শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৯, শুক্রবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

প্রিয় শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
প্রিয় শেখ হাসিনা

বাংলাদেশ সৃষ্টির সীমাহীন রক্তক্ষরণ ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে সারাবিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের অপরিসীম সাহায্য ও বাংলার ৩০ লক্ষ মানুষের আত্মদানের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিলো-আমরা একটি স্বাধীন ভূখন্ড পেলাম। হতদরিদ্র গরীব মানুষের সমস্ত সম্পদ ইংরেজ বেনিয়াদেরকে অনুসরণ করে প্রতিনিয়ত লুট করে নিয়ে গিয়েছিল দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে পাকিস্তানী লুটেরারা। 

তাদের সৈন্যবাহিনীকে বেতনভুক্ত মাস্তানে পরিণত করে তাদের সাহায্য নিয়ে হত্যা,ধর্ষন, লুট করে বাংলাদেশকে গরীব হতে গরীবতর জীবনে নিক্ষেপ করেছিল পাকিস্তানী দস্যুরা। 

বঙ্গবন্ধুর প্রচেষ্টায়, আত্মত্যাগে বলীয়ান হয়ে যখন বাঙালি জাতি তার কঙ্কালসার দেশকে স্বাধীনতার নতুন সূর্যের মুখ দেখালো তারই কিছুদিনের মধ্যে আমাদের সকল স্বপ্নকে ধূলিস্যাত করে দিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে তার পরিবার, পরিজন আত্মীয়, স্বজনদের নিষ্ঠুর ও পৈশাচিকভাবে জীবনাবসান ঘটিয়ে বাংলাকে আবারও পরাভূত করা হলো। দীর্ঘ ২১ বছরের সংগ্রাম, আত্মত্যাগ, নির্যাতন অসহনীয় অপমান সহ্য করে বীর বাঙালি একতাবদ্ধ হয়ে পাকিস্তানী হায়েনাদের, মানবরূপী কুকুরদের পরাভূত করে আরেকবার বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন দুঃখী মানুষের বাংলাকে তার দেশপ্রেমিক জনগনের কাছে ফেরত নিয়ে আসলো।

বাঙালির এই নব আবির্ভাবের নেতৃত্ব দিতে যখন সকলেই অপারগ, সকলেই দ্বিধাগ্রস্থ, তখন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সকল আপনজনকে হারিয়ে এসে দাড়ালেন আমাদের মাঝে অভয় বাণী নিয়ে। তারই প্রচেষ্টায় বাঙালি দেশ উদ্ধারের সংগ্রামে জয়ী হলো। আমাদের অস্তমিত সূর্য সকল অন্ধকারকে বিতাড়িত করে নব উদ্যমে বাংলার আকাশকে উজ্জল করে আভির্ভূত হলো। 
একজন নিপুন কারিগরের মতো শেখ হাসিনা সাজাতে শুরু করলেন তার প্রিয় বাংলাদেশকে। তারই পিতার স্বপ্নের সূখী সমৃদ্ধ একটি নুতন দেশ গড়তে। 

এক দফায় পাঁচ বছরের শাসনকালে তিনি শাস্তি বিধানের ব্যবস্থা করলেন, সমস্ত হত্যাকারীদের, যারা নেতৃত্ব দিয়েছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিদিন হত্যার হলিখেলায়। গোলাম আজম, সালাউদ্দিন কাদের, নিজামী, সাঈদী কাদের মোল্লাসহ হত্যাকারীদের পালের গোদাদের শাস্তি বিধান করে তিনি প্রমাণ করেছিলেন জাতীয় বেঈমানদের শাস্তি নিয়তির নিয়মে হবেই। একইভাবে বঙ্গবন্ধু, তার প্রিয় সহচর চার জাতীয় নেতা তার পরিবার- পরিজন ও আততায়ীদের হত্যাকারীদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে তিনি তাদের প্রত্যাশিত শাস্তির বিধান করলেন দেশের প্রচলিত আইনের মাধ্যমে।

দ্বিতীয়বার জনগণের ম্যান্ডট নিয়ে ২০০৯ সালে আবার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেল আওয়ামী লীগ ও তার প্রধান শেখ হাসিনা। এবার তিনি বাংলার জনগনকে শান্তি ও স্বস্তির জন্য প্রস্তুত করতে নিরলস সংগ্রামে নিয়োজিত হলেন। গ্রাম বাংলার মানুষের ঘরে দু, মুঠো অন্ন, সুপেয় পানি চিকিতসার ব্যবস্থা করার জন্য প্রয়োজনীয় সফল পদক্ষেপ নিলেন। বাংলাদেশ হল খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, বিষাক্ত পানির হাত থেকে মুক্ত হল সকল পানির ফোয়ারা। প্রতি ঘরে অসুস্থ মাতা, অসুস্থ শিশু রোগে যথন কাতরাবে তখনই যেনো একজন ডাক্তারের পরামর্শে তার জন্য উপসমের ব্যবস্থা হয় তার লক্ষে বিনাদ্বিধায় বিনা খরচে ডাক্তারের পরামর্শ ও ২৪ ধরনের ওষুধ বিনা খরচে সরকারী অনুদান হিসাবে দেওয়ার ব্যবস্থা করলেন। 

বাংলাদেশ এখন পোষাক প্রস্তুত ও রপ্তানীতে পৃথিবীর দিতীয় স্থানে ফলে বস্ত্রের অভাবে আজ আর কোন বাঙালিকে লজ্জা নিবারনের অসুবিধায় পড়তে হয়না। ছেড়া কাপড়, ছেড়া কাঁথা বৃটিশ ও পাকিস্তানী আমলে প্রত্যেকটি গৃহস্থালীর লজ্জা নিবারনের সবচেয়ে বড় বাঁধা ছিলো, যা আজ সম্পূর্ণরুপে বিলীন হয়ে গেছে। 

আমাদের দেশের ৮০ ভাগের বেশী মানুষের মাথা গোঁজার জায়গা ছিলো না পরাধীনকালে বিদেশী শাসকদের ক্রমাগত লুটের ফলে। কিন্তু আজ আশ্রায়নের মাধ্যমে যাদের মাথা গোজার কোন স্থান তারা নিজেরা ব্যবস্থা করতে পারেননা, তাদের জন্য সরকার উদ্যোগী হয়ে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে মাথা গোজার জায়গাটি নিশ্চিত করে দিয়েছে। আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও মাছে ভাতে বাঙালির মাছের উতপাদন ছিল অপ্রতুল বিদেশী শাসকদের কালে। আজ আমরা শুধু নিজেদের জন্যই মাছ চাষ করিনা, আমাদের মাছের চাষ এত বেশী যে আমরা পৃথিবীর তৃতীয় মাছ রপ্তানীকারক দেশ হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছি। ফলে খাদ্যে প্রোটিনের যে অভাব অতীতে আমাদের ছিল পুরোপুরিভাবে পূরণ হয়ে গেছে।

আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী সম্পদ পাট আজ বিশ্ববাজার দখল করে নিয়েছে। আমরা বিশ্বের সবচেয়ে বেশী পাট উতপাদনকারী দেশ হওয়া স্বত্ত্বেও পাটের উতপাদন বাড়িয়েও পাটের চাহিদা পূরণ করে কুলাতে পারছিনা ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আরো বহুগুনে বেড়ে গেছে। 
যেখানে অতীতে আমাদের বাজেট পূরণ করতে প্রতিবছর বিদেশ থেকে ভিক্ষা নিয়ে চলতে হতো, আজ আমরা পদ্মা সেতুর মত একটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি নিজেদের অর্থায়নে এবং আমাদের বিশাল বাতসরিক বাজেট পূরণ করছি নিজেদের অর্থে। 

এই দশ বছর ধরে যে দক্ষ যজ্ঞ করে এতোসব অভাবনীয় উন্নতি এসেছে তা দেখে বাংলাদেশকে নিয়ে সমস্ত বিশ্ব আজ গর্ব করে। বাংলাদেশ আজ ডিজিটাল যুগে প্রথম কাতারে থেকে তথ্য প্রযুক্তিতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি পেয়েছে। নারী পুরুষের বৈষম্য দূর করে সকলের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। নারী ও শিশু শিক্ষার উন্নয়নে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে শান্তি বৃক্ষ উপাধিতে ভূষিত হয়েছে। খাদ্য উতপাদনে অসামান্য কৃতিত্বের জন্য প্রশংসিত হয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তা ও ক্ষুধা দারিদ্র বিমোচনে সাউথ সাউথ এওয়ার্ড অর্জন করেছেনদেশের পক্ষ হয়ে প্রধানমন্ত্রী।
 
দারিদ্রতা অপুষ্টি দূরীকরনের ক্ষেত্রে অবদানের জন্য  F.A.O বিশেষভাবে পুরস্কৃত করেছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যুগান্তকারী উতকর্ষের স্বীকৃতিস্বরূপ কালচারাল ডাইভারসিটি এওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে বাংলাদেশকে। শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব সুশাসন, মানবাধিকার রক্ষা ও আঞ্চলিক শান্তি জলবায়ু পরিবর্তনে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য বাংলাদেশ পেয়েছে গ্লোবাল ডাইভারসিটি এওয়ার্ড।

আজকের বিশ্বে জলবায়ু সংক্রান্ত যখন যে দেশেই যে আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হয় সেখানে প্রধান আলোচকের ভূমিকায় থাকে একটি নাম, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর কারন যে জলবায়ু ম্যানেজম্যান্টে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। এসবই নিষ্ঠা, সততার সাথে দেশপ্রেমে উদ্ধুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশের আজকের প্রধানমন্ত্রী, উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলা রুপান্তরের কারিগর জননেত্রী শেখ হাসিনা উপহার দিয়েছেন বাংলার মানুষকে। কৃতজ্ঞ বাঙালির স্বপ্ন, আশা, তাদের সন্তান সন্ততির জন্য শিক্ষা, শান্তি, প্রগতির এই ধারা রক্ষা করে বাঙালি জাতি অনাগত দিনে শান্তি সৌহার্দ ভালোবাসাও মানবপ্রেমের দীক্ষায় দীক্ষীত হয়ে শেখ হাসিনার পথ অনুসরণ করে বিশ্বের বিস্ময় হয়ে থাকবে এই প্রত্যাশা আমাদের সকলের। জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে হাজারো সালাম। মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে সবান্তকরনে প্রার্থনা তিনি যেনো জননেত্রীকে শতায়ু দান করেন।
 


লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

 
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত তাফসীর

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

এই মাত্র | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪
পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল
জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং
জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম
ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় বাড়লো এশিয়ায় এলএনজির দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির
মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ