গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণের সিভিল অংশ এবং ই/এম অংশ বাস্তবায়নের জন্য সরকার আজ নীতিগতভাবে দুটি পৃথক প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।
সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রন্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ২১তম সভায় আজ এ অনুমোদন দেয়া হয়।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এবং খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিবীক্ষণ কমিটির দুটি পৃথক বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন।
সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণের দুটি প্রস্তাবই নীতিগতভাবে অনুমোদিত হয়েছে এবং এর নির্মাণ কাজ ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে।
তিনি বলেন, অসঙ্গতির অভিযোগ থাকায় বিগত সরকারের আমলে স্বাক্ষরিত স্বাধীন বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সকল চুক্তি পর্যালোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা রয়েছে।
ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এরই ধারাবাহিকতায়, সরকার এ বিষয়ে আইনি সহায়তা গ্রহণ এবং প্রয়োজনীয় আলোচনা করার জন্য একটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। বৈঠকে দেশের খাদ্য মজুদ পরিস্থিতি পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করেছেন এবং এটি সন্তোষজনক বলে সরকার মনে করেছেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ধান, চাল এবং গমসহ প্রধান খাদ্যশস্যের মজুতের অবস্থা পর্যালোচনা করা হয়েছে। বিশেষ করে গত অর্থবছরের ৩০ জুন পর্যন্ত ধান ও চালের মজুত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বাজারে উত্থান-পতন থাকবেই। কারণ সকল পণ্যের দাম হঠাৎ বেড়ে যাবে বা একসঙ্গে কমে যাবে এমনটা আশা করা যায় না। ‘তবে, এই বিষয়ে আমরা অত্যন্ত সতর্ক ও সজাগ আছি। সূত্র: বাসস
বিডি প্রতিদিন/আরাফাত