শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১৩, বুধবার, ২৫ মে, ২০২২

যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আলোচনা

স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্বাধীন সাংবাদিকতা মুক্ত গণমাধ্যম

কূটনৈতিক প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্বাধীন সাংবাদিকতা মুক্ত গণমাধ্যম

এক মঞ্চে দাঁড়িয়ে অভিন্ন সুরে বাংলাদেশের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (ডিএসএ) নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করলেন ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন, কানাডা এবং জাপানের রাষ্ট্রদূত। প্রভাবশালী ৪ পশ্চিমা দূতের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট আইনগুলোর নিবর্তনমূলক ধারাসমূহের কড়া সমালোচনা করলেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকরা। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর প্রতিনিধিরা নিজ নিজ দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং সীমাবদ্ধতার কথা বললেন। সেই সঙ্গে তাগিদ দিলেন যেকোনো মূল্যে বাংলাদেশ তথা বিশ্বে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিতের। 

তারা বললেন, একটি দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নকে টেকসই করতে হলে তার ভুল-ভ্রান্তি আলোচনা-পর্যালোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি নিশ্চিত করতে ক্ষমতাবানদেরই মুখ্য ভূমিকা রাখতে হয়। বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে গণমাধ্যমের আরও বেশি স্বাধীনতার ওপর জোর দেন তারা। বলেন, গণমাধ্যমের টুঁটি চেপে ধরা হলে গণতন্ত্রই ধাক্কা খাবে। 
মার্কিন দূতাবাসের আয়োজনে ওয়ার্ল্ড প্রেস ফ্রিডম ডে উদযাপন অনুষ্ঠান ছিল এটি। 

মঙ্গলবার (২৪ মে) রাজধানীর ধানমণ্ডিস্থ ইএমকে সেন্টারের ওই মঞ্চে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল। আলোচনায় অংশ নেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস, কানাডিয়ান হাইকমিশনার লিলি নিকোলস, বৃটেনের উপ-হাইকমিশনার জাভেদ প্যাটেল, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি এবং প্রথম আলোর সম্পাদক খ্যাতিমান সাংবাদিক মতিউর রহমান

অনুষ্ঠানে মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সিনিয়র সাংবাদিক নাসিমুন আরা হক মিনু, বণিক  বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, বিএফইউজের একাংশের সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, বিএফইউজের অপর অংশের সভাপতি এম আব্দুল্লাহ, ডিইউজের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী, ডিকাব সভাপতি রেজাউল করিম লোটাস, সাধারণ সম্পাদক একে এম মঈন উদ্দিনসহ পেশাদার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। 

অনুষ্ঠানে মার্কিন দূত বলেন, একটি আইনসম্মত ও অবাধ গণতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সুরক্ষিত রাখার পাশাপাশি সাংবাদিকরা যাতে কোনোরকম ভয়ভীতি, হয়রানি বা সেন্সরশিপ ছাড়া সত্য প্রকাশ করতে পারেন তা নিশ্চিত করা আমাদের সবার দায়িত্ব। বর্তমান বিশ্বে সাংবাদিকতা করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ ও কক্সবাজারে সাংবাদিকদের ওপর হামলা হয়েছে। তারপরও প্রতিদিন দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সাংবাদিকরা সাহসিকতার পরিচয় দিচ্ছেন। একটি অবাধ ও মুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, গণমাধ্যম শক্তিশালী ব্যক্তিদের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। তাই তারা যাতে অবাধে কাজ করতে পারেন এবং সত্যকে সামনে নিয়ে আসতে পারেন সেটা নিশ্চিত করা জরুরি। 

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনে এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (ডিএসএ) নিয়ে উদ্বেগের বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র স্পষ্ট করেছে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, আমরা এ নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। ডিজিটাল, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ওটিটি নীতিমালা, ড্যাটা সুরক্ষাবিধি এবং গণমাধ্যমকর্মী আইনের বিষয়েও আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। এগুলো এখনো পাস হয়নি। তবে আমাদের ভয়, এগুলোতে এমন কিছু বিধান রয়েছে যা সাংবাদিক এবং অন্যদের মতপ্রকাশের ক্ষেত্রে ভয়ভীতি দেখানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে। 

মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশসহ বিশ্বময় আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণের মাধ্যমে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে যেন জনগণ তাদের সরকার নির্বাচিত করতে পারে- এটাই যুক্তরাষ্ট্রের সর্বজনীন নীতি। বাংলাদেশের অত্যাসন্ন নির্বাচনে গণমাধ্যমের আরও বেশি সংবাদ প্রত্যাশা করেন তিনি। মাার্কিন দূত নিজের দেশের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, অবাধ গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র যে ঠিক পথে আছে তা কিন্তু নয়। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্সের সাম্প্রতিক সমীক্ষা অনুযায়ী ১৮২টি দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ৪২তম। অর্থাৎ শীর্ষ তালিকার কাছাকাছি যুক্তরাষ্ট্র নেই। তাই যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতিরও উন্নতি প্রয়োজন। ওই সমীক্ষায় বাংলাদেশের অবস্থান ১৬২ তম। গত বছরের তুলনায় বাংলাদেশের ১০ ধাপ অবনতি হয়েছে। অবাধ গণমাধ্যমের সূচকে বাংলাদেশের নিম্নমুখিতার অন্যতম কারণ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (ডিএসএ)। ওই প্রতিবেদনে ডিএসএকে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য একটি অন্যতম মধ্যযুগীয় আইন হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান তার দীর্ঘ বক্তব্যে বাংলাদেশের গণমাধ্যমে নানামুখী চ্যালেঞ্জের উদাহরণ তুলে ধরেন। সেই সঙ্গে দেশ স্বাধীনের পর মাত্র ৪টি পত্রিকা রেখে সব বন্ধ করে দেয়া, এরশাদ আমলে গণমাধ্যমের টুঁটি চেপে ধরে রাখা এবং পরবর্তীতে বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের মধ্যে ক্ষমতা অদল-বদল হলেও গণমাধ্যমের নিয়ন্ত্রণ প্রশ্নে গুণগত পরিবর্তন না হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, সরকার পরিবর্তন হয় কিন্তু গণমাধ্যমের প্রতি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি তেমন বদলায় না। এ সময় বিভিন্ন সরকারের আমলে প্রথম আলোসহ বিভিন্ন মিডিয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধের কথা জানান তিনি। সরকার সমালোচনা সহ্য করতে পারে না মন্তব্য করে তিনি তার বক্তৃতার সমাপনীতে বলেন, ১৯৬২ সালে ছাত্র অবস্থায় সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছি। ওই সময়ের দাবিগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ছিল বাকস্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ এবং প্রেস ফ্রিডম। আজকে ৬০ বছর পরও একই দাবি করে যাচ্ছি। 

ভোরের কাগজ ও প্রথম আলোর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি বলেন, কেবল বিজ্ঞাপন বন্ধ নয়, দেশের বিভিন্ন জেলায় মামলার মাধ্যমে হয়রান হয়েছি। এই পরিস্থিতির মুখোমুখি সবআমলেই কমবেশি হয়েছি। সেনা শাসিত তত্তাবধায়ক সরকারের আমলে প্রথম আলো বন্ধ করার বিষয়টিও আলোচনায় ছিল বলে দাবি করেন তিনি। মতিউর রহমান বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এক ধরণের ভয়ভীতি সঞ্চারের মাধ্যমে অবাধ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে বড় বাধা হিসেবে আজ আর্বিভূত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে বৃটেনের ডেপুটি হাইকমিশনার জাবেদ প্যাটেল বলেন, বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনে ভোটাররা রাজনৈতিক দলগুলোর ব্যাপারে আরও বেশি তথ্য পেতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা জরুরি। কারণ ওই নির্বাচনের ওপর বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে তার দেশের উদ্বেগের কথাও জানান জাভেদ। 

তিনি বলেন, প্রবল চাপ ও কঠিন পরিস্থিতির মধ্যও কাজ চালিয়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি সাধুবাদ জানাই। প্রতিদিন যে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি তারা হয়ে থাকেন তা নিয়ে আমরা অব্যাহতভাবে বলে যাব। বৃটিশ দূত বলেন, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনের প্রাক্কালে গণমাধ্যমের ভূমিকার গুরুত্ব নিয়ে আমার সহকর্মী যা বলেছেন আমি তার সঙ্গে একমত। এক্ষেত্রে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে অবাধ গণমাধ্যম। বিশেষ করে সঠিক তথ্য পাওয়া এবং নির্বাচনীয় প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে গণমাধ্যমের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। 

মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে উৎসাহিত করার বিষয়ে বাংলাদেশের ঐতিহ্য রয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ডিএসএ নিয়ে আমাদের যে উদ্বেগ তা সরকারের কাছে তুলে ধরেছি। এর প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনতে উৎসাহ যুগিয়ে যাব। প্রস্তাবিত গণমাধ্যম আইন নিয়ে সরকারকে সংশ্লিষ্ট অংশীজনের সঙ্গে আলোচনায় বৃটেন উৎসাহিত করছে বলেও জানান তিনি।

কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলস বলেন, ভুয়া তথ্য যাতে না ছড়ায় সেদিকে সাংবাদিকদের নজর দিতে হবে। তবে কোনো অজুহাতেই সাংবাদিকদের কণ্ঠ রোধ করার চেষ্টা উচিত নয়। লিলি নিকোলস বলেন, গণতন্ত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নানামুখী চাপ এড়িয়ে গণমাধ্যমের কর্মীরা সাহসিকতার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব পালন করে থাকেন। 

অনুষ্ঠানে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নের সঙ্গে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। নির্ভয়ে সংবাদ প্রচারকে জাপান সব সময় সমর্থন করে জানিয়ে তিনি বলেন, ৩০ বছর আগে জাপানে একজন সাংবাদিক নিহত হয়েছিলেন। স্বস্তির বিষয় এরপরে আর কোনো সাংবাদিকের এমন ভাগ্যবরণ করতে হয়নি। বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। ইতো নাওকি বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা গণতন্ত্রের ভিত্তি, এটা সমুন্নত রাখা উচিত। 

বাংলাদেশের সংবিধানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কাজেই ডিএসএর মত একটি নির্দিষ্ট আইনের কারণে যাতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিঘ্নিত না হয়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। তার মতে,গণতান্ত্রিক উন্নয়নের প্রতিটি শর্তের বিষয়ে বাংলাদেশের মানদন্ডের আরও উন্নত হওয়া জরুরি। ইতো নাওকি বলেন, আমি নিশ্চিত এসব শর্তের অন্যতম হচ্ছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। এটা বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং কিম্বা ভাবমূর্তির সঙ্গে জড়িত। বাংলাদেশ উন্নয়ন অগ্রযাত্রার সঙ্গে সাজুয্য রেখেই কার্যকর অর্থেই গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করবে বলে আশা করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে সাংবাদিক এবং যুক্তরাষ্ট্রের জেফারসন ফেলো মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, বাংলাদেশে সাংবাদিকতা করা আর কুমিরভর্তি পুকুরে সাঁতার কাটা একই বিষয়। অবস্থা এমন যে সাঁতার কাটতে হবে, কিন্তু আপনি কুমিড়ের লেজ ছুঁতে পারবেন না, মুখেও পড়তে পারবেন না! জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক বুলবুল তার প্রবন্ধে বাংলাদেশে বর্তমান ও অতীতের বিভিন্ন আইন তুলে ধরে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সরকার কীভাবে তা ব্যবহার করে সেটি তুলে ধরেন। পাশাপাশি মত প্রকাশের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ ও সুপারিশ তুলে ধরেন।

বাকস্বাধীনতায় বড় প্রতিবন্ধকতা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (ডিএসএ) এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, আইনমন্ত্রী বলেছেন ডিএসএ'র অধীনে সাংবাদিকদের অনুমতি ছাড়া গ্রেপ্তার করা যাবে না। তাহলে কি আমরা মনে করবো যে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন মন্ত্রীর ইচ্ছা অনুযায়ী চলবে? উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানের সূচনাতে ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে নিহত সাংবাদিক শিরীন আবু আখলের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সর্বশেষ খবর
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম