শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০২, বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১১:০০, বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

এই সংবিধান এখন আর জনমুখী নয়

অনলাইন ভার্সন
এই সংবিধান এখন আর জনমুখী নয়

৫ আগস্টের পর থেকেই বৈষমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে বারবার সংবিধান পরিবর্তনের কথা বলা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন মহলে এর বিপক্ষেও আলোচনা রয়েছে। এরই মধ্যে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি’ গঠন করা হয়েছে। সংবিধান পরিবর্তন, আসন্ন সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণসহ এবং অন্য দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ হবে কি না?এমন নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিনসাক্ষাৎকার নিয়েছেন খন্দকার আসিফুজ্জামান
 
প্রশ্ন : আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কি অংশ নেবে এনসিপি? 

উত্তর : নির্বাচনের ক্ষেত্রে আমরা মনে করি বিচার, সংস্কার এবং পরবর্তী সময়ে গণপরিষদ নির্বাচন। বাংলাদেশে স্থায়ী যে সমস্যাগুলো তৈরি হয়েছে, সেই সমস্যাগুলো থেকে উত্তরণের জন্য রাজনৈতিকভাবে এটাই একমাত্র পথ। আওয়ামী লীগের বিচার এবং দলগত ও ব্যক্তিগত জায়গা থেকে যেভাবে তারা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে জুলাই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে, তার বিচার করতে হবে। এটা অবশ্যই বিচারিক প্রক্রিয়া এবং সেই সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে সমাধান হওয়া প্রয়োজন। অভ্যুত্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করে অথবা অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ- এমন কোনো সিদ্ধান্তে আমরা পৌঁছাতে চাই না।

আমরা সংস্কারের কথা বলেছি এবং সেই সঙ্গে এগুলো প্যারালালি চলতে থাকবে। সংস্কারের মাধ্যমে রাষ্ট্রিক এবং সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে যাত্রা করা উচিত। আর সেই জায়গা থেকেই নির্বাচন হতে পারে একমাত্র গণপরিষদ নির্বাচন, যেহেতু বাংলাদেশের মানুষ ৩ ও ৫ আগস্ট তাদের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন করেছে। সেই আকাঙ্ক্ষার মধ্য দিয়ে তাদের ঘোষণা ছিল, বিদ্যমান সংবিধান বাংলাদেশের মানুষ ধারণ করে না। বিদ্যমান সংবিধান বাংলাদেশের মানুষকে হত্যাযোগ্য করে তুলেছে এবং বিদ্যমান সংবিধান পুনর্লিখন করা উচিত।

প্রশ্ন : এনসিপি কি স্বতন্ত্র দল থাকবে, নাকি অন্য কোনো দলের সঙ্গে জোট করবে?

উত্তর : রিসেন্টলি আমাদের পার্টি লঞ্চ হয়েছে। এই বিষয়গুলো অত্যন্ত নির্বাচনকেন্দ্রিক ভাবনা। আমরা মনে করি, এখানে দুটি কাজ অবশ্যই জরুরি। বিচার ও সংস্কার নিয়ে কথা বলা। সেই সঙ্গে এই দাবিগুলোর পরিপ্রেক্ষিতে জনমানুষের সঙ্গে কানেকশন বিল্ডআপ করা। আর নির্বাচনকেন্দ্রিক যে জোটগত ভাবনা বা যা কিছু আছে, সেটা সময়ের পরিক্রমায় হয়তো দলই সিদ্ধান্ত নেবে।

প্রশ্ন : অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতো আপনারাও কি বদলে যাবেন নাকি মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করবেন?

উত্তর : আমরা মনে করি, বাংলাদেশের মানুষ নিজে একটা লিটমাস টেস্ট এবং এই টেস্টে যারা পাস করবে না, তাদের ইনভেলিড করে ফেলবে বাংলাদেশের জনগণ। আমরা কনফিডেন্ট, আমরা যদি কোনো ধরনের ভুল করি, জনগণ আমাদের হয়তো সুযোগ দেবে। কিন্তু বারবার যদি আমরা তাদের সঙ্গে বিট্রে করি, তাহলে তারাও আমাদের রাখবে না এবং এই বিষয়টি আমরা মাথায় রাখি, সব রাজনৈতিক দলেরও উচিত মনে রাখা। আমরা মনে করি, বিদ্যমান যে রাজনৈতিক সংস্কৃতি আছে এবং রাজনৈতিক কাঠামো আছে, রাষ্ট্রীয় কাঠামো আছে; এগুলো যদি আমরা রাখার চেষ্টা করি, তাহলে আমরা অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ একটি কাজ করব। আমরা এখন বাংলাদেশের মানুষের যে আকাঙ্ক্ষা, সেটা ধারণ করার চেষ্টা করছি মাত্র। আমরা শুধু চাই, তারা যখন তাদের ম্যান্ডেটটা দেবে, সেটা যাতে সর্বোচ্চ ফেয়ারলি দিতে পারে। কোনো কোশ্চেনেবল ইলেকশনের মধ্য দিয়ে আমরা যেতে চাই না।

প্রশ্ন : সংবিধান পরিবর্তন করা কেন জরুরি এবং কেন আপনারা এ বিষয়ে এত জোর দিচ্ছেন?

উত্তর : এই ১৫ বছরে কেন এ ধরনের ফ্যাসিজমের উত্থান ঘটল এবং কেন টানা অত্যাচার, জেল-জুলুম কেন সম্ভব হলো? এই কারণে যে, এখানে একটি ফ্যাসিস্ট সংবিধান আছে এবং এই সংবিধানের কারণে পরবর্তী পরিস্থিতিগুলো তৈরি হয়েছে। প্রথমে এটা কোটা সংস্কার থেকে শুরু হলো। কিন্তু যখন সরকার পতনের আন্দোলনের দিকে মোড় নিল, তখন কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের মনে আর কোনো সন্দেহ ছিল না যে, সাংবিধানিক সংকটের কথা বারবার বলা হচ্ছে মূলত বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে বিভক্তি তৈরি করার জন্য। তার মানে এই সংবিধানটা এখন আর জনমুখী নয়। এটা কখনো জনমুখী ছিল না। এই জনবিরোধী সংবিধান পরিবর্তন করার জন্য বাংলাদেশের মানুষ একটি ম্যান্ডেট দিয়েছে ৩ আগস্ট।

আমাদের অভ্যুত্থানের সমন্বয়ক ছিলেন নাহিদ ইসলাম। তাঁর বক্তব্যের মধ্য দিয়ে উঠে এসেছে, ৩ আগস্ট এই বিদ্যমান সংবিধান আর কার্যকর নয় এবং এই অকার্যকর সংবিধান পরিবর্তন করা এবং পুনর্লিখন করা অভ্যুত্থানের ম্যান্ডেট। আমাদের ওপর একটি দায় আছে এবং সেই দায় স্বীকার করেই কিন্তু এখন পর্যন্ত এই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক কমিটি এই মুহূর্তে জাতীয় নাগরিক পার্টি সেই দায় কাঁধে নিয়ে কাজ করছে। এই সংবিধান পরিবর্তনে যে ধরনের প্রক্রিয়া আমাদের অবলম্বন করতে হবে, আমরা সেটা গণতান্ত্রিক উপায়েই চাই। আমরা কোনো হটকারী উপায়ে সংবিধান পরিবর্তনের কথা বলছি না। আমরা বারবারই বলছি এখানে যে যৌক্তিক জায়গাগুলো আছে, যে প্রক্রিয়ার জায়গাগুলো আছে, সেগুলো ফেয়ার থাকুক। সেগুলো যৌক্তিক থাকুক। তাতে করে আর যে সংবিধানে পরিবর্তন করা প্রয়োজন সেটা স্থায়ী এবং জনমুখী হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
জুলাই সনদ রাজনীতিবিদদের ঐক্যের দলিল: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ রাজনীতিবিদদের ঐক্যের দলিল: আলী রীয়াজ
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৯৮
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৯৮
কর্ম কমিশনকে সহায়তার জন্য ৭৫ কর্মকর্তাকে সংযুক্ত করে প্রজ্ঞাপন
কর্ম কমিশনকে সহায়তার জন্য ৭৫ কর্মকর্তাকে সংযুক্ত করে প্রজ্ঞাপন
ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী রিমান্ডে
ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী রিমান্ডে
‘প্রাণি থেকে মানুষের দেহে রোগ ছড়ানো মারাত্মক হতে পারে’
‘প্রাণি থেকে মানুষের দেহে রোগ ছড়ানো মারাত্মক হতে পারে’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
শহীদ মিনারে ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা
শহীদ মিনারে ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ারফোর্সের যৌথ অনুশীলন মহড়া শুরু
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ারফোর্সের যৌথ অনুশীলন মহড়া শুরু
সর্বশেষ খবর
অতিরিক্ত ফি কমানোর দাবিতে গাইবান্ধায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
অতিরিক্ত ফি কমানোর দাবিতে গাইবান্ধায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত
মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

উদ্বোধনের অপেক্ষায় ভোলার ঐতিহ্যবাহী গজনবী স্টেডিয়াম
উদ্বোধনের অপেক্ষায় ভোলার ঐতিহ্যবাহী গজনবী স্টেডিয়াম

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ রাজনীতিবিদদের ঐক্যের দলিল: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ রাজনীতিবিদদের ঐক্যের দলিল: আলী রীয়াজ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৯৮
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৯৮

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড
সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে দুবাই পুলিশের কড়া সতর্কবার্তা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে দুবাই পুলিশের কড়া সতর্কবার্তা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

ডাকসু-জাকসুতে জালিয়াতির অভিযোগ রিজভীর
ডাকসু-জাকসুতে জালিয়াতির অভিযোগ রিজভীর

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন সমীকরণ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাসানী সেতুতে মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৮
ভাসানী সেতুতে মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: প্রথম দিন মনোনয়ন ফরম নিলেন ৭ ভিপি প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন: প্রথম দিন মনোনয়ন ফরম নিলেন ৭ ভিপি প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্ম কমিশনকে সহায়তার জন্য ৭৫ কর্মকর্তাকে সংযুক্ত করে প্রজ্ঞাপন
কর্ম কমিশনকে সহায়তার জন্য ৭৫ কর্মকর্তাকে সংযুক্ত করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় আহত যুবদল নেতার মৃত্যু
দুর্ঘটনায় আহত যুবদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু
বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী রিমান্ডে
ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির অপূর্ব বাসগৃহ
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির অপূর্ব বাসগৃহ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বেরোবিতে শিক্ষার্থী পরিবহনে যুক্ত হলো আরও ৭টি বাস
বেরোবিতে শিক্ষার্থী পরিবহনে যুক্ত হলো আরও ৭টি বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘প্রাণি থেকে মানুষের দেহে রোগ ছড়ানো মারাত্মক হতে পারে’
‘প্রাণি থেকে মানুষের দেহে রোগ ছড়ানো মারাত্মক হতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে দমন করা হবে’
‘মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় খাল ও রাস্তার দুইপাশের জঙ্গল পরিষ্কারের উদ্যোগ
টুঙ্গিপাড়ায় খাল ও রাস্তার দুইপাশের জঙ্গল পরিষ্কারের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা