শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২০, শনিবার, ০৪ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

‘অপারেশন তুরিন আফরোজ’: আইনি ও দালিলিক বিশ্লেষণ

শারমীন সুলতানা
অনলাইন ভার্সন
‘অপারেশন তুরিন আফরোজ’: আইনি ও দালিলিক বিশ্লেষণ

গত ৯ মে শুরু হয় এই ‘অপারেশন তুরিন আফরোজ’। এদিনদৈনিক আমাদের সময়ের একটি খবর দিয়ে শুরু হয় এই অপারেশন, যার শিরোনাম ছিল ‘প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজ বরখাস্ত হতে পারেন’। তারপর মিডিয়াতে দেখা গেল এক বাম ঘরানার প্রসিকিউটরের অতিরিক্ত আস্ফালন। অভিযোগ করা হল এক অডিও নাকি পাওয়া গেছে সেখানে তুরিন আফরোজ অভিযুক্ত এক আসামির সঙ্গে ২৫ কোটি টাকার একটি লেনদেন করেছেন এবং তিনি আইন বহির্ভূতভাবে এই সাক্ষাৎ করেছেন। তার মতে, ট্রাইব্যুনাল আইন অনুযায়ী তুরিন আফরোজের কোনো এখতিয়ার নেই অভিযুক্ত আসামির সঙ্গে দেখা করার। আসুন সেই অভিযোগগুলোর একটু খাতওয়ারি বিশ্লেষণ করি :


১। ২৫ কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ:
তুরিন আফরোজের বিরুদ্ধে প্রথম যে অভিযোগটি ওঠে তা হচ্ছে তুরিন আফরোজ নাকি অভিযুক্ত ওয়াহিদুল হকের সাথে ২৫ কোটি টাকার লেনদেন করেছেন এবং এই সম্পর্কিত অডিও পাওয়া গেছে। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে এই অডিওর রেকর্ডিং এর ঠিক কোন জায়গাটিতে বা কোন মিনিটে বা কোন সেকেন্ডে এই ধরনের কথোপকথন রয়েছে যখন এই প্রশ্নটি করা হয় তখন কোনো উত্তরই পাওয়া যায় না। শুরু হয়ে যায় আমতা আমতা করে আবোলতাবোল অপ্রাসঙ্গিক কথাবার্তা।


এখানে আরো একটি বিষয় উল্লেখযোগ্য যে, ২৫ কোটি টাকা হচ্ছে এমন একটি অঙ্কের টাকা যেটি মাটিতে পুঁতে বা বিছানায় গুঁজে রাখা সম্ভব নয়। তাহলে সেই বিশাল অংকের টাকার লেনদেন সংক্রান্ত কাগজ হাজির করলেও ল্যাঠা চুকে যায়। কিন্তু সেই কাগজও আজ পর্যন্ত হাজির করতে দেখলাম না। তাহলে সেই ২৫ কোটি টাকার লেনদেনের ভিত্তি কি ? উত্তর অজানা !


২। ট্রাইব্যুনাল আইন অনুযায়ী তুরিন আফরোজের অভিযুক্ত আসামির সঙ্গে দেখা করার এখতিয়ার নেই:
সেই বিপ্লবী কমরেড আরেকটি অভিযোগ তুলেছেন যে, ট্রাইব্যুনাল আইন অনুযায়ী তুরিন আফরোজের অভিযুক্ত আসামির সঙ্গে দেখা করার এখতিয়ার নেই। আসুন আমরা দেখি ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে এই বিষয়ে কি বলা আছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের ৮(২) ধারায় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে- Any person appointed as a Prosecutor is competent to act as an Investigation Officer and the provisions relating to investigation shall apply to such Prosecutor. অর্থাৎ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের অধীনে যদি কাউকে প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় তবে তার একজন তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করার দক্ষতা আছে বলেই ধরে নেয়া হবে এবং ওই আইনে তদন্ত করার ক্ষেত্রে যে প্রক্রিয়া বর্ণিত আছে সবই ওই প্রসিকিউটরের ক্ষেত্রেও প্রয়োজ্য হবে।


যেহেতু প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজকে ২০১৩ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একজন প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সেহেতু ট্রাইবুনালের আইন অনুযায়ী তিনি তদন্ত করবার দক্ষতা রাখেন। সুতরাং তদন্ত সংস্থায় নথিভুক্ত যে কোনো অভিযুক্ত আসামির ব্যাপারে তদন্ত করবার এখতিয়ার প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজের আছে। অতএব যারা প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজের তদন্ত করবার এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তারা আইন না জেনেই প্রশ্ন তোলেন।


এবারে আসি পরের প্রশ্নে- তদন্তকালে প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজ কোনো অভিযুক্ত আসামির সঙ্গে তদন্তের স্বার্থে দেখা করতে বা কথা বলতে পারেন কিনা। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের ৮(৪) ধারা প্রযোজ্য হবে যেখানে বলা আছে- Any Investigation Officer making an investigation under this Act may examine orally any person who appears to be acquainted with the facts and circumstances of the case. অর্থাৎ একজন তদন্ত কর্মকর্তা (এক্ষেত্রে একজন প্রসিকিউটর) তার তদন্তকালীন সময়ে অপরাধ সংক্রান্ত ঘটনাবলীর ব্যাপারে ওয়াকিবহাল যে কোনো ব্যক্তিকে মৌখিকভাবে কথাবার্তা বলে ঘটনার সত্যতা যাচাই বাছাই করবার অধিকার রাখেন।


তাহলে প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজ কোনো অভিযুক্ত আসামির ব্যাপারে তদন্তকালীন সময়ে তার সঙ্গে মৌখিক কথাবার্তা বলার মাধ্যমে অপরাধ সংক্রান্ত ঘটনাবলী সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতেই পারেন। আইন তাকে এই ক্ষমতা দিয়েছে। বিষয়টি কোনোভাবেই অনৈতিক বলে বিবেচ্য হতে পারে না।


এ তো গেল আইনের ব্যাখ্যা। এবার আরো একটি দালিলিক প্রমাণ আমরা দেখি।


https://www.youtube.com/watch?v=Hau8zfgDlIQ&feature=youtu.beএই লিঙ্কে গেলে আমরা দেখতে পাবো যে সাবেক ছাত্র ইউনিয়ন নেতা প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম ২০১১ সালে আরটিভিতে এক টকশোতে বলছেন, (ট্রাইব্যুনাল) আইনে প্রসিকিউটরদের তদন্তের সুযোগ আছে এবং আমরা (প্রসিকিউটররা) সেই সুযোগ নিচ্ছি। তাহলে খুব সহজাতভাবে প্রশ্ন জাগে মালুম সাহেবের ভাষ্যমতেও যদি প্রসিকিউটরদের তদন্তের এখতিয়ার থাকে এবং প্রসিকিউটররা যদি সেই এখতিয়ার প্রয়োগ করে থাকেন তাহলে প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজের সময় এই গাত্রদাহ কেন ? আর যদি ধরে নেই, ট্রাইব্যুনাল আইনে সেই সুযোগ নেই‌ তাহলে কি প্রসিকিটর মালুম সাহেব জাতির সামনে ট্রাইব্যুনাল আইনের ভুল ব্যাখ্যা দিলেন? তার ভাষ্যমতে যে সকল প্রসিকিউটর ইতিপূর্বে এই তদন্তের সুযোগ নিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে কি কোনো আইনি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে?


মজার বিষয় হচ্ছে সেই অতিবাম প্রসিকিউটরের কাছ থেকে আজ পর্যন্ত আমরা এই বিষয়ে কোনো ব্যাখ্যা পাইনি। খুব স্পষ্টই বোঝা যায় যে তিনি ‘যারে দেখতে নারি তার চলন বাকা’ নীতিতে বিশ্বাসী।


৩। তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে অভিযোগ:


সেই বামপন্থী বিপ্লবী প্রসিকিউটরের আরো একটি অভিযোগ হচ্ছে তুরিন আফরোজের তদন্ত প্রক্রিয়া আইনসিদ্ধ হয়নি। অর্থাৎ আইনে যেভাবে বলা আছে তদন্ত প্রক্রিয়া সেই মোতাবেক হয়নি। মজার ব্যাপার হলো, ট্রাইব্যুনাল আইন এবং সংশ্লিষ্ট বিধিমালা তন্ন তন্ন করে ঘেটে দেখলাম কোথাও তদন্ত প্রক্রিয়া কি হবে সেটি নিয়ে একটি লাইনও উল্লেখ করা নেই। তার মানে দাঁড়ায়, এই ট্রাইব্যুনাল আইনে একজন প্রসিকিউটর (যিনি কিনা তদন্তকারী কর্মকর্তাও বটে) কে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে যে তিনি তার বিজ্ঞতা, প্রাজ্ঞতা, মেধা ও মনন দিয়ে সুবিধাজনক উপায়ে তদন্ত করতে পারবেন।


তাহলে খুব স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে, যেখানে ট্রাইব্যুনাল আইনে তদন্ত প্রক্রিয়া বিষয়ে কোনো কথাই উল্লেখ করা নেই সেখানে প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজের তদন্ত প্রক্রিয়া বেআইনি হয় কি করে?


যখন পুরো বিষয়টি আমাকে বেশ ভাবিয়ে তুলছিল, কোনো কুলকিনারা পাচ্ছিলাম না, তখন হঠাৎ মনে হল, আচ্ছা এই তুরিন আফরোজ তো সেই তুরিন আফরোজ যিনি কী না ট্রাইব্যুনালে ২০টির মতো মামলা পরিচালনা করেছেন। যার পরিচালিত মামলাতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির সংখ্যা ৪৬। যার একটি মামলার তদন্ত প্রক্রিয়া বিতর্কিত করতে পারলে তার করা পূর্ববর্তী সকল মামলা যেমন- নিজামী, মুজাহিদ, সাকা, গোলাম আজম, মীর কাশেম, আশরাফুজ্জামান, চৌধুরী মইনুদ্দিন, কায়সার, কামরুজ্জামান প্রভৃতি মামালাগুলোকেও বিতর্কিত করে পুরো যুদ্ধাপরাধ বিচারটিকেই বিতর্কিত করা যায়। আওয়ামী লীগ সরকারের গৌরবের অর্জনকে ধূলিসাৎ করে ফেলা যায়। তাহলে কি যে কাজটি এত দিন করতে চেয়েছিল জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধীদের লবিস্টেরা, সেই কাজটি এখন করে যাচ্ছে ট্রাইব্যুনালের ভিতরের সেই বিপ্লবী কমরেড ?

বিপ্লবের লাল ঝাণ্ডার আড়ালে তাহলে কি তিনি উড়াতে চাইছেন জামায়াতের ঝাণ্ডা?

লেখক: এল এল এম (অধ্যায়নরত) ও অনলাইন এক্টিভিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
সর্বশেষ খবর
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ
ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৬৭ টেস্ট, ৪৩০১ রান: বিদায় বললেন রোহিত শর্মা
৬৭ টেস্ট, ৪৩০১ রান: বিদায় বললেন রোহিত শর্মা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড
দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা
উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক
ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ
সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু
বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা
ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান
কুড়িগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা
রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু
দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা
বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাজিল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১৩ মে
ফাজিল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১৩ মে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড
প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সম্পাদকীয়

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ