শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫

হরিলুটে ১৪২৩ কোটি টাকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হরিলুটে ১৪২৩ কোটি টাকা

ক্ষমতা হারানো আওয়ামী সরকারের এমপিদের ‘স্বার্থ দেখার’ থোক বরাদ্দের প্রকল্প নিয়ে এখনো হরিলুট চলছে। এমপিরা নেই; কিন্তু থেমে নেই লুটপাট। প্রকল্পের বরাদ্দের টাকা নয়ছয় করে কতিপয় কর্মকর্তার যোগসাজশে ঠিকাদাররা তুলে নিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তথ্য-উপাত্ত বলছে, আগের সময়ের এমপিদের নামের টাকা এখন রীতিমতো মিলেমিশে অপচয়ে শামিল হয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

সব মিলিয়ে দুটি প্রকল্পের আওতায় চলতি অর্থবছরের বরাদ্দের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা এখন এভাবেই খরচ হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের মোট বরাদ্দের ৭২ শতাংশ এরই মধ্যে তুলে নেওয়া হয়েছে। বাকি টাকাও ছাড় করার আবদার আসছে। দুটি প্রকল্পের মোট বরাদ্ধ সাত হাজার ৬০৯ কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার চকপাড়া মাদরাসাসংলগ্ন নতুন জামে মসজিদ নির্মাণে সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের ৩৮ লাখ টাকা বরাদ্দ থাকলেও কয়েকটি খুঁটি বসিয়েই ৩০ লাখ টাকা উঠিয়ে নিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করে যে পরিমাণ কাজ করা হয়েছে, তার আর্থিক মূল্য ৫-১০ লাখ টাকার বেশি হবে না বলে দাবি করছেন মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক।

অন্যদিকে কাজের ঠিকাদার বাদশা বলছেন, ‘শুধু মসজিদের গ্রেডবিম ও এর ওপর কলাম পর্যন্ত করে দেওয়ার কথা ছিল। ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিল পাওয়া গেছে। বাকি বিল পেতে ডিসি অফিসে এখনো যোগাযোগ চলছে।’

‘রাতের ভোটের’ এমপিদের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে বিশেষ সুবিধা দেয় হাসিনা সরকার। এমপিদের নামে নেওয়া দুই প্রকল্প থেকে প্রত্যেক এমপির এলাকায় উন্নয়নের নামে ২৬ কোটি টাকা করে দেওয়া হয়। জুলাই আন্দোলনে হাসিনা সরকারের পতনের পর অধিকাংশ এমপিই পলাতক, কিছু জেলে। অথচ সেই এমপি প্রকল্প থেকে দ্রুত বরাদ্দের চেয়ে অতিরিক্ত টাকা তুলে নেওয়ার তোড়জোড় চলছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাসিনা সরকারের পতনের পর এই প্রকল্পই সবার আগে বন্ধ হওয়া উচিত ছিল।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, এমপিদের জন্য নেওয়া ‘গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন (তৃতীয় পর্যায়) ও সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন-২’ এই দুই প্রকল্পে চলতি অর্থবছরে ৮৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। সংশোধিত এডিপিতে দুই প্রকল্পে ৫৪৮ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়িয়ে এক হাজার ৪২৩ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে। এদিকে চলতি অর্থবছরের বরাদ্দের ৭২ শতাংশ টাকাই ছয় মাসে তুলে নেওয়া হয়েছে এবং বাকি টাকাও দ্রুত ছাড়ের আবদার করা হয়েছে। এদিকে টাকা ছাড়ে পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানি সম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সম্মতির পর কার্যক্রম বিভাগের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানি সম্পদ ও গ্রামীণ প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. নেয়ামত উল্লাহ ভূঁইয়া বলেন, এই প্রকল্পগুলোর লক্ষ্য জনসাধারণের তহবিলের অপচয়, যা বর্তমান সরকারের অগ্রাধিকারের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। আন্দোলনের পর সরকার পালিয়ে গেছে এবং সংসদ সদস্যরাও এখন পলাতক। এই প্রেক্ষাপটে এই সংসদ সদস্যদের জন্য শুরু করা রাজনৈতিক প্রকল্পগুলো চলতে দেওয়া যাবে না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলজিইডির এক কর্মকর্তা বলেন, এমপি প্রকল্পের ক্ষেত্রে দেখা যায় বরাদ্দের সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ টাকার কাজ হয়। ঠিকাদার এমপির কাছের লোক হওয়ায় বাকি টাকা এমপি ও ঠিকাদার ভাগ করে খান। এখন এমপিরা নেই, তাহলে সেই টাকা কার পকেটে যাচ্ছে সেটাই দেখার।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ‘এমপি প্রকল্প’ হিসেবে পরিচিত দুটি প্রকল্পের অধীনে স্থানীয় এমপিরা তাঁদের পছন্দের ভিত্তিতে বিভিন্ন কাজ নির্ধারণ করে থাকেন, যেগুলোর উন্নয়নের কাজ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। তবে একক কর্তৃত্ব থাকায় এই দুই প্রকল্পের আওতায় এমপিরা নিজেদের বাড়ির রাস্তা ও অন্যান্য অবকাঠামো প্রাধান্য দিয়ে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক বিবেচনায় স্কিম নির্ধারণ করে থাকেন। আবার ছোট বরাদ্দের কাজে ওপেন টেন্ডারের সুযোগ না থাকায় এসব কাজও পেয়ে থাকেন এমপিদের কাছের লোকজন। খবরদারির কোনো কর্তৃপক্ষ না থাকায় এসব ঠিকাদার ঠিকমতো কাজ না করেই টাকা উঠিয়ে নিয়ে যান, যার আর্থিক সুবিধা পেয়ে আসছেন এমপিরাও।

এই বিতর্কিত প্রকল্পে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) প্রায় এক হাজার ৪২৩ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ, যা বছরের শুরুতে ছিল ৮৭৫ কোটি টাকা। এ হিসাবে বিতর্কিত প্রকল্পটিতে মূল বরাদ্দের তুলনায় প্রায় ৫৪৮ কোটি টাকা বা ৬২.৬৩ শতাংশ বাড়তি বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সবার আগে যে প্রকল্পগুলো বন্ধ করা উচিত ছিল, তার মধ্যে এই দুটি বিতর্কিত এমপি প্রজেক্ট অন্যতম। তা ছাড়া হাসিনা সরকারের সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর বিনা ভোটের এমপিদের প্রায় সবাই হয় পলাতক, নয়তো জেলখানায় রয়েছেন। এ অবস্থায় এমপি প্রজেক্টের টাকা কোথায় যাচ্ছে, এ বিষয়েও প্রশ্ন অনেকের।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, এ ধরনের প্রকল্পগুলো পূর্ববর্তী সরকারের এমপিদের ব্যক্তিগত লাভ, জনগণের তহবিল অপচয় এবং তাদের সহযোগীদের সমৃদ্ধ করা ছাড়া আর কোনো উদ্দেশ্য সাধন করে না। এই দুটি প্রকল্প অবিলম্বে বন্ধ করার দাবি জানান তারা।

সূত্র মতে, জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) সভায় ২০২২ সালের জুন মাসে এক হাজার ৮২ কোটি টাকা ব্যয় ধরে সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-২ অনুমোদন দেওয়া হয়। আগামী বছরের জুনের মধ্যে মসজিদ, মন্দির, কবরস্থান ও শ্মশানের মতো সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য প্রকল্পের মেয়াদে সিটি করপোরেশনের বাইরের এলাকার প্রতিটি সংসদীয় আসনের এমপির জন্য প্রায় তিন কোটি ৫৭ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দেওয়া হয়। এই প্রকল্পের আওতায় মোট ১৭ হাজার ৩২১টি অবকাঠামো উন্নয়নের কথা ছিল, যার প্রতিটির জন্য গড়ে পাঁচ লাখ ৮০ হাজার টাকা করে বরাদ্দ রাখা হয়।

অন্যদিকে ২০২০ সালে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন (তৃতীয় পর্যায়) প্রকল্প অনুমোদন পায়, যার আনুমানিক ব্যয় ছয় হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা। এই প্রকল্পে ছয় হাজার ৩২১ কোটি টাকা গ্রামীণ রাস্তা, সেতু ও কালভার্ট মেরামত এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়। সিটি করপোরেশনের বাইরের ২৮০টি সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্যদের (এমপি) তাঁদের নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকার জন্য চার বছরে গড়ে ২২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছিলেন।

মূলত জুলাই ২০২০ থেকে জুন ২০২৪ সালের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও, প্রকল্পের সময়সীমা এখন জুন ২০২৬ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে, যার সংশোধিত মোট ব্যয় ছয় হাজার ৫২৭ কোটি টাকা, যা মূল বরাদ্দের চেয়ে দশমিক ৭৭ শতাংশ বেশি। এর আগে, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর, প্রতিটি এমপি তাঁদের নির্বাচনী এলাকার অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য ১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছিলেন। প্রকল্পটির আওতায় ২০১০ সালের মার্চ থেকে ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত চার হাজার ৯৯২ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়।

বিএনপিসহ তৎকালীন প্রধান বিরোধী দলের বর্জনের মধ্যেও ‘রাতের ভোট’ হিসেবে পরিচিত ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর ২০১৫ সালে অনুমোদিত ছয় হাজার ৭৬ কোটি টাকার আরেকটি প্রকল্প থেকে সংসদ সদস্যরা তাঁদের নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকার জন্য অতিরিক্ত ২০ কোটি টাকা পেয়েছিলেন।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য থেকে জানা যায়, গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে গত ডিসেম্বর পর্যন্ত এলজিইডি ৪৯২ কোটি টাকা ব্যয় করেছে, যা অর্থবছরের জন্য মোট বরাদ্দের প্রায় ৭২ শতাংশ। এ সময়ে ৩৩৮ কোটি টাকা ব্যয়ের অর্ধ-বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এর পরিমাণ প্রায় ৪৬ শতাংশ বেশি।

স্থানীয় সরকার বিভাগ সম্প্রতি পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানি সম্পদ ও গ্রামীণ প্রতিষ্ঠান বিভাগ এবং প্রগ্রামিং বিভাগে দুটি চিঠি পাঠিয়েছে, যাতে অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকে সম্পূর্ণ বরাদ্দ ছাড় করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। একইভাবে স্থানীয় সরকার বিভাগ সংশোধিত এডিপির অধীনে মোট এক হাজার ২০৩ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়ে আরেকটি চিঠি পাঠিয়েছে, যা মূল বরাদ্দের চেয়ে ৭৮.২২ শতাংশ বেশি।

অন্যদিকে সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে ছয় মাসে ১৩২ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে, যা ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দের ৬৬ শতাংশ। সংশোধিত এডিপিতে এই প্রকল্পের জন্য ২২০ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে, যা মূল বরাদ্দের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সাল থেকে সংসদ সদস্যদের সুবিধার্থে পরিকল্পিত প্রকল্পগুলো অনুমোদন করে জনসাধারণের তহবিলের অপব্যবহার করে আসছে। এসব প্রকল্পে ন্যায্যতার অভাব দেখা যায়। কারণ এগুলো মূলত সড়ক উন্নয়নে সংসদ সদস্যদের স্বার্থ রক্ষা করে অথবা দুর্নীতির মাধ্যমে তাদের সহযোগীদের লাভবান হতে দেয়, যার ফলে জনসাধারণের খুব কম বা কোনো লাভ হয়।’

গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন (তৃতীয় পর্যায়) প্রকল্পের প্রকল্পগু পরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমিন খান বলেন, ‘পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো চিঠিটি সরকারের বর্তমান মেয়াদে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রজেক্ট স্টিয়ারিং কমিটির (পিএসসি) সভার ভিত্তিতে প্রস্তুত করা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, প্রকল্পের আওতায় প্রায় চার হাজার ৫০০টি স্কিমের কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং আরো ছয় হাজার ৮০০টির কাজ চলমান রয়েছে। চলমান স্কিমগুলোর কাজ শেষ করতে অতিরিক্ত অর্থের প্রয়োজন হবে বলেও তিনি মনে করেন।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বিভিন্ন অঞ্চলে টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
বিভিন্ন অঞ্চলে টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসির আরও ৬১ কর্মকর্তা বদলি
নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসির আরও ৬১ কর্মকর্তা বদলি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে
স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আট মাসে দিনাজপুরের এক উপজেলাতেই শতাধিক আত্মহত্যা, নেপথ্যে কী?
আট মাসে দিনাজপুরের এক উপজেলাতেই শতাধিক আত্মহত্যা, নেপথ্যে কী?

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করতে চীনে রফতানি বাড়ানো জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করতে চীনে রফতানি বাড়ানো জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটে তিন মাদক কারবারি আটক
সিলেটে তিন মাদক কারবারি আটক

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বেনাপোল সীমান্তে ভারতে যাওয়ার সময় চার নারী-পুরুষ আটক
বেনাপোল সীমান্তে ভারতে যাওয়ার সময় চার নারী-পুরুষ আটক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে প্রাইভেট কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানে ধাক্কা, নিহত ১
সিরাজগঞ্জে প্রাইভেট কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানে ধাক্কা, নিহত ১

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন শাহরুখ খান
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন শাহরুখ খান

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজশাহীতে অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়
টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের রোষানলে পরিবারসহ জন্মভূমি ছাড়লেন জোকোভিচ, দাবি রিপোর্টে
সরকারের রোষানলে পরিবারসহ জন্মভূমি ছাড়লেন জোকোভিচ, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপগঞ্জে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
রূপগঞ্জে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬
ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব কাজী মিরাজ আর নেই
সাবেক সচিব কাজী মিরাজ আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিপদে কপিল শর্মা
ফের বিপদে কপিল শর্মা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ইউনাইটেড ছাড়লেন ওনানা
অবশেষে ইউনাইটেড ছাড়লেন ওনানা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের হুমকিতে থাকা অর্থনীতি জোরদারে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বড় প্রকল্প ঘোষণা
ট্রাম্পের হুমকিতে থাকা অর্থনীতি জোরদারে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বড় প্রকল্প ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই মডেলের ওয়ালটন ব্র্যান্ডের তাকিওন ই-বাইক বাজারে
নতুন দুই মডেলের ওয়ালটন ব্র্যান্ডের তাকিওন ই-বাইক বাজারে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ জনের
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’
আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’

শোবিজ

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা