শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩০, বুধবার, ১০ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

মহানায়কের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন

তানভীর ইমাম
অনলাইন ভার্সন
মহানায়কের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন

আজ ১০ জানুয়ারি। বাঙালির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। পাকিস্তানের কারাগারে ২৯০ দিন থাকার পর ১৯৭২ সালের এদিন বেলা ১টা ৪১ মিনিটে বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন। তিনি পাকিস্তান থেকে ছাড়া পান ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি। এদিন ভোর রাতে বঙ্গবন্ধুকে বিমানে তুলে দেয়া হয়। সকাল সাড়ে ৬টায় তিনি লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে পৌঁছান। ১০টার পর তিনি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী অ্যাডওয়ার্ড হিথ, তাজউদ্দীন আহমদ ও ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীসহ অনেকের সঙ্গে কথা বলেন। ৯ জানুয়ারি তিনি বৃটিশ বিমান বাহিনীর একটি বিমানে দেশের পথে যাত্রা করেন। 

পাক হানাদাররা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ২৫ মার্চ রাতেই তাঁর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর রোডের বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যায়। তাঁকে প্রথমে এ্যাসেম্বলি বিল্ডিং-এ, পরে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের একটি স্কুলের অন্ধকার ঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। ছয় দিন ধরে তিনি বন্দী ছিলেন সেই ঘরে। ১ এপ্রিল তাকে রাওয়ালপিন্ডি, পরে মিয়ানওয়ালী জেলে। সেখানে তাঁকে পৃথিবী থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়। পাকিস্তানীদের উদ্দেশ্য ছিলো, শেখ মুজিবকে ভয় দেখিয়ে আপোষ করতে বাধ্য করা ও তাঁর মুক্তির বিনিময়ে বাংলাদেশের অন্যান্য নেতৃবৃন্দকে মীমাংসায় আসতে চাপ দেয়া। এতে সমঝোতা না হলে প্রহসনের বিচারের নামে বঙ্গবন্ধুকে ফাঁসি দেয়া। বঙ্গবন্ধু বিষয়টি জানতেন। তাই নিজের পক্ষ সমর্থনের জন্য কোন আইনজীবী নিয়োগ করেননি। 

পাকিস্তান সরকার নিজেই উদ্যোগী হয়ে তাঁর আইনজীবী হিসেবে নিয়োগ দেয় আইনজীবী এ কে ব্রোহিকে। বিচারের রায় আগেই ঠিক হয়ে আছে, রায় নির্ধারিত বঙ্গবন্ধু বুঝতে পেরে কর্তৃপক্ষকে বললেন, ‘আমার লাশটা বাংলার মানুষের কাছে পাঠিয়ে দিও।’ নির্দিষ্ট দিনে শেখ মুজিব ও ব্রোহি দু’জনই আদালতে যেতেন। তারা আদালতে চুপচাপ বসে থাকতেন, তামাশা দেখতেন। সাক্ষীদের জেরা করা দূরের কথা, আইনজীবী আদালতে কথাই বলতে চাইতেন না। যদিও বা সাক্ষীদের দু-একটা প্রশ্ন করতেন, কিন্তু সাক্ষীরা প্রশ্নের বিশ্বাসযোগ্য উত্তর দিতে পারত না। এমনও ঘটনা ঘটেছে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে এসে পরিচিত এক ব্যক্তি শেখ মুজিবের দিকে তাকাতে পারেননি। আদালতে চোখ নামিয়ে মাথা নিচু করে ছিলেন। 

এমনও ঘটনা ঘটেছে বঙ্গবন্ধুকে মানসিক চাপে ফেলার জন্য জেলখানার সেলের পাশে তাঁর জন্য কবর খোঁড়া হচ্ছিল। ১৫ ডিসেম্বর ইয়াহিয়া খান শেখ মুজিবের ফাঁসির আদেশ কার্যকরের আদেশ দেয়। কিন্তু, ইতোমধ্যে পূর্ব পাকিস্তানে তার অনুগত বাহিনীর আত্মসমর্পণের তোড়জোর শুরু হয়ে গেলে তার প্রভাব পড়ে পশ্চিম পাকিস্তানে। আত্মসমর্পণের উত্তেজনা আর দৌড়ঝাপের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ফাঁসির আদেশ কার্যকর করতে দেরি হয়ে যায়। এই সুযোগে ওই জেলখানার জেলার বঙ্গবন্ধুকে জেলখানা থেকে সরিয়ে নিজের বাড়িতে লুকিয়ে রাখেন। সেখান থেকে তাঁকে চাশমা ব্যারেজ কলোনিতে সরিয়ে নিয়ে যান। ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ইয়াহিয়া প্রেসিডেন্ট পদ ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। পাকিস্তানের নতুন প্রেসিডেন্ট হন জুলফিকার আলি ভুট্টো। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দেয়ার জন্য আন্তর্জাতিক চাপ বাড়তে থাকে। পরিস্থিতি বিপরীতমুখী দেখে ভুট্টো শেখ মুজিবকে মুক্তি দেবার সিদ্ধান্ত নেন। ভুট্টো বুঝতে পেরেছিলেন শেখ মুজিবের কিছু হলে বাংলাদেশে বন্দী পাকিস্তানি সৈন্য, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাদের অনুগতরা সেখান থেকে প্রাণ নিয়ে ফিরে আসতে পারবে না। ভুট্টো ১৯ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধুর সাথে রাওয়ালপিন্ডিতে সাক্ষাৎ করেন। 

প্রথম সাক্ষাতে বঙ্গবন্ধু ভুট্টোকে বলেন, ‘আমি মুক্ত কিনা বলুন’। ভুট্টো বললেন, ‘আপনি মুক্ত কিন্তু আমি আপনাকে যেতে দেয়ার আগে কয়েকদিন সময় চাই’। আরেক মুহূর্তে ভুট্টো বঙ্গবন্ধুকে বলছিলেন, ‘দুই অংশ এখনও আইন আর ঐতিহ্য দিয়ে যুক্ত।’ তখন শেখ মুজিব তাকে মনে করিয়ে দিলেন যে ‘গত জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে আর এই ফলাফলকে কখনোই শ্রদ্ধা করা হয়নি।’ বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘যদি পাকিস্তান এখনও একটি দেশ হয়ে থাকে, তাহলে আপনি প্রেসিডেন্ট নন, সেটা আমি।’ 

এদিকে আন্তর্জাতিক নেতারা শেখ মুজিবকে ছেড়ে দিতে বারবার পাকিস্তান সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আসছিল। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগে থেকেই বিশ্ব মিডিয়ায় শেখ মুজিব ছিলেন পরিচিত মুখ। তাঁর দৃঢ় ব্যক্তিত্ব ও বাকপটুতা তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত হতে সাহায্য করে। এমনকি মুক্তিযুদ্ধে অর্থ, অস্ত্র ও কূটনৈতিকভাবে প্রত্যক্ষ সহযোগিতাকারী পাকিস্তানের ঘনিষ্ঠ মিত্র আমেরিকাও শেখ মুজিবকে ছেড়ে দিতে পাকিস্তানের প্রতি অনুরোধ জানায়। ২৬ ডিসেম্বর শেখ মুজিবকে কলোনি থেকে হেলিকপ্টারে করে সিহালা অতিথি ভবনে নিয়ে আসা হয়। পরের দিন ভুট্টো সেখানে এসে শেখ মুজিবের সাথে দেখা করেন এবং তাঁকে মুক্তির সংবাদ দেন। 

৫ জানুয়ারি, ১৯৭২ প্রেসিডেন্ট ভুট্টো শেখ মুজিবের সঙ্গে তৃতীয় আর শেষবারের মতো দেখা করতে যান। শেখ মুজিব ভুট্টোকে বললেন, ‘আপনি অবশ্যই আমাকে আজকে রাতে মুক্তি দেবেন। আর দেরি করার কোন জায়গা নেই। হয় আমাকে মুক্ত করুণ নয় হত্যা করুন।’ ভুট্টো ৭ জানুয়ারি রাত তিনটার সময় শেখ মুজিবকে লন্ডনের উদ্দেশে বিমানে তুলে দেন। পরদিন সকাল সাড়ে ছয়টায় তারা এসে পৌঁছান লন্ডনের হিথরো বিমান বন্দরে। হিথরো বিমান বন্দরে এই মহানায়ককে বীরোচিত মর্যাদা দেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। 

১০ জানুয়ারি ১৯৭২ বিট্রিশ রাজকীয় এয়ারফোর্সের একটি বিমানে ঢাকার পথে থামলেন দিল্লীর পালাম বিমান বন্দরে। শ্রদ্ধা-সম্মান জানালেন ভারত ও তার জনগণ এবং বন্ধু ইন্দিরা গান্ধী। আদায় করলেন সৈন্য প্রত্যাহারের ওয়াদা। কৃতজ্ঞতা জানালেন ভারতের নেতৃবৃন্দ এবং জনগণের কাছে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তাদের সহয়তার জন্য। ঢাকা ফিরে জনগণের প্রত্যাশার জবাব দিলেন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। 

১০ জানুয়ারি ১৯৭২। বঙ্গবন্ধু আসবেন বলে বিমানবন্দর থেকে রেসকোর্স মাঠ পর্যন্ত রাস্তা ছিল লোকে লোকারণ্য। যেন মানুষের এক মহাসমুদ্র। বিমান থেকে বঙ্গবন্ধু নামার সাথে সাথে এক আবেগঘন ও আনন্দমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। শ্লোগান, ফুলের মালা আর পুষ্প বৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধুকে বরণ করে নেয়া হয়। বিমান বন্দর থেকে রেসকোর্স পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু গাড়িতে দাঁড়িয়ে হাত নাড়তে নাড়তে রাস্তার দু’পাশের লাখ লাখ মানুষের অভিবাদন গ্রহণ করেন। বিকাল পাঁচটায় রেসকোর্স ময়দানে দশ লাখ মানুষের সামনে তিনি ভাষণ দেন। এই সেই রেসকোর্স ময়দান, ৭ মার্চ যেখানে দাঁড়িয়ে তিনি স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। উপস্থিত মানুষের অকৃত্রিম ভালোবাসা আর শ্রদ্ধায় আবেগাপ্লুত শেখ মুজিবুর রহমান ভাষণ দিতে গিয়ে কেঁদে ফেলেন। 

তিনি কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘রক্ত দিয়ে হলেও আমি বাঙালি জাতির এই ভালোবাসার ঋণ শোধ করে যাব।’ ভাষণে তিনি সবার ত্যাগের কথা স্মরণ করেন, সবাইকে পূর্ণ উদ্দ্যমে দেশ গড়তে কাজে নেমে পড়তে উদ্বুদ্ধ করেন। অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন হতে না পারলে প্রাপ্ত স্বাধীনতা মূল্যহীন হয়ে যাবে, তাই অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন হতে কাজ করতে সবাইকে তিনি আহ্বান জানান। 

তিনি বলেন, ‘ইনশাল্লাহ স্বাধীন যখন হয়েছি, তখন স্বাধীন থাকব। একজন মানুষ এই বাংলাদেশে বেঁচে থাকতে কেউ আমাদের স্বাধীনতা  কেড়ে নিতে পারবে না। ...এ স্বাধীনতা আমার ব্যর্থ হয়ে যাবে যদি আমার বাংলার মানুষ পেট ভরে ভাত না খায়। এই স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি বাংলার মা-বোনেরা কাপড় না পায়। এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি এদেশের মানুষ যারা আমার যুবক শ্রেণী আছে তারা চাকরি না পায় বা কাজ না পায়।’

বঙ্গবন্ধুর আগমনের মধ্য দিয়ে নেতৃত্বের একটা সংকটও দূর হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন “ফাদার ফিগার”। যুদ্ধ পরবর্তী দেশ গড়তে ও উন্নতির চাকা চালু করতে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব গ্রহণ ছিল সময়ের দাবি। তাই এই মহানায়কের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন সম্পর্কে ইংল্যান্ডের প্রভাবশালী পত্রিকা গার্ডিয়ান এক সম্পাদকীয়তে উল্লেখ করেছিল- ‘তাঁর এই মুক্তি বাংলাদেশকে বাঁচার সুযোগ করে দিয়েছে। শত্রুর কারাগারে বন্দী, কিন্তু তার নামে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন এবং কোনরূপ পণ না দিয়ে শত্রু সেই মহানায়ককে সসম্মানে ফেরত পৌঁছানোর ঘটনা শুধু একটিই। বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর ১৬ জানুয়ারী নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি সিডনি এইচ শেনবার্গের কাছে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন সেই চরম মুহূর্তে তাঁর সামনে দুটো পথ খোলা ছিল। ভারত গমন অথবা বন্দিত্ব বরণ। তিনি বন্দিত্ব বরণ করেন। তিনি আরও বলেন যে, তাঁকে আটক করতে না পারলে ঢাকাসহ দেশের বহু লোককে হত্যা করত। তাঁকে যেভাবে গোয়েন্দারা অনুসরণ করেছিল তাতে তাঁর পক্ষে পালানোর চেষ্টা হলে হত্যা করে বাঙালিদের ওপর দোষ চাপাত। এটি প্রমাণিত সত্য যে, মুজিবকে বন্দি করা ছিল পাকিস্তানের প্রথম পরাজয়। এর প্রমাণ মূল নেতাকে আটক এবং হত্যার ভয় দেখিয়ে তাঁর কাছ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রত্যাহার করা যায়নি। 

লেখক : সংসদ সদস্য, উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ-৪ 


বিডি প্রতিদিন/১০ জানুয়ারি ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
সর্বশেষ খবর
‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’
‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ
রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া
অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে
সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা
জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা
হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'
'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের
কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা
নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে
অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯
চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান
হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে
শোক র‌্যালি
বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে শোক র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস
সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি
সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি
মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন
এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থানে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতি জোরদারে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থানে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতি জোরদারে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ রেহানার স্বামী ও ছেলের গাজীপুরের জমি জব্দ
শেখ রেহানার স্বামী ও ছেলের গাজীপুরের জমি জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ
ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’
‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান

সম্পাদকীয়

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

বাচাল তটিনী
বাচাল তটিনী

শোবিজ

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...

শোবিজ

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি
মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি

শোবিজ

হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ
হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা