেট সংলগ্ন একটি বাড়ির মালিক সাবেক সরকারি কর্মকর্তা আবদুস সালাম। তিনি সপরিবারে থাকেন চারতলায়। বাকি ফ্লোরগুলোতে ছাত্রী মেস ছিল। এখন সবই খালি। টু-লেট ঝুলিয়েও তিন মাস ধরে ভাড়াটিয়া পাচ্ছেন না। শাজহাদপুরে সুবাস্তু নজরভেলী টাওয়ারে সাতটি বহুতল ভবন রয়েছে। সব ভবনের নোটিস বোর্ডে ঝুলছে টু-লেট। সুবাস্তু টাওয়ারের ব্যবস্থাপনা কমিটির এক কর্মকর্তা জানান, তিন মাস ধরে ভাড়াটিয়ারা বাসাবাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। অনেকেই গ্রামের বাড়ি যাচ্ছেন। আবার কেউ কেউ কিছু কম দামের ভিতরে গলিতে ছোট ফ্ল্যাট বাড়িতেও উঠছেন। কেউ কেউ ভাড়া বা সার্ভিস চার্জ না দিয়েও গোপনে বাসা ছাড়ার চেষ্টা করছেন। এ নিয়ে ভাড়াটিয়া ও বাড়িওয়ালার মধ্যে বাকবিতন্ডা ও হাতাহাতির ঘটনাও ঘটছে। মামলা পর্যন্তও গড়াচ্ছে। মূল কথা হলো, করোনার কারণে মানুষের আয়-রোজগাড় কমে যাওয়ায় এসব হচ্ছে। 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

৩০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ জাল ও রিল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ জাল ও রিল জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

১২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ