শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৮, বৃহস্পতিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে শেখ হাসিনার ভূমিকা সর্বমহলে প্রশংসিত

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে শেখ হাসিনার ভূমিকা সর্বমহলে প্রশংসিত

রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূমিকা প্রশংসিত হচ্ছে সর্বত্র। এবার সংকট তৈরির পর এর স্থায়ী সমাধানে বিশ্বব্যাপী বাস্তবমুখী ভূমিকা নিয়েছেন তিনি নিজেই। এ ব্যাপারে জাতিসংঘকে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। একইসঙ্গে মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে সহিংসতার মুখে জীবন বাঁচাতে দেশ ছেড়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের দিয়েছেন আশ্রয়। মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক মহলের চাপ সৃষ্টির মাধ্যমে রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানে নিয়েছেন চতুর্মুখী পদক্ষেপ। প্রধানমন্ত্রীর এসব উদ্যোগ বিশ্ব গণমাধ্যমেও প্রশংসিত হচ্ছে। নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফজাই রোহিঙ্গা ইস্যু তুলে ধরে বাংলাদেশের কাছ থেকে পাকিস্তানকে শিক্ষা নিতে বলেছেন। 

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুটি একইসঙ্গে ভৌগলিক সার্বভৌমত্বের সঙ্গে সম্পর্কিত, অন্যদিকে মানবিকও। মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর নির্বিচার হামলা ও নির্যাতনে গত ২ আগস্টের পর অন্তত ৯৫ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে। আইওএম’র তথ্যমতে এ সংখ্যা ১ লাখ ২৬ হাজারের ওপরে। এছাড়া সীমান্তে অপেক্ষা করছে আরও লক্ষাধিক রোহিঙ্গা। গত বছরও মিয়ানমারে সহিংসতার সময় বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে আনুমানিক ৮৭ হাজার রোহিঙ্গা। সেখানে তাদের হত্যা করা হচ্ছে, ধর্ষণ করা হচ্ছে, বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। তারা প্রাণ বাঁচাতে নিজ দেশ ছেড়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এদের নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেছেন। আবার শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতিতে তাদেরকে নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে দীর্ঘদিনের সমস্যাটির স্থায়ী সমাধানে আন্তর্জাতিক মহলে কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রেখেছেন। এজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনাও দিয়েছেন। 

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এবার চতুর্মুখী কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এরমধ্যে আছে সরাসরি মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক পর্যায়ে কূটনৈতিক আলোচনা। এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রের সহায়তা পেতে কূটনৈতিক উদ্যোগ। জাতিসংঘ, ইইউ, ওআইসি, আসিয়ানসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে বহুপাক্ষিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা। ঢাকাস্থ সকল কূটনৈতিক মিশন ও আন্তর্জাতিক সংস্থাকে নিয়মিত ব্রিফিং প্রদান। বিদেশে বাংলাদেশ মিশনে নিয়মিত ব্রিফিং নোট পাঠানো। এছাড়া বিবিসি, সিএনএস, আল জাজিরা, গার্ডিয়ানসহ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোতে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ। 

এদিকে রোহিঙ্গাদের ত্রাণ সহায়তা দিতে আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় এসেছেন তুরস্কের ফার্স্ট লেডি এমিনি এরদোয়ান। এর আগে গত শুক্রবার রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ান। তিনি একে গণহত্যা বলেও উল্লেখ করেন। এর আগের দিন তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদকে ফোন করে রোহিঙ্গাদের আশ্রয়ের ব্যাপারে বাংলাদেশকে সহায়তার অঙ্গীকার করেন। এ ছাড়া তিনি মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চিকেও হুঁশিয়ার করেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে একটা মুসলিম দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যে দায়িত্ব পালন করার কথা শেখ হাসিনা তাই করছেন। দুঃসময়ে আর্তমানবতার ডাকে সাড়া দিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দিকে। তাদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেছেন, নিরীহ জনগোষ্ঠীর ওপর বর্বর হামলা বন্ধ করতে বিশ্ব জনমতও তৈরির প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। 

এ ব্যাপারে নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নিজ দেশ মিয়ানমারে হত্যা, নির্যাতনের শিকার হয়ে রোহিঙ্গারা এখন বাংলাদেশে স্রোতের মতো ঢুকছে। এত মানুষের বাসস্থান, ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করা আমাদের জন্য দুস্কর। এছাড়া এতে নানা ধরণের ঝুঁকি রয়েছে। অর্থনৈতিক ঝুঁকি, সামাজিক নিরাপত্তার ঝুঁকি, অপরাধ বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এখানে মানবিক দিকটিও গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী তাদেরকে আশ্রয় দেওয়ায় বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিই শুধু উজ্জ্বল হয়নি, হাজারো নিরীহ মানুষ প্রাণে বেঁচেছে। বিশ্বের অনেক দেশ ও সংস্থা বাংলাদেশের এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছে। ইতোমধ্যে কিছু দেশ এক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহযোগিতার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।

তিনি বলেন, বিষয়টা সমাধানে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও প্রভাবশালী দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে। রোহিঙ্গাদের কারণে যাতে দুই দেশের সম্পর্কে অবনতি না হয়, তাই মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বজায় রেখেই বিষয়টা সমাধানের চেষ্টা করছে। এগুলো প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতা। ইতোমধ্যে আমেরিকা রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিবৃতি দিয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমার সফর করেছেন। মিয়ানমারের অন্যতম সমর্থক চীনও তাদের সুর নমণীয় করেছে। আন্তর্জাতিক চাপ বাড়লে মিয়ানমারও নমণীয় হবে। আগে মিয়ানমার রোহিঙ্গা ইস্যুতে কারও সঙ্গে আলোচনায়ই রাজি ছিল না। এখন তারা আলোচনায় রাজি হচ্ছে। এজন্য কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোতে সঠিক তথ্য তুলে ধরার ব্যবস্থা করতে হবে। একইসঙ্গে যতদিন রোহিঙ্গাদের তাদের দেশে প্রত্যাবাসন করা না যায় ততদিন কীভাবে নিরাপত্তার ঝুঁকিগুলো কমানো যায় সেই কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।

অপরদিকে নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার বলেন, ৪০ বছর ধরে রোহিঙ্গারা আমাদের ওপর বোঝা হয়ে আছে। তারা আমাদের নিরাপত্তার জন্য বিষফোড়া। হত্যা, নির্যাতনের মুখে তারা বছর বছর বাংলাদেশে পাড়ি দিচ্ছে। সর্বশেষ সহিংসতার ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী সংকট সমাধানে ভারসাম্যপূর্ণ যে উদ্যোগ নিয়েছেন তা প্রশংসণীয়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনকে নানা কৌশলে বোঝানোর চেষ্টা করছেন। একদিকে সীমান্তে বিজিবি রোহিঙ্গাদের বাধা দিয়ে আন্তর্জাতিক মহলকে বার্তা দিচ্ছে ‘রোহিঙ্গারা আমাদের জন্য বোঝা। তাদেরকে নিজ দেশে জায়গা করে দেওয়া হোক।’ অন্যদিকে যারা ঢুকছে তাদেরকে আশ্রয় দিয়ে মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হচ্ছে। এতে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হচ্ছে। ইন্দোনেশিয়া, তুরস্কসহ বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে। তারা সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। সরকার যেভাবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিষয়টা তুলে ধরছে তাতে ভবিষ্যতে আরও অনেকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবে।

তবে এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তার বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে বলে মনে করেন সাবেক এ সেনা কর্মকর্তা। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে ’৭১ এর পর থেকেই দেশি-বিদেশি একটা চক্র সক্রিয়। তারা চাইবে রোহিঙ্গা ইস্যুটিকে জিইয়ে রাখতে। বিষয়টা মাথায় রাখতে হবে। সাহায্যের ছদ্মবেশে কেউ যাতে সন্ত্রাসে মদদ দিতে না পারে সেদিকে নজর রাখতে হবে। তিনি বলেন, ক্ষমতাধর অনেক রাষ্ট্র এখনো রোহিঙ্গা ইস্যুতে মুখ খুলছে না। এখানে ভূরাজনৈতিক স্বার্থ জড়িত। তবে বিষয়টা বেশি করে আন্তর্জাতিক ফোরামে আলোচনার ব্যবস্থা করতে পারলে অনেকেই কথা বলতে বাধ্য হবে।

এদিকে তিন দশকের বেশি সময় ধরে প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশের আশ্রয় ও মানবিক সহায়তা প্রদানের বিষয়টি ভূয়সী প্রশংসা কুড়িয়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সকল সদস্য আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে। বর্তমানেও বিশ্ব গণমাধ্যমে উঠে আসছে বাংলাদেশের মহানুভবতার দৃষ্টান্ত। সাধুবাদ জানাচ্ছে বিশ্ব নেতৃত্ব। রোহিঙ্গা নিধনকে গণহত্যা বলে দাবি করে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিচেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছেন, যেসব দেশ গণতন্ত্রের দুয়া তুলে এ গণহত্যা দেখেও দেখছে না তারাও মিয়ানমারের এ গণহত্যায় ইন্ধন দিচ্ছে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ায় তিনি বাংলাদেশের প্রশংসা করেন এবং প্রয়োজনে তুরস্ক বাংলাদেশে ত্রাণ সহায়তা পাঠাবে বলে জানান।

মিয়ানমারে সহিংসতার মধ্যে সম্প্রতি রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে দেশটির সরকারের সঙ্গে আলোচনার পর ঢাকায় আসেন ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেনটো মারসুদি। তিনি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ায় বাংলাদেশের প্রশংসা করে বলেন, ‘‘আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও বলেছি, আমরা বাংলাদেশের পাশে থাকব। তবে আমাদের সংকট সমাধানের উপায় খুঁজতে হবে। রোহিঙ্গাদের উপর এই অমানবিক নির্যাতনের অবসান হতে হবে।''

এদিকে মিয়ানমারে দমন-পীড়নের মুখে যে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে আসছে, কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালিতে বনবিভাগের ৫০ একর জমিতে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করেছে জেলা প্রশাসন। কয়েকদিনে উখিয়ার কুতুপালং থেকে থাইংখালী পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে পাহাড়ে পাহাড়ে গড়ে বাঁশ আর পলিথিনের অসংখ্য ঝুপড়ি গড়ে তুলেছে রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের নতুন বসতি দেখা গেছে টেকনাফ সীমান্তবর্তী হোয়াইক্যং ইউনিয়নসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকাতেও।

ডয়চে ভেলে এক প্রতিবেদনে বলেছে, মিয়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গারা হত্যা, ধর্ষণ, সহিংসতার শিকার হচ্ছেন। পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে তাদের সাত শতাধিক বাড়ি। রোহিঙ্গারা আশ্রয়ের জন্য বাংলাদেশে ছুটে আসছেন। বাংলাদেশ তাদেরকে আশ্রয় দিয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের বিষয়টি আরো জোরালোভাবে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক ফোরামে তুলে ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বাংলাদেশে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে এক সপ্তাহের মধ্যে দু'বার ডেকে পাঠানো হয়েছে। রোহিঙ্গাদের প্রবেশে বিজিবি কড়াকড়ি আরোপ করলেও, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের প্রতি মানবিক আচরণের নির্দেশ দিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি
ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
সর্বশেষ খবর
৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি
ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস
গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২
হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা