শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৬, বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

গুম কমিশনে ব্যারিস্টার আরমানের অভিযোগ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গুম কমিশনে ব্যারিস্টার আরমানের অভিযোগ

দীর্ঘ আট বছর পর ‘আয়নাঘর’ থেকে মুক্ত হওয়া জামায়াতের প্রয়াত নেতা মীর কাশেম আলীর ছেলে ব্যারিস্টার মীর আহমদ বিন কাশেম (আরমান) গুম হওয়ার অভিযোগ দায়ের দায়ের করেছেন।

মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) তার পক্ষে গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারিতে অভিযোগ দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন।

অভিযোগে বলা হয়, ব্যারিস্টার মীর আহমাদ বিন কাসেম আরমানকে ২০১৬ সালের আগস্ট মাসের ৪ তারিখ রাত ৯টায় মিরপুর ডিওএইচএসের বাসা থেকে জোর করে স্ত্রী সন্তানের সামনে থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। তারা তাকে একটি জায়গায় নিয়ে গিয়ে একটি নির্জন কক্ষে/সেলে বন্দি করে রাখে। সেলটি খুবই পুরনো ছিল, সেখানে তাকে ১৬ দিন রাখা হয়।

এতে আরও বলা হয়, গুম করার কয়েক মাস পরে একজন প্রহরী গভীর রাতে তার সঙ্গে কথা বলতে আসেন এবং জানান, অপহরণের কয়েক মাসের মাথায় তাকে হত্যার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। হত্যা করে ইট বেঁধে লাশ নদীতে ফেলে দেওয়া, লাশ যাতে চেনা না যায় সেজন্য হত্যার পর মুখ ও হাত অ্যাসিড দিয়ে ঝলসে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু হত্যার সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের একজন বড় কর্মকর্তা হত্যার সিদ্ধান্তের কয়েকদিনের মাথায় সিলেটে একটি সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হওয়ায় তাকে হত্যার সেই পরিকল্পনা পিছিয়ে যায়।

অভিযোগে আরমান বলেন, আমি যেখানে ছিলাম সেখান থেকে খুব কাছেই ইন্টারোগেশন রুম ছিল। আমি ইন্টারোগেশনের হালকা আওয়াজ শুনতে পেতাম। যাদের ওপর নির্যাতন চলছে তাদের আওয়াজে ঘুমাতে পারতাম না। এভাবে দীর্ঘ ৮ বছর আমাকে সেখানে গুম করে রাখা হয়েছে। এই দীর্ঘ সময়ে আমি কোনো প্রাকৃতিক আলো-বাতাসের ছোঁয়া পাইনি। গোপন বন্দিশালা সম্পর্কে কেউ যেন কোনো তথ্য না পায়, সে বিষয়ে তারা সর্বদা কঠোর নীতি অনুসরণ করতো। আমরা কোথায় আছি, তা কখনো বলা হতো না বা আমাদের ভাগ্যে কী ঘটবে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে তারা অস্বীকার করতো। তবে গভীর রাতে সামান্য সময়ের জন্য দুই একজন প্রহরী এসে কিছু কথা বলতো। 

আমাকে বাইরের কোনো আওয়াজ শুনতে দেওয়া হতো না। মসজিদে যখন আজান দিতো, তখন উচ্চশব্দে গান বাজানো হতো, যেন আমি রাত-দিনের পার্থক্য বুঝতে না পারি। নামাজের জন্য সময় জানতে চাইলেও আমাকে বলা হতো না। তারা বলতেন, এভাবেই নাকি তাদের আদেশ দেওয়া হয়েছে। মাঝে মাঝে গান বন্ধ হলে আমি অন্য বন্দিদের চিৎকার ও কান্নার আওয়াজ শুনতে পেতাম। অমানবিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে অন্য বন্দিরা চিৎকার করতো। তবে সেখানে অন্য কোনো বন্দির সঙ্গে যোগাযোগের কোনো সুযোগ ছিল না। একজন বন্দি হিসেবে খাওয়ার জন্য আমাকে পর্যাপ্ত খাবার দেওয়া হতো না, প্রয়োজনের অর্ধেক খাবার পরিবেশন করা হতো।

লিখিত অভিযোগে ব্যারিস্টার আরমান আরও বলেন, আমাকে বলা হতো না আমি কোথায় আছি, আমাকে দিন-তারিখ এবং সময় কোনো কিছুই জানতে দেওয়া হতো না। শুধু রমজানে মাস এলে বলা হতো যে, রমজান আসছে। সিকিউরিটির দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা বলতো যে, আজ থেকে তারাবি পড়তে পারেন, চাঁদ দেখা গেছে সেহরির সময় খাবার দেওয়া হবে। সেহরির সময় খাবার দিয়ে বলতো খেয়ে নেন। সময় শেষ হয়ে গেলে আমরা বলব যে, সময় শেষ হয়ে গেছে। এক সময় আওয়াজ দিয়ে বলতো যে আর খাওয়া যাবে না, সময় শেষ। ইফতারের সময় তারা ইফতার দিতো, আর বলতো এখনই খাবেন না, আওয়াজ দিলে খাবেন। হাতকড়া অবস্থায় নামাজ পড়তে হতো। একহাত দিয়ে রুকু করতে হতো, এক হাত দিয়ে সেজদা করতে হতো। একবার ডান হাত একবার বাম হাতে।  

প্রথম বন্দিশালা/জায়গা থেকে দ্বিতীয় বন্দিশালা/টর্চার সেলে অনেক বেশি সিস্টেমেটিক পদ্ধতিতে নির্যাতন করা হতো। সেখানে মাঝেমধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পরিদর্শনে আসতেন। তারা যখন আসতেন তখন দেয়ালের দিকে মুখ করে বসে থাকতে হতো, নড়াচড়া করতে দেওয়া হতো না। সারাদিন দেয়ালের দিকে মুখ করে বসে থাকতে হতো। আমাকে এক অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টের জীবন অতিবাহিত করতে হয়েছে। জীবিত ব্যক্তিদের জন্য এই বন্দিশালা ছিল একটি কবরের মতো। সুপরিকল্পিতভাবে এবং সিস্টেমেটিক পদ্ধতি অবলম্বন করে এমনভাবে বন্দিদের নির্যাতন করা হতো, যাতে বন্দিরা যেন মৃত্যুর চেয়েও আরও ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়।  

লিখিত অভিযোগে আরমান বলেন, তাদের নিয়ম-কানুন ও কঠোরতা দেখে মনে হয়েছে তারা সেনাবাহিনীর সদস্য বা কর্মকর্তা। কর্তৃপক্ষের ইচ্ছার বিরুদ্ধে এক মুহূর্তের জন্য আমাদের মুক্ত থাকার সুযোগ ছিল না বা স্বাধীনতা হরণ করা হয়েছিল। সরকারের অবগতি, নির্দেশ বা সহযোগিতা ব্যতীত কারো পক্ষে এত মানুষকে দিনের পরে দিন বা বছরের পর বছর গুম করে রাখার সুযোগ নাই।

অভিযোগে আরমান আরও উল্লেখ করেন, আমাকে গুম করার কয়েকমাস পরে একজন প্রহরী গভীর রাতে আমার সঙ্গে কথা বলতে আসে এবং আমাকে জানায় যে, আমাকে অপহরণের কয়েক মাসের মাথায় আমাকে তারা হত্যার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে এবং হত্যা করে ইট বেঁধে লাশ নদীতে ফেলে দিবে যাতে ভেসে না উঠে। তাছাড়াও আমার লাশ যাতে চেনা না যায়, সেই জন্য হত্যার পরে আমার মুখ ও হাত এসিড দিয়ে ঝলসে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। প্রহরী আরও জানায় যে, যারা আমাকে হত্যার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন তাদের একজন বড় কর্মকর্তা হত্যার সিদ্ধান্ত গ্রহণের কয়েকদিনের মাথায় সিলেটে একটি সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হওয়ায় আমার হত্যার পরিকল্পনা পিছিয়ে যায়। পরবর্তীতে সেই পদে নতুন যে কর্মকর্তার পদায়ন হন, তিনি এসে তাদের ঊধ্বর্তন অফিসারদের সঙ্গে কথা বলে আমাকে হত্যার সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন এবং বন্দি রাখার আদেশ দেন।

আমি মুক্তি পাওয়ার পরে এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নিয়ে জানতে পারি যে, উল্লেখিত সিলেটে সন্ত্রাসী হামলায় গত ২০১৭ সালের মার্চের ৩১ তারিখে র‍্যাবের ইনটেলিজেন্স উইংয়ের ডিরেক্টর লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ নিহত হন। তার নিহতের ঘটনাটি আমাকে গুম করার কয়েকমাস পরেই ঘটেছিল।

লিখিত অভিযোগে আরমান বলেন, আমি যখন বন্দি ছিলাম তিনটি জিনিস সুনির্দিষ্টভাবে শুনতে পেতাম। এক হচ্ছে বিমান ল্যান্ড করার শব্দ। দ্বিতীয়ত ট্রেনের আওয়াজ শুনতাম। তৃতীয়ত অনেক জোরে গাড়ি চলার শব্দ শুনতে পেতাম। এছাড়াও বাঙালি নয়, এমন লোকদের উপস্থিতিও টের পেয়েছি এবং তাদের ভিনদেশি ভাষায় কথা বলতে শুনেছি, যাদের আমার বাংলাদেশি মনে হয়নি।

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান
লন্ডনের সেই হোটেলের সামনে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভিড়
লন্ডনের সেই হোটেলের সামনে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভিড়
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
ড. ইউনূস-তারেকের বৈঠক শেষ
ড. ইউনূস-তারেকের বৈঠক শেষ
উৎপাদন বাড়িয়ে গ্যাস আমদানি কমানোর চেষ্টা চলছে : জ্বালানি উপদেষ্টা
উৎপাদন বাড়িয়ে গ্যাস আমদানি কমানোর চেষ্টা চলছে : জ্বালানি উপদেষ্টা
দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি, ঘটনার বর্ণনা দিল মন্ত্রণালয়
দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি, ঘটনার বর্ণনা দিল মন্ত্রণালয়
লন্ডনে নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর ও আমীর খসরুর বৈঠক
লন্ডনে নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর ও আমীর খসরুর বৈঠক
আম্মা সালাম জানিয়েছেন আপনাকে, প্রধান উপদেষ্টাকে তারেক রহমান
আম্মা সালাম জানিয়েছেন আপনাকে, প্রধান উপদেষ্টাকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
যেসব জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
যেসব জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
২৬ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ
২৬ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২১৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২১৮
সর্বশেষ খবর
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আহমেদাবাদের যানজটে আটকে ফ্লাইট মিস করে প্রাণে বেঁচেছেন যে যাত্রী
আহমেদাবাদের যানজটে আটকে ফ্লাইট মিস করে প্রাণে বেঁচেছেন যে যাত্রী

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর
ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনের সেই হোটেলের সামনে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভিড়
লন্ডনের সেই হোটেলের সামনে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভিড়

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের যেসব শীর্ষ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের যেসব শীর্ষ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-তারেকের বৈঠক শেষ
ড. ইউনূস-তারেকের বৈঠক শেষ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিক্ষকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিক্ষকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পাল্টা হামলার শঙ্কায় খাবার ও পানি মজুত করছে ইসরায়েলিরা
ইরানের পাল্টা হামলার শঙ্কায় খাবার ও পানি মজুত করছে ইসরায়েলিরা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে মোসাদ
ইরানে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে মোসাদ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎপাদন বাড়িয়ে গ্যাস আমদানি কমানোর চেষ্টা চলছে : জ্বালানি উপদেষ্টা
উৎপাদন বাড়িয়ে গ্যাস আমদানি কমানোর চেষ্টা চলছে : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি, ঘটনার বর্ণনা দিল মন্ত্রণালয়
দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি, ঘটনার বর্ণনা দিল মন্ত্রণালয়

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডনে নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর ও আমীর খসরুর বৈঠক
লন্ডনে নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর ও আমীর খসরুর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্মা সালাম জানিয়েছেন আপনাকে, প্রধান উপদেষ্টাকে তারেক রহমান
আম্মা সালাম জানিয়েছেন আপনাকে, প্রধান উপদেষ্টাকে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
নেত্রকোনায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন কারিশমার প্রাক্তন স্বামী সঞ্জয় কাপুর
মারা গেছেন কারিশমার প্রাক্তন স্বামী সঞ্জয় কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেটে তীব্র তাপপ্রবাহ, জনজীবনে হাঁসফাঁস
সিলেটে তীব্র তাপপ্রবাহ, জনজীবনে হাঁসফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ২
রাজধানীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ ও কৃষক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার
ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ ও কৃষক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় পান ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
গাইবান্ধায় পান ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
যেসব জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা সীমান্তে ধরা পড়লো সোয়া কোটি টাকার মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে
কুমিল্লা সীমান্তে ধরা পড়লো সোয়া কোটি টাকার মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে গণঅধিকার পরিষদ, বিকালে বিক্ষোভ
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে গণঅধিকার পরিষদ, বিকালে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি
ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট
ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা