শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১০:৫৪, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

‘এমপি’ বাবুর প্রশ্রয়ে অসংখ্য অপকর্মে লাক মিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘এমপি’ বাবুর প্রশ্রয়ে অসংখ্য অপকর্মে লাক মিয়া

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়নের ছোট বিনাইচর গ্রামের কৃষক লাল মিয়া দম্পতির দুই ছেলে এক মেয়ে। বড় ছেলে কুদরত আলী সরকারি চাকরিজীবী, আর ছোট ছেলে আবদুল মতিন শারীরিক প্রতিবন্ধী। ১৮ শতাংশ কৃষিজমিই ছিল তাঁদের একমাত্র সম্বল। সেই জমিতে চাষাবাদ করে সংসার চালাতেন লাল মিয়া।

একসময় সেই জমিতে চোখ পড়ে ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ‘এমপি’ বাবুর মদদে বেপরোয়া লাক মিয়াগডফাদার লাক মিয়ার। জমি দখল করতে রাতের আঁধারে কৃষক লাল মিয়ার পরিবারের ওপর হামলা চালায় লাক মিয়ার সন্ত্রাসী বাহিনী। কুপিয়ে গুরুতর জখম করে শারীরিক প্রতিবন্ধী আবদুল মতিনকে। একমাত্র সম্বল কৃষিজমিটি হারানোর দুঃখ নিয়ে মারা গেছেন কৃষক লাল মিয়া।

তাঁর মতো নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের হাজারো মানুষের স্বপ্ন তছনছ করে দিয়েছেন স্থানীয় সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম বাবুর ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত আওয়ামী গডফাদার চেয়ারম্যান লাক মিয়া। ক্ষমতার অপব্যবহার, নিরীহ মানুষের জমি দখল, নদী দখল করে শিল্প স্থাপন, মাদক কারবারসহ অসংখ্য অপকর্মে জড়িয়েছে তাঁর নাম। লাক মিয়া একা নন, এমপি বাবুর প্রশ্রয়ে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন তাঁর পরিবারের সদস্যরাও। লাক মিয়ার ভাতিজা নাঈম হাসান সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া মেধাবী এক ছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ করেন।

লাক মিয়া ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সীমাহীন অত্যাচার থেকে বাঁচতে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন আড়াইহাজারের সাধারণ মানুষ।

আড়াইহাজার উপজেলার উজান গোবিন্দ গ্রামের দিনমজুর ছাবেদ আলীর ছেলে লাক মিয়া। ছয় ভাইয়ের সংসারে অভাব অনটনের মধ্যে বড় হন লাক মিয়া। বড় ভাইয়ের হাত ধরে তাঁতের ব্যবসা দিয়ে তাঁর শুরু হলেও অভিযোগ রয়েছে, একচেটিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে আড়াইহাজারের তাঁতশিল্পকে ধ্বংস করেছেন লাক মিয়া ও তাঁর ভাইয়েরা। দাদন দিয়ে তাঁরা তাঁতকল ভাড়া নিয়ে একসময় সেই কারখানা দখল করে নিতেন। এভাবে তাঁদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পুঁজি হারিয়ে ব্যবসা ছেড়েছেন অনেক তাঁত ব্যবসায়ী।
২০০৮ সালে নজরুল ইসলাম বাবু আড়াইহাজারের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে তাঁর সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে লাক মিয়ার। আওয়ামী রাজনীতি না করেও হয়ে ওঠেন এমপি বাবুর ঘনিষ্ঠজন। ২০১৩ সালে এমপি নজরুল ইসলাম বাবুকে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করে ভোটকেন্দ্র দখল করে ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন লাক মিয়া। এমপি বাবুর প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে ধরাকে সরা জ্ঞান করে পুরো ইউনিয়নবাসীকে জিম্মি করে লাক মিয়া গড়ে তোলেন বিশাল ক্যাডার বাহিনী। এই বাহিনীর সহায়তায় তাঁর স্পিনিং মিলের পরিধি বাড়াতে নিরীহ মানুষের বাড়িঘর, জমি দখল করে নেন। তাঁর বিরুদ্ধে টুঁ শব্দ করার সাহস পাননি কেউ। কেউ প্রতিবাদ করলে ধরে এনে বিচারের নামে চালানো হতো নির্যাতন। মামলা দিয়ে করা হতো হয়রানি। গত ১৬ বছরে স্পিনিং মিলের বেশ কয়েকটি ইউনিট বাড়ান লাক মিয়া।

অবৈধ টাকার দাপটে টানা তিনবার ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে সর্বশেষ দুবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এমপির দাপট আর সন্ত্রাসী বাহিনীর ভয়ে কেউ তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে সাহস পাননি।

আড়াইহাজার-ভুলতা আঞ্চলিক মহাসড়কের বিনাইচর গ্রামের দুই পাশ ঘিরে গড়ে তোলা হয়েছে চেয়ারম্যান লাক মিয়ার শিল্প-কারখানা ‘ভাই ভাই স্পিনিং মিলস লিমিটেড’। একে একে সড়কের দুই পাশে গড়ে তোলা হয়েছে ‘জামান স্পিনিং মিলস লিমিটেড’, ‘লতিফা স্পিনিং মিলস লিমিটেড’, ও ‘সাবেদ আলী স্পিনিং মিলস লিমিটেড’-এর ১০টি ইউনিট। কয়েক শ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় চার লাখ স্পেন্ডেল।

স্থানীয়রা জানায়, নিরীহ মানুষের জমি ও ব্রহ্মপুত্র নদ দখল করে গত দেড় দশকে গড়ে তোলা হয় এসব শিল্পপ্রতিষ্ঠান। আওয়ামী নেতা হওয়ায় সাধারণ মানুষ এবং প্রশাসন ছিল অসহায়। লাক মিয়া বনে যান এই এলাকার অঘোষিত ভূপতি। তবে অভিযোগ আছে, এসব মিল-কারখানার বেশির ভাগ জমি দখল করেছেন তিনি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতেও লাক মিয়ার ক্ষমতায় সামান্য আঁচড় লাগেনি। অভিযোগের পাহাড় জমলেও কেউ কথা বলার সাহস করছেন না।

২০০৪ সালের দিকে লাক মিয়া ও তাঁর ভাই হক মিয়া বিনাইচরে কারখানা স্থাপনের কাজ শুরু করেন। কারখানার অদূরে ব্রহ্মপুত্র নদের পারে ১৫ শতাংশ জমিতে ছিল কৃষক জুলহাস মিয়ার ফসলি জমি ও বাড়ি। ছয় সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে ছিল তাঁর বাস। সেই জমিতে নজর পড়ে লাক মিয়ার ভাই হক মিয়ার। জমি দিতে রাজি না হওয়ায় তাঁর স্ত্রী ও মেয়েকে দেওয়া হয় ধর্ষণের হুমকি। ওই হুমকি উপেক্ষা করে কিছুদিন থাকতে পারলেও এক রাতে ২০ থেকে ৩০ জনের একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী তাঁর বাড়িতে হামলা চালায়। হামলাকারীরা এক দিনের মধ্যে বাড়ি ছেড়ে দিতে আলটিমেটাম দেয় জুলহাস মিয়াকে। না হলে তাঁর পরিবারের সবাইকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। শেষে বাধ্য হয়ে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ভিটেবাড়ি ছাড়তে বাধ্য হন কৃষক জুলহাস মিয়া। আদি পেশা ছেড়ে বর্তমানে কালীবাড়ি বাজারে পান-বিক্রি করে জীবন ধারণ করছেন তিনি। সহায় সম্বল হারিয়ে নিঃস্ব হলেও প্রাণভয়ে কথা বলেননি জুলহাস মিয়া।

লাক মিয়ার স্পিনিং মিলের পাশে উজান গোবিন্দী বাঁশতলা ঘাট। সেখানকার মোড়ে রাসেল ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে কথা হয় মালিক রাসেল ভূঁইয়ার সঙ্গে। তিনি জানান, মিলের ভেতরে তাঁদের পৈতৃক ২০ বিঘা জমি রয়েছে। সেই জমি জোর করে দখল করে নিয়েছেন চেয়ারম্যান লাক মিয়া। এই জমি হারিয়ে তাঁরা নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। লাক মিয়া মানুষের ওপর যে অত্যাচার করেছেন তা বর্ণনা করার ভাষা নেই রাসেলের।

তাঁর পাশেই কথা হয় রতন ডেকোরেটরের মালিক রতন ভূঁইয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘লাক মিয়া আমাদের ২৫ শতাংশ জমি দখলের চেষ্টা করেছেন। আমি বাধা দেওয়ার পর এমপি বাবু আমাকে হুমকি দিয়েছেন। সরকারি জমিতে আমার একটু ঘর পড়েছিল, তা ভাঙিয়েছেন। অথচ লাক মিয়া একই সরকারি জমি দখল করে বাউন্ডারি দিয়েছেন। তাঁদের ক্ষেত্রে কোনো আইন নেই। যত আইন আমাদের জন্য।’

লাক মিয়ার সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলায় আহত হওয়ার পর থেকে আতঙ্কে রাতে ঘুমাতে পারেন না ছোট বিনাইচর গ্রামের শারীরিক প্রতিবন্ধী আবদুল মতিন। তিনি বলেন, ‘২০ শতাংশ জমিই ছিল আমাদের পরিবারের একমাত্র সম্বল। সেই জমিতে চাষবাস করে দুই ভাই এক বোনের সংসার চালিয়েছেন বাবা। কারখানা করতে সেই জমিতে নজর পড়ে চেয়ারম্যান লাক মিয়ার। জমি দখল করতে সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালান। সবাইকে কুপিয়ে আহত করেন। মরে গেছি ভেবে আমাকে ফেলে যান। দীর্ঘদিন চিকিৎসার পরও আমি ভালো (সুস্থ) হতে পারিনি। এ কারণে বিয়েও করা হয়নি।’

সুলতান সাদী স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মনজুর মিয়া বলেন, ‘পশ্চিম সরাবদী গ্রামে আমাদের একটি বাড়ি ছিল। বালি ফেলে জোর করে সেই জায়গা দখল করে নিয়েছে লাক মিয়ার লোকজন। আজও আমি সেই জমির টাকা পাইনি।’

শুধু আড়াইহাজার নয়, পাশের রূপগঞ্জের সাধারণ মানুষও চেয়ারম্যান লাক মিয়ার ছোবল থেকে রক্ষা পায়নি। উপজেলার মর্তুজাবাদ এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করেন লাক মিয়া। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আফজাল, ছাত্রলীগ, যুবলীগ দিনে বাড়িঘর ছাড়ার হুমকি দিত আর রাতে পরিবারের নারীদের ওপর চালাত অত্যাচার। শিউরে ওঠার মতো সেসব ঘটনা। জোর করে ঘরে বসাত মদের আসর। প্রতিবাদ করলে নেমে আসত নির্মম নির্যাতন।

এক রাতেই দখল করে নেওয়া হতো আশপাশের জমি। মানুষের জমির ছোট ছোট বাউন্ডারি গুঁড়িয়ে দিয়ে তৈরি করা হতো সীমানাপ্রাচীর। মাঝখানে টাঙানো হতো লাক মিয়ার ‘ভাই ভাই স্পিনিং মিলে’র সাইনবোর্ড।

একজন ভুক্তভোগী পারভিন আক্তার জানান, তাঁর সারা জীবনের স্বপ্ন ছিল নিজের একটি বাড়ি হবে। আর সেই বাড়িতে পরিবারের সবাইকে নিয়ে থাকবেন। তাই দিন-রাত মশারি কারখানা ও মেস-বাড়িতে কাজ করে নিজের একটি বাড়ি তৈরি করেছিলেন। তবে এই বাড়িই কাল হয়ে দাঁড়ায় তাঁর জন্য। লাক মিয়ার শকুনের নজর পড়ে ওই বাড়িতে। লাক মিয়ার সন্ত্রাসী বাহিনীর অত্যাচারে শেষ পর্যন্ত ওই বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হন পারভিন আক্তার।

লাক মিয়ার মতো এমপি বাবুর প্রশ্রয়ে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন তাঁর পরিবারের সদস্যরাও। লাক মিয়ার ভাতিজা নাঈম হাসান সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া মেধাবী এক ছাত্রীকে ২০১২ সালের ৭ এপ্রিল স্কুলে যাওয়ার পথে অস্ত্রের মুখে রাস্তা থেকে অপহরণের পর ধর্ষণ করেন। ওই মামলায় যাবজ্জীবন সাজা হয় ধর্ষক নাঈম হাসানের। ওই মামলায় দীর্ঘদিন কারাভোগের পর গত বছর সেপ্টেম্বরে জামিনে মুক্ত হন নাঈম। কারাগার থেকে বেরিয়েই বর্তমানে এলাকায় তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে প্রতিদিন মোটরসাইকেলে শোডাউন দিচ্ছেন। এই সন্ত্রাসী বাহিনীর আতঙ্কে অনেক ছাত্রী স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, চেয়ারম্যান লাক মিয়া আড়াইহাজার উপজেলায় মাদক কারবারের বিস্তার ঘটিয়েছেন। তাঁর এই মাদক কারবার দেখভাল করেন সোহেল মেম্বার। তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত মাদক কারবারি। লাক মিয়ার ভাইদের মধ্যে সবচেয়ে দুর্ধর্ষ ছিলেন বড় ভাই জয়নাল আবেদীন। জায়গা দখল করতে গেলে এক নারী ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে জুতাপেটা করেন। ওই লজ্জায় হার্ট অ্যাটাক করে পরে মারা যান তিনি।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের এক মামলায় কিছুদিন আগে গ্রেপ্তার করা হয় লাক মিয়াকে। তবে ২০২৩ সাল থেকে তিনি সাজাপ্রাপ্ত আসামি। এই সাজা মাথায় নিয়ে থানা পুলিশের সামনে দোর্দণ্ড প্রতাপে ঘুরে বেড়াতেন লাক মিয়া। তাঁর বিরুদ্ধে আড়াইহাজার, নরসিংদীর মাধবদী ও রাজধানীর ভাটারা থানায় হত্যা, অস্ত্র, চেক জালিয়াতিসহ অন্তত ৯টি মামলা রয়েছে। চেক জালিয়াতির মামলায় লাক মিয়া এক বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।

নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার বলেন, ‘সাবেক এমপি বাবুর ক্যাশিয়ার ছিলেন চেয়ারম্যান লাক মিয়া। লাক মিয়া বিগত সময়ে এলাকায় যে অপকর্ম করেছেন এবং মানুষকে হয়রানি ও জুলুম করেছেন, এ বিষয়ে নির্যাতিতরা অভিযোগ করলে আমরা মামলা গ্রহণ করব। এ ছাড়া লাক মিয়ার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আসছে সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কোনো অবস্থাতেই লাক মিয়া যাতে আইনের বাইরে যেতে না পারেন সে বিষয়ে পুলিশ কাজ করছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’
‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা