শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১০, মঙ্গলবার, ২২ মার্চ, ২০২২

একাত্তরের পরাজিত শক্তি এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত : হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
একাত্তরের পরাজিত শক্তি এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত : হানিফ

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত স্বাধীন দেশকে গড়ার জন্য জাতির পিতা যখন কাজ শুরু করেছিলেন তখন থেকেই ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর সরকারকে উৎখাত করা, বিপর্যস্ত ও ব্যর্থ প্রমাণিত করার জন্য দেশে-বিদেশে চক্রান্ত হয়েছে। যার ফলে পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করা হয়েছে। একাত্তরের সেই পরাজিত শক্তি এখনো সুযোগ পেলে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়।

মঙ্গলবার ধানমন্ডির একটি কনভেনশন হলে বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোট আয়োজিত এক সুধী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, কারো দয়ায় বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হয়নি। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আমরা নয় মাস যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি। ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ৬২’র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬’র ছয় দফা ঘোষণা, ৬৯’র  গণআন্দোলন এবং ৭০ এর নির্বাচনে জনগণের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট পাওয়ার পর ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু একাত্তরের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে আনুষ্ঠানকিভাবে স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ ঘোষণা করেছিলেন। সংগ্রামের ডাক দিয়েছিলেন ৭ মার্চ।

তিনি বলেন, বিএনপি সরকারের উন্নয়ন চোখে দেখে না। যার কারণে প্রেস ক্লাবের সামনে মির্জা ফখরুলরা প্রতিদিন ভাঙা রেকর্ড বাজাচ্ছেন। তারা বলেন, মেগা প্রজেক্টের নামে নাকি মেগা দুর্নীতি হচ্ছে। এসব বলার কারণ তারা দেশের উন্নয়ন করতে পারেনি। ক্ষমতায় থাকতে একটা ভালো কাজ করতে পারেনি। হাওয়া ভবন, খাওয়া ভবন করে তারা লুটপাট আর মানুষ খুন করেছে। এছাড়া আর কিছু করতে পারেনি।

আওয়ামী লীগের এ সিনিয়র নেতা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে র‌্যাবের কয়েকজন সিনিয়র কর্মকর্তার উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। বিএনপি প্রতিদিন এটা নিয়ে কথা বলে। এরা কোন লজ্জায় এসব বলে। নিষেধাজ্ঞা তারেক রহমানকে দেয়া হয়েছিলো, সেটাও তো এখনো প্রত্যাহার হয়নি। এদের কোনো লজ্জা নেই। মিথ্যাচার করা, নিজের অপকর্ম নির্লজ্জভাবে ঢেকে রেখে অন্যকে অভিযুক্ত করে বক্তব্য দেয়াই তাদের কাজ। রাজনীতিবিদের গুণ হচ্ছে দেশের জন্য কাজ করা, মানুষের কল্যাণে কাজ করা। দেশের মানুষের ক্ষতি করে এমন কোনো কাজ সুস্থ মাথার নেতৃত্ব করতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়া দেশের গার্মেন্টস খাতককে ধ্বংস করার চক্রান্ত করেছেন। গার্মেন্টস শিল্পের জিএসপি প্রত্যাহার করার জন্য আমেরিকাতে চিঠি লিখেছেন। প্রতিপক্ষকে বিপাকে ফেলার জন্য এতো নোংরা মানসিকতা তাদের না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।

হানিফ বলেন, করোনার মহামারির কারণে দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি পুরো পৃথিবীতে হয়েছে। আর তার প্রভাব বাংলাদেশে পড়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গত ১০ বছরের জিনিসপত্রের দাম ১২৭ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদশের মানুষের আয় যখন ৬০০ ডলার ছিল। এখন মাথাপিছু আয় ২৬০০ ডলার। মানুষের আয় বেড়েছে, দাম তো বাড়বেই। আগে দৈনিক ১০০ টাকা মজুরি ছিল। তিন কেজি চাল কিনলে টাকা শেষ হয়ে যেতো। তেল, লবণ কেনার ক্ষমতা থাকতো না। এখন তো ৫০০ টাকার নিচে দৈনিক মজুরি নেই। তিন কেজির চালের দাম দেড়শো টাকা হয়। তেল, লবণ, ডাল কিনেও ১০০ টাকা থাকে। মানুষ ৪০০ টাকার মধ্যে তিন বেলা মুরগির মাংস দিয়ে পেটভরে খেতে পারছে। এটা সম্ভব হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার কারণে।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, দুঃস্থ ভাতা দিয়ে গ্রাম বাংলার অসহায় মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। ১৫ বছর আগেও গ্রামে মানুষ শাড়ির জন্য লাইন দিতো। গরিব মানুষ তালি দেয়া লুঙ্গি, শাড়ি পরতো। গ্রামে এখন এসব দেখা যায় না। এসব সরকারের কারণেই তা সম্ভব হয়েছে। বিএনপি সরকারের আমলে বিদেশিরা আমাদেরকে তাচ্ছিল্য করে বলতো, বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে চলে গেছে। আর এখন জিজ্ঞেস করে কিভাবে এতো সীমিত সম্পদ নিয়ে এতো উন্নয়ন হয়েছে। ম্যাজিক কি? আমাদের ম্যাজিক হচ্ছে শেখ হাসিনা। তার দক্ষ নেতৃত্ব, বিচক্ষণতা, দৃঢ়তার কারণে আজকে আমরা এই পর্যায়ে পৌঁছেছি।

জামায়াতে ইসলামী দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, যারা জাতীয় সংগীত মানে না, জাতীয় পতাকা মানে না তারা জাতির পিতাকেও মানে না। ২০১৬ সালের দিকে কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের সময় আলেমদের একটি সমাবেশে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, জাতির পিতাকে মানতে আপনাদের সমস্যা কোথায়? কেউ কথা বলে না। আমি বললাম, আপনাদের বলতে হবে। কারণ আপনারা ওয়াজ, মাহফিলে কথা বলেন। একজন বললেন, আমাদের মুসলিমদের একজন জাতির পিতা আছেন হযরত ইব্রাহীম (আ.)। জিজ্ঞেস করলাম, পাকিস্তানের জাতির পিতা ছিলো মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ। তাকে মানতে আপনাদের কোনো অসুবিধা হয়নি। এই দ্বিচারিতা, মিথ্যাচারটা জামায়াতে ইসলামী ধর্মের দোহাই দিয়ে সৃষ্টি করেছে। তারা ধর্মকে অপব্যাখ্যা করে। আমাদের অল্পশিক্ষত মানুষকে ধর্মান্ধ করার চেষ্টা করছে। তারা দেশের বিরুদ্ধে অতীতেও ষড়যন্ত্র করেছে এবং এখনো করছে। আর এদের দোসর বিএনপি।

তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর সৃষ্টি হচ্ছে মৌলবাদীদের মাধ্যমে আর বিএনপির সৃষ্টি হয়েছে পাকিস্তানের গোয়েন্দাদের মাধ্যমে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ছিলে পাকিস্তানিদের এজেন্ট। পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে জিয়া যেসব কাজ করেছিলেন, তার প্রত্যেকটি কর্মকাণ্ড ছিল পাকিস্তানের পক্ষে। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করেছেন। কুখ্যাত রাজাকারকে প্রধানমন্ত্রী, রাজাকারদের মতো লোকদের মন্ত্রিসভায় জায়গা করে দিয়েছেন। সে সময় নিষিদ্ধঘোষিত জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছেন। হত্যা, ধর্ষণে অভিযুক্ত হয়ে সাড়ে ১১ হাজার যুদ্ধাপরাধী কারাগারে ছিল, তাদেরকে দালাল আইন বাতিল করে তিনি মুক্ত করে দিলেন। মুক্তিযোদ্ধাদের নির্বিচারে হত্যা করেছেন। যে জয় বাংলা শুনলে রাজাকার, পাকিস্তানিরা ভয় পেতো তিনি সেই স্লোগান নিষিদ্ধ করে নিয়ে আসলেন পাকিস্তান জিন্দাবাদ।

সকল অপপ্রচার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা ষড়যন্ত্র করবে। আমাদের লক্ষ্য একটাই, জাতির পিতা আমাদেরকে যে স্বপ্ন দেখিয়েছেন, সেই স্বপন্ন পূরণের লক্ষ্যে ক্ষুধা, দারিদ্রমুক্ত, অসাম্প্রদায়িক চেতনার একটা উন্নত আত্মমর্যাদাশীল দেশ গড়ার। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল ষড়যন্ত্র ভেদ করে, মোকাবেলা করেই আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।

বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সুধী সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন এমপি, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সাবেক চেয়ারম্যান বিচারপতি মমতাজউদ্দিন আহমেদ, জমিয়াতুস সাহাবা মাদরাসার প্রিন্সিপাল রুহুল আমীন খান ও উজানী মাদরাসার শিক্ষা সচিব আবদুর রহমান প্রমুখ।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি : দাবি রোড সেফটির
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি : দাবি রোড সেফটির
সর্বশেষ খবর
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত
নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাত দলের সর্দার গ্রেফতার, ৬ ককটেল উদ্ধার
গাজীপুরে ডাকাত দলের সর্দার গ্রেফতার, ৬ ককটেল উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল
ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’
‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রয়াত সভাপতির নামে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব মিলনায়তনের নামকরণ
প্রয়াত সভাপতির নামে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব মিলনায়তনের নামকরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জ্ঞানভিত্তিক দেশ গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান আযাদের
জ্ঞানভিত্তিক দেশ গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান আযাদের

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে গৃহবধূকে হত্যায় স্বামী গ্রেফতার
রংপুরে গৃহবধূকে হত্যায় স্বামী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে : শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে : শামা ওবায়েদ

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন এভারেস্টজয়ী বাবর আলী
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন এভারেস্টজয়ী বাবর আলী

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক রাষ্ট্র গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক রাষ্ট্র গড়ে তুলবে : প্রিন্স

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি
সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই
বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো
রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড
নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার
থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই
উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন
চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা
মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বলিউডের ‘দিওয়ানা’
বলিউডের ‘দিওয়ানা’

শোবিজ

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে

রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে
রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে

নগর জীবন

টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে
ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা