শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৩, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

নাকাল চামড়াশিল্প

♦ সাভারে স্থানান্তরের ব্যর্থতা ♦ রপ্তানি কমেছে অর্ধেকের বেশি ♦ পরিবেশগত অবকাঠামোর অভাব ও আর্থিক সংকট ♦ আন্তর্জাতিক মানের সনদ না থাকায় পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ
ইমরান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নাকাল চামড়াশিল্প

প্রতি বছর কোরবানি ঈদের সময় এলেই দেশের পশুর চামড়া নিয়ে শুরু হয় তুমুল আলোচনা। ঈদের সময় বিপুল পরিমাণ পশুর চামড়া সংগ্রহ করা হলেও বছরের অন্য সময়গুলোতে চামড়াশিল্প পড়ে থাকে নানাবিধ সংকটে। একদিকে চামড়ার দাম পড়ে যায় অনেকটাই, অন্যদিকে মানসম্পন্ন প্রক্রিয়াজাত চামড়া বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এতে বিপাকে পড়েন চামড়া ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকরা। পাশাপাশি ক্ষতির মুখে পড়ে দেশের অর্থনীতিও।

পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছিল ৩৯৭ দশমিক ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (জুলাই থেকে এপ্রিল) নেমে এসেছে মাত্র ১০৭ মিলিয়নে। অর্থাৎ গত এক দশকে রপ্তানি কমেছে ৫০ শতাংশেরও বেশি। অথচ বিশ্ববাজারে চামড়াজাত পণ্যের মোট মূল্য প্রায় ৪২০ বিলিয়ন ডলার, যেখানে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ প্রায় সামান্য।

জানা যায়, এই সংকট নিরসনে ২০১৭ সালে ঢাকার হাজারীবাগ থেকে দেশের প্রধান চামড়া প্রক্রিয়াজাত এলাকা সরিয়ে নেওয়া হয় সাভারে। উদ্দেশ্য ছিল পরিবেশবান্ধব অবকাঠামোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মান অর্জন এবং রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে খাতটিকে টেকসই করা। তবে বাস্তবতা হয়েছে উল্টো। অপরিকল্পিত বাস্তবায়ন, কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগার (সিইটিপি) সম্পূর্ণরূপে কার্যকর না হওয়া, অর্থসংকট ও আন্তর্জাতিক সনদের অভাবে চামড়াশিল্প ক্রমাগত দুর্বল হয়ে পড়েছে।

চামড়াশিল্প ব্যবসায়ীরা বলছেন, সাভারে স্থানান্তরের পর ২২০টি ট্যানারি নতুন এলাকায় বসানো হলেও অনেক ট্যানারিই কার্যকরভাবে উৎপাদনে যেতে পারেনি। নগদ অর্থসংকট, পর্যাপ্ত অর্ডার না পাওয়া, সরবরাহকারীদের পাওনা পরিশোধে ব্যর্থতা এবং ব্যাংকঋণের দায়-সব মিলিয়ে এ খাত গভীর সংকটে রয়েছে। এ ছাড়া চামড়ার মান নিয়ন্ত্রণেও রয়েছে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতা। তারা জানান, ঈদের সময় কাঁচা চামড়া সংগ্রহের প্রক্রিয়া এখনো অপ্রাতিষ্ঠানিক। অদক্ষ জবাই পদ্ধতি, মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রভাব এবং অপর্যাপ্ত সংরক্ষণের কারণে চামড়ার গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। চামড়ার পুরুত্ব ও মান যাচাই হচ্ছে অনুমাননির্ভর পদ্ধতিতে, যা মানসম্পন্ন চামড়া বাছাইকে জটিল করে তুলছে। এর ফলে বিদেশি ক্রেতারা আস্থা হারাচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা আরও জানান, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপ (এলডব্লিউজি) সনদ না থাকায় বাংলাদেশ থেকে রপ্তানিযোগ্য চামড়ার মূল্য অনেক কম পাচ্ছেন তারা। অনেক সময় বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশের চামড়া কিনতেই চান না। আবার মানসম্পন্ন কাঁচামালের ঘাটতিতে বিদেশ থেকে প্রক্রিয়াজাত চামড়া আমদানি করতে হচ্ছে। তারা জানান, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়নের সুযোগ নেই। প্রযুক্তি ও দক্ষতার ঘাটতিসহ আধুনিক মেশিন ও প্রশিক্ষণের অভাবের কারণে পিছিয়ে পড়ছে সম্ভাবনাময় এ খাতটি। বাংলাদেশ চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, বাংলাদেশে মাত্র সাতটি ট্যানারি আন্তর্জাতিক এলডব্লিউজি সনদপ্রাপ্ত, যেখানে ভারতের রয়েছে ২৫৩টি, চীনের ২০০টি এবং পাকিস্তানে ৪৪টি ট্যানারি। এর ফলে বাংলাদেশের চামড়া বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়েছে। তিনি আরও বলেন, যদি একটি যথাযথ এলডব্লিউজি সিইটিপি সনদ না থাকে, তাহলে কোনো ট্যানারি নিরীক্ষায় আসবে না। আমরা টাকা-পয়সা খরচ করে বসে থাকব, তারপর আগামী ২০ বছর ধরে এই সিইটিপি ঠিক করবে, তাহলে আমাদের ওই ট্যানারিগুলো কি বাদ যাবে না মরবে? সিইটিপি ঠিক না করলে কোনো অডিট আসবে না। এটা ঠিক করার দায়িত্ব সরকারের। এ ছাড়া ন্যায্যমূল্যে চামড়ার দাম না পাওয়া আমাদের জন্য বড় সমস্যা। এটার কারণে চামড়া খাতে বড় ধস নেমেছে। যদি আমাদের কাছে এলডব্লিউজি সনদ থাকত তাহলে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ বেশি দামে চামড়া বিক্রি করতে পারতাম আমরা। বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মো. শাহীন আহমেদ বলেন, সাভারে ট্যানারি স্থানান্তরিত হলেও কাঙ্ক্ষিত সুফল আসেনি। আন্তর্জাতিক মানের অবকাঠামো এখনো গড়ে ওঠেনি। সিইটিপি এখনো পুরোপুরি কার্যকর না হওয়ায় পরিবেশবান্ধব উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে না। আবার এলডব্লিউজি সনদ না থাকার কারণে ইউরোপ ও আমেরিকার বড় বড় ক্রেতারা বাংলাদেশের চামড়া নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে আমরা রপ্তানির জন্য চীনা মধ্যস্বত্বভোগীদের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছি, যারা উন্নত দেশগুলোর তুলনায় প্রায় ৬০ শতাংশ কম দামে চামড়া কিনে থাকেন। এর ফলে প্রকৃত মূল্য থেকে আমরা বঞ্চিত হচ্ছি। এই পরিস্থিতি থেকে চামড়াশিল্পকে রক্ষায় সরকারের কাছে ট্যানারি মালিকদের সহজ শর্তে ঋণসহায়তা দেওয়া এবং এলডব্লিউজি সনদ অর্জনে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

এই বিভাগের আরও খবর
নবায়নযোগ্য বিদ্যুতে বছরে লাগবে ১ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য বিদ্যুতে বছরে লাগবে ১ বিলিয়ন ডলার
পুলিশের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি, নিউইয়র্ক সিটির বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি, নিউইয়র্ক সিটির বিরুদ্ধে মামলা
ভিসাপ্রত্যাশীদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের জরুরি নির্দেশনা
ভিসাপ্রত্যাশীদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের জরুরি নির্দেশনা
সাঈদ হত্যায় ৩০ জনের সম্পৃক্ততা
সাঈদ হত্যায় ৩০ জনের সম্পৃক্ততা
সরকারি প্রতিষ্ঠানের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ
সরকারি প্রতিষ্ঠানের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ
বিএনপির মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
খালাসের সাত বছর পর গ্রেপ্তার, পাঁচ বছর পর মুক্ত
খালাসের সাত বছর পর গ্রেপ্তার, পাঁচ বছর পর মুক্ত
দেশে ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু
দেশে ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু
বিএনপি এ প্রস্তাব দেয় আট বছর আগে : খসরু
বিএনপি এ প্রস্তাব দেয় আট বছর আগে : খসরু
সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ না হলে গণমাধ্যম স্বাধীন হবে না
সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ না হলে গণমাধ্যম স্বাধীন হবে না
ঐতিহাসিক মাসদার হোসেন মামলার রিভিউ শুনানি শেষ
ঐতিহাসিক মাসদার হোসেন মামলার রিভিউ শুনানি শেষ
তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
সর্বশেষ খবর
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খিলক্ষেতে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান
খিলক্ষেতে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু
নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত
কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার
এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের
খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত
বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি
কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট
কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার
চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ
রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার
সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান
ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস
মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন

ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি
ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

রক্ত দিতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রদল কর্মী
রক্ত দিতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রদল কর্মী

দেশগ্রাম

বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের
বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের

দেশগ্রাম

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ