শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২১, শনিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

আসামের নাগরিকত্ব সমস্যা : অমূলক বিভ্রান্তিতে বাংলাদেশ!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
আসামের নাগরিকত্ব সমস্যা : অমূলক বিভ্রান্তিতে বাংলাদেশ!

ভারতের রাজনীতি বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি এখন আসাম কেন্দ্রিক। আসামে সম্প্রতি প্রকাশিত নাগরিকত্বের খসড়া তালিকা (এনআরসি) অনুযায়ী সম্ভবত ৪০ লাখের বেশি মানুষকে আসামের জাতীয় নাগরিক পঞ্জীতে তালিকাভুক্ত করা হয়নি। এই নাগরিকত্ব নিবন্ধন হালনাগাদ নিয়ে ভারত এখন উত্তপ্ত, নানা জনের নানা প্রশ্ন এবং এর ঢেউ ইতিমধ্যে এসে উপচে পরেছে বঙ্গোপসাগরের উত্তর পাড়েও! ফলে বাংলাদেশের মানুষের মাঝেও এক চাপা আতঙ্ক বিরাজ করছে। 

রোহিঙ্গা সমস্যা যখন নাকের ডগায় তখন নতুন কোন সমস্যায় কি জড়িয়ে পরছে বাংলাদেশ? অনেকের মনেই এ প্রশ্ন জন্ম নিয়েছে। অপরদিকে বাংলাদেশে থাকা ভারত বিরোধী একটি চক্রের ক্রমাগত অপপ্রচার এ সমস্ত উদ্বেগকে আরও রসালো করে তুলছে। তাই এ বিষয়ে বিস্তারিত লেখার সময় এসেছে।

১। 'এন আর সি' এর পূর্ব ইতিহাস- সব ইতিহাসের একটা পূর্ব ইতিহাস থাকে। এনআরসি'র আগেও আর একটা এন আর সি ছিল। এন আর সি প্রক্রিয়ার আগে ছিল 'ইললিগ্যাল মাইনরিটি ডিটারমিনেশন বাই ট্রাইবুন্যাল আইন', যা পার্লামেন্টে পাস হয় ১৯৮৩ সালে, ইন্দিরা গান্ধীর সময়। ইন্ধিরা গান্ধীর জীবনাবসনের পর ১৯৮৫ সালে ছাত্র আন্দোলনের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী নিজে এ চুক্তি সম্পাদনের পৃষ্ঠপোষকতা করেন এবং পার্লামেন্টে এ চুক্তিটি পাস করিয়ে নিয়ে আইনে রূপান্তর করেন। 

চুক্তি মোতাবেক যারা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত, অর্থাৎ ২৬ মার্চের আগ পর্যন্ত আসামে বসবাসরত ছিল, তারা ভারতের নাগরিক হিসেবে গণ্য হবে। এ চুক্তিকে সবাই মেনে নেয়। এরপর সমস্যা শেষ হয়ে যাওয়া উচিত ছিল। কিন্তু হয়নি, কেননা রাজ্য সরকার চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠনে অবহেলা প্রদর্শন করে এবং অত্যন্ত ধীরগতিতে এগোতে থাকে। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে সুপ্রিম কোর্ট অবৈধ হিসাবে আইনটিকে বাতিল করে। অর্থাৎ দীর্ঘ ২২ বছর আইনটি বলবৎ ছিল। কিন্তু সমস্যার কি সমাধান হয়েছে? হয়নি। এন আর সি'র পূর্বে যে আইন বলবৎ ছিল তা যেহেতু কার্যকর হয়নি তাই এবারের এই আইন নিয়েও নানা প্রশ্ন নানা মহল থেকে উঠছে।

২। অন্য প্রদেশের ক্ষেত্রে তবে কি 'এন আর সি' বলবৎ হবে?- অপরদিকে এন আর সি তৈরি আসাম থেকে শুরু হলো কিন্তু উদ্বাস্তু সমস্যা তো দেশের অন্যত্রও আছে। তাদের ক্ষেত্রেও তো পদক্ষেপ নেয়া হবে। কেননা এই সমস্যা পশ্চিমবঙ্গে আছে, বিহারে আছে, পাঞ্জাবে, তামিলনাড়ুতে আছে, ত্রিপুরা মহারাষ্ট্রে আছে…। এক জায়গায় চালু হলে নিশ্চয়ই অন্য জায়গাতেও চালু হবে। তখন এই কোটি কোটি জনতাকে নিশ্চয়ই ভারত সরকার বের করে দিতে পারবে না, তাদের ক্ষেত্রে একটা সমাধান সরকারকে বের করতেই হবে। মনে রাখা দরকার ১৯৫১ সালের এনআরসি আসামবাসীর কিন্তু কোন কাজে লাগেনি। এবারে লাগবে? 

কত ধরনের নাগরিকত্ব চালু হবে ভারতে সেটা কি ঠিক হয়েছে? অনেক মানুষ আছে, যার বাড়ি আসামে বা বিহারে কিন্তু অন্য প্রদেশে ভোটার লিস্টে নাম, আধার কার্ড, পাসপোর্ট ইত্যাদি রয়েছে, তাদের নাম এনআরসি'তে না থাকলেও কি তারা ভারতীয় নাগরিক হিসাবে গণ্য হবেন নাকি ভিন্ন কোন পথ অবলম্বন করা হবে? এমনকি অন্য প্রদেশের ক্ষেত্রে ‘এন আর সি’ কিভাবে কার্যকর হবে বা কবে হবে সে বিষয়েও প্রশ্ন উঠছে। 

৩। ‘এন আর সি’ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের বিবৃতি- এন আর সি নিয়ে শীর্ষ আদালত কেন্দ্রকে নির্দেশনা দিয়েছে, আসাম এন আর সি-তে যাদের নাম নথিভুক্ত হয়নি, তাদের সঙ্গে কোনও রকম জুলুম করা যাবে না, কারণ যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, তা একটি খসড়ামাত্র। সরকারকে সাধারণ নিয়ামক ব্যবস্থা (standard operating procedure বা SOP) তৈরির জন্য বলা হয়েছে। একই সঙ্গে বলা হয়েছে, যাদের নাম বাদ গেছে তারা যাতে নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় সওয়াল করতে পারেন, সে ব্যাপারে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা করতে হবে। মনে রাখা দরকার আসামের এন আর সি-র দ্বিতীয় খসড়ায় ২ কোটি ৯০ লাখ মানুষের নাম তালিকাভুক্ত হয়েছে। 

প্রথম খসড়ায় মোট নাম ছিল ১ কোটি ৯০ লাখ মানুষের এবং সর্বশেষ খসড়ায় প্রায় ৪০ লাখ নাগরিক পঞ্জীতে তালিকাভুক্তি হয়নি। বিচারপতি রঞ্জন গগৈ ও আর এফ নরিম্যানকে নিয়ে গড়া বেঞ্চ জানিয়েছেন, কারা নাগরিক পঞ্জীতে নাম বাদ পড়া নিয়ে আপত্তি তুলেছেন, তা স্থানীয় রেজিস্ট্রারকে নোটিশ দিয়ে জানাতে হবে, এবং তাদের বক্তব্য শোনার জন্য প্রয়োজনীয় বন্দোবস্ত করতে হবে। 

এমনকি সুপ্রিম কোর্ট বলেছেন, এই সিদ্ধান্ত কোন রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত না এবং কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের আলোচনা ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমেই এই প্রসেস এগিয়ে যাবে। যাদের নাম এন আর সি থেকে বাদ পরবে তাদের সাথে মানবিক আচরণের মাধ্যমেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। 

আসামের চিফ মিনিস্টার স্পস্টভাবেই বলেছেন, এন আর সি এর মধ্যে যাদের নাম থাকবে না তারা ডিটেনশন ক্যাম্পের জীবন বা বিদেশি হিসেবে কখনোই বিবেচিত হবেন না। আরও উল্লেখ করা হয়, এন আর সি প্রসেস ভারতের সুপ্রীম কোর্টের একটি বিষয় এবং পুরো বিষয়টা তাদের মনিটরিংয়ে আছে। 

৪। 'এন আর সি' অনিবন্ধিতদের স্ট্যাটাস তবে কী হবে?- শেষ পর্যন্ত যাদের নাম লিস্টে উঠবে না, তারা কী করবে এবং তাদের নিয়ে কী করা হবে? বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ফেরত না নিলে তাদের কি নো-ম্যানসল্যান্ডে পুশব্যাক করা হবে? তাদের ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখা হবে, না অনাগরিক হিসেবে গণ্য করা হবে? এই প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর হবে না। আমি ইতোমধ্যেই উল্লেখ করেছি, সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশনাতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে এমনকি আসামের চিফ মিনিস্টারও বলেছেন ডিটেনশন ক্যাম্প বা অনাগরিক পরিস্থিতির মতো কিছু ঘটবে না। তবে তাদের কি কি মৌলিক অধিকার থাকবে সেই ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া জরুরি। না হয় জনমনে বিভ্রান্তি দেখা দেবে। তাদের কি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা থেকে বঞ্চিত করা হবে? 

ভারতীয় নাগরিকের হাতে খুন বা ধর্ষিতা হলে অনাগরিকদের ভারতীয় আদালতে পেনাল কোডে একই ধারায় বিচার পাবার অধিকার থাকবে? ডি ভোটার এবং তাদের পরিবারের মানুষদের নাম যতক্ষণ না বিষয়টির নিষ্পত্তি হচ্ছে ততক্ষণ এনআরসি লিস্টে যেহেতু ঢোকানো হবে না তাই তাদের স্ট্যাটাস কী হবে? এসব হিসেব-নিকেস, চুলচেরা বিশ্লেষণ, এবং নানাবিধ সামাজিক, রাজনৈতিক সমীকরণ মাথায় নিয়েই এই সমস্যার সমাধান করতে হবে। এই বিষয়গুলো সব সময় জটিল। তাই এরকম নানা বিষয়ের সমাধান যেমন জরুরি ঠিক তেমনি জনমনের বিভ্রান্তি দূরীকরণে পরিষ্কার বার্তা সরকারের পক্ষ থেকে দ্রুতই আসা উচিত। 

৫। 'পুশব্যাক টু বাংলাদেশ' এটাই কী তবে সমাধান- চারদিকেই প্রশ্ন উঠেছে, তবে কী পুশব্যাকেই সমাধান খুঁজা হবে! ভারতের নির্বাচন কমিশনের ভাষায় ভারতীয় ‘ডি ভোটার’ বা ডাউটফুল ভোটার হিসেবে যাদের নাম ভোটার তালিকায় ছিল তাদের ক্ষেত্রে কী হবে? পুশব্যাক টু বাংলাদেশ? কিন্তু এ যে বহু কঠিন। 'পুশব্যাক টু বাংলাদেশ' যে যে কারণে সম্ভব নয় তা তুলে ধরছি। 

প্রথমত, ভারতীয় সংবিধানের দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৫ থেকে ১১ নম্বর, অর্থাৎ মোট সাতটি ধারায় নাগরিকত্বের প্রশ্নে স্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে। ৫ ও ৬ ধারার তিনটি করে উপ-ধারা আছে। ভারতের নাগরিকত্ব আইন ১৯৫৭, ১৯৬০, ১৯৮৫, ১৯৮৬, ১৯৯২ এবং ২০০৩ সালে অর্থাৎ মোট সাতবার সংশোধন করা হয়েছে। তাতেও এই নাগরিকত্ব প্রাপ্তির ব্যাপারে সমস্যার সমাধান হয়নি। সমস্যা সমাধানের বদলে জনমানসে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এই অতিকথা যে, কাতারে কাতারে বাংলাদেশি উদ্বাস্তুদের জন্য দরজা খোলা রাখা শুধু অর্থহীনই নয়, এ দেশের অর্থনীতির জন্য এবং জনবিন্যাসের ভারসাম্যর পক্ষে বিপজ্জনক। কিন্তু পুশব্যাক সম্ভব নয়। 

দ্বিতীয়ত, ভারতের সুপ্রীম কোর্টে সম্প্রতি একটি মামলা গেছে যা পর্যালোচনা করলেও ‘পুশব্যাক টু বাংলাদেশ’ যে সম্ভব নয় এই ধারণা পাওয়া যায়। সম্প্রতি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার আবেদন জানিয়ে করা একটি জনস্বার্থ মামলা ভারতের সুপ্রিমকোর্ট খারিজ করে দিয়েছেন। 

সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি জেএস খেহরের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের পক্ষ থেকে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সত্যমেব জয়তে’র করা এ-সংক্রান্ত মামলাটি খারিজ করে দেন এই বলে যে, 'বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ৩২ ধারার অন্তর্গত নয়। সে জন্য এটি আদালতের বিচারাধীন নয়।' 

সুপ্রিমকোর্টে আবেদনকারীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, বাংলাদেশ থেকে দুই কোটি বেআইনি অনুপ্রবেশকারী ভারতে আশ্রয় নিয়েছে।

তৃতীয়ত, অবৈধ অনুপ্রবেশের বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় সরকার কখনো বাংলাদেশের কাছে কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ তোলেনি এবং কোনো কূটনৈতিক দ্বিপক্ষীয় আলোচনাতেও এ বিষয়টি কখনো উঠে আসেনি। যেহেতু ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো অভিযোগ জানায়নি, তাই এ বিষয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করা কখনোই যুক্তিযুক্ত হতে পারেনা। 

যেহেতু ভারত-বাংলাদেশ এর তেরঙ্গা-লাল সবুজ সম্পর্ক এক ভিন্ন মাত্রায় উপনীত হয়েছে তাই প্রতিবেশী রাষ্ট্র যদি এ বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নেয় তখন সেটা আলোচনার ভিত্তিতেই নেয়া হবে। তবে, ভারতের উচ্চ আদালতসহ বিভিন্ন জাতীয় ফোরামে আসামে এই অবৈধ অভিবাসীদের 'বাংলাদেশি' হিসেবে আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। 

অপরদিকে বাংলাদেশের সরকারি প্রতিনিধিরাও বিভিন্ন সময় তাদের বক্তব্যের মাধ্যমে এ বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থানটি পরিষ্কার করেছে যে, বাংলাদেশ মনে করে আসামের অবৈধ অনুপ্রবেশকারীরা বাংলাদেশি নয়। কেননা ১৯৭১-এর পরে বাংলাদেশ থেকে আসামে আর কোনো অবৈধ অভিবাসন ঘটেনি। একই সঙ্গে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই দিকটিতেও জোর দেওয়া হয়েছে যে, আরও অনেক দ্বিপক্ষীয় ইস্যু আলোচনা হলেও ভারত সরকার কখনোই আসামে অবৈধ অনুপ্রবেশের ব্যাপারে কোনো প্রশ্ন ওঠায়নি। তাই এন আর সি নিয়ে বাংলাদেশের উদ্বেগ প্রকাশ করার মতো কিছু ঘটেনি। 

৬। পুশব্যাক কোন সমাধান নয়- মনে রাখা দরকার, কোটি কোটি মানুষকে পুশব্যাকের মাধ্যমে সমাধান কখনোই একটা মানবিক রাষ্ট্র করতে পারেনা। পুশব্যাক ইস্যুতে একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই, জাতীয় নাগরিক পঞ্জীর তালিকা থেকে ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদের পরিবারবর্গের নাম বাদ পরেছে। তবে এর সমাধান কি? যারা ভাবছেন পুশব্যাকের মাধ্যমে সমাধান দেয়া হবে তারা কি এই প্রশ্নের সমাধান দিতে পারবেন? তবে কি আপনারা বলবেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতির পরিবারকেও সেই দেশ থেকে পুশব্যাক করা হবে! যাই হউক, এই পুশব্যাক হচ্ছে একটি রাজনৈতিক গুটি, রাজনৈতিক দলগুলো যে যার সুবিধেমতো বিবৃতি দিচ্ছে এই পুশব্যাক নিয়ে। 

৭। গুজবে কান দেবেন না- সার্বিক বিষয় বিবেচনায় নিলে এটা পরিষ্কার যে, রোহিঙ্গা বিতাড়নের মতো বাঙালি বা বাংলাদেশি বিতাড়ন কারোর পক্ষেই সম্ভব নয়। নাগরিকত্ব নিবন্ধন নিয়ে যা হচ্ছে তা যতোটা না সাংবিধানিক তার চাইতে অনেকটাই রাজনীতির মোড়কে বাধা পরছে। 

এদিকে, বাংলাদেশের অনেক কলামিস্টের লেখা দেখে মনে হচ্ছে, অনিবন্ধিত মানুষরা বুঝি আজই বাংলাদেশে এসে উঠছে! কেউ কেউ আবার বলেছেন যে, দিল্লির উচিত ঢাকাকে আশ্বস্ত করা। কিন্তু কেন? কিসের জন্য আশ্বস্তের দরকার পরেছে? তিব্বত থেকে দুই লাখ অনুপ্রবেশকারী আজ ধর্মশালায় বাস করছে। ৭০ হাজার তামিল শ্রীলঙ্কান, ৪০ হাজার রোহিঙ্গা, ১২ হাজার আফগান ভারতের বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করছে। তাদের নাগরিক অধিকার সুরক্ষায় যদি ভারত সরকার সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারে তবে আসামের ঘটনার ক্ষেত্রেও সমাধান দেয়া সম্ভব। 

কাজেই আসামের নাগরিক নিবন্ধন নিয়ে বাংলাদেশের একজনেরও সামান্যতম উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। তাই লাখ কোটি মানুষ ভারত থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আসছে, এই গুজবে কান না দিয়ে পুরো পরিস্থিতি অনুধাবন করুন, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের জায়গা থেকে সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করুন। 'গণভবন' থেকে 'জনপথ রোড' এর অনিন্দ্য সুন্দর সম্পর্ক মাথায় এনে সকল অপপ্রচারকে রুখে দিন। 

লেখক- রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

টালমাটাল রাজনীতি
টালমাটাল রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

ত্রিবিভক্ত জাসদের  প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
ত্রিবিভক্ত জাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

নগর জীবন

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

হেমন্তের গান
হেমন্তের গান

ডাংগুলি

বগুড়ায় বাংলাদেশ আফগানিস্তান ম্যাচ অনিশ্চিত
বগুড়ায় বাংলাদেশ আফগানিস্তান ম্যাচ অনিশ্চিত

মাঠে ময়দানে

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ফিলিপ হিউজের স্মৃতি ফিরিয়ে চিরবিদায়
ফিলিপ হিউজের স্মৃতি ফিরিয়ে চিরবিদায়

মাঠে ময়দানে

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাহায্যের আবেদন
সাহায্যের আবেদন

খবর

অ্যাসাইকুডা জালিয়াতি করে কনটেইনার খালাস
অ্যাসাইকুডা জালিয়াতি করে কনটেইনার খালাস

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সম্মেলন
সম্মেলন

নগর জীবন

সাবেক দুই প্রকৌশলী ও এক ঠিকাদারের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সাবেক দুই প্রকৌশলী ও এক ঠিকাদারের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নগর জীবন