শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪২, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক

ব্যয় বৃদ্ধির চাপ, ব্যবসা গোটাতে চান উদ্যোক্তারা

► নতুন বিনিয়োগে আগ্রহ কম ► শিল্পের উৎপাদন ৩০-৪০% পর্যন্ত কমেছে : বিসিআই ► বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ৭.৬৬%
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্যয় বৃদ্ধির চাপ, ব্যবসা গোটাতে চান উদ্যোক্তারা

বর্তমানে পরিচালন ব্যয় বৃদ্ধির চাপে আছেন ব্যবসায়ীরা। এই সময় উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার কারণে পণ্য ও সেবা বিক্রি কমে যাওয়ায় বিপরীতমুখী চাপে আছেন তাঁরা। এ পরিস্থিতিতে তাঁদের নতুন বিনিয়োগে আগ্রহ নেই। বরং এখন কঠিন বাস্তবতার মুখে রুগ্ণ ও সংকটে থাকা ব্যবসা গুটিয়ে নিতে সরকারের কাছে নীতিমালা চান ব্যবসায়ীরা।
 
স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও বিনিয়োগবান্ধব হতে পারেনি দেশ। এখনো একজন বিনিয়োগকারীকে দেশে বিনিয়োগ করতে হলে ২৯টি প্রতিষ্ঠান থেকে ১৪১টি ছাড়পত্র নিতে হয়। এই জটিলতার পরও সরকারের দেওয়া সেবার মূল্য ও কর বৃদ্ধি অব্যাহত। গত তিন বছরে গ্যাসের দাম ২৫০ শতাংশ থেকে প্রায় ৪৫০ শতাংশ বেড়েছে।

যদিও আবার দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা চলছে। এসবের সঙ্গে আছে উচ্চ সুদের হার, ঋণপত্রে জটিলতা, বেতন-বোনাস, উচ্চ উৎপাদন ব্যয় ও ডলার দর বৃদ্ধিতে এখন নাজেহাল অবস্থা।

রবিবার বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) নেতৃত্বে বেশ কয়েকটি সংগঠনের ১৩ সদস্যের প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠক করে এমন দবি করেছে। এ বৈঠকেই তারা এখন বিনিয়োগ করতে আগ্রহ পাচ্ছে না বলে জানিয়েছে।

একই সঙ্গে তারা সামনে আর যাতে লোকসানে না পড়তে হয়, সে জন্য কিছু কিছু ব্যবসাও গুটিয়ে নিতে চায়।
জানা যায়, ২০২১ সালের পর থেকেই দেশে বিদেশি বিনিয়োগ আসায় ভাটা পড়েছে। এমনকি সরকার পরিবর্তনের পরও বিনিয়োগে ইতিবাচক সাড়া মেলেনি। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) তথ্য অনুযায়ী ২০২১ সালে এক হাজার ৮৩টি ব্যবসা প্রকল্পের জন্য এক হাজার ৩৩৪ কোটি ৫১ লাখ ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব নিবন্ধন হয়েছে। পরের বছর এক হাজার ৮১টি ব্যবসা প্রকল্প নিবন্ধনের মাধ্যমে এক হাজার ২৮৮ কোটি ৩৫ লাখ ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছিল।

২০২৩ সালে আরো কমে ব্যবসার ৯৯৮টি প্রকল্পে ৮৯৭ কোটি ৮৫ লাখ ডলার হয়। আর চলতি বছরে ব্যবসার ৭৪২টি প্রকল্পে এক হাজার ১৬৩ কোটি ডলার বিনিয়োগ নিবন্ধন হলেও এপ্রিল-জুন প্রান্তিকেই ২৫৪টি প্রকল্পে ৬৬৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার হয়। রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সরকার পরিবর্তনকালীন জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে তা কমে ১৮৬টি প্রকল্পে মাত্র ১৮৬ কোটি ৭১ লাখ ডলার হয়েছে।

রিজার্ভের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছে বিদেশি বিনিয়োগ। রিজার্ভ যেমন কমছে, বিদেশি বিনিয়োগও কমছে। আগের বছরের তুলনায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশে নিট বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ৮.৮ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন মতে, ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে নিট বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে ১৪৭ কোটি ডলার। ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষে যা ছিল ১৬১ কোটি ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ১৪ কোটি ২০ লাখ ডলার।

স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পাঁচ মাস পার হতে চললেও দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের স্বাভাবিক পরিবেশ এখনো ফেরেনি। বরং আইন-শৃঙ্খলার অবনতি এবং সংস্কার ও নির্বাচনসহ নানা ইস্যুতে সৃষ্ট রাজনৈতিক অস্থিরতায় নানা ধরনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। এতে ব্যবসায়ী-শিল্পপতি ও উদ্যোক্তারা নতুন বিনিয়োগে আগ্রহ হারাচ্ছেন। অর্থনৈতিক মন্দায় ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন ব্যবসায়ীরা।

গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী (পারভেজ) বলেন, ‘দেশে বর্তমানে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির কারণে সব প্রতিষ্ঠানের বিক্রি কমেছে, ঋণের উচ্চ সুদহার, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি—সব কিছু মিলিয়ে কোনো প্রতিষ্ঠান তার পূর্ণ সক্ষমতায় চলতে পারছে না। উৎপাদন ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। চাহিদা মতো ঋণপত্র (এলসি) খোলা যাচ্ছে না, বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ৭.৬৬ শতাংশ। নতুন গ্যাস সংযোগে গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি করা হচ্ছে। আবার আইএমএফের সুপারিশে বিভিন্ন পণ্যের ওপর কর-মূসক বৃদ্ধি করা হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে শিল্পপ্রতিষ্ঠানসমূহের টিকে থাকাই এখন চ্যালেঞ্জ। বর্তমান পরিস্থিতিতে আমরা মনে করি, আমাদের বর্তমান শিল্পগুলো টিকিয়ে রাখতে হবে। আর শিল্প টিকে থাকলে বৈদেশিক মুদ্রার কোনো সমস্যা হবে না।’

বিসিআই সভাপতি বলেন, ‘আমাদের কোনো এক্সিট বা ব্যবসা গোটানোর পলিসি নেই। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো আমাদের এক্সিট পলিসি থাকা দরকার। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর জানিয়েছেন, আমরাও মনে করি এক্সিট পলিসি থাকা দরকার। আর এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমরা আশা করছি এটা দ্রুত সময়ের মধ্যে করা সম্ভব হবে।’

আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ বলেন, ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপির দায় অন্য ব্যবসায়ীদের না। বাংলাদেশ ব্যাংকসহ অন্য ব্যাংকগুলোরও এই দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। ক্যাশ ইনসেনটিভ না পেলে ইন্ডাস্ট্রিগুলো মরে যাবে।

বিসিআই সভাপতি বলেন, ‘রপ্তানিমুখী শিল্পের নগদ সহায়তা পেতে আবেদনের পর ৯ মাস থেকে এক বছর সময় লাগছে। যার ফলে শিল্পপ্রতিষ্ঠানসমূহের সময় মতো তাদের অপারেশন কস্ট মেটানো, তাদের কর্মীদের বেতনাদি পরিশোধ করতে পারছে না। আমরা মনে করি, নগদ সহায়তা প্রদানের সময়সীমা দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে নামিয়ে আনা প্রয়োজন।’

তিনি বলেন, ‘ব্যাংকের সিঙ্গেল বরোয়ার এক্সপোজার লিমিট ২৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। আমার মনে হয়, এটা আগের মতো ৩৫ শতাংশে উন্নীত করা উচিত। আমরা ঋণখেলাপির ক্ষেত্রে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়ার প্রস্তাব করেছি। কারণ মার্চ থেকে কোনো গ্রাহক তিন মাস কিস্তি না দিলে খেলাপি হয়ে যাবে। তাই এটাকে তিন মাসে না এনে ছয় মাস রাখার প্রস্তাব করেছি।’

বিসিআই সভাপতি বলেন, ‘বিদ্যমান বড় শিল্প খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো এখন রুগ্ণ অবস্থায় রয়েছে। সেসব প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক দায় পরিশোধের ক্ষেত্রে মাত্র ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্টে এক বছরের মনিটরিয়াম সুবিধাসহ আগামী ১২ বছরে পরিশোধের সুবিধা চেয়েছি। এ ছাড়া ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে রুগ্ণ প্রতিষ্ঠানের এক্সিট পলিসির ক্ষেত্রে বিদ্যমান ব্যাংক দায়ের ১ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট, ১ বছরের মনিটরিয়ামসহ ১৫ বছর মেয়াদে পরিশোধের সুবিধা চেয়েছি।’

একটি প্রতিষ্ঠান এক্সিট সুবিধা নিয়ে পরে কিভাবে ব্যাংকের দায় পরিশোধ করবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে আনোয়ার-উল আলম সাংবাদিকদের বলেন, একজন ব্যক্তির একাধিক প্রতিষ্ঠান থাকে। সব প্রতিষ্ঠানই একসঙ্গে খারাপ হয়ে যায় না। যে প্রতিষ্ঠান রুগ্ণ হয়েছে তার দায় পরিশোধের জন্য তাঁর অন্য ভালো প্রতিষ্ঠানের আয়ের মাধ্যমে ব্যাংকের দায় পরিশোধ করবেন।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পশ্চাৎ সংযোগ শিল্প খাতের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএপিএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ শাহরিয়ার। তিনি বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর নতুন সূর্য সবার গায়ে লেগেছে। আমরা চাই সবাই দেশের জন্য কাজ করব। কিন্তু বর্তমান সরকারের সময় আমরা যেটা দেখছি তা নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। বিশেষ করে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি করে ৭৫ টাকা করা হবে। অথচ আমরা অনেক প্রতিযোগিতা সক্ষমতা তৈরির কথা বলছি। কিন্তু ঢাল-তলোয়ার ছাড়া নিধিরাম সর্দারের মতো কিভাবে দেশের জন্য করবে। এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে বিশ্ববাজারে টিকতে পারব না।’ 

গভর্নরকে অবহিত করেছেন এমন তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের পশ্চাৎ সংযোগ শিল্প খাতের প্রণোদনা কেটে দেবেন। অথচ হোগলা পাতা রপ্তানি করলেও তারা প্রণোদনা পায়। দেশের শিল্প এখন ১৪ থেকে ১৬ শতাংশ ঋণের সুদ দেয়। এর পরও শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি। অথচ শিল্পে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নেই। ডলারের সংকট চলছে। এ অবস্থায় ব্যবসায়ীরা নতুন বিনিয়োগে যাবেন না। পরীক্ষিত ব্যবসায়ীরা এখন ঝুঁকি নেবেন না।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ প্যাকেজের শর্ত অনুযায়ী ঋণ শ্রেণিকরণে নতুন নিয়ম চালু করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়ম অনুসারে চলতি বছরের এপ্রিল থেকে তিন মাস মেয়াদোত্তীর্ণ থাকার পর সব ধরনের ঋণকে খেলাপি ঋণ হিসেবে শ্রেণিকরণ করা হবে। বর্তমানে এ সময়সীমা ছয় মাস।

বর্তমান পরিস্থিতিতে সিএমএসই খাত সব থেকে ক্ষতির মুখে পড়েছে। আমাদের সিএমএসই খাতকে টিকিয়ে রাখতে ব্যবস্থা নিতে হবে। আমরা মনে করি, সিএমএসই খাতের বিশেষ তহবিল এবং নিম্ন সুদের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এ খাতে একটি জেলা বা একটি ক্লাস্টারকে পাইলট ধরে ডিজিটাল প্ল্যাটফরম ব্যবহার করে অর্থায়ন করা যেতে পারে।

ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, এপ্রিলে খেলাপি ঋণের নতুন নিয়ম চালু হলে অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে। তার ওপর নতুন করে ভ্যাট আরোপ, শ্রমিকের বেতন-ভাতা বৃদ্ধিকে ব্যবসার অন্তরায় হিসেবে দেখছেন তাঁরা।

বিজিএমইএ প্রশাসক আনোয়ার হোসেন বলেন, এলসি জটিলতা দূর করতে হবে। পাশাপাশি কমাতে হবে সুদের হারও।

ব্যাংক রিফর্ম কমিটিতে ব্যবসায়ীদের অন্তর্ভুক্তি এবং অ্যাগ্রো প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রিকে গুরুত্ব দিয়ে সরবরাহব্যবস্থা ঠিক করার দাবিও জানান ব্যবসায়ী নেতারা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বিসিআইয়ের প্রতিনিধিদলের বক্তব্য শোনেন এবং বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের মূল লক্ষ্য এখন মুদ্রাস্ফীতি কমানো। আমরা আশা করি আগামী জুন নাগাদ মুদ্রাস্ফীতি ৭-৮-এর মধ্যে নেমে আসবে। আমাদের বেসরকারি খাতে অর্থ প্রবাহ বৃদ্ধির জন্য কাজ করছি। আমরা সরকারি ব্যয় কমানোর জন্য সুপারিশ করছি। যাতে বেসরকারি খাতে অর্থ প্রবাহ বাড়াতে পারি। কিন্তু ডিপোজিট বাড়ছে না। ডিপোজিট গ্রোথ ৭ শতাংশ। অর্থ প্রবাহ বাড়াতে হলে ডিপোজিট বাড়াতে হবে। বর্তমানে ডলারের ক্রাইসিস নেই। অর্থনীতি স্বাভাবিক হচ্ছে, কিন্তু একটু সময় লাগবে। আগামী রমজানে যাতে নিত্যপণ্যের সরবরাহব্যবস্থা বাধাগ্রস্ত না হয় সেদিকে আমাদের লক্ষ আছে এবং আমরা সে লক্ষে ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমি মনে করি, দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের জন্য বন্ড মার্কেটে যেতে হবে। আমাদের করপোরেট বন্ডের জন্য কাজ করতে হবে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক পূর্ণ সহযোগিতা প্রদান করবে।’

সভায় উপস্থিত থেকে নিজ নিজ সেক্টরের সমস্যাসমূহ তুলে ধরে বক্তব্য দেন সিনিয়র সহসভাপতি, লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সিনিয়র সহসভাপতি নাজমুল হাসান সোহেল, সিটি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হাসান, উত্তরা মোটর করপোরেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান মতিউর রহমান, বারভিডা সভাপতি আব্দুল হক, পরিচালক বিসিআই ও চেয়ারম্যান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ আহসান খান চৌধুরী, কোকা-কোলা বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাদাব আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বিসিএমইএ ও ভাইস চেয়ারম্যান মন্নু গ্রুপ মঈনুল ইসলাম স্বপন, বিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি প্রীতি চক্রবর্তী, বিসিআই সহসভাপতি মোহাম্মদ ইউনুস, সিটি গ্রুপের উপদেষ্টা অমিতাভ চক্রবর্তী।

এই বিভাগের আরও খবর
'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ৩৯ দাবি
'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ৩৯ দাবি
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ নভেম্বর)
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'
'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'
১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না : ধর্ম উপদেষ্টা
১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না : ধর্ম উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করল নিউজিল্যান্ড
ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করল নিউজিল্যান্ড

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করল নিউজিল্যান্ড
ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করল নিউজিল্যান্ড

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করল নিউজিল্যান্ড
ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করল নিউজিল্যান্ড

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ৩৯ দাবি
'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ৩৯ দাবি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বধ্যভূমি সংস্কার কাজের উদ্বোধন
গোপালগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বধ্যভূমি সংস্কার কাজের উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় জাতীয় সমবায় দিবসে র‍্যালি
কোটালীপাড়ায় জাতীয় সমবায় দিবসে র‍্যালি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আট দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ
সিলেটে আট দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৮ দফা দাবিতে মগবাজারে ২ ঘণ্টা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
৮ দফা দাবিতে মগবাজারে ২ ঘণ্টা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে
ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে সাবেক হুইপ মসিউর রহমানের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ঝিনাইদহে সাবেক হুইপ মসিউর রহমানের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায় শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জের ডিসি
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায় শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জের ডিসি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাদাপাথর যাওয়া হলো না পর্যটক জিয়াউলের
সাদাপাথর যাওয়া হলো না পর্যটক জিয়াউলের

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি
নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী
মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সফল হওয়ার কিছু মন্ত্র মেনে চলুন
সফল হওয়ার কিছু মন্ত্র মেনে চলুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি
কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার
এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু
পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা