শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

দূষণে বড় হুমকি ই-বর্জ্য

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
দূষণে বড় হুমকি ই-বর্জ্য

পরিবেশদূষণে ই-বর্জ্য ক্রমেই বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। বিষাক্ত এ বর্জ্য একদিকে যেমন পরিবেশের ক্ষতি করছে অন্যদিকে মানব স্বাস্থ্যও এর বিষের শিকার হচ্ছে। বৈশ্বিক ‘ই-ওয়েস্ট মনিটর রিপোর্ট ২০২৪’ অনুযায়ী বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ই-বর্জ্য উৎপাদনকারী দেশ।

স্থানীয় বাজার পর্যবেক্ষণে এটি স্পষ্ট যে, আইটি, মিডিয়া ও টেলিকমিউনিকেশন খাতে দিন দিন উন্নতি করছে বাংলাদেশ। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বড় হচ্ছে ইলেকট্রিক পণ্যের বাজার। দুশ্চিন্তার বিষয় হচ্ছে, এসব পণ্য ব্যবহার থেকে যে ভারী ধাতু ও ক্ষতিকর রাসায়নিক পরিবেশে ছড়াচ্ছে তা বড় ধরনের বিপর্যয় ডেকে আনছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ই-বর্জ্যরে কারণে ক্যান্সার, শ্বাসকষ্ট, স্নায়ুবিক সমস্যা, শ্রবণ সমস্যা, দৃষ্টিশক্তির ক্ষতি, শিশুমৃত্যু, জন্মগত ত্রুটি নিয়ে শিশু জন্মের মতো স্বাস্থ্য সমস্যা হয়। একই সঙ্গে বায়ুদূষণ, পানিদূষণ, ভূমিদূষণসহ বন্যপ্রাণীর জীবনের হুমকিও তৈরি করছে ই-বর্জ্য। এ অবস্থায় সরকার ই-বর্জ্য বিধিমালার আওতায় বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতায় একটি ই-বর্জ্য গাইডলাইন তৈরি করছে।

সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানান, সরকার ই-বর্জ্য বিধিমালা ২০২১ বাস্তবায়ন করবে। যা ইলেকট্রনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তিনি আরও জানান, ইলেকট্রনিক বর্জ্য কমানোর ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে প্রতি বছর ৩০ লাখ মেট্রিক টন ই-বর্জ্য তৈরি হচ্ছে। এর মধ্যে শুধু মোবাইল সেট থেকেই তৈরি হচ্ছে সাড়ে ১০ লাখ টন ই-বর্জ্য। আর ২ লাখ ৯৬ হাজার ৩০২ ইউনিট নষ্ট টেলিভিশন থেকে তৈরি হচ্ছে ১ দশমিক ৭ লাখ টনের মতো ই-বর্জ্য। প্রতি বছরই এই বর্জ্যরে পরিমাণ ৩০ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারা আরও বলেন, একটি মোবাইল ফোন রিসাইকেল করা গেলে এ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত পাওয়ার সুযোগ আছে। কিন্তু দেশে রিসাইকেল কারখানা তেমন না থাকার কারণে উদ্যোক্তারা এগুলো সংগ্রহ করে বিদেশে পাঠিয়ে দিচ্ছে। সেখানে তারা আর্থিকভাবে লাভবান হলেও দেশে ই-বর্জ্য রিসাইকেল করে তেমন অর্থ পাওয়া যায় না। আমাদের ডিজিটালাইজেশন এবং ডিজিটাল পণ্য ব্যবহার বিষয়ে অনেক সচেতনতামূলক কার্যক্রম করতে হবে। কিন্তু এখনো মানুষ ই-বর্জ্যরে ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সচেতন নয়। এক্ষেত্রে পরিবেশ অধিদপ্তরকে এ বিষয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। আবার যারা এ ধরনের পণ্য আমদানি করে এবং এসব বিক্রি করে তাদেরও বোঝাতে হবে যে, এসব পণ্যের লাইফটাইম শেষ হলে তা পরিবেশ ও মানব স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। সাধারণত যেসব পণ্য থেকে ই-বর্জ্য তৈরি হচ্ছে সেগুলো হচ্ছে- টিভি ও কম্পিউটার মনিটর, টিভি ও কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ, অডিও ও ভিডিও প্লেয়ার, সিএফএল বাল্ব, ভিডিও ক্যামেরা, টেলিফোন ও মোবাইল সেট, ফ্যাক্স ও ফটোকপি মেশিন ইত্যাদি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)-এর হিসাব অনুযায়ী, দেশে মোবাইল ফোনের গ্রাহক সংখ্যা ১৯ কোটি ৩৬ লাখ। একটি মোবাইল সেটের ব্যবহার উপযোগিতা শেষ হওয়ার আগে এর মেয়াদকাল দুই থেকে তিন বছর ধরলেও কয়েক কোটি মোবাইল সেট প্রতি বছর যুক্ত হচ্ছে দেশের ই-বর্জ্যরে ভান্ডারে। এর সঙ্গে পুরনো ও নষ্ট হয়ে যাওয়া কম্পিউটার, টিভি, ফ্রিজ, এসি, মাইক্রোওয়েভসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক সামগ্রী তো আছেই। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বেশির ভাগ মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী ও মেরামতকারীরা জানেনই না যে মোবাইল ফোনে কী ধরনের ভারী ধাতু আছে। তারা ই-বর্জ্য নিয়েও তেমন সচেতন নন। ৭৩ শতাংশ মোবাইল মেরামতকারী পুরনো ও নষ্ট মোবাইল সেট স্টোর রুমে  ফেলে রাখেন। আর ৪০ শতাংশ মোবাইল ব্যবহারকারীরা বাসা থেকে শুরু করে যত্রতত্র নষ্ট মোবাইল ফোন ফেলে রাখেন। এনভায়রন অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন-(এসডো)-এর ‘ই-বর্জ্য-বাংলাদেশ পরিস্থিতি’ শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাজধানী ঢাকায় সবচেয়ে বেশি ই-বর্জ্য স্তূপ করা হয় ইসলামপুর, কামরাঙ্গীচর, জিনজিরা, মিরপুর ১১ ও ১২ নম্বর এবং মোহাম্মদপুরে। এতে আরও বলা হয়, দেশের ৫০ হাজারের বেশি শিশু ই-বর্জ্য সংগ্রহ এবং রিসাইক্লিং প্রক্রিয়ার জড়িত। ই-বর্জ্য সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত ১৫ শতাংশের বেশি শিশু মারা যায়। আর ৮৩ শতাংশের বেশি শিশু বিষাক্ত পদার্থের সংস্পর্শে এসে অসুস্থ হয়ে পড়ে।

ই-বর্জ্যরে মধ্যে সিসা-পারদের মতো অস্বাস্থ্যকর বিষাক্ত পদার্থ আছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য বলছে, ই-বর্জ্য পুনর্ব্যবহার প্রক্রিয়ায় সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করা না হলে মানুষের গর্ভাবস্থা, শৈশব ও কৈশোরকালে কেন্দ্রীয় ¯œায়ুতন্ত্রের বিকাশকে ব্যাহত করে। এতে ফুসফুসের গঠনগত বিকাশ এবং কার্যকারিতাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দেশে মাত্র হাতে গোনা লাইসেন্সপ্রাপ্ত ই-বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ প্রতিষ্ঠান আছে। এদের কর্মপদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন আছে। বিভিন্ন সংস্থার দাবির মুখে দেশে ২০২১ সালে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা জারি করা হয়। কিন্তু দেশের ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম সেভাবে চোখে পড়ে না এবং এই বিধিমালা প্রয়োগের বিষয়টিও বেশ শিথিল।

পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (বর্জ্য ও রাসায়নিক পদার্থ ব্যবস্থাপনা) রাজিনারা বেগম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল বলেন, ই-বর্জ্য নিয়ে আমাদের একটি প্রকল্প চলমান আছে। এ ছাড়া বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় ই-বর্জ্য বিধিমালার আওতায় একটি ই-বর্জ্য গাইডলাইন তৈরি করা হচ্ছে। আমাদের বেশ কিছু রিসাইকেল প্রতিষ্ঠান আছে যাদের আমরা ছাড়পত্র দিয়েছি। আমাদের এখানে একটি পর্যায় পর্যন্ত পণ্য রিসাইকেল হয় কিন্তু যেখানে মূল্যবান ধাতু থাকে সে পর্যায় পর্যন্ত এখনো আমরা পারছি না। ই-বর্জ্য রপ্তানি হয়। মানুষের মধ্যে ই-বর্জ্য নিয়ে সচেতনতা কম হলেও অপ্রাতিষ্ঠানিকভাবে এই বর্জ্য মানুষ বেশি সংগ্রহ করে। বিধিমালায় আমরা ই-বর্জ্যরে জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গা রাখার কথা উল্লেখ করেছি। এ বিষয়ে সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়েছে তারা যেন এটি বাস্তবায়ন করে। ই-বর্জ্য নিয়ে যে গাইডলাইন হচ্ছে সেখানেও বিষয়টি গুরুত্ব পাবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। এ যন্ত্রগুলোর লাইফটাইম যখন শেষ হয়ে যায় তখন এটি যদি আমরা রিসাইকেল করতে না পারি তখন পরিবেশের ওপর হুমকি থাকে। কারণ এখানে বেশ কিছু ক্ষতিকর পদার্থ থাকে। এগুলো মানব স্বাস্থ্যের জন্যও হুমকি। আবার ই-বর্জ্য যদি রিসাইকেল করা হয় তাহলে এ থেকে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ আছে। ই-বর্জ্য বিষয়ে আমাদের একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকা উচিত। যে নীতিমালা এ বিষয়ে করা হয়েছে তা প্রায় ১০ বছর আগের। কিন্তু এত বছরেও কোনোভাবে এটি কার্যকর করা যায়নি। যেহেতু প্রচুর ইলেকট্রনিক ডিভাইস আসছে এজন্য এ বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা নিয়ে এখন আমাদের চিন্তা করতে হবে। দেশে আন্তর্জাতিকমানের রিসাইকেল প্ল্যান্ট তৈরি করতে হবে। এর সঙ্গে পরিবেশের দিকে নজর দিয়ে এ বিষয়ে নীতিমালা তৈরি করতে হবে। এখানে এ খাতের ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে যারা ই-বর্জ্য সংগ্রহ করে এবং ডিজিটাল পণ্য ব্যবহার করার সবার বিষয়ে বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনা থাকতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারের বদলি
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারের বদলি
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন দাবি জামায়াতের
সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসা অনুদান বাড়ল
সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসা অনুদান বাড়ল
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে গ্রিস
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে গ্রিস
বঙ্গোপসাগরে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ
বঙ্গোপসাগরে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ
ভারতে পর্যটক তালিকার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ
ভারতে পর্যটক তালিকার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ
বৃষ্টি হতে পারে টানা পাঁচ দিন সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
বৃষ্টি হতে পারে টানা পাঁচ দিন সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
নিউইয়র্কে প্রাণ হারানো দিদারুলের ঘরে এলো আরেক সন্তান
নিউইয়র্কে প্রাণ হারানো দিদারুলের ঘরে এলো আরেক সন্তান
মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
পাবনার বিলে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার বিলে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
সিসা বার হত্যাকাণ্ডে চার আসামি রিমান্ডে মুন্নার স্বীকারোক্তি
সিসা বার হত্যাকাণ্ডে চার আসামি রিমান্ডে মুন্নার স্বীকারোক্তি
তারেকসহ আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি চলছে
তারেকসহ আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি চলছে
সর্বশেষ খবর
অক্ষরকে সহ-অধিনায়কত্ব থেকে সরানোর ব্যাখ্যা দাবি কাইফের
অক্ষরকে সহ-অধিনায়কত্ব থেকে সরানোর ব্যাখ্যা দাবি কাইফের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

পাস করেও কলেজে ভর্তির আবেদন করেনি লক্ষাধিক শিক্ষার্থী
পাস করেও কলেজে ভর্তির আবেদন করেনি লক্ষাধিক শিক্ষার্থী

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্র-ন্যাটোর
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্র-ন্যাটোর

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে এক দফা দাবিতে স্কুল শিক্ষকদের মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে এক দফা দাবিতে স্কুল শিক্ষকদের মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতি চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে : নজরুল ইসলাম খান
পিআর পদ্ধতি চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে : নজরুল ইসলাম খান

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা
চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নরসিংদীতে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএস রাশেদুলের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলা
সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএস রাশেদুলের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাপায় পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
ট্রাকের চাপায় পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেকর্ড গড়া বোলিংয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মহারাজ
রেকর্ড গড়া বোলিংয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মহারাজ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৮০ মৃত্যু : বিআরটিএ
জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৮০ মৃত্যু : বিআরটিএ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অটোরিকশা ও গরু বিতরণ
রূপগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অটোরিকশা ও গরু বিতরণ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ করবে ইসি
আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ করবে ইসি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মেসির সঙ্গেই অবসর নিতে চান সুয়ারেজ
মেসির সঙ্গেই অবসর নিতে চান সুয়ারেজ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটিতে ৮০ হাজার ইসরায়েলি রিজার্ভ সেনা মোতায়েনের প্রস্তুতি
গাজা সিটিতে ৮০ হাজার ইসরায়েলি রিজার্ভ সেনা মোতায়েনের প্রস্তুতি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়ি চালকদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা
নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়ি চালকদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে নিম্নাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নিম্নাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নেইমারের অস্ত্রোপচারের সেই হাসপাতালে চিকিৎসা নেবেন টাইগাররা
নেইমারের অস্ত্রোপচারের সেই হাসপাতালে চিকিৎসা নেবেন টাইগাররা

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশি মাছের প্রজাতি রক্ষা করতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
দেশি মাছের প্রজাতি রক্ষা করতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কামরাঙ্গীরচরে যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
কামরাঙ্গীরচরে যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জেলেনস্কির সাথে বৈঠককে গুরুত্ব দিচ্ছে না ক্রেমলিন
জেলেনস্কির সাথে বৈঠককে গুরুত্ব দিচ্ছে না ক্রেমলিন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে টাইগারদের অনুশীলন
সিলেটে টাইগারদের অনুশীলন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যশোরের সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসের চেষ্টা ষড়যন্ত্রের অংশ’
‘যশোরের সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসের চেষ্টা ষড়যন্ত্রের অংশ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেকেআরের পরবর্তী প্রধান কোচ হওয়ার ইঙ্গিত নায়ারের
কেকেআরের পরবর্তী প্রধান কোচ হওয়ার ইঙ্গিত নায়ারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত না খেললেও ক্রিকেট থেমে থাকবে না'
'পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত না খেললেও ক্রিকেট থেমে থাকবে না'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন