শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৬, বৃহস্পতিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দেশে চাকরি নেই, যুদ্ধের মাঝেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ইসরায়েলে ছুটছেন ভারতীয়রা!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দেশে চাকরি নেই, যুদ্ধের মাঝেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ইসরায়েলে ছুটছেন ভারতীয়রা!

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে যুদ্ধ করছে ইহুদিবাদী দেশ ইসরায়েল। এরই মধ্যে ১১৮তম দিনে পৌঁছেছে এই যুদ্ধ। যুদ্ধে ইসরায়েলের বর্বর আগ্রাসনের জবাবে পাল্টা হামলাও করছে গাজার প্রতিরোধ গোষ্ঠী হামাস।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের অভ্যন্তরে নজিরবিহীন হামলা চালায় হামাসের যোদ্ধারা। এর জবাবে সেদিন থেকেই গাজায় পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল, যা এখনো চলছে। এই হামলার পর ইসরায়েল প্রায় ৮০ হাজার ফিলিস্তিনি শ্রমিককে নিষিদ্ধ করেছে। এ কারণে দেশটিতে শ্রমিকসংকট দেখা দিয়েছে।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ইসরায়েল নির্মাণ খাতকে সম্প্রসারণের জন্য চীন, ভারত ও অন্যান্য দেশ থেকে ৭০ হাজার কর্মী নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। শুধু ভারত থেকেই প্রায় ১০ হাজার কর্মী নিয়োগ দেবে ইহুদিবাদী দেশটি।
এরই মধ্যে ভারতের উত্তর প্রদেশ ও হরিয়ানা ইসরায়েলে চাকরির আবেদন গ্রহণ করছে। হরিয়ানার রোহতক শহরের মহর্ষি দয়ানন্দ বিশ্ববিদ্যালয় সারা দেশ থেকে কয়েক হাজার আবেদনকারীর পরীক্ষার আয়োজন করছে। তবে এ বিষয়ে দিল্লিতে ইসরায়েল দূতাবাস কোনও মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে।

ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে আসা চাকরিপ্রার্থীদের একজন রঞ্জিত কুমার। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাস করেছেন। পেশায় শিক্ষক। কিন্তু তিনি চিত্রশিল্পী, স্টিল ফিক্সার, শ্রমিক, অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ টেকনিশিয়ান ও একজন জরিপকারী হিসেবে কাজ খুঁজে পেতে চান।

৩১ বছর বয়সী রঞ্জিত বলেন, দুটি ডিগ্রি থাকা সত্ত্বেও তিনি দিনে ৭০০ রুপির বেশি আয় করতে পারেন না। ডিজেল মেকানিক হিসেবে কাজ করার জন্য একটি সরকারি ‘বাণিজ্য পরীক্ষায়’ পাস করেছেন। এছাড়া ইসরায়েল আবাসন ও চিকিৎসার সুবিধাসহ প্রতি মাসে প্রায় ১ লাখ ৩৭ হাজার রুপি দিচ্ছে।

রঞ্জিত আরও বলেন, তার পরিবারের সদস্য সাতজন। তাদের সহযোগিতা করতে হবে। গত বছর তিনি পাসপোর্ট পেয়েছেন। তিনি ইসরায়েলে ইস্পাত ফিক্সার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী। 

তিনি বলেন, “দেশে কোনও নিরাপদ চাকরি নেই। পণ্যের দাম বাড়ছে। ৯ বছর আগে স্নাতক পাস করার পরও আর্থিকভাবে স্থিতিশীল হতে পারিনি আমি।”

রঞ্জিতের মতো সারিতে থাকা চাকরিপ্রার্থীরা ভারতে আনুষ্ঠানিক চুক্তি ও কোনও সুযোগ-সুবিধা ছাড়াই কাজ করেন। অনেকেরই কলেজ ডিগ্রি আছে, তবু তারা নিরাপদ চাকরির জন্য লড়াই করে যাচ্ছেন। তারা নির্মাণকাজের দিকে ঝুঁকছেন। মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করেন। দিনে আয় হয় ৭০০ রুপির মতো।

আয় বাড়ানোর জন্য অনেকে একাধিক কাজ করেন। কেউ কেউ নিজেদের এ পরিস্থিতির জন্য আর্থিক বিপর্যয়, ২০১৬ সালের মুদ্রা নিষেধাজ্ঞা ও করোনার সময়ের লকডাউনকে দায়ী করেছেন। আবার কেউ কেউ সরকারি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ করেছেন। অনেকের দাবি, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় অবৈধভাবে যাওয়ার জন্য এজেন্টদের অর্থ প্রদানের চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু এই অর্থ সংগ্রহ করা কঠিন হয়ে পড়েছে।

তারা বলছেন, এ সবই তাদের একটি নিরাপদ, আরও লাভজনক বিদেশি চাকরি খোঁজার জন্য প্ররোচিত করেছে। যুদ্ধক্ষেত্রে কাজ করার ঝুঁকির বিষয়টি তারা কিছু মনে করছেন না।

রঞ্জিতের মতো আরেকজন চাকরিপ্রার্থী সঞ্জয় ভার্মা। ২০১৪ সালে স্নাতক পাস করেছেন। কারিগরি ডিপ্লোমাও আছে। পুলিশ, আধা সামরিক বাহিনী, রেলওয়েসহ এক ডজনের বেশি সরকারি পরীক্ষায় অংশ নিতে নিতে ছয় বছর পার করেছেন। ২০১৭ সালে ইতালিতে একটি খামারের কাজে প্রতি মাসে ৯০০ ইউরো বেতনের চাকরি হয়েছিল। কিন্তু এ জন্য এজেন্টকে ১ লাখ ৪০ হাজার রুপি দিতে না পারায় তার ইতালিতে যাওয়া হয়নি।

আরেকজন চাকরিপ্রার্থী পারবত সিং চৌহান। তিনি বলেন, মুদ্রা নিষেধাজ্ঞা ও লকডাউনের ধাক্কায় তিনি অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে যান। ৩৫ বছর বয়সী চৌহান রাজস্থানে অ্যাম্বুলেন্সের চালক হিসেবে কাজ করেছিলেন। প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা কাজের জন্য মাসে আয় ছিল ৮ হাজার রুপি।

চৌহান বলেন, “অন্য অনেকের মতোই হাইস্কুল শেষে কাজের খোঁজে নেমে পড়ি। স্কুলে পড়ার সময় সংবাদপত্র বিক্রি শুরু করি। এতে মাসে ৩০০ রুপি আয় হতো। মায়ের মৃত্যুর পরপর কাপড়ের দোকানে কাজ নিই। আয় ভালো না হওয়ায় মুঠোফোন মেরামতের কোর্স করি। কিন্তু এতেও খুব একটি সুবিধা হয়নি। তবে ২০১৬ সাল পর্যন্ত পাঁচ থেকে সাত বছর তাঁর ভাগ্যের উন্নতি হয়েছে। নিজে অ্যাম্বুলেন্স চালাতেন। গ্রামে ছোট ছোট নির্মাণকাজ পরিচালনা করতেন। কিছু ট্যাক্সি কিনে ভাড়া দিতেন।”

তিনি বলেন, “কিন্তু লকডাউন আমাকে শেষ করে দিয়েছে। বন্ধক রাখার সামর্থ্য না থাকায় আমার গাড়ি বিক্রি করতে হয়েছে। এখন আবারও আমি অ্যাম্বুলেন্স চালাই। সরকারের ছোট ছোট নির্মাণকাজে ফিরে এসেছি।”

হরিয়ানার ৪০ বছর বয়সী টাইলস সেটার রাম। দুই দশক ধরে তিনি এই কাজ করছেন। জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় ও স্থবির মজুরির চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। তার মেয়ে বিজ্ঞানে স্নাতক করছেন। ছেলে চান চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হতে। এসব কারণে তিনি দুবাই, ইতালি ও কানাডায় চাকরির জন্য চেষ্টা করেছিলেন। তবে এজেন্টদের দাবি করা অতিরিক্ত ফি দিতে পারেননি তিনি, তাই যাওয়া হয়নি। বাসাভাড়া, সন্তানদের কোচিং ও খাবারের খরচ—সব মিলিয়ে লড়াই করে যাচ্ছেন রাম।

তিনি বলেন, “আমরা জানি, ইসরায়েলে যুদ্ধ চলছে। আমি মৃত্যুকে ভয় পাই না। এখানেও তো মরে যেতে পারি।”

২৮ বছর বয়সী হর্ষ জাত ২০১৮ সালে মানবিক বিভাগে থেকে ডিগ্রি অর্জন করেছেন। শুরুতে তিনি একটি গাড়ির কারখানায় মেকানিক হিসেবে কাজ করেছিলেন। পরে তিনি পুলিশের গাড়িচালক হিসেবে দুই বছর কাটিয়েছেন। এরপর গুরগাঁওয়ে পাব বাউন্সার হিসেবে কাজ করেছিলেন। এতে মাসে আয় হতো ৪০ হাজার রুপি। তিনি বলেন, “এসব কাজে কোনও নিরাপত্তা নেই। দুই বছর পরই চাকরি থেকে ছাঁটাই করে দেয়।”

হর্ষ জাত বলেন, “আমি বিদেশে যেতে চাই। ভালো বেতনের চাকরি পেতে চাই। কারণ, যখন আমার সন্তান হবে, তখন সে আমাকে জিজ্ঞাসা করবে, আমাদের প্রতিবেশীর এসইউভি গাড়ি আছে, আমাদের কেন নেই? যুদ্ধের কারণে আমি ভীত নই।” সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
বিশ্বের প্রথম রোবট ফুটবল ম্যাচ: এআই প্রযুক্তির নতুন ইতিহাস চীনে
বিশ্বের প্রথম রোবট ফুটবল ম্যাচ: এআই প্রযুক্তির নতুন ইতিহাস চীনে
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
আত্মহত্যাপ্রবণ নারীদের ফাঁদে ফেলে হত্যা, দোষীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
আত্মহত্যাপ্রবণ নারীদের ফাঁদে ফেলে হত্যা, দোষীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সমুদ্রের নিচে তিমির সামাজিক বন্ধনের ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত
সমুদ্রের নিচে তিমির সামাজিক বন্ধনের ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত
সর্বশেষ খবর
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ
চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে
বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা
ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই
সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ
আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা
দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ
মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি
গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র
পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ