শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৯, মঙ্গলবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মোস্তফা কামালের বিশ্বসাহিত্যে যাত্রা

ফাহমিদা দ্যুতি
অনলাইন ভার্সন
মোস্তফা কামালের বিশ্বসাহিত্যে যাত্রা

সম্প্রতি কথাসাহিত্যিক মোস্তফা কামালের তিনটি উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদ ‘থ্রি নভেলস’ প্রকাশিত হয়েছে। এক মলাটের তিনটি উপন্যাসের নাম যথাক্রমে ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’, ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’ ও ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’। প্রকাশক ভারত, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়াভিত্তিক নোশনপ্রেস। মূল প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানটি আরো প্রায় দশটি পরিবেশক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিপণনের ব্যবস্থা করেছে।

কথাসাহিত্যিক মোস্তফা কামাল তাঁর উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদের প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে বলেন, ‘বাংলা সাহিত্যভাণ্ডারে কী আছে, বিশ্বসাহিত্যের পাঠকদের জানার আগ্রহ আছে। প্রকাশকরা সে বিষয়টি বুঝতে পেরে বাংলা সাহিত্যের অনুবাদ প্রকাশের দিকে নজর দিয়েছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো বিশাল ব্যক্তিত্ব তাঁর পর্যায় থেকে যে পরিচিতি পেয়েছেন, সেটা ছাড়া পরবর্তী সময়ে দীর্ঘদিন বাংলা সাহিত্যের যেটুকু অনুবাদ হয়েছে, তা চোখে পড়ার মতো নয়। আমাদের সাহিত্যে, বিশেষ করে আমাদের দেশের সাহিত্যে আমাদের জীবনের প্রতিচ্ছবি অন্যদের কাছে তুলে ধরতে হলে অনুবাদের কোনো বিকল্প নেই।’

উপন্যাসত্রয়ীর প্রথমটির নাম ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’। উপন্যাসটির আখ্যানজুড়ে আছে আফগানিস্তানে তালেবানদের উত্থান, পার্শ্ববর্তী এলাকায় তাদের আধিপত্য বিস্তার এবং সাধারণ মানুষের জীবনে জঙ্গিবাদের ভয়াবহ থাবা। এ উপন্যাসে রাজনীতি, ইতিহাস এবং সর্বোপরি জঙ্গিবাদের যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, তার সঙ্গে বাস্তবের ঘনিষ্ঠ যোগ দেখতে পাওয়া যায় : পাকিস্তান এবং আশপাশের এলাকার চলমান অস্থিরতার আগুনের আঁচ টের পাওয়া যায় এ উপন্যাসে। পাকিস্তান রাষ্ট্র হিসেবে কতটা ব্যর্থ এবং জঙ্গিবাদের জন্য কতটা উপযুক্ত ক্ষেত্র, তার পরিষ্কার চিত্র দেখা যায় এ উপন্যাসে; এমনকি ঔপন্যাসিকের দূরদৃষ্টির প্রমাণ পাওয়া যায় পরবর্তী সময় পাকিস্তানে ঘটে যাওয়া কতিপয় ঘটনার মধ্যে। যেমন ওসামা বিন লাদেনের পাকিস্তানে অবস্থান, ২০১৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের পেশোয়ারে একটি আর্মি পাবলিক স্কুলে তেহরিক-ই-তালেবান জঙ্গিগোষ্ঠীর ছয় বন্দুকধারী সশস্ত্র আক্রমণ করে। স্কুলে ঢুকে তারা শিশু এবং স্কুলের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের ওপরে নির্বিচারে গুলি চালায়। ১৩২ জন শিশুসহ মোট ১৪৯ জনকে হত্যা করে তারা।

এ উপন্যাসের কাহিনিতে এসেছে বাংলাদেশি যুবক সাকিবের সঙ্গে পাকিস্তানের বেলুচিস্তানের মেয়ে মাহাভেসের কঠিন প্রেম। উপন্যাসের শুরুটা পাঠককে সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘শবনম’ উপন্যাসের কথা মনে করিয়ে দেয়। অবশ্য ‘শবনম’ শেষ হয় বিরহের মধ্যে। নায়কের ব্যর্থ ও হতাশ অবস্থার মধ্য দিয়ে। আর তালেবানদের ভয়াবহ জঙ্গি আচরণের প্রকাশ্য রূপ দেখে কঠিন অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে সাকিবের জীবনের চরম একটা অধ্যায় শেষ হয়। উপন্যাসেরও শেষ সেখানেই। তবে প্রধান চরিত্রদের একসঙ্গে সামনে চলার ইতিবাচক ইঙ্গিত থেকে বোঝা যায়, তাদের সামনে এখন মিলনের সুখ :

All others of the army looked at us with utter surprise; perhaps, they were not ready to find us in such a condition. But were they trying to understand our emotion? If they were, we won’t feel so embarrassed.

Taking my hand in hers, Mahaves said, “Let’s move. Not a single moment here.”

Then she began to walk ahead, and so did I.

তিন উপন্যাসের মধ্যে দ্বিতীয়টির নাম ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’। মুক্তিযুদ্ধের অল্প কিছুদিন পরই বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐতিহাসিক পটপরিবর্তন হয়ে যায়। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরা ক্ষমতাসীনদের তরফ থেকে আশ্রয়-প্রশ্রয় পেয়ে সব দিক থেকে ফুলে-ফেঁপে ওঠে। স্বাভাবিকভাবেই তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষদের ওপর অত্যাচার শুরু করে দেয়। ক্ষমতার মদদে আর্থিকভাবে শক্তপোক্ত হয়ে ওঠে স্বাধীনতাবিরোধীরা। ক্রমেই তারা ক্ষমতার ভাগীদারও হয়ে যায়। দেশের শাসনব্যবস্থায় ঢুকে অপশক্তির যথেচ্ছ অপব্যবহার দেখাতে থাকে। অপশাসনের অধীনে সব দিক থেকে দেশের অবস্থা হয়ে পড়ে নাজুক। অন্যায়-অত্যাচার করে দেশপ্রেমিকদের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে। তবে প্রকৃতির নিয়ম এসব অনিয়ম বেশি দিন সহ্য করে না। খারাপ লোকেরা একসময় পরাজিত হতে বাধ্য হয়। মাঝখান থেকে নিষ্পাপ মানুষকে অনেক ক্ষতি করে যায় তারা। বাংলাদেশের ইতিহাসের এ রকম বাস্তব অবস্থা নিয়ে তৈরি হয়েছে মোস্তফা কামালের এই উপন্যাস ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’।

দুর্বিষহ জীবনের একটা পর্যায়ে এসে প্রধান চরিত্র হুমায়ূন কবির দেখতে পায়, একেবারে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। চরম খারাপ সময়ের অনিশ্চয়তার মধ্যে সে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়ে। বাইরের পরিস্থিতি থেকে তার সান্ত্বনা পাওয়ার প্রত্যাশা শেষ পর্যন্ত নিরাশায় ডুবে যেতে থাকে। কারণ তখন বাইরে থেকে অসহনীয় বার্তাটিই আসে :

Suddenly a few words came out from a loudspeaker. The words pierced the hearts of Humayun Kabir and Manzur Ahmed, ‘We have come out to the street to protest the premature death of Akmal Kabir in police custody. The protest will continue till the misrule ends.’

হুমায়ূন কবির বুঝতে পারে, তার ছেলে আর বেঁচে নেই। রাজাকার শরিফুল আজম তার মেয়ের আত্মহত্যাকে খুন বলে চালিয়ে দিয়েছে। হুমায়ূনের ছেলের বিরুদ্ধে খুনের মামলা করা হয়েছে। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তার ছেলে পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় নিহত হয়েছে। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মারা গেছে পুলিশের অত্যাচারে। তবে চারপাশের মানুষ চুপ করে বসে নেই। তারা রাস্তায় নেমে এসে প্রতিবাদ জানাচ্ছে। একসময় এই প্রতিবাদই বড় আন্দোলনে পরিণত হবে এবং অপশাসনের অবসান ঘটাবে—এমন ইতিবাচক সুরে শেষ হয় এ উপন্যাস।

তৃতীয় উপন্যাসটি হলো ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’। এ উপন্যাসটির কেন্দ্রীয় চরিত্র তেলাওয়াত কর্মক্ষেত্রে ওপরে ওঠার জন্য, ক্ষমতার মজা উপভোগ করার জন্য এবং অফিসের সবার মাঝে তথাকথিত গুরুত্ব পাওয়ার লক্ষ্যে তেলবাজি রপ্ত করে ফেলে। নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য বসের মন জয় করতে সব রকম চেষ্টা করে যায়। তাতে অন্য সহকর্মীদের বঞ্চিত করতে তার বাধে না। তবে মনের দিক থেকে স্বস্তি পায় না সে। তার অবিরাম আশঙ্কা, অন্য কেউ তেলবাজি করে বসের আরো বেশি কাছে পৌঁছে যেতে পারে, বসের কাছ থেকে বেশি সুবিধা নিয়ে নিতে পারে।

আমাদের সমাজে যারা বড় বড় পদে বসে আছে, তাদের মনের ভেতরটা কতখানি ফাঁকা, কতখানি কলুষিত সে চিত্র দেখা যায় ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’ উপন্যাসে। এক শ্রেণির তথাকথিক শিক্ষিত মানুষ, সার্টিফিকেটধারী মানুষ অহরহ অপরাধের পাহাড় গড়ে যায় নিজেদের বস্তুগত লাভালাভের জন্য। এ উপন্যাসের আরেক চরিত্র হাবিবুর রহমান বড় বসকে ধরে তেলাওয়াতের সুপারিস টপকে ট্রিপল প্রমোশন পেয়ে যায়। তার প্রমোশন পাওয়ার কৌশল আসলে তেলাওয়াতের চেয়ে আরো বেশি কার্যকরী তেলবাজি। তবে ধরে রাখা খুব সহজ নয়। তেলবাজিতে উত্থান-পতন আছে। একসময় মনে হতে পারে, জিতে গেলাম; কিন্তু পর মুহূর্তে পতনের হাত থেকে বাঁচা কঠিন হতে পারে। এই হলো তেলবাজদের সীমাহীন ঝুঁকি। সব সময় ভয়ে থাকতে হয় নিজের অবস্থান টিকিয়ে রাখার জন্য।

তেলবাজির নতুন সংযোজন দেখা যায় তেলাওয়াতের স্ত্রী-পুত্র-কন্যার মাধ্যমেও। তার পুত্র তাহমিদ যে অফিসে কাজ করে সেখানে সে তেলবাজির চর্চাই করে। নিজের সেক্রেটারির কাছ থেকে কাজ আদায় করার জন্যও তেলবাজি করে তেলাওয়াত। সেক্রেটারির কবিতা কেউ-ই পছন্দ করে না; কিন্তু তাকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার জন্য তেলাওয়াত তার কবিতার প্রশংসা করে।

অন্যদিকে যারা বস থাকে, তারাও অধীনজনদের চেয়ে কোনো অংশে কম ধরিবাজ নয়। তেলাওয়াত ও তার বসের কথাবার্তা থেকে পরিষ্কার দেখা যায় অফিসের দূষিত পরিবেশের চিত্র : 

Thank you, Mr. Telwat, let me do my work now. I will call you later.

Yes, sir. Sure, sir.

O sorry, I have forgotten to tell you the important matter. You have done a lot for me, I’m sure. Please, do another thing for me.

Sure, sir, rightly sir, I will do it. What thing, sir?

Manage awards for me. Not national, but international. Anyhow and anyway just manage some. Don’t bother about money. Have you got the point?

Sir, sure sir. There will be no problem, sir. I will try, sir.

Oh, only try will not suffice; you must make it happen.

Yes, sir. Sure, sir.

বর্তমান সমাজে স্বাভাবিকতার পাশে অস্বাভাবিকতার বেমানান অবস্থান দর্শকদের মনে নাড়া দিয়ে যায়; সেই দর্শকের ভূমিকায় থাকতে হয় এই উপন্যাসের পাঠকদের। অস্বাভাবিক ও বেমানান বিষয় নিশ্চয়ই পাঠকের মনে হাস্যরসও তৈরি করতে পারে। ওপরের পর্যায়ে এ রকম বিষয় হালকা করে দেখার মতো মনে হলেও আসলে এগুলো তো সমাজের ব্যাধি। লেখকের কাজ শুধু চিত্র তুলে ধরা। মোস্তফা কামাল শুধু চিত্রই তুলে ধরেন। লেখকের তুলে ধরা চিত্র পাঠক শুধু হালকা হাসির পর্যায়ে রাখবেন, না কি গভীর গুরুত্বের সঙ্গে দেখবেন, সেটা তার নিজের বিষয়। এ উপন্যাসটির মাধ্যমে ঔপন্যাসিক মোস্তফা কামাল পাঠকের এমন অবস্থানটিই তৈরি করে দেন।

মোস্তফা কামালের উপন্যাস তিনটির মধ্যে ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’ অনুবাদ করেছেন দুলাল আল মনসুর। লেখক নিজে অনুবাদ করেছেন দ্বিতীয় উপন্যাস ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’ এবং ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’ অনুবাদ করেছেন মাছুম বিল্লাহ।

সাংবাদিক ও সাহিত্যিক মোস্তফা কামালের জন্ম বরিশালে। কর্মজীবন শুরু করেন সাংবাদিকতা দিয়ে। এখনো সে পেশায়ই আছেন। সাংবাদিকতা পেশার সঙ্গে চলছে সাহিত্য রচনাও। এ পর্যন্ত আটানব্বইটি বই লিখেছেন তিনি। তাঁর বিশেষ উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো ‘জননী’, ‘অগ্নিকন্যা’, ‘অগ্নিপুরুষ’, ‘পারমিতাকে শুধু বাঁচাতে চেয়েছি’, ‘হ্যালো কর্নেল’, জিনাত সুন্দরী ও মন্ত্রী কাহিনী’। উল্লেখ্য, মোস্তফা কামালের সাড়া জাগানো উপন্যাস ‘জননী’র ইংরেজি অনুবাদ শিগগিরই প্রকাশ হতে যাচ্ছে ইংল্যান্ডের অলিম্পিয়া পাবলিশার্স থেকে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
সর্বশেষ খবর
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে
যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব
বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা
আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান
নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৬০

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

৭ দিনের মধ্যে মহাসড়কে থ্রি-হুইলার বন্ধ না হলে রংপুরে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭ দিনের মধ্যে মহাসড়কে থ্রি-হুইলার বন্ধ না হলে রংপুরে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন
এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ
হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি
কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

মৌসুমী ইকবালের নতুন গান
মৌসুমী ইকবালের নতুন গান

শোবিজ

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা