শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, মঙ্গলবার, ২১ আগস্ট, ২০১৮

নগরায়ন গণমাধ্যমে অবহেলিত চট্টগ্রামের অপার সম্ভাবনা

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
নগরায়ন গণমাধ্যমে অবহেলিত চট্টগ্রামের অপার সম্ভাবনা

বন্দর নগরী চট্টগ্রামের অবস্থান দেশে রাজধানীর ঢাকার পরই। কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশের উন্নয়ন কার্যক্রমের সাথে তাল মিলিয়ে এ শহরকে উন্নতকরনের প্রকল্পগুলো স্থবির হয়ে আছে দিনের পর দিন। কচ্ছপের গতিতে চলছে কাজ। জনজীবনে রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে সবই দুর্বিষহ। প্রতিদিন এখানকার মানুষ দিনের বেশীর ভাগ সময় ডুবে থাকে জোয়ার ভাটার কারণে জলাবদ্ধতার পানির নীচে। কিন্তু এসব নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিনিয়ত কথা বলার মত তেমন কোন সুযোগ নাই এখানকার সাধারণ জনগণসহ সুধী সমাজের। কারণ চট্টগ্রাম কেন্দ্রিক বা নগর ভিত্তিক মিডিয়া এদেশে নেই।  

ঠিক যেমন করে জোয়ার ভাটার পানিতে ডুবে দিশাহারা চট্টগ্রামের মানুষ। তেমনিভাবে তাদের যাপিত জীবনের হাজারো খবর চাপা পড়ে থাকে দেশের গণমাধ্যমগুলোতে। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে চট্টগ্রামের সব খবর  স্থান পায় না,  প্রধান প্রধান  কিছু খবর ছাড়া অন্য আর কিছু।

মুলত বাংলাদেশের সব সেক্টরই গড়ে উঠেছে ঢাকা নগর কেন্দ্রিক হয়ে। তবে দেশের নগরায়নকে সম্প্রসারিত করতে হলে ব্যবসা বাণিজ্যর পাশাপাশি গণমাধ্যমের ভুমিকাকে বাড়াতে হবে অবশ্যই। আর সেজন্য মিডিয়াতে নগরভিত্তিক খবরাখবর প্রকাশ ও প্রচারের সুযোগ তৈরি করতে হবে। এটা ক্রমান্বয়ে সকল নগরের জন্য হতে হবে।
চট্টগ্রাম দেশের দ্বিতীয় নগর এবং এর কিছু বিশেষত আছে বলে এখানে সম্ভাবনার সফলতা আগে আসবে।
      
দেশের প্রধান প্রধান পত্রিকার পাতায় চট্টগ্রামের জন্য একটা নিয়মিত পাতা নেই বললে চলে। স্থানীয় পত্রিকা হিসাবে দৈনিক আজাদী, পূর্বকোন সহ ৩/৪টি পত্রিকা রয়েছে। কিন্তু এ পত্রিকাগুলো দিয়ে সারাদেশের মানুষ জানতে পারে না এখানকার খবর। বহুল প্রচারিত পত্রিকাগুলোর যে গণমাধ্যমকর্মীরা এ শহর কাজ করে তারাও অনেকটা হতাশ। কারণ বিশেষ বিশেষ খবর ছাড়া তারা এখানকার সব খবর মানুষকে জানাতে পারে না। এদিকে চট্রগ্রামের সাধারণ মানুষদের মাঝে এ নিয়ে ক্ষোভ আক্ষেপ  রয়েছে প্রতিনিয়ত। ঢাকা শহরের মত এখনকার জনজীবনের সমস্যা গুলো মুহুর্তে জানাবার মত কোন সুবিধা তাদের কাছে নেই।
     
এর চেয়েও বড় বিষয় হল বর্তমানে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া কর্মসংস্থান জন্য বড় একটি ফ্যাক্টর। কিন্তু এ বন্দর নগরীতে যারা সাংবাদিকতা এবং সাংস্কৃতিক জগতকে পেশা হিসাবে নিতে চায় তাদের জন্য কাজের সুযোগ নাই এখানে। যার ফলে অন্য সবার মত তারাও ছুটে ঢাকার দিকে।
কিন্তু রাজধানী মুখী মানুষের স্রোতের গতি পরির্বতন করতে হলে অন্যান্য নগরগুলোকে সবভাবে প্রাধান্য দেবার চেষ্টা করতে হবে সকল সেক্টরে। সে ক্ষেত্রে গণমাধ্যম ও একটি। এখানকার গণমাধ্যম কর্মীদের কাজের সুযোগ করে দিতে এগিয়ে আসতে হবে ঢাকা ভিত্তিক মিডিয়া ব্যবসায়ীদের। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে স্বল্প পরিসরে নগরের খবর হিসাবে চট্টগ্রামকে দেখলে এ জনপদের অনেক কিছু অবহেলিত রয়ে যাবে। যা এখন সরকারি বেসরকারি ভাবার সময় এসেছে।  

অনেক ক্ষেত্রে মিডিয়াতে মালিক পক্ষ থেকে বিজ্ঞাপন সংকটের কথা উঠে আসে। বোধ করি বর্তমান সময়ে ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসারের সাথে সাথে বিজ্ঞাপন সংকট কাটিয়ে উঠা সম্ভব কিছু সুচিন্তিত পদক্ষেপে নিলে। সেক্ষেত্রে যদি খবরের পাতায় চট্টগ্রামের সকল ধরনের সংবাদ সহ নানাবিধ বিষয় প্রতিনিয়ত প্রাধান্য পায় তাহলে এখানকার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলো আগ্রহ দেখাবে বিজ্ঞাপনের বিষয়ে।         

বর্তমানে দেশের ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে প্রায় বেশ কিছু চ্যানেল চালু রয়েছে। আরও কিছু চ্যানেল আসার অপেক্ষায়। সম্প্রচারিত  চ্যানেল গুলোতে বিনোদনমুলক অনুষ্ঠান, নাটক গান টক শো সবই হয় ঢাকা ভিত্তিক। কোন একটি চ্যানেলে নগর ভিত্তিক অনুষ্ঠান প্রচার করে না। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ টেলিভিশনের চট্টগ্রাম কেন্দ্রের অনুষ্ঠান ছাড়া আর কোন চ্যানেলে চট্টগ্রামের জন্য প্রতিদিন কোন সম্প্রচার নাই। কিন্তু এ অঞ্চলের ভাষা সাহিত্য সংস্কৃতির একটা বিশেষত্ব রয়েছে। এছাড়া রয়েছে হাজার বছরের ইতিহাস চট্টগ্রামের। সুফি সাধক মরমী গানের অনেক জানা অজানা তথ্য আছে এখানে। পর্যটনের স্থান বলতে গেলেই প্রথমে আসে চট্টগ্রামের নাম। এখানকার সব কিছু সারা দেশের এমনকি বিদেশীদের জানা প্রয়োজন। কিন্তু এখান থেকে অনুষ্ঠান তৈরি করে প্রচারের সুযোগ নেই বললে চলে।   

সাধারণত দেখা যায় একই দেশের মানুষ হলেও অঞ্চল ভেদে সাহিত্য সংস্কৃতি শিল্প জগতকে কেন্দ্র করে যারা বেড়ে উঠে তাদের মাঝে আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্যতা থাকে। চট্টগ্রামের বেলাতেও এর ব্যতয় ঘটেনি। যার ফলে এখানকার সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলের  মানুষরা তাদের মত করে প্রতিভা বিকাশের সুযোগ না পেয়ে জীবিকারে তাগিদে খুঁজে নেয় অন্য কোন পথ। আর অনেকেই সুযোগের আশায় ছুটে যায় ঢাকাতে। এতে করে নিজের চেনা জানা জায়গা থেকে কাজের পরিবেশ আর পায় না। নিজের সংস্কৃতি ঐতিহ্য গুলো হারিয়ে যায় নিজের থেকে সময়ের ব্যবধানে জীবনের স্রোতে। চট্টগ্রামের সাংস্কৃতিক পিয়াসি মনের এমন সুধীজনদের প্রতিভা বিকাশের আশ্রয়স্থল বলতে আছে ক্ষুদ্র পরিসরে বাংলাদেশ টেলিভিশনের চট্রগ্রাম কেন্দ্র আর শিল্পকলা।

কিন্তু স্যাটালাইটের যুগে এ দুটি মাধ্যমে এখানকার সাংস্কৃতিক কর্মীদের প্রতিভা বিকাশের তেমন কোন আশার স্থান নয় এটাই বাস্তবতা।

এর পাশাপাশি বিশেষভাবে উল্লেখিত, পাশের দেশ ভারতের মত আমাদের বিশাল মিডিয়া বাজার নেই এ কথা সত্য। কিন্তু ১৬ কোটি মানুষের দেশে চ্যানেলগুলো চলছে শুধুমাত্র ঢাকা কেন্দ্রিক হয়ে। এরপরে বিষ পোড়ের মত যে বিষয়টা কাজ করে তাহলো ভারতীয় সিরিয়াল।

এ অবস্থায় মিডিয়া ব্যবসায়ীদের একবার ভেবে দেখা উচিত ভারত যদি তাদের অঞ্চল ভিত্তিক মিডিয়াগুলো দিয়ে শুধু নিজেদের দেশ নয়, আমাদের দেশের জনগনকে ও আকর্ষিত করছে তাদের আচার আচরণ ধ্যান ধারনা দিয়ে। সেখানে আমরা কেন আমাদের দেশের সাংস্কৃতিক চিন্তা চেতনা দিয়ে নগর ভিত্তিক মিডিয়ার প্রসার ঘটাতে পারব না?

ভিন দেশী মিডিয়ার আগ্রাসনে আগামী প্রজন্ম নিজেদের শেকড়ের আত্মপরিচয় হারিয়ে ফেলছে এটাকে মিথ্যাতে পরিণত করার এখনই সময়। আর সেটা সম্ভব দেশের মিডিয়াকে যথাযথ ব্যবহার করার মাধ্যমে।     
      
অনেক বড় পরিসরে না হোক ছোট পরিসরে চট্টগ্রামের সংবাদ সাংস্কৃতিক জগতের কার্যক্রম এ শহর ভিত্তিক করে  গড়ে তুললে দেশের মানুষ জানতে পারবে এ অঞ্চলকে। ঢাকামুখী নগরায়ন মানুষের ভাবনাতে আরেকটি শহর নিয়ে চিন্তার জগত তৈরি হবে।

কথায় আছে ' প্রচারেই প্রসার'। সুতরাং গণমাধ্যমে চট্রগ্রামের আলাদ অবস্থান হলে এটা হবে এঅঞ্চলের ব্যবসা বাণিজ্য শিল্প, সংবাদ, সাহিত্য- সাংস্কৃতিক জগতের উন্নয়নের নতুন দুয়ার উন্মোচন। তবে এর জন্য মিডিয়া ব্যবসায়ীদের এগিয়ে আসতে হবে সবার আগে। কারণ বাংলাদেশের মিডিয়া এখন বেসরকারি ভাবে বাণিজ্যিক রুপে প্রতিষ্ঠিত। দেশে নগরায়ন গণমাধ্যমের সুচনা ঘটুক সে সাথে খবরের পাতায় কিংবা টিভি চ্যানেল চট্টগ্রাম অবহেলিত এ অভিশাপ থেকে মুক্ত হবে এমন প্রত্যাশা আগামী দিনের।  

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪
বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ
বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা