শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

জেনারেলের কালো সুন্দরী, বিএনপিতে ভাঙনের শব্দ শুনি

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
জেনারেলের কালো সুন্দরী, বিএনপিতে ভাঙনের শব্দ শুনি

ফেব্রুয়ারি মাসটা হাসপাতাল আর ঘরের বিশ্রামেই কেটে গেল। এমনিতেই বসন্ত আমাকে মনে রং দেয় না। কোকিলের অবিরাম ডাক মন উদাস করে রাখে। বিষাদগাথা আচ্ছন্ন করে দেয়। শরীর-মন অবসন্ন থাকে। প্রাণচাঞ্চল্য হারিয়ে ফেলি। বর্ষা হলো আমার যৌবনের কাল। বর্ষা আমাকে রোমান্টিকতাই দেয় না, তারুণ্যের উন্মাদনাও ফিরিয়ে দেয়। জল-জোছনা ও বৃষ্টি আমি মন-প্রাণ দিয়ে উপভোগ করি। ফেব্রুয়ারি আসার আগেই একুশের বইমেলা সামনে রেখে ভক্ত ও পাঠকদের সঙ্গে দু-এক জন বন্ধু প্রকাশক তাগিদ দেন লেখালেখির। বিশেষ করে লেখা আদায় করে নিতে অন্যপ্রকাশের বন্ধু মাজহারুল ইসলামের জুড়ি নেই। গেল বছর বইমেলায় কোনো পাণ্ডুলিপি দিতে পারিনি। নিউজ পোর্টাল চালানোর চাপ, নিয়মিত কলাম লেখা আর টুকটাক পড়াশোনা, বাকিটা আড্ডাবাজি আর এই মৃতনগরীর যানজটে চলে যায়। এবারও একুশের বইমেলায় কোনো বই প্রকাশ হওয়ার কথা ছিল না। অনুজপ্রতিম রঞ্জু রাইম ও মেহেদী হাসানের সহযোগিতায় বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত রাজনৈতিক কলামগুলো নিয়ে জিনিয়াস পাবলিকেশন ‘খবরের বারান্দা’ বইটি প্রকাশ করেছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেনাশাসনবিরোধী উত্তাল ছাত্র আন্দোলনের প্রিয় মুখ এ বি এম জাকিরুল হক টিটন বন্ধুই নয়, একজন সাদা মনের মানুষ হিসেবে খুব কাছের। আড্ডার আসরে জাসদের টিটনের জুড়ি নেই। টিটনের চাপে শেষ পর্যন্ত লিখতে বসা। অগোছালো মানুষ আমি। শেষ মুহূর্তে ব্যাগ গোছানো যাত্রীর স্বভাব আমার যেন দৌড়াতে দৌড়াতে লাফ দিয়ে ট্রেনে ওঠা মানুষ। টিটনের চাপে আর মাজহারুল ইসলামের তাগিদে শেষ পর্যন্ত লিখে ফেললাম, ‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’ উপন্যাস। বাঙালি জাতির মহত্তম নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৌকার পক্ষে সত্তরের নির্বাচনে গণরায় তার দীর্ঘ সংগ্রামের স্বাধিকার-স্বাধীনতার পথ ধরে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের পথ ধরে বাংলাদেশের অভ্যুদয় এবং পাকিস্তানের কারাগার থেকে ফিরে আসার সময়টিকে ঘিরে মুক্তিযুদ্ধনির্ভর এই উপন্যাস। একাত্তরের গণহত্যার নায়ক জেনারেল ইয়াহিয়া বালুচিস্তানের কসাই টিক্কা খানকে দিয়ে বাংলাদেশে রক্তগঙ্গা বইয়ে দিয়েছিলেন। রাও ফরমান আলীর মতো নিষ্ঠুর জেনারেলরা আলবদর দিয়ে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিলেন। অন্যদিকে একাত্তরের রাজনীতির খলনায়ক জুলফিকার আলী ভুট্টো ডুবেছিলেন শরাবে আর নারীতে। জেনারেল ইয়াহিয়া খান ইসলামাবাদে রাষ্ট্রপতির ভবনকে বানিয়েছিলেন বেশ্যালয়। রোজ রাতে কালো সুন্দরী থেকে জেনারেল রানী, তানিয়া, নূরজাহানদের নিয়ে দুই বোতল হুইসকিতে যৌনদানবে পরিণত হতেন এই জল্লাদ। আর পাকিহানাদার বাহিনীর নৃশংসতার আর্তনাদে বাংলাদেশের আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠত। সেসব ঘটনাবলি এই উপন্যাসের পাতায় পাতায় উঠে এসেছে। অন্যপ্রকাশ বইটি দ্রুত প্রকাশ করলেও লেখক হিসেবে মনে হয়েছে, নিজের প্রতিই নয়, পাঠকদের প্রতি অবিচার করেছি। অন্তত আরও চার থেকে পাঁচ দিন সময় ব্যয় করলে বইটি পাঠকদের জন্য সুখপাঠ্য হতো। তবুও আশা করছি পাঠকরা ঠকবেন না। আমাদের তারুণ্যে প্রতি বছর বইমেলায় প্রায় রোজ যাওয়া হতো। ’৯৩ সাল পর্যন্ত বইমেলায় নিয়মিত গেছি। তারপর দীর্ঘ বিরতি দিয়ে ২০০৫ সালে মেলায় যাওয়া। কিন্তু সেই প্রাণ আর ফিরে পাইনি। তবু প্রাণের বইমেলা খুব টানে। বইমেলার আড্ডা নস্টালজিক করে তোলে। সবার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ মনে আনন্দ দেয়।

 

তিন বছর আগে মেলায় যাওয়ার কথা ছিল অনেকের সঙ্গে। কেউ কেউ কথা রাখলেও কেউ কেউ কথা রাখেনি। নির্দয়-স্বার্থপর হৃদয় তাদের যখন যা ভালো লাগে তাই করে। নিজের ষোলআনা সুখ-আনন্দ ও হিসাব পাই পাই বুঝে নিতে শেখে। হিসাবের খাতা আমারই কেবল শূন্য থেকেছে। ওরা বইমেলায় একা একা গেলেও আমার আর যাওয়া হয়নি। মতিহারের বন্ধুরা আমার অনুজ ভক্তরা দল বেঁধে গেছে। আমাকে ডেকেছে। তবু যাওয়া হয়নি। হাসপাতালের শয্যায় শুয়ে মনকে ফেলে রেখেছি একুশের বইমেলায়। দুই দিন আগে হাসপাতাল ছাড়ার সময় ডাক্তার বলেছেন, ১৫ দিনের বেডরেস্ট। হাসপাতালকে জেলখানা আর বাড়িতে বিশ্রাম মানে গৃহবন্দী মনে হয় নিজেকে। এই স্বভাবের মানুষ কখনো আমি ছিলাম না। সবাইকে ডেকেও বইমেলায় যেতে পারিনি। এই লেখা যখন লিখছি, তখন মেলার আয়ু মাত্র আর দুই দিন। শেষ দিন মেলা ভাঙনের করুণ সুর ভাসে। ইতিমধ্যে বৃষ্টি ও শিলা পাথরের দাপট শুরু হয়েছে। তবুও শেষ হওয়ার আগের দিন মেলায় যাব এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। অনেক ভক্ত জেনারেলের কালো সুন্দরী নিয়ে ফেসবুকের ইনবক্সে মন্তব্য দিচ্ছেন, ছবি দিচ্ছেন।

কিন্তু দেশের রাজনীতি ও শারীরিক দখল মিলিয়ে কোনো কিছুতেই সুখ পাচ্ছি না। এ বছর নির্বাচনের বছর। কথা ছিল, সব দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে আগামী জাতীয় নির্বাচন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের তিন বছর আগে রিপোর্ট করেছিলাম, ‘বিএনপিকে বাইরে রেখে নির্বাচন উৎসব’। আর এই জাতীয় নির্বাচনের দুই বছর আগে রিপোর্ট করেছিলাম, ‘খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখে নির্বাচন উৎসব’। সরকার ও বিরোধী দলের রাজনৈতিক গতি-প্রকৃতি মামলা, রাজনীতির অন্দরমহলের হিসাব-নিকাশ, তথ্য-উপাত্তের ছড়াছড়ি। নানামুখী আলোচনা মিলিয়েই ছিল এমন পূর্বাভাস। সেই রাজনীতির আবহাওয়ার আগেরটি সত্যে পরিণত হয়েছিল। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন ও প্রতিরোধের ডাক দিয়েছিল বিএনপি জোট। সহিংস হরতাল ও অবরোধের কর্মসূচিতে প্রাণহানির ঘটনাই ঘটেনি— অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিল বাংলাদেশ। মাঝখানে বিএনপি নির্বাচন প্রতিরোধ করতে পারেনি। আওয়ামী লীগ জোট আসন ভাগাভাগি করে ১৫৩টিতে বিনা ভোটে প্রার্থীদের জয়ী করে যে সংসদ গঠন করেছিল, সেটি প্রশ্নবিদ্ধ হলেও পরবর্তীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে তা গ্রহণযোগ্যও করে তোলে। গণআন্দোলন বা গণঅভ্যুত্থানে সেদিন সরকারকে বিদায় করা দূরে থাক অসহযোগ আন্দোলনের নামে বেগম খালেদা জিয়ার হরতাল-অবরোধের ডাক পেট্রলবোমার রাজনীতিতে বুমেরাং হয়ে দেখা দেয়। আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততা দূরে থাক, গণঅসন্তোষ তৈরি হয়। বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মী মামলার জালে আটকা পড়ে দলের সাংগঠনিক শক্তির ক্ষয়ই ঘটেনি, রীতিমতো দলটির কোমর ভেঙে যায়।

পরবর্তীতে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপি নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের দাবি তুলে আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিকে পথ হাঁটে। রাজপথের লড়াই ছেড়ে আইনি লড়াইয়ের পাশাপাশি ভোট লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিতে থাকে। ততক্ষণে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে জনপ্রিয় দল হওয়া সত্ত্বেও বিএনপির দুঃসময় কেটে যাওয়া দূরে থাক, শনির রাহু যেন আগ্রাসী হয়ে ওঠে। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নৃেতত্বে পদ্মা সেতু দৃশ্যমান হওয়াসহ ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে দেশ ভাসলেও সরকারি দলের একদল নেতা-কর্মীর উন্নাসিক আচরণ, দলের মাঠ পর্যায়ের অভ্যন্তরীণ বিরোধ, ব্যাংকিং খাতে লুণ্ঠনসহ নানামুখী দুর্নীতি শাসক দলের জনপ্রিয়তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে দেয়। কিন্তু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বিএনপি ও তার জোট আন্দোলন গড়ে তুলতে ব্যর্থ হওয়ায় আওয়ামী লীগের সুসময়ের বসন্ত বাতাস বইতে থাকে। দুর্নীতি মামলায় বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কারারুদ্ধ হওয়ার পর বিএনপির পক্ষে তীব্র গণআন্দোলন গড়ে তুলতে না পারা তাদের ষোলকলা পূর্ণ করে বৃহস্পতি তুঙ্গে ওঠে শাসক দলের। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘদিন ধরে লন্ডনে নির্বাসিতই নন, আদালতের চোখে একজন দণ্ডিত ফেরারি আসামি। এমন পরিস্থিতিতে একটি জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল হিসেবে সরকারবিরোধী শক্তিশালী ফ্লাটফরমে দাঁড়িয়ে থাকা বিএনপি কার্যত নেতৃত্বহীন। সরকারি দমন-পীড়নের আশঙ্কায় দলটি হঠকারী পথ ছেড়ে অহিংস কর্মসূচির পথে জনমত সংগঠিত ও মানুষের সহানুভূতি আদায়ের পথ নিয়েছে। এখন পর্যন্ত তাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জামিন অনিশ্চিত। এক মামলায় জামিন পেলেও অন্য মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে নিঃসঙ্গ কারাজীবনেই তাকে থাকতে হতে পারে। প্রশ্ন উঠেছে এমন অবস্থায় বিএনপি কী করবে? আগামী ভোট রাজনীতি সামনে রেখে দেশের রাজনীতি কোন পথে হাঁটবে? প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারি দল যখন নির্বাচনী প্রচারণায় মাঠে-ময়দানে বিএনপি তখন কালো পতাকা নিয়ে পুলিশের লাল পানির যন্ত্রণা সয়ে দলীয় কার্যালয়ের তিন তলায় উঠে কালো পতাকা নাড়ছে। অনেকে মনে করেন, এ অবস্থা চললে আর বিএনপি অহিংস কর্মসূচি নিয়ে এভাবে পথ হাঁটতে থাকলে জনসমর্থন তাদের দিকে ঝুঁকবে। কিন্তু পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, সরকার এমন সুযোগ বিএনপিকে দেওয়ার জন্য বসে নেই। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপিকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ঘরে বা অফিসে বসে আন্দোলন করতে। অন্যদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এমাজউদ্দীন আহমদ বলেছেন, ওবায়দুল কাদেরকে তিনি রাজনীতির শিক্ষা দিতে পারেননি। শিক্ষক হিসেবে ছাত্রের প্রতি স্নেহসুলভ দৃষ্টি নিয়ে কথাটি বললেও ওবায়দুল কাদের তার শিক্ষকের কথা শুনে মৃদু হেসেছেন। এমাজউদ্দীন একজন রাষ্ট্র দার্শনিক হিসেবে দেশ ও মানুষের কল্যাণে সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্বের জায়গায় নিতে পারেননি। সেনাশাসনের গর্ভে জন্ম নেওয়া বিএনপির কট্টর সমর্থক হয়েছেন। জীবনের পড়ন্ত বেলায় তিনি যখন বিএনপি ক্ষমতায় এলে রাষ্ট্রদূত বা রাষ্ট্রপতি হওয়ার স্বপ্ন থেকে মাঠকর্মীদের পেছনে হাঁটছেন ওবায়দুল কাদের তখন মন্ত্রীই নন, আওয়ামী লীগের মতো দলের সাধারণ সম্পাদক হয়ে নিজেকে জাতীয় নেতাদের কাতারে নিয়ে গেছেন। এখানে নষ্ট রাজনীতির ব্যবস্থাপনায় শিক্ষকের শিক্ষা না নিয়ে ছাত্র লাভবানই হয়েছেন। প্রশ্ন উঠেছে, বিএনপি আগামী জাতীয় নির্বাচনে কী করবে? অন্ধ হলেও প্রলয় বন্ধ থাকে না। বিএনপি নেতারা আশ্বস্ত হবেন এমন আবহাওয়াও রাজনীতিতে বইছে না দীর্ঘদিন ধরে। নেতারা বলছেন, খালেদা জিয়াকে ছাড়া তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না। কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে আরেক পক্ষ বলছে, খালেদা জিয়াকে নিয়েই তারা নির্বাচনে আসবেন। শাসক দলের দাবার খেলায় দল ভাঙা-গড়ার রাজনীতি সেনাশাসকরাই বেশি খেলেছিলেন। সেনাশাসক জিয়াউর রহমানও আওয়ামী লীগকে ভেঙেছিলেন। আওয়ামী লীগের ওপর কঠিন দমন-পীড়ন রেখেছিলেন। বিএনপি-জামায়াত শাসনামালে দমন-পীড়ন হত্যা ও একুশে গ্রেনেড হামলার মতো ভয়াবহ ঘটনাও ঘটেছে। রাজনৈতিক ইতিহাসের যাত্রাপথে নেতৃত্বহীন খাঁচাবন্দী বিএনপিকে শাসক আওয়ামী লীগ মনের মতো ছাই দিয়ে যেন ধরেছে। বিএনপিকে আগামী জাতীয় নির্বাচনে খালেদা জিয়া ছাড়াই ঐক্যবদ্ধ ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার সুযোগটি নির্বিঘ্নে সরকার দেবে এমনটি সাদা মনে কেউ ভাবছেন না। ভ্রূ কুঁচকে নানা আশঙ্কার ও সংশয় প্রকাশ করছেন। বলাবলি হচ্ছে, বেগম খালেদা জিয়া ভোটের আগে যেমন কারামুক্ত হচ্ছেন না। তেমনি তার নির্বাসিত পুত্র তারেক রহমান আরও বড় ধরনের মামলায় দণ্ডিত হতে যাচ্ছেন। আগামী জাতীয় নির্বচন সামনে রেখে কার্যত রাজনীতিতে মাইনাস ওয়ান ফর্মুলাই নয়, জিয়া পরিবারকে বাইরে রাখা হচ্ছে। অর্থাৎ খালেদা জিয়াই মাইনাস হচ্ছেন না, জিয়া পরিবারেরও অংশগ্রহণের সুযোগ বন্ধ হচ্ছে এই নির্বাচনে। অন্যদিকে নানা মামলায় ও নৈতিক দুর্বলতার কারণে বিএনপির অনেক নেতা সরকারের শিকারে পরিণত হচ্ছেন। এমন সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করতে নারাজ সরকার। বিএনপির প্রভাবশালী একজন নেতা যিনি আইনি লড়াইয়ে বাড়ি হারিয়েছিলেন, তিনি সেই বাড়ির ক্ষতিপূরণ নগদ অর্থে পেয়ে যাচ্ছেন এমন গুজবও বাতাসে ভাসছে। কারও ব্যাংক ব্যবসা রক্ষা পাচ্ছে। কারও মামলা থেকে মুক্তি মিলছে। বিনিময়ে বিএনপি ভেঙে একাংশের অংশগ্রহণ ঘটতে যাচ্ছে আগামী জাতীয় নির্বাচনে। অন্যদিকে কারারুদ্ধ বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের প্রতি অনুগত দলের একটি বৃহৎ অংশ তাদের নেত্রীকে ছাড়া নির্বাচন করবেন না। এই ইস্যুতে অনড় থেকে ভোট বর্জনের পথে হাঁটবেন। এতে আওয়ামী লীগ মনের মতো সংসদ ও আরেক টার্ম নির্বিঘ্নে ক্ষমতায় আসবে। বলাবলি হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটি ক্ষমতায় থেকে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের সুযোগটি হাতছাড়া করতে চায় না। ভোটযুদ্ধ সামনে রেখে রাজনীতির শেষ দৃশ্য কীভবে মঞ্চস্থ হয় সেটিই দেখার অপেক্ষা।

লেখক : প্রধান সম্পাদক, পূর্বপশ্চিমনিউজবিডি.কম।

বিডি প্রতিদিন/২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
সর্বশেষ খবর
দশ মামলার আসামি গ্রেফতার
দশ মামলার আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা
সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ
ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৬৭ টেস্ট, ৪৩০১ রান: বিদায় বললেন রোহিত শর্মা
৬৭ টেস্ট, ৪৩০১ রান: বিদায় বললেন রোহিত শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড
দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা
উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক
ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ
সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু
বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা
ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান
কুড়িগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা
রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু
দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড
প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সম্পাদকীয়

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ