ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) চাকরি হারালেন নওগাঁয় কর্মরত সার্জেন্ট আতাউর রহমান।
জানা গেছে, গত ৩১ আগস্ট সার্জেন্ট আতাউর রহমানের ডোপ টেস্ট করা হলে ফল পজিটিভ আসে। এরপর তাকে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়। গত মঙ্গলবার চাকরিচ্যুত করা হয়। সরকারি চাকরিতে চূড়ান্ত নিয়োগের আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষার অংশ হিসেবে এখন ডোপ (মাদকদ্রব্য) টেস্ট শুরু হয়েছে। পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। নওগাঁ পুলিশ সুপার প্রকৌশলী আবদুল মান্নান মিয়া বলেন, ‘পুলিশ সদস্যদের মধ্যে কেউ মাদক সেবন করেন কি না জানতে আমরা নিয়মিত ডোপ টেস্ট করি। এ পর্যন্ত ডোপ টেস্টে একজনের পজিটিভ এসেছে। আমরা তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিয়েছি। প্রায় তিন মাস আগে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিয়ে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
