শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

‘ফোন পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে দেখি ছেলের রক্তাক্ত লাশ’

ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিলেন চানখাঁরপুলে নিহত আনাসের বাবা। এ বিচার ন্যায়ের মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠিত করবে : চিফ প্রসিকিউটর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
‘ফোন পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে দেখি ছেলের রক্তাক্ত লাশ’

দশম শ্রেণির ছাত্র শাহরিয়ার খান আনাস গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের কয়েক ঘণ্টা আগে রাজধানীর চানখাঁরপুল এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন। একটি বুলেট তার বুকের বাঁ পাশ দিয়ে ঢুকে পিঠ ভেদ করে বেরিয়ে যায়। সেদিন প্রায় একই সময়ে আরও কয়েকজন নিহত হন। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের প্রথম সাক্ষী হিসেবে গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ সাক্ষ্য দিয়েছেন নিহত আনাসের বাবা শাহরিয়ার খান পলাশ।

জবানবন্দিতে তিনি বলেন, এক আন্দোলনকারীর ফোন পেয়ে আমি, আমার স্ত্রী এবং আমার শ্বশুর মিটফোর্ড হাসপাতালে যাই। সেখানে গিয়ে জরুরি বিভাগের সামনে একটি স্ট্রেচারে রক্তাক্ত অবস্থায় আমার সন্তানের গুলিবিদ্ধ লাশ দেখতে পাই। মামলার আসামিদের ঘটনার জন্য দায়ী করে তাদের ফাঁসি চান নিহত আনাসের বাবা। পরে আসামি আরশাদ হোসেনের পক্ষে সাক্ষীকে জেরা করেন আইনজীবী সাদ্দাম হোসেন অভি। ইমাজ হোসেনের পক্ষে জেরা করেন আইনজীবী জিয়াউর রশিদ টিটো, আসামি সুজন হোসেন ও নাসিরুল ইসলামের পক্ষে জেরা করেন আইনজীবী আবুল হোসেন। আর পলাতক আসামিদের পক্ষে জেরা করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী কুতুবুদ্দিন। আজ এ মামলা ফের সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ধার্য রয়েছে।

এর আগে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ মামলার সূচনা বক্তব্য তুলে ধরেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। ট্রাইব্যুনালের দুই সদস্য হলেন- বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। এ সময় প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ান ও তারেক আবদুল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পুলিশের সাবেক আট সদস্য এ মামলার আসামি। তাদের মধ্যে চারজন পলাতক। তারা হলেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আখতারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল। গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক (অপারেশন) মো. আরশাদ হোসেন, কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম। গতকাল মামলার বিচারকাজের সময় তারা ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় ছিলেন।

সূচনা বক্তব্যে চিফ প্রসিকিউটর জুলাই অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট ও মামলার আদ্যোপান্ত তুলে ধরে বলেন, ‘এই বিচার কার্যক্রম পুরোনো রাজনৈতিক বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য নয়, বরং একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থার প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া। এটি প্রমাণ করে যে, দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তিদেরও আইনসম্মত জবাবদিহির আওতায় আনা যেতে পারে। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জনগণ বিশ্বাস করতে পারবে যে ন্যায়বিচার কোনো অবস্থাতেই পক্ষপাতদুষ্ট বা প্রভাবিত নয়, বরং সম্পূর্ণ স্বচ্ছ, দৃঢ় এবং নিরপেক্ষভাবে পরিচালিত হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ মামলায় প্রধান আসামি হিসেবে তৎকালীন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান অভিযুক্ত। বিচার প্রক্রিয়া ডিএমপি কমিশনারসহ সাত আসামির জন্য সর্বোচ্চ ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে। বিচার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী পরিচালিত হবে। যাতে সব পক্ষের আইনি অধিকার নিশ্চিত হয়। এ ধরনের সুষ্ঠু বিচারব্যবস্থা দেশের আইনি সংস্কৃতির প্রতি জনগণের আস্থাকে আরও দৃঢ় করবে এবং ন্যায়বিচারের মূল্যবোধকে প্রতিষ্ঠিত করবে।’

জবানবন্দিতে যা বললেন নিহত আনাসের বাবা পলাশ : এ মামলায় প্রসিকিউশনের প্রথম সাক্ষী নিহত আনাসের বাবা শাহরিয়ার খান পলাশ তার জবানবন্দিতে বলেন, গত বছর ৫ আগস্ট মাকে একটি চিঠি লিখে সকালে রাজধানীর গেন্ডারিয়ার ভাড়া বাসা থেকে বের গিয়েছিল আনাস। চিঠিতে আনাস লিখেছিল ‘মা আমি মিছিলে যাচ্ছি। যদি না ফিরি তাহলে গর্বিত হইও।’ চিঠিটি তদন্ত কর্মকর্তা জব্দ করেছেন এবং তা এ মামলার জব্দ তালিকায় বস্তু প্রদর্শনী হিসেবে আছে। তিনি বলেন, ‘এই চিঠি পড়েই বুঝতে পারি আনাস বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচিতে গেছে। এরপর দুপুর দেড়টার দিকে আনাসের মায়ের মোবাইলে একটি অপরিচিত নম্বর থেকে কল আসে। ফোন ধরতেই জানতে চাওয়া হয় আমাদের কেউ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কর্মসূচিতে গেছে কি না। আমার স্ত্রী বলে, আমার ছেলে আনাস গেছে। ওই লোকটি তখন দ্রুত মিটফোর্ড (স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ) হাসপাতালে যেতে বলেন।’

আনাসের সঙ্গে থাকা সিম ছাড়া মোবাইল থেকে নম্বর নিয়ে ওই লোকটি ফোন দিয়েছিলেন বলে ট্রাইব্যুনালকে জানান সাক্ষী পলাশ। তিনি বলেন, ‘পরে জানতে পারি ওই লোকটিও আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী একজন ছাত্র। তার নাম সৌরভ আহম্মেদ।’ সিম ছাড়া মোবাইলটিও তদন্ত কর্মকর্তা জব্দ করেছেন এবং তা মামলার বস্তু প্রদর্শনী হিসেবে আছে জানিয়ে সাক্ষী বলেন, ‘এই সংবাদ শুনে আমি, আমার স্ত্রী এবং আমার শ্বশুর মিটফোর্ড হাসপাতালে যাই। জরুরি বিভাগের সামনে একটি স্ট্রেচারে রক্তাক্ত অবস্থায় আমার সন্তানের গুলিবিদ্ধ লাশ দেখতে পাই।’

আনাসের সঙ্গে থাকা আন্দোলনকারী রাব্বী হোসেন, সৌরভ আহম্মেদের বরাত দিয়ে গত বছর ৫ আগস্ট চানখাঁরপুল এলাকার পরিস্থিতির বর্ণনা দেন সাক্ষী শাহরিয়ার খান (পলাশ)। সকাল সাড়ে ১০টার বর্ণনায় তিনি বলেন, ‘তারা (আনাস, রাব্বি ও সৌরভসহ আন্দোলনকারীরা) চানখাঁরপুল হয়ে শহীদ মিনারের দিকে যাচ্ছিল। চানখাঁরপুল এলাকায় তারা পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। সেখানে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা জড়ো হয়।’ জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘পুলিশ নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ার শেল, শটগান এবং চাইনিজ রাইফেল দিয়ে নির্বিচারে গুলি করে। নিমতলীর নবাব কাটরা গলির ভিতর আনাসকে টার্গেট করে গুলি করে পুলিশ। একটা গুলি আমার ছেলের বুকের বাঁ পাশে বিদ্ধ হয়ে পেছন দিক দিয়ে বের হয়ে যায়। গুলি করা লোকটি এপিবিএনের পোশাক পরা ছিল।’ জবানবন্দিকে পলাশ বলেন, ‘আনাস গুলিবিদ্ধ হওয়ায় তাকে রাব্বি হোসেন, সৌরভ আহম্মেদসহ আরও কয়েকজন রিকশায় করে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যায়। রাব্বিসহ আরও অনেকেই ঘটনাটির ভিডিও করে। পরে ভিডিওগুলো আমাকে দেয়। তদন্ত কর্মকর্তা আমার কাছ থেকে তা জব্দ করেছেন।’ আনাসসহ ছয়জনকে গুলি করে হত্যার জন্য সাক্ষী শাহরিয়ার খান পলাশ আসামিদের দায়ী করে তাদের বিচার ও ফাঁসি দাবি করেন ট্রাইব্যুনালের কাছে।

গত বছর ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর চানখাঁরপুল এলাকায় আনাসসহ কয়েকজন পুলিশের গুলিতে নিহত হয়। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর ছয় মাস ১৩ দিনে তদন্ত শেষ করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। গত ২০ এপ্রিল চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দেয় সংস্থাটি। এটিই ছিল জুলাই-আগস্টের গণ আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার প্রথম তদন্ত প্রতিবেদন। পরে গত ২৫ মে এ মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হলে ট্রাইব্যুনাল তা আমলে নেন। এ মামলায় ৭৯ জনকে সাক্ষী করেছে প্রসিকিউশন। পরে গত ১৪ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। সেই ধারাবাহিকতায় গতকাল প্রসিকিউশনের সূচনা বক্তব্যের পর মামলার প্রথম সাক্ষীর সাক্ষ্য নিলেন ট্রাইব্যুনাল।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে ২০০ পুরুষের যৌন নিপীড়নের শিকার বাংলাদেশি কিশোরী
ভারতে ২০০ পুরুষের যৌন নিপীড়নের শিকার বাংলাদেশি কিশোরী
খায়রুল হকের জামিন শুনানিতে হট্টগোল ধস্তাধস্তি
খায়রুল হকের জামিন শুনানিতে হট্টগোল ধস্তাধস্তি
পুলিশের মর্যাদা রক্ষায় সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে হবে
পুলিশের মর্যাদা রক্ষায় সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে হবে
জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ একজন নিহত
জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ একজন নিহত
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে রেলপথের ওপর বসে অস্থায়ী দোকান
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে রেলপথের ওপর বসে অস্থায়ী দোকান
এসআই আকবর জামিনে মুক্ত
এসআই আকবর জামিনে মুক্ত
২৬২ যাত্রী নিয়ে রোমে আটকা বিমানের ফ্লাইট
২৬২ যাত্রী নিয়ে রোমে আটকা বিমানের ফ্লাইট
অতিরিক্ত আইজিপি হলেন পুলিশের সাত কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজিপি হলেন পুলিশের সাত কর্মকর্তা
আরাকান আর্মি সদস্যের বিজিবির কাছে আত্মসমর্পণ
আরাকান আর্মি সদস্যের বিজিবির কাছে আত্মসমর্পণ
গণপিটুনিতে জামাই শ্বশুর নিহত গ্রেপ্তার ৪
গণপিটুনিতে জামাই শ্বশুর নিহত গ্রেপ্তার ৪
একজনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি
একজনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি
ভ্যানচালকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
ভ্যানচালকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে নানা আয়োজনে জাতীয় যুব দিবস পালিত
শেরপুরে নানা আয়োজনে জাতীয় যুব দিবস পালিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চালের বাড়তি দামের কারণে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে : গভর্নর
চালের বাড়তি দামের কারণে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে : গভর্নর

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোরেলগঞ্জে যুব দিবসে র‍্যালি, আলোচনা ও চেক বিতরণ উৎসব
মোরেলগঞ্জে যুব দিবসে র‍্যালি, আলোচনা ও চেক বিতরণ উৎসব

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের সম্ভাব্য সংখ্যা জানাল ইসি
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের সম্ভাব্য সংখ্যা জানাল ইসি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএলে দল কেনার প্রশ্নে যা বললেন সালমান
আইপিএলে দল কেনার প্রশ্নে যা বললেন সালমান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়াকারু ইনসেনটিভ স্কিমের ফাইনাল মেগা মিট উদযাপন
ওয়াকারু ইনসেনটিভ স্কিমের ফাইনাল মেগা মিট উদযাপন

১৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনার অনুষ্ঠিত
মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনার অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে যুবলীগ ও কৃষকলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে যুবলীগ ও কৃষকলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
আখাউড়ায় জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ৬৩ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ
রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ৬৩ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুষ্টিয়ায় খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসের নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসের নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘চলতি অর্থবছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে ৫.৭ শতাংশ’
‘চলতি অর্থবছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে ৫.৭ শতাংশ’

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সহপাঠীদের ওপর নজরদারি করতে চীনা শিক্ষার্থীদের চাপ দেয়া হচ্ছে: থিঙ্ক ট্যাঙ্ক
সহপাঠীদের ওপর নজরদারি করতে চীনা শিক্ষার্থীদের চাপ দেয়া হচ্ছে: থিঙ্ক ট্যাঙ্ক

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষ্যে কুইজ প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ
খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষ্যে কুইজ প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জাদু দ্বারা প্রভাবিত হন মহানবী (সা.)
যে কারণে জাদু দ্বারা প্রভাবিত হন মহানবী (সা.)

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সংকুচিত হচ্ছে হাতির আবাসস্থল, বাড়ছে মানুষ-হাতির সংঘাত
সংকুচিত হচ্ছে হাতির আবাসস্থল, বাড়ছে মানুষ-হাতির সংঘাত

৫৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রডব্যান্ড, ওয়াই-ফাই ও ইন্টারনেট ব্যবসার বিধান
ব্রডব্যান্ড, ওয়াই-ফাই ও ইন্টারনেট ব্যবসার বিধান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্র-চীন শুল্ক যুদ্ধ কোন পথে?
যুক্তরাষ্ট্র-চীন শুল্ক যুদ্ধ কোন পথে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে ১১তম ইয়ার্ন, ফেব্রিক এন্ড এক্সেসরিজ শো
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে ১১তম ইয়ার্ন, ফেব্রিক এন্ড এক্সেসরিজ শো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতিমুক্ত-বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথপ্রদর্শক হবে তরুণরা: আসিফ
দুর্নীতিমুক্ত-বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথপ্রদর্শক হবে তরুণরা: আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান, জনসচেতনতায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান, জনসচেতনতায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লক্ষ্মীপুরে জাতীয় যুব দিবসে র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে জাতীয় যুব দিবসে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ১৭৮ জন প্রশিক্ষিত যুব-যুবনারীর মাঝে ঋণ বিতরণ
বগুড়ায় ১৭৮ জন প্রশিক্ষিত যুব-যুবনারীর মাঝে ঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও
লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান
১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে দশে নেমে গেল বাংলাদেশ
আবারও ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে দশে নেমে গেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক মূল্যবৃদ্ধির কারণে মাছ আমদানি বন্ধ
শুল্ক মূল্যবৃদ্ধির কারণে মাছ আমদানি বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মাদার অব ড্রাগন’ সাদিয়া আয়মান, সাথে সামুরাইও?
‘মাদার অব ড্রাগন’ সাদিয়া আয়মান, সাথে সামুরাইও?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা
স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা

মাঠে ময়দানে

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ
গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা
বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়
আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়

মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস
হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন