শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২০, শনিবার, ০৪ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

‘অপারেশন তুরিন আফরোজ’: আইনি ও দালিলিক বিশ্লেষণ

শারমীন সুলতানা
অনলাইন ভার্সন
‘অপারেশন তুরিন আফরোজ’: আইনি ও দালিলিক বিশ্লেষণ

গত ৯ মে শুরু হয় এই ‘অপারেশন তুরিন আফরোজ’। এদিনদৈনিক আমাদের সময়ের একটি খবর দিয়ে শুরু হয় এই অপারেশন, যার শিরোনাম ছিল ‘প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজ বরখাস্ত হতে পারেন’। তারপর মিডিয়াতে দেখা গেল এক বাম ঘরানার প্রসিকিউটরের অতিরিক্ত আস্ফালন। অভিযোগ করা হল এক অডিও নাকি পাওয়া গেছে সেখানে তুরিন আফরোজ অভিযুক্ত এক আসামির সঙ্গে ২৫ কোটি টাকার একটি লেনদেন করেছেন এবং তিনি আইন বহির্ভূতভাবে এই সাক্ষাৎ করেছেন। তার মতে, ট্রাইব্যুনাল আইন অনুযায়ী তুরিন আফরোজের কোনো এখতিয়ার নেই অভিযুক্ত আসামির সঙ্গে দেখা করার। আসুন সেই অভিযোগগুলোর একটু খাতওয়ারি বিশ্লেষণ করি :


১। ২৫ কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ:
তুরিন আফরোজের বিরুদ্ধে প্রথম যে অভিযোগটি ওঠে তা হচ্ছে তুরিন আফরোজ নাকি অভিযুক্ত ওয়াহিদুল হকের সাথে ২৫ কোটি টাকার লেনদেন করেছেন এবং এই সম্পর্কিত অডিও পাওয়া গেছে। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে এই অডিওর রেকর্ডিং এর ঠিক কোন জায়গাটিতে বা কোন মিনিটে বা কোন সেকেন্ডে এই ধরনের কথোপকথন রয়েছে যখন এই প্রশ্নটি করা হয় তখন কোনো উত্তরই পাওয়া যায় না। শুরু হয়ে যায় আমতা আমতা করে আবোলতাবোল অপ্রাসঙ্গিক কথাবার্তা।


এখানে আরো একটি বিষয় উল্লেখযোগ্য যে, ২৫ কোটি টাকা হচ্ছে এমন একটি অঙ্কের টাকা যেটি মাটিতে পুঁতে বা বিছানায় গুঁজে রাখা সম্ভব নয়। তাহলে সেই বিশাল অংকের টাকার লেনদেন সংক্রান্ত কাগজ হাজির করলেও ল্যাঠা চুকে যায়। কিন্তু সেই কাগজও আজ পর্যন্ত হাজির করতে দেখলাম না। তাহলে সেই ২৫ কোটি টাকার লেনদেনের ভিত্তি কি ? উত্তর অজানা !


২। ট্রাইব্যুনাল আইন অনুযায়ী তুরিন আফরোজের অভিযুক্ত আসামির সঙ্গে দেখা করার এখতিয়ার নেই:
সেই বিপ্লবী কমরেড আরেকটি অভিযোগ তুলেছেন যে, ট্রাইব্যুনাল আইন অনুযায়ী তুরিন আফরোজের অভিযুক্ত আসামির সঙ্গে দেখা করার এখতিয়ার নেই। আসুন আমরা দেখি ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে এই বিষয়ে কি বলা আছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের ৮(২) ধারায় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে- Any person appointed as a Prosecutor is competent to act as an Investigation Officer and the provisions relating to investigation shall apply to such Prosecutor. অর্থাৎ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের অধীনে যদি কাউকে প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় তবে তার একজন তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করার দক্ষতা আছে বলেই ধরে নেয়া হবে এবং ওই আইনে তদন্ত করার ক্ষেত্রে যে প্রক্রিয়া বর্ণিত আছে সবই ওই প্রসিকিউটরের ক্ষেত্রেও প্রয়োজ্য হবে।


যেহেতু প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজকে ২০১৩ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একজন প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সেহেতু ট্রাইবুনালের আইন অনুযায়ী তিনি তদন্ত করবার দক্ষতা রাখেন। সুতরাং তদন্ত সংস্থায় নথিভুক্ত যে কোনো অভিযুক্ত আসামির ব্যাপারে তদন্ত করবার এখতিয়ার প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজের আছে। অতএব যারা প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজের তদন্ত করবার এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তারা আইন না জেনেই প্রশ্ন তোলেন।


এবারে আসি পরের প্রশ্নে- তদন্তকালে প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজ কোনো অভিযুক্ত আসামির সঙ্গে তদন্তের স্বার্থে দেখা করতে বা কথা বলতে পারেন কিনা। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের ৮(৪) ধারা প্রযোজ্য হবে যেখানে বলা আছে- Any Investigation Officer making an investigation under this Act may examine orally any person who appears to be acquainted with the facts and circumstances of the case. অর্থাৎ একজন তদন্ত কর্মকর্তা (এক্ষেত্রে একজন প্রসিকিউটর) তার তদন্তকালীন সময়ে অপরাধ সংক্রান্ত ঘটনাবলীর ব্যাপারে ওয়াকিবহাল যে কোনো ব্যক্তিকে মৌখিকভাবে কথাবার্তা বলে ঘটনার সত্যতা যাচাই বাছাই করবার অধিকার রাখেন।


তাহলে প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজ কোনো অভিযুক্ত আসামির ব্যাপারে তদন্তকালীন সময়ে তার সঙ্গে মৌখিক কথাবার্তা বলার মাধ্যমে অপরাধ সংক্রান্ত ঘটনাবলী সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতেই পারেন। আইন তাকে এই ক্ষমতা দিয়েছে। বিষয়টি কোনোভাবেই অনৈতিক বলে বিবেচ্য হতে পারে না।


এ তো গেল আইনের ব্যাখ্যা। এবার আরো একটি দালিলিক প্রমাণ আমরা দেখি।


https://www.youtube.com/watch?v=Hau8zfgDlIQ&feature=youtu.beএই লিঙ্কে গেলে আমরা দেখতে পাবো যে সাবেক ছাত্র ইউনিয়ন নেতা প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম ২০১১ সালে আরটিভিতে এক টকশোতে বলছেন, (ট্রাইব্যুনাল) আইনে প্রসিকিউটরদের তদন্তের সুযোগ আছে এবং আমরা (প্রসিকিউটররা) সেই সুযোগ নিচ্ছি। তাহলে খুব সহজাতভাবে প্রশ্ন জাগে মালুম সাহেবের ভাষ্যমতেও যদি প্রসিকিউটরদের তদন্তের এখতিয়ার থাকে এবং প্রসিকিউটররা যদি সেই এখতিয়ার প্রয়োগ করে থাকেন তাহলে প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজের সময় এই গাত্রদাহ কেন ? আর যদি ধরে নেই, ট্রাইব্যুনাল আইনে সেই সুযোগ নেই‌ তাহলে কি প্রসিকিটর মালুম সাহেব জাতির সামনে ট্রাইব্যুনাল আইনের ভুল ব্যাখ্যা দিলেন? তার ভাষ্যমতে যে সকল প্রসিকিউটর ইতিপূর্বে এই তদন্তের সুযোগ নিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে কি কোনো আইনি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে?


মজার বিষয় হচ্ছে সেই অতিবাম প্রসিকিউটরের কাছ থেকে আজ পর্যন্ত আমরা এই বিষয়ে কোনো ব্যাখ্যা পাইনি। খুব স্পষ্টই বোঝা যায় যে তিনি ‘যারে দেখতে নারি তার চলন বাকা’ নীতিতে বিশ্বাসী।


৩। তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে অভিযোগ:


সেই বামপন্থী বিপ্লবী প্রসিকিউটরের আরো একটি অভিযোগ হচ্ছে তুরিন আফরোজের তদন্ত প্রক্রিয়া আইনসিদ্ধ হয়নি। অর্থাৎ আইনে যেভাবে বলা আছে তদন্ত প্রক্রিয়া সেই মোতাবেক হয়নি। মজার ব্যাপার হলো, ট্রাইব্যুনাল আইন এবং সংশ্লিষ্ট বিধিমালা তন্ন তন্ন করে ঘেটে দেখলাম কোথাও তদন্ত প্রক্রিয়া কি হবে সেটি নিয়ে একটি লাইনও উল্লেখ করা নেই। তার মানে দাঁড়ায়, এই ট্রাইব্যুনাল আইনে একজন প্রসিকিউটর (যিনি কিনা তদন্তকারী কর্মকর্তাও বটে) কে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে যে তিনি তার বিজ্ঞতা, প্রাজ্ঞতা, মেধা ও মনন দিয়ে সুবিধাজনক উপায়ে তদন্ত করতে পারবেন।


তাহলে খুব স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে, যেখানে ট্রাইব্যুনাল আইনে তদন্ত প্রক্রিয়া বিষয়ে কোনো কথাই উল্লেখ করা নেই সেখানে প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজের তদন্ত প্রক্রিয়া বেআইনি হয় কি করে?


যখন পুরো বিষয়টি আমাকে বেশ ভাবিয়ে তুলছিল, কোনো কুলকিনারা পাচ্ছিলাম না, তখন হঠাৎ মনে হল, আচ্ছা এই তুরিন আফরোজ তো সেই তুরিন আফরোজ যিনি কী না ট্রাইব্যুনালে ২০টির মতো মামলা পরিচালনা করেছেন। যার পরিচালিত মামলাতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির সংখ্যা ৪৬। যার একটি মামলার তদন্ত প্রক্রিয়া বিতর্কিত করতে পারলে তার করা পূর্ববর্তী সকল মামলা যেমন- নিজামী, মুজাহিদ, সাকা, গোলাম আজম, মীর কাশেম, আশরাফুজ্জামান, চৌধুরী মইনুদ্দিন, কায়সার, কামরুজ্জামান প্রভৃতি মামালাগুলোকেও বিতর্কিত করে পুরো যুদ্ধাপরাধ বিচারটিকেই বিতর্কিত করা যায়। আওয়ামী লীগ সরকারের গৌরবের অর্জনকে ধূলিসাৎ করে ফেলা যায়। তাহলে কি যে কাজটি এত দিন করতে চেয়েছিল জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধীদের লবিস্টেরা, সেই কাজটি এখন করে যাচ্ছে ট্রাইব্যুনালের ভিতরের সেই বিপ্লবী কমরেড ?

বিপ্লবের লাল ঝাণ্ডার আড়ালে তাহলে কি তিনি উড়াতে চাইছেন জামায়াতের ঝাণ্ডা?

লেখক: এল এল এম (অধ্যায়নরত) ও অনলাইন এক্টিভিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৪১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’
‘চাঁদাবাজি-সালিশবাজি বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নয়’

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মালয়েশিয়া শাখা গঠন

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ
রসিককে লাল কার্ড, সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশনে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ ও গল্পের আসর অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া
অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত কুতুবদিয়া

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে
সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছিলেন পর্যটক, বাঁচালেন জেলে

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা
জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে বিএনপির সমাবেশ সফল করতে যাত্রাবাড়ীতে প্রস্তুতি সভা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা
হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ বন্ধ, নোয়াখালী পৌরসভায় ফের জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'
'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের
কক্সবাজারে ৭ মাসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেছে ৬০ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে বিনামূল্যে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা
নীলফামারীতে ১৫ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে
অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯
চট্টগ্রামে চলতি বছরে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ৬৬৯

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান
হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
দিনাজপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে
শোক র‌্যালি
বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে দিনাজপুরে শোক র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস
সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে এলো আরো এক অজগর, মেরে ফেলেছে ১১টি হাঁস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি
সাড়ে চার বছরে মোদির বিদেশ সফরে খরচ ৩৬২ কোটি রুপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি
মাইলস্টোন স্কুলে নিহত ও আহত পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন
এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ সেই মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ পরীক্ষায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা
১২৩ বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে প্রবেশে বাধা

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা
মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়ে যা বললেন সেফুদা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই
রেসলিং কিংবদন্তি হাল্ক হোগান আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ
ইসরায়েল শক্তিশালী ইরানকে দেখে ক্ষুব্ধ:  গালিবাফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
কিশোর হত্যা মামলা: সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজা গণহত্যা মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দিচ্ছে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে লঘুচাপ, সারাদেশে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়
চীনের চিকিৎসক দল ঢাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’
‌‘হামলা করে ইরানের পরমাণু শিল্পকে ধ্বংস করা যাবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান
অনুমোদন না থাকায় পাঁচটি আবাসন প্রকল্পে উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক
রাতে ভয়ংকর যে মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?
সাইফুজ্জামানের সম্পদ নেই কোন দেশে?

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ
হুইসলের অপেক্ষায় যমুনা পাড়ের মানুষ

নগর জীবন

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল
বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজির কোরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা
আইসিইউতে লড়ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!
যুদ্ধে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ
ভোজ্য তেলের দাম কমানোর সুপারিশ

নগর জীবন

প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা
প্রকাশ্যে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান

সম্পাদকীয়

মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ
মা-বাবার বিরুদ্ধে করা মেয়ের মামলা খারিজ

নগর জীবন

ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন
ঐক্য না হলে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন
শচীন দেব বললেন দুই দেশের দুই লতাকে নিয়ে ছবি তুলছি : সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি
স্বরূপে ফিরছে শ্বেতপদ্ম দিঘি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

সম্পাদকীয়

বাচাল তটিনী
বাচাল তটিনী

শোবিজ

দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো
দেশের এক বড় শত্রু গ্রেপ্তার হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

কুসুম চরিত্রে জয়া...
কুসুম চরিত্রে জয়া...

শোবিজ

এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি
এশিয়া কাপের তারিখ চূড়ান্ত হয়নি

মাঠে ময়দানে

শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান
শিশুদের প্রাণ বাঁচাতে শরীরের চামড়া দান

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি
মঞ্চাঙ্গনে স্থবিরতা - সংকটে শিল্পকলা একাডেমি

শোবিজ

হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ
হলো না হোয়াইটওয়াশের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল
গণঅধিকার পরিষদে প্রার্থী ঘোষণায় হট্টগোল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ
১০ ঘণ্টা পর সচল সড়ক যোগাযোগ

খবর

জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে
জনতার আদালতে খায়রুল হকের বিচার হতে হবে

নগর জীবন

নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার
নতুন বেতন কমিশন গঠন করল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি
যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম তা পাইনি

নগর জীবন

গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট
গ্রিসে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ২১০ বাংলাদেশি পাবেন বিনামূল্যে পাসপোর্ট

পেছনের পৃষ্ঠা