শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৯, মঙ্গলবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মোস্তফা কামালের বিশ্বসাহিত্যে যাত্রা

ফাহমিদা দ্যুতি
অনলাইন ভার্সন
মোস্তফা কামালের বিশ্বসাহিত্যে যাত্রা

সম্প্রতি কথাসাহিত্যিক মোস্তফা কামালের তিনটি উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদ ‘থ্রি নভেলস’ প্রকাশিত হয়েছে। এক মলাটের তিনটি উপন্যাসের নাম যথাক্রমে ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’, ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’ ও ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’। প্রকাশক ভারত, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়াভিত্তিক নোশনপ্রেস। মূল প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানটি আরো প্রায় দশটি পরিবেশক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিপণনের ব্যবস্থা করেছে।

কথাসাহিত্যিক মোস্তফা কামাল তাঁর উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদের প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে বলেন, ‘বাংলা সাহিত্যভাণ্ডারে কী আছে, বিশ্বসাহিত্যের পাঠকদের জানার আগ্রহ আছে। প্রকাশকরা সে বিষয়টি বুঝতে পেরে বাংলা সাহিত্যের অনুবাদ প্রকাশের দিকে নজর দিয়েছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো বিশাল ব্যক্তিত্ব তাঁর পর্যায় থেকে যে পরিচিতি পেয়েছেন, সেটা ছাড়া পরবর্তী সময়ে দীর্ঘদিন বাংলা সাহিত্যের যেটুকু অনুবাদ হয়েছে, তা চোখে পড়ার মতো নয়। আমাদের সাহিত্যে, বিশেষ করে আমাদের দেশের সাহিত্যে আমাদের জীবনের প্রতিচ্ছবি অন্যদের কাছে তুলে ধরতে হলে অনুবাদের কোনো বিকল্প নেই।’

উপন্যাসত্রয়ীর প্রথমটির নাম ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’। উপন্যাসটির আখ্যানজুড়ে আছে আফগানিস্তানে তালেবানদের উত্থান, পার্শ্ববর্তী এলাকায় তাদের আধিপত্য বিস্তার এবং সাধারণ মানুষের জীবনে জঙ্গিবাদের ভয়াবহ থাবা। এ উপন্যাসে রাজনীতি, ইতিহাস এবং সর্বোপরি জঙ্গিবাদের যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, তার সঙ্গে বাস্তবের ঘনিষ্ঠ যোগ দেখতে পাওয়া যায় : পাকিস্তান এবং আশপাশের এলাকার চলমান অস্থিরতার আগুনের আঁচ টের পাওয়া যায় এ উপন্যাসে। পাকিস্তান রাষ্ট্র হিসেবে কতটা ব্যর্থ এবং জঙ্গিবাদের জন্য কতটা উপযুক্ত ক্ষেত্র, তার পরিষ্কার চিত্র দেখা যায় এ উপন্যাসে; এমনকি ঔপন্যাসিকের দূরদৃষ্টির প্রমাণ পাওয়া যায় পরবর্তী সময় পাকিস্তানে ঘটে যাওয়া কতিপয় ঘটনার মধ্যে। যেমন ওসামা বিন লাদেনের পাকিস্তানে অবস্থান, ২০১৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের পেশোয়ারে একটি আর্মি পাবলিক স্কুলে তেহরিক-ই-তালেবান জঙ্গিগোষ্ঠীর ছয় বন্দুকধারী সশস্ত্র আক্রমণ করে। স্কুলে ঢুকে তারা শিশু এবং স্কুলের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের ওপরে নির্বিচারে গুলি চালায়। ১৩২ জন শিশুসহ মোট ১৪৯ জনকে হত্যা করে তারা।

এ উপন্যাসের কাহিনিতে এসেছে বাংলাদেশি যুবক সাকিবের সঙ্গে পাকিস্তানের বেলুচিস্তানের মেয়ে মাহাভেসের কঠিন প্রেম। উপন্যাসের শুরুটা পাঠককে সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘শবনম’ উপন্যাসের কথা মনে করিয়ে দেয়। অবশ্য ‘শবনম’ শেষ হয় বিরহের মধ্যে। নায়কের ব্যর্থ ও হতাশ অবস্থার মধ্য দিয়ে। আর তালেবানদের ভয়াবহ জঙ্গি আচরণের প্রকাশ্য রূপ দেখে কঠিন অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে সাকিবের জীবনের চরম একটা অধ্যায় শেষ হয়। উপন্যাসেরও শেষ সেখানেই। তবে প্রধান চরিত্রদের একসঙ্গে সামনে চলার ইতিবাচক ইঙ্গিত থেকে বোঝা যায়, তাদের সামনে এখন মিলনের সুখ :

All others of the army looked at us with utter surprise; perhaps, they were not ready to find us in such a condition. But were they trying to understand our emotion? If they were, we won’t feel so embarrassed.

Taking my hand in hers, Mahaves said, “Let’s move. Not a single moment here.”

Then she began to walk ahead, and so did I.

তিন উপন্যাসের মধ্যে দ্বিতীয়টির নাম ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’। মুক্তিযুদ্ধের অল্প কিছুদিন পরই বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐতিহাসিক পটপরিবর্তন হয়ে যায়। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরা ক্ষমতাসীনদের তরফ থেকে আশ্রয়-প্রশ্রয় পেয়ে সব দিক থেকে ফুলে-ফেঁপে ওঠে। স্বাভাবিকভাবেই তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষদের ওপর অত্যাচার শুরু করে দেয়। ক্ষমতার মদদে আর্থিকভাবে শক্তপোক্ত হয়ে ওঠে স্বাধীনতাবিরোধীরা। ক্রমেই তারা ক্ষমতার ভাগীদারও হয়ে যায়। দেশের শাসনব্যবস্থায় ঢুকে অপশক্তির যথেচ্ছ অপব্যবহার দেখাতে থাকে। অপশাসনের অধীনে সব দিক থেকে দেশের অবস্থা হয়ে পড়ে নাজুক। অন্যায়-অত্যাচার করে দেশপ্রেমিকদের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে। তবে প্রকৃতির নিয়ম এসব অনিয়ম বেশি দিন সহ্য করে না। খারাপ লোকেরা একসময় পরাজিত হতে বাধ্য হয়। মাঝখান থেকে নিষ্পাপ মানুষকে অনেক ক্ষতি করে যায় তারা। বাংলাদেশের ইতিহাসের এ রকম বাস্তব অবস্থা নিয়ে তৈরি হয়েছে মোস্তফা কামালের এই উপন্যাস ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’।

দুর্বিষহ জীবনের একটা পর্যায়ে এসে প্রধান চরিত্র হুমায়ূন কবির দেখতে পায়, একেবারে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। চরম খারাপ সময়ের অনিশ্চয়তার মধ্যে সে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়ে। বাইরের পরিস্থিতি থেকে তার সান্ত্বনা পাওয়ার প্রত্যাশা শেষ পর্যন্ত নিরাশায় ডুবে যেতে থাকে। কারণ তখন বাইরে থেকে অসহনীয় বার্তাটিই আসে :

Suddenly a few words came out from a loudspeaker. The words pierced the hearts of Humayun Kabir and Manzur Ahmed, ‘We have come out to the street to protest the premature death of Akmal Kabir in police custody. The protest will continue till the misrule ends.’

হুমায়ূন কবির বুঝতে পারে, তার ছেলে আর বেঁচে নেই। রাজাকার শরিফুল আজম তার মেয়ের আত্মহত্যাকে খুন বলে চালিয়ে দিয়েছে। হুমায়ূনের ছেলের বিরুদ্ধে খুনের মামলা করা হয়েছে। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তার ছেলে পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় নিহত হয়েছে। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মারা গেছে পুলিশের অত্যাচারে। তবে চারপাশের মানুষ চুপ করে বসে নেই। তারা রাস্তায় নেমে এসে প্রতিবাদ জানাচ্ছে। একসময় এই প্রতিবাদই বড় আন্দোলনে পরিণত হবে এবং অপশাসনের অবসান ঘটাবে—এমন ইতিবাচক সুরে শেষ হয় এ উপন্যাস।

তৃতীয় উপন্যাসটি হলো ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’। এ উপন্যাসটির কেন্দ্রীয় চরিত্র তেলাওয়াত কর্মক্ষেত্রে ওপরে ওঠার জন্য, ক্ষমতার মজা উপভোগ করার জন্য এবং অফিসের সবার মাঝে তথাকথিত গুরুত্ব পাওয়ার লক্ষ্যে তেলবাজি রপ্ত করে ফেলে। নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য বসের মন জয় করতে সব রকম চেষ্টা করে যায়। তাতে অন্য সহকর্মীদের বঞ্চিত করতে তার বাধে না। তবে মনের দিক থেকে স্বস্তি পায় না সে। তার অবিরাম আশঙ্কা, অন্য কেউ তেলবাজি করে বসের আরো বেশি কাছে পৌঁছে যেতে পারে, বসের কাছ থেকে বেশি সুবিধা নিয়ে নিতে পারে।

আমাদের সমাজে যারা বড় বড় পদে বসে আছে, তাদের মনের ভেতরটা কতখানি ফাঁকা, কতখানি কলুষিত সে চিত্র দেখা যায় ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’ উপন্যাসে। এক শ্রেণির তথাকথিক শিক্ষিত মানুষ, সার্টিফিকেটধারী মানুষ অহরহ অপরাধের পাহাড় গড়ে যায় নিজেদের বস্তুগত লাভালাভের জন্য। এ উপন্যাসের আরেক চরিত্র হাবিবুর রহমান বড় বসকে ধরে তেলাওয়াতের সুপারিস টপকে ট্রিপল প্রমোশন পেয়ে যায়। তার প্রমোশন পাওয়ার কৌশল আসলে তেলাওয়াতের চেয়ে আরো বেশি কার্যকরী তেলবাজি। তবে ধরে রাখা খুব সহজ নয়। তেলবাজিতে উত্থান-পতন আছে। একসময় মনে হতে পারে, জিতে গেলাম; কিন্তু পর মুহূর্তে পতনের হাত থেকে বাঁচা কঠিন হতে পারে। এই হলো তেলবাজদের সীমাহীন ঝুঁকি। সব সময় ভয়ে থাকতে হয় নিজের অবস্থান টিকিয়ে রাখার জন্য।

তেলবাজির নতুন সংযোজন দেখা যায় তেলাওয়াতের স্ত্রী-পুত্র-কন্যার মাধ্যমেও। তার পুত্র তাহমিদ যে অফিসে কাজ করে সেখানে সে তেলবাজির চর্চাই করে। নিজের সেক্রেটারির কাছ থেকে কাজ আদায় করার জন্যও তেলবাজি করে তেলাওয়াত। সেক্রেটারির কবিতা কেউ-ই পছন্দ করে না; কিন্তু তাকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার জন্য তেলাওয়াত তার কবিতার প্রশংসা করে।

অন্যদিকে যারা বস থাকে, তারাও অধীনজনদের চেয়ে কোনো অংশে কম ধরিবাজ নয়। তেলাওয়াত ও তার বসের কথাবার্তা থেকে পরিষ্কার দেখা যায় অফিসের দূষিত পরিবেশের চিত্র : 

Thank you, Mr. Telwat, let me do my work now. I will call you later.

Yes, sir. Sure, sir.

O sorry, I have forgotten to tell you the important matter. You have done a lot for me, I’m sure. Please, do another thing for me.

Sure, sir, rightly sir, I will do it. What thing, sir?

Manage awards for me. Not national, but international. Anyhow and anyway just manage some. Don’t bother about money. Have you got the point?

Sir, sure sir. There will be no problem, sir. I will try, sir.

Oh, only try will not suffice; you must make it happen.

Yes, sir. Sure, sir.

বর্তমান সমাজে স্বাভাবিকতার পাশে অস্বাভাবিকতার বেমানান অবস্থান দর্শকদের মনে নাড়া দিয়ে যায়; সেই দর্শকের ভূমিকায় থাকতে হয় এই উপন্যাসের পাঠকদের। অস্বাভাবিক ও বেমানান বিষয় নিশ্চয়ই পাঠকের মনে হাস্যরসও তৈরি করতে পারে। ওপরের পর্যায়ে এ রকম বিষয় হালকা করে দেখার মতো মনে হলেও আসলে এগুলো তো সমাজের ব্যাধি। লেখকের কাজ শুধু চিত্র তুলে ধরা। মোস্তফা কামাল শুধু চিত্রই তুলে ধরেন। লেখকের তুলে ধরা চিত্র পাঠক শুধু হালকা হাসির পর্যায়ে রাখবেন, না কি গভীর গুরুত্বের সঙ্গে দেখবেন, সেটা তার নিজের বিষয়। এ উপন্যাসটির মাধ্যমে ঔপন্যাসিক মোস্তফা কামাল পাঠকের এমন অবস্থানটিই তৈরি করে দেন।

মোস্তফা কামালের উপন্যাস তিনটির মধ্যে ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’ অনুবাদ করেছেন দুলাল আল মনসুর। লেখক নিজে অনুবাদ করেছেন দ্বিতীয় উপন্যাস ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’ এবং ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’ অনুবাদ করেছেন মাছুম বিল্লাহ।

সাংবাদিক ও সাহিত্যিক মোস্তফা কামালের জন্ম বরিশালে। কর্মজীবন শুরু করেন সাংবাদিকতা দিয়ে। এখনো সে পেশায়ই আছেন। সাংবাদিকতা পেশার সঙ্গে চলছে সাহিত্য রচনাও। এ পর্যন্ত আটানব্বইটি বই লিখেছেন তিনি। তাঁর বিশেষ উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো ‘জননী’, ‘অগ্নিকন্যা’, ‘অগ্নিপুরুষ’, ‘পারমিতাকে শুধু বাঁচাতে চেয়েছি’, ‘হ্যালো কর্নেল’, জিনাত সুন্দরী ও মন্ত্রী কাহিনী’। উল্লেখ্য, মোস্তফা কামালের সাড়া জাগানো উপন্যাস ‘জননী’র ইংরেজি অনুবাদ শিগগিরই প্রকাশ হতে যাচ্ছে ইংল্যান্ডের অলিম্পিয়া পাবলিশার্স থেকে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
সর্বশেষ খবর
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত
পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন
এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ
সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের
পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু
শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার
একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন
থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬
মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসে পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
রূপগঞ্জে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসে পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল
পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি
৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা
উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি
দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ

রোমান হলিডে
রোমান হলিডে

শোবিজ

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন
ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা