শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ফের সরগরম আন্ডারওয়ার্ল্ড

সক্রিয় কিশোর গ্যাং সদস্যরা, রাজধানীতে ৫২টির মধ্যে তৎপর ৩০টি
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ফের সরগরম আন্ডারওয়ার্ল্ড

আবারও মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে রাজধানীর অপরাধ জগৎ। জাতীয় নির্বাচনের আগে আন্ডারওয়ার্ল্ডের পলাতক এবং কারাবন্দি শীর্ষ সন্ত্রাসীরা তাদের অবস্থান শক্তিশালী করতে তৎপর। নিজেদের অপরাধ সাম্রাজ্য ধরে রাখতে ঝুঁকছেন কিশোর গ্যাংয়ের দিকে। তাদের বিশ্বস্ত ক্যাডারদের শূন্যস্থান পূরণে কিশোর গ্যাং লিডারদের টানতে সব ধরনের চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের আনুকূল্য পেয়ে রীতিমতো বেপরোয়া হয়ে উঠছে সমাজের বখে যাওয়া কিশোররা। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক রোমহর্ষক খুনখারাবির ঘটনায় কিশোর গ্যাংয়ে জড়িত থাকার বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে সংশ্লিষ্টদের। গোয়েন্দারা কেবল রাজধানীতেই ৫২টি কিশোর গ্যাংয়ের অস্তিত্ব পেয়েছেন। এর মধ্যে সক্রিয় রয়েছে অন্তত : ৩০টি গ্রুপ।

এদিকে, কিশোর গ্যাংয়ের লাগাম টেনে ধরতে না পারার সমালোচনা করেছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন- বখে যাওয়া কিশোরদের পরিবারের স্ট্যাটাস জানার পর আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের অনেকে পিছু হটেন। এ কারণে এসব কিশোরই নানা অপরাধে জড়িয়ে ফেলছেন শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। বয়সে কিশোর হওয়ার সুবাদে কঠোর শাস্তির আওতায় আনা যাচ্ছে না। আইনের ফাঁকফোকর থাকায় এর সুযোগ নিচ্ছে এসব গ্যাংয়ের লিডার এবং সদস্যরা। অনেক বড় বড় অপরাধ ঘটিয়েও বয়সের কারণে সহজেই জামিনে বের হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। যার ফলে জামিনে বেরিয়ে এসে এরা আবারও জড়িয়ে পড়ছে অপরাধে। তবে অভিভাবকদের উচিত তাদের সন্তানদের বিষয়ে আরও সচেতন হওয়া। একই সঙ্গে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের আরও কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

সূত্র জানায়, ২০১৭ সালে ট্রাস্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র আদনান কবীর খুনের পর থেকেই কিশোর গ্যাংয়ের বিষয়টি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নজরে আসে। পরবর্তীতে লাগাতার অভিযানে ঢাকায় গজিয়ে ওঠা অর্ধশতাধিক কিশোর গ্যাংয়ের অন্তত ৫০০ সদস্যকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-পুলিশ। মাঝে কিছুটা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লেও বর্তমানে এসব গ্যাংয়ের সদস্যরা আবারও মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুরে তুষার আরমান নামের এক যুবকের কবজি কেটে ভিডিও ধারণ করে টিকটকে ছড়িয়ে দেয় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। র‌্যাব জানিয়েছে, এর আগেও এই গ্যাংয়ের সদস্যরা বিভিন্ন সময়ে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজি, ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে একই কায়দায় হামলা চালিয়ে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ বিচ্ছিন্ন করেছে। এর আগে গত ডিসেম্বরে রাত সাড়ে আটটার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর চাঁদ উদ্যান এলাকায় মহিউদ্দিন মাহিন নামের এক যুবককে কোপায় কিশোর গ্যাংয়ের ১০-১২ জন সদস্য। হামলা থেকে বাঁচতে পাশের একটি ফ্ল্যাক্সিলোডের দোকানে ঢুকেও রক্ষা পাননি তিনি।

গোয়েন্দারা বলছেন, এই গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছেন পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী নবী হোসেন। নবী হোসেনের সেকেন্ড ইন কমান্ড মনোয়ার হোসেন জীবন ওরফে লেদু হাসানের পৃষ্ঠপোষকতায় কিশোর গ্যাং গ্রুপগুলোর দেখভাল করেন শুক্কুর আলামিন এবং নূর মোহাম্মদ মোল্লা। তাদেরই পৃষ্ঠপোষকতায় আরেকটি শক্তিশালী কিশোর গ্যাংয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছেন রনি আহমেদ। এ ছাড়া স্থানীয় এক কাউন্সিলরের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে ‘বাদল গ্যাং’।

এদিকে, গত ২২ মে রাজধানীর দারুসসালাম থানার লালকুঠি এলাকার বসুপাড়ায় স্কুলছাত্র সিয়াম খানকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। তদন্তে উঠে এসেছে, এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে ছিল এলাকাভিত্তিক অপরাধীচক্রের তৎপরতা।

র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্) কর্নেল মাহবুব আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কিশোর গ্যাং নিয়ে র‌্যাব শুরু থেকেই সিরিয়াস। এখনো এ বিষয়টিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নাম ব্যবহার করে অনেক কিশোর গ্যাং তৎপরতা চালাচ্ছে এমন খবর পাচ্ছি। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে প্রয়োজনীয় সবকিছুই করবে র‌্যাব।

জানা গেছে, সম্প্রতি রাজধানীর গুলশান-১ এর গুলশান শপিং কমপ্লেক্স ঘিরে ব্যবসায়ী ও মালিকপক্ষের দ্বন্দ্বে ব্যবহৃত হচ্ছেন পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী ও আওয়ামী লীগ নেতা মিল্কী হত্যা মামলার অন্যতম আসামি সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল। তার সেকেন্ড ইন কমান্ড দুলাল ও অন্যতম সহযোগী কানি সোহেল কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের নিয়ে ওই এলাকায় মহড়া দিতে দেখা যায়। সম্প্রতি পুলিশের উপস্থিতিতেও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। গোয়েন্দারা বলছেন, চঞ্চলের পৃষ্ঠপোষকতায় গুলশান ও বাড্ডায় সক্রিয় রয়েছে অন্তত তিনটি কিশোর গ্যাং। তাদের সমন্বয় করছেন কানি সোহেল, মান্নান, মানিক, মোরসালিন বাবু ও গোদারিঘাটের সাইদ। তিতুমীর কলেজের ছাত্রদের দেখভাল করেন লালন ও মফিজ। সূত্র আরও বলছে, পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী তানভীরুল ইসলাম জয় দীর্ঘদিন অন্তরালে থাকলেও বর্তমানে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছেন। তারও নজর কিশোর গ্যাংয়ের দিকে। বিষয়টির সমন্বয় করছেন, মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত মগবাজারের রবিন, বাড্ডার মাহবুব এবং ডালিম।

জানা গেছে, কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতার পেছনে পলাতক এবং কারাবন্দি শীর্ষ সন্ত্রাসী হলেও স্থানীয় রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় তারা অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। গ্যাংয়ের সদস্যদের মধ্যে রয়েছে মহল্লা-বস্তির ছিঁচকে সন্ত্রাসী থেকে ধনাঢ্য পরিবারের দুলালরা। বেশ কিছু গ্যাং সদস্যের কাছে এরই মধ্যে পৌঁছে গেছে দেশি-বিদেশি অস্ত্র। মাঝেমধ্যেই গ্যাংয়ের সদস্যরা নিজেদের ক্ষমতা দেখাতে অন্য এলাকাতে গিয়েও মহড়া দিচ্ছে বলে খবর রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সূত্র বলছে, খোদ রাজধানীতেই ৫২টি সক্রিয় ‘কিশোর গ্যাং’ রয়েছে। যাদের মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় ৭০০। এসব গ্যাংয়ের একটি তালিকা তৈরি করেছে ডিএমপি। তালিকা বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএমপির আটটি অপরাধ বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কিশোর গ্যাং মিরপুর বিভাগে। এই বিভাগে ১৩টি কিশোর গ্যাংয়ে ১৭২ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে। এ ছাড়া উত্তরা বিভাগে ছয়টি, গুলশানে সাতটি, তেজগাঁওয়ে সাতটি, রমনায় সাতটি, মতিঝিলে চারটি, লালবাগে দুটি ও ওয়ারী বিভাগে ছয়টি সক্রিয় কিশোর গ্যাং রয়েছে।

পুলিশ সদর দফতরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশনস) আনোয়ার হোসেন বলেন, কিশোর গ্যাং নিয়ে কাজ করতে পুলিশ সদর দফতর থেকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে তারা কাজও শুরু করেছেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের ব্যবহার করার চেষ্টা করছে এমন খবরও এসেছে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। পুলিশ বিষয়টি শক্তভাবে মোকাবিলা করবে। একাধিক সূত্র বলছে, বর্তমানে পর্তুগালে থাকা ভাসানটেকের শীর্ষ সন্ত্রাসী ইব্রাহীমের সিনিয়র ক্যাডার মামা সেলিম, মনির হোসেন বাচ্চু, মিজান, সাগর ও দুলালের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করছেন অন্তত চারটি কিশোর গ্যাং। এদের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রণ করছেন মাদক সিন্ডিকেট। ইব্রাহীমের সঙ্গে রয়েছেন, পল্লবী ‘ঢ’ ব্লকের মামুন। বর্তমানে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করা মামুন তার ভারতে পালিয়ে থাকা বড় ভাই জামিল ওরফে জামিলুর এবং মশিউর রহমান মশুর মাধ্যমে অস্ত্রের ব্যবসা করছেন। পিছিয়ে নেই কারাবন্দী শীর্ষ সন্ত্রাসী কিলার আব্বাস ও। তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হাবিবুর রহমান রাব্বি, রূপক ও হাফিজের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করছেন অন্তত তিনটি কিশোর গ্যাং। তাদের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে রূপসী পল্লী, রাকীন সিটি ও নাভানা এলাকার ডিশ-ইন্টারনেট ব্যবসা।

এ ছাড়া, দুবাইয়ে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদ বাড্ডা, রামপুরা ও খিলগাঁও এলাকায় অন্তত সাতটি কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ করছেন। তার এক সময়ের সহযোগী বাড্ডার কান্নি সোহেল বর্তমানে পলাতক ভয়ঙ্কর অপরাধী বাড্ডার চঞ্চলের হয়ে কিশোর গ্যাং গোছাচ্ছেন। তাকে সহায়তা করছেন ভাগ্নে তুষার।

গোপীবাগের ইতালি প্রবাসী নাসির কিছুদিন আগে দেশে ফিরে যুবলীগের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে কয়েক দফা মিটিং করে এলাকায় নিজের অবস্থানের জানান দিয়েছেন। টানিয়েছেন বিশালাকৃতির বিলবোর্ড। তার হয়ে কিশোর গ্যাংয়ের দেখভাল করছেন ফুয়াদ ফয়সল জন। ধানমন্ডি, হাজারীবাগ এলাকায় কারাবন্দি সানজিদুল ইসলাম ইমন ওরফে ক্যাপ্টেন ইমনের হয়ে কিশোর গ্যাংয়ের দেখভাল করছেন ইসমাইল হোসেন তপু। মতিঝিল এলাকায় ইকতিয়ার আহমেদের হয়ে কিশোর গ্যাং গোছাচ্ছেন হাসান মাহমুদুল হাসান ও রায়হানুর রহমান। খিলগাঁও এলাকায় নিজেদের আধিপত্য ধরে রাখতে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী প্রকাশ ও বিকাশ দায়িত্ব দিয়ে রেখেছেন বোঁচা সাইফুলকে। এ ছাড়া স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের পৃষ্ঠপোষকতায় ধলপুর, সায়েদাবাদ, গোলাপবাগ এলাকায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে সজীব আহমেদ নামের এক কিশোর গ্যাং লিডার। ওই এলাকার পরিবহন চাঁদাবাজি, জমি দখলের কাজ করাচ্ছেন সজীব গ্যাং সদস্যদের ব্যবহার করে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কিশোর হওয়ার কারণে দণ্ডবিধিতে পুলিশ এদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না। ১৮ বছরের কম বয়সী কেউ অপরাধ করলে তাকে দণ্ডবিধিতে কোনো বিচারকার্য সম্পাদন করা যাবে না। তাদের আটক করে শিশু-কিশোর সংশোধনাগারে পাঠাতে হয়। অথচ ঢাকার শিশু আদালতের বিচারিক কার্যক্রমের নথি অনুযায়ী গত ১৭ বছরে রাজধানীতে কিশোর গ্যাং কালচার ও সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ৯২টি খুনের ঘটনা ঘটেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিবারে ধর্মীয়ও এবং সামাজিক মূল্যবোধ বজায় রাখার অনুশীলনের অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। এক্ষেত্রে পরিবার এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের এগিয়ে আসতে হবে। একই সঙ্গে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের আইনের সঠিক প্রয়োগ এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। নইলে চরম মূল্য দিতে হবে দেশকেই।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রার্থীকে ‘শুভকামনা’ লিখে উপদেষ্টার পোস্ট সমালোচনায় ডিলিট
প্রার্থীকে ‘শুভকামনা’ লিখে উপদেষ্টার পোস্ট সমালোচনায় ডিলিট
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ শুনানি শুরু
পাঁচ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করল বিএসএফ
পাঁচ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করল বিএসএফ
থমথমে পরিস্থিতি মামলা হয়নি
থমথমে পরিস্থিতি মামলা হয়নি
মালয়েশিয়ায় বিদেশি শ্রমিকের ৩৭ শতাংশ বাংলাদেশি
মালয়েশিয়ায় বিদেশি শ্রমিকের ৩৭ শতাংশ বাংলাদেশি
চীন সফরে আট এনসিপি নেতা
চীন সফরে আট এনসিপি নেতা
ঢাকায় শুরু বিজিবি-বিএসএফ সীমান্ত সম্মেলন
ঢাকায় শুরু বিজিবি-বিএসএফ সীমান্ত সম্মেলন
খুলনায় বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
খুলনায় বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ
বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ
৪০ দেশের প্রতিনিধি দলের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন
৪০ দেশের প্রতিনিধি দলের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন
ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
উদ্বিগ্ন অভিভাবক ও পরিবার
উদ্বিগ্ন অভিভাবক ও পরিবার
সর্বশেষ খবর
কাজী নজরুল গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার মূল প্রেরণা : রিজভী
কাজী নজরুল গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার মূল প্রেরণা : রিজভী

এই মাত্র | রাজনীতি

রাজধানী ঢাকায় কোথায় কোন কর্মসূচি আজ
রাজধানী ঢাকায় কোথায় কোন কর্মসূচি আজ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বুধবার ফের অবরোধের ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
বুধবার ফের অবরোধের ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্ধুর জানাজায় ভাইরাল কান্নার সুধীর বাবু আর নেই
বন্ধুর জানাজায় ভাইরাল কান্নার সুধীর বাবু আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত
গাইবান্ধা গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্যটক বাড়াতে ক্যাসিনোয় মনোযোগ শ্রীলঙ্কার
পর্যটক বাড়াতে ক্যাসিনোয় মনোযোগ শ্রীলঙ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আদালতের স্থগিতাদেশ, আড়ালে পৌনে ২ লাখ কোটির খেলাপি ঋণ
আদালতের স্থগিতাদেশ, আড়ালে পৌনে ২ লাখ কোটির খেলাপি ঋণ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
গাজীপুরে উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ
বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অব্যাহত রাখব: এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অব্যাহত রাখব: এরশাদ উল্লাহ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই দফা দাবিতে ষষ্ঠ দিনে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
দুই দফা দাবিতে ষষ্ঠ দিনে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলতি বছর বিএসসির বহরে যুক্ত হচ্ছে দুটি নতুন জাহাজ
চলতি বছর বিএসসির বহরে যুক্ত হচ্ছে দুটি নতুন জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিক্ষুক সেজে চুরি, নারী চোর গ্রেফতার
ভিক্ষুক সেজে চুরি, নারী চোর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে চার মাসের শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে চার মাসের শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাপাসিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে বীজ কিনে প্রতারিত হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মানববন্ধন
ঠাকুরগাঁওয়ে বীজ কিনে প্রতারিত হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি চারজনে একজন উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত
দেশে প্রতি চারজনে একজন উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ীতে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
ফুলবাড়ীতে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ
৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি
ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন
দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ
বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড
এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত
তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস
প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা
মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু

নগর জীবন

তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা
তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও
বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও

নগর জীবন

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল
বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল

মাঠে ময়দানে

থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার
থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সম্পাদকীয়

ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সত্য নাকি স্টান্টবাজি...
সত্য নাকি স্টান্টবাজি...

শোবিজ

চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!
চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র
ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

হকি দল ভারতে
হকি দল ভারতে

মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন
ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল
ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল

নগর জীবন

কী শিখল বাংলাদেশ
কী শিখল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না
অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না

নগর জীবন

রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড
রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড

নগর জীবন

পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’
পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’

নগর জীবন

বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার
বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার

মাঠে ময়দানে

ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি
ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি

পূর্ব-পশ্চিম

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

গাজায় পাঁচ সাংবাদিক নিহতের নিন্দা, ব্রাসেলসে বিক্ষোভ
গাজায় পাঁচ সাংবাদিক নিহতের নিন্দা, ব্রাসেলসে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯
সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯

দেশগ্রাম

কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী ট্রাম্প
কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম