শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫

হরিলুটে ১৪২৩ কোটি টাকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হরিলুটে ১৪২৩ কোটি টাকা

ক্ষমতা হারানো আওয়ামী সরকারের এমপিদের ‘স্বার্থ দেখার’ থোক বরাদ্দের প্রকল্প নিয়ে এখনো হরিলুট চলছে। এমপিরা নেই; কিন্তু থেমে নেই লুটপাট। প্রকল্পের বরাদ্দের টাকা নয়ছয় করে কতিপয় কর্মকর্তার যোগসাজশে ঠিকাদাররা তুলে নিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তথ্য-উপাত্ত বলছে, আগের সময়ের এমপিদের নামের টাকা এখন রীতিমতো মিলেমিশে অপচয়ে শামিল হয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

সব মিলিয়ে দুটি প্রকল্পের আওতায় চলতি অর্থবছরের বরাদ্দের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা এখন এভাবেই খরচ হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের মোট বরাদ্দের ৭২ শতাংশ এরই মধ্যে তুলে নেওয়া হয়েছে। বাকি টাকাও ছাড় করার আবদার আসছে। দুটি প্রকল্পের মোট বরাদ্ধ সাত হাজার ৬০৯ কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার চকপাড়া মাদরাসাসংলগ্ন নতুন জামে মসজিদ নির্মাণে সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের ৩৮ লাখ টাকা বরাদ্দ থাকলেও কয়েকটি খুঁটি বসিয়েই ৩০ লাখ টাকা উঠিয়ে নিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করে যে পরিমাণ কাজ করা হয়েছে, তার আর্থিক মূল্য ৫-১০ লাখ টাকার বেশি হবে না বলে দাবি করছেন মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক।

অন্যদিকে কাজের ঠিকাদার বাদশা বলছেন, ‘শুধু মসজিদের গ্রেডবিম ও এর ওপর কলাম পর্যন্ত করে দেওয়ার কথা ছিল। ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিল পাওয়া গেছে। বাকি বিল পেতে ডিসি অফিসে এখনো যোগাযোগ চলছে।’

‘রাতের ভোটের’ এমপিদের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে বিশেষ সুবিধা দেয় হাসিনা সরকার। এমপিদের নামে নেওয়া দুই প্রকল্প থেকে প্রত্যেক এমপির এলাকায় উন্নয়নের নামে ২৬ কোটি টাকা করে দেওয়া হয়। জুলাই আন্দোলনে হাসিনা সরকারের পতনের পর অধিকাংশ এমপিই পলাতক, কিছু জেলে। অথচ সেই এমপি প্রকল্প থেকে দ্রুত বরাদ্দের চেয়ে অতিরিক্ত টাকা তুলে নেওয়ার তোড়জোড় চলছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাসিনা সরকারের পতনের পর এই প্রকল্পই সবার আগে বন্ধ হওয়া উচিত ছিল।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, এমপিদের জন্য নেওয়া ‘গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন (তৃতীয় পর্যায়) ও সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন-২’ এই দুই প্রকল্পে চলতি অর্থবছরে ৮৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। সংশোধিত এডিপিতে দুই প্রকল্পে ৫৪৮ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়িয়ে এক হাজার ৪২৩ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে। এদিকে চলতি অর্থবছরের বরাদ্দের ৭২ শতাংশ টাকাই ছয় মাসে তুলে নেওয়া হয়েছে এবং বাকি টাকাও দ্রুত ছাড়ের আবদার করা হয়েছে। এদিকে টাকা ছাড়ে পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানি সম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সম্মতির পর কার্যক্রম বিভাগের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানি সম্পদ ও গ্রামীণ প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. নেয়ামত উল্লাহ ভূঁইয়া বলেন, এই প্রকল্পগুলোর লক্ষ্য জনসাধারণের তহবিলের অপচয়, যা বর্তমান সরকারের অগ্রাধিকারের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। আন্দোলনের পর সরকার পালিয়ে গেছে এবং সংসদ সদস্যরাও এখন পলাতক। এই প্রেক্ষাপটে এই সংসদ সদস্যদের জন্য শুরু করা রাজনৈতিক প্রকল্পগুলো চলতে দেওয়া যাবে না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলজিইডির এক কর্মকর্তা বলেন, এমপি প্রকল্পের ক্ষেত্রে দেখা যায় বরাদ্দের সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ টাকার কাজ হয়। ঠিকাদার এমপির কাছের লোক হওয়ায় বাকি টাকা এমপি ও ঠিকাদার ভাগ করে খান। এখন এমপিরা নেই, তাহলে সেই টাকা কার পকেটে যাচ্ছে সেটাই দেখার।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ‘এমপি প্রকল্প’ হিসেবে পরিচিত দুটি প্রকল্পের অধীনে স্থানীয় এমপিরা তাঁদের পছন্দের ভিত্তিতে বিভিন্ন কাজ নির্ধারণ করে থাকেন, যেগুলোর উন্নয়নের কাজ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। তবে একক কর্তৃত্ব থাকায় এই দুই প্রকল্পের আওতায় এমপিরা নিজেদের বাড়ির রাস্তা ও অন্যান্য অবকাঠামো প্রাধান্য দিয়ে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক বিবেচনায় স্কিম নির্ধারণ করে থাকেন। আবার ছোট বরাদ্দের কাজে ওপেন টেন্ডারের সুযোগ না থাকায় এসব কাজও পেয়ে থাকেন এমপিদের কাছের লোকজন। খবরদারির কোনো কর্তৃপক্ষ না থাকায় এসব ঠিকাদার ঠিকমতো কাজ না করেই টাকা উঠিয়ে নিয়ে যান, যার আর্থিক সুবিধা পেয়ে আসছেন এমপিরাও।

এই বিতর্কিত প্রকল্পে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) প্রায় এক হাজার ৪২৩ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ, যা বছরের শুরুতে ছিল ৮৭৫ কোটি টাকা। এ হিসাবে বিতর্কিত প্রকল্পটিতে মূল বরাদ্দের তুলনায় প্রায় ৫৪৮ কোটি টাকা বা ৬২.৬৩ শতাংশ বাড়তি বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সবার আগে যে প্রকল্পগুলো বন্ধ করা উচিত ছিল, তার মধ্যে এই দুটি বিতর্কিত এমপি প্রজেক্ট অন্যতম। তা ছাড়া হাসিনা সরকারের সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর বিনা ভোটের এমপিদের প্রায় সবাই হয় পলাতক, নয়তো জেলখানায় রয়েছেন। এ অবস্থায় এমপি প্রজেক্টের টাকা কোথায় যাচ্ছে, এ বিষয়েও প্রশ্ন অনেকের।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, এ ধরনের প্রকল্পগুলো পূর্ববর্তী সরকারের এমপিদের ব্যক্তিগত লাভ, জনগণের তহবিল অপচয় এবং তাদের সহযোগীদের সমৃদ্ধ করা ছাড়া আর কোনো উদ্দেশ্য সাধন করে না। এই দুটি প্রকল্প অবিলম্বে বন্ধ করার দাবি জানান তারা।

সূত্র মতে, জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) সভায় ২০২২ সালের জুন মাসে এক হাজার ৮২ কোটি টাকা ব্যয় ধরে সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-২ অনুমোদন দেওয়া হয়। আগামী বছরের জুনের মধ্যে মসজিদ, মন্দির, কবরস্থান ও শ্মশানের মতো সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য প্রকল্পের মেয়াদে সিটি করপোরেশনের বাইরের এলাকার প্রতিটি সংসদীয় আসনের এমপির জন্য প্রায় তিন কোটি ৫৭ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দেওয়া হয়। এই প্রকল্পের আওতায় মোট ১৭ হাজার ৩২১টি অবকাঠামো উন্নয়নের কথা ছিল, যার প্রতিটির জন্য গড়ে পাঁচ লাখ ৮০ হাজার টাকা করে বরাদ্দ রাখা হয়।

অন্যদিকে ২০২০ সালে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন (তৃতীয় পর্যায়) প্রকল্প অনুমোদন পায়, যার আনুমানিক ব্যয় ছয় হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা। এই প্রকল্পে ছয় হাজার ৩২১ কোটি টাকা গ্রামীণ রাস্তা, সেতু ও কালভার্ট মেরামত এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়। সিটি করপোরেশনের বাইরের ২৮০টি সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্যদের (এমপি) তাঁদের নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকার জন্য চার বছরে গড়ে ২২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছিলেন।

মূলত জুলাই ২০২০ থেকে জুন ২০২৪ সালের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও, প্রকল্পের সময়সীমা এখন জুন ২০২৬ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে, যার সংশোধিত মোট ব্যয় ছয় হাজার ৫২৭ কোটি টাকা, যা মূল বরাদ্দের চেয়ে দশমিক ৭৭ শতাংশ বেশি। এর আগে, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর, প্রতিটি এমপি তাঁদের নির্বাচনী এলাকার অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য ১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছিলেন। প্রকল্পটির আওতায় ২০১০ সালের মার্চ থেকে ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত চার হাজার ৯৯২ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়।

বিএনপিসহ তৎকালীন প্রধান বিরোধী দলের বর্জনের মধ্যেও ‘রাতের ভোট’ হিসেবে পরিচিত ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর ২০১৫ সালে অনুমোদিত ছয় হাজার ৭৬ কোটি টাকার আরেকটি প্রকল্প থেকে সংসদ সদস্যরা তাঁদের নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকার জন্য অতিরিক্ত ২০ কোটি টাকা পেয়েছিলেন।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য থেকে জানা যায়, গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে গত ডিসেম্বর পর্যন্ত এলজিইডি ৪৯২ কোটি টাকা ব্যয় করেছে, যা অর্থবছরের জন্য মোট বরাদ্দের প্রায় ৭২ শতাংশ। এ সময়ে ৩৩৮ কোটি টাকা ব্যয়ের অর্ধ-বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এর পরিমাণ প্রায় ৪৬ শতাংশ বেশি।

স্থানীয় সরকার বিভাগ সম্প্রতি পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানি সম্পদ ও গ্রামীণ প্রতিষ্ঠান বিভাগ এবং প্রগ্রামিং বিভাগে দুটি চিঠি পাঠিয়েছে, যাতে অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকে সম্পূর্ণ বরাদ্দ ছাড় করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। একইভাবে স্থানীয় সরকার বিভাগ সংশোধিত এডিপির অধীনে মোট এক হাজার ২০৩ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়ে আরেকটি চিঠি পাঠিয়েছে, যা মূল বরাদ্দের চেয়ে ৭৮.২২ শতাংশ বেশি।

অন্যদিকে সর্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে ছয় মাসে ১৩২ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে, যা ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দের ৬৬ শতাংশ। সংশোধিত এডিপিতে এই প্রকল্পের জন্য ২২০ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে, যা মূল বরাদ্দের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সাল থেকে সংসদ সদস্যদের সুবিধার্থে পরিকল্পিত প্রকল্পগুলো অনুমোদন করে জনসাধারণের তহবিলের অপব্যবহার করে আসছে। এসব প্রকল্পে ন্যায্যতার অভাব দেখা যায়। কারণ এগুলো মূলত সড়ক উন্নয়নে সংসদ সদস্যদের স্বার্থ রক্ষা করে অথবা দুর্নীতির মাধ্যমে তাদের সহযোগীদের লাভবান হতে দেয়, যার ফলে জনসাধারণের খুব কম বা কোনো লাভ হয়।’

গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন (তৃতীয় পর্যায়) প্রকল্পের প্রকল্পগু পরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমিন খান বলেন, ‘পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো চিঠিটি সরকারের বর্তমান মেয়াদে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রজেক্ট স্টিয়ারিং কমিটির (পিএসসি) সভার ভিত্তিতে প্রস্তুত করা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, প্রকল্পের আওতায় প্রায় চার হাজার ৫০০টি স্কিমের কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং আরো ছয় হাজার ৮০০টির কাজ চলমান রয়েছে। চলমান স্কিমগুলোর কাজ শেষ করতে অতিরিক্ত অর্থের প্রয়োজন হবে বলেও তিনি মনে করেন।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর
সাবেক দুদক চেয়ারম্যানসহ চারজনের নামে মামলার আবেদন
সাবেক দুদক চেয়ারম্যানসহ চারজনের নামে মামলার আবেদন
দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারী নির্যাতন মামলায় পুলিশ সদস্যের ২ বছরের কারাদণ্ড
নারী নির্যাতন মামলায় পুলিশ সদস্যের ২ বছরের কারাদণ্ড
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
৩য় ওয়েস্টার্ন গ্রুপ প্রেসিডেন্ট কাপ গলফ টুর্নামেন্ট সমাপ্ত
৩য় ওয়েস্টার্ন গ্রুপ প্রেসিডেন্ট কাপ গলফ টুর্নামেন্ট সমাপ্ত
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
৩ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কতা
৩ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কতা
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
এবার শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারের বাজেট, দ্বায়িত্বজ্ঞানহীন নয় : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
এবার শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারের বাজেট, দ্বায়িত্বজ্ঞানহীন নয় : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর
গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ
রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি
চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত কলেজের জন্য ‘প্রশাসক’ নিয়োগে ঢাকা কলেজে নতুন অধ্যক্ষ
সাত কলেজের জন্য ‘প্রশাসক’ নিয়োগে ঢাকা কলেজে নতুন অধ্যক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রসিকে তালা দিল বিক্ষুব্ধ নগরবাসী
রসিকে তালা দিল বিক্ষুব্ধ নগরবাসী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইংল্যান্ডে সাব্বিরের ১৫২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস
ইংল্যান্ডে সাব্বিরের ১৫২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসচাপায় শিশু নিহত
বাসচাপায় শিশু নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

২২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা