শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩০, বুধবার, ১০ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

মহানায়কের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন

তানভীর ইমাম
অনলাইন ভার্সন
মহানায়কের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন

আজ ১০ জানুয়ারি। বাঙালির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। পাকিস্তানের কারাগারে ২৯০ দিন থাকার পর ১৯৭২ সালের এদিন বেলা ১টা ৪১ মিনিটে বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন। তিনি পাকিস্তান থেকে ছাড়া পান ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি। এদিন ভোর রাতে বঙ্গবন্ধুকে বিমানে তুলে দেয়া হয়। সকাল সাড়ে ৬টায় তিনি লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে পৌঁছান। ১০টার পর তিনি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী অ্যাডওয়ার্ড হিথ, তাজউদ্দীন আহমদ ও ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীসহ অনেকের সঙ্গে কথা বলেন। ৯ জানুয়ারি তিনি বৃটিশ বিমান বাহিনীর একটি বিমানে দেশের পথে যাত্রা করেন। 

পাক হানাদাররা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ২৫ মার্চ রাতেই তাঁর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর রোডের বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যায়। তাঁকে প্রথমে এ্যাসেম্বলি বিল্ডিং-এ, পরে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের একটি স্কুলের অন্ধকার ঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। ছয় দিন ধরে তিনি বন্দী ছিলেন সেই ঘরে। ১ এপ্রিল তাকে রাওয়ালপিন্ডি, পরে মিয়ানওয়ালী জেলে। সেখানে তাঁকে পৃথিবী থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়। পাকিস্তানীদের উদ্দেশ্য ছিলো, শেখ মুজিবকে ভয় দেখিয়ে আপোষ করতে বাধ্য করা ও তাঁর মুক্তির বিনিময়ে বাংলাদেশের অন্যান্য নেতৃবৃন্দকে মীমাংসায় আসতে চাপ দেয়া। এতে সমঝোতা না হলে প্রহসনের বিচারের নামে বঙ্গবন্ধুকে ফাঁসি দেয়া। বঙ্গবন্ধু বিষয়টি জানতেন। তাই নিজের পক্ষ সমর্থনের জন্য কোন আইনজীবী নিয়োগ করেননি। 

পাকিস্তান সরকার নিজেই উদ্যোগী হয়ে তাঁর আইনজীবী হিসেবে নিয়োগ দেয় আইনজীবী এ কে ব্রোহিকে। বিচারের রায় আগেই ঠিক হয়ে আছে, রায় নির্ধারিত বঙ্গবন্ধু বুঝতে পেরে কর্তৃপক্ষকে বললেন, ‘আমার লাশটা বাংলার মানুষের কাছে পাঠিয়ে দিও।’ নির্দিষ্ট দিনে শেখ মুজিব ও ব্রোহি দু’জনই আদালতে যেতেন। তারা আদালতে চুপচাপ বসে থাকতেন, তামাশা দেখতেন। সাক্ষীদের জেরা করা দূরের কথা, আইনজীবী আদালতে কথাই বলতে চাইতেন না। যদিও বা সাক্ষীদের দু-একটা প্রশ্ন করতেন, কিন্তু সাক্ষীরা প্রশ্নের বিশ্বাসযোগ্য উত্তর দিতে পারত না। এমনও ঘটনা ঘটেছে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে এসে পরিচিত এক ব্যক্তি শেখ মুজিবের দিকে তাকাতে পারেননি। আদালতে চোখ নামিয়ে মাথা নিচু করে ছিলেন। 

এমনও ঘটনা ঘটেছে বঙ্গবন্ধুকে মানসিক চাপে ফেলার জন্য জেলখানার সেলের পাশে তাঁর জন্য কবর খোঁড়া হচ্ছিল। ১৫ ডিসেম্বর ইয়াহিয়া খান শেখ মুজিবের ফাঁসির আদেশ কার্যকরের আদেশ দেয়। কিন্তু, ইতোমধ্যে পূর্ব পাকিস্তানে তার অনুগত বাহিনীর আত্মসমর্পণের তোড়জোর শুরু হয়ে গেলে তার প্রভাব পড়ে পশ্চিম পাকিস্তানে। আত্মসমর্পণের উত্তেজনা আর দৌড়ঝাপের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ফাঁসির আদেশ কার্যকর করতে দেরি হয়ে যায়। এই সুযোগে ওই জেলখানার জেলার বঙ্গবন্ধুকে জেলখানা থেকে সরিয়ে নিজের বাড়িতে লুকিয়ে রাখেন। সেখান থেকে তাঁকে চাশমা ব্যারেজ কলোনিতে সরিয়ে নিয়ে যান। ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ইয়াহিয়া প্রেসিডেন্ট পদ ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। পাকিস্তানের নতুন প্রেসিডেন্ট হন জুলফিকার আলি ভুট্টো। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দেয়ার জন্য আন্তর্জাতিক চাপ বাড়তে থাকে। পরিস্থিতি বিপরীতমুখী দেখে ভুট্টো শেখ মুজিবকে মুক্তি দেবার সিদ্ধান্ত নেন। ভুট্টো বুঝতে পেরেছিলেন শেখ মুজিবের কিছু হলে বাংলাদেশে বন্দী পাকিস্তানি সৈন্য, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাদের অনুগতরা সেখান থেকে প্রাণ নিয়ে ফিরে আসতে পারবে না। ভুট্টো ১৯ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধুর সাথে রাওয়ালপিন্ডিতে সাক্ষাৎ করেন। 

প্রথম সাক্ষাতে বঙ্গবন্ধু ভুট্টোকে বলেন, ‘আমি মুক্ত কিনা বলুন’। ভুট্টো বললেন, ‘আপনি মুক্ত কিন্তু আমি আপনাকে যেতে দেয়ার আগে কয়েকদিন সময় চাই’। আরেক মুহূর্তে ভুট্টো বঙ্গবন্ধুকে বলছিলেন, ‘দুই অংশ এখনও আইন আর ঐতিহ্য দিয়ে যুক্ত।’ তখন শেখ মুজিব তাকে মনে করিয়ে দিলেন যে ‘গত জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে আর এই ফলাফলকে কখনোই শ্রদ্ধা করা হয়নি।’ বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘যদি পাকিস্তান এখনও একটি দেশ হয়ে থাকে, তাহলে আপনি প্রেসিডেন্ট নন, সেটা আমি।’ 

এদিকে আন্তর্জাতিক নেতারা শেখ মুজিবকে ছেড়ে দিতে বারবার পাকিস্তান সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আসছিল। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগে থেকেই বিশ্ব মিডিয়ায় শেখ মুজিব ছিলেন পরিচিত মুখ। তাঁর দৃঢ় ব্যক্তিত্ব ও বাকপটুতা তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত হতে সাহায্য করে। এমনকি মুক্তিযুদ্ধে অর্থ, অস্ত্র ও কূটনৈতিকভাবে প্রত্যক্ষ সহযোগিতাকারী পাকিস্তানের ঘনিষ্ঠ মিত্র আমেরিকাও শেখ মুজিবকে ছেড়ে দিতে পাকিস্তানের প্রতি অনুরোধ জানায়। ২৬ ডিসেম্বর শেখ মুজিবকে কলোনি থেকে হেলিকপ্টারে করে সিহালা অতিথি ভবনে নিয়ে আসা হয়। পরের দিন ভুট্টো সেখানে এসে শেখ মুজিবের সাথে দেখা করেন এবং তাঁকে মুক্তির সংবাদ দেন। 

৫ জানুয়ারি, ১৯৭২ প্রেসিডেন্ট ভুট্টো শেখ মুজিবের সঙ্গে তৃতীয় আর শেষবারের মতো দেখা করতে যান। শেখ মুজিব ভুট্টোকে বললেন, ‘আপনি অবশ্যই আমাকে আজকে রাতে মুক্তি দেবেন। আর দেরি করার কোন জায়গা নেই। হয় আমাকে মুক্ত করুণ নয় হত্যা করুন।’ ভুট্টো ৭ জানুয়ারি রাত তিনটার সময় শেখ মুজিবকে লন্ডনের উদ্দেশে বিমানে তুলে দেন। পরদিন সকাল সাড়ে ছয়টায় তারা এসে পৌঁছান লন্ডনের হিথরো বিমান বন্দরে। হিথরো বিমান বন্দরে এই মহানায়ককে বীরোচিত মর্যাদা দেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। 

১০ জানুয়ারি ১৯৭২ বিট্রিশ রাজকীয় এয়ারফোর্সের একটি বিমানে ঢাকার পথে থামলেন দিল্লীর পালাম বিমান বন্দরে। শ্রদ্ধা-সম্মান জানালেন ভারত ও তার জনগণ এবং বন্ধু ইন্দিরা গান্ধী। আদায় করলেন সৈন্য প্রত্যাহারের ওয়াদা। কৃতজ্ঞতা জানালেন ভারতের নেতৃবৃন্দ এবং জনগণের কাছে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তাদের সহয়তার জন্য। ঢাকা ফিরে জনগণের প্রত্যাশার জবাব দিলেন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। 

১০ জানুয়ারি ১৯৭২। বঙ্গবন্ধু আসবেন বলে বিমানবন্দর থেকে রেসকোর্স মাঠ পর্যন্ত রাস্তা ছিল লোকে লোকারণ্য। যেন মানুষের এক মহাসমুদ্র। বিমান থেকে বঙ্গবন্ধু নামার সাথে সাথে এক আবেগঘন ও আনন্দমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। শ্লোগান, ফুলের মালা আর পুষ্প বৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধুকে বরণ করে নেয়া হয়। বিমান বন্দর থেকে রেসকোর্স পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু গাড়িতে দাঁড়িয়ে হাত নাড়তে নাড়তে রাস্তার দু’পাশের লাখ লাখ মানুষের অভিবাদন গ্রহণ করেন। বিকাল পাঁচটায় রেসকোর্স ময়দানে দশ লাখ মানুষের সামনে তিনি ভাষণ দেন। এই সেই রেসকোর্স ময়দান, ৭ মার্চ যেখানে দাঁড়িয়ে তিনি স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। উপস্থিত মানুষের অকৃত্রিম ভালোবাসা আর শ্রদ্ধায় আবেগাপ্লুত শেখ মুজিবুর রহমান ভাষণ দিতে গিয়ে কেঁদে ফেলেন। 

তিনি কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘রক্ত দিয়ে হলেও আমি বাঙালি জাতির এই ভালোবাসার ঋণ শোধ করে যাব।’ ভাষণে তিনি সবার ত্যাগের কথা স্মরণ করেন, সবাইকে পূর্ণ উদ্দ্যমে দেশ গড়তে কাজে নেমে পড়তে উদ্বুদ্ধ করেন। অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন হতে না পারলে প্রাপ্ত স্বাধীনতা মূল্যহীন হয়ে যাবে, তাই অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন হতে কাজ করতে সবাইকে তিনি আহ্বান জানান। 

তিনি বলেন, ‘ইনশাল্লাহ স্বাধীন যখন হয়েছি, তখন স্বাধীন থাকব। একজন মানুষ এই বাংলাদেশে বেঁচে থাকতে কেউ আমাদের স্বাধীনতা  কেড়ে নিতে পারবে না। ...এ স্বাধীনতা আমার ব্যর্থ হয়ে যাবে যদি আমার বাংলার মানুষ পেট ভরে ভাত না খায়। এই স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি বাংলার মা-বোনেরা কাপড় না পায়। এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি এদেশের মানুষ যারা আমার যুবক শ্রেণী আছে তারা চাকরি না পায় বা কাজ না পায়।’

বঙ্গবন্ধুর আগমনের মধ্য দিয়ে নেতৃত্বের একটা সংকটও দূর হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন “ফাদার ফিগার”। যুদ্ধ পরবর্তী দেশ গড়তে ও উন্নতির চাকা চালু করতে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব গ্রহণ ছিল সময়ের দাবি। তাই এই মহানায়কের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন সম্পর্কে ইংল্যান্ডের প্রভাবশালী পত্রিকা গার্ডিয়ান এক সম্পাদকীয়তে উল্লেখ করেছিল- ‘তাঁর এই মুক্তি বাংলাদেশকে বাঁচার সুযোগ করে দিয়েছে। শত্রুর কারাগারে বন্দী, কিন্তু তার নামে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন এবং কোনরূপ পণ না দিয়ে শত্রু সেই মহানায়ককে সসম্মানে ফেরত পৌঁছানোর ঘটনা শুধু একটিই। বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর ১৬ জানুয়ারী নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি সিডনি এইচ শেনবার্গের কাছে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন সেই চরম মুহূর্তে তাঁর সামনে দুটো পথ খোলা ছিল। ভারত গমন অথবা বন্দিত্ব বরণ। তিনি বন্দিত্ব বরণ করেন। তিনি আরও বলেন যে, তাঁকে আটক করতে না পারলে ঢাকাসহ দেশের বহু লোককে হত্যা করত। তাঁকে যেভাবে গোয়েন্দারা অনুসরণ করেছিল তাতে তাঁর পক্ষে পালানোর চেষ্টা হলে হত্যা করে বাঙালিদের ওপর দোষ চাপাত। এটি প্রমাণিত সত্য যে, মুজিবকে বন্দি করা ছিল পাকিস্তানের প্রথম পরাজয়। এর প্রমাণ মূল নেতাকে আটক এবং হত্যার ভয় দেখিয়ে তাঁর কাছ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রত্যাহার করা যায়নি। 

লেখক : সংসদ সদস্য, উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ-৪ 


বিডি প্রতিদিন/১০ জানুয়ারি ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তের গান
হেমন্তের গান

ডাংগুলি

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন