শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০৪, মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১১:৩২, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫

নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন ‘বিভ্রান্তিকর ও একপক্ষীয়’: প্রেস উইং

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন ‘বিভ্রান্তিকর ও একপক্ষীয়’: প্রেস উইং

‘বাংলাদেশ নতুনভাবে গড়ে উঠছে, আর ইসলামি কট্টরপন্থিরা সুযোগ খুঁজছে’—সম্প্রতি এই শিরোনামে যুক্তরাষ্ট্রের দ্য নিউইয়র্ক টাইমসে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনটি নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং।

মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) ওই বিবৃতিতে প্রতিবেদনটিকে ‘বিভ্রান্তিকর ও একপক্ষীয়’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, নিউইয়র্ক টাইমসের নিবন্ধটি বাংলাদেশকে একটি সংকটাপন্ন দেশ হিসেবে উপস্থাপন করেছে, যেখানে ধর্মীয় চরমপন্থা দখলদারিত্বের পথে রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এই চিত্রায়ন দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতাকে অতিসরলীকৃতভাবে তুলে ধরে এবং ১৮ কোটি মানুষের একটি জাতিকে অন্যায়ভাবে কলঙ্কিত করার ঝুঁকি তৈরি করে। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের যে অগ্রগতি হয়েছে, তা স্বীকার করা জরুরি, পাশাপাশি পরিস্থিতির জটিলতাও বোঝা দরকার। কেবলমাত্র বাছাইকৃত ও উসকানিমূলক উদাহরণ ব্যবহার করে একটি ভুল ধারণা তৈরি করা অনুচিত।

বাংলাদেশের অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ স্বীকার করা
নিবন্ধটিতে কিছু ধর্মীয় উত্তেজনা ও রক্ষণশীল আন্দোলনের বিষয় তুলে ধরা হয়েছে, কিন্তু এটি দেশের সামগ্রিক অগ্রগতি নিয়ে কথা বলেনি। বাংলাদেশ নারীদের জীবনমান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি অর্জন করেছে, এবং অন্তর্বর্তী সরকার তাদের নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে বিশেষভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই সরকার নারীদের অধিকার ও নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, যা নিবন্ধে আঁকা নেতিবাচক চিত্রের সম্পূর্ণ বিপরীত।

একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হলো ‘ইয়ুথ ফেস্টিভ্যাল ২০২৫’, যেখানে দেশের সব প্রান্ত থেকে প্রায় ২৭ লাখ মেয়ে ৩,০০০টি খেলা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশ নিয়েছে। অঞ্চলভেদে, প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এবং আদিবাসী তরুণীদেরও ব্যাপক অংশগ্রহণ ছিল, যা বাংলাদেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে নারীদের সক্রিয় ও গতিশীল অংশগ্রহণের প্রমাণ। কেবল একটি ফুটবল ম্যাচ নিয়ে বিরোধিতা হয়েছে বলে ২,৯৯৯টি সফল আয়োজনের সাফল্য মুছে যায় না। একটি মাত্র ঘটনার ওপর গুরুত্ব দেওয়া দেশের তরুণ প্রজন্ম, বিশেষ করে নারীদের প্রাণবন্ততা ও দৃঢ়তাকে ভুলভাবে উপস্থাপন করার শামিল।

আরেকটি বিভ্রান্তিকর দাবি হলো, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে যথেষ্ট কঠোর অবস্থান নেননি। এই মন্তব্য শুধু ভুলই নয়, এটি নারীর ক্ষমতায়নে তাঁর আজীবনকার অবদানের বিষয়টিও উপেক্ষা করে। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ইউনূস নারীর অধিকার রক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। দুই কন্যার জনক ইউনূস তাঁর পুরো কর্মজীবন এবং গ্রামীণ ব্যাংকের ভিত্তিই গড়ে তুলেছেন নারীর ক্ষমতায়নের প্রতি অগাধ বিশ্বাসের ওপর, যা তাঁকে শেষ পর্যন্ত নোবেল পুরস্কার এনে দিয়েছে। নারীর অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষায় তাঁর অঙ্গীকারই তাঁর কাজ ও সুনামের মূল ভিত্তি।

ধর্মীয় সহিংসতা সম্পর্কে বিভ্রান্তি দূর করা
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিকে ধর্মীয় সহিংসতা হিসেবে চিত্রিত করা বিভ্রান্তিকর। শেখ হাসিনার বিদায়ের পর যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে তা মূলত রাজনৈতিক এবং এর অনেকগুলো ঘটনাকে ধর্মীয় সংঘাত হিসেবে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো প্রায়ই জনসমর্থন পেতে ধর্মকে ব্যবহার করে, যা সমস্যাটিকে আরো জটিল করে তুলে এবং রাজনৈতিক অস্থিরতাকে ধর্মীয় নিপীড়ন বলে ভুল ব্যাখ্যা করা হয়।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সুরক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এই লক্ষ্যে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও সন্ত্রাসবাদবিরোধী কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। বাংলাদেশ যে সামাজিক সংস্কার ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে চরমপন্থার বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে, তা ভুল তথ্য ছড়িয়ে ঢেকে ফেলা উচিত নয়।

বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের ভূমিকা
বাংলাদেশ নিঃশব্দে এশিয়ার অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তিতে রূপ নিচ্ছে, যেখানে প্রবৃদ্ধির গতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশাল সম্ভাবনা সৃষ্টি করছে। সব বাধা অতিক্রম করে বাংলাদেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলতা বজায় রেখেছে এবং অসাধারণ সহনশীলতা প্রদর্শন করেছে। গত সাত মাসে রপ্তানি প্রায় ১২% বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজনৈতিক অস্থিরতার পরেও ব্যাংকিং খাত স্থিতিশীল রয়েছে, এবং টাকার বিনিময় হার ১২৩ টাকা প্রতি ডলারে স্থির রয়েছে। ভবিষ্যতের দিকে তাকালে, বাংলাদেশ ২০২৬ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে, এবং ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের নবম বৃহত্তম ভোক্তা বাজারে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

কিন্তু ৮৪ বছর বয়সী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের অসাধারণ পরিশ্রমের স্বীকৃতি কোথায়? গত আট মাস ধরে তিনি বিশ্বজুড়ে ঘুরে বেড়িয়ে বাংলাদেশের জন্য একটি ভালো ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে কাজ করে চলেছেন। মাত্র এক সপ্তাহ আগে চীন সফরে গিয়ে তিনি ২.১ বিলিয়ন ডলারের ঋণ, বিনিয়োগ ও অনুদান নিশ্চিত করেছেন। আর আগামী সপ্তাহে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে ইনভেস্টরস কনফারেন্স, যেখানে ৫০টি দেশের ২,৩০০ এর বেশি অংশগ্রহণকারী থাকবেন, যার মধ্যে মেটা, উবার ও স্যামসাং-এর মতো বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা থাকবেন। বিশ্ব বাংলাদেশকে একটি উদীয়মান অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে দেখতে শুরু করেছে।

এটি আশার, শক্তির এবং অভূতপূর্ব সম্ভাবনার গল্প—যা যথাযথ সম্মান ও মনোযোগ পাওয়ার দাবিদার।

অতিসরলীকরণ ও একটি জাতিকে কলঙ্কিত করা থেকে বিরত থাকা
প্রবন্ধটি কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা, যেমন একজন ব্যক্তির মুক্তি, যিনি এক নারীকে অপমানজনক ভাষা ব্যবহার করেছিলেন, তুলে ধরে বাংলাদেশকে চরমপন্থার দিকে ধাবিত একটি দেশ হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করেছে। এই ধরনের উপস্থাপন শুধু বিভ্রান্তিকরই নয়, বরং ক্ষতিকরও। ১৮ কোটি মানুষের একটি দেশে কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা দিয়ে গোটা দেশকে বিচার করা অন্যায়। বাংলাদেশ একটি বৈচিত্র্যময় ও গতিশীল সমাজ, যার রয়েছে দীর্ঘ ঐতিহ্য, সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি এবং প্রগতিশীল চেতনা।

বাংলাদেশ একাই ধর্মীয় চরমপন্থার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েনি; এটি একটি বৈশ্বিক সমস্যা, যা বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন রূপে দেখা দেয়। তবে বাংলাদেশ শুরু থেকেই আইন প্রয়োগ, সামাজিক সংস্কার এবং সন্ত্রাসবাদ দমনের মাধ্যমে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আসছে। মুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান বা অন্য যেকোনো সম্প্রদায়ের মানুষ—সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি অটুট।

কিছু কট্টরপন্থী ব্যক্তি হয়তো সামাজিকমাধ্যমে বা সমাবেশে ঘৃণার বার্তা ছড়াতে চায়, কিন্তু তাদের এই বিদ্বেষকে গুরুত্ব না দেওয়া এবং তাদের প্রচারণার জ্বালানিটুকু না দেওয়াই আমাদের দায়িত্ব।

এ ছাড়া, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের ফলে চরমপন্থা স্বাভাবিকভাবেই বাড়বে—এই ধারণা খুবই একপেশে ও ভুল। দেশের গণতান্ত্রিক চেতনা এবং উজ্জীবিত নাগরিক সমাজ চরমপন্থি আদর্শের প্রসার রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। চ্যালেঞ্জ থাকলেও, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ শুধু কট্টরপন্থিদের হাতে গড়া হবে না। বিশেষ করে দেশের তরুণ প্রজন্ম ও নারীরা ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম চালিয়ে যাবে।

সবশেষে, বাংলাদেশের প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে টিকে থাকার ইতিহাস, গণতন্ত্রের প্রতি অঙ্গীকার এবং নারীর ক্ষমতায়নের ওপর গুরুত্ব—এসবই প্রমাণ করে যে, দেশটি সামনে এগিয়ে যাবে। কয়েকটি নেতিবাচক ঘটনার ওপর ভিত্তি করে দেশের চিত্র আঁকার পরিবর্তে, আমাদের বাংলাদেশের অগ্রগতি, দৃঢ়তা ও সংকল্পের বড় চিত্রটা দেখা উচিত।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ 
 

এই বিভাগের আরও খবর
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে