শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১৩, বুধবার, ২৫ মে, ২০২২

যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আলোচনা

স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্বাধীন সাংবাদিকতা মুক্ত গণমাধ্যম

কূটনৈতিক প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্বাধীন সাংবাদিকতা মুক্ত গণমাধ্যম

এক মঞ্চে দাঁড়িয়ে অভিন্ন সুরে বাংলাদেশের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (ডিএসএ) নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করলেন ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন, কানাডা এবং জাপানের রাষ্ট্রদূত। প্রভাবশালী ৪ পশ্চিমা দূতের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট আইনগুলোর নিবর্তনমূলক ধারাসমূহের কড়া সমালোচনা করলেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকরা। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর প্রতিনিধিরা নিজ নিজ দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং সীমাবদ্ধতার কথা বললেন। সেই সঙ্গে তাগিদ দিলেন যেকোনো মূল্যে বাংলাদেশ তথা বিশ্বে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিতের। 

তারা বললেন, একটি দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নকে টেকসই করতে হলে তার ভুল-ভ্রান্তি আলোচনা-পর্যালোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি নিশ্চিত করতে ক্ষমতাবানদেরই মুখ্য ভূমিকা রাখতে হয়। বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে গণমাধ্যমের আরও বেশি স্বাধীনতার ওপর জোর দেন তারা। বলেন, গণমাধ্যমের টুঁটি চেপে ধরা হলে গণতন্ত্রই ধাক্কা খাবে। 
মার্কিন দূতাবাসের আয়োজনে ওয়ার্ল্ড প্রেস ফ্রিডম ডে উদযাপন অনুষ্ঠান ছিল এটি। 

মঙ্গলবার (২৪ মে) রাজধানীর ধানমণ্ডিস্থ ইএমকে সেন্টারের ওই মঞ্চে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল। আলোচনায় অংশ নেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস, কানাডিয়ান হাইকমিশনার লিলি নিকোলস, বৃটেনের উপ-হাইকমিশনার জাভেদ প্যাটেল, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি এবং প্রথম আলোর সম্পাদক খ্যাতিমান সাংবাদিক মতিউর রহমান

অনুষ্ঠানে মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সিনিয়র সাংবাদিক নাসিমুন আরা হক মিনু, বণিক  বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, বিএফইউজের একাংশের সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, বিএফইউজের অপর অংশের সভাপতি এম আব্দুল্লাহ, ডিইউজের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী, ডিকাব সভাপতি রেজাউল করিম লোটাস, সাধারণ সম্পাদক একে এম মঈন উদ্দিনসহ পেশাদার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। 

অনুষ্ঠানে মার্কিন দূত বলেন, একটি আইনসম্মত ও অবাধ গণতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সুরক্ষিত রাখার পাশাপাশি সাংবাদিকরা যাতে কোনোরকম ভয়ভীতি, হয়রানি বা সেন্সরশিপ ছাড়া সত্য প্রকাশ করতে পারেন তা নিশ্চিত করা আমাদের সবার দায়িত্ব। বর্তমান বিশ্বে সাংবাদিকতা করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ ও কক্সবাজারে সাংবাদিকদের ওপর হামলা হয়েছে। তারপরও প্রতিদিন দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সাংবাদিকরা সাহসিকতার পরিচয় দিচ্ছেন। একটি অবাধ ও মুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, গণমাধ্যম শক্তিশালী ব্যক্তিদের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। তাই তারা যাতে অবাধে কাজ করতে পারেন এবং সত্যকে সামনে নিয়ে আসতে পারেন সেটা নিশ্চিত করা জরুরি। 

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনে এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (ডিএসএ) নিয়ে উদ্বেগের বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র স্পষ্ট করেছে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, আমরা এ নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। ডিজিটাল, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ওটিটি নীতিমালা, ড্যাটা সুরক্ষাবিধি এবং গণমাধ্যমকর্মী আইনের বিষয়েও আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। এগুলো এখনো পাস হয়নি। তবে আমাদের ভয়, এগুলোতে এমন কিছু বিধান রয়েছে যা সাংবাদিক এবং অন্যদের মতপ্রকাশের ক্ষেত্রে ভয়ভীতি দেখানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে। 

মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশসহ বিশ্বময় আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণের মাধ্যমে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে যেন জনগণ তাদের সরকার নির্বাচিত করতে পারে- এটাই যুক্তরাষ্ট্রের সর্বজনীন নীতি। বাংলাদেশের অত্যাসন্ন নির্বাচনে গণমাধ্যমের আরও বেশি সংবাদ প্রত্যাশা করেন তিনি। মাার্কিন দূত নিজের দেশের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, অবাধ গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র যে ঠিক পথে আছে তা কিন্তু নয়। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্সের সাম্প্রতিক সমীক্ষা অনুযায়ী ১৮২টি দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ৪২তম। অর্থাৎ শীর্ষ তালিকার কাছাকাছি যুক্তরাষ্ট্র নেই। তাই যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতিরও উন্নতি প্রয়োজন। ওই সমীক্ষায় বাংলাদেশের অবস্থান ১৬২ তম। গত বছরের তুলনায় বাংলাদেশের ১০ ধাপ অবনতি হয়েছে। অবাধ গণমাধ্যমের সূচকে বাংলাদেশের নিম্নমুখিতার অন্যতম কারণ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (ডিএসএ)। ওই প্রতিবেদনে ডিএসএকে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য একটি অন্যতম মধ্যযুগীয় আইন হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান তার দীর্ঘ বক্তব্যে বাংলাদেশের গণমাধ্যমে নানামুখী চ্যালেঞ্জের উদাহরণ তুলে ধরেন। সেই সঙ্গে দেশ স্বাধীনের পর মাত্র ৪টি পত্রিকা রেখে সব বন্ধ করে দেয়া, এরশাদ আমলে গণমাধ্যমের টুঁটি চেপে ধরে রাখা এবং পরবর্তীতে বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের মধ্যে ক্ষমতা অদল-বদল হলেও গণমাধ্যমের নিয়ন্ত্রণ প্রশ্নে গুণগত পরিবর্তন না হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, সরকার পরিবর্তন হয় কিন্তু গণমাধ্যমের প্রতি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি তেমন বদলায় না। এ সময় বিভিন্ন সরকারের আমলে প্রথম আলোসহ বিভিন্ন মিডিয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধের কথা জানান তিনি। সরকার সমালোচনা সহ্য করতে পারে না মন্তব্য করে তিনি তার বক্তৃতার সমাপনীতে বলেন, ১৯৬২ সালে ছাত্র অবস্থায় সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছি। ওই সময়ের দাবিগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ছিল বাকস্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ এবং প্রেস ফ্রিডম। আজকে ৬০ বছর পরও একই দাবি করে যাচ্ছি। 

ভোরের কাগজ ও প্রথম আলোর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি বলেন, কেবল বিজ্ঞাপন বন্ধ নয়, দেশের বিভিন্ন জেলায় মামলার মাধ্যমে হয়রান হয়েছি। এই পরিস্থিতির মুখোমুখি সবআমলেই কমবেশি হয়েছি। সেনা শাসিত তত্তাবধায়ক সরকারের আমলে প্রথম আলো বন্ধ করার বিষয়টিও আলোচনায় ছিল বলে দাবি করেন তিনি। মতিউর রহমান বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এক ধরণের ভয়ভীতি সঞ্চারের মাধ্যমে অবাধ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে বড় বাধা হিসেবে আজ আর্বিভূত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে বৃটেনের ডেপুটি হাইকমিশনার জাবেদ প্যাটেল বলেন, বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনে ভোটাররা রাজনৈতিক দলগুলোর ব্যাপারে আরও বেশি তথ্য পেতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা জরুরি। কারণ ওই নির্বাচনের ওপর বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে তার দেশের উদ্বেগের কথাও জানান জাভেদ। 

তিনি বলেন, প্রবল চাপ ও কঠিন পরিস্থিতির মধ্যও কাজ চালিয়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি সাধুবাদ জানাই। প্রতিদিন যে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি তারা হয়ে থাকেন তা নিয়ে আমরা অব্যাহতভাবে বলে যাব। বৃটিশ দূত বলেন, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনের প্রাক্কালে গণমাধ্যমের ভূমিকার গুরুত্ব নিয়ে আমার সহকর্মী যা বলেছেন আমি তার সঙ্গে একমত। এক্ষেত্রে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে অবাধ গণমাধ্যম। বিশেষ করে সঠিক তথ্য পাওয়া এবং নির্বাচনীয় প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে গণমাধ্যমের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। 

মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে উৎসাহিত করার বিষয়ে বাংলাদেশের ঐতিহ্য রয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ডিএসএ নিয়ে আমাদের যে উদ্বেগ তা সরকারের কাছে তুলে ধরেছি। এর প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনতে উৎসাহ যুগিয়ে যাব। প্রস্তাবিত গণমাধ্যম আইন নিয়ে সরকারকে সংশ্লিষ্ট অংশীজনের সঙ্গে আলোচনায় বৃটেন উৎসাহিত করছে বলেও জানান তিনি।

কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলস বলেন, ভুয়া তথ্য যাতে না ছড়ায় সেদিকে সাংবাদিকদের নজর দিতে হবে। তবে কোনো অজুহাতেই সাংবাদিকদের কণ্ঠ রোধ করার চেষ্টা উচিত নয়। লিলি নিকোলস বলেন, গণতন্ত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নানামুখী চাপ এড়িয়ে গণমাধ্যমের কর্মীরা সাহসিকতার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব পালন করে থাকেন। 

অনুষ্ঠানে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নের সঙ্গে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। নির্ভয়ে সংবাদ প্রচারকে জাপান সব সময় সমর্থন করে জানিয়ে তিনি বলেন, ৩০ বছর আগে জাপানে একজন সাংবাদিক নিহত হয়েছিলেন। স্বস্তির বিষয় এরপরে আর কোনো সাংবাদিকের এমন ভাগ্যবরণ করতে হয়নি। বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। ইতো নাওকি বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা গণতন্ত্রের ভিত্তি, এটা সমুন্নত রাখা উচিত। 

বাংলাদেশের সংবিধানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কাজেই ডিএসএর মত একটি নির্দিষ্ট আইনের কারণে যাতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিঘ্নিত না হয়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। তার মতে,গণতান্ত্রিক উন্নয়নের প্রতিটি শর্তের বিষয়ে বাংলাদেশের মানদন্ডের আরও উন্নত হওয়া জরুরি। ইতো নাওকি বলেন, আমি নিশ্চিত এসব শর্তের অন্যতম হচ্ছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। এটা বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং কিম্বা ভাবমূর্তির সঙ্গে জড়িত। বাংলাদেশ উন্নয়ন অগ্রযাত্রার সঙ্গে সাজুয্য রেখেই কার্যকর অর্থেই গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করবে বলে আশা করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে সাংবাদিক এবং যুক্তরাষ্ট্রের জেফারসন ফেলো মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, বাংলাদেশে সাংবাদিকতা করা আর কুমিরভর্তি পুকুরে সাঁতার কাটা একই বিষয়। অবস্থা এমন যে সাঁতার কাটতে হবে, কিন্তু আপনি কুমিড়ের লেজ ছুঁতে পারবেন না, মুখেও পড়তে পারবেন না! জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক বুলবুল তার প্রবন্ধে বাংলাদেশে বর্তমান ও অতীতের বিভিন্ন আইন তুলে ধরে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সরকার কীভাবে তা ব্যবহার করে সেটি তুলে ধরেন। পাশাপাশি মত প্রকাশের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ ও সুপারিশ তুলে ধরেন।

বাকস্বাধীনতায় বড় প্রতিবন্ধকতা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (ডিএসএ) এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, আইনমন্ত্রী বলেছেন ডিএসএ'র অধীনে সাংবাদিকদের অনুমতি ছাড়া গ্রেপ্তার করা যাবে না। তাহলে কি আমরা মনে করবো যে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন মন্ত্রীর ইচ্ছা অনুযায়ী চলবে? উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানের সূচনাতে ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে নিহত সাংবাদিক শিরীন আবু আখলের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা