শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০২, রবিবার, ২২ আগস্ট, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

চাকরিজীবী না হয়ে যে কারণে উদ্যোক্তা হতে চাইছেন তরুণরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চাকরিজীবী না হয়ে যে কারণে উদ্যোক্তা হতে চাইছেন তরুণরা

শাম্মি রহমান একসময় সরকারি চাকরি করবেন বলে স্বপ্ন দেখতেন। কিন্তু তা হয়ে ওঠেনি। তিনি পেশা জীবনের শুরু করেন একটি আন্তর্জাতিক প্রসাধনী উৎপাদনকারী কোম্পানিতে। এরপর যোগ দেন দেশের অন্যতম প্রধান একটি মোবাইল ফোন কোম্পানিতে। কিন্তু সম্প্রতি তিনি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাজে ইস্তফা দিয়ে ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

এর কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলছিলেন, ‘আমার মাথার মধ্যে ছিল যে বেসরকারি চাকরিতে একটা সুন্দর পরিবেশ পাব। এখানে কাজ পাওয়া যায়, বেতনও ভারো কিন্তু কাজ করতে গিয়ে দেখি, যেখানে আমার কাজ আট ঘণ্টা সেখানে আমাকে অনেক বাড়তি সময় কাজ করতে হচ্ছে, বেতন ঠিকমতো দিচ্ছে না, সরকারি যে ছুটিগুলো আছে সেসব দিনেও কাজ করিয়ে নেওয়া হয়।’

তিনি আক্ষেপ করে বলছিলেন, ‘তারা সবসময় তাদেরটাই দেখে। তাদের যখন দরকার হবে না তখন আর কাজ থাকবে না। কিন্তু যখন কাজের ক্ষেত্রে আমার প্রতি তাদের যেসব কমিটমেন্ট ছিল সেনিয়ে প্রশ্ন তুলব তখন আর সেটা তাদের ভালো লাগে না।’

চাকরিজীবীদের কাজের পরিস্থিতি

২০১৮ সালে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর করা শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশে ৬০ শতাংশ চাকরিজীবী কাজ করেন ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন ১৪ শতাংশ। যদিও সরকারি চাকরির জন্য বছরের পর বছর সময় পার করছেন তরুণ প্রজন্মের অনেকে তবে সরকারি কাজে যুক্ত রয়েছেন মাত্র ৩ দশমিকের মতো চাকরিজীবী। পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে বাংলাদেশে বছরে প্রায় ২৫ লাখ তরুণ প্রতি বছর নতুন করে শ্রমবাজারে প্রবেশ করেন।

ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মানব সম্পদ বিভাগের প্রধান নির্বাহী অজেয় রোহিতাশ্ব আল্ কাযী বলছেন, তরুণ প্রজন্মের বেসরকারি চাকরীতে আগ্রহ অনেকটাই কমে গেছে।

তিনি বলছেন, ‘সরকারি-বেসরকারি চাকরির বিষয়টা ছিল এরকম যে, বেসরকারিতে টাকা পাওয়া যাবে, কিছু ক্ষেত্রে সম্মানও পাওয়া যাবে কিন্তু নিশ্চয়তা পাওয়া যাবে না। গত ১০ বছরে তা উল্টে গেছে। সরকারি খাতে নিশ্চয়তাসহ যেভাবে বছর বছর বেতন বেড়েছে, বেসরকারি খাতে তা হয়নি।’

‘কিছুদিন আগেও নতুন গ্রাজুয়েটরা কর্পোরেট জবে আগ্রহী ছিল। এখন যখন দুটিরই বেতন সমান হয়ে যাচ্ছে তখন বেসরকারি চাকরি আর আকর্ষণ করছে না কিন্তু সরকারি চাকরি আছে কয়টা?’

তাই অন্যকিছুতে তাদের ঝুঁকতেই হবে বলে মনে করছেন কাযী।

যেসব কাজে ঝুঁকছেন তরুণরা

বৈশ্বিক মহামারির কারণে সারা বিশ্বব্যাপী মানুষের পেশার ওপর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। কিন্তু একই সাথে নতুন ধরনের কাজও তৈরি হচ্ছে।

ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে ২০২০ সালে ই-কমার্সে ব্যাপকভাবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। গত বছর ই-কমার্স খাতে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। গত বছর সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির সময় ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেন ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছিল। তাদের মতে বাংলাদেশে ই-কমার্সের প্রবৃদ্ধি হচ্ছিল কয়েক বছর ধরেই। মহামারির কারণে এর যে উর্ধ্বমুখী প্রবৃদ্ধি শুরু হয়েছে সেই ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে।

অজেয় রোহিতাশ্ব আল্ কাযী বলছেন, ‘এমন কোনো জিনিস নেই যা আপনি অনলাইনে বা ফেসবুকে কিনতে পারবেন না। নতুন পাস করা ছেলেমেয়েরা যারা চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন, প্যান্ডেমিকের কারণে পড়াশোনা বন্ধ হয়ে রয়েছে এমন ছেলেমেয়েরা, এমনকি যারা নানা পেশায় যুক্ত ছিলেন কিন্তু কাজ হারিয়েছেন বা বেতন কমে গেছে তারাও ই-কমার্সে যুক্ত হয়েছেন। তারা অসংখ্য তরুণকে চাকরিও দিয়েছেন।’

পড়াশোনা বন্ধ হয়ে রয়েছে এমন অনেক তরুণ এখন গ্রামে ফিরে কৃষি কাজ করছেন, খামার তৈরি করেছেন, নানা ধরনের ক্ষুদ্র শিল্পের সাথে যুক্ত হচ্ছেন।

তরুণ প্রজন্মের অনেকেই দেশের বাইরে কাজে চলে যাচ্ছেন। আর উদ্যোক্তা হয়ে ওঠা তরুণরা কখনো আর চাকরি করবেন কি না, সে নিয়ে সন্দেহ পোষণ করছেন আল কাযী।

জামালপুরের বাসিন্দা রকিবুল হাসান খান ঢাকার একটি নামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে পড়াশোনা করেছেন। কিন্তু তিনি কোনো ধরনের চাকরির চেষ্টাই করেননি। জামালপুরের হাতের কাজের শিল্প মাধ্যমকে বেছে নিয়ে নিজের ব্যবসা দাঁড় করিয়েছেন।

তিনি বলছেন, ‘আমার অনেক অফার ছিল। আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় একটা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। অনেকগুলো ফার্মে কনসালটেন্সি করেন। আমাকে বারবার কাজের অফার দিয়েছেন। কিন্তু আমার চাকরি করার ইচ্ছা হয়নি।’

জামালপুরে হাতের কাজের নকশার কারখানা তার। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সেই নকশা ক্রয় করে, সেই নকশা অনুযায়ী পণ্য তৈরি করে বিক্রি করে। রকিবুল হাসান খান বলেন, "আমি আমার নিজের বস। আমি নিজেই আমার জীবনের নিয়ন্ত্রণ করি। আয় ইনশাআল্লাহ ভালো, আবার আমি অনেকগুলো মানুষের কর্মসংস্থান করতে পেরেছি, এটা আমার খুব ভালো লাগে।’

অর্থনীতি যেদিকে তরুণদের নিচ্ছে

অর্থনীতি তার প্রয়োজনে যেসব পেশার জন্ম দিচ্ছে সেদিকেই তরুণ প্রজন্ম ঝুঁকছে বলে মনে করেন বাংলাদেশে উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ। তিনি বলছেন, ‘অর্থনীতির প্রবণতা যেরকম, কর্মসংস্থান কিন্তু সেইরকম হবে। একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আমি এই চাকরি করব বলে সিদ্ধান্ত নিলাম বিষয়টা তেমন নয়। প্রযুক্তিগত পরিবর্তন, নতুন সেক্টর, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সাথে সাথে কাজের জন্য নতুন এভেন্যু তৈরি হবে। ধরুন প্যান্ডেমিকের কারণে নতুন কাজ তৈরি হচ্ছে এবং তরুণ প্রজন্ম সেটার দিকেই যাবে।’

তিনি মনে করেন অর্থনীতিতে পেশার প্রভাব ও পেশার উপরে অর্থনীতির প্রভাব দুটোই ঘটে থাকে যা একটি চক্রে মতো।

তিনি মনে করেন, ‘প্রথাগত খাতগুলোতে যথেষ্ট চাকরি নেই। তাই মুখস্থবিদ্যায় পরীক্ষার ফলে সবচেয়ে উঁচু সারিতে না হলেও যারা কাজ জানে, স্মার্ট তাদের যেখানে কাজ হচ্ছে সেই সুযোগটা তারা নিচ্ছেন। আর তাছাড়া বেশ কিছুদিন যাবৎ বাংলাদেশে আইটি, নানা ধরনের প্রযুক্তি, ডিজিটালাইজেশনের সাথে যুক্ত অনেক বিষয়ে তরুণরা পড়াশোনা করেছে। তারা তাদের জন্য তৈরি নতুন কাজগুলোই নেবে।"

দক্ষতা যেভাবে কাজকে নিয়ন্ত্রণ করে

চাকুরিদাতারা এখন যেসব দক্ষতা চাচ্ছেন বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় তরুণরা তা অর্জন করতে পারেন না, বলছিলেন বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশীপ সেন্টারের প্রধান ইজাজ আহমেদ।

তিনি বলছেন, বাংলাদেশে প্রতি বছর পাশের সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু একজন তরুণ কোন পেশায় যাবেন তা অনেকটাই তার যে দক্ষতা আছে তার উপরে নির্ভর করে।

বাংলাদেশে সেটা হচ্ছে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, "চাকুরিদাতারা চাচ্ছেন সৃষ্টিশীল চিন্তা, সমস্যা সমাধান করা ও যোগাযোগের দক্ষতা। যা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা দিচ্ছে না। প্যান্ডেমিকের সময় স্কিলের ধরনও বদলে গেছে। চাকুরিদাতারা এখন প্রযুক্তিগত দক্ষতা চায়। যেমন কিভাবে ভার্চুয়ালি কাজ করবেন সেটা খুব জরুরি। এখন আমাদের জন্য যেটা জরুরি তা হল শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে এমপ্লয়মেন্টের যোগাযোগ তৈরি করা।"

বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক, বিআইজিডি এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে করা এক জরিপে দেখা গেছে বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের মধ্যে কম্পিউটার ও ইংরেজি ভাষায় আত্মবিশ্বাসী মাত্র ১৬ শতাংশ।

১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী চার হাজারেরও বেশি তরুণ-তরুণীর ওপর এ জরিপ পরিচালনা করা হয়।

ইজাজ আহমেদ বলছেন, ‌‘আমাদের সমাজে শিক্ষার সুযোগে একদম সমতা নেই। যেটা প্রকটভাবে ফুটে উঠেছে করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর পর থেকে। বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইন্টারনেট কানেক্টিভিটির অভাবের কারণে ছেলেমেয়েরা পড়ালেখায় পিছিয়ে পড়েছে।’

তিনি মনে করেন, যত বেশি শিক্ষা তত বেশি বেকারত্ব দেখা যাচ্ছে।

‘বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজগুলো ডিগ্রি দিয়ে যাচ্ছে কিন্তু এই ডিগ্রি দিয়ে ছেলেমেয়েরা কি করবে, সেই হিসাবটা আমরা করছি না। বাংলাদেশে যেহেতু চাকরির বাজার খুব ছোট, তাই এখন দরকার উদ্যোক্তা গড়ে তোলার প্রশিক্ষণ দেওয়া। এক্ষেত্রে অর্থের যোগানটা একটি সমস্যা। সেই জায়গাটা সমাধান করতে হবে।’

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন
ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২৩২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২৩২
‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’
‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’
রোহিঙ্গাদের জন্য টেকসই সংহতি ও বর্ধিত আর্থিক সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
রোহিঙ্গাদের জন্য টেকসই সংহতি ও বর্ধিত আর্থিক সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
কোরবানির জন্য দেশে পর্যাপ্ত পশু রয়েছে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির জন্য দেশে পর্যাপ্ত পশু রয়েছে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
‌‘পুশ ইন’ বন্ধে দিল্লিকে আবারও চিঠি দেবে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
‌‘পুশ ইন’ বন্ধে দিল্লিকে আবারও চিঠি দেবে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
৪৪তম বিসিএসের নন-ক্যাডার পদে পছন্দক্রম স্থগিত
৪৪তম বিসিএসের নন-ক্যাডার পদে পছন্দক্রম স্থগিত
সাবেক এমপি শাহিন চাকলাদার ও মাসুদ উদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি শাহিন চাকলাদার ও মাসুদ উদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পার্শ্ববর্তী দেশের গরু প্রয়োজন নেই : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
পার্শ্ববর্তী দেশের গরু প্রয়োজন নেই : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক এমপি তাজুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক এমপি তাজুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি বকুলের দুই বাড়ি জব্দ-১০ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি বকুলের দুই বাড়ি জব্দ-১০ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি সাইফুলের ৯ তলা বাড়ি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি সাইফুলের ৯ তলা বাড়ি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সর্বশেষ খবর
জাপানি বেসবল কিংবদন্তি নাগাশিমা শিগেও মারা গেছেন
জাপানি বেসবল কিংবদন্তি নাগাশিমা শিগেও মারা গেছেন

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভাঙা কাঠের সেতুতে ১০ গ্রামের মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল
ভাঙা কাঠের সেতুতে ১০ গ্রামের মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণ নিতে এসে ইসরায়েলের গুলিতে নিহত ২৭
গাজায় ত্রাণ নিতে এসে ইসরায়েলের গুলিতে নিহত ২৭

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে পশু হাটে এখনও জমেনি কেনাবেচা
বরিশালে পশু হাটে এখনও জমেনি কেনাবেচা

১৩ মিনিট আগে | হাটের খবর

পুলিশের অনুমতি ছাড়া রংপুর নগরীতে মিছিল-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
পুলিশের অনুমতি ছাড়া রংপুর নগরীতে মিছিল-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে অভিষেকের অপেক্ষায় হামজা
ভুটানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে অভিষেকের অপেক্ষায় হামজা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঘূর্ণিঝড়ে বোচাগঞ্জে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ঘূর্ণিঝড়ে বোচাগঞ্জে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি
আখাউড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ঝেংকে হারিয়ে সেমিতে সাবালেঙ্কা
অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ঝেংকে হারিয়ে সেমিতে সাবালেঙ্কা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মাদক জব্দ
কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মাদক জব্দ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী স্কুফ
পদত্যাগ করলেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী স্কুফ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জাপুরে সরকারি জমি দখলের অপরাধে একজনের জেল, স্থাপনা উচ্ছেদ
মির্জাপুরে সরকারি জমি দখলের অপরাধে একজনের জেল, স্থাপনা উচ্ছেদ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা
সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বোয়ালমারীতে গরুবোঝাই পিকআপ উল্টে ব্যবসায়ী নিহত
বোয়ালমারীতে গরুবোঝাই পিকআপ উল্টে ব্যবসায়ী নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিষ্টির কারিগরকে পেটানোর ঘটনায় হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
মিষ্টির কারিগরকে পেটানোর ঘটনায় হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন
ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পুকুরের পানিতে শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পুকুরের পানিতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সরকারি শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা পেল ঈদ উপহার
চট্টগ্রামে সরকারি শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা পেল ঈদ উপহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলকাতার গরু-ছাগলের হাটে চলছে শেষ মুহূর্তের বেচাকেনা
কলকাতার গরু-ছাগলের হাটে চলছে শেষ মুহূর্তের বেচাকেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল
অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুধু ব্যালন ডি’অর নিয়ে ভাবাটা বাজে ব্যাপার: ইয়ামাল
শুধু ব্যালন ডি’অর নিয়ে ভাবাটা বাজে ব্যাপার: ইয়ামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বগুড়ায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজিরহাট-আরিচা নৌরুটে স্পিডবোট চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
কাজিরহাট-আরিচা নৌরুটে স্পিডবোট চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২৩২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২৩২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনূস সাহেব, পলিটিকস আর ইকোনমিকস এক নয় : আন্দালিব রহমান পার্থ
ইউনূস সাহেব, পলিটিকস আর ইকোনমিকস এক নয় : আন্দালিব রহমান পার্থ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’
‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসির মে মাসের সেরার দৌড়ে আছেন যারা
আইসিসির মে মাসের সেরার দৌড়ে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে ওয়াসিম
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে ওয়াসিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি
সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন
শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা
আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা
পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন
বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’
গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার
গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে যা বললেন মেসি
আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে যা বললেন মেসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব খাবারে পূরণ হবে ভিটামিন ডি-এর অভাব
যেসব খাবারে পূরণ হবে ভিটামিন ডি-এর অভাব

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারের আদেশ
ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ড. ইউনূস একা একা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না : নূরুল কবীর
ড. ইউনূস একা একা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না : নূরুল কবীর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার
ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক টুকরো রুটির জন্য গাজায় প্রাণ গেল ছয় সন্তানের বাবার
এক টুকরো রুটির জন্য গাজায় প্রাণ গেল ছয় সন্তানের বাবার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে এখনও পঞ্চায়েত প্রথা, সব ঘরেই পৌঁছাবে কোরবানির মাংস
রাজধানীতে এখনও পঞ্চায়েত প্রথা, সব ঘরেই পৌঁছাবে কোরবানির মাংস

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস
আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইতালির মাউন্ট ইটনায় অগ্ন্যুৎপাত, ছাই ছড়িয়ে পড়লো আকাশে হাজার ফুট ওপরে
ইতালির মাউন্ট ইটনায় অগ্ন্যুৎপাত, ছাই ছড়িয়ে পড়লো আকাশে হাজার ফুট ওপরে

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জামের যত পুষ্টিগুণ
জামের যত পুষ্টিগুণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘পরিবহনে ডাকাতি এড়াতে স্টপেজ থেকেই যাত্রীদের ছবি তুলতে হবে’
‘পরিবহনে ডাকাতি এড়াতে স্টপেজ থেকেই যাত্রীদের ছবি তুলতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!
কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার
ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং

নগর জীবন

ঈদ আনন্দে বন্যার হানা
ঈদ আনন্দে বন্যার হানা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য
পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়
মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়
২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?
কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়বে
দাম বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোক ভাড়া করে আওয়ামী লীগের মিছিল!
লোক ভাড়া করে আওয়ামী লীগের মিছিল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম কমবে
দাম কমবে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়
পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা

খবর

তিন শূন্যের বাজেট
তিন শূন্যের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত
প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হয়েছিল সেই ব্যাংকের শাখায়
কী হয়েছিল সেই ব্যাংকের শাখায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নোবেলসহ ১০ পুরস্কার করমুক্ত
নোবেলসহ ১০ পুরস্কার করমুক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা

সম্পাদকীয়

নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে
নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চিকিৎসকসহ ১১ জন করোনা আক্রান্ত
রাজশাহীতে চিকিৎসকসহ ১১ জন করোনা আক্রান্ত

খবর

সুস্থগরু চেনার উপায়
সুস্থগরু চেনার উপায়

স্বাস্থ্য

সুনামগঞ্জে উৎসবমুখর পরিবেশে বসুন্ধরা সিমেন্টের শুভ হালখাতা
সুনামগঞ্জে উৎসবমুখর পরিবেশে বসুন্ধরা সিমেন্টের শুভ হালখাতা

নগর জীবন

তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক
তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক

নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা

নগর জীবন