শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

আনিসুল হকের স্বপ্নের ঢাকা অধরা

গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন পরিচ্ছন্ন নিরাপদ স্মার্ট সিটি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আনিসুল হকের স্বপ্নের ঢাকা অধরা

‘আমরা এমনভাবে ফুটপাথ তৈরি করেছি যাতে একজন অন্ধ বা প্রতিবন্ধী মানুষ নির্বিঘ্নে চলতে পারেন। সারা বিশ্ব থেকে লোকজন আমাদের রাস্তা-ফুটপাথ দেখতে আসবেন। শহর অনেক নিরাপদ হয়ে যাবে। ঢাকা শহর বদলে যেতে শুরু করেছে। পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকি না কেন, কে কোন কাজ করছেন তার সব আমি জানি।’ মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের দুই বছর পূর্তির প্রাক্কালে ২০১৭ সালের ২২ এপ্রিল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঢাকাকে নিয়ে তাঁর স্বপ্নের কথা জানিয়েছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রথম মেয়র আনিসুল হক। কিন্তু স্বপ্ন পূরণের আগেই মৃত্যুর হাতে জীবন সপে দিয়েছেন স্বপ্নবাজ মেয়র আনিসুল হক। পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ, স্মার্ট ঢাকার স্বপ্ন দেখেছিলেন ঢাকা উত্তর সিটির প্রথম মেয়র আনিসুল হক। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে কোম্পানিভিত্তিক বাস চালুর পরিকল্পনা, কারওয়ান বাজার কাঁচা বাজার সরানো, তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড উচ্ছেদের মতো সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু অকালে চলে গেলেন তিনি। অধরাই থেকে গেছে স্বপ্নবাজ মেয়র আনিসুল হকের স্বপ্নের ঢাকা। গত ৩০ নভেম্বর আনিসুল হকের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকীতে কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘আনিসুল হকের অসম্পূর্ণ কাজ আমরা সম্পন্ন করছি। তিনি নিরাপদ, স্মার্ট ঢাকা গড়তে চেয়েছিলেন। আমরা সে লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছি।’ ঢাকাকে স্মার্ট নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে মেয়র আনিসুল হকের স্বপ্নের কথা বলতে গিয়ে স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেছেন, আনিসুল হক ঢাকাকে বদলে দিতে অসংখ্য প্রকল্প হাতে নিয়েছিলেন, যেগুলোর বেশ কিছুর সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকায় তাকে খুব কাছে থেকে জানার সুযোগ হয়েছিল। মেয়রের কাজের বাইরে গিয়ে তিনি যানজট নিরসনে মহাখালী-গাজীপুর পর্যন্ত ইউটার্নের প্রকল্প হাতে নিয়েছিলেন। গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে ৪ হাজার বাস নামানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিলেন। শাহাবুদ্দিন পার্ক, বনানী পার্ক ও মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোড মাঠে পার্কের নকশা আমাকে দিয়ে করিয়ে নিয়েছিলেন। ডিএনসিসি সূত্রে জানা যায়, আনিসুল হক হাতিরঝিলের মতো আরও তিনটি প্রকল্প হাতে নিয়েছিলেন। উত্তরার দিকে জলনিসর্গ নামে প্রকল্প ছিল তাঁর। এ ছাড়া কল্যাণপুরের পেছনে গিয়ে গাবতলীর পাশে এবং রামপুরা কাটাসুর খালকে কেন্দ্র করে প্রকল্পের অনুমোদন প্রায় শেষ পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। এতে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনের পাশাপাশি বিনোদন কেন্দ্র পেত নগরীর মানুষ। জলাধার সংরক্ষণে বিশেষ নজর ছিল তাঁর। আনিসুল হক বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের মোবাইল লাইব্রেরির অনুকরণে মোবাইল স্কুল খোলার পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁর মৃত ছেলে সারাফের নামে তিনি এ প্রকল্পের নামকরণ করেছিলেন। ঢাকার সর্বস্তরের মানুষই ছিল মেয়রের পরিকল্পনার ভিতরে। সবাইকে নিয়ে স্মার্ট ঢাকা গড়ার পরিকল্পনা ছিল তাঁর। ঢাকার নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষের জন্য ২৬টি প্রকল্প হাতে নিয়েছিলেন আনিসুল হক। গার্মেন্ট শ্রমিকদের নামমাত্র সুদে ঋণ দেওয়ার মধ্য দিয়ে তাদের আবাসনের ব্যবস্থা হাতে নিয়েছিলেন তিনি। এর মধ্যে তিনি তিনটির অনুমোদন পেয়েছিলেন। এর একটি ছিল তাঁর নিজের প্রতিষ্ঠান মোহাম্মদী গ্রুপ।

যানজট নিরসনে মহাখালী-গাজীপুর পর্যন্ত ইউটার্নের প্রকল্প হাতে নিয়েছিলেন। গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে ৪ হাজার বাস নামানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিলেন। শাহাবুদ্দিন পার্ক, বনানী পার্ক ও মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোড মাঠে পার্কের নকশা করেছিলেন

এ প্রকল্পের মধ্য দিয়ে স্থায়ী বাসস্থান পেত অবহেলিত মানুষগুলো। স্মার্ট নগরীর পরিকল্পনার বিষয়ে ইকবাল হাবিব বলেন, নাগরিক সুবিধা সহজ করতে স্মার্টকার্ড দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন মেয়র আনিসুল হক। ডিজিটাল কার্ডে নাগরিকদের প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষণ করে খুব দ্রুত সেবা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন তিনি। একটি নিরাপদ, আধুনিক ও নারীবান্ধব মহানগর গড়ে তোলার প্রত্যয় নিয়ে ২০১৫ সালের ৬ মে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়রের দায়িত্ব নেন আনিসুল হক। সিটি মেয়রের দায়িত্ব নিয়েই রাজধানী ঢাকায় ব্যাপক পরিবর্তনের সূচনা করেন তিনি। রাজধানীতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে নগরবাসীর হৃদয়ে ঠাঁই নিয়েছিলেন আনিসুল হক। ওয়ান-ইলেভেনের সময় সেনা সমর্থিত সরকার রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তার মোড় থেকে ট্রাকস্ট্যান্ড, গাবতলীতে ট্রাকস্ট্যান্ড উচ্ছেদ করতে না পারলেও মেয়র হিসেবে তা উচ্ছেদ করে দেখিয়েছেন তিনি। শুধু উচ্ছেদই নয়, এগুলো সরিয়ে রাস্তা সংস্কার করে দিয়েছেন নগরবাসীর সুবিধার্থে। কূটনৈতিক অঞ্চল হিসেবে গুলশান-বারিধারার নিরাপত্তা জোরদার, বিভিন্ন দেশের দূতাবাসগুলোর দখলে থাকা ফুটপাথ জনসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা, গুলশান-বনানী এলাকা থেকে পুরনো বাস সরিয়ে ‘ঢাকা চাকা’ নামের নতুন এসি বাস সার্ভিস চালু, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনভুক্ত এলাকায় প্রচুর উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ, ‘সবুজ ঢাকা’ নামের বিশেষ সবুজায়ন কর্মসূচি গ্রহণ করে নাগরিক মহলে বিশেষ প্রশংসিত হন তিনি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে ফিরিয়ে এনেছেন জনগণের সম্পত্তি। নগরীকে নিরাপদ করতে তাঁর উত্তর সিটি এলাকায় প্রায় ৫ হাজার ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা লাগিয়েছেন তিনি। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন সমস্যায় দিনে-রাতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নাগরিকবাসীর আস্থাভাজন হয়েছেন মেয়র আনিসুল হক। যে কোনো নতুন ভাবনা মাথায় এলে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে তার উপযোগিতা যাচাই করতেন তিনি। সাতরাস্তা থেকে উত্তরা পর্যন্ত ইউটার্ন প্রকল্প নির্মাণের প্রকল্প হাতে নিয়েছিলেন আনিসুল হক। প্রকল্প সম্পন্ন হয়ে ইতিমধ্যে চালু হয়ে গেছে। এর সুফল পেতে শুরু করেছে মানুষ। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে রাজধানীতে ছয়টি কোম্পানির আওতায় বাস নামানোর পরিকল্পনা নিয়েছিলেন তিনি। বাস মালিকদের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করে প্রায় গুছিয়ে এনেছিলেন সবকিছু। তাঁর মৃত্যুর চার বছর পার হলেও এখনো আলোর মুখ দেখেনি কোম্পানিভিত্তিক বাস প্রকল্প। সড়কে ঝরছে প্রাণ, রাস্তায় আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা।

কারওয়ান বাজার কাঁচাবাজার সরিয়ে রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রকে যানজটমুক্ত করার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন তিনি। কাঁচাবাজার সরিয়ে গাবতলী, যাত্রাবাড়ী, মহাখালী নবনির্মিত মার্কেটে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কোটি টাকা ব্যয়ে মার্কেট নির্মাণ হলেও কাঁচাবাজার সরানোর কোনো কার্যক্রম নেই। আনিসুল হকের স্বপ্নের ঢাকা নির্মাণ এখনো প্রায় স্বপ্ন পর্যায়েই আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেল জয়ী
বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেল জয়ী
ঢাকায় গণপিটুনিতে তিনজনের মৃত্যু
ঢাকায় গণপিটুনিতে তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে শিবির ছাত্রদল হাতাহাতি
চট্টগ্রামে শিবির ছাত্রদল হাতাহাতি
চীনে পৌঁছাল বাংলাদেশের আম
চীনে পৌঁছাল বাংলাদেশের আম
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত
নতুন কর্মসূচির হুঁশিয়ারি প্রাথমিক শিক্ষকদের
নতুন কর্মসূচির হুঁশিয়ারি প্রাথমিক শিক্ষকদের
জুলাই আন্দোলনে ১৬৮ পথশিশু নিহত
জুলাই আন্দোলনে ১৬৮ পথশিশু নিহত
শুধু একটি নয়, সব দলই ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়
শুধু একটি নয়, সব দলই ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়
সংস্কার বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানাতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
সংস্কার বাস্তবায়নের অগ্রগতি জানাতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
অচলাবস্থা কাটেনি চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতালে
অচলাবস্থা কাটেনি চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতালে
রাজধানীতে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীতে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
দেশের অর্থনীতি ও বাজেট কাঠামো নিয়ে উদ্বেগ
দেশের অর্থনীতি ও বাজেট কাঠামো নিয়ে উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
শুভসংঘের আয়োজনে আত্মরক্ষা বিষয়ক কারাতে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত
শুভসংঘের আয়োজনে আত্মরক্ষা বিষয়ক কারাতে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাদ্রাসাছাত্র হত্যা: অধ্যক্ষের গ্রেপ্তার দাবিতে লক্ষ্মীপুরে মানববন্ধন
মাদ্রাসাছাত্র হত্যা: অধ্যক্ষের গ্রেপ্তার দাবিতে লক্ষ্মীপুরে মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডিজ সিরিজ শেষ ইংলিশ পেসার ওভারটনের
উইন্ডিজ সিরিজ শেষ ইংলিশ পেসার ওভারটনের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেল ভ্রমণ নিরাপদ করতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা
রেল ভ্রমণ নিরাপদ করতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকুন্দিয়ায় জাম গাছ থেকে পড়ে একজনের মৃত্যু
পাকুন্দিয়ায় জাম গাছ থেকে পড়ে একজনের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়েছে ট্রাইব্যুনাল
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়েছে ট্রাইব্যুনাল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেঘনায় ট্রলার ডুবিতে সাব পোস্টমাস্টারসহ ২ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ২
মেঘনায় ট্রলার ডুবিতে সাব পোস্টমাস্টারসহ ২ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মাও. তায়েব আলী আর নেই
বগুড়ার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মাও. তায়েব আলী আর নেই

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ঈদকে কেন্দ্র করে চেকপোস্ট বসিয়ে সেনাবাহিনীর তল্লাশি
ঠাকুরগাঁওয়ে ঈদকে কেন্দ্র করে চেকপোস্ট বসিয়ে সেনাবাহিনীর তল্লাশি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫
কালীগঞ্জে বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের ১৮ কোটি মানুষেরই পরিবেশ সচেতন হওয়া জরুরি: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
দেশের ১৮ কোটি মানুষেরই পরিবেশ সচেতন হওয়া জরুরি: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্ব দুগ্ধ দিবস আজ, পুষ্টি ও অর্থনীতিতে দুধের অবদান অনন্য
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস আজ, পুষ্টি ও অর্থনীতিতে দুধের অবদান অনন্য

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, বন্যার শঙ্কা
মৌলভীবাজারে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, বন্যার শঙ্কা

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাশিয়ায় ট্রেনের ওপর ব্রিজ ধস, নিহত ৭
রাশিয়ায় ট্রেনের ওপর ব্রিজ ধস, নিহত ৭

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা
আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়াই বছরের বিরতি ভেঙে ফিরছে ব্ল্যাকপিংক
আড়াই বছরের বিরতি ভেঙে ফিরছে ব্ল্যাকপিংক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাটে ভিজিএফের চাল বিতরণ
জয়পুরহাটে ভিজিএফের চাল বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির রেকর্ডের দিনে বড় জয় মায়ামির
মেসির রেকর্ডের দিনে বড় জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোভান-তটিনীর নাটকের আইটেম গানে টয়া
জোভান-তটিনীর নাটকের আইটেম গানে টয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কখনওই ভারতের ঔদ্ধত্য সহ্য করবে না পাকিস্তান, শেহবাজের হুঁশিয়ারি
কখনওই ভারতের ঔদ্ধত্য সহ্য করবে না পাকিস্তান, শেহবাজের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ উপলক্ষে পশু কেনাবেচায় সর্বোচ্চ
সতর্কতা ও নিরাপত্তায় র‌্যাব
ঈদ উপলক্ষে পশু কেনাবেচায় সর্বোচ্চ সতর্কতা ও নিরাপত্তায় র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যমুনার পথে ‘তথ্য আপা’ কর্মীদের মিছিল, কাকরাইলে পুলিশের বাধা
যমুনার পথে ‘তথ্য আপা’ কর্মীদের মিছিল, কাকরাইলে পুলিশের বাধা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দালাল ধরতে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে যৌথবাহিনীর অভিযান
দালাল ধরতে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে যৌথবাহিনীর অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের দেশি ফুটবলার গড়ে তুলতে হবে: ইমরুল হাসান
আন্তর্জাতিক মানের দেশি ফুটবলার গড়ে তুলতে হবে: ইমরুল হাসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীকের সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
জামায়াতের ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীকের সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল
ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের
রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী
ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্তিকের সঙ্গে কি বিয়েটা হয়েই গেল শ্রীলীলার?
কার্তিকের সঙ্গে কি বিয়েটা হয়েই গেল শ্রীলীলার?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ
ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা
সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!
১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা
গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা
কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন
আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি
নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হেলমেট ধরে টানাটানির ঘটনায় শাস্তি পেলেন তিন ক্রিকেটার
হেলমেট ধরে টানাটানির ঘটনায় শাস্তি পেলেন তিন ক্রিকেটার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই দেশের মানুষ
ভালো নেই দেশের মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা
ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ
মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা

রকমারি

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

আজকের রাশি

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট
আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুলবুলের সামনে কঠিন পথ
বুলবুলের সামনে কঠিন পথ

মাঠে ময়দানে

পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে
জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই
মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই

শোবিজ

আরমান ভাইয়ের গল্প
আরমান ভাইয়ের গল্প

শোবিজ

যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না
যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না

নগর জীবন

দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন
দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

সম্পাদকীয়

তারকাদের যত স্টাইল
তারকাদের যত স্টাইল

শোবিজ

ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’
ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’

শোবিজ

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা
শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই
শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ

সম্পাদকীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা
প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা
হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা
শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে