শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৮, বৃহস্পতিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে শেখ হাসিনার ভূমিকা সর্বমহলে প্রশংসিত

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে শেখ হাসিনার ভূমিকা সর্বমহলে প্রশংসিত

রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূমিকা প্রশংসিত হচ্ছে সর্বত্র। এবার সংকট তৈরির পর এর স্থায়ী সমাধানে বিশ্বব্যাপী বাস্তবমুখী ভূমিকা নিয়েছেন তিনি নিজেই। এ ব্যাপারে জাতিসংঘকে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। একইসঙ্গে মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে সহিংসতার মুখে জীবন বাঁচাতে দেশ ছেড়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের দিয়েছেন আশ্রয়। মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক মহলের চাপ সৃষ্টির মাধ্যমে রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানে নিয়েছেন চতুর্মুখী পদক্ষেপ। প্রধানমন্ত্রীর এসব উদ্যোগ বিশ্ব গণমাধ্যমেও প্রশংসিত হচ্ছে। নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফজাই রোহিঙ্গা ইস্যু তুলে ধরে বাংলাদেশের কাছ থেকে পাকিস্তানকে শিক্ষা নিতে বলেছেন। 

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুটি একইসঙ্গে ভৌগলিক সার্বভৌমত্বের সঙ্গে সম্পর্কিত, অন্যদিকে মানবিকও। মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর নির্বিচার হামলা ও নির্যাতনে গত ২ আগস্টের পর অন্তত ৯৫ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে। আইওএম’র তথ্যমতে এ সংখ্যা ১ লাখ ২৬ হাজারের ওপরে। এছাড়া সীমান্তে অপেক্ষা করছে আরও লক্ষাধিক রোহিঙ্গা। গত বছরও মিয়ানমারে সহিংসতার সময় বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে আনুমানিক ৮৭ হাজার রোহিঙ্গা। সেখানে তাদের হত্যা করা হচ্ছে, ধর্ষণ করা হচ্ছে, বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। তারা প্রাণ বাঁচাতে নিজ দেশ ছেড়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এদের নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেছেন। আবার শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতিতে তাদেরকে নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে দীর্ঘদিনের সমস্যাটির স্থায়ী সমাধানে আন্তর্জাতিক মহলে কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রেখেছেন। এজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনাও দিয়েছেন। 

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এবার চতুর্মুখী কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এরমধ্যে আছে সরাসরি মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক পর্যায়ে কূটনৈতিক আলোচনা। এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রের সহায়তা পেতে কূটনৈতিক উদ্যোগ। জাতিসংঘ, ইইউ, ওআইসি, আসিয়ানসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে বহুপাক্ষিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা। ঢাকাস্থ সকল কূটনৈতিক মিশন ও আন্তর্জাতিক সংস্থাকে নিয়মিত ব্রিফিং প্রদান। বিদেশে বাংলাদেশ মিশনে নিয়মিত ব্রিফিং নোট পাঠানো। এছাড়া বিবিসি, সিএনএস, আল জাজিরা, গার্ডিয়ানসহ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোতে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ। 

এদিকে রোহিঙ্গাদের ত্রাণ সহায়তা দিতে আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় এসেছেন তুরস্কের ফার্স্ট লেডি এমিনি এরদোয়ান। এর আগে গত শুক্রবার রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ান। তিনি একে গণহত্যা বলেও উল্লেখ করেন। এর আগের দিন তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদকে ফোন করে রোহিঙ্গাদের আশ্রয়ের ব্যাপারে বাংলাদেশকে সহায়তার অঙ্গীকার করেন। এ ছাড়া তিনি মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চিকেও হুঁশিয়ার করেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে একটা মুসলিম দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যে দায়িত্ব পালন করার কথা শেখ হাসিনা তাই করছেন। দুঃসময়ে আর্তমানবতার ডাকে সাড়া দিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দিকে। তাদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেছেন, নিরীহ জনগোষ্ঠীর ওপর বর্বর হামলা বন্ধ করতে বিশ্ব জনমতও তৈরির প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। 

এ ব্যাপারে নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নিজ দেশ মিয়ানমারে হত্যা, নির্যাতনের শিকার হয়ে রোহিঙ্গারা এখন বাংলাদেশে স্রোতের মতো ঢুকছে। এত মানুষের বাসস্থান, ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করা আমাদের জন্য দুস্কর। এছাড়া এতে নানা ধরণের ঝুঁকি রয়েছে। অর্থনৈতিক ঝুঁকি, সামাজিক নিরাপত্তার ঝুঁকি, অপরাধ বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এখানে মানবিক দিকটিও গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী তাদেরকে আশ্রয় দেওয়ায় বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিই শুধু উজ্জ্বল হয়নি, হাজারো নিরীহ মানুষ প্রাণে বেঁচেছে। বিশ্বের অনেক দেশ ও সংস্থা বাংলাদেশের এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছে। ইতোমধ্যে কিছু দেশ এক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহযোগিতার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।

তিনি বলেন, বিষয়টা সমাধানে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও প্রভাবশালী দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে। রোহিঙ্গাদের কারণে যাতে দুই দেশের সম্পর্কে অবনতি না হয়, তাই মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বজায় রেখেই বিষয়টা সমাধানের চেষ্টা করছে। এগুলো প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতা। ইতোমধ্যে আমেরিকা রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিবৃতি দিয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমার সফর করেছেন। মিয়ানমারের অন্যতম সমর্থক চীনও তাদের সুর নমণীয় করেছে। আন্তর্জাতিক চাপ বাড়লে মিয়ানমারও নমণীয় হবে। আগে মিয়ানমার রোহিঙ্গা ইস্যুতে কারও সঙ্গে আলোচনায়ই রাজি ছিল না। এখন তারা আলোচনায় রাজি হচ্ছে। এজন্য কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোতে সঠিক তথ্য তুলে ধরার ব্যবস্থা করতে হবে। একইসঙ্গে যতদিন রোহিঙ্গাদের তাদের দেশে প্রত্যাবাসন করা না যায় ততদিন কীভাবে নিরাপত্তার ঝুঁকিগুলো কমানো যায় সেই কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।

অপরদিকে নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার বলেন, ৪০ বছর ধরে রোহিঙ্গারা আমাদের ওপর বোঝা হয়ে আছে। তারা আমাদের নিরাপত্তার জন্য বিষফোড়া। হত্যা, নির্যাতনের মুখে তারা বছর বছর বাংলাদেশে পাড়ি দিচ্ছে। সর্বশেষ সহিংসতার ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী সংকট সমাধানে ভারসাম্যপূর্ণ যে উদ্যোগ নিয়েছেন তা প্রশংসণীয়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনকে নানা কৌশলে বোঝানোর চেষ্টা করছেন। একদিকে সীমান্তে বিজিবি রোহিঙ্গাদের বাধা দিয়ে আন্তর্জাতিক মহলকে বার্তা দিচ্ছে ‘রোহিঙ্গারা আমাদের জন্য বোঝা। তাদেরকে নিজ দেশে জায়গা করে দেওয়া হোক।’ অন্যদিকে যারা ঢুকছে তাদেরকে আশ্রয় দিয়ে মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হচ্ছে। এতে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হচ্ছে। ইন্দোনেশিয়া, তুরস্কসহ বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে। তারা সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। সরকার যেভাবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিষয়টা তুলে ধরছে তাতে ভবিষ্যতে আরও অনেকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবে।

তবে এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তার বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে বলে মনে করেন সাবেক এ সেনা কর্মকর্তা। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে ’৭১ এর পর থেকেই দেশি-বিদেশি একটা চক্র সক্রিয়। তারা চাইবে রোহিঙ্গা ইস্যুটিকে জিইয়ে রাখতে। বিষয়টা মাথায় রাখতে হবে। সাহায্যের ছদ্মবেশে কেউ যাতে সন্ত্রাসে মদদ দিতে না পারে সেদিকে নজর রাখতে হবে। তিনি বলেন, ক্ষমতাধর অনেক রাষ্ট্র এখনো রোহিঙ্গা ইস্যুতে মুখ খুলছে না। এখানে ভূরাজনৈতিক স্বার্থ জড়িত। তবে বিষয়টা বেশি করে আন্তর্জাতিক ফোরামে আলোচনার ব্যবস্থা করতে পারলে অনেকেই কথা বলতে বাধ্য হবে।

এদিকে তিন দশকের বেশি সময় ধরে প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশের আশ্রয় ও মানবিক সহায়তা প্রদানের বিষয়টি ভূয়সী প্রশংসা কুড়িয়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সকল সদস্য আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে। বর্তমানেও বিশ্ব গণমাধ্যমে উঠে আসছে বাংলাদেশের মহানুভবতার দৃষ্টান্ত। সাধুবাদ জানাচ্ছে বিশ্ব নেতৃত্ব। রোহিঙ্গা নিধনকে গণহত্যা বলে দাবি করে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিচেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছেন, যেসব দেশ গণতন্ত্রের দুয়া তুলে এ গণহত্যা দেখেও দেখছে না তারাও মিয়ানমারের এ গণহত্যায় ইন্ধন দিচ্ছে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ায় তিনি বাংলাদেশের প্রশংসা করেন এবং প্রয়োজনে তুরস্ক বাংলাদেশে ত্রাণ সহায়তা পাঠাবে বলে জানান।

মিয়ানমারে সহিংসতার মধ্যে সম্প্রতি রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে দেশটির সরকারের সঙ্গে আলোচনার পর ঢাকায় আসেন ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেনটো মারসুদি। তিনি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ায় বাংলাদেশের প্রশংসা করে বলেন, ‘‘আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও বলেছি, আমরা বাংলাদেশের পাশে থাকব। তবে আমাদের সংকট সমাধানের উপায় খুঁজতে হবে। রোহিঙ্গাদের উপর এই অমানবিক নির্যাতনের অবসান হতে হবে।''

এদিকে মিয়ানমারে দমন-পীড়নের মুখে যে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে আসছে, কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালিতে বনবিভাগের ৫০ একর জমিতে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করেছে জেলা প্রশাসন। কয়েকদিনে উখিয়ার কুতুপালং থেকে থাইংখালী পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে পাহাড়ে পাহাড়ে গড়ে বাঁশ আর পলিথিনের অসংখ্য ঝুপড়ি গড়ে তুলেছে রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের নতুন বসতি দেখা গেছে টেকনাফ সীমান্তবর্তী হোয়াইক্যং ইউনিয়নসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকাতেও।

ডয়চে ভেলে এক প্রতিবেদনে বলেছে, মিয়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গারা হত্যা, ধর্ষণ, সহিংসতার শিকার হচ্ছেন। পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে তাদের সাত শতাধিক বাড়ি। রোহিঙ্গারা আশ্রয়ের জন্য বাংলাদেশে ছুটে আসছেন। বাংলাদেশ তাদেরকে আশ্রয় দিয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের বিষয়টি আরো জোরালোভাবে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক ফোরামে তুলে ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বাংলাদেশে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে এক সপ্তাহের মধ্যে দু'বার ডেকে পাঠানো হয়েছে। রোহিঙ্গাদের প্রবেশে বিজিবি কড়াকড়ি আরোপ করলেও, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের প্রতি মানবিক আচরণের নির্দেশ দিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন রাষ্ট্রদূত
ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন রাষ্ট্রদূত
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
৮৩ আসনের সীমানা পরিবর্তনে আবেদন পড়েছে ১৭৬০টি
৮৩ আসনের সীমানা পরিবর্তনে আবেদন পড়েছে ১৭৬০টি
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ অক্টোবরে শেষের আশা প্রসিকিউশনের
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ অক্টোবরে শেষের আশা প্রসিকিউশনের
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
সর্বশেষ খবর
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?
ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত
বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’
জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ
এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক
এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার
১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর
টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ
আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?
ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড
স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত
রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী
পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাখালীর ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন
মহাখালীর ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া
নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা