শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ফের সরগরম আন্ডারওয়ার্ল্ড

সক্রিয় কিশোর গ্যাং সদস্যরা, রাজধানীতে ৫২টির মধ্যে তৎপর ৩০টি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ফের সরগরম আন্ডারওয়ার্ল্ড

আবারও মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে রাজধানীর অপরাধ জগৎ। জাতীয় নির্বাচনের আগে আন্ডারওয়ার্ল্ডের পলাতক এবং কারাবন্দি শীর্ষ সন্ত্রাসীরা তাদের অবস্থান শক্তিশালী করতে তৎপর। নিজেদের অপরাধ সাম্রাজ্য ধরে রাখতে ঝুঁকছেন কিশোর গ্যাংয়ের দিকে। তাদের বিশ্বস্ত ক্যাডারদের শূন্যস্থান পূরণে কিশোর গ্যাং লিডারদের টানতে সব ধরনের চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের আনুকূল্য পেয়ে রীতিমতো বেপরোয়া হয়ে উঠছে সমাজের বখে যাওয়া কিশোররা। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক রোমহর্ষক খুনখারাবির ঘটনায় কিশোর গ্যাংয়ে জড়িত থাকার বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে সংশ্লিষ্টদের। গোয়েন্দারা কেবল রাজধানীতেই ৫২টি কিশোর গ্যাংয়ের অস্তিত্ব পেয়েছেন। এর মধ্যে সক্রিয় রয়েছে অন্তত : ৩০টি গ্রুপ।

এদিকে, কিশোর গ্যাংয়ের লাগাম টেনে ধরতে না পারার সমালোচনা করেছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন- বখে যাওয়া কিশোরদের পরিবারের স্ট্যাটাস জানার পর আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের অনেকে পিছু হটেন। এ কারণে এসব কিশোরই নানা অপরাধে জড়িয়ে ফেলছেন শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। বয়সে কিশোর হওয়ার সুবাদে কঠোর শাস্তির আওতায় আনা যাচ্ছে না। আইনের ফাঁকফোকর থাকায় এর সুযোগ নিচ্ছে এসব গ্যাংয়ের লিডার এবং সদস্যরা। অনেক বড় বড় অপরাধ ঘটিয়েও বয়সের কারণে সহজেই জামিনে বের হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। যার ফলে জামিনে বেরিয়ে এসে এরা আবারও জড়িয়ে পড়ছে অপরাধে। তবে অভিভাবকদের উচিত তাদের সন্তানদের বিষয়ে আরও সচেতন হওয়া। একই সঙ্গে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের আরও কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

সূত্র জানায়, ২০১৭ সালে ট্রাস্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র আদনান কবীর খুনের পর থেকেই কিশোর গ্যাংয়ের বিষয়টি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নজরে আসে। পরবর্তীতে লাগাতার অভিযানে ঢাকায় গজিয়ে ওঠা অর্ধশতাধিক কিশোর গ্যাংয়ের অন্তত ৫০০ সদস্যকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-পুলিশ। মাঝে কিছুটা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লেও বর্তমানে এসব গ্যাংয়ের সদস্যরা আবারও মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুরে তুষার আরমান নামের এক যুবকের কবজি কেটে ভিডিও ধারণ করে টিকটকে ছড়িয়ে দেয় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। র‌্যাব জানিয়েছে, এর আগেও এই গ্যাংয়ের সদস্যরা বিভিন্ন সময়ে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজি, ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে একই কায়দায় হামলা চালিয়ে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ বিচ্ছিন্ন করেছে। এর আগে গত ডিসেম্বরে রাত সাড়ে আটটার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর চাঁদ উদ্যান এলাকায় মহিউদ্দিন মাহিন নামের এক যুবককে কোপায় কিশোর গ্যাংয়ের ১০-১২ জন সদস্য। হামলা থেকে বাঁচতে পাশের একটি ফ্ল্যাক্সিলোডের দোকানে ঢুকেও রক্ষা পাননি তিনি।

গোয়েন্দারা বলছেন, এই গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছেন পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী নবী হোসেন। নবী হোসেনের সেকেন্ড ইন কমান্ড মনোয়ার হোসেন জীবন ওরফে লেদু হাসানের পৃষ্ঠপোষকতায় কিশোর গ্যাং গ্রুপগুলোর দেখভাল করেন শুক্কুর আলামিন এবং নূর মোহাম্মদ মোল্লা। তাদেরই পৃষ্ঠপোষকতায় আরেকটি শক্তিশালী কিশোর গ্যাংয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছেন রনি আহমেদ। এ ছাড়া স্থানীয় এক কাউন্সিলরের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে ‘বাদল গ্যাং’।

এদিকে, গত ২২ মে রাজধানীর দারুসসালাম থানার লালকুঠি এলাকার বসুপাড়ায় স্কুলছাত্র সিয়াম খানকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। তদন্তে উঠে এসেছে, এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে ছিল এলাকাভিত্তিক অপরাধীচক্রের তৎপরতা।

র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্) কর্নেল মাহবুব আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কিশোর গ্যাং নিয়ে র‌্যাব শুরু থেকেই সিরিয়াস। এখনো এ বিষয়টিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নাম ব্যবহার করে অনেক কিশোর গ্যাং তৎপরতা চালাচ্ছে এমন খবর পাচ্ছি। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে প্রয়োজনীয় সবকিছুই করবে র‌্যাব।

জানা গেছে, সম্প্রতি রাজধানীর গুলশান-১ এর গুলশান শপিং কমপ্লেক্স ঘিরে ব্যবসায়ী ও মালিকপক্ষের দ্বন্দ্বে ব্যবহৃত হচ্ছেন পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী ও আওয়ামী লীগ নেতা মিল্কী হত্যা মামলার অন্যতম আসামি সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল। তার সেকেন্ড ইন কমান্ড দুলাল ও অন্যতম সহযোগী কানি সোহেল কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের নিয়ে ওই এলাকায় মহড়া দিতে দেখা যায়। সম্প্রতি পুলিশের উপস্থিতিতেও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। গোয়েন্দারা বলছেন, চঞ্চলের পৃষ্ঠপোষকতায় গুলশান ও বাড্ডায় সক্রিয় রয়েছে অন্তত তিনটি কিশোর গ্যাং। তাদের সমন্বয় করছেন কানি সোহেল, মান্নান, মানিক, মোরসালিন বাবু ও গোদারিঘাটের সাইদ। তিতুমীর কলেজের ছাত্রদের দেখভাল করেন লালন ও মফিজ। সূত্র আরও বলছে, পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী তানভীরুল ইসলাম জয় দীর্ঘদিন অন্তরালে থাকলেও বর্তমানে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছেন। তারও নজর কিশোর গ্যাংয়ের দিকে। বিষয়টির সমন্বয় করছেন, মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত মগবাজারের রবিন, বাড্ডার মাহবুব এবং ডালিম।

জানা গেছে, কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতার পেছনে পলাতক এবং কারাবন্দি শীর্ষ সন্ত্রাসী হলেও স্থানীয় রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় তারা অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। গ্যাংয়ের সদস্যদের মধ্যে রয়েছে মহল্লা-বস্তির ছিঁচকে সন্ত্রাসী থেকে ধনাঢ্য পরিবারের দুলালরা। বেশ কিছু গ্যাং সদস্যের কাছে এরই মধ্যে পৌঁছে গেছে দেশি-বিদেশি অস্ত্র। মাঝেমধ্যেই গ্যাংয়ের সদস্যরা নিজেদের ক্ষমতা দেখাতে অন্য এলাকাতে গিয়েও মহড়া দিচ্ছে বলে খবর রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সূত্র বলছে, খোদ রাজধানীতেই ৫২টি সক্রিয় ‘কিশোর গ্যাং’ রয়েছে। যাদের মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় ৭০০। এসব গ্যাংয়ের একটি তালিকা তৈরি করেছে ডিএমপি। তালিকা বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএমপির আটটি অপরাধ বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কিশোর গ্যাং মিরপুর বিভাগে। এই বিভাগে ১৩টি কিশোর গ্যাংয়ে ১৭২ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে। এ ছাড়া উত্তরা বিভাগে ছয়টি, গুলশানে সাতটি, তেজগাঁওয়ে সাতটি, রমনায় সাতটি, মতিঝিলে চারটি, লালবাগে দুটি ও ওয়ারী বিভাগে ছয়টি সক্রিয় কিশোর গ্যাং রয়েছে।

পুলিশ সদর দফতরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশনস) আনোয়ার হোসেন বলেন, কিশোর গ্যাং নিয়ে কাজ করতে পুলিশ সদর দফতর থেকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে তারা কাজও শুরু করেছেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের ব্যবহার করার চেষ্টা করছে এমন খবরও এসেছে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। পুলিশ বিষয়টি শক্তভাবে মোকাবিলা করবে। একাধিক সূত্র বলছে, বর্তমানে পর্তুগালে থাকা ভাসানটেকের শীর্ষ সন্ত্রাসী ইব্রাহীমের সিনিয়র ক্যাডার মামা সেলিম, মনির হোসেন বাচ্চু, মিজান, সাগর ও দুলালের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করছেন অন্তত চারটি কিশোর গ্যাং। এদের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রণ করছেন মাদক সিন্ডিকেট। ইব্রাহীমের সঙ্গে রয়েছেন, পল্লবী ‘ঢ’ ব্লকের মামুন। বর্তমানে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করা মামুন তার ভারতে পালিয়ে থাকা বড় ভাই জামিল ওরফে জামিলুর এবং মশিউর রহমান মশুর মাধ্যমে অস্ত্রের ব্যবসা করছেন। পিছিয়ে নেই কারাবন্দী শীর্ষ সন্ত্রাসী কিলার আব্বাস ও। তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হাবিবুর রহমান রাব্বি, রূপক ও হাফিজের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করছেন অন্তত তিনটি কিশোর গ্যাং। তাদের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে রূপসী পল্লী, রাকীন সিটি ও নাভানা এলাকার ডিশ-ইন্টারনেট ব্যবসা।

এ ছাড়া, দুবাইয়ে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদ বাড্ডা, রামপুরা ও খিলগাঁও এলাকায় অন্তত সাতটি কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ করছেন। তার এক সময়ের সহযোগী বাড্ডার কান্নি সোহেল বর্তমানে পলাতক ভয়ঙ্কর অপরাধী বাড্ডার চঞ্চলের হয়ে কিশোর গ্যাং গোছাচ্ছেন। তাকে সহায়তা করছেন ভাগ্নে তুষার।

গোপীবাগের ইতালি প্রবাসী নাসির কিছুদিন আগে দেশে ফিরে যুবলীগের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে কয়েক দফা মিটিং করে এলাকায় নিজের অবস্থানের জানান দিয়েছেন। টানিয়েছেন বিশালাকৃতির বিলবোর্ড। তার হয়ে কিশোর গ্যাংয়ের দেখভাল করছেন ফুয়াদ ফয়সল জন। ধানমন্ডি, হাজারীবাগ এলাকায় কারাবন্দি সানজিদুল ইসলাম ইমন ওরফে ক্যাপ্টেন ইমনের হয়ে কিশোর গ্যাংয়ের দেখভাল করছেন ইসমাইল হোসেন তপু। মতিঝিল এলাকায় ইকতিয়ার আহমেদের হয়ে কিশোর গ্যাং গোছাচ্ছেন হাসান মাহমুদুল হাসান ও রায়হানুর রহমান। খিলগাঁও এলাকায় নিজেদের আধিপত্য ধরে রাখতে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী প্রকাশ ও বিকাশ দায়িত্ব দিয়ে রেখেছেন বোঁচা সাইফুলকে। এ ছাড়া স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের পৃষ্ঠপোষকতায় ধলপুর, সায়েদাবাদ, গোলাপবাগ এলাকায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে সজীব আহমেদ নামের এক কিশোর গ্যাং লিডার। ওই এলাকার পরিবহন চাঁদাবাজি, জমি দখলের কাজ করাচ্ছেন সজীব গ্যাং সদস্যদের ব্যবহার করে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কিশোর হওয়ার কারণে দণ্ডবিধিতে পুলিশ এদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না। ১৮ বছরের কম বয়সী কেউ অপরাধ করলে তাকে দণ্ডবিধিতে কোনো বিচারকার্য সম্পাদন করা যাবে না। তাদের আটক করে শিশু-কিশোর সংশোধনাগারে পাঠাতে হয়। অথচ ঢাকার শিশু আদালতের বিচারিক কার্যক্রমের নথি অনুযায়ী গত ১৭ বছরে রাজধানীতে কিশোর গ্যাং কালচার ও সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ৯২টি খুনের ঘটনা ঘটেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিবারে ধর্মীয়ও এবং সামাজিক মূল্যবোধ বজায় রাখার অনুশীলনের অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। এক্ষেত্রে পরিবার এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের এগিয়ে আসতে হবে। একই সঙ্গে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের আইনের সঠিক প্রয়োগ এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। নইলে চরম মূল্য দিতে হবে দেশকেই।

এই বিভাগের আরও খবর
ইউরোপ ভ্রমণে নতুন পদ্ধতির আওতায় বাংলাদেশিরাও
ইউরোপ ভ্রমণে নতুন পদ্ধতির আওতায় বাংলাদেশিরাও
‘তুই ফ্যাসিস্ট’ বলে সাংবাদিককে মারধর করল পুলিশ
‘তুই ফ্যাসিস্ট’ বলে সাংবাদিককে মারধর করল পুলিশ
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যু
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তে ইসির কমিটি
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১০ দলের কার্যক্রম অধিকতর তদন্তে ইসির কমিটি
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
সংবিধান সংশোধনীর নতুন প্রস্তাব বিতর্ক সৃষ্টি করবে
সংবিধান সংশোধনীর নতুন প্রস্তাব বিতর্ক সৃষ্টি করবে
সর্বশেষ খবর
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জয়ে ফিরতে ব্যাটিংয়ে টাইগ্রেসরা, একাদশে দুই পরিবর্তন
জয়ে ফিরতে ব্যাটিংয়ে টাইগ্রেসরা, একাদশে দুই পরিবর্তন

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মির্জা আব্বাস-রিজভীসহ ১৬৭ নেতাকর্মী
মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মির্জা আব্বাস-রিজভীসহ ১৬৭ নেতাকর্মী

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান দেশে ফিরেই নির্বাচনী মাঠে নেতৃত্ব দেবেন: আমান উল্লাহ আমান
তারেক রহমান দেশে ফিরেই নির্বাচনী মাঠে নেতৃত্ব দেবেন: আমান উল্লাহ আমান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সার চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তৈরির আহ্বান স্বাস্থ্য উপদেষ্টার
ক্যান্সার চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তৈরির আহ্বান স্বাস্থ্য উপদেষ্টার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে পাঠদান বন্ধ রেখে কর্মবিরতিতে শিক্ষকরা
মেহেরপুরে পাঠদান বন্ধ রেখে কর্মবিরতিতে শিক্ষকরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তথ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রকল্প ব্যবস্থাপনা-বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
তথ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রকল্প ব্যবস্থাপনা-বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে মহাসড়কে বাস উল্টে ৩০ যাত্রী আহত
হবিগঞ্জে মহাসড়কে বাস উল্টে ৩০ যাত্রী আহত

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চলতি বছরের এইচএসসি ফল প্রকাশ ১৬ অক্টোবর
চলতি বছরের এইচএসসি ফল প্রকাশ ১৬ অক্টোবর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১৮ পেরিয়ে অন্তরঙ্গ থিয়েটার: মঞ্চে পরিপক্বতার উজ্জ্বল প্রকাশ
১৮ পেরিয়ে অন্তরঙ্গ থিয়েটার: মঞ্চে পরিপক্বতার উজ্জ্বল প্রকাশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিএনপি নেতার উদ্যোগে সড়ক সংস্কার
নোয়াখালীতে বিএনপি নেতার উদ্যোগে সড়ক সংস্কার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে ভূমিকম্প ও অগ্নিকাণ্ড বিষয়ক সচেতনতামূলক মহড়া অনুষ্ঠিত
কুমারখালীতে ভূমিকম্প ও অগ্নিকাণ্ড বিষয়ক সচেতনতামূলক মহড়া অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে চ্যাম্পিয়ন রংপুর
এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে চ্যাম্পিয়ন রংপুর

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
গাইবান্ধায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কস অলরাউন্ডার: মৌলভীবাজার, শরীয়তপুরসহ ৯ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: মৌলভীবাজার, শরীয়তপুরসহ ৯ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এমপিত্তভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে কর্মবিরতি
এমপিত্তভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাধ্যমিক স্তরের ইংরেজি বিতর্ক প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
বোয়ালমারীতে মাধ্যমিক স্তরের ইংরেজি বিতর্ক প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রায়পুরে মা ইলিশ রক্ষায় মেঘনায় অভিযান, কারেন্ট জাল জব্দ
রায়পুরে মা ইলিশ রক্ষায় মেঘনায় অভিযান, কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে শিশু নির্যাতন রোধে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে শিশু নির্যাতন রোধে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু মঙ্গলবার
নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু মঙ্গলবার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬০ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ বিজিবির
৬০ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ বিজিবির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় পরিবেশ দূষণ রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আলোচনা
ভোলায় পরিবেশ দূষণ রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে দুদদের গণশুনানি চলছে
ঝালকাঠিতে দুদদের গণশুনানি চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ৭৬ শতাংশ নারী জীবনে অন্তত একবার সহিংসতার শিকার
দেশের ৭৬ শতাংশ নারী জীবনে অন্তত একবার সহিংসতার শিকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর
এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব
ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা