শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০২, শনিবার, ১৪ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণার মঞ্চ দিল্লি নয়

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণার মঞ্চ দিল্লি নয়

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের রাজনীতি এখন তুঙ্গে। ডিসেম্বর মাসেই

রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোটের চ্যালেঞ্জ নিতে হবে। আগামী পাঁচ বছর কে রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসবে তার
ক্লিনশিট দেবে জনতা। তাই জনগণের আস্থা অর্জনের পাশাপাশি বাইরের দেশের সাথে সু-সম্পর্ক
তৈরির দিকেও নজর রয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর। এরই অংশ হিসেবে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের
সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধান দু'টি রাজনৈতিক দলই ভালো সম্পর্ক তৈরির দিকে ধাবিত হচ্ছে।

বাংলাদেশের বৃহৎ দুটি রাজনৈতিক দলের নেতকর্মীরা সাম্প্রতিক ভারত সফর সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের পরপরই বিএনপি'র সিনিয়র নেতাদের সফর এবং মির্জা
ফখরুল ইসলামের ভারত নিয়ে পজেটিভ এপ্রোচ নিঃসন্দেহে ভারত-বিএনপি সম্পর্কের এক অনন্য
নজির ছিল। আমি বিএনপির জন্য 'অনন্য নজির' এই কারণে বলেছি, এই রাজনৈতিক দলটি বিনা
অযুহাতেই বাংলাদেশে-ভারত বিরোধী রাজনীতির চর্চা করে, সর্বদা দেশ বিক্রির ধোঁয়া তোলে। 

আজ অবধি বাংলাদেশে-ভারত বিরোধী যত অপপ্রচার হয়েছে তার সবকিছুর মূল এজেন্ট বা পালে হাওয়া
লাগানো রাজনৈতিক দলটির নাম বিএনপি। যাই হউক, তারপরেও আমরা ধরে নিয়েছি বিএনপি আগের
অবস্থান থেকে কিছুটা হলেও সরে এসেছে, তাদের বর্তমান অবস্থান অন্তত কিছুটা হলেও পজেটিভ।
কিন্তু তা বুঝি আর বেশিদিন টিকল না! 

ঘটনাটা একটু খুলেই বলছি। আমরা সবাই জানি, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে বর্তমানে কারাগারে আছেন। তার বিরুদ্ধে আদালত কর্তৃক প্রমাণিত দুর্নীতির এই অভিযোগ। শুধু তাই না, খালেদা জিয়ার সন্তান লন্ডন প্রবাসী তারেক জিয়াও দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত
পলাতক আসামি। খালেদা জিয়ার শাসনামল সম্পর্কে যারা খবর রেখেছেন তাদের হয়তো এটা
জানার কথা, ২০০১-২০০৬ পর্যন্ত ভয়াবহ সন্ত্রাসের বিস্তার এবং দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত
হয়েছিল আজকের বাংলাদেশ। 

বিএনপি শাসনামলে বাংলাদেশ বিশ্বে টানা পাঁচবার দুর্নীতিতে শীর্ষস্থান দখল করে যা ছিল জাতি হিসেবে চরম লজ্জার। আর এই দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসের মূল কার্যক্রম পরিচালিত হতো হাওয়া ভবন থেকে। বলে রাখা ভালো, এই 'হাওয়া ভবন' ছিল মূলত খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানের বিশ্রামাগার। ২০০০ সালে নগরীর খানিকটা কোলাহলমুক্ত পরিবেশে বনানীতে বিএনপির জন্য একটি অফিস নেন তারেক রহমান!

নাম দেন ' হাওয়া ভবন' ! ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনীতিই ছিল এই হাওয়া ভবন কেন্দ্রিক এবং সব কাজেই ১০ ভাগ কমিশন দিতে হতো তারেক জিয়াকে। ফলে তারেক জিয়াকে অনেকেই '১০ পার্সেন্ট' নামেও আখ্যা দেন, ভারতের বিরুদ্ধে ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলাও এই হাওয়া ভবন থেকেই পরিচালিত হয়। অবশেষে বিএনপির পতন হয় এবং ২০০৮ সালে নতুন সরকার ক্ষমতায় আসে। 

প্রায় ১০ বছর খালেদা জিয়ার দুর্নীতির মামলা চলমান এবং কিছুদিন আগে আদালত কর্তৃক বেগম
জিয়ার ৬ বছরের সাজা হয়। আমি এতক্ষণ যে কারণে ঘটনার বর্ণনা দিয়েছি তার মূল জায়গায় এবার
আসছি। 

খালেদা জিয়ার মামলার ক্ষেত্রে একটি নাম ঘুরে ফিরে আসছে আর তা হলো লর্ড কার্লাইল,
ব্রিটিশ নাগরিক লর্ড কার্লাইলকে বেগম জিয়ার আইনী পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
খালেদা জিয়ার মামলা নিয়ে বিভিন্ন সময় সীমাহীন মিথ্যাচার করা কার্লাইল এবার ভারতে এক প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করেছিল যেখানে খালেদা জিয়ার সন্ত্রাস এবং দুর্নীতির পক্ষে সাফাইমূলক
বক্তব্য প্রদানই ছিল তার লক্ষ্য। আর এটা নিয়েই বিগত কয়েকদিন যাবত উত্তপ্ত ছিল
বাংলাদেশের রাজনীতি। দু'টি রাজনৈতিক দলই তার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়েছে কার্লাইল ইস্যুতে।

প্রথমেই বলে নেই, কার্লাইল ভারতে যাচ্ছে কি না যাচ্ছে তা নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক অনেক সংবাদ
হয়েছে এবং অবশেষে কার্লাইল ভারতের মাটিতে পা রেখেছে কিন্তু সাথে সাথেই ফিরতি ফ্লাইটে লন্ডন
পাঠানো হয়েছে।

লর্ড কার্লাইল এ সপ্তাহেই নয়াদিল্লি সফরের সময় ১৩ জুলাই ফরেন করেসপন্ডেন্ট ক্লাবে
খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা ও কারাদণ্ডের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে তার বক্তব্য
দেওয়ার কথা ছিল। তো হঠাৎ করেই গত ৮ জুলাই রবিবার যখন খবর আসলো খালেদা জিয়ার
আইনজীবী লর্ড কার্লাইলকে ভারতে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হয়নি, তখন ক্ষুব্ধ হয়ে এক
প্রতিক্রিয়া দেন রুহুল কবির রিজভী। 

রাজধানীর নয়া পল্টনে বিএনপি'র নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে দলটির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, 'বাংলাদেশের একটি ভোটারবিহীন সরকারকে টিকিয়ে রাখতে ভারতীয় হাইকমিশনের কর্মকর্তাদের ভূমিকা ঔপনিবেশিক শাসকদের মতো, যেন তারা বাংলাদেশে তাদের প্রতিভুদের টিকিয়ে রাখতে উঠে-পড়ে লেগেছে'— এই বক্তব্যের পর ১০দিন আগের বিএনপি আর বর্তমানের বিএনপি'কে যেন ঠিক মেলাতে পারছিলাম না আমরা কেউই। 

যারা গত ১০দিন আগেও ভারতের প্রশংসা করে বক্তব্য দিয়েছে তারা আজ এই এক ঘটনাকে নিয়ে এত ক্ষুব্ধ! পরক্ষণেই যখন বিএনপি জানতে পারে, কার্লাইল ভারতে যাচ্ছে এবং আগের সংবাদটি ভিত্তিহীন ছিল
সাথে সাথেই বিএনপি তার বক্তব্য পাল্টে ফেলে এবং ওইদিন বিকেলেই রিজভী ভারতের গুণগ্রাহী হয়ে
বক্তব্য প্রদান করেন। 

প্রথমত, রিজভী সাহেবের এই বক্তব্য ছিল সম্পূর্ণ অযৌক্তিক এবং শিষ্টাচার বহির্ভূত। কেন না লর্ড কার্লাইল একজন বিট্রিশ আইনজীবী। তাদের দেশে একজন বিট্রিশ হাউস অফ লর্ডসের মেম্বার যাবেন, তাকে ভিসা না দেওয়ার জন্য বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনের যোগসূত্র খোঁজা বোকামি এবং তাদের জড়িয়ে বক্তব্য দেয়াও হচ্ছে অপরিপক্বতা। তবে একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে, ভারত অবশ্যই এমন কিছু করবে না যা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক হয়।

এদিকে, বাংলাদেশ সরকারের তীব্র আপত্তি ছিল যেনো দিল্লিতে খালেদা জিয়ার ব্রিটিশ আইনজীবী লর্ড কার্লাইলের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি বাতিল করা হয়। কারণ লর্ড কার্লাইল যদি ভারতের মাটিকে ব্যবহার করে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে কোনও রাজনৈতিক ক্যাম্পেইন চালান - ঢাকা নিশ্চয়ই তা পছন্দ করবে না! আর এই বার্তা দিল্লীকে ঢাকা আগেই দিয়েছে।

লর্ড কার্লাইল দিল্লিতে আসছেন এ খবর জানাজানি হওয়ার পরই ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন তাদের কাছে আপত্তির কথা জানিয়েছে। এমনকী, দু-তিনদিন আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ভারত সফরে এসে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম জে আকবর এবং রাম মাধবের মতো বিজেপির শীর্ষ নেতাদের সাক্ষাতের সময় প্রসঙ্গটি উঠিয়েছেন।

অবশেষে পারিপার্শ্বিক বিষয় চিন্তা করে লর্ড কার্লাইলের ১৩ জুলাই দিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাব বা এফসিসি'র বুকিং বাতিল করা হয় কেননা একই দিনে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতও ক্লাবে আসছেন। 

মূলত, এই যুক্তিতে শেষ মুহূর্তে এফসিসি তার বুকিং বাতিল করে দিয়েছে। ফলে লর্ড কার্লাইল নতুন করে ঘোষণা দেন যে, ১২ জুলাই দিল্লিতেই অন্য কোনও জায়গায় সাংবাদিক সম্মেলন করবেন এবং দিল্লি সফর মোটেও বাতিল হচ্ছে না। 

তিনি আরও জানান, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে যে মামলা নিয়ে তিনি কথা বলতে চান, সেটাও দিল্লিতে অবশ্যই বলবেন। কিন্তু বৃহস্পতিবার কোথায়, কয়টায় তিনি মিডিয়ার মুখোমুখি হবেন - সেগুলো প্রকাশ করা হয়নি, যাতে এফসিসি-র মতো তারাও না শেষ মুহূর্তে কোনও কারণে বেঁকে বসে।

ভারত এই ক'দিন ছিল উভয় সংকটে। ভিসা বাতিল অনেকটা কষ্টসাধ্য ছিল কেননা ব্রিটিশ
নাগরিকরা এখন ভারতে যাওয়ার জন্য সফরের অনেক আগেই ই-ভিসা বা ইলেকট্রনিক ভিসার আবেদন
করে রাখতে পারেন, আর সচরাচর তা মঞ্জুরও হয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি। আর একজন প্রবীণ ব্রিটিশ
লর্ড ও আইনজীবীর ভিসা বাতিলের যুক্তিটাও অনেকটা দুর্বোধ্য ছিল। তাই বাংলাদেশ সরকারের
স্পষ্ট আপত্ত্বি সত্ত্বেও দিল্লি লর্ড কার্লাইলের ভারত সফর ইস্যুতে ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নেয়ার পথে হেঁটেছে। 

অবশেষে গত ১১ জুলাই বুধবার ভারতের মাটিতে কার্লাইল পা রাখেন এবং ভারত
সরকার সত্য, ন্যায় ও সুন্দরের পক্ষে অবস্থান নেয়। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি
নেত্রী খালেদা জিয়ার ব্রিটিশ আইনজীবী লর্ড কার্লাইলকে দিল্লি বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো
হয়েছে। 

কার্লাইল বুধবার গভীর রাতে দিল্লি বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান, তখন ইমিগ্রেশন
কর্মকর্তারা তাকে জানায় যে, ভারত সরকার তার ভিসা প্রত্যাহার করেছে। এরপর তাকে দিল্লির
বিমানবন্দর থেকেই লন্ডনের ফিরতি ফ্লাইটে তুলে দেয়া হয়। যদিও এ ব্যাপারে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক কোন বক্তব্য এখনো পাওয়া যায়নি।

লর্ড কার্লইলকে ভারতে এসে সংবাদ সম্মেলন করতে দেয়ার মানে ছিল দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসবাদের
পক্ষে ভারতের অবস্থানের জানান দেয়া! কেননা কার্লাইল আগেই ঘোষণা দিয়েছিল খালেদা জিয়ার
মামলা নিয়ে উনি কথা বলবেন এবং এই মামলা 'সাজানো ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' এটার পক্ষে উনি কথা
বলবেন, অথচ বাংলাদেশের আদালতে স্পষ্ট প্রমাণিত এই দুর্নীতির অভিযোগ। 

ভারত সরকার তাই কার্লাইলকে এই অনুমতি না দেয়ার অর্থ হলো দিল্লি-ঢাকা সম্পর্কে কোন ছেদ পড়ুক তা ভারত চায় না। একইসাথে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যে বৃহৎ গণতান্ত্রিক এই রাষ্ট্রের
অবস্থান তা তুলে ধরে দিল্লি! 

লর্ড কার্লাইল ভারতে এসে যদি তাজমহল বেড়াতে যান বা ইন্ডিয়া গেটে হাওয়া খান – কারো কিছুই বলার নেই। কিন্তু দিল্লি সফরকে তিনি যদি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রচারে কাজে লাগান - তাও আবার পয়সা নিয়ে - সেটা মোটেই ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে ভাল সঙ্কেত দেবে না। এক্ষেত্রে মনে রাখা উচিত, লর্ড কার্লাইল খালেদা জিয়ার হয়ে মামলা লড়তে আর্থিকভাবে চুক্তিবদ্ধ। ফলে দিল্লিতে তিনি যে সব কথা বলতেন সেগুলো হতো একটা ' পেইড রাজনৈতিক ক্যাম্পেনে 'র অংশ - যার নিশানা হতো বাংলাদেশ সরকার। তাই বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে অফিসিয়ালি মিথ্যাচার করার কোন সুযোগ ভারত সরকার করে দিতে পারে না। 

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার যেভাবে তাদের ভূখণ্ডকে ভারত-বিরোধী কার্যকলাপের জন্য ব্যবহৃত হতে দেয়নি, সেভাবে ভারতও দিল্লির মাটিকে বাংলাদেশ-বিরোধী প্রচারের জন্য ব্যবহৃত হতে দেয়নি। তেরঙ্গা-
লাল-সবুজ সম্পর্কের এই যাত্রা বন্ধ হয়ে যাক তা ভারত-বাংলাদেশ কেউই চায় না, তা এই ঘটনার
মাধ্যমেই স্পষ্ট।

ব্যক্তিগতভাবে লর্ড কার্লাইল মিস ডায়ানার হত্যা রহস্যের মামলা লড়লেও এই উপমহাদেশে তিনি
গণহত্যাকারীদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বহুবার। 

সুপ্রীমকোর্ট ২০১৬ সালের ৮ মার্চ জামায়াতের নেতা মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রাখার পর লর্ড কার্লাইল বাংলাদেশ সরকারের কাছে একটি চিঠি লিখেছিলেন। যেখানে সেই গণহত্যাকারীর পক্ষাবলম্বন করেছিলেন এই আইনজীবী। এসব নানাবিধ কারণে বাংলাদেশের মানুষের আপত্তি রয়েছে এই আইনজীবীর ক্ষেত্রে। এমনকি যখন খালেদা জিয়ার আইনজীবী হিসেবে তাকে মনোনীত করে তখন দেশে-বিদেশে অনেক সমালোচনাও হয়।

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এখানে উত্থাপন করা যায়, কার্লাইল ভারতকে কেনো তার ভেন্যু হিসেবে
বেছে নিয়েছে! বাংলাদেশ কেন নয়? কার্লাইলের ভিসা কিন্তু প্রত্যাখ্যাত হয়নি বাংলাদেশ সরকার
থেকে তবে ভেন্যু কেনো দিল্লি! যদিও কার্লাইল বলেছে, ভিসা প্রত্যাখ্যাত হয়নি কিন্তু ইচ্ছাকৃতভাবে
তাকে বাধা দেয়া হচ্ছে। বাংলাদেশে না এসে লন্ডনে বসেই উনি বাধা পেয়েছেন এবং এই দেশে আসছেন
না! এটা একদম ঠুনকো যুক্তি। মূলত আন্তর্জাতিকভাবে একটা অপপ্রচারের জন্যই দিল্লিকে বেছে
নেয় বিএনপি। 

বিবিসি বাংলার তথ্যমতে, ঢাকা থেকে বিএনপির সিনিয়র কিছু নেতা খালেদা জিয়ার অপর
আইনজীবীরাও লর্ড কার্লাইলের সঙ্গে দিল্লীতে যোগ দেবার কথা ছিল। তার মানে এটা স্পষ্ট,
কার্লাইলের এই সফর মূলত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এক প্রোপাগান্ডামূলক সফর ছিল যা দিল্লি-ঢাকা
সম্পর্কে ফাটল ধরাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতো। 

বিএনপি’র আত্মবিশ্বাস ছিল দিল্লি এক্ষেত্রে কোন বাধা দেবে না কেননা গত মাসেই দিল্লিতে এসে ভারতের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও থিঙ্কট্যাঙ্কের সঙ্গে মতবিনিময় করেছিল বিএনপি-র একটি তিন সদস্যের প্রতিনিধিদল। 

ভারত সম্পর্কে বিএনপি তাদের মনোভাব বদলাতে চাইছে সেই বার্তাও দিয়েছিল। কিন্তু ভারত সরকার
বিএনপি'র অবস্থানকে যাচাই করতে গিয়ে কখনোই দুর্নীতির পক্ষে অবস্থান নিতে পারে না,
সন্ত্রাসবাদের পক্ষে অবস্থান নিতে পারে না, গণহত্যাকারীর পক্ষে অবস্থান নিতে পারে না- আর তাই
কার্লাইলের এই সফরকে আটকে দিয়েছে দিল্লি। ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভারত সরকারকে কার্লাইলের
ব্যাপারে সময়োচিত সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য। 

সবশেষে আশার বাক্য দিয়েই আজকের এই লেখা শেষ করছি, 'গণভবন' থেকে 'জনপথ রোড' এর দূরত্ব কমে শূন্যে নেমে আসুক, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক এক অনন্য উচ্চতায় স্থান পাক।

লেখক- রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/১৩ জুলাই ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৪১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’
‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ
রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া
অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে
সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা
জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা
হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'
'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের
কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা
নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে
অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯
চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান
হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে
শোক র‌্যালি
বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে শোক র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস
সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি
সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি
মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন
এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ
ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’
‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান

সম্পাদকীয়

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

বাচাল তটিনী
বাচাল তটিনী

শোবিজ

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...

শোবিজ

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি
মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি

শোবিজ

হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ
হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা