শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:৩৫, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪

ব্যয় বাড়ছে আরেক দফা

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যয় বাড়ছে আরেক দফা

আরেক দফা ব্যয় বাড়ছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের। আইনি জটিলতা ও অর্থসংকটের কারণে নয় মাসেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকার পর সীমিত পরিসরে নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। ফুলফেজে শুরু হতে আরও কিছুটা সময় চেয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। তবে সময় বৃদ্ধির কারণে নির্মাণব্যয় আবার বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এদিকে গত আগস্টে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতনের কারণে জটিলতা আরও বেড়েছিল। যার কারণে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে প্রকল্পটি নিয়ে অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছিল। ফলে প্রকল্পে অনেক জায়গা থেকে নিরাপত্তাকর্মীদেরও সরিয়ে নেওয়া হয়। যেসব এলাকা টিন দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছিল সেসব জাগয়ার টিনও কে বা কারা খুলে নিয়ে যায়। এখন আবার সবকিছু নতুন করে শুরু করতে হচ্ছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে। যা এ প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধিতে এক ধরনের নিয়ামক হিসেবে কাজ করবে।

এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের পরিচালক এ এইচ এম সাখাওয়াত আখতার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা খুব তাড়াতাড়ি আবার কাজ শুরু করছি। আমাদের সে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এবার শুরু হলে দ্রুত সম্পন্ন হবে এ প্রকল্পের কাজ। প্রকল্পসংশ্লিষ্ট আরেক পদস্থ কর্মকর্তা বলেন, যেহেতু মাঝখানে অনেকটা সময় আমরা লস করেছি, তাতে ব্যয় কিছুটা বাড়তে পারে। তবে কি পরিমাণ ব্যয় বাড়বে সেটা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাবে না। আমরা চেষ্টা করছি আগের চুক্তি অনুযায়ীই কাজটা কীভাবে শেষ করা যায়। কিন্তু যেহেতু ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্মাতা কোম্পানি ইতাল থাইকে বাদ দেওয়া হয়েছে এখন নতুন কোনো কোম্পানিকে যুক্ত করা হতে পারে। এতে করে ব্যয় কিছু বাড়তে পারে বলে ধারণা করছে কর্তৃপক্ষ। তথ্যমতে, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণকাজের ৫১ শতাংশ শেয়ারের অধিকারী ছিল ইতালিয়ান থাই (ইতালথাই) ডেভেলপমেন্ট পাবলিক কোম্পানি। আইনি জটিলতার কারণে সেটাকে বাদ দেওয়া হয়েছে। শেয়ার নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ব্যাংক ঋণ ছাড় না হওয়ায় অর্থসংকটে এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ এ বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে ধাপে ধাপে বন্ধ হয়ে যায়। প্রকল্প সূত্র জানায়, শেয়ার হস্তান্তরের বিরুদ্ধে গত সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে ও অক্টোবরে সিঙ্গাপুরে আইনি লড়াইয়ে ইতালথাই হেরে যাওয়ায় তাদের শেয়ার নিয়ে নিচ্ছে অপর অংশীদার চীনের শেনডং ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কো-অপারেশন গ্রুপ। ফলে শেনডংয়ের শেয়ার ৩৪ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ৮৫ শতাংশে। শেনডংয়ের সঙ্গে ২৫ বছরের চুক্তি রয়েছে। প্রকল্পটি শেষ করে টোল তুলে তারা সেখান থেকে নির্মাণ ব্যয় তুলে দেবে। এজন্য যত তাড়াতাড়ি প্রকল্পের কাজ শেষ হবে তত তাড়াতাড়ি শেনডং তাদের রিটার্ন নেওয়া শুরু করতে পারবে বলে জানিয়েছে প্রকল্প পরিচালক।

জানা গেছে, শেয়ার নিয়ে দ্বন্দ্ব ও ব্যাংকঋণ সম্পর্কে ওই প্রকল্পের জন্য এফডিইইর চুক্তি হয়েছিল চীনের দুটি ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান চায়না এক্সিম ব্যাংক ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংক অব চায়নার (আইসিবিসি) সঙ্গে। তবে সময়মতো সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয় ইতালথাই। ঋণের শর্ত অনুসারে, সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হওয়া প্রতিষ্ঠান তার শেয়ারের অংশ অন্য প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করতে পারবে। সুদ পরিশোধ করতে না পারায় চীনা দুটি প্রতিষ্ঠান শেয়ার নিতে চাপ দিলেও ইতালথাই রাজি হয়নি। এ অবস্থায় গত ১৭ জানুয়ারি ব্যাংক দুটি ঋণের অর্থ ছাড় বন্ধ করে দেয়। সেই ঘটনার রেশ চলে টানা নয় মাসের বেশি। অবশেষে সম্প্রতি তা নিম্পত্তি হওয়ায় সীমিত পরিসরে কাজ শুরু হয়েছে। জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ১ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ শেয়ার হস্তান্তরের ওপর স্থগিতাদেশ খারিজ করে দেন। এর পর সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল আরবিট্রেশন সেন্টারে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে ইতালথাই ও দ্বিতীয় সপ্তাহে শেনডংয়ের আবেদনের ওপর শুনানি হয়। ২০ অক্টোবর সিঙ্গাপুরও ইতালথাইয়ের বিরুদ্ধে রায় দিলে শেয়ার হস্তান্তরে সম্মত হয় প্রতিষ্ঠানটি। ২০০৯ সালে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প নেওয়া হয়। ২০১১ সালে প্রথমে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ইতালথাইয়ের সঙ্গে সরকারের ৮ হাজার ৭০৩ কোটি টাকার চুক্তি হয়। সাড়ে ৩ বছরের মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ করে দ্রুতগতির উড়ালসড়কটি চালু করার কথা ছিল। তবে অর্থায়ন নিয়ে সমস্যা দেখা দেওয়ায় প্রকল্পটি ঝুলে যায়। এর পর নানা জটিলতার কারণে এবং সবশেষ আইনি জটিলতায় পড়ে আবার কাজ আটকে যায় নয় মাস। এতে করে যে সময়টা লস হয়েছে তাতে অন্তত ২ শতাংশ হারে নির্মাণ খরচ বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।  বিমানবন্দরের কাওলা থেকে শুরু হয়ে কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ী হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী এলাকায় গিয়ে শেষ হবে এ প্রকল্প। ইতোমধ্যে এর প্রথম অংশ বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুবকের মাথার ওপর দিয়ে চলে গেল ট্রাক হাসপাতালে মৃত্যু
যুবকের মাথার ওপর দিয়ে চলে গেল ট্রাক হাসপাতালে মৃত্যু
‘প্লিজ, কিছু লিখিয়েন না, ওরা আমাদের মেরে ফেলবে’
‘প্লিজ, কিছু লিখিয়েন না, ওরা আমাদের মেরে ফেলবে’
নারীদের শর্টস্লিভ পোশাক পরা যাবে না
নারীদের শর্টস্লিভ পোশাক পরা যাবে না
১০ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন শেয়ারবাজারে
১০ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন শেয়ারবাজারে
সরকারি চাকরি আইন সংশোধন করে অধ্যাদেশ
সরকারি চাকরি আইন সংশোধন করে অধ্যাদেশ
বিল না পেয়ে সব উন্নয়নকাজ বন্ধ রাখার ঘোষণা ঠিকাদারদের
বিল না পেয়ে সব উন্নয়নকাজ বন্ধ রাখার ঘোষণা ঠিকাদারদের
আমাদেরও হৃদয় ভেঙে গেছে
আমাদেরও হৃদয় ভেঙে গেছে
পৃথক দাবিতে অচল বরিশালের দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
পৃথক দাবিতে অচল বরিশালের দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
মাছ চুরির অভিযোগে ভ্যানচালককে গাছে বেঁধে নির্যাতন
মাছ চুরির অভিযোগে ভ্যানচালককে গাছে বেঁধে নির্যাতন
ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু
বিকট শব্দে জ্ঞান হারায় জান্নাতুল
বিকট শব্দে জ্ঞান হারায় জান্নাতুল
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
সর্বশেষ খবর
ঢাকা সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
ঢাকা সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাপা কুমিল্লা শাখার সভাপতি জেনু, সম্পাদক মাসউদ
বাপা কুমিল্লা শাখার সভাপতি জেনু, সম্পাদক মাসউদ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৈনিক ৭ হাজার কদম হাঁটলেই অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি কমে ৪৭ শতাংশ
দৈনিক ৭ হাজার কদম হাঁটলেই অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি কমে ৪৭ শতাংশ

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ায় বড় বিনিয়োগের ঘোষণা দিল সৌদি আরব
সিরিয়ায় বড় বিনিয়োগের ঘোষণা দিল সৌদি আরব

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূষণ নিয়ন্ত্রণে ১২৬২ অভিযান, ২৫ কোটি টাকা জরিমানা
দূষণ নিয়ন্ত্রণে ১২৬২ অভিযান, ২৫ কোটি টাকা জরিমানা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: বাঁচানো গেল না মাহিয়াকেও
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: বাঁচানো গেল না মাহিয়াকেও

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৮০
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৮০

১৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চোরাই সিএনজিসহ গ্রেফতার ২, উদ্ধার ৩ গাড়ি
চোরাই সিএনজিসহ গ্রেফতার ২, উদ্ধার ৩ গাড়ি

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রৌমারীতে জমি নিয়ে সংঘর্ষে একই পরিবারের নিহত ৩
রৌমারীতে জমি নিয়ে সংঘর্ষে একই পরিবারের নিহত ৩

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন
পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সহশিল্পীর মুখের গন্ধে শুটিংয়ে অস্বস্তি, মুখ খুললেন বিদ্যা
সহশিল্পীর মুখের গন্ধে শুটিংয়ে অস্বস্তি, মুখ খুললেন বিদ্যা

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানকে বাংলাওয়াশ করার মিশনে টাইগাররা
পাকিস্তানকে বাংলাওয়াশ করার মিশনে টাইগাররা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছুরি-চাকু ও সন্ত্রাস রুখতে বগুড়া জেলা পুলিশের লিফলেট বিতরণ
ছুরি-চাকু ও সন্ত্রাস রুখতে বগুড়া জেলা পুলিশের লিফলেট বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যুক্তরাজ্যের প্রতি লন্ডনের মেয়র সাদিক খানের আহ্বান
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যুক্তরাজ্যের প্রতি লন্ডনের মেয়র সাদিক খানের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহর অস্ত্র সমর্পণ করবে না
হিজবুল্লাহর অস্ত্র সমর্পণ করবে না

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেনকে অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে পঞ্চগড়ে মানববন্ধন
সরকারি বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেনকে অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে পঞ্চগড়ে মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহপরীর দ্বীপে বড়শিতে ২৬ কেজির কোরাল, বিক্রি ৩৯ হাজারে
শাহপরীর দ্বীপে বড়শিতে ২৬ কেজির কোরাল, বিক্রি ৩৯ হাজারে

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বজ্রপাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সিলেটে বজ্রপাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মব কালচার মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করছে: রিজভী
মব কালচার মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করছে: রিজভী

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানসহ ৩১ জনের নামে দুদকের মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানসহ ৩১ জনের নামে দুদকের মামলা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার দুই
রাজবাড়ীতে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার দুই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
চাঁদপুরে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে ৫ কোটি টাকার চোরাইপণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ৫ কোটি টাকার চোরাইপণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিয়ালের কামড়ে আহত ১৫
শিয়ালের কামড়ে আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ১ লাখ ৩৮ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি গ্রেপ্তার
টেকনাফে ১ লাখ ৩৮ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাউকে গ্রেফতার করলে ১২ ঘণ্টার মধ্যে পরিবারকে জানাতে হবে, 
উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন
কাউকে গ্রেফতার করলে ১২ ঘণ্টার মধ্যে পরিবারকে জানাতে হবে,  উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মানসিক ভারসাম্যহীন নারীর মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে মানসিক ভারসাম্যহীন নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস
শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রেফতার
সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টক্কর দিতে চীন নিয়ে এসেছে ফাইটার জে-৩৫
যুক্তরাষ্ট্রকে টক্কর দিতে চীন নিয়ে এসেছে ফাইটার জে-৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯ আরোহী নিয়ে রাশিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, সবাই নিহতের শঙ্কা
৪৯ আরোহী নিয়ে রাশিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, সবাই নিহতের শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর
সরকারি চাকরিজীবীরা আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসের স্বজনপ্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ স্বাস্থ্য উপদেষ্টা : হাসনাত আবদুল্লাহ
ড. ইউনূসের স্বজনপ্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ স্বাস্থ্য উপদেষ্টা : হাসনাত আবদুল্লাহ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি ঋণ ফের ১০৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বিদেশি ঋণ ফের ১০৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশেই প্লেনের যাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি, কী ঘটেছিল?
মাঝ আকাশেই প্লেনের যাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি, কী ঘটেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৮৭ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে এল বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৮৭ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে এল বিমান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমন শাস্তি হওয়া উচিত যেন ভবিষ্যতে কোনো খায়রুল হকের জন্ম না হয়: কায়সার কামাল
এমন শাস্তি হওয়া উচিত যেন ভবিষ্যতে কোনো খায়রুল হকের জন্ম না হয়: কায়সার কামাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, কাউকে জীবিত পাওয়া যায়নি
রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, কাউকে জীবিত পাওয়া যায়নি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের নিহত দুই শিক্ষক পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা
মাইলস্টোনের নিহত দুই শিক্ষক পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড হামলা-পাল্টা হামলা, নিহত ১২
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড হামলা-পাল্টা হামলা, নিহত ১২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

আবাহনী-কিংস অনুশীলনে মোহামেডানের নীরবতা
আবাহনী-কিংস অনুশীলনে মোহামেডানের নীরবতা

মাঠে ময়দানে

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা
১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পর শীর্ষ দশে
চার বছর পর শীর্ষ দশে

মাঠে ময়দানে

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিকট শব্দে জ্ঞান হারায় জান্নাতুল
বিকট শব্দে জ্ঞান হারায় জান্নাতুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন