শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১০, মঙ্গলবার, ২২ মার্চ, ২০২২

একাত্তরের পরাজিত শক্তি এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত : হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
একাত্তরের পরাজিত শক্তি এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত : হানিফ

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত স্বাধীন দেশকে গড়ার জন্য জাতির পিতা যখন কাজ শুরু করেছিলেন তখন থেকেই ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর সরকারকে উৎখাত করা, বিপর্যস্ত ও ব্যর্থ প্রমাণিত করার জন্য দেশে-বিদেশে চক্রান্ত হয়েছে। যার ফলে পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করা হয়েছে। একাত্তরের সেই পরাজিত শক্তি এখনো সুযোগ পেলে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়।

মঙ্গলবার ধানমন্ডির একটি কনভেনশন হলে বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোট আয়োজিত এক সুধী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, কারো দয়ায় বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হয়নি। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আমরা নয় মাস যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি। ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ৬২’র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬’র ছয় দফা ঘোষণা, ৬৯’র  গণআন্দোলন এবং ৭০ এর নির্বাচনে জনগণের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট পাওয়ার পর ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু একাত্তরের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে আনুষ্ঠানকিভাবে স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ ঘোষণা করেছিলেন। সংগ্রামের ডাক দিয়েছিলেন ৭ মার্চ।

তিনি বলেন, বিএনপি সরকারের উন্নয়ন চোখে দেখে না। যার কারণে প্রেস ক্লাবের সামনে মির্জা ফখরুলরা প্রতিদিন ভাঙা রেকর্ড বাজাচ্ছেন। তারা বলেন, মেগা প্রজেক্টের নামে নাকি মেগা দুর্নীতি হচ্ছে। এসব বলার কারণ তারা দেশের উন্নয়ন করতে পারেনি। ক্ষমতায় থাকতে একটা ভালো কাজ করতে পারেনি। হাওয়া ভবন, খাওয়া ভবন করে তারা লুটপাট আর মানুষ খুন করেছে। এছাড়া আর কিছু করতে পারেনি।

আওয়ামী লীগের এ সিনিয়র নেতা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে র‌্যাবের কয়েকজন সিনিয়র কর্মকর্তার উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। বিএনপি প্রতিদিন এটা নিয়ে কথা বলে। এরা কোন লজ্জায় এসব বলে। নিষেধাজ্ঞা তারেক রহমানকে দেয়া হয়েছিলো, সেটাও তো এখনো প্রত্যাহার হয়নি। এদের কোনো লজ্জা নেই। মিথ্যাচার করা, নিজের অপকর্ম নির্লজ্জভাবে ঢেকে রেখে অন্যকে অভিযুক্ত করে বক্তব্য দেয়াই তাদের কাজ। রাজনীতিবিদের গুণ হচ্ছে দেশের জন্য কাজ করা, মানুষের কল্যাণে কাজ করা। দেশের মানুষের ক্ষতি করে এমন কোনো কাজ সুস্থ মাথার নেতৃত্ব করতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়া দেশের গার্মেন্টস খাতককে ধ্বংস করার চক্রান্ত করেছেন। গার্মেন্টস শিল্পের জিএসপি প্রত্যাহার করার জন্য আমেরিকাতে চিঠি লিখেছেন। প্রতিপক্ষকে বিপাকে ফেলার জন্য এতো নোংরা মানসিকতা তাদের না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।

হানিফ বলেন, করোনার মহামারির কারণে দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি পুরো পৃথিবীতে হয়েছে। আর তার প্রভাব বাংলাদেশে পড়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গত ১০ বছরের জিনিসপত্রের দাম ১২৭ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদশের মানুষের আয় যখন ৬০০ ডলার ছিল। এখন মাথাপিছু আয় ২৬০০ ডলার। মানুষের আয় বেড়েছে, দাম তো বাড়বেই। আগে দৈনিক ১০০ টাকা মজুরি ছিল। তিন কেজি চাল কিনলে টাকা শেষ হয়ে যেতো। তেল, লবণ কেনার ক্ষমতা থাকতো না। এখন তো ৫০০ টাকার নিচে দৈনিক মজুরি নেই। তিন কেজির চালের দাম দেড়শো টাকা হয়। তেল, লবণ, ডাল কিনেও ১০০ টাকা থাকে। মানুষ ৪০০ টাকার মধ্যে তিন বেলা মুরগির মাংস দিয়ে পেটভরে খেতে পারছে। এটা সম্ভব হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার কারণে।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, দুঃস্থ ভাতা দিয়ে গ্রাম বাংলার অসহায় মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। ১৫ বছর আগেও গ্রামে মানুষ শাড়ির জন্য লাইন দিতো। গরিব মানুষ তালি দেয়া লুঙ্গি, শাড়ি পরতো। গ্রামে এখন এসব দেখা যায় না। এসব সরকারের কারণেই তা সম্ভব হয়েছে। বিএনপি সরকারের আমলে বিদেশিরা আমাদেরকে তাচ্ছিল্য করে বলতো, বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে চলে গেছে। আর এখন জিজ্ঞেস করে কিভাবে এতো সীমিত সম্পদ নিয়ে এতো উন্নয়ন হয়েছে। ম্যাজিক কি? আমাদের ম্যাজিক হচ্ছে শেখ হাসিনা। তার দক্ষ নেতৃত্ব, বিচক্ষণতা, দৃঢ়তার কারণে আজকে আমরা এই পর্যায়ে পৌঁছেছি।

জামায়াতে ইসলামী দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, যারা জাতীয় সংগীত মানে না, জাতীয় পতাকা মানে না তারা জাতির পিতাকেও মানে না। ২০১৬ সালের দিকে কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের সময় আলেমদের একটি সমাবেশে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, জাতির পিতাকে মানতে আপনাদের সমস্যা কোথায়? কেউ কথা বলে না। আমি বললাম, আপনাদের বলতে হবে। কারণ আপনারা ওয়াজ, মাহফিলে কথা বলেন। একজন বললেন, আমাদের মুসলিমদের একজন জাতির পিতা আছেন হযরত ইব্রাহীম (আ.)। জিজ্ঞেস করলাম, পাকিস্তানের জাতির পিতা ছিলো মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ। তাকে মানতে আপনাদের কোনো অসুবিধা হয়নি। এই দ্বিচারিতা, মিথ্যাচারটা জামায়াতে ইসলামী ধর্মের দোহাই দিয়ে সৃষ্টি করেছে। তারা ধর্মকে অপব্যাখ্যা করে। আমাদের অল্পশিক্ষত মানুষকে ধর্মান্ধ করার চেষ্টা করছে। তারা দেশের বিরুদ্ধে অতীতেও ষড়যন্ত্র করেছে এবং এখনো করছে। আর এদের দোসর বিএনপি।

তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর সৃষ্টি হচ্ছে মৌলবাদীদের মাধ্যমে আর বিএনপির সৃষ্টি হয়েছে পাকিস্তানের গোয়েন্দাদের মাধ্যমে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ছিলে পাকিস্তানিদের এজেন্ট। পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে জিয়া যেসব কাজ করেছিলেন, তার প্রত্যেকটি কর্মকাণ্ড ছিল পাকিস্তানের পক্ষে। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করেছেন। কুখ্যাত রাজাকারকে প্রধানমন্ত্রী, রাজাকারদের মতো লোকদের মন্ত্রিসভায় জায়গা করে দিয়েছেন। সে সময় নিষিদ্ধঘোষিত জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছেন। হত্যা, ধর্ষণে অভিযুক্ত হয়ে সাড়ে ১১ হাজার যুদ্ধাপরাধী কারাগারে ছিল, তাদেরকে দালাল আইন বাতিল করে তিনি মুক্ত করে দিলেন। মুক্তিযোদ্ধাদের নির্বিচারে হত্যা করেছেন। যে জয় বাংলা শুনলে রাজাকার, পাকিস্তানিরা ভয় পেতো তিনি সেই স্লোগান নিষিদ্ধ করে নিয়ে আসলেন পাকিস্তান জিন্দাবাদ।

সকল অপপ্রচার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা ষড়যন্ত্র করবে। আমাদের লক্ষ্য একটাই, জাতির পিতা আমাদেরকে যে স্বপ্ন দেখিয়েছেন, সেই স্বপন্ন পূরণের লক্ষ্যে ক্ষুধা, দারিদ্রমুক্ত, অসাম্প্রদায়িক চেতনার একটা উন্নত আত্মমর্যাদাশীল দেশ গড়ার। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল ষড়যন্ত্র ভেদ করে, মোকাবেলা করেই আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।

বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সুধী সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন এমপি, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সাবেক চেয়ারম্যান বিচারপতি মমতাজউদ্দিন আহমেদ, জমিয়াতুস সাহাবা মাদরাসার প্রিন্সিপাল রুহুল আমীন খান ও উজানী মাদরাসার শিক্ষা সচিব আবদুর রহমান প্রমুখ।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
সমৃদ্ধ সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা : কাদের গনি
সমৃদ্ধ সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা : কাদের গনি
মাদক ও দুর্নীতি কমানো গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাদক ও দুর্নীতি কমানো গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এনআইডি সার্ভার ডাউন
এনআইডি সার্ভার ডাউন
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ প্রতিষ্ঠার অধ্যাদেশের বৈধতা নিয়ে রিট
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ প্রতিষ্ঠার অধ্যাদেশের বৈধতা নিয়ে রিট
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নিয়ে ভয়ের কিছু নেই : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নিয়ে ভয়ের কিছু নেই : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
সাম্য হত্যা মামলা : গ্রেফতার তিনজন ৬ দিনের রিমান্ডে
সাম্য হত্যা মামলা : গ্রেফতার তিনজন ৬ দিনের রিমান্ডে
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
সর্বশেষ খবর
বায়ার্নের গোল উৎসবে মৌসুম শেষ, কেইনের রেকর্ড
বায়ার্নের গোল উৎসবে মৌসুম শেষ, কেইনের রেকর্ড

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিশোরগঞ্জ ফোরাম, ঢাকার বার্ষিক সাধারণ সভা
কিশোরগঞ্জ ফোরাম, ঢাকার বার্ষিক সাধারণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমনের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ
ইমনের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা
সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সোনার দাম
বাড়ল সোনার দাম

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীর্ঘ ১৪ বছর পর প্রত্যাবর্তন অ্যাঞ্জেলিনা জোলির
দীর্ঘ ১৪ বছর পর প্রত্যাবর্তন অ্যাঞ্জেলিনা জোলির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইফোনে আবারও ব্লক ফোর্টনাইট
আইফোনে আবারও ব্লক ফোর্টনাইট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় নারী টি-টুয়েন্টি খেলতে খুলনায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় দল
জাতীয় নারী টি-টুয়েন্টি খেলতে খুলনায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় দল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণশিক্ষার শিক্ষকদের বকেয়া বেতনের দাবিতে কুমিল্লায় মানববন্ধন
গণশিক্ষার শিক্ষকদের বকেয়া বেতনের দাবিতে কুমিল্লায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত থেকে পুশইন, পঞ্চগড়ে ১১ জন আটক
ভারত থেকে পুশইন, পঞ্চগড়ে ১১ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমৃদ্ধ সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা : কাদের গনি
সমৃদ্ধ সংস্কৃতির চাদরে আগলে থাকা পুরান ঢাকা হারিয়ে ফেলছে নিজস্বতা : কাদের গনি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরুণদের টার্গেট করে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ শুরু
তরুণদের টার্গেট করে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা
কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ও দুর্নীতি কমানো গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাদক ও দুর্নীতি কমানো গেলে দেশ এগিয়ে যাবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় এনইসি বৈঠক কাল
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি বিবেচনায় এনইসি বৈঠক কাল

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বরিশালের যুবক নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বরিশালের যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এনআইডি সার্ভার ডাউন
এনআইডি সার্ভার ডাউন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এই সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট স্বচ্ছ-নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করা’
‘এই সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট স্বচ্ছ-নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করা’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী স্টাইলে কোনো নির্বাচন হবে না: রফিকুল ইসলাম খান
আওয়ামী স্টাইলে কোনো নির্বাচন হবে না: রফিকুল ইসলাম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে এক জেলে নিহত
টেকনাফে এক জেলে নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে