শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২১, শনিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

আসামের নাগরিকত্ব সমস্যা : অমূলক বিভ্রান্তিতে বাংলাদেশ!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
আসামের নাগরিকত্ব সমস্যা : অমূলক বিভ্রান্তিতে বাংলাদেশ!

ভারতের রাজনীতি বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি এখন আসাম কেন্দ্রিক। আসামে সম্প্রতি প্রকাশিত নাগরিকত্বের খসড়া তালিকা (এনআরসি) অনুযায়ী সম্ভবত ৪০ লাখের বেশি মানুষকে আসামের জাতীয় নাগরিক পঞ্জীতে তালিকাভুক্ত করা হয়নি। এই নাগরিকত্ব নিবন্ধন হালনাগাদ নিয়ে ভারত এখন উত্তপ্ত, নানা জনের নানা প্রশ্ন এবং এর ঢেউ ইতিমধ্যে এসে উপচে পরেছে বঙ্গোপসাগরের উত্তর পাড়েও! ফলে বাংলাদেশের মানুষের মাঝেও এক চাপা আতঙ্ক বিরাজ করছে। 

রোহিঙ্গা সমস্যা যখন নাকের ডগায় তখন নতুন কোন সমস্যায় কি জড়িয়ে পরছে বাংলাদেশ? অনেকের মনেই এ প্রশ্ন জন্ম নিয়েছে। অপরদিকে বাংলাদেশে থাকা ভারত বিরোধী একটি চক্রের ক্রমাগত অপপ্রচার এ সমস্ত উদ্বেগকে আরও রসালো করে তুলছে। তাই এ বিষয়ে বিস্তারিত লেখার সময় এসেছে।

১। 'এন আর সি' এর পূর্ব ইতিহাস- সব ইতিহাসের একটা পূর্ব ইতিহাস থাকে। এনআরসি'র আগেও আর একটা এন আর সি ছিল। এন আর সি প্রক্রিয়ার আগে ছিল 'ইললিগ্যাল মাইনরিটি ডিটারমিনেশন বাই ট্রাইবুন্যাল আইন', যা পার্লামেন্টে পাস হয় ১৯৮৩ সালে, ইন্দিরা গান্ধীর সময়। ইন্ধিরা গান্ধীর জীবনাবসনের পর ১৯৮৫ সালে ছাত্র আন্দোলনের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী নিজে এ চুক্তি সম্পাদনের পৃষ্ঠপোষকতা করেন এবং পার্লামেন্টে এ চুক্তিটি পাস করিয়ে নিয়ে আইনে রূপান্তর করেন। 

চুক্তি মোতাবেক যারা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত, অর্থাৎ ২৬ মার্চের আগ পর্যন্ত আসামে বসবাসরত ছিল, তারা ভারতের নাগরিক হিসেবে গণ্য হবে। এ চুক্তিকে সবাই মেনে নেয়। এরপর সমস্যা শেষ হয়ে যাওয়া উচিত ছিল। কিন্তু হয়নি, কেননা রাজ্য সরকার চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠনে অবহেলা প্রদর্শন করে এবং অত্যন্ত ধীরগতিতে এগোতে থাকে। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে সুপ্রিম কোর্ট অবৈধ হিসাবে আইনটিকে বাতিল করে। অর্থাৎ দীর্ঘ ২২ বছর আইনটি বলবৎ ছিল। কিন্তু সমস্যার কি সমাধান হয়েছে? হয়নি। এন আর সি'র পূর্বে যে আইন বলবৎ ছিল তা যেহেতু কার্যকর হয়নি তাই এবারের এই আইন নিয়েও নানা প্রশ্ন নানা মহল থেকে উঠছে।

২। অন্য প্রদেশের ক্ষেত্রে তবে কি 'এন আর সি' বলবৎ হবে?- অপরদিকে এন আর সি তৈরি আসাম থেকে শুরু হলো কিন্তু উদ্বাস্তু সমস্যা তো দেশের অন্যত্রও আছে। তাদের ক্ষেত্রেও তো পদক্ষেপ নেয়া হবে। কেননা এই সমস্যা পশ্চিমবঙ্গে আছে, বিহারে আছে, পাঞ্জাবে, তামিলনাড়ুতে আছে, ত্রিপুরা মহারাষ্ট্রে আছে…। এক জায়গায় চালু হলে নিশ্চয়ই অন্য জায়গাতেও চালু হবে। তখন এই কোটি কোটি জনতাকে নিশ্চয়ই ভারত সরকার বের করে দিতে পারবে না, তাদের ক্ষেত্রে একটা সমাধান সরকারকে বের করতেই হবে। মনে রাখা দরকার ১৯৫১ সালের এনআরসি আসামবাসীর কিন্তু কোন কাজে লাগেনি। এবারে লাগবে? 

কত ধরনের নাগরিকত্ব চালু হবে ভারতে সেটা কি ঠিক হয়েছে? অনেক মানুষ আছে, যার বাড়ি আসামে বা বিহারে কিন্তু অন্য প্রদেশে ভোটার লিস্টে নাম, আধার কার্ড, পাসপোর্ট ইত্যাদি রয়েছে, তাদের নাম এনআরসি'তে না থাকলেও কি তারা ভারতীয় নাগরিক হিসাবে গণ্য হবেন নাকি ভিন্ন কোন পথ অবলম্বন করা হবে? এমনকি অন্য প্রদেশের ক্ষেত্রে ‘এন আর সি’ কিভাবে কার্যকর হবে বা কবে হবে সে বিষয়েও প্রশ্ন উঠছে। 

৩। ‘এন আর সি’ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের বিবৃতি- এন আর সি নিয়ে শীর্ষ আদালত কেন্দ্রকে নির্দেশনা দিয়েছে, আসাম এন আর সি-তে যাদের নাম নথিভুক্ত হয়নি, তাদের সঙ্গে কোনও রকম জুলুম করা যাবে না, কারণ যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, তা একটি খসড়ামাত্র। সরকারকে সাধারণ নিয়ামক ব্যবস্থা (standard operating procedure বা SOP) তৈরির জন্য বলা হয়েছে। একই সঙ্গে বলা হয়েছে, যাদের নাম বাদ গেছে তারা যাতে নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় সওয়াল করতে পারেন, সে ব্যাপারে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা করতে হবে। মনে রাখা দরকার আসামের এন আর সি-র দ্বিতীয় খসড়ায় ২ কোটি ৯০ লাখ মানুষের নাম তালিকাভুক্ত হয়েছে। 

প্রথম খসড়ায় মোট নাম ছিল ১ কোটি ৯০ লাখ মানুষের এবং সর্বশেষ খসড়ায় প্রায় ৪০ লাখ নাগরিক পঞ্জীতে তালিকাভুক্তি হয়নি। বিচারপতি রঞ্জন গগৈ ও আর এফ নরিম্যানকে নিয়ে গড়া বেঞ্চ জানিয়েছেন, কারা নাগরিক পঞ্জীতে নাম বাদ পড়া নিয়ে আপত্তি তুলেছেন, তা স্থানীয় রেজিস্ট্রারকে নোটিশ দিয়ে জানাতে হবে, এবং তাদের বক্তব্য শোনার জন্য প্রয়োজনীয় বন্দোবস্ত করতে হবে। 

এমনকি সুপ্রিম কোর্ট বলেছেন, এই সিদ্ধান্ত কোন রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত না এবং কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের আলোচনা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমেই এই প্রসেস এগিয়ে যাবে। যাদের নাম এন আর সি থেকে বাদ পরবে তাদের সাথে মানবিক আচরণের মাধ্যমেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। 

আসামের চিফ মিনিস্টার স্পস্টভাবেই বলেছেন, এন আর সি এর মধ্যে যাদের নাম থাকবে না তারা ডিটেনশন ক্যাম্পের জীবন বা বিদেশি হিসেবে কখনোই বিবেচিত হবেন না। আরও উল্লেখ করা হয়, এন আর সি প্রসেস ভারতের সুপ্রীম কোর্টের একটি বিষয় এবং পুরো বিষয়টা তাদের মনিটরিংয়ে আছে। 

৪। 'এন আর সি' অনিবন্ধিতদের স্ট্যাটাস তবে কী হবে?- শেষ পর্যন্ত যাদের নাম লিস্টে উঠবে না, তারা কী করবে এবং তাদের নিয়ে কী করা হবে? বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ফেরত না নিলে তাদের কি নো-ম্যানসল্যান্ডে পুশব্যাক করা হবে? তাদের ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখা হবে, না অনাগরিক হিসেবে গণ্য করা হবে? এই প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর হবে না। আমি ইতোমধ্যেই উল্লেখ করেছি, সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশনাতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে এমনকি আসামের চিফ মিনিস্টারও বলেছেন ডিটেনশন ক্যাম্প বা অনাগরিক পরিস্থিতির মতো কিছু ঘটবে না। তবে তাদের কি কি মৌলিক অধিকার থাকবে সেই ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া জরুরি। না হয় জনমনে বিভ্রান্তি দেখা দেবে। তাদের কি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা থেকে বঞ্চিত করা হবে? 

ভারতীয় নাগরিকের হাতে খুন বা ধর্ষিতা হলে অনাগরিকদের ভারতীয় আদালতে পেনাল কোডে একই ধারায় বিচার পাবার অধিকার থাকবে? ডি ভোটার এবং তাদের পরিবারের মানুষদের নাম যতক্ষণ না বিষয়টির নিষ্পত্তি হচ্ছে ততক্ষণ এনআরসি লিস্টে যেহেতু ঢোকানো হবে না তাই তাদের স্ট্যাটাস কী হবে? এসব হিসেব-নিকেস, চুলচেরা বিশ্লেষণ, এবং নানাবিধ সামাজিক, রাজনৈতিক সমীকরণ মাথায় নিয়েই এই সমস্যার সমাধান করতে হবে। এই বিষয়গুলো সব সময় জটিল। তাই এরকম নানা বিষয়ের সমাধান যেমন জরুরি ঠিক তেমনি জনমনের বিভ্রান্তি দূরীকরণে পরিষ্কার বার্তা সরকারের পক্ষ থেকে দ্রুতই আসা উচিত। 

৫। 'পুশব্যাক টু বাংলাদেশ' এটাই কী তবে সমাধান- চারদিকেই প্রশ্ন উঠেছে, তবে কী পুশব্যাকেই সমাধান খুঁজা হবে! ভারতের নির্বাচন কমিশনের ভাষায় ভারতীয় ‘ডি ভোটার’ বা ডাউটফুল ভোটার হিসেবে যাদের নাম ভোটার তালিকায় ছিল তাদের ক্ষেত্রে কী হবে? পুশব্যাক টু বাংলাদেশ? কিন্তু এ যে বহু কঠিন। 'পুশব্যাক টু বাংলাদেশ' যে যে কারণে সম্ভব নয় তা তুলে ধরছি। 

প্রথমত, ভারতীয় সংবিধানের দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৫ থেকে ১১ নম্বর, অর্থাৎ মোট সাতটি ধারায় নাগরিকত্বের প্রশ্নে স্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে। ৫ ও ৬ ধারার তিনটি করে উপ-ধারা আছে। ভারতের নাগরিকত্ব আইন ১৯৫৭, ১৯৬০, ১৯৮৫, ১৯৮৬, ১৯৯২ এবং ২০০৩ সালে অর্থাৎ মোট সাতবার সংশোধন করা হয়েছে। তাতেও এই নাগরিকত্ব প্রাপ্তির ব্যাপারে সমস্যার সমাধান হয়নি। সমস্যা সমাধানের বদলে জনমানসে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এই অতিকথা যে, কাতারে কাতারে বাংলাদেশি উদ্বাস্তুদের জন্য দরজা খোলা রাখা শুধু অর্থহীনই নয়, এ দেশের অর্থনীতির জন্য এবং জনবিন্যাসের ভারসাম্যর পক্ষে বিপজ্জনক। কিন্তু পুশব্যাক সম্ভব নয়। 

দ্বিতীয়ত, ভারতের সুপ্রীম কোর্টে সম্প্রতি একটি মামলা গেছে যা পর্যালোচনা করলেও ‘পুশব্যাক টু বাংলাদেশ’ যে সম্ভব নয় এই ধারণা পাওয়া যায়। সম্প্রতি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার আবেদন জানিয়ে করা একটি জনস্বার্থ মামলা ভারতের সুপ্রিমকোর্ট খারিজ করে দিয়েছেন। 

সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি জেএস খেহরের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের পক্ষ থেকে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সত্যমেব জয়তে’র করা এ-সংক্রান্ত মামলাটি খারিজ করে দেন এই বলে যে, 'বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ৩২ ধারার অন্তর্গত নয়। সে জন্য এটি আদালতের বিচারাধীন নয়।' 

সুপ্রিমকোর্টে আবেদনকারীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, বাংলাদেশ থেকে দুই কোটি বেআইনি অনুপ্রবেশকারী ভারতে আশ্রয় নিয়েছে।

তৃতীয়ত, অবৈধ অনুপ্রবেশের বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় সরকার কখনো বাংলাদেশের কাছে কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ তোলেনি এবং কোনো কূটনৈতিক দ্বিপক্ষীয় আলোচনাতেও এ বিষয়টি কখনো উঠে আসেনি। যেহেতু ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো অভিযোগ জানায়নি, তাই এ বিষয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করা কখনোই যুক্তিযুক্ত হতে পারেনা। 

যেহেতু ভারত-বাংলাদেশ এর তেরঙ্গা-লাল সবুজ সম্পর্ক এক ভিন্ন মাত্রায় উপনীত হয়েছে তাই প্রতিবেশী রাষ্ট্র যদি এ বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নেয় তখন সেটা আলোচনার ভিত্তিতেই নেয়া হবে। তবে, ভারতের উচ্চ আদালতসহ বিভিন্ন জাতীয় ফোরামে আসামে এই অবৈধ অভিবাসীদের 'বাংলাদেশি' হিসেবে আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। 

অপরদিকে বাংলাদেশের সরকারি প্রতিনিধিরাও বিভিন্ন সময় তাদের বক্তব্যের মাধ্যমে এ বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থানটি পরিষ্কার করেছে যে, বাংলাদেশ মনে করে আসামের অবৈধ অনুপ্রবেশকারীরা বাংলাদেশি নয়। কেননা ১৯৭১-এর পরে বাংলাদেশ থেকে আসামে আর কোনো অবৈধ অভিবাসন ঘটেনি। একই সঙ্গে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই দিকটিতেও জোর দেওয়া হয়েছে যে, আরও অনেক দ্বিপক্ষীয় ইস্যু আলোচনা হলেও ভারত সরকার কখনোই আসামে অবৈধ অনুপ্রবেশের ব্যাপারে কোনো প্রশ্ন ওঠায়নি। তাই এন আর সি নিয়ে বাংলাদেশের উদ্বেগ প্রকাশ করার মতো কিছু ঘটেনি। 

৬। পুশব্যাক কোন সমাধান নয়- মনে রাখা দরকার, কোটি কোটি মানুষকে পুশব্যাকের মাধ্যমে সমাধান কখনোই একটা মানবিক রাষ্ট্র করতে পারেনা। পুশব্যাক ইস্যুতে একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই, জাতীয় নাগরিক পঞ্জীর তালিকা থেকে ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদের পরিবারবর্গের নাম বাদ পরেছে। তবে এর সমাধান কি? যারা ভাবছেন পুশব্যাকের মাধ্যমে সমাধান দেয়া হবে তারা কি এই প্রশ্নের সমাধান দিতে পারবেন? তবে কি আপনারা বলবেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতির পরিবারকেও সেই দেশ থেকে পুশব্যাক করা হবে! যাই হউক, এই পুশব্যাক হচ্ছে একটি রাজনৈতিক গুটি, রাজনৈতিক দলগুলো যে যার সুবিধেমতো বিবৃতি দিচ্ছে এই পুশব্যাক নিয়ে। 

৭। গুজবে কান দেবেন না- সার্বিক বিষয় বিবেচনায় নিলে এটা পরিষ্কার যে, রোহিঙ্গা বিতাড়নের মতো বাঙালি বা বাংলাদেশি বিতাড়ন কারোর পক্ষেই সম্ভব নয়। নাগরিকত্ব নিবন্ধন নিয়ে যা হচ্ছে তা যতোটা না সাংবিধানিক তার চাইতে অনেকটাই রাজনীতির মোড়কে বাধা পরছে। 

এদিকে, বাংলাদেশের অনেক কলামিস্টের লেখা দেখে মনে হচ্ছে, অনিবন্ধিত মানুষরা বুঝি আজই বাংলাদেশে এসে উঠছে! কেউ কেউ আবার বলেছেন যে, দিল্লির উচিত ঢাকাকে আশ্বস্ত করা। কিন্তু কেন? কিসের জন্য আশ্বস্তের দরকার পরেছে? তিব্বত থেকে দুই লাখ অনুপ্রবেশকারী আজ ধর্মশালায় বাস করছে। ৭০ হাজার তামিল শ্রীলঙ্কান, ৪০ হাজার রোহিঙ্গা, ১২ হাজার আফগান ভারতের বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করছে। তাদের নাগরিক অধিকার সুরক্ষায় যদি ভারত সরকার সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারে তবে আসামের ঘটনার ক্ষেত্রেও সমাধান দেয়া সম্ভব। 

কাজেই আসামের নাগরিক নিবন্ধন নিয়ে বাংলাদেশের একজনেরও সামান্যতম উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। তাই লাখ কোটি মানুষ ভারত থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আসছে, এই গুজবে কান না দিয়ে পুরো পরিস্থিতি অনুধাবন করুন, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের জায়গা থেকে সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করুন। 'গণভবন' থেকে 'জনপথ রোড' এর অনিন্দ্য সুন্দর সম্পর্ক মাথায় এনে সকল অপপ্রচারকে রুখে দিন। 

লেখক- রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
সর্বশেষ খবর
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান
ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে
যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব
বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা
আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান
নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি
কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ

মৌসুমী ইকবালের নতুন গান
মৌসুমী ইকবালের নতুন গান

শোবিজ

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা