শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৬, রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২

ভয়ের কিছু নেই, অর্থনীতি সচল আছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ভয়ের কিছু নেই, অর্থনীতি সচল আছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

অর্থনীতির লাইফলাইন হিসেবে পরিচিত শিপিং খাতের উদ্যোক্তারা বলেছেন, ‘বিদেশি শিপিং কোম্পানিগুলোর কাছে তাদের পাওনা পাঠাতে না পারায় বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্য হুমকির মুখে পড়েছে। ডলার সংকটের কারণে এ পাওনা পাঠানো যাচ্ছে না। রেমিট্যান্স প্রবাহে ব্যঘাতের ফলে বিভিন্ন শিপিং লাইনের ১৫ কোটি ডলারের বেশি পাওনা দাঁড়িয়েছে।’

বক্তারা বলেন, ‘এ অবস্থায় শিপিং লাইনগুলো যদি তাদের ব্যবসা সীমাবদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে এটা আমাদের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমের উপর যথেষ্ট ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলবে।’ তারা রেমিট্যান্স প্রক্রিয়া স্বাভাবিক করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান। আজ রবিবার দৈনিক ইত্তেফাকের আয়োজনে জাতীয় প্রেসকাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘বাংলাদেশের শিপিং খাত : বাস্তবতা ও করণীয়’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে এ আহ্বান জানানো হয়। 

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি সচল আছে। বিদেশিরা বিনিয়োগ করতে আসছে। আমাদের ব্যবসায়ীরা বিদেশে বিনিয়োগ করছে। ভয় পাওয়ার কিছু নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘অপেশাদারিত্ব নিয়ে ব্যবসা করলে হবে না। ব্যবসায়ীদেরকে দায়িত্ববোধ নিয়ে কাজ করতে হবে।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ৬১টি পতাকাবাহী জাহাজ ছিল, এখন সেটি ৯০টি ছাড়িয়েছে। একসময় আমরা শুনেছি কাজ হবে, কিন্তু এখন দেখতে পাচ্ছি কাজ হচ্ছে। মাতারবাড়ি সাগর ছিলো, সেই সাগরকে অর্থনৈতিক অঞ্চল করা হয়েছে।’ মাঠ প্রশাসনের কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সচিবরা এখন মাঠপর্যায়ে ভিজিট করে। আগে বিভাগীয় কমিশনারদেরও পাওয়া যেত না। সরকারের মূল কাজ সংকট সমাধান করে পথ দেখানো। সেই কাজটিই আমরা করছি।’

আলোচনায় চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, ‘শিপিং বান্ধব স্থানে অবস্থিত চট্টগ্রাম বন্দরকে এখনই ট্রান্সশিপমেন্টের মাধ্যমে হাব পোর্ট হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। চট্টগ্রাম বন্দর বর্তমান সক্ষমতায় আঞ্চলিক ট্রান্সশিপমেন্ট সেবা প্রদানে সম্পূর্ণ প্রস্তুত। কিন্তু শিপিং সেক্টরের দ্রুত বিকাশের অন্তরায় হিসেবে চিহ্নিত কয়েকটি খাতকে গঠনমূলক কর্মপন্থার মাধ্যমে সংস্কার করা গেলে বাংলাদেশ শিপিং খাত বিশ্বায়নের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অনেক এগিয়ে যাবে।’

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধে বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস এসোসিয়েশনের সিনিয়র ভাইস-চেয়ারম্যান ইকবাল আলী শিমুল বাহ্যিক রেমিট্যান্স, বিএসএএ কমিশন পুনঃনির্ধারণ, বিল অব লেডিং, মিস ডিকেরেশন, বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট লাইসেন্সিং ইস্যু এবং বন্দর পরিচালনা সংক্রান্ত প্রতিবন্ধকতা ও সমস্যার কথা তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, ‘ডলার সংকটের কারণে প্রধান ব্যাংকগুলো এলসি খুলতে অনীহা প্রকাশ করছে। মেইন লাইন অপারেটরদের নির্দিষ্ট হারে অর্থ পাঠাতে হয়। কিন্তু ডলার সংকটের কারণে বেশ কিছুদিন এই রেমিট্যান্স পাঠানো যাচ্ছে না।’ ইকবাল আলী শিমুল বলেন, ‘বিভিন্ন শিপিং লাইনের ১৫ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স মুলতবি থাকায় দীর্ঘমেয়াদি ব্যবসায়িক সম্পর্ক বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। কিন্তু এ অর্থ পাঠাতে না পারলে সাপ্লাই চেইন প্রক্রিয়া ভেঙে পড়বে, সামগ্রিক অর্থনীতি মন্দার শিকার হবে।’

বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ বলেন, শিপিং ব্যবসা যারা করতে চাচ্ছে তারা বিগত দুই বছর কোন লাইসেন্স পাচ্ছে না। শিপিং লাইসেন্সের যিনি মালিক তিনি মারা গেলে তার উত্তরাধিকার যারা তাদেরকেও সুনির্দিষ্ট পরীক্ষা দিয়ে লাইসেন্স নিতে হবে। তার মানে কোন কারণে আমার ছেলে বা মেয়ে পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হলে দীর্ঘদিনের শিপিং ব্যবসা শেষ হয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিযোগিতা বাড়াতে হবে, কিন্তু সেটা যাতে কোন অশুভ প্রতিযোগিতা না হয়।’

বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরওয়ার্ডার্স এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট কবির আহমেদ বলেন, ‘শিপিং খাত অর্থনীতির লাইফলাইন। বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ কোনভাবেই আমাদের সাড়া দেয় না।’ এক্ষেত্রে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংক এবং এনবিআর-এর কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘লাইসেন্সের বিষয়টি বড় সমস্যা। গলার মধ্যে খগড় থাকে। কথায় কথায় উনারা লাইসেন্স নিয়ে টানাটানি করে। শিপিং এজেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত মানে পুরো অর্থনীতিতেই তার প্রভাব পড়বে।’

বিকেএমইএ'র নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘রেমিট্যান্স আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে ২২ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন/কর দিতে হচ্ছে। এটাকে যৌক্তিক পর্যায়ে আনা প্রয়োজন। এতো বেশি কর দিতে হলে অনেকেই অবৈধ পথে অর্থ পাঠাতে বাধ্য হতে পারে। আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে রপ্তানি ১০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চাই। এজন্য আমাদের কন্টেইনার টার্মিনালের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে টার্মিনাল চালু করতে হবে। কাস্টমসের কারণে ব্যবসায়ীদের হয়রানির মুখে পড়তে হচ্ছে। কাস্টমসের জটিলতার কারণে অনেক পণ্য ২০১৩ সাল থেকে বন্দরে পড়ে আছে। এসব জটিলতা নিরসন জরুরি।’

চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ বলেন, ‘শিপিং এজেন্টদের বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার সঙ্গে দেশীয় ব্যবস্থা মিলিয়ে না চললে আমরা এগোতে পারব না।’ তিনি বলেন, ‘শিপিং খাতের লাইসেন্স একটি বড় সমস্যা। এখানে কোনো শৃঙ্খলা নেই। গুটি কয়েক ব্যবসায়ীর অসততার জন্য প্রায়ই দেশের সব ব্যবসায়ীকে দোষারোপ করা হয়। এটা ঠিক নয়। শিপিং খাতের সমস্যা দূর করতে সরকারি কর্মকর্তাদের আন্তরিক হতে হবে। ১০০-১৫০ বছরের আইনে চলছে শিপিং খাত। এসব সংস্কার করতে হবে।’

বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. আইনুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক বা এনবিআর কথা শুনতে চায় না। গুজব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি সার্কুলার দিলো। এতে করে আরো আতঙ্ক সৃষ্টি হলো। ব্যাংক ২৫ কেজি স্বর্ণ বিক্রি করলো। এগুলো কিন্তু পাচারকৃত সোনা। এই বিষয়টি পরিস্কার করা উচিত ছিল।’

বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপো এসোসিয়েশনের সভাপতি নূরুল কাইয়ুম খান বলেন, ‘রিজার্ভের ব্যাপারে যতটা না সমস্যা আমরা তার চেয়ে বেশি হুলুস্থুল করছি। সমস্যাটা নিয়ে যাদের কথা বলা প্রয়োজন তা তারা ঠিকভাবে বলতে পারছে না। সবকিছু নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘অর্থনীতি একোবরে শেষ হয়ে গেছে এটা বলা যাবে না। গুটি কয়েক লোকের জন্য বাংলাদেশের ভোগান্তি বাড়ুক তা আমরা চাই না।’

এমসিএল সার্ভিসের প্রেসিডেন্ট বরন্ড সিনিয়র পার্টনার মহিউদ্দিন আব্দুল কাদির বলেন, ‘রেমিট্যান্স ইস্যুটি খুবই স্পর্শকাতর। যেভাবে রেমিট্যান্স আটকে দেয়া হচ্ছে তা ভুলনীতি প্রসূত। এতে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে। রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাবে।’ তিনি এসময় শিপিং এজেন্টের লাইসেন্স দেয়ার জন্য স্বাধীন কর্তৃপক্ষ থাকা জরুরি বলে উল্লেখ করেন। 

গ্লোবাল টিভির সিইও এবং এডিটর ইন চিফ সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা বলেন, ‘অর্থনীতি সম্পর্কে আলোচনা বিশেষ করে রিজার্ভের বিষয়টি ফুটপথ পর্যন্ত চলে গেছে। অর্থনীতি নিয়ে নেগেটিভ প্রচারণা হচ্ছে। আমাদের অর্থনীতি এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রাম হবে আঞ্চলিক হাব-এটি অনেক আগে থেকে শুনেছি, কিন্তু এখনো হয়নি সেটা।’

একাত্তর টিভির হেড অব বিজনেস নিউজের কাজী আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে এয়ারশিপমেন্টের মাধ্যমে ভিয়েতনামে পণ্য পাঠাতে হয়। সেখান থেকে তা ইউরোপ-আমেরিকায় যায়। অথচ এখান থেকে সরাসরি যাওয়ার কথা ছিলো। শিপিং ব্যবস্থা উন্নত না হলে আমাদের রপ্তানি আয় বাড়বে না।’ অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন দৈনিক ইত্তেফাকের বিশেষ প্রতিনিধি সাইদুল ইসলাম। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন দৈনিক ইত্তেফাকের কূটনৈতিক সম্পাদক মাঈনুল আলম।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের
লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের
দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চায় জনগণ : আমীর খসরু
দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চায় জনগণ : আমীর খসরু
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহারের কোটি টাকার গাড়িসহ আটক ২
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহারের কোটি টাকার গাড়িসহ আটক ২
বাংলাদেশের মানুষ ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে : মঈন খান
বাংলাদেশের মানুষ ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে : মঈন খান
বিস্ফোরক মামলায় বিএনপি নেতা এ্যানিসহ ৯ জন খালাস
বিস্ফোরক মামলায় বিএনপি নেতা এ্যানিসহ ৯ জন খালাস
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা