শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

জেনারেলের কালো সুন্দরী, বিএনপিতে ভাঙনের শব্দ শুনি

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
জেনারেলের কালো সুন্দরী, বিএনপিতে ভাঙনের শব্দ শুনি

ফেব্রুয়ারি মাসটা হাসপাতাল আর ঘরের বিশ্রামেই কেটে গেল। এমনিতেই বসন্ত আমাকে মনে রং দেয় না। কোকিলের অবিরাম ডাক মন উদাস করে রাখে। বিষাদগাথা আচ্ছন্ন করে দেয়। শরীর-মন অবসন্ন থাকে। প্রাণচাঞ্চল্য হারিয়ে ফেলি। বর্ষা হলো আমার যৌবনের কাল। বর্ষা আমাকে রোমান্টিকতাই দেয় না, তারুণ্যের উন্মাদনাও ফিরিয়ে দেয়। জল-জোছনা ও বৃষ্টি আমি মন-প্রাণ দিয়ে উপভোগ করি। ফেব্রুয়ারি আসার আগেই একুশের বইমেলা সামনে রেখে ভক্ত ও পাঠকদের সঙ্গে দু-এক জন বন্ধু প্রকাশক তাগিদ দেন লেখালেখির। বিশেষ করে লেখা আদায় করে নিতে অন্যপ্রকাশের বন্ধু মাজহারুল ইসলামের জুড়ি নেই। গেল বছর বইমেলায় কোনো পাণ্ডুলিপি দিতে পারিনি। নিউজ পোর্টাল চালানোর চাপ, নিয়মিত কলাম লেখা আর টুকটাক পড়াশোনা, বাকিটা আড্ডাবাজি আর এই মৃতনগরীর যানজটে চলে যায়। এবারও একুশের বইমেলায় কোনো বই প্রকাশ হওয়ার কথা ছিল না। অনুজপ্রতিম রঞ্জু রাইম ও মেহেদী হাসানের সহযোগিতায় বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত রাজনৈতিক কলামগুলো নিয়ে জিনিয়াস পাবলিকেশন ‘খবরের বারান্দা’ বইটি প্রকাশ করেছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেনাশাসনবিরোধী উত্তাল ছাত্র আন্দোলনের প্রিয় মুখ এ বি এম জাকিরুল হক টিটন বন্ধুই নয়, একজন সাদা মনের মানুষ হিসেবে খুব কাছের। আড্ডার আসরে জাসদের টিটনের জুড়ি নেই। টিটনের চাপে শেষ পর্যন্ত লিখতে বসা। অগোছালো মানুষ আমি। শেষ মুহূর্তে ব্যাগ গোছানো যাত্রীর স্বভাব আমার যেন দৌড়াতে দৌড়াতে লাফ দিয়ে ট্রেনে ওঠা মানুষ। টিটনের চাপে আর মাজহারুল ইসলামের তাগিদে শেষ পর্যন্ত লিখে ফেললাম, ‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’ উপন্যাস। বাঙালি জাতির মহত্তম নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৌকার পক্ষে সত্তরের নির্বাচনে গণরায় তার দীর্ঘ সংগ্রামের স্বাধিকার-স্বাধীনতার পথ ধরে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের পথ ধরে বাংলাদেশের অভ্যুদয় এবং পাকিস্তানের কারাগার থেকে ফিরে আসার সময়টিকে ঘিরে মুক্তিযুদ্ধনির্ভর এই উপন্যাস। একাত্তরের গণহত্যার নায়ক জেনারেল ইয়াহিয়া বালুচিস্তানের কসাই টিক্কা খানকে দিয়ে বাংলাদেশে রক্তগঙ্গা বইয়ে দিয়েছিলেন। রাও ফরমান আলীর মতো নিষ্ঠুর জেনারেলরা আলবদর দিয়ে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিলেন। অন্যদিকে একাত্তরের রাজনীতির খলনায়ক জুলফিকার আলী ভুট্টো ডুবেছিলেন শরাবে আর নারীতে। জেনারেল ইয়াহিয়া খান ইসলামাবাদে রাষ্ট্রপতির ভবনকে বানিয়েছিলেন বেশ্যালয়। রোজ রাতে কালো সুন্দরী থেকে জেনারেল রানী, তানিয়া, নূরজাহানদের নিয়ে দুই বোতল হুইসকিতে যৌনদানবে পরিণত হতেন এই জল্লাদ। আর পাকিহানাদার বাহিনীর নৃশংসতার আর্তনাদে বাংলাদেশের আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠত। সেসব ঘটনাবলি এই উপন্যাসের পাতায় পাতায় উঠে এসেছে। অন্যপ্রকাশ বইটি দ্রুত প্রকাশ করলেও লেখক হিসেবে মনে হয়েছে, নিজের প্রতিই নয়, পাঠকদের প্রতি অবিচার করেছি। অন্তত আরও চার থেকে পাঁচ দিন সময় ব্যয় করলে বইটি পাঠকদের জন্য সুখপাঠ্য হতো। তবুও আশা করছি পাঠকরা ঠকবেন না। আমাদের তারুণ্যে প্রতি বছর বইমেলায় প্রায় রোজ যাওয়া হতো। ’৯৩ সাল পর্যন্ত বইমেলায় নিয়মিত গেছি। তারপর দীর্ঘ বিরতি দিয়ে ২০০৫ সালে মেলায় যাওয়া। কিন্তু সেই প্রাণ আর ফিরে পাইনি। তবু প্রাণের বইমেলা খুব টানে। বইমেলার আড্ডা নস্টালজিক করে তোলে। সবার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ মনে আনন্দ দেয়।

 

তিন বছর আগে মেলায় যাওয়ার কথা ছিল অনেকের সঙ্গে। কেউ কেউ কথা রাখলেও কেউ কেউ কথা রাখেনি। নির্দয়-স্বার্থপর হৃদয় তাদের যখন যা ভালো লাগে তাই করে। নিজের ষোলআনা সুখ-আনন্দ ও হিসাব পাই পাই বুঝে নিতে শেখে। হিসাবের খাতা আমারই কেবল শূন্য থেকেছে। ওরা বইমেলায় একা একা গেলেও আমার আর যাওয়া হয়নি। মতিহারের বন্ধুরা আমার অনুজ ভক্তরা দল বেঁধে গেছে। আমাকে ডেকেছে। তবু যাওয়া হয়নি। হাসপাতালের শয্যায় শুয়ে মনকে ফেলে রেখেছি একুশের বইমেলায়। দুই দিন আগে হাসপাতাল ছাড়ার সময় ডাক্তার বলেছেন, ১৫ দিনের বেডরেস্ট। হাসপাতালকে জেলখানা আর বাড়িতে বিশ্রাম মানে গৃহবন্দী মনে হয় নিজেকে। এই স্বভাবের মানুষ কখনো আমি ছিলাম না। সবাইকে ডেকেও বইমেলায় যেতে পারিনি। এই লেখা যখন লিখছি, তখন মেলার আয়ু মাত্র আর দুই দিন। শেষ দিন মেলা ভাঙনের করুণ সুর ভাসে। ইতিমধ্যে বৃষ্টি ও শিলা পাথরের দাপট শুরু হয়েছে। তবুও শেষ হওয়ার আগের দিন মেলায় যাব এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। অনেক ভক্ত জেনারেলের কালো সুন্দরী নিয়ে ফেসবুকের ইনবক্সে মন্তব্য দিচ্ছেন, ছবি দিচ্ছেন।

কিন্তু দেশের রাজনীতি ও শারীরিক দখল মিলিয়ে কোনো কিছুতেই সুখ পাচ্ছি না। এ বছর নির্বাচনের বছর। কথা ছিল, সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে আগামী জাতীয় নির্বাচন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের তিন বছর আগে রিপোর্ট করেছিলাম, ‘বিএনপিকে বাইরে রেখে নির্বাচন উৎসব’। আর এই জাতীয় নির্বাচনের দুই বছর আগে রিপোর্ট করেছিলাম, ‘খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখে নির্বাচন উৎসব’। সরকার ও বিরোধী দলের রাজনৈতিক গতি-প্রকৃতি মামলা, রাজনীতির অন্দরমহলের হিসাব-নিকাশ, তথ্য-উপাত্তের ছড়াছড়ি। নানামুখী আলোচনা মিলিয়েই ছিল এমন পূর্বাভাস। সেই রাজনীতির আবহাওয়ার আগেরটি সত্যে পরিণত হয়েছিল। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন ও প্রতিরোধের ডাক দিয়েছিল বিএনপি জোট। সহিংস হরতাল ও অবরোধের কর্মসূচিতে প্রাণহানির ঘটনাই ঘটেনি— অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিল বাংলাদেশ। মাঝখানে বিএনপি নির্বাচন প্রতিরোধ করতে পারেনি। আওয়ামী লীগ জোট আসন ভাগাভাগি করে ১৫৩টিতে বিনা ভোটে প্রার্থীদের জয়ী করে যে সংসদ গঠন করেছিল, সেটি প্রশ্নবিদ্ধ হলেও পরবর্তীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে তা গ্রহণযোগ্যও করে তোলে। গণআন্দোলন বা গণঅভ্যুত্থানে সেদিন সরকারকে বিদায় করা দূরে থাক অসহযোগ আন্দোলনের নামে বেগম খালেদা জিয়ার হরতাল-অবরোধের ডাক পেট্রলবোমার রাজনীতিতে বুমেরাং হয়ে দেখা দেয়। আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততা দূরে থাক, গণঅসন্তোষ তৈরি হয়। বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মী মামলার জালে আটকা পড়ে দলের সাংগঠনিক শক্তির ক্ষয়ই ঘটেনি, রীতিমতো দলটির কোমর ভেঙে যায়।

পরবর্তীতে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপি নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের দাবি তুলে আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিকে পথ হাঁটে। রাজপথের লড়াই ছেড়ে আইনি লড়াইয়ের পাশাপাশি ভোট লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিতে থাকে। ততক্ষণে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে জনপ্রিয় দল হওয়া সত্ত্বেও বিএনপির দুঃসময় কেটে যাওয়া দূরে থাক, শনির রাহু যেন আগ্রাসী হয়ে ওঠে। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নৃেতত্বে পদ্মা সেতু দৃশ্যমান হওয়াসহ ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে দেশ ভাসলেও সরকারি দলের একদল নেতা-কর্মীর উন্নাসিক আচরণ, দলের মাঠ পর্যায়ের অভ্যন্তরীণ বিরোধ, ব্যাংকিং খাতে লুণ্ঠনসহ নানামুখী দুর্নীতি শাসক দলের জনপ্রিয়তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে দেয়। কিন্তু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বিএনপি ও তার জোট আন্দোলন গড়ে তুলতে ব্যর্থ হওয়ায় আওয়ামী লীগের সুসময়ের বসন্ত বাতাস বইতে থাকে। দুর্নীতি মামলায় বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কারারুদ্ধ হওয়ার পর বিএনপির পক্ষে তীব্র গণআন্দোলন গড়ে তুলতে না পারা তাদের ষোলকলা পূর্ণ করে বৃহস্পতি তুঙ্গে ওঠে শাসক দলের। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘদিন ধরে লন্ডনে নির্বাসিতই নন, আদালতের চোখে একজন দণ্ডিত ফেরারি আসামি। এমন পরিস্থিতিতে একটি জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল হিসেবে সরকারবিরোধী শক্তিশালী ফ্লাটফরমে দাঁড়িয়ে থাকা বিএনপি কার্যত নেতৃত্বহীন। সরকারি দমন-পীড়নের আশঙ্কায় দলটি হঠকারী পথ ছেড়ে অহিংস কর্মসূচির পথে জনমত সংগঠিত ও মানুষের সহানুভূতি আদায়ের পথ নিয়েছে। এখন পর্যন্ত তাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জামিন অনিশ্চিত। এক মামলায় জামিন পেলেও অন্য মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে নিঃসঙ্গ কারাজীবনেই তাকে থাকতে হতে পারে। প্রশ্ন উঠেছে এমন অবস্থায় বিএনপি কী করবে? আগামী ভোট রাজনীতি সামনে রেখে দেশের রাজনীতি কোন পথে হাঁটবে? প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারি দল যখন নির্বাচনী প্রচারণায় মাঠে-ময়দানে বিএনপি তখন কালো পতাকা নিয়ে পুলিশের লাল পানির যন্ত্রণা সয়ে দলীয় কার্যালয়ের তিন তলায় উঠে কালো পতাকা নাড়ছে। অনেকে মনে করেন, এ অবস্থা চললে আর বিএনপি অহিংস কর্মসূচি নিয়ে এভাবে পথ হাঁটতে থাকলে জনসমর্থন তাদের দিকে ঝুঁকবে। কিন্তু পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, সরকার এমন সুযোগ বিএনপিকে দেওয়ার জন্য বসে নেই। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপিকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ঘরে বা অফিসে বসে আন্দোলন করতে। অন্যদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এমাজউদ্দীন আহমদ বলেছেন, ওবায়দুল কাদেরকে তিনি রাজনীতির শিক্ষা দিতে পারেননি। শিক্ষক হিসেবে ছাত্রের প্রতি স্নেহসুলভ দৃষ্টি নিয়ে কথাটি বললেও ওবায়দুল কাদের তার শিক্ষকের কথা শুনে মৃদু হেসেছেন। এমাজউদ্দীন একজন রাষ্ট্র দার্শনিক হিসেবে দেশ ও মানুষের কল্যাণে সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্বের জায়গায় নিতে পারেননি। সেনাশাসনের গর্ভে জন্ম নেওয়া বিএনপির কট্টর সমর্থক হয়েছেন। জীবনের পড়ন্ত বেলায় তিনি যখন বিএনপি ক্ষমতায় এলে রাষ্ট্রদূত বা রাষ্ট্রপতি হওয়ার স্বপ্ন থেকে মাঠকর্মীদের পেছনে হাঁটছেন ওবায়দুল কাদের তখন মন্ত্রীই নন, আওয়ামী লীগের মতো দলের সাধারণ সম্পাদক হয়ে নিজেকে জাতীয় নেতাদের কাতারে নিয়ে গেছেন। এখানে নষ্ট রাজনীতির ব্যবস্থাপনায় শিক্ষকের শিক্ষা না নিয়ে ছাত্র লাভবানই হয়েছেন। প্রশ্ন উঠেছে, বিএনপি আগামী জাতীয় নির্বাচনে কী করবে? অন্ধ হলেও প্রলয় বন্ধ থাকে না। বিএনপি নেতারা আশ্বস্ত হবেন এমন আবহাওয়াও রাজনীতিতে বইছে না দীর্ঘদিন ধরে। নেতারা বলছেন, খালেদা জিয়াকে ছাড়া তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না। কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে আরেক পক্ষ বলছে, খালেদা জিয়াকে নিয়েই তারা নির্বাচনে আসবেন। শাসক দলের দাবার খেলায় দল ভাঙা-গড়ার রাজনীতি সেনাশাসকরাই বেশি খেলেছিলেন। সেনাশাসক জিয়াউর রহমানও আওয়ামী লীগকে ভেঙেছিলেন। আওয়ামী লীগের ওপর কঠিন দমন-পীড়ন রেখেছিলেন। বিএনপি-জামায়াত শাসনামালে দমন-পীড়ন হত্যা ও একুশে গ্রেনেড হামলার মতো ভয়াবহ ঘটনাও ঘটেছে। রাজনৈতিক ইতিহাসের যাত্রাপথে নেতৃত্বহীন খাঁচাবন্দী বিএনপিকে শাসক আওয়ামী লীগ মনের মতো ছাই দিয়ে যেন ধরেছে। বিএনপিকে আগামী জাতীয় নির্বাচনে খালেদা জিয়া ছাড়াই ঐক্যবদ্ধ ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার সুযোগটি নির্বিঘ্নে সরকার দেবে এমনটি সাদা মনে কেউ ভাবছেন না। ভ্রূ কুঁচকে নানা আশঙ্কার ও সংশয় প্রকাশ করছেন। বলাবলি হচ্ছে, বেগম খালেদা জিয়া ভোটের আগে যেমন কারামুক্ত হচ্ছেন না। তেমনি তার নির্বাসিত পুত্র তারেক রহমান আরও বড় ধরনের মামলায় দণ্ডিত হতে যাচ্ছেন। আগামী জাতীয় নির্বচন সামনে রেখে কার্যত রাজনীতিতে মাইনাস ওয়ান ফর্মুলাই নয়, জিয়া পরিবারকে বাইরে রাখা হচ্ছে। অর্থাৎ খালেদা জিয়াই মাইনাস হচ্ছেন না, জিয়া পরিবারেরও অংশগ্রহণের সুযোগ বন্ধ হচ্ছে এই নির্বাচনে। অন্যদিকে নানা মামলায় ও নৈতিক দুর্বলতার কারণে বিএনপির অনেক নেতা সরকারের শিকারে পরিণত হচ্ছেন। এমন সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করতে নারাজ সরকার। বিএনপির প্রভাবশালী একজন নেতা যিনি আইনি লড়াইয়ে বাড়ি হারিয়েছিলেন, তিনি সেই বাড়ির ক্ষতিপূরণ নগদ অর্থে পেয়ে যাচ্ছেন এমন গুজবও বাতাসে ভাসছে। কারও ব্যাংক ব্যবসা রক্ষা পাচ্ছে। কারও মামলা থেকে মুক্তি মিলছে। বিনিময়ে বিএনপি ভেঙে একাংশের অংশগ্রহণ ঘটতে যাচ্ছে আগামী জাতীয় নির্বাচনে। অন্যদিকে কারারুদ্ধ বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের প্রতি অনুগত দলের একটি বৃহৎ অংশ তাদের নেত্রীকে ছাড়া নির্বাচন করবেন না। এই ইস্যুতে অনড় থেকে ভোট বর্জনের পথে হাঁটবেন। এতে আওয়ামী লীগ মনের মতো সংসদ ও আরেক টার্ম নির্বিঘ্নে ক্ষমতায় আসবে। বলাবলি হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটি ক্ষমতায় থেকে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের সুযোগটি হাতছাড়া করতে চায় না। ভোটযুদ্ধ সামনে রেখে রাজনীতির শেষ দৃশ্য কীভবে মঞ্চস্থ হয় সেটিই দেখার অপেক্ষা।

লেখক : প্রধান সম্পাদক, পূর্বপশ্চিমনিউজবিডি.কম।

বিডি প্রতিদিন/২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তের গান
হেমন্তের গান

ডাংগুলি

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন