শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৬, রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২

ভয়ের কিছু নেই, অর্থনীতি সচল আছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ভয়ের কিছু নেই, অর্থনীতি সচল আছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

অর্থনীতির লাইফলাইন হিসেবে পরিচিত শিপিং খাতের উদ্যোক্তারা বলেছেন, ‘বিদেশি শিপিং কোম্পানিগুলোর কাছে তাদের পাওনা পাঠাতে না পারায় বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্য হুমকির মুখে পড়েছে। ডলার সংকটের কারণে এ পাওনা পাঠানো যাচ্ছে না। রেমিট্যান্স প্রবাহে ব্যঘাতের ফলে বিভিন্ন শিপিং লাইনের ১৫ কোটি ডলারের বেশি পাওনা দাঁড়িয়েছে।’

বক্তারা বলেন, ‘এ অবস্থায় শিপিং লাইনগুলো যদি তাদের ব্যবসা সীমাবদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে এটা আমাদের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমের উপর যথেষ্ট ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলবে।’ তারা রেমিট্যান্স প্রক্রিয়া স্বাভাবিক করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান। আজ রবিবার দৈনিক ইত্তেফাকের আয়োজনে জাতীয় প্রেসকাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘বাংলাদেশের শিপিং খাত : বাস্তবতা ও করণীয়’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে এ আহ্বান জানানো হয়। 

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি সচল আছে। বিদেশিরা বিনিয়োগ করতে আসছে। আমাদের ব্যবসায়ীরা বিদেশে বিনিয়োগ করছে। ভয় পাওয়ার কিছু নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘অপেশাদারিত্ব নিয়ে ব্যবসা করলে হবে না। ব্যবসায়ীদেরকে দায়িত্ববোধ নিয়ে কাজ করতে হবে।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ৬১টি পতাকাবাহী জাহাজ ছিল, এখন সেটি ৯০টি ছাড়িয়েছে। একসময় আমরা শুনেছি কাজ হবে, কিন্তু এখন দেখতে পাচ্ছি কাজ হচ্ছে। মাতারবাড়ি সাগর ছিলো, সেই সাগরকে অর্থনৈতিক অঞ্চল করা হয়েছে।’ মাঠ প্রশাসনের কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সচিবরা এখন মাঠপর্যায়ে ভিজিট করে। আগে বিভাগীয় কমিশনারদেরও পাওয়া যেত না। সরকারের মূল কাজ সংকট সমাধান করে পথ দেখানো। সেই কাজটিই আমরা করছি।’

আলোচনায় চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, ‘শিপিং বান্ধব স্থানে অবস্থিত চট্টগ্রাম বন্দরকে এখনই ট্রান্সশিপমেন্টের মাধ্যমে হাব পোর্ট হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। চট্টগ্রাম বন্দর বর্তমান সক্ষমতায় আঞ্চলিক ট্রান্সশিপমেন্ট সেবা প্রদানে সম্পূর্ণ প্রস্তুত। কিন্তু শিপিং সেক্টরের দ্রুত বিকাশের অন্তরায় হিসেবে চিহ্নিত কয়েকটি খাতকে গঠনমূলক কর্মপন্থার মাধ্যমে সংস্কার করা গেলে বাংলাদেশ শিপিং খাত বিশ্বায়নের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অনেক এগিয়ে যাবে।’

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধে বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস এসোসিয়েশনের সিনিয়র ভাইস-চেয়ারম্যান ইকবাল আলী শিমুল বাহ্যিক রেমিট্যান্স, বিএসএএ কমিশন পুনঃনির্ধারণ, বিল অব লেডিং, মিস ডিকেরেশন, বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট লাইসেন্সিং ইস্যু এবং বন্দর পরিচালনা সংক্রান্ত প্রতিবন্ধকতা ও সমস্যার কথা তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, ‘ডলার সংকটের কারণে প্রধান ব্যাংকগুলো এলসি খুলতে অনীহা প্রকাশ করছে। মেইন লাইন অপারেটরদের নির্দিষ্ট হারে অর্থ পাঠাতে হয়। কিন্তু ডলার সংকটের কারণে বেশ কিছুদিন এই রেমিট্যান্স পাঠানো যাচ্ছে না।’ ইকবাল আলী শিমুল বলেন, ‘বিভিন্ন শিপিং লাইনের ১৫ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স মুলতবি থাকায় দীর্ঘমেয়াদি ব্যবসায়িক সম্পর্ক বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। কিন্তু এ অর্থ পাঠাতে না পারলে সাপ্লাই চেইন প্রক্রিয়া ভেঙে পড়বে, সামগ্রিক অর্থনীতি মন্দার শিকার হবে।’

বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ বলেন, শিপিং ব্যবসা যারা করতে চাচ্ছে তারা বিগত দুই বছর কোন লাইসেন্স পাচ্ছে না। শিপিং লাইসেন্সের যিনি মালিক তিনি মারা গেলে তার উত্তরাধিকার যারা তাদেরকেও সুনির্দিষ্ট পরীক্ষা দিয়ে লাইসেন্স নিতে হবে। তার মানে কোন কারণে আমার ছেলে বা মেয়ে পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হলে দীর্ঘদিনের শিপিং ব্যবসা শেষ হয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিযোগিতা বাড়াতে হবে, কিন্তু সেটা যাতে কোন অশুভ প্রতিযোগিতা না হয়।’

বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরওয়ার্ডার্স এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট কবির আহমেদ বলেন, ‘শিপিং খাত অর্থনীতির লাইফলাইন। বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ কোনভাবেই আমাদের সাড়া দেয় না।’ এক্ষেত্রে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংক এবং এনবিআর-এর কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘লাইসেন্সের বিষয়টি বড় সমস্যা। গলার মধ্যে খগড় থাকে। কথায় কথায় উনারা লাইসেন্স নিয়ে টানাটানি করে। শিপিং এজেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত মানে পুরো অর্থনীতিতেই তার প্রভাব পড়বে।’

বিকেএমইএ'র নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘রেমিট্যান্স আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে ২২ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন/কর দিতে হচ্ছে। এটাকে যৌক্তিক পর্যায়ে আনা প্রয়োজন। এতো বেশি কর দিতে হলে অনেকেই অবৈধ পথে অর্থ পাঠাতে বাধ্য হতে পারে। আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে রপ্তানি ১০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চাই। এজন্য আমাদের কন্টেইনার টার্মিনালের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে টার্মিনাল চালু করতে হবে। কাস্টমসের কারণে ব্যবসায়ীদের হয়রানির মুখে পড়তে হচ্ছে। কাস্টমসের জটিলতার কারণে অনেক পণ্য ২০১৩ সাল থেকে বন্দরে পড়ে আছে। এসব জটিলতা নিরসন জরুরি।’

চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ বলেন, ‘শিপিং এজেন্টদের বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার সঙ্গে দেশীয় ব্যবস্থা মিলিয়ে না চললে আমরা এগোতে পারব না।’ তিনি বলেন, ‘শিপিং খাতের লাইসেন্স একটি বড় সমস্যা। এখানে কোনো শৃঙ্খলা নেই। গুটি কয়েক ব্যবসায়ীর অসততার জন্য প্রায়ই দেশের সব ব্যবসায়ীকে দোষারোপ করা হয়। এটা ঠিক নয়। শিপিং খাতের সমস্যা দূর করতে সরকারি কর্মকর্তাদের আন্তরিক হতে হবে। ১০০-১৫০ বছরের আইনে চলছে শিপিং খাত। এসব সংস্কার করতে হবে।’

বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. আইনুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক বা এনবিআর কথা শুনতে চায় না। গুজব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি সার্কুলার দিলো। এতে করে আরো আতঙ্ক সৃষ্টি হলো। ব্যাংক ২৫ কেজি স্বর্ণ বিক্রি করলো। এগুলো কিন্তু পাচারকৃত সোনা। এই বিষয়টি পরিস্কার করা উচিত ছিল।’

বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপো এসোসিয়েশনের সভাপতি নূরুল কাইয়ুম খান বলেন, ‘রিজার্ভের ব্যাপারে যতটা না সমস্যা আমরা তার চেয়ে বেশি হুলুস্থুল করছি। সমস্যাটা নিয়ে যাদের কথা বলা প্রয়োজন তা তারা ঠিকভাবে বলতে পারছে না। সবকিছু নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘অর্থনীতি একোবরে শেষ হয়ে গেছে এটা বলা যাবে না। গুটি কয়েক লোকের জন্য বাংলাদেশের ভোগান্তি বাড়ুক তা আমরা চাই না।’

এমসিএল সার্ভিসের প্রেসিডেন্ট বরন্ড সিনিয়র পার্টনার মহিউদ্দিন আব্দুল কাদির বলেন, ‘রেমিট্যান্স ইস্যুটি খুবই স্পর্শকাতর। যেভাবে রেমিট্যান্স আটকে দেয়া হচ্ছে তা ভুলনীতি প্রসূত। এতে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে। রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাবে।’ তিনি এসময় শিপিং এজেন্টের লাইসেন্স দেয়ার জন্য স্বাধীন কর্তৃপক্ষ থাকা জরুরি বলে উল্লেখ করেন। 

গ্লোবাল টিভির সিইও এবং এডিটর ইন চিফ সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা বলেন, ‘অর্থনীতি সম্পর্কে আলোচনা বিশেষ করে রিজার্ভের বিষয়টি ফুটপথ পর্যন্ত চলে গেছে। অর্থনীতি নিয়ে নেগেটিভ প্রচারণা হচ্ছে। আমাদের অর্থনীতি এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রাম হবে আঞ্চলিক হাব-এটি অনেক আগে থেকে শুনেছি, কিন্তু এখনো হয়নি সেটা।’

একাত্তর টিভির হেড অব বিজনেস নিউজের কাজী আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে এয়ারশিপমেন্টের মাধ্যমে ভিয়েতনামে পণ্য পাঠাতে হয়। সেখান থেকে তা ইউরোপ-আমেরিকায় যায়। অথচ এখান থেকে সরাসরি যাওয়ার কথা ছিলো। শিপিং ব্যবস্থা উন্নত না হলে আমাদের রপ্তানি আয় বাড়বে না।’ অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন দৈনিক ইত্তেফাকের বিশেষ প্রতিনিধি সাইদুল ইসলাম। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন দৈনিক ইত্তেফাকের কূটনৈতিক সম্পাদক মাঈনুল আলম।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
‌‘জামায়াতের প্রতি মানুষের ভালোবাসা বেড়েছে, আগামীতে দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিবে’
‌‘জামায়াতের প্রতি মানুষের ভালোবাসা বেড়েছে, আগামীতে দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিবে’
‘এমন দেশ গড়তে চাই যেখানে মানুষ মর্যাদা পাবে গুণাগুণের ভিত্তিতে’
‘এমন দেশ গড়তে চাই যেখানে মানুষ মর্যাদা পাবে গুণাগুণের ভিত্তিতে’
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
‘যারা ক্ষমতালোভী, তারা ভোট নিয়ে নাটক করে’
‘যারা ক্ষমতালোভী, তারা ভোট নিয়ে নাটক করে’
আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল
আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল
সর্বশেষ খবর
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সংশোধন
সংশোধন

খবর