শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

জেনারেলের কালো সুন্দরী, বিএনপিতে ভাঙনের শব্দ শুনি

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
জেনারেলের কালো সুন্দরী, বিএনপিতে ভাঙনের শব্দ শুনি

ফেব্রুয়ারি মাসটা হাসপাতাল আর ঘরের বিশ্রামেই কেটে গেল। এমনিতেই বসন্ত আমাকে মনে রং দেয় না। কোকিলের অবিরাম ডাক মন উদাস করে রাখে। বিষাদগাথা আচ্ছন্ন করে দেয়। শরীর-মন অবসন্ন থাকে। প্রাণচাঞ্চল্য হারিয়ে ফেলি। বর্ষা হলো আমার যৌবনের কাল। বর্ষা আমাকে রোমান্টিকতাই দেয় না, তারুণ্যের উন্মাদনাও ফিরিয়ে দেয়। জল-জোছনা ও বৃষ্টি আমি মন-প্রাণ দিয়ে উপভোগ করি। ফেব্রুয়ারি আসার আগেই একুশের বইমেলা সামনে রেখে ভক্ত ও পাঠকদের সঙ্গে দু-এক জন বন্ধু প্রকাশক তাগিদ দেন লেখালেখির। বিশেষ করে লেখা আদায় করে নিতে অন্যপ্রকাশের বন্ধু মাজহারুল ইসলামের জুড়ি নেই। গেল বছর বইমেলায় কোনো পাণ্ডুলিপি দিতে পারিনি। নিউজ পোর্টাল চালানোর চাপ, নিয়মিত কলাম লেখা আর টুকটাক পড়াশোনা, বাকিটা আড্ডাবাজি আর এই মৃতনগরীর যানজটে চলে যায়। এবারও একুশের বইমেলায় কোনো বই প্রকাশ হওয়ার কথা ছিল না। অনুজপ্রতিম রঞ্জু রাইম ও মেহেদী হাসানের সহযোগিতায় বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত রাজনৈতিক কলামগুলো নিয়ে জিনিয়াস পাবলিকেশন ‘খবরের বারান্দা’ বইটি প্রকাশ করেছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেনাশাসনবিরোধী উত্তাল ছাত্র আন্দোলনের প্রিয় মুখ এ বি এম জাকিরুল হক টিটন বন্ধুই নয়, একজন সাদা মনের মানুষ হিসেবে খুব কাছের। আড্ডার আসরে জাসদের টিটনের জুড়ি নেই। টিটনের চাপে শেষ পর্যন্ত লিখতে বসা। অগোছালো মানুষ আমি। শেষ মুহূর্তে ব্যাগ গোছানো যাত্রীর স্বভাব আমার যেন দৌড়াতে দৌড়াতে লাফ দিয়ে ট্রেনে ওঠা মানুষ। টিটনের চাপে আর মাজহারুল ইসলামের তাগিদে শেষ পর্যন্ত লিখে ফেললাম, ‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’ উপন্যাস। বাঙালি জাতির মহত্তম নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৌকার পক্ষে সত্তরের নির্বাচনে গণরায় তার দীর্ঘ সংগ্রামের স্বাধিকার-স্বাধীনতার পথ ধরে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের পথ ধরে বাংলাদেশের অভ্যুদয় এবং পাকিস্তানের কারাগার থেকে ফিরে আসার সময়টিকে ঘিরে মুক্তিযুদ্ধনির্ভর এই উপন্যাস। একাত্তরের গণহত্যার নায়ক জেনারেল ইয়াহিয়া বালুচিস্তানের কসাই টিক্কা খানকে দিয়ে বাংলাদেশে রক্তগঙ্গা বইয়ে দিয়েছিলেন। রাও ফরমান আলীর মতো নিষ্ঠুর জেনারেলরা আলবদর দিয়ে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিলেন। অন্যদিকে একাত্তরের রাজনীতির খলনায়ক জুলফিকার আলী ভুট্টো ডুবেছিলেন শরাবে আর নারীতে। জেনারেল ইয়াহিয়া খান ইসলামাবাদে রাষ্ট্রপতির ভবনকে বানিয়েছিলেন বেশ্যালয়। রোজ রাতে কালো সুন্দরী থেকে জেনারেল রানী, তানিয়া, নূরজাহানদের নিয়ে দুই বোতল হুইসকিতে যৌনদানবে পরিণত হতেন এই জল্লাদ। আর পাকিহানাদার বাহিনীর নৃশংসতার আর্তনাদে বাংলাদেশের আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠত। সেসব ঘটনাবলি এই উপন্যাসের পাতায় পাতায় উঠে এসেছে। অন্যপ্রকাশ বইটি দ্রুত প্রকাশ করলেও লেখক হিসেবে মনে হয়েছে, নিজের প্রতিই নয়, পাঠকদের প্রতি অবিচার করেছি। অন্তত আরও চার থেকে পাঁচ দিন সময় ব্যয় করলে বইটি পাঠকদের জন্য সুখপাঠ্য হতো। তবুও আশা করছি পাঠকরা ঠকবেন না। আমাদের তারুণ্যে প্রতি বছর বইমেলায় প্রায় রোজ যাওয়া হতো। ’৯৩ সাল পর্যন্ত বইমেলায় নিয়মিত গেছি। তারপর দীর্ঘ বিরতি দিয়ে ২০০৫ সালে মেলায় যাওয়া। কিন্তু সেই প্রাণ আর ফিরে পাইনি। তবু প্রাণের বইমেলা খুব টানে। বইমেলার আড্ডা নস্টালজিক করে তোলে। সবার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ মনে আনন্দ দেয়।

 

তিন বছর আগে মেলায় যাওয়ার কথা ছিল অনেকের সঙ্গে। কেউ কেউ কথা রাখলেও কেউ কেউ কথা রাখেনি। নির্দয়-স্বার্থপর হৃদয় তাদের যখন যা ভালো লাগে তাই করে। নিজের ষোলআনা সুখ-আনন্দ ও হিসাব পাই পাই বুঝে নিতে শেখে। হিসাবের খাতা আমারই কেবল শূন্য থেকেছে। ওরা বইমেলায় একা একা গেলেও আমার আর যাওয়া হয়নি। মতিহারের বন্ধুরা আমার অনুজ ভক্তরা দল বেঁধে গেছে। আমাকে ডেকেছে। তবু যাওয়া হয়নি। হাসপাতালের শয্যায় শুয়ে মনকে ফেলে রেখেছি একুশের বইমেলায়। দুই দিন আগে হাসপাতাল ছাড়ার সময় ডাক্তার বলেছেন, ১৫ দিনের বেডরেস্ট। হাসপাতালকে জেলখানা আর বাড়িতে বিশ্রাম মানে গৃহবন্দী মনে হয় নিজেকে। এই স্বভাবের মানুষ কখনো আমি ছিলাম না। সবাইকে ডেকেও বইমেলায় যেতে পারিনি। এই লেখা যখন লিখছি, তখন মেলার আয়ু মাত্র আর দুই দিন। শেষ দিন মেলা ভাঙনের করুণ সুর ভাসে। ইতিমধ্যে বৃষ্টি ও শিলা পাথরের দাপট শুরু হয়েছে। তবুও শেষ হওয়ার আগের দিন মেলায় যাব এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। অনেক ভক্ত জেনারেলের কালো সুন্দরী নিয়ে ফেসবুকের ইনবক্সে মন্তব্য দিচ্ছেন, ছবি দিচ্ছেন।

কিন্তু দেশের রাজনীতি ও শারীরিক দখল মিলিয়ে কোনো কিছুতেই সুখ পাচ্ছি না। এ বছর নির্বাচনের বছর। কথা ছিল, সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে আগামী জাতীয় নির্বাচন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের তিন বছর আগে রিপোর্ট করেছিলাম, ‘বিএনপিকে বাইরে রেখে নির্বাচন উৎসব’। আর এই জাতীয় নির্বাচনের দুই বছর আগে রিপোর্ট করেছিলাম, ‘খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখে নির্বাচন উৎসব’। সরকার ও বিরোধী দলের রাজনৈতিক গতি-প্রকৃতি মামলা, রাজনীতির অন্দরমহলের হিসাব-নিকাশ, তথ্য-উপাত্তের ছড়াছড়ি। নানামুখী আলোচনা মিলিয়েই ছিল এমন পূর্বাভাস। সেই রাজনীতির আবহাওয়ার আগেরটি সত্যে পরিণত হয়েছিল। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন ও প্রতিরোধের ডাক দিয়েছিল বিএনপি জোট। সহিংস হরতাল ও অবরোধের কর্মসূচিতে প্রাণহানির ঘটনাই ঘটেনি— অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিল বাংলাদেশ। মাঝখানে বিএনপি নির্বাচন প্রতিরোধ করতে পারেনি। আওয়ামী লীগ জোট আসন ভাগাভাগি করে ১৫৩টিতে বিনা ভোটে প্রার্থীদের জয়ী করে যে সংসদ গঠন করেছিল, সেটি প্রশ্নবিদ্ধ হলেও পরবর্তীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে তা গ্রহণযোগ্যও করে তোলে। গণআন্দোলন বা গণঅভ্যুত্থানে সেদিন সরকারকে বিদায় করা দূরে থাক অসহযোগ আন্দোলনের নামে বেগম খালেদা জিয়ার হরতাল-অবরোধের ডাক পেট্রলবোমার রাজনীতিতে বুমেরাং হয়ে দেখা দেয়। আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততা দূরে থাক, গণঅসন্তোষ তৈরি হয়। বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মী মামলার জালে আটকা পড়ে দলের সাংগঠনিক শক্তির ক্ষয়ই ঘটেনি, রীতিমতো দলটির কোমর ভেঙে যায়।

পরবর্তীতে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপি নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের দাবি তুলে আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিকে পথ হাঁটে। রাজপথের লড়াই ছেড়ে আইনি লড়াইয়ের পাশাপাশি ভোট লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিতে থাকে। ততক্ষণে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে জনপ্রিয় দল হওয়া সত্ত্বেও বিএনপির দুঃসময় কেটে যাওয়া দূরে থাক, শনির রাহু যেন আগ্রাসী হয়ে ওঠে। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নৃেতত্বে পদ্মা সেতু দৃশ্যমান হওয়াসহ ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে দেশ ভাসলেও সরকারি দলের একদল নেতা-কর্মীর উন্নাসিক আচরণ, দলের মাঠ পর্যায়ের অভ্যন্তরীণ বিরোধ, ব্যাংকিং খাতে লুণ্ঠনসহ নানামুখী দুর্নীতি শাসক দলের জনপ্রিয়তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে দেয়। কিন্তু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বিএনপি ও তার জোট আন্দোলন গড়ে তুলতে ব্যর্থ হওয়ায় আওয়ামী লীগের সুসময়ের বসন্ত বাতাস বইতে থাকে। দুর্নীতি মামলায় বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কারারুদ্ধ হওয়ার পর বিএনপির পক্ষে তীব্র গণআন্দোলন গড়ে তুলতে না পারা তাদের ষোলকলা পূর্ণ করে বৃহস্পতি তুঙ্গে ওঠে শাসক দলের। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘদিন ধরে লন্ডনে নির্বাসিতই নন, আদালতের চোখে একজন দণ্ডিত ফেরারি আসামি। এমন পরিস্থিতিতে একটি জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল হিসেবে সরকারবিরোধী শক্তিশালী ফ্লাটফরমে দাঁড়িয়ে থাকা বিএনপি কার্যত নেতৃত্বহীন। সরকারি দমন-পীড়নের আশঙ্কায় দলটি হঠকারী পথ ছেড়ে অহিংস কর্মসূচির পথে জনমত সংগঠিত ও মানুষের সহানুভূতি আদায়ের পথ নিয়েছে। এখন পর্যন্ত তাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জামিন অনিশ্চিত। এক মামলায় জামিন পেলেও অন্য মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে নিঃসঙ্গ কারাজীবনেই তাকে থাকতে হতে পারে। প্রশ্ন উঠেছে এমন অবস্থায় বিএনপি কী করবে? আগামী ভোট রাজনীতি সামনে রেখে দেশের রাজনীতি কোন পথে হাঁটবে? প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারি দল যখন নির্বাচনী প্রচারণায় মাঠে-ময়দানে বিএনপি তখন কালো পতাকা নিয়ে পুলিশের লাল পানির যন্ত্রণা সয়ে দলীয় কার্যালয়ের তিন তলায় উঠে কালো পতাকা নাড়ছে। অনেকে মনে করেন, এ অবস্থা চললে আর বিএনপি অহিংস কর্মসূচি নিয়ে এভাবে পথ হাঁটতে থাকলে জনসমর্থন তাদের দিকে ঝুঁকবে। কিন্তু পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, সরকার এমন সুযোগ বিএনপিকে দেওয়ার জন্য বসে নেই। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপিকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ঘরে বা অফিসে বসে আন্দোলন করতে। অন্যদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এমাজউদ্দীন আহমদ বলেছেন, ওবায়দুল কাদেরকে তিনি রাজনীতির শিক্ষা দিতে পারেননি। শিক্ষক হিসেবে ছাত্রের প্রতি স্নেহসুলভ দৃষ্টি নিয়ে কথাটি বললেও ওবায়দুল কাদের তার শিক্ষকের কথা শুনে মৃদু হেসেছেন। এমাজউদ্দীন একজন রাষ্ট্র দার্শনিক হিসেবে দেশ ও মানুষের কল্যাণে সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্বের জায়গায় নিতে পারেননি। সেনাশাসনের গর্ভে জন্ম নেওয়া বিএনপির কট্টর সমর্থক হয়েছেন। জীবনের পড়ন্ত বেলায় তিনি যখন বিএনপি ক্ষমতায় এলে রাষ্ট্রদূত বা রাষ্ট্রপতি হওয়ার স্বপ্ন থেকে মাঠকর্মীদের পেছনে হাঁটছেন ওবায়দুল কাদের তখন মন্ত্রীই নন, আওয়ামী লীগের মতো দলের সাধারণ সম্পাদক হয়ে নিজেকে জাতীয় নেতাদের কাতারে নিয়ে গেছেন। এখানে নষ্ট রাজনীতির ব্যবস্থাপনায় শিক্ষকের শিক্ষা না নিয়ে ছাত্র লাভবানই হয়েছেন। প্রশ্ন উঠেছে, বিএনপি আগামী জাতীয় নির্বাচনে কী করবে? অন্ধ হলেও প্রলয় বন্ধ থাকে না। বিএনপি নেতারা আশ্বস্ত হবেন এমন আবহাওয়াও রাজনীতিতে বইছে না দীর্ঘদিন ধরে। নেতারা বলছেন, খালেদা জিয়াকে ছাড়া তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না। কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে আরেক পক্ষ বলছে, খালেদা জিয়াকে নিয়েই তারা নির্বাচনে আসবেন। শাসক দলের দাবার খেলায় দল ভাঙা-গড়ার রাজনীতি সেনাশাসকরাই বেশি খেলেছিলেন। সেনাশাসক জিয়াউর রহমানও আওয়ামী লীগকে ভেঙেছিলেন। আওয়ামী লীগের ওপর কঠিন দমন-পীড়ন রেখেছিলেন। বিএনপি-জামায়াত শাসনামালে দমন-পীড়ন হত্যা ও একুশে গ্রেনেড হামলার মতো ভয়াবহ ঘটনাও ঘটেছে। রাজনৈতিক ইতিহাসের যাত্রাপথে নেতৃত্বহীন খাঁচাবন্দী বিএনপিকে শাসক আওয়ামী লীগ মনের মতো ছাই দিয়ে যেন ধরেছে। বিএনপিকে আগামী জাতীয় নির্বাচনে খালেদা জিয়া ছাড়াই ঐক্যবদ্ধ ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার সুযোগটি নির্বিঘ্নে সরকার দেবে এমনটি সাদা মনে কেউ ভাবছেন না। ভ্রূ কুঁচকে নানা আশঙ্কার ও সংশয় প্রকাশ করছেন। বলাবলি হচ্ছে, বেগম খালেদা জিয়া ভোটের আগে যেমন কারামুক্ত হচ্ছেন না। তেমনি তার নির্বাসিত পুত্র তারেক রহমান আরও বড় ধরনের মামলায় দণ্ডিত হতে যাচ্ছেন। আগামী জাতীয় নির্বচন সামনে রেখে কার্যত রাজনীতিতে মাইনাস ওয়ান ফর্মুলাই নয়, জিয়া পরিবারকে বাইরে রাখা হচ্ছে। অর্থাৎ খালেদা জিয়াই মাইনাস হচ্ছেন না, জিয়া পরিবারেরও অংশগ্রহণের সুযোগ বন্ধ হচ্ছে এই নির্বাচনে। অন্যদিকে নানা মামলায় ও নৈতিক দুর্বলতার কারণে বিএনপির অনেক নেতা সরকারের শিকারে পরিণত হচ্ছেন। এমন সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করতে নারাজ সরকার। বিএনপির প্রভাবশালী একজন নেতা যিনি আইনি লড়াইয়ে বাড়ি হারিয়েছিলেন, তিনি সেই বাড়ির ক্ষতিপূরণ নগদ অর্থে পেয়ে যাচ্ছেন এমন গুজবও বাতাসে ভাসছে। কারও ব্যাংক ব্যবসা রক্ষা পাচ্ছে। কারও মামলা থেকে মুক্তি মিলছে। বিনিময়ে বিএনপি ভেঙে একাংশের অংশগ্রহণ ঘটতে যাচ্ছে আগামী জাতীয় নির্বাচনে। অন্যদিকে কারারুদ্ধ বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের প্রতি অনুগত দলের একটি বৃহৎ অংশ তাদের নেত্রীকে ছাড়া নির্বাচন করবেন না। এই ইস্যুতে অনড় থেকে ভোট বর্জনের পথে হাঁটবেন। এতে আওয়ামী লীগ মনের মতো সংসদ ও আরেক টার্ম নির্বিঘ্নে ক্ষমতায় আসবে। বলাবলি হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটি ক্ষমতায় থেকে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের সুযোগটি হাতছাড়া করতে চায় না। ভোটযুদ্ধ সামনে রেখে রাজনীতির শেষ দৃশ্য কীভবে মঞ্চস্থ হয় সেটিই দেখার অপেক্ষা।

লেখক : প্রধান সম্পাদক, পূর্বপশ্চিমনিউজবিডি.কম।

বিডি প্রতিদিন/২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪
বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ
বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা