শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:১৪, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ২১:৪৫, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আপনাদের, আমাদের, আমাদের সকলের কোনো আবেগতাড়িত কিংবা ভুল সিদ্ধান্তের কারণে রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে ভবিষ্যতে আর যাতে কোনো চরমপন্থা কিংবা ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়, সে ব্যাপারে আপনাদের সতর্ক এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।’

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অবদান ও শহীদদের স্মরণে এক স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন। 

আজ শনিবার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আয়োজনে রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এই সভা হয়।

সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, গণঅভ্যুত্থানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ভূমিকা এবং আন্দোলন পরবর্তী বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, এখানে কম বেশি যারা আলোচনা করেছেন তাদের আলোচনায় বিষয়গুলো ফুটে উঠেছে। বক্তব্যের শুরুতেই আমি জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে শহীদ, আহত এবং যারা এখনো চিকিৎসাধীন আছেন তাদের প্রত্যেকের অবদানকে অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি। আমি ব্যক্তিগতভাবে দৃঢ়ভাবে একটি কথা বিশ্বাস করি, একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের যুদ্ধে শহীদ মুক্তিযোদ্ধারা যেভাবে জনগণের হৃদয়ে স্মরণীয়, বরণীয় হয়ে রয়েছেন এবং থাকবেন, ঠিক একইভাবে, ২০২৪ সালে দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধে শহীদরাও আজীবন জনগণের হৃদয়ে স্মরণীয়, বরণীয় হয়ে থাকবেন। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা, কোটা সংস্কার এবং ফ্যাসিবাদী পতনের দাবিতে গত বছর গণঅভ্যুত্থানের ঠিক এই সময়টি ছিলো অত্যন্ত উত্তাপ।

তিনি বলেন, সেদিন এই সময় রক্তে রঞ্জিত হয়ে উঠেছিল ক্যাম্পাস, রঞ্জিত রক্তে রঞ্জিত হয়ে উঠেছিল রাজপথ। সেই সময়ে আমার একটি উপলব্ধির কথা, গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির এই অনুষ্ঠানে আজ আমি আপনাদের সাথে আপনাদের সামনে শেয়ার করতে চাই। রংপুরে শহীদ আবু সাঈদ, চট্টগ্রামে বাসিন আখরামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে একই দিনে কমপক্ষে ৬ জন শহীদের আত্মদানের মাধ্যমে ১৬ জুলাই থেকে মাফিয়া সরকারের পতন ঘণ্টা বেজে উঠেছিল। কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হলেও ১৬  জুলাইয়ের পর থেকে মূলত কিন্তু আন্দোলন আর কোটা সংস্কারের দাবিতে সীমাবদ্ধ ছিল না। ঘরভরা যেই মানুষগুলো আজ এখানে উপস্থিত আছেন, কম বেশি সকলেই আপনারা সেই দিনের সাক্ষী ছিলেন। সারা দেশে স্ফুলিঙ্গের মতন ছড়িয়ে পড়া আন্দোলন দমন করতে, তৎকালীন মাফিয়া সরকার বেপরোয়া হত্যা আর নির্মম দমন-পীড়ন চালাতে শুরু করেছিল।

তারেক রহমান বলেন, সেই মাফিয়া সরকারের গুলি-বন্দুকের ভয়কে উপেক্ষা করে, বিশেষ করে ১৮ জুলাই থেকে দল-মত নির্বিশেষে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ছাত্রীরা যেভাবে রাজপথে সাহসের সঙ্গে নেমে এসেছিলেন, যেভাবে রাজপথে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিলেন, একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে সেদিন থেকেই আমার চূড়ান্ত বিশ্বাস জন্মেছিল যে, মাফিয়া সরকারের পতন এখন শুধুমাত্রই সময়ের ব্যাপার। এবং সেই উপলব্ধি এবং বিশ্বাস থেকেই ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী আন্দোলনকে ফ্যাসিস্ট পতনের এক দফা আন্দোলনে পরিণত করে ফ্যাসিস্টের পতন নিশ্চিত করতে  বিএনপিসহ দেশের সকল গণতান্ত্রিক দলগুলো পরিকল্পনা এবং কৌশল অবলম্বন করেছিল। কোটা সংস্কারের বিষয়টি বিএনপির কর্মপরিকল্পনায় অনেক আগে থেকেই অন্তর্ভুক্ত ছিল। আপনাদের হয়তো কারো কারো স্মরণ আছে। তারপরেও আমি বলতে চাই, ২০১৪ সালে ১৫ জুলাই লন্ডনে বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায়, আমি সেদিন কিছু বিষয় বিএনপির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেছিলাম। সেই অনুষ্ঠানেই সেই বক্তব্যে তখন আমি বলেছিলাম, স্বাধীনতার এত বছর পরেও সরকারি চাকরিতে ৫৬% কোটা পদ্ধতি সম্পূর্ণরূপে অযৌক্তিক।

তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থানে বীর শহীদরা জাতির গৌরব। তারা গণতান্ত্রিকামে মুক্তিকামী মানুষের প্রেরণা। আবারো তাদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা এবং জানাই গভীর কৃতজ্ঞতা। প্রিয় ভাই-বোনেরা, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, শহীদদের কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের রক্তের ঋণ পরিশোধ করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ইনসাফ এবং ন্যায়ভিত্তিক এবং তাবেদার মুক্ত গণতান্ত্রিক মানবিক বাংলাদেশ করার মাধ্যমে আজ আমরা শহীদদের প্রতি সত্যিকারভাবে সম্মান এবং শ্রদ্ধা জানাতে পারি, যা কি না একজন শহীদের বাবার বক্তব্যের মাধ্যমে ফুটে উঠেছে পরিষ্কারভাবে আমাদের সকলের সামনে। 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, হাজারো শহীদদের কাঙ্খিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার পূর্বশর্তই হচ্ছে জনগণের বাংলাদেশে জনগণের সরাসরি ভোটে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ এবং জবাবদিহিমূলক একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হলে দেশে এমন একটি গণতান্ত্রিক নিরাপদ নির্বাচনী ব্যবস্থা থাকা জরুরি, যেখানে প্রতিটি ভোটার নির্ভয়ে, নিশ্চিন্তে নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে। বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের কাঠামো সম্পূর্ণরূপে ভেঙে দিতে হলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা, প্রয়োগ এবং চর্চার কোনো বিকল্প নেই। এই কথাটিও একজন শহীদের গার্জিয়ানের মুখ থেকে আজ আমরা শুনেছি। হয়তো তারা তাদের ভাষায় বলেছেন, রাজনৈতিক ভাষায় বলেননি। কিন্তু তাদের ভাষার মাধ্যমেও এটি আমরা আজকে শুনেছি।

তারেক রহমান বলেন, রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা, রাষ্ট্রের অপব্যবহার কিংবা প্রশাসনিক কূটকৌশলের পরিবর্তে কারো রাজনৈতিক অভিলাষ পূরণের প্রধান মাধ্যম হওয়া দরকার জনগণের রায়, জনগণের আস্থা এবং বিশ্বাস। আমি আমার বিভিন্ন বক্তব্যে বারবার একটি কথা বলি। এবং সেটি হলো দেশের জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা না গেলে আমাদের কোনো আইনই শেষ পর্যন্ত কিন্তু কোনো কাজে আসবে না, টেকসই হবে না।

তিনি বলেন, সম্প্রতি দেশে সংঘটিত কিছু নৃশংস এবং অনাগত ঘটনা জনমনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সক্ষমতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আরো স্বচ্ছ এবং সাহসী ভূমিকা রাখুন। বাংলাদেশের গণতন্ত্রে বিশ্বাসী জনগণ আপনাদের পাশে থাকবে। গণতন্ত্রে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলগুলো আপনাদের পাশে থাকবে, যদি আপনাদের ভূমিকা আরো স্বচ্ছ এবং সাহসী হয়।

তারেক রহমান বলেন, এবার আমি দেশের শিক্ষার্থী এবং তরুণ-তরুণীদের উদ্দেশ্যে সংক্ষেপে দুই একটি কথা বলতে চাই। আজকের তারুণ্যই আগামী বাংলাদেশ। ছাত্র তরুণরা অবশ্যই রাজনীতি করবেন। রাজনৈতিকভাবে সচেতন থাকবেন। ছাত্র-তরুণদের সাহসী অংশগ্রহণ ছাড়া বিশ্বের কোনো দেশেই স্বৈরাচার কিংবা ফ্যাসিবাদীর বিরুদ্ধে বিপ্লব বা গণঅভ্যুত্থান সফল হওয়ার উদাহরণ খুবই বিরল। তবে রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য আপনাদেরকে সবার আগে জ্ঞান, বিজ্ঞান, মেধা, মননে, প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতায় আরো সমৃদ্ধ হতে হবে। আপনাদেরকে মনে রাখতে হবে শিক্ষার্থী যারা আপনাদেরকে মনে রাখতে হবে, বর্তমানে প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে শুধু স্লোগাননির্ভর কিংবা প্রচলিত প্রথাগত রাজনৈতিক সংস্কৃতি দিয়ে ২০২৪ সালের শহীদ, ১৯৭১ সালের শহীদদের কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। শহীদদের কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়তে চাইলে অবশ্যই আপনাদেরকে নিজেদেরকে যোগ্য মানুষ এবং যোগ্য নেতা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এবং সেই মহান লক্ষ্যকে সামনে রেখে সরকারি কিংবা বেসরকারি প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাসগুলোকে জ্ঞানের আলোয় উদ্ভাসিত রাখতে হবে। আপনাদেরকে অবশ্যই পালন করতে হবে অগ্রণী ভূমিকা। রাজনৈতিক কার্যক্রমের পাশাপাশি লেখাপড়াই হতে হবে আপনাদের প্রথম এবং প্রধান অগ্রাধিকার। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ  

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
এমআইএসটিতে আইসিএমইএএস বিষয়ক তৃতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন সমাপ্ত
এমআইএসটিতে আইসিএমইএএস বিষয়ক তৃতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন সমাপ্ত
রবিবার জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দেশব্যাপী চলচ্চিত্র প্রদর্শনী
রবিবার জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দেশব্যাপী চলচ্চিত্র প্রদর্শনী
নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই : প্রেস সচিব
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

২৮ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

গুরুতর আহত শাহরুখ খান, নেয়া হচ্ছে আমেরিকায়
গুরুতর আহত শাহরুখ খান, নেয়া হচ্ছে আমেরিকায়

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, আমীর খসরুর প্রশ্ন
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, আমীর খসরুর প্রশ্ন

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন
কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে
তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!
কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০
নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু
ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার
১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ
বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন
ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক
ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার
বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন'
'সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা
নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

সম্পাদকীয়

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও

রকমারি

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা

সম্পাদকীয়

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ
চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ

নগর জীবন

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী

নগর জীবন

দিল্লি নয় পিন্ডি নয়-এই দেশ আমার বাংলাদেশ
দিল্লি নয় পিন্ডি নয়-এই দেশ আমার বাংলাদেশ

নগর জীবন

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

১৫০ বস্তা সিমেন্টসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার
১৫০ বস্তা সিমেন্টসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য

সম্পাদকীয়

সাংবাদিককে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ
সাংবাদিককে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ

দেশগ্রাম

৩১৯ গুলি খাওয়া সেই মেঘের সাফল্য
৩১৯ গুলি খাওয়া সেই মেঘের সাফল্য

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু

দেশগ্রাম

মানবাধিকার মিশন
মানবাধিকার মিশন

সম্পাদকীয়

সাড়ে ১৪ কোটি টাকার অবৈধ জাল ও পলিথিন জব্দ
সাড়ে ১৪ কোটি টাকার অবৈধ জাল ও পলিথিন জব্দ

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমিকা রাখতে হবে
ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হয়েছে দেশ
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হয়েছে দেশ

নগর জীবন

ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তরা পেলেন ঢেউটিন
ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তরা পেলেন ঢেউটিন

দেশগ্রাম

দাদি-নাতি হত্যাকারীর ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ
দাদি-নাতি হত্যাকারীর ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম