শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৯, শুক্রবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

প্রিয় শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
প্রিয় শেখ হাসিনা

বাংলাদেশ সৃষ্টির সীমাহীন রক্তক্ষরণ ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে সারাবিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের অপরিসীম সাহায্য ও বাংলার ৩০ লক্ষ মানুষের আত্মদানের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিলো-আমরা একটি স্বাধীন ভূখন্ড পেলাম। হতদরিদ্র গরীব মানুষের সমস্ত সম্পদ ইংরেজ বেনিয়াদেরকে অনুসরণ করে প্রতিনিয়ত লুট করে নিয়ে গিয়েছিল দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে পাকিস্তানী লুটেরারা। 

তাদের সৈন্যবাহিনীকে বেতনভুক্ত মাস্তানে পরিণত করে তাদের সাহায্য নিয়ে হত্যা,ধর্ষন, লুট করে বাংলাদেশকে গরীব হতে গরীবতর জীবনে নিক্ষেপ করেছিল পাকিস্তানী দস্যুরা। 

বঙ্গবন্ধুর প্রচেষ্টায়, আত্মত্যাগে বলীয়ান হয়ে যখন বাঙালি জাতি তার কঙ্কালসার দেশকে স্বাধীনতার নতুন সূর্যের মুখ দেখালো তারই কিছুদিনের মধ্যে আমাদের সকল স্বপ্নকে ধূলিস্যাত করে দিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে তার পরিবার, পরিজন আত্মীয়, স্বজনদের নিষ্ঠুর ও পৈশাচিকভাবে জীবনাবসান ঘটিয়ে বাংলাকে আবারও পরাভূত করা হলো। দীর্ঘ ২১ বছরের সংগ্রাম, আত্মত্যাগ, নির্যাতন অসহনীয় অপমান সহ্য করে বীর বাঙালি একতাবদ্ধ হয়ে পাকিস্তানী হায়েনাদের, মানবরূপী কুকুরদের পরাভূত করে আরেকবার বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন দুঃখী মানুষের বাংলাকে তার দেশপ্রেমিক জনগনের কাছে ফেরত নিয়ে আসলো।

বাঙালির এই নব আবির্ভাবের নেতৃত্ব দিতে যখন সকলেই অপারগ, সকলেই দ্বিধাগ্রস্থ, তখন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সকল আপনজনকে হারিয়ে এসে দাড়ালেন আমাদের মাঝে অভয় বাণী নিয়ে। তারই প্রচেষ্টায় বাঙালি দেশ উদ্ধারের সংগ্রামে জয়ী হলো। আমাদের অস্তমিত সূর্য সকল অন্ধকারকে বিতাড়িত করে নব উদ্যমে বাংলার আকাশকে উজ্জল করে আভির্ভূত হলো। 
একজন নিপুন কারিগরের মতো শেখ হাসিনা সাজাতে শুরু করলেন তার প্রিয় বাংলাদেশকে। তারই পিতার স্বপ্নের সূখী সমৃদ্ধ একটি নুতন দেশ গড়তে। 

এক দফায় পাঁচ বছরের শাসনকালে তিনি শাস্তি বিধানের ব্যবস্থা করলেন, সমস্ত হত্যাকারীদের, যারা নেতৃত্ব দিয়েছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিদিন হত্যার হলিখেলায়। গোলাম আজম, সালাউদ্দিন কাদের, নিজামী, সাঈদী কাদের মোল্লাসহ হত্যাকারীদের পালের গোদাদের শাস্তি বিধান করে তিনি প্রমাণ করেছিলেন জাতীয় বেঈমানদের শাস্তি নিয়তির নিয়মে হবেই। একইভাবে বঙ্গবন্ধু, তার প্রিয় সহচর চার জাতীয় নেতা তার পরিবার- পরিজন ও আততায়ীদের হত্যাকারীদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে তিনি তাদের প্রত্যাশিত শাস্তির বিধান করলেন দেশের প্রচলিত আইনের মাধ্যমে।

দ্বিতীয়বার জনগণের ম্যান্ডট নিয়ে ২০০৯ সালে আবার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেল আওয়ামী লীগ ও তার প্রধান শেখ হাসিনা। এবার তিনি বাংলার জনগনকে শান্তি ও স্বস্তির জন্য প্রস্তুত করতে নিরলস সংগ্রামে নিয়োজিত হলেন। গ্রাম বাংলার মানুষের ঘরে দু, মুঠো অন্ন, সুপেয় পানি চিকিতসার ব্যবস্থা করার জন্য প্রয়োজনীয় সফল পদক্ষেপ নিলেন। বাংলাদেশ হল খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, বিষাক্ত পানির হাত থেকে মুক্ত হল সকল পানির ফোয়ারা। প্রতি ঘরে অসুস্থ মাতা, অসুস্থ শিশু রোগে যথন কাতরাবে তখনই যেনো একজন ডাক্তারের পরামর্শে তার জন্য উপসমের ব্যবস্থা হয় তার লক্ষে বিনাদ্বিধায় বিনা খরচে ডাক্তারের পরামর্শ ও ২৪ ধরনের ওষুধ বিনা খরচে সরকারী অনুদান হিসাবে দেওয়ার ব্যবস্থা করলেন। 

বাংলাদেশ এখন পোষাক প্রস্তুত ও রপ্তানীতে পৃথিবীর দিতীয় স্থানে ফলে বস্ত্রের অভাবে আজ আর কোন বাঙালিকে লজ্জা নিবারনের অসুবিধায় পড়তে হয়না। ছেড়া কাপড়, ছেড়া কাঁথা বৃটিশ ও পাকিস্তানী আমলে প্রত্যেকটি গৃহস্থালীর লজ্জা নিবারনের সবচেয়ে বড় বাঁধা ছিলো, যা আজ সম্পূর্ণরুপে বিলীন হয়ে গেছে। 

আমাদের দেশের ৮০ ভাগের বেশী মানুষের মাথা গোঁজার জায়গা ছিলো না পরাধীনকালে বিদেশী শাসকদের ক্রমাগত লুটের ফলে। কিন্তু আজ আশ্রায়নের মাধ্যমে যাদের মাথা গোজার কোন স্থান তারা নিজেরা ব্যবস্থা করতে পারেননা, তাদের জন্য সরকার উদ্যোগী হয়ে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে মাথা গোজার জায়গাটি নিশ্চিত করে দিয়েছে। আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও মাছে ভাতে বাঙালির মাছের উতপাদন ছিল অপ্রতুল বিদেশী শাসকদের কালে। আজ আমরা শুধু নিজেদের জন্যই মাছ চাষ করিনা, আমাদের মাছের চাষ এত বেশী যে আমরা পৃথিবীর তৃতীয় মাছ রপ্তানীকারক দেশ হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছি। ফলে খাদ্যে প্রোটিনের যে অভাব অতীতে আমাদের ছিল পুরোপুরিভাবে পূরণ হয়ে গেছে।

আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী সম্পদ পাট আজ বিশ্ববাজার দখল করে নিয়েছে। আমরা বিশ্বের সবচেয়ে বেশী পাট উতপাদনকারী দেশ হওয়া স্বত্ত্বেও পাটের উতপাদন বাড়িয়েও পাটের চাহিদা পূরণ করে কুলাতে পারছিনা ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আরো বহুগুনে বেড়ে গেছে। 
যেখানে অতীতে আমাদের বাজেট পূরণ করতে প্রতিবছর বিদেশ থেকে ভিক্ষা নিয়ে চলতে হতো, আজ আমরা পদ্মা সেতুর মত একটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি নিজেদের অর্থায়নে এবং আমাদের বিশাল বাতসরিক বাজেট পূরণ করছি নিজেদের অর্থে। 

এই দশ বছর ধরে যে দক্ষ যজ্ঞ করে এতোসব অভাবনীয় উন্নতি এসেছে তা দেখে বাংলাদেশকে নিয়ে সমস্ত বিশ্ব আজ গর্ব করে। বাংলাদেশ আজ ডিজিটাল যুগে প্রথম কাতারে থেকে তথ্য প্রযুক্তিতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি পেয়েছে। নারী পুরুষের বৈষম্য দূর করে সকলের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। নারী ও শিশু শিক্ষার উন্নয়নে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে শান্তি বৃক্ষ উপাধিতে ভূষিত হয়েছে। খাদ্য উতপাদনে অসামান্য কৃতিত্বের জন্য প্রশংসিত হয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তা ও ক্ষুধা দারিদ্র বিমোচনে সাউথ সাউথ এওয়ার্ড অর্জন করেছেনদেশের পক্ষ হয়ে প্রধানমন্ত্রী।
 
দারিদ্রতা অপুষ্টি দূরীকরনের ক্ষেত্রে অবদানের জন্য  F.A.O বিশেষভাবে পুরস্কৃত করেছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যুগান্তকারী উতকর্ষের স্বীকৃতিস্বরূপ কালচারাল ডাইভারসিটি এওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে বাংলাদেশকে। শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব সুশাসন, মানবাধিকার রক্ষা ও আঞ্চলিক শান্তি জলবায়ু পরিবর্তনে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য বাংলাদেশ পেয়েছে গ্লোবাল ডাইভারসিটি এওয়ার্ড।

আজকের বিশ্বে জলবায়ু সংক্রান্ত যখন যে দেশেই যে আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হয় সেখানে প্রধান আলোচকের ভূমিকায় থাকে একটি নাম, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর কারন যে জলবায়ু ম্যানেজম্যান্টে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। এসবই নিষ্ঠা, সততার সাথে দেশপ্রেমে উদ্ধুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশের আজকের প্রধানমন্ত্রী, উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলা রুপান্তরের কারিগর জননেত্রী শেখ হাসিনা উপহার দিয়েছেন বাংলার মানুষকে। কৃতজ্ঞ বাঙালির স্বপ্ন, আশা, তাদের সন্তান সন্ততির জন্য শিক্ষা, শান্তি, প্রগতির এই ধারা রক্ষা করে বাঙালি জাতি অনাগত দিনে শান্তি সৌহার্দ ভালোবাসাও মানবপ্রেমের দীক্ষায় দীক্ষীত হয়ে শেখ হাসিনার পথ অনুসরণ করে বিশ্বের বিস্ময় হয়ে থাকবে এই প্রত্যাশা আমাদের সকলের। জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে হাজারো সালাম। মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে সবান্তকরনে প্রার্থনা তিনি যেনো জননেত্রীকে শতায়ু দান করেন।
 


লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

 
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত তাফসীর

এই বিভাগের আরও খবর
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
সর্বশেষ খবর
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান
ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে
যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব
বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা
আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান
নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি
কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমী ইকবালের নতুন গান
মৌসুমী ইকবালের নতুন গান

শোবিজ

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা