শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

জিআই পণ্যের স্বীকৃতিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নিজেদের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) ঐতিহ্যবাহী পণ্য ব্র্যান্ডিং ও রপ্তানি করে বড় অঙ্কের আয় করছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। কিন্তু বৈচিত্র্যময় খাবার, সংস্কৃতি, কৃষিপণ্য ও প্রাকৃতিক সম্পদের অফুরন্ত ভান্ডার হওয়ার পরও পণ্যের জিআই নিবন্ধন ও ব্র্যান্ডিংয়ে পিছিয়ে বাংলাদেশ। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত যেখানে প্রায় সাড়ে ছয় শ পণ্যের জিআই নিবন্ধন নিয়েছে, সেখানে বাংলাদেশের জিআই পণ্য এখনো মাত্র ৪৩টি। এ ছাড়া বাংলাদেশের অনেক প্রসিদ্ধ ও ঐতিহ্যবাহী পণ্য ভারত জিআই তালিকাভুক্ত করে নিয়েছে বলে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। এমনকি বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের শাড়িও ভারত নিজেদের জিআই পণ্য হিসেকে দাবি করেছে, যা এখন আদালত পর্যন্ত গড়াচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অসচেতনতা ও সরকারের ধীরে চলো নীতির কারণে বাংলাদেশ অনেক নিজস্ব ঐতিহ্যবাহী পণ্যের জিআই স্বত্ব হারিয়েছে। পরবর্তীতে বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থার (ডব্লিউআইপিও) আইন মেনে বাংলাদেশও পণ্যগুলোকে জিআই তালিকাভুক্ত করে। তবে আগে তালিকাভুক্ত করায় সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে ভারত। ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী তারা পণ্যগুলোকে নিজেদের পণ্য হিসেবে ব্র্যান্ডিং করে ফেলেছে, ব্যবসাও করছে। তারা জিআই পণ্যের সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি এসব পণ্য এক প্ল্যাটফরমে পাওয়ার সহজ ব্যবস্থা করতে ২০১৬ সালে জিআই ট্যাগড নামে একটি কোম্পানি চালু করে। বর্তমানে জিআইট্যাগডডটকম-এ দেশটির স্বীকৃত পণ্যগুলো পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশে নেই এমন কোনো উদ্যোগ। সূত্র জানায়, সুন্দরবনের ৬০ ভাগ মধু বাংলাদেশ অংশে উৎপাদিত হলেও চলতি বছরের জানুয়ারিতে ভারত এটিকে তাদের জিআই পণ্য ঘোষণা করে। পরবর্তীতে বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থার (ডব্লিউআইপিও) এক সম্মেলনে সুন্দরবনের মধুকে ভারতের জিআই পণ্য হিসেবে উপস্থাপন করলে দেশে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। একপর্যায়ে বাংলাদেশও সুন্দরবনের মধুকে জিআই পণ্য ঘোষণা করে। অথচ বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক সুন্দরবনের মধুকে জিআই পণ্য করার জন্য ঢাকায় আবেদন পাঠান ২০১৭ সালে। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রসিদ্ধ ফজলি আম, রসগোল্লা, নকশিকাঁথা, গোবিন্দভোগ চাল, লক্ষ্মণভোগ আম, হিমসাগর আম, রয়েল বেঙ্গল টাইগার, জামদানি শাড়ি, মোয়াসহ অনেক পণ্যের জিআই নিবন্ধন রয়েছে ভারতের। পরবর্তীতে বাংলাদেশও এসব পণ্যের অনেকগুলোকে জিআই তালিকাভুক্ত করে। তবে এগুলো প্রকৃতপক্ষে কোনো দেশের জিআই পণ্য তা এখনো অমীমাংসিত।

জিআই নিবন্ধন কেন গুরুত্বপূর্ণ : জিআই পণ্যের দাম বেশি হয় এবং পর্যটকরাও এসব পণ্যের ব্যাপারে আগ্রহী থাকেন ও বেশি মূল্যে কিনেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রপ্তানিতে ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে জিআই নিবন্ধন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জিআই পণ্যের মূল্য সব সময় বেশি হয় কারণ এটা ব্র্যান্ড। পর্যটকরা কোথাও ঘুরতে গেলেও সেখানকার ঐতিহ্যবাহী পণ্য আদি উৎস থেকে কিনতে চায়। এজন্য তারা বেশি অর্থ খরচ করতেও দ্বিধা করে না। এতে উৎপাদকও বেশি দাম পায়।

উদাহরণস্বরূপ, একই গার্মেন্টে একই কাপড় দিয়ে তৈরি কোনো শার্টের দাম ৫০০ টাকা, আবার কোনোটির দাম ৩ হাজার টাকা। বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের ট্যাগ লাগানোয় দাম কয়েক গুণ বেড়ে যায়। জিআই স্বত্ব থাকলে উৎপাদকও লাভবান হয়। যেমন বাংলাদেশে কেউ কোকাকোলা উৎপাদন করে বিক্রি করলে স্বত্বের কারণে আমেরিকান কোম্পানিকে রয়্যালিটি দিতে হয়। জিআই নিবন্ধন করলে আমাদের পণ্য অন্য কেউ দাবি করতে পারবে না। ভারত মধুসহ আমাদের অনেক পণ্যের জিআই নিবন্ধন করেছে। এখন তারা আমাদের এখান থেকে ওই সব পণ্য কিনে তাদের জিআই পণ্য বলে বেশি দামে বিক্রি করলে কিছু করার নেই। আমাদের মালিকানা থাকলে এটা তারা করতে পারত না। জিআই নিবন্ধন যে আগে করতে পারবে, সেই লাভবান হবে। কোনো দেশ নিয়ম ভেঙে অন্য দেশের জিআই পণ্যকে নিজেদের তালিকাভুক্ত করলে আন্তর্জাতিক আদালতে সুরাহার সুযোগ আছে। তবে এ প্রক্রিয়া জটিল। ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউআইপিও) তথ্য অনুযায়ী, জিআই কোনো পণ্যের উৎপত্তিস্থল ও স্বকীয়তার নির্দেশক। নাটোর থেকে কাঁচাগোল্লার প্রস্তুত প্রণালি শিখে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী অন্যত্র এই মিষ্টান্ন উৎপাদন করলেও এটা নাটোরের-ই জিআই পণ্য। একই পণ্য অন্য একাধিক দেশ উৎপাদন করলে যে দেশ সবচেয়ে বেশি উৎপাদন করবে, পণ্যটি যে দেশে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হবে, সেই দেশই ওই পণ্যের স্বত্ব পেতে অগ্রাধিকার পাবে। এ ছাড়া কোনো দেশের একটি বিশেষ এলাকার জলবায়ু, মাটির গুণাগুণ, পানি, কারিগরদের দক্ষতা, ভৌগোলিক গুণাগুণ, জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ওই পণ্য উৎপাদনের জন্য বিশেষ সহায়ক হলে ওই পণ্যের জিআই সনদ পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। অনেকে পণ্য কেনার সময় সেগুলোর উৎসের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তাই বিশ্ববাণিজ্যে জিআই পণ্যের গুরুত্ব অনেক বেশি।

যা বলছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর : বিশ্বে মেধাস¦ত্ব ও জিআই সংশ্লিষ্ট বিষয় দেখভাল করে ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশন (ডব্লিউআইপিও)। সংস্থাটির নিয়ম মেনে বাংলাদেশে জিআই নিবন্ধন দেয় পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)। সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২০১৩ সালের আগে আমাদের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন ছিল না। ভারতে ছিল। তারা আমাদের অনেক পণ্য জিআই তালিকাভুক্ত করেছে। আমাদের প্রথম জিআই পণ্য জামদানি শাড়ি। ভারতেও ‘উপাধা জামদানি’ নামে জিআই আছে। জামদানি শাড়ি আমাদের কমিউনিটির পণ্য। আমরা বিসিককে বলেছি, এটার একক স্বত্ব যাতে আমাদের থাকে এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে। এখনো ফিডব্যাক পাইনি। এ ছাড়া টাঙ্গাইল আমাদের একটা এলাকার নাম। এই শাড়ির জিআই ভারতের হওয়ার সুযোগ নেই। এ ব্যাপারে ভারতের মাদ্রাজ কোর্টে মামলার প্রস্তুতি নিয়েছি। আইনজীবীও নিয়োগ দিয়েছি। আমরা জিআই নিবন্ধন বাড়ানোর জন্য প্রচারণা চালাচ্ছি। জেলা প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনারদের চিঠি দিচ্ছি। তাদের মাধ্যমে জিআই নিবন্ধন দেওয়া যায় এমন পাঁচ শতাধিক পণ্যের তালিকা সংগ্রহ করেছি। শিগগিরই আরও পণ্য জিআই নিবন্ধন পাবে বলে আশাবাদী তিনি।

জামদানির জিআই নিয়ে বিতর্ক : কয়েক শতক আগে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে পরিচিত করেছিল ঢাকাই মসলিন। এই মসলিনের একটি ধরন জামদানি এখনো টিকে রয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশে এখনো বাংলাদেশের জামদানির কয়েক শ বছরের পুরনো গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ রয়েছে। ঐতিহ্যগতভাবেই জামদানি বাংলাদেশের নিজস্ব পণ্য। তবে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ ২০০৯ সালে জামদানিকে তাদের জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধন করে। নাম দেয় উপাধা জামদানি। বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক ইফতেখার ইকবাল। ২০১৪ সালে একটি অনুষ্ঠানে তিনি জানান, জামদানি তৈরি করতে যেসব কাঁচামাল, আবহাওয়া, বুননের দক্ষতা প্রয়োজন তা শুধু বাংলাদেশেই আছে। জামদানিকে মসৃণ করতে যে পানি দরকার তা কেবল বাংলাদেশের শীতলক্ষ্যা নদীতে রয়েছে। সে কারণে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরবর্তী স্থানগুলোতেই জামদানি পল্লী গড়ে উঠেছে। তাই অন্য কোনো দেশের এ পণ্যের মালিকানা দাবির সুযোগ নেই। তিনি জানান, গবেষণা প্রণয়নের সময় তারা ওসমান গণি নামের একজন জামদানি শাড়ি প্রস্তুতকারকের সাক্ষাৎকার নেন। তাকে ভারতের শাড়ি প্রস্তুতকারকেরা সে দেশে নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ওই আবহাওয়া ও কাঁচামালে তিনি বাংলাদেশের মানের জামদানি তৈরি করতে পারেননি।

বাংলাদেশে নিবন্ধিত জিআই পণ্য এখন ৪৩টি : ডিপিডিটি এখন পর্যন্ত ৪৩টি পণ্যের জিআই নিবন্ধন দিয়েছে। এগুলো হলো জামদানি শাড়ি, ইলিশ, ক্ষীরসাপাত আম, বিজয়পুরের সাদা মাটি, দিনাজপুরের কাটারীভোগ চাল, কালিজিরা, শতরঞ্জি, রাজশাহীর সিল্ক ও মিষ্টি পান, ঢাকাই মসলিন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম, আশ্বিনা আম ও ল্যাংড়া আম, বাগদা চিংড়ি, শীতল পাটি, বগুড়ার দই, শেরপুরের তুলসীমালা ধান, নাটোরের কাঁচাগোল্লা, ব্ল্যাকবেঙ্গল ছাগল, টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম, কুমিল্লার রসমালাই ও খাদি, কুষ্টিয়ার তিলের খাজা, রংপুরের হাঁড়িভাঙা আম, মৌলভীবাজারের আগর আতর, মুক্তাগাছার মন্ডা, যশোরের খেজুরের গুড়, নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা ও লটকন, গোপালগঞ্জের রসগোল্লা ও ব্রোঞ্জের গহনা, জামালপুরের নকশিকাঁথা, টাঙ্গাইলের শাড়ি, মধুপুরের আনারস, ভোলার মহিষের দুধের কাঁচা দই, মাগুরার হাজরাপুরী লিচু, সিরাজগঞ্জের গামছা, সিলেটের মনিপুরি শাড়ি, মিরপুরের কাতান শাড়ি, ঢাকাই ফুটি কার্পাস তুলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি ও সুন্দরবনের মধু।

নিবন্ধনের পথে আরও ৩৪ পণ্য : ডিপিডিটি সূত্র জানায়, শেরপুরের ছানার পায়েস, সিরাজগঞ্জের লুঙ্গি, গাজীপুরের কাঁঠাল, কিশোরগঞ্জের রাতাবোরো ধান, অষ্টগ্রামের পনির, বরিশালের আমড়া, কুমারখালীর বেডশিট ও দিনাজপুরের বেদানা লিচুর জিআই জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে। দ্রুতই এগুলোর নিবন্ধন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর বাইরে আরও ২৬টি পণ্য নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আছে। সেগুলো হলো মেহেরপুরের সাবিত্রি মিষ্টি, পিরোজপুরের মাল্টা, বরগুনার সোনামুগ ডাল, পার্বত্যাঞ্চলের থামি, মুরং বাঁশি, মৌলভীবাজারের দুছনির দই, গফরগাঁওয়ের লাফা বেগুন, কালো বিন্নি চাল, বম কাঁথা, গোলপাতার গাছের গুড়, পটুয়াখালীর সোনামুগ ডাল, ফুলবাড়িয়ার লাল চিনি, মেহেরপুরের মেহেরসাগর কলা, মেহেরপুরের হিমসাগর আম, বাংলাদেশের মাটির তালি, কুমিল্লার বিজয়পুরের মৃৎশিল্প, নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি ও ফরিদপুরের পাট। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০১৩ সালে দেশে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন হয়। ২০১৫ সালে আইনের বিধিমালা তৈরির পর জিআই পণ্যের নিবন্ধন নিতে আহ্বান জানায় পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেড মার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)। তার আগেই বাংলাদেশের প্রসিদ্ধ অনেক পণ্য ভারতে জিআই তালিকাভুক্ত হয়। তবে আইন ও বিধিমালা থাকা সত্ত্বেও এখনো জিআই নিবন্ধনে পিছিয়ে আছি আমরা।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার অর্থ উদ্ধারে ১২ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির নির্দেশ
পাচার অর্থ উদ্ধারে ১২ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির নির্দেশ
তিন কিশোরের স্বপ্ন বন্দি ভারতের কারাগারে
তিন কিশোরের স্বপ্ন বন্দি ভারতের কারাগারে
অভিবাসীরা উপার্জিত অর্থের পুরোটাই দেশে পাঠাচ্ছেন
অভিবাসীরা উপার্জিত অর্থের পুরোটাই দেশে পাঠাচ্ছেন
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভাসমাবেশ করলেই ব্যবস্থা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভাসমাবেশ করলেই ব্যবস্থা
সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ৮.৩৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ৮.৩৬ শতাংশ
ভারতে সাত বছরে সর্বনিম্ন ইলিশ রপ্তানি
ভারতে সাত বছরে সর্বনিম্ন ইলিশ রপ্তানি
গাদ্দার উপদেষ্টাদের নাম প্রকাশ করতে বললেন রাশেদ খান
গাদ্দার উপদেষ্টাদের নাম প্রকাশ করতে বললেন রাশেদ খান
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
হাসিনা-রেহানার বিরুদ্ধে আরও তিনজনের সাক্ষ্য
হাসিনা-রেহানার বিরুদ্ধে আরও তিনজনের সাক্ষ্য
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
আশুলিয়া ও টঙ্গীতে পোশাক কারখানায় আগুন
আশুলিয়া ও টঙ্গীতে পোশাক কারখানায় আগুন
সর্বশেষ খবর
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা
আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’
‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট
ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’
‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন
প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে নেমে জীবিত বাড়ি ফেরা হলো না প্রবাসী নাজিমের
বিমানবন্দরে নেমে জীবিত বাড়ি ফেরা হলো না প্রবাসী নাজিমের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি
গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই সাংবাদিকের উপর হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি
দুই সাংবাদিকের উপর হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইউটিউবের ভিডিও নির্মাতাদের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে’
‘ইউটিউবের ভিডিও নির্মাতাদের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে’

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ
ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিবাদ
পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩০ জনকে জর্ডানে পাঠিয়েছে ইসরায়েল
এবার সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩০ জনকে জর্ডানে পাঠিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত দিল্লি, বিমান চলাচল বিঘ্ন
ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত দিল্লি, বিমান চলাচল বিঘ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের দুই যুবদল নেতা বহিষ্কার
চট্টগ্রামের দুই যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন খোরশেদ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন খোরশেদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাউশির ডিজি আজাদ খানের পদত্যাগ
মাউশির ডিজি আজাদ খানের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে সাংবাদিক হত্যা: আদালতে দুই আসামির স্বীকারোক্তি
বাগেরহাটে সাংবাদিক হত্যা: আদালতে দুই আসামির স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলকে সমর্থন জানিয়ে সরে দাঁড়ালেন দুই প্রার্থী
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলকে সমর্থন জানিয়ে সরে দাঁড়ালেন দুই প্রার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাইসা মনির ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ‘রেসকিউ ল পরিবার’ আইনি সহায়তা প্রদান
রাইসা মনির ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ‘রেসকিউ ল পরিবার’ আইনি সহায়তা প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগের আহ্বান জানালেন তার প্রথম প্রধানমন্ত্রী ফিলিপ
ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগের আহ্বান জানালেন তার প্রথম প্রধানমন্ত্রী ফিলিপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়
দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত
সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান
বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মঙ্গলে নাসার রোভার তুলল রহস্যময় ছবি, ধূমকেতু না ভিনগ্রহী যান?
মঙ্গলে নাসার রোভার তুলল রহস্যময় ছবি, ধূমকেতু না ভিনগ্রহী যান?

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া
পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় টানা বোমা বর্ষণ
গাজায় টানা বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ
মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ

নগর জীবন

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে
দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত পুরোনো জোটের ভাবনায় ফিরুক
বিএনপি-জামায়াত পুরোনো জোটের ভাবনায় ফিরুক

নগর জীবন

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা