শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ফের সরগরম আন্ডারওয়ার্ল্ড

সক্রিয় কিশোর গ্যাং সদস্যরা, রাজধানীতে ৫২টির মধ্যে তৎপর ৩০টি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ফের সরগরম আন্ডারওয়ার্ল্ড

আবারও মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে রাজধানীর অপরাধ জগৎ। জাতীয় নির্বাচনের আগে আন্ডারওয়ার্ল্ডের পলাতক এবং কারাবন্দি শীর্ষ সন্ত্রাসীরা তাদের অবস্থান শক্তিশালী করতে তৎপর। নিজেদের অপরাধ সাম্রাজ্য ধরে রাখতে ঝুঁকছেন কিশোর গ্যাংয়ের দিকে। তাদের বিশ্বস্ত ক্যাডারদের শূন্যস্থান পূরণে কিশোর গ্যাং লিডারদের টানতে সব ধরনের চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের আনুকূল্য পেয়ে রীতিমতো বেপরোয়া হয়ে উঠছে সমাজের বখে যাওয়া কিশোররা। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক রোমহর্ষক খুনখারাবির ঘটনায় কিশোর গ্যাংয়ে জড়িত থাকার বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে সংশ্লিষ্টদের। গোয়েন্দারা কেবল রাজধানীতেই ৫২টি কিশোর গ্যাংয়ের অস্তিত্ব পেয়েছেন। এর মধ্যে সক্রিয় রয়েছে অন্তত : ৩০টি গ্রুপ।

এদিকে, কিশোর গ্যাংয়ের লাগাম টেনে ধরতে না পারার সমালোচনা করেছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন- বখে যাওয়া কিশোরদের পরিবারের স্ট্যাটাস জানার পর আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের অনেকে পিছু হটেন। এ কারণে এসব কিশোরই নানা অপরাধে জড়িয়ে ফেলছেন শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। বয়সে কিশোর হওয়ার সুবাদে কঠোর শাস্তির আওতায় আনা যাচ্ছে না। আইনের ফাঁকফোকর থাকায় এর সুযোগ নিচ্ছে এসব গ্যাংয়ের লিডার এবং সদস্যরা। অনেক বড় বড় অপরাধ ঘটিয়েও বয়সের কারণে সহজেই জামিনে বের হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। যার ফলে জামিনে বেরিয়ে এসে এরা আবারও জড়িয়ে পড়ছে অপরাধে। তবে অভিভাবকদের উচিত তাদের সন্তানদের বিষয়ে আরও সচেতন হওয়া। একই সঙ্গে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের আরও কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

সূত্র জানায়, ২০১৭ সালে ট্রাস্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র আদনান কবীর খুনের পর থেকেই কিশোর গ্যাংয়ের বিষয়টি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নজরে আসে। পরবর্তীতে লাগাতার অভিযানে ঢাকায় গজিয়ে ওঠা অর্ধশতাধিক কিশোর গ্যাংয়ের অন্তত ৫০০ সদস্যকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-পুলিশ। মাঝে কিছুটা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লেও বর্তমানে এসব গ্যাংয়ের সদস্যরা আবারও মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুরে তুষার আরমান নামের এক যুবকের কবজি কেটে ভিডিও ধারণ করে টিকটকে ছড়িয়ে দেয় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। র‌্যাব জানিয়েছে, এর আগেও এই গ্যাংয়ের সদস্যরা বিভিন্ন সময়ে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজি, ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে একই কায়দায় হামলা চালিয়ে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ বিচ্ছিন্ন করেছে। এর আগে গত ডিসেম্বরে রাত সাড়ে আটটার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর চাঁদ উদ্যান এলাকায় মহিউদ্দিন মাহিন নামের এক যুবককে কোপায় কিশোর গ্যাংয়ের ১০-১২ জন সদস্য। হামলা থেকে বাঁচতে পাশের একটি ফ্ল্যাক্সিলোডের দোকানে ঢুকেও রক্ষা পাননি তিনি।

গোয়েন্দারা বলছেন, এই গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছেন পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী নবী হোসেন। নবী হোসেনের সেকেন্ড ইন কমান্ড মনোয়ার হোসেন জীবন ওরফে লেদু হাসানের পৃষ্ঠপোষকতায় কিশোর গ্যাং গ্রুপগুলোর দেখভাল করেন শুক্কুর আলামিন এবং নূর মোহাম্মদ মোল্লা। তাদেরই পৃষ্ঠপোষকতায় আরেকটি শক্তিশালী কিশোর গ্যাংয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছেন রনি আহমেদ। এ ছাড়া স্থানীয় এক কাউন্সিলরের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে ‘বাদল গ্যাং’।

এদিকে, গত ২২ মে রাজধানীর দারুসসালাম থানার লালকুঠি এলাকার বসুপাড়ায় স্কুলছাত্র সিয়াম খানকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। তদন্তে উঠে এসেছে, এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে ছিল এলাকাভিত্তিক অপরাধীচক্রের তৎপরতা।

র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্) কর্নেল মাহবুব আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কিশোর গ্যাং নিয়ে র‌্যাব শুরু থেকেই সিরিয়াস। এখনো এ বিষয়টিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নাম ব্যবহার করে অনেক কিশোর গ্যাং তৎপরতা চালাচ্ছে এমন খবর পাচ্ছি। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে প্রয়োজনীয় সবকিছুই করবে র‌্যাব।

জানা গেছে, সম্প্রতি রাজধানীর গুলশান-১ এর গুলশান শপিং কমপ্লেক্স ঘিরে ব্যবসায়ী ও মালিকপক্ষের দ্বন্দ্বে ব্যবহৃত হচ্ছেন পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী ও আওয়ামী লীগ নেতা মিল্কী হত্যা মামলার অন্যতম আসামি সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল। তার সেকেন্ড ইন কমান্ড দুলাল ও অন্যতম সহযোগী কানি সোহেল কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের নিয়ে ওই এলাকায় মহড়া দিতে দেখা যায়। সম্প্রতি পুলিশের উপস্থিতিতেও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। গোয়েন্দারা বলছেন, চঞ্চলের পৃষ্ঠপোষকতায় গুলশান ও বাড্ডায় সক্রিয় রয়েছে অন্তত তিনটি কিশোর গ্যাং। তাদের সমন্বয় করছেন কানি সোহেল, মান্নান, মানিক, মোরসালিন বাবু ও গোদারিঘাটের সাইদ। তিতুমীর কলেজের ছাত্রদের দেখভাল করেন লালন ও মফিজ। সূত্র আরও বলছে, পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী তানভীরুল ইসলাম জয় দীর্ঘদিন অন্তরালে থাকলেও বর্তমানে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছেন। তারও নজর কিশোর গ্যাংয়ের দিকে। বিষয়টির সমন্বয় করছেন, মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত মগবাজারের রবিন, বাড্ডার মাহবুব এবং ডালিম।

জানা গেছে, কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতার পেছনে পলাতক এবং কারাবন্দি শীর্ষ সন্ত্রাসী হলেও স্থানীয় রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় তারা অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। গ্যাংয়ের সদস্যদের মধ্যে রয়েছে মহল্লা-বস্তির ছিঁচকে সন্ত্রাসী থেকে ধনাঢ্য পরিবারের দুলালরা। বেশ কিছু গ্যাং সদস্যের কাছে এরই মধ্যে পৌঁছে গেছে দেশি-বিদেশি অস্ত্র। মাঝেমধ্যেই গ্যাংয়ের সদস্যরা নিজেদের ক্ষমতা দেখাতে অন্য এলাকাতে গিয়েও মহড়া দিচ্ছে বলে খবর রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সূত্র বলছে, খোদ রাজধানীতেই ৫২টি সক্রিয় ‘কিশোর গ্যাং’ রয়েছে। যাদের মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় ৭০০। এসব গ্যাংয়ের একটি তালিকা তৈরি করেছে ডিএমপি। তালিকা বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএমপির আটটি অপরাধ বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কিশোর গ্যাং মিরপুর বিভাগে। এই বিভাগে ১৩টি কিশোর গ্যাংয়ে ১৭২ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে। এ ছাড়া উত্তরা বিভাগে ছয়টি, গুলশানে সাতটি, তেজগাঁওয়ে সাতটি, রমনায় সাতটি, মতিঝিলে চারটি, লালবাগে দুটি ও ওয়ারী বিভাগে ছয়টি সক্রিয় কিশোর গ্যাং রয়েছে।

পুলিশ সদর দফতরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশনস) আনোয়ার হোসেন বলেন, কিশোর গ্যাং নিয়ে কাজ করতে পুলিশ সদর দফতর থেকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে তারা কাজও শুরু করেছেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের ব্যবহার করার চেষ্টা করছে এমন খবরও এসেছে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। পুলিশ বিষয়টি শক্তভাবে মোকাবিলা করবে। একাধিক সূত্র বলছে, বর্তমানে পর্তুগালে থাকা ভাসানটেকের শীর্ষ সন্ত্রাসী ইব্রাহীমের সিনিয়র ক্যাডার মামা সেলিম, মনির হোসেন বাচ্চু, মিজান, সাগর ও দুলালের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করছেন অন্তত চারটি কিশোর গ্যাং। এদের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রণ করছেন মাদক সিন্ডিকেট। ইব্রাহীমের সঙ্গে রয়েছেন, পল্লবী ‘ঢ’ ব্লকের মামুন। বর্তমানে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করা মামুন তার ভারতে পালিয়ে থাকা বড় ভাই জামিল ওরফে জামিলুর এবং মশিউর রহমান মশুর মাধ্যমে অস্ত্রের ব্যবসা করছেন। পিছিয়ে নেই কারাবন্দী শীর্ষ সন্ত্রাসী কিলার আব্বাস ও। তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হাবিবুর রহমান রাব্বি, রূপক ও হাফিজের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করছেন অন্তত তিনটি কিশোর গ্যাং। তাদের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে রূপসী পল্লী, রাকীন সিটি ও নাভানা এলাকার ডিশ-ইন্টারনেট ব্যবসা।

এ ছাড়া, দুবাইয়ে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদ বাড্ডা, রামপুরা ও খিলগাঁও এলাকায় অন্তত সাতটি কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ করছেন। তার এক সময়ের সহযোগী বাড্ডার কান্নি সোহেল বর্তমানে পলাতক ভয়ঙ্কর অপরাধী বাড্ডার চঞ্চলের হয়ে কিশোর গ্যাং গোছাচ্ছেন। তাকে সহায়তা করছেন ভাগ্নে তুষার।

গোপীবাগের ইতালি প্রবাসী নাসির কিছুদিন আগে দেশে ফিরে যুবলীগের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে কয়েক দফা মিটিং করে এলাকায় নিজের অবস্থানের জানান দিয়েছেন। টানিয়েছেন বিশালাকৃতির বিলবোর্ড। তার হয়ে কিশোর গ্যাংয়ের দেখভাল করছেন ফুয়াদ ফয়সল জন। ধানমন্ডি, হাজারীবাগ এলাকায় কারাবন্দি সানজিদুল ইসলাম ইমন ওরফে ক্যাপ্টেন ইমনের হয়ে কিশোর গ্যাংয়ের দেখভাল করছেন ইসমাইল হোসেন তপু। মতিঝিল এলাকায় ইকতিয়ার আহমেদের হয়ে কিশোর গ্যাং গোছাচ্ছেন হাসান মাহমুদুল হাসান ও রায়হানুর রহমান। খিলগাঁও এলাকায় নিজেদের আধিপত্য ধরে রাখতে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী প্রকাশ ও বিকাশ দায়িত্ব দিয়ে রেখেছেন বোঁচা সাইফুলকে। এ ছাড়া স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের পৃষ্ঠপোষকতায় ধলপুর, সায়েদাবাদ, গোলাপবাগ এলাকায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে সজীব আহমেদ নামের এক কিশোর গ্যাং লিডার। ওই এলাকার পরিবহন চাঁদাবাজি, জমি দখলের কাজ করাচ্ছেন সজীব গ্যাং সদস্যদের ব্যবহার করে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কিশোর হওয়ার কারণে দণ্ডবিধিতে পুলিশ এদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না। ১৮ বছরের কম বয়সী কেউ অপরাধ করলে তাকে দণ্ডবিধিতে কোনো বিচারকার্য সম্পাদন করা যাবে না। তাদের আটক করে শিশু-কিশোর সংশোধনাগারে পাঠাতে হয়। অথচ ঢাকার শিশু আদালতের বিচারিক কার্যক্রমের নথি অনুযায়ী গত ১৭ বছরে রাজধানীতে কিশোর গ্যাং কালচার ও সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ৯২টি খুনের ঘটনা ঘটেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিবারে ধর্মীয়ও এবং সামাজিক মূল্যবোধ বজায় রাখার অনুশীলনের অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। এক্ষেত্রে পরিবার এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের এগিয়ে আসতে হবে। একই সঙ্গে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের আইনের সঠিক প্রয়োগ এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। নইলে চরম মূল্য দিতে হবে দেশকেই।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক