শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০৯, সোমবার, ২৩ জুলাই, ২০১৮

বিশ্বের বৃহত্তম ভারতীয় ভিসা সেন্টার কেন বাংলাদেশে?

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বের বৃহত্তম ভারতীয় ভিসা সেন্টার কেন বাংলাদেশে?

ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং ১৩-১৫ জুলাই তিন দিনের সরকারি সফরে শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকা আসেন। দু’দেশের মধ্যে নিয়মিত হওয়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের ৬ষ্ঠ বৈঠকে অংশ নিতেই তার এই ঢাকা সফর। ভারত-বাংলাদেশ এর রুটিন ওয়ার্কের অংশ হিসেবেই রাজনাথ সিং এই সফর করে গিয়েছেন। তবে এই সফরকে শুধু নিয়ম রক্ষার সফর হিসেবে ভাবলে ভুল হবে। দুই প্রতিবেশী দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে নিরাপত্তা সহযোগিতা, বিশেষ করে সন্ত্রাসবাদ দমনে সহযোগিতা, সীমান্ত হত্যা বন্ধ, অস্ত্র, মাদক ও অবৈধ মুদ্রা পাচারসহ আন্তসীমান্ত অপরাধ দমনের বিষয়গুলো এই সফরে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে। দু’দেশের মধ্যে যাতায়াত আরও সহজ করা এবং রোহিঙ্গা সমস্যার বিষয়টিও আলাদাভাবে উঠে এসেছে। 

বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানতে পারলাম, তরুণদের উগ্রপন্থায় দীক্ষিত করতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর তৎপরতা রোধের বিষয়ে দুই মন্ত্রী বিশদ আলোচনা করেছেন। নিঃসন্দেহে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেননা উভয় দেশেই চরমপন্থা মাথাছাড়া দিয়ে উঠছে এবং তরুণদের বিভ্রান্ত করেই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এই কাজ করছে। এমনকি গত বছরের আগস্টের পর থেকে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়ায় তাদের উগ্রপন্থায় পরিচালিত করার ঝুঁকির বিষয়টিও আলোচনায় উঠে এসেছে । বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সীমান্তে নিরস্ত্র বাংলাদেশিদের হত্যা বন্ধের প্রসঙ্গটিও আলোচনায় গুরুত্ব পেয়েছে। 

উল্লেখ্য, এবার ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরটা এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন গত ছয় মাসে ভারতের সীমান্তরক্ষীদের গুলিতে একজনও প্রাণ হারায়নি। এ ছাড়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আলোচনায় ভারত থেকে অপরাধী ও বন্দী প্রত্যর্পণের প্রসঙ্গটি তোলা হয়েছে। পক্ষান্তরে ভারতের পক্ষ থেকে গরু, অস্ত্র, গোলাবারুদ, মাদক পাচার বন্ধের পাশাপাশি অবৈধ ভারতীয় মুদ্রা পাচারের প্রসঙ্গগুলো এসেছে। এ ক্ষেত্রে আন্তসীমান্ত অপরাধ রোধে যেসব প্রক্রিয়া রয়েছে, তা আরও জোরালো করার তাগিদ দিয়েছে ভারত। 

এই সফরের আলোচিত বিষয় হচ্ছে, বিশ্বের বৃহত্তম ভারতীয় ভিসা সেন্টার কেনো ঢাকায় হলো? অনেক সংবাদের শিরোনাম বা অনেকের বক্তব্য দেখে এই উপলব্ধি যে কারো আসতে পারে যে, এটা মহাঅন্যায় বা গর্হিত কাজ করেছে সরকার! বিস্তারিত না বুঝে বা বাস্তবতাকে স্বীকার না করে এই বক্তব্য আপনি দিতেই পারেন কিন্তু আপনি যখন ভালো করে এর প্রয়োজনটা উপলব্ধি করবেন, তখন আপনিও চাইবেন বৃহত্তম ভিসা সেন্টার এই দেশেই হোক। আমি বিষয়টা একটু খুলেই বলছি। 

গত ১৪ জুলাই শনিবার রাজধানী ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্কে ভারতীয় একটি ভিসা আবেদন কেন্দ্র উদ্বোধন করেছেন ভারত ও বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। যা কিনা বিশ্বের সবচাইতে বড় ভারতীয় ভিসা সেন্টার। ঢাকার বিলাসবহুল শপিং-মল যমুনা ফিউচার পার্কে সাড়ে আঠারো হাজার স্কয়ার ফিটের মতো বিশাল জায়গা জুড়ে তৈরি এই ভিসা সেন্টারটি তৈরি করা হয়েছে। যা চালুর সাথে সাথে দুই ধাপে ঢাকার অন্যান্য ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। নতুন ভিসা সেন্টারটি দেখতে রীতিমতো পাঁচ তারা হোটেলের লবির মতো। এই কেন্দ্রে রয়েছে ৪৮ টি কাউন্টার, চা-কফির জন্য ভেন্ডিং মেশিন, হালকা খাবারদাবার বিক্রির স্টল, এবং বয়স্ক ব্যক্তি ও নারীদের জন্য আলাদা কাউন্টার। আগে যেখানে রাস্তাতেই দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হবে সেখানে নতুন এই কেন্দ্রে রয়েছে এয়ার-কন্ডিশনিং সম্বলিত আরামদায়ক ওয়েটিং রুম। সেখানে আবেদন জমা নেওয়ার জন্য রয়েছে আটচল্লিশটি কাউন্টার। প্রবীণ নাগরিক, মহিলা ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আলাদা কাউন্টারের ব্যবস্থা রয়েছে। ব্যবসায়িক ভিসার আবেদনের জন্যও পৃথক কাউন্টারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতিদিন এখানে পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার পাসপোর্ট গ্রহণ করা সম্ভব হবে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, বিশ্বের সবচাইতে বড় ভারতীয় ভিসা সেন্টারটি কেন বাংলাদেশে হলো? কেনোই বা বাংলাদেশীদের এত আদর যত্নের দরকার পড়ছে? এর উত্তর কিন্তু আমাদের সবারই জানা। ভারতে যত বিদেশী পর্যটক যাচ্ছেন তার মধ্যে বাংলাদেশীরা শীর্ষস্থানে আছে। অর্থাৎ পর্যটন খাতে বাংলাদেশীদের কাছ থেকেই সবচাইতে বেশি মুদ্রা অর্জন করছে ভারত। শুধু তাই না, প্রচুর বাংলাদেশী ভারতে ব্যবসা চাকুরী করছে এবং সবচাইতে বেশি রেমিটেন্স ভারত থেকে নিয়ে আসছে বাংলাদেশীরাই। তাই শুধুমাত্র পর্যটনের উদ্দেশ্যে না বরং প্রতিনিয়ত তাদের যাতায়ত পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে। তাই আমাদের যাতায়তের সুবিধে অসুবিধের সাথে আমাদের যেমন স্বার্থ জড়িত ঠিক তেমনি তাদেরও। আমরা ভিসার জন্য যে ভোগান্তির শিকার হই তার থেকে উত্তরণ ঘটবে এখন। লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে, ই-টোকেন সিস্টেমে ভিসা পেতে যে সমস্যা হতো তা থেকে এখন মুক্তি মিলিবে আমাদের। বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসার আবেদনকারীদের ‘ই-টোকেন’ সংগ্রহ করতে অপরিসীম ভোগান্তি ও অর্থদন্ড দিতে হতো। মধ্যবর্তী দালালরা হাতিয়ে নিতো বিপুল অর্থ। তাছাড়া ই-টোকেন পদ্ধতি নিয়ে বাংলাদেশে যে বিপুল অসন্তোষ তৈরি হয়েছিল দিল্লী সে সম্পর্কে অনেক আগেই অবগত। তাই এই ভিসা প্রসেসকে সহজ ও দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য অবিলম্বে ব্যবস্থা নেবার জন্যই তাদের এই উদ্যোগ। ভিসা ব্যবস্থাকে আরও স্বচ্ছ, সুসংহত এবং সহজলভ্য করে তোলার জন্যই এই ই-টোকেন ব্যবস্থা বিলুপ্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশে তাদের লোকবলের তুলনায় ভিসাপ্রার্থীর সংখ্যা অনেক বেশি বলেই বৃহত্তম ভিসা সেন্টার খুলার দরকার পড়েছে। বাংলাদেশ থেকে যারা ভারতে যাচ্ছেন তাদের সংখ্যা প্রচুর বেড়ে যাওয়াতে আগে যে ভিসা সেন্টারগুলো ছিল তাতে আর কুলোচ্ছিল না। সেজন্য নতুন করে এই ভিসা সেন্টার খোলা ছিলো সময়ের দাবি। 

ভারতে যাতায়তের ক্ষেত্রে যদি পরিসংখ্যান দেখেন তবেই বুঝতে পারবেন কেনো তা অতীব জরুরি ছিলো। গত বছর ভারতের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী ভারতে সবচাইতে বেশি বিদেশি পর্যটকের যাওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এমনকি যুক্তরাষ্ট্রকেও ছাড়িয়ে প্রথম অবস্থানে চলে এসেছে। ২০১৬-১৭ সালে বাংলাদেশে ১৫ লাখের মতো ভারতীয় ভিসা ইস্যু হয়েছে। এর একটি বড় অংশই মেডিকেল ভিসা। মেডিকেল ট্যুরিজম থেকে ভারতের যে আয় হয় তারও একটি বড় অংশ আসে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া চিকিৎসা প্রত্যাশীদের কাছ থেকে। মাত্র কিছুদিন আগেও ভারতের ভিসা পেতে বেশ ভোগান্তির শিকার হতে হতো বাংলাদেশিদের। সেটি সহজ করার জন্য নানা ব্যবস্থা নিয়েছে ভারত। তার আওতায় এখন পাঁচ বছর পর্যন্ত ভিসা দেয়া হচ্ছে। দফায় দফায় পরিবর্তন করা হয়েছে নিয়ম। আবেদন জমা দেয়া প্রক্রিয়া সহজ করা, এমনকি বিশেষ উৎসব মৌসুমে বাংলাদেশীদের আকর্ষণ করতে পর্যটকদের জন্য নানা সুযোগ সুবিধা ও অফারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যেমন এইসব ব্যবস্থার মধ্যে আছে সীমান্ত চেকপোস্টে উষ্ণ ব্যবহার, চিকিৎসা সংক্রান্ত হয়রানির অভিযোগ জমা নেওয়া, হালাল খাবারের দোকান সম্পর্কে তথ্য দেয়া ইত্যাদি। এমনকি পশ্চিমবঙ্গ নেমেছে অন্য প্রদেশের সাথে প্রতিযোগিতায়। আর এর কারণই হল বাংলাদেশিরা ভারতে গিয়ে যে পরিমাণ অর্থ খরচ করেন। বাংলাদেশেরা ভারতে যাচ্ছেন মূলত ঘুরতে, কেনাকাটায় ও ডাক্তার দেখাতে। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর হিসেবে ২০১৭ সালে টুরিস্ট ভিসায় ভারতে যাওয়ার জন্য ৬০ মিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা কিনেছেন বাংলাদেশিরা যা আগের বছরের তুলনায় বেশি। তাহলে এবার বুঝেন কেনো বৃহত্তম ভিসা সেন্টার খোলা দরকার ছিলো বাংলাদেশে! 

এই সফরের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, সারদায় ‘বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী ভবন’ উদ্বোধন। সন্ত্রাস মোকাবেলায় দু’দেশের পারস্পরিক সম্পর্কের এক নিদর্শন হচ্ছে এই মৈত্রী ভবন। বর্তমানে এই অঞ্চলে সন্ত্রাসবাদ অনেক ছড়িয়েছে। যা সবার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই এই সন্ত্রাসবাদ দমনে পুলিশ বাহিনীকে আরো দক্ষ এবং পেশাদার করে গড়ে তুলার লক্ষ্যেই ২০১৫ সালে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন করেন দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী। উন্নত প্রশিক্ষণের জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে এই মৈত্রী ভবন। রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে দুই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পুলিশ বিভাগের নতুন আইটি (ইন্টারনেট টেকনোলজি) এবং ফরেনসিক পরীক্ষাগারের ভবন উদ্বোধন করেন। এরপর পুলিশ বিভাগের উন্নয়নে দুই দেশের মধ্যে একটি সমাঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়।

তেরঙ্গা-লাল সবুজ সম্পর্ক এক অভিন্ন ইতিহাস, ভাষা, সংস্কৃতি, পরিবার ও আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ। বাংলাদেশরে স্বাধীনতা যুদ্ধে দুই দেশের সমন্বিত বাহিনী লড়াই করেছে, যা ইতিহাসে এক অনন্য দৃষ্টান্ত। দু’দেশের সৈনিকেরা একসঙ্গে রক্ত বিসর্জন দিয়েছে। ‘গণভবন থেকে জনপথ রোড’ এর এই বন্ধন ভ্রাতৃত্বের ও চিরন্তন এবং সময়ের পরীক্ষায় তা অটল থাকবে। আর এ সম্পর্কের বর্তমান অবস্থাকে আরো উচ্চতায় নিয়ে যেতে কাজ করছে দু’দেশ।

লেখকঃ রাজনৈতিক বিশ্লেষক। 

বিডি-প্রতিদিন/ ই-জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪
বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ
বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা