শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২১, শনিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

আসামের নাগরিকত্ব সমস্যা : অমূলক বিভ্রান্তিতে বাংলাদেশ!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
আসামের নাগরিকত্ব সমস্যা : অমূলক বিভ্রান্তিতে বাংলাদেশ!

ভারতের রাজনীতি বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি এখন আসাম কেন্দ্রিক। আসামে সম্প্রতি প্রকাশিত নাগরিকত্বের খসড়া তালিকা (এনআরসি) অনুযায়ী সম্ভবত ৪০ লাখের বেশি মানুষকে আসামের জাতীয় নাগরিক পঞ্জীতে তালিকাভুক্ত করা হয়নি। এই নাগরিকত্ব নিবন্ধন হালনাগাদ নিয়ে ভারত এখন উত্তপ্ত, নানা জনের নানা প্রশ্ন এবং এর ঢেউ ইতিমধ্যে এসে উপচে পরেছে বঙ্গোপসাগরের উত্তর পাড়েও! ফলে বাংলাদেশের মানুষের মাঝেও এক চাপা আতঙ্ক বিরাজ করছে। 

রোহিঙ্গা সমস্যা যখন নাকের ডগায় তখন নতুন কোন সমস্যায় কি জড়িয়ে পরছে বাংলাদেশ? অনেকের মনেই এ প্রশ্ন জন্ম নিয়েছে। অপরদিকে বাংলাদেশে থাকা ভারত বিরোধী একটি চক্রের ক্রমাগত অপপ্রচার এ সমস্ত উদ্বেগকে আরও রসালো করে তুলছে। তাই এ বিষয়ে বিস্তারিত লেখার সময় এসেছে।

১। 'এন আর সি' এর পূর্ব ইতিহাস- সব ইতিহাসের একটা পূর্ব ইতিহাস থাকে। এনআরসি'র আগেও আর একটা এন আর সি ছিল। এন আর সি প্রক্রিয়ার আগে ছিল 'ইললিগ্যাল মাইনরিটি ডিটারমিনেশন বাই ট্রাইবুন্যাল আইন', যা পার্লামেন্টে পাস হয় ১৯৮৩ সালে, ইন্দিরা গান্ধীর সময়। ইন্ধিরা গান্ধীর জীবনাবসনের পর ১৯৮৫ সালে ছাত্র আন্দোলনের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী নিজে এ চুক্তি সম্পাদনের পৃষ্ঠপোষকতা করেন এবং পার্লামেন্টে এ চুক্তিটি পাস করিয়ে নিয়ে আইনে রূপান্তর করেন। 

চুক্তি মোতাবেক যারা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত, অর্থাৎ ২৬ মার্চের আগ পর্যন্ত আসামে বসবাসরত ছিল, তারা ভারতের নাগরিক হিসেবে গণ্য হবে। এ চুক্তিকে সবাই মেনে নেয়। এরপর সমস্যা শেষ হয়ে যাওয়া উচিত ছিল। কিন্তু হয়নি, কেননা রাজ্য সরকার চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠনে অবহেলা প্রদর্শন করে এবং অত্যন্ত ধীরগতিতে এগোতে থাকে। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে সুপ্রিম কোর্ট অবৈধ হিসাবে আইনটিকে বাতিল করে। অর্থাৎ দীর্ঘ ২২ বছর আইনটি বলবৎ ছিল। কিন্তু সমস্যার কি সমাধান হয়েছে? হয়নি। এন আর সি'র পূর্বে যে আইন বলবৎ ছিল তা যেহেতু কার্যকর হয়নি তাই এবারের এই আইন নিয়েও নানা প্রশ্ন নানা মহল থেকে উঠছে।

২। অন্য প্রদেশের ক্ষেত্রে তবে কি 'এন আর সি' বলবৎ হবে?- অপরদিকে এন আর সি তৈরি আসাম থেকে শুরু হলো কিন্তু উদ্বাস্তু সমস্যা তো দেশের অন্যত্রও আছে। তাদের ক্ষেত্রেও তো পদক্ষেপ নেয়া হবে। কেননা এই সমস্যা পশ্চিমবঙ্গে আছে, বিহারে আছে, পাঞ্জাবে, তামিলনাড়ুতে আছে, ত্রিপুরা মহারাষ্ট্রে আছে…। এক জায়গায় চালু হলে নিশ্চয়ই অন্য জায়গাতেও চালু হবে। তখন এই কোটি কোটি জনতাকে নিশ্চয়ই ভারত সরকার বের করে দিতে পারবে না, তাদের ক্ষেত্রে একটা সমাধান সরকারকে বের করতেই হবে। মনে রাখা দরকার ১৯৫১ সালের এনআরসি আসামবাসীর কিন্তু কোন কাজে লাগেনি। এবারে লাগবে? 

কত ধরনের নাগরিকত্ব চালু হবে ভারতে সেটা কি ঠিক হয়েছে? অনেক মানুষ আছে, যার বাড়ি আসামে বা বিহারে কিন্তু অন্য প্রদেশে ভোটার লিস্টে নাম, আধার কার্ড, পাসপোর্ট ইত্যাদি রয়েছে, তাদের নাম এনআরসি'তে না থাকলেও কি তারা ভারতীয় নাগরিক হিসাবে গণ্য হবেন নাকি ভিন্ন কোন পথ অবলম্বন করা হবে? এমনকি অন্য প্রদেশের ক্ষেত্রে ‘এন আর সি’ কিভাবে কার্যকর হবে বা কবে হবে সে বিষয়েও প্রশ্ন উঠছে। 

৩। ‘এন আর সি’ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের বিবৃতি- এন আর সি নিয়ে শীর্ষ আদালত কেন্দ্রকে নির্দেশনা দিয়েছে, আসাম এন আর সি-তে যাদের নাম নথিভুক্ত হয়নি, তাদের সঙ্গে কোনও রকম জুলুম করা যাবে না, কারণ যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, তা একটি খসড়ামাত্র। সরকারকে সাধারণ নিয়ামক ব্যবস্থা (standard operating procedure বা SOP) তৈরির জন্য বলা হয়েছে। একই সঙ্গে বলা হয়েছে, যাদের নাম বাদ গেছে তারা যাতে নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় সওয়াল করতে পারেন, সে ব্যাপারে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা করতে হবে। মনে রাখা দরকার আসামের এন আর সি-র দ্বিতীয় খসড়ায় ২ কোটি ৯০ লাখ মানুষের নাম তালিকাভুক্ত হয়েছে। 

প্রথম খসড়ায় মোট নাম ছিল ১ কোটি ৯০ লাখ মানুষের এবং সর্বশেষ খসড়ায় প্রায় ৪০ লাখ নাগরিক পঞ্জীতে তালিকাভুক্তি হয়নি। বিচারপতি রঞ্জন গগৈ ও আর এফ নরিম্যানকে নিয়ে গড়া বেঞ্চ জানিয়েছেন, কারা নাগরিক পঞ্জীতে নাম বাদ পড়া নিয়ে আপত্তি তুলেছেন, তা স্থানীয় রেজিস্ট্রারকে নোটিশ দিয়ে জানাতে হবে, এবং তাদের বক্তব্য শোনার জন্য প্রয়োজনীয় বন্দোবস্ত করতে হবে। 

এমনকি সুপ্রিম কোর্ট বলেছেন, এই সিদ্ধান্ত কোন রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত না এবং কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের আলোচনা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমেই এই প্রসেস এগিয়ে যাবে। যাদের নাম এন আর সি থেকে বাদ পরবে তাদের সাথে মানবিক আচরণের মাধ্যমেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। 

আসামের চিফ মিনিস্টার স্পস্টভাবেই বলেছেন, এন আর সি এর মধ্যে যাদের নাম থাকবে না তারা ডিটেনশন ক্যাম্পের জীবন বা বিদেশি হিসেবে কখনোই বিবেচিত হবেন না। আরও উল্লেখ করা হয়, এন আর সি প্রসেস ভারতের সুপ্রীম কোর্টের একটি বিষয় এবং পুরো বিষয়টা তাদের মনিটরিংয়ে আছে। 

৪। 'এন আর সি' অনিবন্ধিতদের স্ট্যাটাস তবে কী হবে?- শেষ পর্যন্ত যাদের নাম লিস্টে উঠবে না, তারা কী করবে এবং তাদের নিয়ে কী করা হবে? বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ফেরত না নিলে তাদের কি নো-ম্যানসল্যান্ডে পুশব্যাক করা হবে? তাদের ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখা হবে, না অনাগরিক হিসেবে গণ্য করা হবে? এই প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর হবে না। আমি ইতোমধ্যেই উল্লেখ করেছি, সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশনাতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে এমনকি আসামের চিফ মিনিস্টারও বলেছেন ডিটেনশন ক্যাম্প বা অনাগরিক পরিস্থিতির মতো কিছু ঘটবে না। তবে তাদের কি কি মৌলিক অধিকার থাকবে সেই ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া জরুরি। না হয় জনমনে বিভ্রান্তি দেখা দেবে। তাদের কি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা থেকে বঞ্চিত করা হবে? 

ভারতীয় নাগরিকের হাতে খুন বা ধর্ষিতা হলে অনাগরিকদের ভারতীয় আদালতে পেনাল কোডে একই ধারায় বিচার পাবার অধিকার থাকবে? ডি ভোটার এবং তাদের পরিবারের মানুষদের নাম যতক্ষণ না বিষয়টির নিষ্পত্তি হচ্ছে ততক্ষণ এনআরসি লিস্টে যেহেতু ঢোকানো হবে না তাই তাদের স্ট্যাটাস কী হবে? এসব হিসেব-নিকেস, চুলচেরা বিশ্লেষণ, এবং নানাবিধ সামাজিক, রাজনৈতিক সমীকরণ মাথায় নিয়েই এই সমস্যার সমাধান করতে হবে। এই বিষয়গুলো সব সময় জটিল। তাই এরকম নানা বিষয়ের সমাধান যেমন জরুরি ঠিক তেমনি জনমনের বিভ্রান্তি দূরীকরণে পরিষ্কার বার্তা সরকারের পক্ষ থেকে দ্রুতই আসা উচিত। 

৫। 'পুশব্যাক টু বাংলাদেশ' এটাই কী তবে সমাধান- চারদিকেই প্রশ্ন উঠেছে, তবে কী পুশব্যাকেই সমাধান খুঁজা হবে! ভারতের নির্বাচন কমিশনের ভাষায় ভারতীয় ‘ডি ভোটার’ বা ডাউটফুল ভোটার হিসেবে যাদের নাম ভোটার তালিকায় ছিল তাদের ক্ষেত্রে কী হবে? পুশব্যাক টু বাংলাদেশ? কিন্তু এ যে বহু কঠিন। 'পুশব্যাক টু বাংলাদেশ' যে যে কারণে সম্ভব নয় তা তুলে ধরছি। 

প্রথমত, ভারতীয় সংবিধানের দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৫ থেকে ১১ নম্বর, অর্থাৎ মোট সাতটি ধারায় নাগরিকত্বের প্রশ্নে স্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে। ৫ ও ৬ ধারার তিনটি করে উপ-ধারা আছে। ভারতের নাগরিকত্ব আইন ১৯৫৭, ১৯৬০, ১৯৮৫, ১৯৮৬, ১৯৯২ এবং ২০০৩ সালে অর্থাৎ মোট সাতবার সংশোধন করা হয়েছে। তাতেও এই নাগরিকত্ব প্রাপ্তির ব্যাপারে সমস্যার সমাধান হয়নি। সমস্যা সমাধানের বদলে জনমানসে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এই অতিকথা যে, কাতারে কাতারে বাংলাদেশি উদ্বাস্তুদের জন্য দরজা খোলা রাখা শুধু অর্থহীনই নয়, এ দেশের অর্থনীতির জন্য এবং জনবিন্যাসের ভারসাম্যর পক্ষে বিপজ্জনক। কিন্তু পুশব্যাক সম্ভব নয়। 

দ্বিতীয়ত, ভারতের সুপ্রীম কোর্টে সম্প্রতি একটি মামলা গেছে যা পর্যালোচনা করলেও ‘পুশব্যাক টু বাংলাদেশ’ যে সম্ভব নয় এই ধারণা পাওয়া যায়। সম্প্রতি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার আবেদন জানিয়ে করা একটি জনস্বার্থ মামলা ভারতের সুপ্রিমকোর্ট খারিজ করে দিয়েছেন। 

সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি জেএস খেহরের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের পক্ষ থেকে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সত্যমেব জয়তে’র করা এ-সংক্রান্ত মামলাটি খারিজ করে দেন এই বলে যে, 'বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ৩২ ধারার অন্তর্গত নয়। সে জন্য এটি আদালতের বিচারাধীন নয়।' 

সুপ্রিমকোর্টে আবেদনকারীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, বাংলাদেশ থেকে দুই কোটি বেআইনি অনুপ্রবেশকারী ভারতে আশ্রয় নিয়েছে।

তৃতীয়ত, অবৈধ অনুপ্রবেশের বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় সরকার কখনো বাংলাদেশের কাছে কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ তোলেনি এবং কোনো কূটনৈতিক দ্বিপক্ষীয় আলোচনাতেও এ বিষয়টি কখনো উঠে আসেনি। যেহেতু ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো অভিযোগ জানায়নি, তাই এ বিষয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করা কখনোই যুক্তিযুক্ত হতে পারেনা। 

যেহেতু ভারত-বাংলাদেশ এর তেরঙ্গা-লাল সবুজ সম্পর্ক এক ভিন্ন মাত্রায় উপনীত হয়েছে তাই প্রতিবেশী রাষ্ট্র যদি এ বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নেয় তখন সেটা আলোচনার ভিত্তিতেই নেয়া হবে। তবে, ভারতের উচ্চ আদালতসহ বিভিন্ন জাতীয় ফোরামে আসামে এই অবৈধ অভিবাসীদের 'বাংলাদেশি' হিসেবে আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। 

অপরদিকে বাংলাদেশের সরকারি প্রতিনিধিরাও বিভিন্ন সময় তাদের বক্তব্যের মাধ্যমে এ বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থানটি পরিষ্কার করেছে যে, বাংলাদেশ মনে করে আসামের অবৈধ অনুপ্রবেশকারীরা বাংলাদেশি নয়। কেননা ১৯৭১-এর পরে বাংলাদেশ থেকে আসামে আর কোনো অবৈধ অভিবাসন ঘটেনি। একই সঙ্গে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই দিকটিতেও জোর দেওয়া হয়েছে যে, আরও অনেক দ্বিপক্ষীয় ইস্যু আলোচনা হলেও ভারত সরকার কখনোই আসামে অবৈধ অনুপ্রবেশের ব্যাপারে কোনো প্রশ্ন ওঠায়নি। তাই এন আর সি নিয়ে বাংলাদেশের উদ্বেগ প্রকাশ করার মতো কিছু ঘটেনি। 

৬। পুশব্যাক কোন সমাধান নয়- মনে রাখা দরকার, কোটি কোটি মানুষকে পুশব্যাকের মাধ্যমে সমাধান কখনোই একটা মানবিক রাষ্ট্র করতে পারেনা। পুশব্যাক ইস্যুতে একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই, জাতীয় নাগরিক পঞ্জীর তালিকা থেকে ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদের পরিবারবর্গের নাম বাদ পরেছে। তবে এর সমাধান কি? যারা ভাবছেন পুশব্যাকের মাধ্যমে সমাধান দেয়া হবে তারা কি এই প্রশ্নের সমাধান দিতে পারবেন? তবে কি আপনারা বলবেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতির পরিবারকেও সেই দেশ থেকে পুশব্যাক করা হবে! যাই হউক, এই পুশব্যাক হচ্ছে একটি রাজনৈতিক গুটি, রাজনৈতিক দলগুলো যে যার সুবিধেমতো বিবৃতি দিচ্ছে এই পুশব্যাক নিয়ে। 

৭। গুজবে কান দেবেন না- সার্বিক বিষয় বিবেচনায় নিলে এটা পরিষ্কার যে, রোহিঙ্গা বিতাড়নের মতো বাঙালি বা বাংলাদেশি বিতাড়ন কারোর পক্ষেই সম্ভব নয়। নাগরিকত্ব নিবন্ধন নিয়ে যা হচ্ছে তা যতোটা না সাংবিধানিক তার চাইতে অনেকটাই রাজনীতির মোড়কে বাধা পরছে। 

এদিকে, বাংলাদেশের অনেক কলামিস্টের লেখা দেখে মনে হচ্ছে, অনিবন্ধিত মানুষরা বুঝি আজই বাংলাদেশে এসে উঠছে! কেউ কেউ আবার বলেছেন যে, দিল্লির উচিত ঢাকাকে আশ্বস্ত করা। কিন্তু কেন? কিসের জন্য আশ্বস্তের দরকার পরেছে? তিব্বত থেকে দুই লাখ অনুপ্রবেশকারী আজ ধর্মশালায় বাস করছে। ৭০ হাজার তামিল শ্রীলঙ্কান, ৪০ হাজার রোহিঙ্গা, ১২ হাজার আফগান ভারতের বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করছে। তাদের নাগরিক অধিকার সুরক্ষায় যদি ভারত সরকার সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারে তবে আসামের ঘটনার ক্ষেত্রেও সমাধান দেয়া সম্ভব। 

কাজেই আসামের নাগরিক নিবন্ধন নিয়ে বাংলাদেশের একজনেরও সামান্যতম উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। তাই লাখ কোটি মানুষ ভারত থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আসছে, এই গুজবে কান না দিয়ে পুরো পরিস্থিতি অনুধাবন করুন, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের জায়গা থেকে সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করুন। 'গণভবন' থেকে 'জনপথ রোড' এর অনিন্দ্য সুন্দর সম্পর্ক মাথায় এনে সকল অপপ্রচারকে রুখে দিন। 

লেখক- রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
সর্বশেষ খবর
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত
পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন
এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ
সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের
পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু
শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার
একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন
থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬
মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসে পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
রূপগঞ্জে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসে পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল
পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি
৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা
উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি
দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ

রোমান হলিডে
রোমান হলিডে

শোবিজ

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন
ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা