শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১৩, বুধবার, ২৫ মে, ২০২২

যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আলোচনা

স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্বাধীন সাংবাদিকতা মুক্ত গণমাধ্যম

কূটনৈতিক প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্বাধীন সাংবাদিকতা মুক্ত গণমাধ্যম

এক মঞ্চে দাঁড়িয়ে অভিন্ন সুরে বাংলাদেশের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (ডিএসএ) নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করলেন ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন, কানাডা এবং জাপানের রাষ্ট্রদূত। প্রভাবশালী ৪ পশ্চিমা দূতের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট আইনগুলোর নিবর্তনমূলক ধারাসমূহের কড়া সমালোচনা করলেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকরা। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর প্রতিনিধিরা নিজ নিজ দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং সীমাবদ্ধতার কথা বললেন। সেই সঙ্গে তাগিদ দিলেন যেকোনো মূল্যে বাংলাদেশ তথা বিশ্বে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিতের। 

তারা বললেন, একটি দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নকে টেকসই করতে হলে তার ভুল-ভ্রান্তি আলোচনা-পর্যালোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি নিশ্চিত করতে ক্ষমতাবানদেরই মুখ্য ভূমিকা রাখতে হয়। বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে গণমাধ্যমের আরও বেশি স্বাধীনতার ওপর জোর দেন তারা। বলেন, গণমাধ্যমের টুঁটি চেপে ধরা হলে গণতন্ত্রই ধাক্কা খাবে। 
মার্কিন দূতাবাসের আয়োজনে ওয়ার্ল্ড প্রেস ফ্রিডম ডে উদযাপন অনুষ্ঠান ছিল এটি। 

মঙ্গলবার (২৪ মে) রাজধানীর ধানমণ্ডিস্থ ইএমকে সেন্টারের ওই মঞ্চে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল। আলোচনায় অংশ নেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস, কানাডিয়ান হাইকমিশনার লিলি নিকোলস, বৃটেনের উপ-হাইকমিশনার জাভেদ প্যাটেল, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি এবং প্রথম আলোর সম্পাদক খ্যাতিমান সাংবাদিক মতিউর রহমান

অনুষ্ঠানে মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সিনিয়র সাংবাদিক নাসিমুন আরা হক মিনু, বণিক  বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, বিএফইউজের একাংশের সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, বিএফইউজের অপর অংশের সভাপতি এম আব্দুল্লাহ, ডিইউজের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী, ডিকাব সভাপতি রেজাউল করিম লোটাস, সাধারণ সম্পাদক একে এম মঈন উদ্দিনসহ পেশাদার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। 

অনুষ্ঠানে মার্কিন দূত বলেন, একটি আইনসম্মত ও অবাধ গণতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সুরক্ষিত রাখার পাশাপাশি সাংবাদিকরা যাতে কোনোরকম ভয়ভীতি, হয়রানি বা সেন্সরশিপ ছাড়া সত্য প্রকাশ করতে পারেন তা নিশ্চিত করা আমাদের সবার দায়িত্ব। বর্তমান বিশ্বে সাংবাদিকতা করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ ও কক্সবাজারে সাংবাদিকদের ওপর হামলা হয়েছে। তারপরও প্রতিদিন দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সাংবাদিকরা সাহসিকতার পরিচয় দিচ্ছেন। একটি অবাধ ও মুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, গণমাধ্যম শক্তিশালী ব্যক্তিদের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। তাই তারা যাতে অবাধে কাজ করতে পারেন এবং সত্যকে সামনে নিয়ে আসতে পারেন সেটা নিশ্চিত করা জরুরি। 

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনে এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (ডিএসএ) নিয়ে উদ্বেগের বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র স্পষ্ট করেছে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, আমরা এ নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। ডিজিটাল, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ওটিটি নীতিমালা, ড্যাটা সুরক্ষাবিধি এবং গণমাধ্যমকর্মী আইনের বিষয়েও আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। এগুলো এখনো পাস হয়নি। তবে আমাদের ভয়, এগুলোতে এমন কিছু বিধান রয়েছে যা সাংবাদিক এবং অন্যদের মতপ্রকাশের ক্ষেত্রে ভয়ভীতি দেখানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে। 

মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশসহ বিশ্বময় আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণের মাধ্যমে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে যেন জনগণ তাদের সরকার নির্বাচিত করতে পারে- এটাই যুক্তরাষ্ট্রের সর্বজনীন নীতি। বাংলাদেশের অত্যাসন্ন নির্বাচনে গণমাধ্যমের আরও বেশি সংবাদ প্রত্যাশা করেন তিনি। মাার্কিন দূত নিজের দেশের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, অবাধ গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র যে ঠিক পথে আছে তা কিন্তু নয়। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্সের সাম্প্রতিক সমীক্ষা অনুযায়ী ১৮২টি দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ৪২তম। অর্থাৎ শীর্ষ তালিকার কাছাকাছি যুক্তরাষ্ট্র নেই। তাই যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতিরও উন্নতি প্রয়োজন। ওই সমীক্ষায় বাংলাদেশের অবস্থান ১৬২ তম। গত বছরের তুলনায় বাংলাদেশের ১০ ধাপ অবনতি হয়েছে। অবাধ গণমাধ্যমের সূচকে বাংলাদেশের নিম্নমুখিতার অন্যতম কারণ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (ডিএসএ)। ওই প্রতিবেদনে ডিএসএকে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য একটি অন্যতম মধ্যযুগীয় আইন হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান তার দীর্ঘ বক্তব্যে বাংলাদেশের গণমাধ্যমে নানামুখী চ্যালেঞ্জের উদাহরণ তুলে ধরেন। সেই সঙ্গে দেশ স্বাধীনের পর মাত্র ৪টি পত্রিকা রেখে সব বন্ধ করে দেয়া, এরশাদ আমলে গণমাধ্যমের টুঁটি চেপে ধরে রাখা এবং পরবর্তীতে বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের মধ্যে ক্ষমতা অদল-বদল হলেও গণমাধ্যমের নিয়ন্ত্রণ প্রশ্নে গুণগত পরিবর্তন না হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, সরকার পরিবর্তন হয় কিন্তু গণমাধ্যমের প্রতি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি তেমন বদলায় না। এ সময় বিভিন্ন সরকারের আমলে প্রথম আলোসহ বিভিন্ন মিডিয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধের কথা জানান তিনি। সরকার সমালোচনা সহ্য করতে পারে না মন্তব্য করে তিনি তার বক্তৃতার সমাপনীতে বলেন, ১৯৬২ সালে ছাত্র অবস্থায় সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছি। ওই সময়ের দাবিগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ছিল বাকস্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ এবং প্রেস ফ্রিডম। আজকে ৬০ বছর পরও একই দাবি করে যাচ্ছি। 

ভোরের কাগজ ও প্রথম আলোর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি বলেন, কেবল বিজ্ঞাপন বন্ধ নয়, দেশের বিভিন্ন জেলায় মামলার মাধ্যমে হয়রান হয়েছি। এই পরিস্থিতির মুখোমুখি সবআমলেই কমবেশি হয়েছি। সেনা শাসিত তত্তাবধায়ক সরকারের আমলে প্রথম আলো বন্ধ করার বিষয়টিও আলোচনায় ছিল বলে দাবি করেন তিনি। মতিউর রহমান বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এক ধরণের ভয়ভীতি সঞ্চারের মাধ্যমে অবাধ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে বড় বাধা হিসেবে আজ আর্বিভূত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে বৃটেনের ডেপুটি হাইকমিশনার জাবেদ প্যাটেল বলেন, বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনে ভোটাররা রাজনৈতিক দলগুলোর ব্যাপারে আরও বেশি তথ্য পেতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা জরুরি। কারণ ওই নির্বাচনের ওপর বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে তার দেশের উদ্বেগের কথাও জানান জাভেদ। 

তিনি বলেন, প্রবল চাপ ও কঠিন পরিস্থিতির মধ্যও কাজ চালিয়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি সাধুবাদ জানাই। প্রতিদিন যে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি তারা হয়ে থাকেন তা নিয়ে আমরা অব্যাহতভাবে বলে যাব। বৃটিশ দূত বলেন, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনের প্রাক্কালে গণমাধ্যমের ভূমিকার গুরুত্ব নিয়ে আমার সহকর্মী যা বলেছেন আমি তার সঙ্গে একমত। এক্ষেত্রে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে অবাধ গণমাধ্যম। বিশেষ করে সঠিক তথ্য পাওয়া এবং নির্বাচনীয় প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে গণমাধ্যমের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। 

মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে উৎসাহিত করার বিষয়ে বাংলাদেশের ঐতিহ্য রয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ডিএসএ নিয়ে আমাদের যে উদ্বেগ তা সরকারের কাছে তুলে ধরেছি। এর প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনতে উৎসাহ যুগিয়ে যাব। প্রস্তাবিত গণমাধ্যম আইন নিয়ে সরকারকে সংশ্লিষ্ট অংশীজনের সঙ্গে আলোচনায় বৃটেন উৎসাহিত করছে বলেও জানান তিনি।

কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলস বলেন, ভুয়া তথ্য যাতে না ছড়ায় সেদিকে সাংবাদিকদের নজর দিতে হবে। তবে কোনো অজুহাতেই সাংবাদিকদের কণ্ঠ রোধ করার চেষ্টা উচিত নয়। লিলি নিকোলস বলেন, গণতন্ত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নানামুখী চাপ এড়িয়ে গণমাধ্যমের কর্মীরা সাহসিকতার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব পালন করে থাকেন। 

অনুষ্ঠানে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নের সঙ্গে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। নির্ভয়ে সংবাদ প্রচারকে জাপান সব সময় সমর্থন করে জানিয়ে তিনি বলেন, ৩০ বছর আগে জাপানে একজন সাংবাদিক নিহত হয়েছিলেন। স্বস্তির বিষয় এরপরে আর কোনো সাংবাদিকের এমন ভাগ্যবরণ করতে হয়নি। বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। ইতো নাওকি বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা গণতন্ত্রের ভিত্তি, এটা সমুন্নত রাখা উচিত। 

বাংলাদেশের সংবিধানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কাজেই ডিএসএর মত একটি নির্দিষ্ট আইনের কারণে যাতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিঘ্নিত না হয়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। তার মতে,গণতান্ত্রিক উন্নয়নের প্রতিটি শর্তের বিষয়ে বাংলাদেশের মানদন্ডের আরও উন্নত হওয়া জরুরি। ইতো নাওকি বলেন, আমি নিশ্চিত এসব শর্তের অন্যতম হচ্ছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। এটা বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং কিম্বা ভাবমূর্তির সঙ্গে জড়িত। বাংলাদেশ উন্নয়ন অগ্রযাত্রার সঙ্গে সাজুয্য রেখেই কার্যকর অর্থেই গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করবে বলে আশা করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে সাংবাদিক এবং যুক্তরাষ্ট্রের জেফারসন ফেলো মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, বাংলাদেশে সাংবাদিকতা করা আর কুমিরভর্তি পুকুরে সাঁতার কাটা একই বিষয়। অবস্থা এমন যে সাঁতার কাটতে হবে, কিন্তু আপনি কুমিড়ের লেজ ছুঁতে পারবেন না, মুখেও পড়তে পারবেন না! জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক বুলবুল তার প্রবন্ধে বাংলাদেশে বর্তমান ও অতীতের বিভিন্ন আইন তুলে ধরে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সরকার কীভাবে তা ব্যবহার করে সেটি তুলে ধরেন। পাশাপাশি মত প্রকাশের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ ও সুপারিশ তুলে ধরেন।

বাকস্বাধীনতায় বড় প্রতিবন্ধকতা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (ডিএসএ) এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, আইনমন্ত্রী বলেছেন ডিএসএ'র অধীনে সাংবাদিকদের অনুমতি ছাড়া গ্রেপ্তার করা যাবে না। তাহলে কি আমরা মনে করবো যে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন মন্ত্রীর ইচ্ছা অনুযায়ী চলবে? উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানের সূচনাতে ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে নিহত সাংবাদিক শিরীন আবু আখলের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
সর্বশেষ খবর
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা