শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

নকল মদে বাজার সয়লাব

আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
নকল মদে বাজার সয়লাব
অবৈধভাবে মদ উৎপাদনকারীরা ইথানলের সঙ্গে মিথানলের মিশ্রণ করে এক বোতল মদকে ১০ বা ২০ বোতল মদ তৈরি করছে। এই মদ খেলে অন্ধ হয়ে যাওয়া, কিডনি বিকল করে দেওয়া ও হার্টঅ্যাটাকে মৃত্যুর ঘটনা ঘটতে পারে।

ভেজাল বা নকল মদ খেয়ে বিষক্রিয়ায় মৃত্যু, অঙ্গহানি বা অসুস্থ হওয়ার খবর মাঝেমধ্যেই শোনা যায়। ভেজাল মদ্যপানের পর বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হতাহতের ঘটনা প্রায়ই ঘটছে। এতে করে উদ্বেগ বাড়ছে। বিভিন্ন সংস্থার কড়াকড়ি আরোপ থাকায় বিদেশি মদের সরবরাহ কমেছে। এই সুযোগে সক্রিয় হয়ে উঠেছে একটি নকল মদ বিক্রেতা চক্র। ওয়্যার হাউসগুলো থেকে মদ বিক্রিতে কড়াকড়ি থাকায় বাজারে মদের সংকট তৈরি হয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে চক্রটি ভেজাল মদ তৈরির কারখানা গড়ে তোলে। এই মদ তারা খুচরা ও পাইকারি বাজারে বিক্রি করছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় লাইসেন্সধারী মদের বারগুলোয় বিদেশি মদ বিক্রিতে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। এতে হঠাৎ করেই বাজার থেকে বিদেশি মদ উধাও হয়ে গেছে। কৃত্রিম এই সংকট সৃষ্টির কারণে সাধারণ মানের মদের দাম বেড়েছে। এ পরিস্থিতিতে বিদেশি বিভিন্ন নামিদামি ব্র্যান্ডের বোতলে মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল, স্পিরিটের পাশাপাশি নেশাজাতীয় অন্যান্য পদার্থ মেশানো নকল মদে বাজার সয়লাব হয়ে গেছে। ভেজাল মদ প্রস্তুতকারীরা ভালোমন্দের কথা বিবেচনা না করে শুধু বাড়তি লাভের আশায় এ ধরনের বিষাক্ত মদ দেদার বিক্রি করছে।

বাজারে ভেজাল মদের ছড়াছড়ির বিষয়টি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের (ডিএনসি) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও নিঃসংকোচে স্বীকার করেছেন। তারা জানান, একাধিক অভিযানে বিপুল ভেজাল মদ ধরা পড়ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বলছেন, দেশের ভিতরে ও সীমান্ত দিয়ে মদ আসছে। ছোটবড় চালান ধরা পড়ছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বেশ কয়েকটি নকল মদের কারখানার সন্ধান মিলেছে। ওইসব কারখানায় পানি, রেকটিফাইড স্পিরিট, ইথানল, মিথানলসহ উচ্চ তাপমাত্রার অ্যালকোহল, রং ও ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে বিষাক্ত মদ তৈরি করা হতো।

এ ছাড়া দেশীয় চোলাই মদের সঙ্গে অতিমাত্রায় অ্যালকোহল মিশিয়েও তৈরি হচ্ছে তীব্রতাযুক্ত শক্তিশালী মাদক। যা পান করে ডাকসাইটে মাদকসেবীরাও জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে মৃত্যুর কোলেও ঢলে পড়েন। আবার ড্রিংকসের সঙ্গেও অ্যালকোহল ও অতিমাত্রায় রেকটিফাইড স্পিরিট মিশিয়ে বিভিন্ন নামের অ্যানার্জি ড্রিংক বাজারজাত চলছে অবাধে। চিকিৎসকরা জানান, এসব ভেজাল মদ তৈরির সঙ্গে জড়িতদের এ ব্যাপারে কোনো জ্ঞান না থাকায় অনেক সময় তারা মাত্রাতিরিক্ত স্পিরিট ও ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দিচ্ছেন। ফলে তা পান করে অনেক সময় হতাহতের ঘটনা ঘটছে।

কয়েকজন সেবনকারী জানান, বৈধভাবে দেশে মদ আমদানি বন্ধ রয়েছে। কেমল বিদেশিদের ক্ষেত্রে কিছু মদ আমদানি করা হচ্ছে। স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বারগুলোয় বিদেশি মদ পাওয়া যাচ্ছে না। এক সময় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা নিজেরাই সরাসরি আমদানি করতেন। ডলার সংকটের কারণে এই আমদানি এখন বন্ধ রয়েছে। দেশে উৎপাদিত কেরু অ্যান্ড কোং মদের দেশের কোথাও বিক্রয় কেন্দ্র নেই। ঢাকা বা বড় শহরগুলোয় সীমিত কয়েকটি কেন্দ্র থাকলেও সেখানে সবাই কিনতে পারেন না। এই সুযোগে ভেজাল মদ বিক্রেতারা কারখানা খুলে বসেছেন। তারা ভেজাল মদ পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করছেন।

বিদেশি মদ অনেকটা দুর্লভ হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশের একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান সব ধরনের মদ এবং আরেকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বিয়ার তৈরি করে থাকে। কিন্তু দেশীয় এসব পণ্যের বাইরে বিদেশি মদেরও বিপুল চাহিদা রয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঢাকার একজন নিয়মিত মদপানকারী বলেছেন, আগে বিভিন্ন বার, ওয়্যারহাউস থেকে সহজেই মদের বোতল কেনা যেত। কিন্তু এখন বেশি টাকা দিয়েও সেখান থেকে মদ কেনা যায় না। তাই আমরা অনেকেই পরিচিত সরবরাহকারীর কাছ থেকে মদ সংগ্রহ করে থাকি। তবে সেটা আসল না ভেজাল তা বোঝার উপায় নেই।

কয়েকটি বারের কর্মকর্তারা জানান, আগে বিভিন্ন ওয়্যারহাউস বা ক্লাব থেকে অনেকে মদ কিনতেন। বর্তমানে বিদেশি নাগরিক ছাড়া মদ বিক্রি একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে যারা বিদেশি মদপানে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিলেন, তারা এখন বিভিন্ন সূত্র থেকে মদ কেনার চেষ্টা করছেন। মূলত এই সুযোগকেই কাজে লাগাচ্ছেন ভেজাল কারবারিরা। দেশে উৎপাদিত মদ অনেকে পছন্দ করেন না। যারা বিভিন্ন মাধ্যমে মদ কিনছেন তারা মূলত বিদেশি বোতলে ভেজাল মদ কিনছেন, প্রতারিত হচ্ছেন।

ডিএনসির প্রধান রাসায়নিক পরীক্ষক ডা. দুলাল কৃষ্ণ লাল বলেন, যারা বিদেশি মদের নামে নকল মদ তৈরি করছেন, তারা যথাযথভাবে রাসায়নিক মিশ্রণ করছেন না। মিথানল ও ইথানল দেখতে অনেকটা একই রকম। ইথানল খাওয়ার যোগ্য। কিন্তু মিথানল খাওয়ার অযোগ্য এবং দামে অনেক কম। ভেজাল মদে মিথানল ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে সেটি বিষাক্ত হয়ে উঠছে, যা অনেক সময় মৃত্যুর কারণ হয়ে উঠছে।

রং, ফ্লেভার মিশিয়ে বিদেশি বোতলে ভেজাল মদ ভর্তি করা হচ্ছে। বিদেশি মদ বলে বিক্রি করা হচ্ছে। অনেকে এসব মদ খেয়ে মারা যাচ্ছেন। কেউ কেউ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। আইনি প্রক্রিয়ায় মদ আনতে গেলে ৩০০ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়। ব্যবসায়ীরা এ ক্ষেত্রে অনীহা প্রকাশ করেন। তবে তারা দেশে উৎপাদিত কেরু অ্যান্ড কোং থেকে মদ সংগ্রহ করে বিক্রি করলে সেবনকারীরা উপকৃত হবেন।

ডিএনসি সূত্র জানায়, গত বছরে সারা দেশে ৩০ হাজার ১৮৩ বোতল ফেনসিডিল, ২১৮ লিটার ৯৬ গ্রাম তরল ফেনসিডিল, ১৯৪ লিটার ১০০ গ্রাম দেশি মদ, ৮ হাজার ৯৮৮ লিটার ১৫৭ গ্রাম চোলাই মদ, ৪৩ হাজার ৫৮৫ লিটার জাওয়া, ২ হাজার ৩৩৫ বোতল বিদেশি মদ, ২৮ লিটার ১১৫ গ্রাম বিদেশি মদ, ১ হাজার ৩৯১ ক্যান বিয়াল জব্দ করা হয়েছে। বিজিবি সূত্র জানায়, গত বছর সারা দেশে ৩ লাখ ১৬ হাজার ১৫৭ বোতল ফেনসিডিল, ১ লাখ ৮২ হাজার ৯৩২ বোতল বিদেশি মদ, ৪ হাজার ৬৪ লিটার বাংলা মদ, ৩৭ হাজার ১২৬ ক্যান বিয়ার উদ্ধার করা হয়।

ডিএনসি উপপরিচালক (নিরোধ শিক্ষা, গবেষণা ও প্রকাশনা) মানজুরুল ইসলাম বলেন, যাদের মদ খাওয়ার পারমিট রয়েছে, তাদের সমস্যা হচ্ছে না। যাদের পারমিট নেই, তারা বৈধভাবে মদ না পেয়ে অবৈধভাবে মদ সংগ্রহ করছেন। বারগুলো বছরে যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে তার সাড়ে ১২ শতাংশ টাকার মদ আমদানি করতে পারেন। অবৈধভাবে মদ উৎপাদনকারীরা ইথানলের সঙ্গে মিথানলের মিশ্রণ করে এক বোতল মদকে ১০ বা ২০ বোতল মদ তৈরি করছেন। এই মদ খেলে অন্ধ হয়ে যাওয়া, কিডনি বিকল করে দেওয়া ও হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর ঘটনা ঘটতে পারে।

ডিএনসির ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক মো. জাফরুল্ল্যাহ কাজল বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান জিরো টলারেন্স। মাদকের বিষয়ে আমরা যখনই কোনো তথ্য পাই তখনই সেখানে অভিযান পরিচালনা করছি। মাদক উদ্ধারসহ আসামিদের গ্রেফতার করছি।

ডিএনসির পরিচালক (অপারেশনস ও গোয়েন্দা) তানভীর মমতাজ জানান, আমরা মাদকের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছি। এ ক্ষেত্রে কাউকে ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। বারগুলো থেকে যেন অবৈধ মদ বিক্রি করা না হয় তা মনিটরিং করা হচ্ছে। মাদকের যে কোনো তথ্য ০১৯০৮৮৮৮৮৮৮ এই নম্বরে জানানোর অনুরোধ করেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
নোয়াখালী বিভাগ দাবিতে বিক্ষোভ
নোয়াখালী বিভাগ দাবিতে বিক্ষোভ
মুম্বাইয়ে পরিচালকের জিম্মিদশা থেকে ১৭ শিশু উদ্ধার, নিহত ১
মুম্বাইয়ে পরিচালকের জিম্মিদশা থেকে ১৭ শিশু উদ্ধার, নিহত ১
রাতে পুলিশের অভিযান, সকালে মিলল লাশ
রাতে পুলিশের অভিযান, সকালে মিলল লাশ
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন
পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
সর্বশেষ খবর
‘তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাই আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা’
‘তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাই আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা’

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ৬ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি
রাজধানীতে ৬ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন
বগুড়ায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি
অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে’
‘ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে নারীদের উঠান বৈঠক
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে নারীদের উঠান বৈঠক

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
জাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ জিতলে কত টাকা পাবেন ভারতের মেয়েরা
বিশ্বকাপ জিতলে কত টাকা পাবেন ভারতের মেয়েরা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় জলাবদ্ধতা, যান চলাচলে ধীরগতি
ঢাকায় জলাবদ্ধতা, যান চলাচলে ধীরগতি

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন
বগুড়ায় পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কবরের মাটি নেওয়ার প্রতিবাদ করায় প্রতিপক্ষের হামলা, নিহত ১
কবরের মাটি নেওয়ার প্রতিবাদ করায় প্রতিপক্ষের হামলা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি
বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজীপুরে নদীপথে ব্যারিস্টার ইশরাক সিদ্দিকীর শোভাযাত্রা ও গণসংযোগ
গাজীপুরে নদীপথে ব্যারিস্টার ইশরাক সিদ্দিকীর শোভাযাত্রা ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা
চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু
একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক
কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ
গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল
নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা