শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৩, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

নাকাল চামড়াশিল্প

♦ সাভারে স্থানান্তরের ব্যর্থতা ♦ রপ্তানি কমেছে অর্ধেকের বেশি ♦ পরিবেশগত অবকাঠামোর অভাব ও আর্থিক সংকট ♦ আন্তর্জাতিক মানের সনদ না থাকায় পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ
ইমরান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নাকাল চামড়াশিল্প

প্রতি বছর কোরবানি ঈদের সময় এলেই দেশের পশুর চামড়া নিয়ে শুরু হয় তুমুল আলোচনা। ঈদের সময় বিপুল পরিমাণ পশুর চামড়া সংগ্রহ করা হলেও বছরের অন্য সময়গুলোতে চামড়াশিল্প পড়ে থাকে নানাবিধ সংকটে। একদিকে চামড়ার দাম পড়ে যায় অনেকটাই, অন্যদিকে মানসম্পন্ন প্রক্রিয়াজাত চামড়া বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এতে বিপাকে পড়েন চামড়া ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকরা। পাশাপাশি ক্ষতির মুখে পড়ে দেশের অর্থনীতিও।

পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছিল ৩৯৭ দশমিক ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (জুলাই থেকে এপ্রিল) নেমে এসেছে মাত্র ১০৭ মিলিয়নে। অর্থাৎ গত এক দশকে রপ্তানি কমেছে ৫০ শতাংশেরও বেশি। অথচ বিশ্ববাজারে চামড়াজাত পণ্যের মোট মূল্য প্রায় ৪২০ বিলিয়ন ডলার, যেখানে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ প্রায় সামান্য।

জানা যায়, এই সংকট নিরসনে ২০১৭ সালে ঢাকার হাজারীবাগ থেকে দেশের প্রধান চামড়া প্রক্রিয়াজাত এলাকা সরিয়ে নেওয়া হয় সাভারে। উদ্দেশ্য ছিল পরিবেশবান্ধব অবকাঠামোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মান অর্জন এবং রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে খাতটিকে টেকসই করা। তবে বাস্তবতা হয়েছে উল্টো। অপরিকল্পিত বাস্তবায়ন, কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগার (সিইটিপি) সম্পূর্ণরূপে কার্যকর না হওয়া, অর্থসংকট ও আন্তর্জাতিক সনদের অভাবে চামড়াশিল্প ক্রমাগত দুর্বল হয়ে পড়েছে।

চামড়াশিল্প ব্যবসায়ীরা বলছেন, সাভারে স্থানান্তরের পর ২২০টি ট্যানারি নতুন এলাকায় বসানো হলেও অনেক ট্যানারিই কার্যকরভাবে উৎপাদনে যেতে পারেনি। নগদ অর্থসংকট, পর্যাপ্ত অর্ডার না পাওয়া, সরবরাহকারীদের পাওনা পরিশোধে ব্যর্থতা এবং ব্যাংকঋণের দায়-সব মিলিয়ে এ খাত গভীর সংকটে রয়েছে। এ ছাড়া চামড়ার মান নিয়ন্ত্রণেও রয়েছে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতা। তারা জানান, ঈদের সময় কাঁচা চামড়া সংগ্রহের প্রক্রিয়া এখনো অপ্রাতিষ্ঠানিক। অদক্ষ জবাই পদ্ধতি, মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রভাব এবং অপর্যাপ্ত সংরক্ষণের কারণে চামড়ার গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। চামড়ার পুরুত্ব ও মান যাচাই হচ্ছে অনুমাননির্ভর পদ্ধতিতে, যা মানসম্পন্ন চামড়া বাছাইকে জটিল করে তুলছে। এর ফলে বিদেশি ক্রেতারা আস্থা হারাচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা আরও জানান, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপ (এলডব্লিউজি) সনদ না থাকায় বাংলাদেশ থেকে রপ্তানিযোগ্য চামড়ার মূল্য অনেক কম পাচ্ছেন তারা। অনেক সময় বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশের চামড়া কিনতেই চান না। আবার মানসম্পন্ন কাঁচামালের ঘাটতিতে বিদেশ থেকে প্রক্রিয়াজাত চামড়া আমদানি করতে হচ্ছে। তারা জানান, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়নের সুযোগ নেই। প্রযুক্তি ও দক্ষতার ঘাটতিসহ আধুনিক মেশিন ও প্রশিক্ষণের অভাবের কারণে পিছিয়ে পড়ছে সম্ভাবনাময় এ খাতটি। বাংলাদেশ চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, বাংলাদেশে মাত্র সাতটি ট্যানারি আন্তর্জাতিক এলডব্লিউজি সনদপ্রাপ্ত, যেখানে ভারতের রয়েছে ২৫৩টি, চীনের ২০০টি এবং পাকিস্তানে ৪৪টি ট্যানারি। এর ফলে বাংলাদেশের চামড়া বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়েছে। তিনি আরও বলেন, যদি একটি যথাযথ এলডব্লিউজি সিইটিপি সনদ না থাকে, তাহলে কোনো ট্যানারি নিরীক্ষায় আসবে না। আমরা টাকা-পয়সা খরচ করে বসে থাকব, তারপর আগামী ২০ বছর ধরে এই সিইটিপি ঠিক করবে, তাহলে আমাদের ওই ট্যানারিগুলো কি বাদ যাবে না মরবে? সিইটিপি ঠিক না করলে কোনো অডিট আসবে না। এটা ঠিক করার দায়িত্ব সরকারের। এ ছাড়া ন্যায্যমূল্যে চামড়ার দাম না পাওয়া আমাদের জন্য বড় সমস্যা। এটার কারণে চামড়া খাতে বড় ধস নেমেছে। যদি আমাদের কাছে এলডব্লিউজি সনদ থাকত তাহলে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ বেশি দামে চামড়া বিক্রি করতে পারতাম আমরা। বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মো. শাহীন আহমেদ বলেন, সাভারে ট্যানারি স্থানান্তরিত হলেও কাঙ্ক্ষিত সুফল আসেনি। আন্তর্জাতিক মানের অবকাঠামো এখনো গড়ে ওঠেনি। সিইটিপি এখনো পুরোপুরি কার্যকর না হওয়ায় পরিবেশবান্ধব উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে না। আবার এলডব্লিউজি সনদ না থাকার কারণে ইউরোপ ও আমেরিকার বড় বড় ক্রেতারা বাংলাদেশের চামড়া নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে আমরা রপ্তানির জন্য চীনা মধ্যস্বত্বভোগীদের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছি, যারা উন্নত দেশগুলোর তুলনায় প্রায় ৬০ শতাংশ কম দামে চামড়া কিনে থাকেন। এর ফলে প্রকৃত মূল্য থেকে আমরা বঞ্চিত হচ্ছি। এই পরিস্থিতি থেকে চামড়াশিল্পকে রক্ষায় সরকারের কাছে ট্যানারি মালিকদের সহজ শর্তে ঋণসহায়তা দেওয়া এবং এলডব্লিউজি সনদ অর্জনে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

এই বিভাগের আরও খবর
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা
নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ
পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে
তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের
বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অনুর্ধ্ব-১৭ ফুটবল লিগ নিয়ে মিট দ্য প্রেস
খাগড়াছড়িতে অনুর্ধ্ব-১৭ ফুটবল লিগ নিয়ে মিট দ্য প্রেস

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ
ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিমান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি বেবিচক’র
বিমান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি বেবিচক’র

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাটিরাঙ্গায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে  নিহত ১
মাটিরাঙ্গায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে  নিহত ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কলেজছাত্র নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কলেজছাত্র নিখোঁজ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কোন মব সন্ত্রাসীকেই সরকার বা রাজনৈতিক দলের প্রশ্রয় দেওয়ার কোন সুযোগ নেই’
‘কোন মব সন্ত্রাসীকেই সরকার বা রাজনৈতিক দলের প্রশ্রয় দেওয়ার কোন সুযোগ নেই’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার আ. লীগ অফিস এখন পৌর স্বাস্থ্যকেন্দ্র
কক্সবাজার আ. লীগ অফিস এখন পৌর স্বাস্থ্যকেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাহারোলে গরুর হাঁটের ট্রাকের দখলে রাস্তা, দুর্ভোগ
কাহারোলে গরুর হাঁটের ট্রাকের দখলে রাস্তা, দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধুনটে পুলিশকে কুপিয়ে হ্যান্ডকাপসহ পালানো সেই আসামি গ্রেপ্তার
ধুনটে পুলিশকে কুপিয়ে হ্যান্ডকাপসহ পালানো সেই আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক যুবদল নেতা হত্যায় অংশ নেওয়া তিনজন শনাক্ত
সাবেক যুবদল নেতা হত্যায় অংশ নেওয়া তিনজন শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমকালো আয়োজনে এনবিএর বার্ষিক সাধারণ সভা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত
জমকালো আয়োজনে এনবিএর বার্ষিক সাধারণ সভা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে স্প্রিং-২০২৫ সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে স্প্রিং-২০২৫ সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই স্মৃতিতে উত্তর সিটি এলাকায় হবে গেট, মুক্তমঞ্চ, ছবি ও পোস্টার প্রদর্শনী
জুলাই স্মৃতিতে উত্তর সিটি এলাকায় হবে গেট, মুক্তমঞ্চ, ছবি ও পোস্টার প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় কিশোর নিহত
চট্টগ্রামে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিছু দল অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ফায়দা নিতে তৎপর : প্রিন্স
কিছু দল অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ফায়দা নিতে তৎপর : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় শিক্ষার মানোন্নয়ন বিষয়ক পরামর্শ সভা
বগুড়ায় শিক্ষার মানোন্নয়ন বিষয়ক পরামর্শ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে দুই মাদক কারবারি আটক
হবিগঞ্জে দুই মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের অর্থায়নে বিশেষায়িত হাসপাতাল ঝিনাইদহে স্থাপন করার দাবি
চীনের অর্থায়নে বিশেষায়িত হাসপাতাল ঝিনাইদহে স্থাপন করার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ