শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০২, রবিবার, ২২ আগস্ট, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

চাকরিজীবী না হয়ে যে কারণে উদ্যোক্তা হতে চাইছেন তরুণরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চাকরিজীবী না হয়ে যে কারণে উদ্যোক্তা হতে চাইছেন তরুণরা

শাম্মি রহমান একসময় সরকারি চাকরি করবেন বলে স্বপ্ন দেখতেন। কিন্তু তা হয়ে ওঠেনি। তিনি পেশা জীবনের শুরু করেন একটি আন্তর্জাতিক প্রসাধনী উৎপাদনকারী কোম্পানিতে। এরপর যোগ দেন দেশের অন্যতম প্রধান একটি মোবাইল ফোন কোম্পানিতে। কিন্তু সম্প্রতি তিনি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাজে ইস্তফা দিয়ে ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

এর কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলছিলেন, ‘আমার মাথার মধ্যে ছিল যে বেসরকারি চাকরিতে একটা সুন্দর পরিবেশ পাব। এখানে কাজ পাওয়া যায়, বেতনও ভারো কিন্তু কাজ করতে গিয়ে দেখি, যেখানে আমার কাজ আট ঘণ্টা সেখানে আমাকে অনেক বাড়তি সময় কাজ করতে হচ্ছে, বেতন ঠিকমতো দিচ্ছে না, সরকারি যে ছুটিগুলো আছে সেসব দিনেও কাজ করিয়ে নেওয়া হয়।’

তিনি আক্ষেপ করে বলছিলেন, ‘তারা সবসময় তাদেরটাই দেখে। তাদের যখন দরকার হবে না তখন আর কাজ থাকবে না। কিন্তু যখন কাজের ক্ষেত্রে আমার প্রতি তাদের যেসব কমিটমেন্ট ছিল সেনিয়ে প্রশ্ন তুলব তখন আর সেটা তাদের ভালো লাগে না।’

চাকরিজীবীদের কাজের পরিস্থিতি

২০১৮ সালে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর করা শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশে ৬০ শতাংশ চাকরিজীবী কাজ করেন ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন ১৪ শতাংশ। যদিও সরকারি চাকরির জন্য বছরের পর বছর সময় পার করছেন তরুণ প্রজন্মের অনেকে তবে সরকারি কাজে যুক্ত রয়েছেন মাত্র ৩ দশমিকের মতো চাকরিজীবী। পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে বাংলাদেশে বছরে প্রায় ২৫ লাখ তরুণ প্রতি বছর নতুন করে শ্রমবাজারে প্রবেশ করেন।

ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মানব সম্পদ বিভাগের প্রধান নির্বাহী অজেয় রোহিতাশ্ব আল্ কাযী বলছেন, তরুণ প্রজন্মের বেসরকারি চাকরীতে আগ্রহ অনেকটাই কমে গেছে।

তিনি বলছেন, ‘সরকারি-বেসরকারি চাকরির বিষয়টা ছিল এরকম যে, বেসরকারিতে টাকা পাওয়া যাবে, কিছু ক্ষেত্রে সম্মানও পাওয়া যাবে কিন্তু নিশ্চয়তা পাওয়া যাবে না। গত ১০ বছরে তা উল্টে গেছে। সরকারি খাতে নিশ্চয়তাসহ যেভাবে বছর বছর বেতন বেড়েছে, বেসরকারি খাতে তা হয়নি।’

‘কিছুদিন আগেও নতুন গ্রাজুয়েটরা কর্পোরেট জবে আগ্রহী ছিল। এখন যখন দুটিরই বেতন সমান হয়ে যাচ্ছে তখন বেসরকারি চাকরি আর আকর্ষণ করছে না কিন্তু সরকারি চাকরি আছে কয়টা?’

তাই অন্যকিছুতে তাদের ঝুঁকতেই হবে বলে মনে করছেন কাযী।

যেসব কাজে ঝুঁকছেন তরুণরা

বৈশ্বিক মহামারির কারণে সারা বিশ্বব্যাপী মানুষের পেশার ওপর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। কিন্তু একই সাথে নতুন ধরনের কাজও তৈরি হচ্ছে।

ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে ২০২০ সালে ই-কমার্সে ব্যাপকভাবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। গত বছর ই-কমার্স খাতে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। গত বছর সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির সময় ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেন ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছিল। তাদের মতে বাংলাদেশে ই-কমার্সের প্রবৃদ্ধি হচ্ছিল কয়েক বছর ধরেই। মহামারির কারণে এর যে উর্ধ্বমুখী প্রবৃদ্ধি শুরু হয়েছে সেই ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে।

অজেয় রোহিতাশ্ব আল্ কাযী বলছেন, ‘এমন কোনো জিনিস নেই যা আপনি অনলাইনে বা ফেসবুকে কিনতে পারবেন না। নতুন পাস করা ছেলেমেয়েরা যারা চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন, প্যান্ডেমিকের কারণে পড়াশোনা বন্ধ হয়ে রয়েছে এমন ছেলেমেয়েরা, এমনকি যারা নানা পেশায় যুক্ত ছিলেন কিন্তু কাজ হারিয়েছেন বা বেতন কমে গেছে তারাও ই-কমার্সে যুক্ত হয়েছেন। তারা অসংখ্য তরুণকে চাকরিও দিয়েছেন।’

পড়াশোনা বন্ধ হয়ে রয়েছে এমন অনেক তরুণ এখন গ্রামে ফিরে কৃষি কাজ করছেন, খামার তৈরি করেছেন, নানা ধরনের ক্ষুদ্র শিল্পের সাথে যুক্ত হচ্ছেন।

তরুণ প্রজন্মের অনেকেই দেশের বাইরে কাজে চলে যাচ্ছেন। আর উদ্যোক্তা হয়ে ওঠা তরুণরা কখনো আর চাকরি করবেন কি না, সে নিয়ে সন্দেহ পোষণ করছেন আল কাযী।

জামালপুরের বাসিন্দা রকিবুল হাসান খান ঢাকার একটি নামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে পড়াশোনা করেছেন। কিন্তু তিনি কোনো ধরনের চাকরির চেষ্টাই করেননি। জামালপুরের হাতের কাজের শিল্প মাধ্যমকে বেছে নিয়ে নিজের ব্যবসা দাঁড় করিয়েছেন।

তিনি বলছেন, ‘আমার অনেক অফার ছিল। আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় একটা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। অনেকগুলো ফার্মে কনসালটেন্সি করেন। আমাকে বারবার কাজের অফার দিয়েছেন। কিন্তু আমার চাকরি করার ইচ্ছা হয়নি।’

জামালপুরে হাতের কাজের নকশার কারখানা তার। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সেই নকশা ক্রয় করে, সেই নকশা অনুযায়ী পণ্য তৈরি করে বিক্রি করে। রকিবুল হাসান খান বলেন, "আমি আমার নিজের বস। আমি নিজেই আমার জীবনের নিয়ন্ত্রণ করি। আয় ইনশাআল্লাহ ভালো, আবার আমি অনেকগুলো মানুষের কর্মসংস্থান করতে পেরেছি, এটা আমার খুব ভালো লাগে।’

অর্থনীতি যেদিকে তরুণদের নিচ্ছে

অর্থনীতি তার প্রয়োজনে যেসব পেশার জন্ম দিচ্ছে সেদিকেই তরুণ প্রজন্ম ঝুঁকছে বলে মনে করেন বাংলাদেশে উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ। তিনি বলছেন, ‘অর্থনীতির প্রবণতা যেরকম, কর্মসংস্থান কিন্তু সেইরকম হবে। একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আমি এই চাকরি করব বলে সিদ্ধান্ত নিলাম বিষয়টা তেমন নয়। প্রযুক্তিগত পরিবর্তন, নতুন সেক্টর, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সাথে সাথে কাজের জন্য নতুন এভেন্যু তৈরি হবে। ধরুন প্যান্ডেমিকের কারণে নতুন কাজ তৈরি হচ্ছে এবং তরুণ প্রজন্ম সেটার দিকেই যাবে।’

তিনি মনে করেন অর্থনীতিতে পেশার প্রভাব ও পেশার উপরে অর্থনীতির প্রভাব দুটোই ঘটে থাকে যা একটি চক্রে মতো।

তিনি মনে করেন, ‘প্রথাগত খাতগুলোতে যথেষ্ট চাকরি নেই। তাই মুখস্থবিদ্যায় পরীক্ষার ফলে সবচেয়ে উঁচু সারিতে না হলেও যারা কাজ জানে, স্মার্ট তাদের যেখানে কাজ হচ্ছে সেই সুযোগটা তারা নিচ্ছেন। আর তাছাড়া বেশ কিছুদিন যাবৎ বাংলাদেশে আইটি, নানা ধরনের প্রযুক্তি, ডিজিটালাইজেশনের সাথে যুক্ত অনেক বিষয়ে তরুণরা পড়াশোনা করেছে। তারা তাদের জন্য তৈরি নতুন কাজগুলোই নেবে।"

দক্ষতা যেভাবে কাজকে নিয়ন্ত্রণ করে

চাকুরিদাতারা এখন যেসব দক্ষতা চাচ্ছেন বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় তরুণরা তা অর্জন করতে পারেন না, বলছিলেন বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশীপ সেন্টারের প্রধান ইজাজ আহমেদ।

তিনি বলছেন, বাংলাদেশে প্রতি বছর পাশের সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু একজন তরুণ কোন পেশায় যাবেন তা অনেকটাই তার যে দক্ষতা আছে তার উপরে নির্ভর করে।

বাংলাদেশে সেটা হচ্ছে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, "চাকুরিদাতারা চাচ্ছেন সৃষ্টিশীল চিন্তা, সমস্যা সমাধান করা ও যোগাযোগের দক্ষতা। যা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা দিচ্ছে না। প্যান্ডেমিকের সময় স্কিলের ধরনও বদলে গেছে। চাকুরিদাতারা এখন প্রযুক্তিগত দক্ষতা চায়। যেমন কিভাবে ভার্চুয়ালি কাজ করবেন সেটা খুব জরুরি। এখন আমাদের জন্য যেটা জরুরি তা হল শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে এমপ্লয়মেন্টের যোগাযোগ তৈরি করা।"

বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক, বিআইজিডি এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে করা এক জরিপে দেখা গেছে বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের মধ্যে কম্পিউটার ও ইংরেজি ভাষায় আত্মবিশ্বাসী মাত্র ১৬ শতাংশ।

১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী চার হাজারেরও বেশি তরুণ-তরুণীর ওপর এ জরিপ পরিচালনা করা হয়।

ইজাজ আহমেদ বলছেন, ‌‘আমাদের সমাজে শিক্ষার সুযোগে একদম সমতা নেই। যেটা প্রকটভাবে ফুটে উঠেছে করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর পর থেকে। বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইন্টারনেট কানেক্টিভিটির অভাবের কারণে ছেলেমেয়েরা পড়ালেখায় পিছিয়ে পড়েছে।’

তিনি মনে করেন, যত বেশি শিক্ষা তত বেশি বেকারত্ব দেখা যাচ্ছে।

‘বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজগুলো ডিগ্রি দিয়ে যাচ্ছে কিন্তু এই ডিগ্রি দিয়ে ছেলেমেয়েরা কি করবে, সেই হিসাবটা আমরা করছি না। বাংলাদেশে যেহেতু চাকরির বাজার খুব ছোট, তাই এখন দরকার উদ্যোক্তা গড়ে তোলার প্রশিক্ষণ দেওয়া। এক্ষেত্রে অর্থের যোগানটা একটি সমস্যা। সেই জায়গাটা সমাধান করতে হবে।’

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
বিজিবি-বিএসএফ সম্মেলন : সীমান্তে হামলার ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনাসহ ১০ বিষয়ে ঐকমত্য
বিজিবি-বিএসএফ সম্মেলন : সীমান্তে হামলার ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনাসহ ১০ বিষয়ে ঐকমত্য
ছোটখাটো অপরাধেও প্রত্যাখ্যান হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা
ছোটখাটো অপরাধেও প্রত্যাখ্যান হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা
‘এই মুহূর্তে ভোটের প্রস্তুতি হলো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা’
‘এই মুহূর্তে ভোটের প্রস্তুতি হলো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা’
টিকাদানের ফলে বছরে ৯৪ হাজার শিশুর মৃত্যু রোধ
টিকাদানের ফলে বছরে ৯৪ হাজার শিশুর মৃত্যু রোধ
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সিইসির বৈঠক বাতিল
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সিইসির বৈঠক বাতিল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
বিজিবি-বিএসএফ সীমান্ত সম্মেলনে আলোচনায় ছিল যেসব বিষয়
বিজিবি-বিএসএফ সীমান্ত সম্মেলনে আলোচনায় ছিল যেসব বিষয়
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন্ন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন প্রসঙ্গে
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন্ন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন প্রসঙ্গে
আমাদের সারের কোনো সংকট নেই : কৃষি সচিব
আমাদের সারের কোনো সংকট নেই : কৃষি সচিব
সর্বশেষ খবর
বিজিবি-বিএসএফ সম্মেলন : সীমান্তে হামলার ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনাসহ ১০ বিষয়ে ঐকমত্য
বিজিবি-বিএসএফ সম্মেলন : সীমান্তে হামলার ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনাসহ ১০ বিষয়ে ঐকমত্য

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শিশু নির্যাতন পরিস্থিতি পর্যালোচনা ও শিশু অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার দাবি
শিশু নির্যাতন পরিস্থিতি পর্যালোচনা ও শিশু অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার দাবি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৩ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময়বৃদ্ধি
২০২৩ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময়বৃদ্ধি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পরিত্যক্ত রেললাইনের কোচ ব্যবহার করে রেস্টুরেন্ট!
পরিত্যক্ত রেললাইনের কোচ ব্যবহার করে রেস্টুরেন্ট!

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বড়লেখায় রেলগেট নির্মাণের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বড়লেখায় রেলগেট নির্মাণের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছোটখাটো অপরাধেও প্রত্যাখ্যান হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা
ছোটখাটো অপরাধেও প্রত্যাখ্যান হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মাসুদার হত্যা মামলার এজাহারনামীয় 
৫ আসামি গ্রেফতার
মাসুদার হত্যা মামলার এজাহারনামীয়  ৫ আসামি গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান পরিবর্তন করতে পারে শুধু নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই : হাফিজ উদ্দিন
সংবিধান পরিবর্তন করতে পারে শুধু নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই : হাফিজ উদ্দিন

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাসুদার হত্যা মামলার এজাহারনামীয় ৫ আসামি গ্রেফতার
মাসুদার হত্যা মামলার এজাহারনামীয় ৫ আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত
রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাস ও থ্রি-হুইলার শ্রমিকদের মারামারি
বাস ও থ্রি-হুইলার শ্রমিকদের মারামারি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন ১২ অক্টোবর
চাকসু নির্বাচন ১২ অক্টোবর

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘এলিয়েন প্রযুক্তি’ নিয়ে নতুন জল্পনা
‘এলিয়েন প্রযুক্তি’ নিয়ে নতুন জল্পনা

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাফ জয়ী ফুটবলার শান্তি মার্ডিকে বীরগঞ্জে সংবর্ধনা
সাফ জয়ী ফুটবলার শান্তি মার্ডিকে বীরগঞ্জে সংবর্ধনা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ভর্তুকি মূল্যে আটা বিক্রি হবে ১২টি উপজেলায়
বগুড়ায় ভর্তুকি মূল্যে আটা বিক্রি হবে ১২টি উপজেলায়

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদকজয়ী ফিলিস্তিনি অ্যাথলেটকে গুলি করে হত্যা করল ইসরায়েল
পদকজয়ী ফিলিস্তিনি অ্যাথলেটকে গুলি করে হত্যা করল ইসরায়েল

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ
৬ মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘এই মুহূর্তে ভোটের প্রস্তুতি হলো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা’
‘এই মুহূর্তে ভোটের প্রস্তুতি হলো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৮৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৮৭ মামলা

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিম্বাবুয়ে সিরিজে নেই হাসারাঙ্গা, এশিয়া কাপেও শঙ্কা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে নেই হাসারাঙ্গা, এশিয়া কাপেও শঙ্কা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশনের অভিযানে ৩৬ বাংলাদেশীসহ আটক ১০১
মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশনের অভিযানে ৩৬ বাংলাদেশীসহ আটক ১০১

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

টিকাদানের ফলে বছরে ৯৪ হাজার শিশুর মৃত্যু রোধ
টিকাদানের ফলে বছরে ৯৪ হাজার শিশুর মৃত্যু রোধ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে নির্গত নিউট্রিনো নিয়ে গবেষণা শুরু করেছে চীন
নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে নির্গত নিউট্রিনো নিয়ে গবেষণা শুরু করেছে চীন

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অর্থনীতির গণতন্ত্রায়ন না হলে কোনো রাজনীতি কাজ করবে না : আমীর খসরু
অর্থনীতির গণতন্ত্রায়ন না হলে কোনো রাজনীতি কাজ করবে না : আমীর খসরু

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট ও গর্ভবর্তী মায়েদের জন্য আয়রন ট্যাবলেট প্রদান
নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট ও গর্ভবর্তী মায়েদের জন্য আয়রন ট্যাবলেট প্রদান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অবৈধভাবে প্রাণী সংগ্রহের অভিযোগ, তদন্তের মুখে আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানা ‘বনতারা’
অবৈধভাবে প্রাণী সংগ্রহের অভিযোগ, তদন্তের মুখে আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানা ‘বনতারা’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় বহু-পক্ষীয় মাল্টি-স্টেকহোল্ডার মৎস্যজীবী কমিটি গঠন
কলাপাড়ায় বহু-পক্ষীয় মাল্টি-স্টেকহোল্ডার মৎস্যজীবী কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ ও অর্ধবার্ষিক ফলাফল প্রকাশ
শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ ও অর্ধবার্ষিক ফলাফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা
শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম
নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের
আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের অনুষ্ঠানে গুলি করে উদযাপন, বরের মৃত্যু
বিয়ের অনুষ্ঠানে গুলি করে উদযাপন, বরের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএসসি-ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবির যৌক্তিকতা নিরীক্ষায় কমিটি গঠন
বিএসসি-ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবির যৌক্তিকতা নিরীক্ষায় কমিটি গঠন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সংকেত
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সংকেত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের জটিল রোগে অনুদান বেড়ে তিন লাখ টাকা
সরকারি কর্মচারীদের জটিল রোগে অনুদান বেড়ে তিন লাখ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ দুর্ঘটনা: ৫০ মিনিট ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে কথা বলেও সমাধান পাননি পাইলট
এফ-৩৫ দুর্ঘটনা: ৫০ মিনিট ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে কথা বলেও সমাধান পাননি পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে তিন উপদেষ্টা
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে তিন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে কার্যকর সমাধান চায় আপিল বিভাগ: প্রধান বিচারপতি
তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে কার্যকর সমাধান চায় আপিল বিভাগ: প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে ‘গোল্ডেন ভিসার’ আওতায় বড় ধরনের সুবিধা পাবেন যারা
ওমানে ‘গোল্ডেন ভিসার’ আওতায় বড় ধরনের সুবিধা পাবেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস
শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে
ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে

নগর জীবন

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা
প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা

নগর জীবন

বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট
বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক
লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক

নগর জীবন

শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো
শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি
হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ
ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আঁকাবাঁকা বাসের জটলা
আঁকাবাঁকা বাসের জটলা

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন
অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন

মাঠে ময়দানে

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’

সম্পাদকীয়

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম