শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ফের সরগরম আন্ডারওয়ার্ল্ড

সক্রিয় কিশোর গ্যাং সদস্যরা, রাজধানীতে ৫২টির মধ্যে তৎপর ৩০টি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ফের সরগরম আন্ডারওয়ার্ল্ড

আবারও মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে রাজধানীর অপরাধ জগৎ। জাতীয় নির্বাচনের আগে আন্ডারওয়ার্ল্ডের পলাতক এবং কারাবন্দি শীর্ষ সন্ত্রাসীরা তাদের অবস্থান শক্তিশালী করতে তৎপর। নিজেদের অপরাধ সাম্রাজ্য ধরে রাখতে ঝুঁকছেন কিশোর গ্যাংয়ের দিকে। তাদের বিশ্বস্ত ক্যাডারদের শূন্যস্থান পূরণে কিশোর গ্যাং লিডারদের টানতে সব ধরনের চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের আনুকূল্য পেয়ে রীতিমতো বেপরোয়া হয়ে উঠছে সমাজের বখে যাওয়া কিশোররা। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক রোমহর্ষক খুনখারাবির ঘটনায় কিশোর গ্যাংয়ে জড়িত থাকার বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে সংশ্লিষ্টদের। গোয়েন্দারা কেবল রাজধানীতেই ৫২টি কিশোর গ্যাংয়ের অস্তিত্ব পেয়েছেন। এর মধ্যে সক্রিয় রয়েছে অন্তত : ৩০টি গ্রুপ।

এদিকে, কিশোর গ্যাংয়ের লাগাম টেনে ধরতে না পারার সমালোচনা করেছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন- বখে যাওয়া কিশোরদের পরিবারের স্ট্যাটাস জানার পর আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের অনেকে পিছু হটেন। এ কারণে এসব কিশোরই নানা অপরাধে জড়িয়ে ফেলছেন শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। বয়সে কিশোর হওয়ার সুবাদে কঠোর শাস্তির আওতায় আনা যাচ্ছে না। আইনের ফাঁকফোকর থাকায় এর সুযোগ নিচ্ছে এসব গ্যাংয়ের লিডার এবং সদস্যরা। অনেক বড় বড় অপরাধ ঘটিয়েও বয়সের কারণে সহজেই জামিনে বের হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। যার ফলে জামিনে বেরিয়ে এসে এরা আবারও জড়িয়ে পড়ছে অপরাধে। তবে অভিভাবকদের উচিত তাদের সন্তানদের বিষয়ে আরও সচেতন হওয়া। একই সঙ্গে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের আরও কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

সূত্র জানায়, ২০১৭ সালে ট্রাস্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র আদনান কবীর খুনের পর থেকেই কিশোর গ্যাংয়ের বিষয়টি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নজরে আসে। পরবর্তীতে লাগাতার অভিযানে ঢাকায় গজিয়ে ওঠা অর্ধশতাধিক কিশোর গ্যাংয়ের অন্তত ৫০০ সদস্যকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-পুলিশ। মাঝে কিছুটা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লেও বর্তমানে এসব গ্যাংয়ের সদস্যরা আবারও মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুরে তুষার আরমান নামের এক যুবকের কবজি কেটে ভিডিও ধারণ করে টিকটকে ছড়িয়ে দেয় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। র‌্যাব জানিয়েছে, এর আগেও এই গ্যাংয়ের সদস্যরা বিভিন্ন সময়ে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজি, ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে একই কায়দায় হামলা চালিয়ে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ বিচ্ছিন্ন করেছে। এর আগে গত ডিসেম্বরে রাত সাড়ে আটটার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর চাঁদ উদ্যান এলাকায় মহিউদ্দিন মাহিন নামের এক যুবককে কোপায় কিশোর গ্যাংয়ের ১০-১২ জন সদস্য। হামলা থেকে বাঁচতে পাশের একটি ফ্ল্যাক্সিলোডের দোকানে ঢুকেও রক্ষা পাননি তিনি।

গোয়েন্দারা বলছেন, এই গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছেন পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী নবী হোসেন। নবী হোসেনের সেকেন্ড ইন কমান্ড মনোয়ার হোসেন জীবন ওরফে লেদু হাসানের পৃষ্ঠপোষকতায় কিশোর গ্যাং গ্রুপগুলোর দেখভাল করেন শুক্কুর আলামিন এবং নূর মোহাম্মদ মোল্লা। তাদেরই পৃষ্ঠপোষকতায় আরেকটি শক্তিশালী কিশোর গ্যাংয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছেন রনি আহমেদ। এ ছাড়া স্থানীয় এক কাউন্সিলরের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে ‘বাদল গ্যাং’।

এদিকে, গত ২২ মে রাজধানীর দারুসসালাম থানার লালকুঠি এলাকার বসুপাড়ায় স্কুলছাত্র সিয়াম খানকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। তদন্তে উঠে এসেছে, এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে ছিল এলাকাভিত্তিক অপরাধীচক্রের তৎপরতা।

র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্) কর্নেল মাহবুব আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কিশোর গ্যাং নিয়ে র‌্যাব শুরু থেকেই সিরিয়াস। এখনো এ বিষয়টিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নাম ব্যবহার করে অনেক কিশোর গ্যাং তৎপরতা চালাচ্ছে এমন খবর পাচ্ছি। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে প্রয়োজনীয় সবকিছুই করবে র‌্যাব।

জানা গেছে, সম্প্রতি রাজধানীর গুলশান-১ এর গুলশান শপিং কমপ্লেক্স ঘিরে ব্যবসায়ী ও মালিকপক্ষের দ্বন্দ্বে ব্যবহৃত হচ্ছেন পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী ও আওয়ামী লীগ নেতা মিল্কী হত্যা মামলার অন্যতম আসামি সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল। তার সেকেন্ড ইন কমান্ড দুলাল ও অন্যতম সহযোগী কানি সোহেল কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের নিয়ে ওই এলাকায় মহড়া দিতে দেখা যায়। সম্প্রতি পুলিশের উপস্থিতিতেও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। গোয়েন্দারা বলছেন, চঞ্চলের পৃষ্ঠপোষকতায় গুলশান ও বাড্ডায় সক্রিয় রয়েছে অন্তত তিনটি কিশোর গ্যাং। তাদের সমন্বয় করছেন কানি সোহেল, মান্নান, মানিক, মোরসালিন বাবু ও গোদারিঘাটের সাইদ। তিতুমীর কলেজের ছাত্রদের দেখভাল করেন লালন ও মফিজ। সূত্র আরও বলছে, পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী তানভীরুল ইসলাম জয় দীর্ঘদিন অন্তরালে থাকলেও বর্তমানে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছেন। তারও নজর কিশোর গ্যাংয়ের দিকে। বিষয়টির সমন্বয় করছেন, মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত মগবাজারের রবিন, বাড্ডার মাহবুব এবং ডালিম।

জানা গেছে, কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতার পেছনে পলাতক এবং কারাবন্দি শীর্ষ সন্ত্রাসী হলেও স্থানীয় রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় তারা অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। গ্যাংয়ের সদস্যদের মধ্যে রয়েছে মহল্লা-বস্তির ছিঁচকে সন্ত্রাসী থেকে ধনাঢ্য পরিবারের দুলালরা। বেশ কিছু গ্যাং সদস্যের কাছে এরই মধ্যে পৌঁছে গেছে দেশি-বিদেশি অস্ত্র। মাঝেমধ্যেই গ্যাংয়ের সদস্যরা নিজেদের ক্ষমতা দেখাতে অন্য এলাকাতে গিয়েও মহড়া দিচ্ছে বলে খবর রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সূত্র বলছে, খোদ রাজধানীতেই ৫২টি সক্রিয় ‘কিশোর গ্যাং’ রয়েছে। যাদের মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় ৭০০। এসব গ্যাংয়ের একটি তালিকা তৈরি করেছে ডিএমপি। তালিকা বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএমপির আটটি অপরাধ বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কিশোর গ্যাং মিরপুর বিভাগে। এই বিভাগে ১৩টি কিশোর গ্যাংয়ে ১৭২ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে। এ ছাড়া উত্তরা বিভাগে ছয়টি, গুলশানে সাতটি, তেজগাঁওয়ে সাতটি, রমনায় সাতটি, মতিঝিলে চারটি, লালবাগে দুটি ও ওয়ারী বিভাগে ছয়টি সক্রিয় কিশোর গ্যাং রয়েছে।

পুলিশ সদর দফতরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশনস) আনোয়ার হোসেন বলেন, কিশোর গ্যাং নিয়ে কাজ করতে পুলিশ সদর দফতর থেকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে তারা কাজও শুরু করেছেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের ব্যবহার করার চেষ্টা করছে এমন খবরও এসেছে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। পুলিশ বিষয়টি শক্তভাবে মোকাবিলা করবে। একাধিক সূত্র বলছে, বর্তমানে পর্তুগালে থাকা ভাসানটেকের শীর্ষ সন্ত্রাসী ইব্রাহীমের সিনিয়র ক্যাডার মামা সেলিম, মনির হোসেন বাচ্চু, মিজান, সাগর ও দুলালের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করছেন অন্তত চারটি কিশোর গ্যাং। এদের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রণ করছেন মাদক সিন্ডিকেট। ইব্রাহীমের সঙ্গে রয়েছেন, পল্লবী ‘ঢ’ ব্লকের মামুন। বর্তমানে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করা মামুন তার ভারতে পালিয়ে থাকা বড় ভাই জামিল ওরফে জামিলুর এবং মশিউর রহমান মশুর মাধ্যমে অস্ত্রের ব্যবসা করছেন। পিছিয়ে নেই কারাবন্দী শীর্ষ সন্ত্রাসী কিলার আব্বাস ও। তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হাবিবুর রহমান রাব্বি, রূপক ও হাফিজের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করছেন অন্তত তিনটি কিশোর গ্যাং। তাদের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে রূপসী পল্লী, রাকীন সিটি ও নাভানা এলাকার ডিশ-ইন্টারনেট ব্যবসা।

এ ছাড়া, দুবাইয়ে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদ বাড্ডা, রামপুরা ও খিলগাঁও এলাকায় অন্তত সাতটি কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ করছেন। তার এক সময়ের সহযোগী বাড্ডার কান্নি সোহেল বর্তমানে পলাতক ভয়ঙ্কর অপরাধী বাড্ডার চঞ্চলের হয়ে কিশোর গ্যাং গোছাচ্ছেন। তাকে সহায়তা করছেন ভাগ্নে তুষার।

গোপীবাগের ইতালি প্রবাসী নাসির কিছুদিন আগে দেশে ফিরে যুবলীগের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে কয়েক দফা মিটিং করে এলাকায় নিজের অবস্থানের জানান দিয়েছেন। টানিয়েছেন বিশালাকৃতির বিলবোর্ড। তার হয়ে কিশোর গ্যাংয়ের দেখভাল করছেন ফুয়াদ ফয়সল জন। ধানমন্ডি, হাজারীবাগ এলাকায় কারাবন্দি সানজিদুল ইসলাম ইমন ওরফে ক্যাপ্টেন ইমনের হয়ে কিশোর গ্যাংয়ের দেখভাল করছেন ইসমাইল হোসেন তপু। মতিঝিল এলাকায় ইকতিয়ার আহমেদের হয়ে কিশোর গ্যাং গোছাচ্ছেন হাসান মাহমুদুল হাসান ও রায়হানুর রহমান। খিলগাঁও এলাকায় নিজেদের আধিপত্য ধরে রাখতে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী প্রকাশ ও বিকাশ দায়িত্ব দিয়ে রেখেছেন বোঁচা সাইফুলকে। এ ছাড়া স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের পৃষ্ঠপোষকতায় ধলপুর, সায়েদাবাদ, গোলাপবাগ এলাকায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে সজীব আহমেদ নামের এক কিশোর গ্যাং লিডার। ওই এলাকার পরিবহন চাঁদাবাজি, জমি দখলের কাজ করাচ্ছেন সজীব গ্যাং সদস্যদের ব্যবহার করে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কিশোর হওয়ার কারণে দণ্ডবিধিতে পুলিশ এদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না। ১৮ বছরের কম বয়সী কেউ অপরাধ করলে তাকে দণ্ডবিধিতে কোনো বিচারকার্য সম্পাদন করা যাবে না। তাদের আটক করে শিশু-কিশোর সংশোধনাগারে পাঠাতে হয়। অথচ ঢাকার শিশু আদালতের বিচারিক কার্যক্রমের নথি অনুযায়ী গত ১৭ বছরে রাজধানীতে কিশোর গ্যাং কালচার ও সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ৯২টি খুনের ঘটনা ঘটেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিবারে ধর্মীয়ও এবং সামাজিক মূল্যবোধ বজায় রাখার অনুশীলনের অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। এক্ষেত্রে পরিবার এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের এগিয়ে আসতে হবে। একই সঙ্গে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের আইনের সঠিক প্রয়োগ এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। নইলে চরম মূল্য দিতে হবে দেশকেই।

এই বিভাগের আরও খবর
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে