শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪২, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

আইসিজেতে কি পাবে বাংলাদেশ?

ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ
অনলাইন ভার্সন
আইসিজেতে কি পাবে বাংলাদেশ?

আইসিজেতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গাম্বিয়ার করা মামলা নিয়ে আমাদের উৎসাহ থাকা স্বাভাবিক। কারণ প্রায় বারো লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী নিজ ভূমিতে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ বেশ বিপাকেই পড়েছে। নানা কূটনৈতিক তৎপরতা চলছে বিশ্বজুড়ে তাদের প্রত্যাবসন নিয়ে। কিন্তু, সেই অর্থে সফল আমরা হতে পারিনি। আর তাই আমাদের বিশাল স্বপ্ন যে আইসিজেতে একটা কিছু হয়ে গেলেই মনে হয় বাংলাদেশ রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবে। আসলেই কি তাই? আবেগের জায়গা রয়েছে বটে এই শুনানী নিয়ে। কিন্তু আসলেই বাংলাদেশ এই শুনানী থেকে কি পেতে চলেছে?

(১) রোহিঙ্গা গণহত্যার স্বীকৃতি? মিয়ানমারে গণহত্যা হয়েছে বলে গাম্বিয়া শুনানীর প্রথম দিন বিশদ তথ্যগত দৃষ্টান্ত আইসিজে আদালতের সামনে উপস্থাপন করেছে। যদিও শুনানীর দ্বিতীয় দিন মিয়ানমারের পক্ষে বিশ্ববিখ্যাত গণহত্যা-আইন বিশারদ প্রফেসর উইলিয়াম শাবাস তার দীর্ঘ সাবমিশনে আইনী চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন যে, গাম্বিয়া তার প্রথম দিনের সাবমিশনে মিয়ানমারে সংঘটিত ঘটনাবলীকে “গণহত্যা” হিসেবে প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছে কারণ তারা গণহত্যা অপরাধ প্রমাণের অন্যতম একটি উপাদান “জেনোসাইডাল ইনটেন্ট” প্রমাণে তেমন কোন আইনী যুক্তি তুলে ধরতে পারেনি। 

প্রফেসর উইলিয়াম শাবাস তার যুক্তির পক্ষে উদাহরণ হিসেবে আইসিজেতে বর্তমানে চলমান “ইউক্রেন বনাম রাশিয়া” মামলায় ইতিমধ্যে গৃহীত কিছু সিদ্ধান্তের কথা তুলে ধরেন। তিনি যুক্তি দেন যে, মিয়ানমারে সংঘটিত অপরাধ সমুহকে যদি “গণহত্যা” হিসেবে প্রমাণ করতে হয় তবে গাম্বিয়াকে দেখাতে হবে যে, সেসব সংঘটনের পেছনে মিয়ানমার রাষ্ট্রের সুস্পষ্ট ‘knowledge’ এবং ‘intention’ ছিল। “ইউক্রেন বনাম রাশিয়া” মামলাতেই শুধু নয়, একইরকম সিদ্ধান্ত আইসিজে তার ইতিপূর্বের দুটি মামলাতেও গ্রহণ করেছে। মামলা দুটো হোল, “বসনিয়া বনাম সার্বিয়া” (২০০৭) এবং “ক্রোয়েশিয়া বনাম সার্বিয়া” (২০১৫)। 

আচ্ছা, মেনে নিলাম, কোন কারণে আইসিজে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হোল যে মিয়ানমারে গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের কী লাভ হবে? এটা ঠিক যে, একটি নৈতিক বিজয় হবে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে, কিন্তু বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যার কি সমাধান হয়ে যাবে আইসিজিতে পাওয়া রায়ের সাথে সাথে? অবশ্যই না। তাহলে এই স্বীকৃতির সার্টিফিকেট নিয়ে আমাদের কি লাভ?

(২) অং সান সু চির বিচার? – আমাদের নীতিনির্ধারকদের অনেকেই দিবাস্বপ্ন দেখছেন, আইসিজেতে মিয়ানমারের গণহত্যা প্রমাণিত হলে দেশটির নেত্রী অং সান সু চির বিচার হবে। আসলেই কি তাই? আইসিজে কি ক্ষমতা রাখে কোন ব্যক্তির বিচার করবার? আইসিজে আইনে কি আইসিজেকে এই এখতিয়ার দেয়া হয়েছে? আমাদের অতি আবেগ মাঝে মাঝে আমাদের বিভ্রান্ত করে।

আইসিজে যে আইন দিয়ে পরিচালিত হয় তার নাম, Statute of the International Court of Justice, 1945। এই আইনের ৩৬ অনুচ্ছেদে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে আইসিজের এখতিয়ারের ব্যাপারে। এই অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, আইসিজে যে কোন উদ্ভূত বিরোধ নিরসনে মোট চারটি বিষয়ে এখতিয়ার রাখে-
ক) কোন আন্তর্জাতিক চুক্তির আইনগত ব্যাখ্যা প্রদান করবার;
খ) আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে উত্থাপিত কোন প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেবার;
গ) আন্তর্জাতিক দায়বদ্ধতা লঙ্ঘন প্রমানে সঠিক তথ্য যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্তে উপনীত হবার; এবং
ঘ) আন্তর্জাতিক দায়বদ্ধতা লঙ্ঘনের প্রমান পাওয়া গেলে ক্ষতিপূরণের প্রকৃতি ও পরিমাণ নির্ধারণ করবার।  

তাহলে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে তা প্রমাণিত হলেও, আইসিজেতে অং সান সু চি কেন, অন্য কোন ব্যক্তিরই বিচার হওয়া সম্ভব না। ব্যক্তির বিচার করার কোন এখতিয়ারই নেই আইসিজের। আর তাই আইসিজে তে সু চীকে “এক হাত দেখে নেব” বলে যারা অধীর আগ্রহ নিয়ে বসে আছেন, তারা নিরাশ হতে বাধ্য।

(৩) রোহিঙ্গা শরণার্থী প্রত্যাবসন? – আইসিজেতে গাম্বিয়ার করা মামলার মাধ্যমে কি বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বাংলাদেশ মিয়ানমারে প্রত্যাবর্তন করাতে পারবে? গাম্বিয়া যে মামলাটি আইসিজেতে করেছে সেখানে বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবসনের ব্যাপারটি মোটেও বিচার্য বিষয় নয়। আইসিজে আইনের অনুচ্ছেদ ৪১ অনুযায়ী গাম্বিয়া এই মুহূর্তে শুধু চাইছে যে মিয়ানমারে চলমান গণহত্যা বন্ধের একটি “প্রভিশনাল” বা অন্তর্বর্তীকালীন পদক্ষেপের নির্দেশ যেন আইসিজে তার রায়ে দেয়। তার মানে মিয়ানমারে যে গণহত্যা (গাম্বিয়ার পক্ষে আইনগতভাবে প্রমাণসাপেক্ষে) হয়েছে, সেটা বিবেচনায় নিয়ে আইসিজে যেন মিয়ানমারে ভবিষ্যৎ রোহিঙ্গা গণহত্যা বন্ধের জন্য মিয়ানমারকে প্রয়োজনীয় অন্তর্বর্তীকালীন পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেয়। 

ধরে নিলাম, তথ্য-উপাত্ত এবং আইনী বিবেচনায় আইসিজে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হোল যে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা গণহত্যা হয়েছে, আর তাই মিয়ানমারের উচিৎ অবিলম্বে এরকম রোহিঙ্গা গণহত্যা বন্ধের চেষ্টা করা। কিন্তু ইতিমধ্যে যেসব শরণার্থীরা মিয়ানমারে গণহত্যা সংঘটিত হওয়ার কারণে বাংলাদেশে বসবাস করছে তাদের কি হবে? আইসিজে কি এমন কোন নির্দেশনা দিবে তার রায়ে? নাকি গাম্বিয়া এমন কোন নির্দেশনা দেবার আবেদন করেছে? উত্তর হচ্ছে, না। তাহলে এই আইসিজে শুনানি থেকে বাংলাদেশের পক্ষে রোহিঙ্গা শরণার্থী প্রত্যাবসন ঘটানোর কোন নির্দেশ আসার সম্ভাবনা নেই।

তবে, বাংলাদেশ নিজে আইসিজের পক্ষভূক্ত রাষ্ট্র। আইসিজে আইনের অনুচ্ছেদ ৬২ অনুযায়ী বাংলাদেশ রাষ্ট্র চাইলে “গাম্বিয়া বনাম মিয়ানমার” মামলাতে intervene করে বা পক্ষভুক্ত হয়ে রোহিঙ্গা প্রত্যাবসনের ওপর আইসিজে থেকে “প্রভিশনাল” বা অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনা চাইতে পারত। কিন্তু বাংলাদেশ তা না করে, শুধু এক দল পর্যবেক্ষক পাঠিয়ে আর গাম্বিয়াকে লজিস্টিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েই ক্ষান্ত থাকলো। কেন? লড়াইটা তো আমরা সরাসরিও করতে পারতাম। মাথা যখন আমার, মাথা ব্যাথাটাও আমাকে সারাতে হবে। সময় এখনও চলে যায়নি। আমরা চাইলে এখনও “গাম্বিয়া বনাম মিয়ানমার” মামলাতে intervene করতে বা পক্ষভুক্ত হতে পারি।

(৪) আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি? – আমাদের অনেকের প্রত্যাশা, আইসিজেতে চলমান “গাম্বিয়া বনাম মিয়ানমার” মামলার মাধ্যমে পুরো বিশ্ব মিয়ানমারের ওপর একটা চাপ সৃষ্টি করতে সক্ষম হবে। মিয়ানমার একটি গণহত্যাকারী রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হলে, বিশ্বের সকল রাষ্ট্র মিয়ানমারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে বাধ্য থাকবে। আসলেই কি তাই? আইসিজে আইনের ৫৯ অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা আছে যে আইসিজের রায় শুধুমাত্র মামলার পক্ষদ্বয়ের ওপর বাধ্যতামুলক। অতএব, আইসিজের রায় শুধুমাত্র গাম্বিয়া এবং মিয়ানমারের ওপর বাধ্যতামূলক, আর কোন রাষ্ট্রের ওপর নয়। এই রায় নিয়ে বাংলাদেশ মিয়ানমারকে কোন বাধ্য বাধকতার মধ্যে ফেলতে পারবে না। বাংলাদেশ পারবে, যদি বাংলাদেশ নিজে এই মামলাতে পক্ষভুক্ত হয়। আর সেই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ এখনও গ্রহণ করেনি।

আরেকটি ব্যাপার, আইসিজের মামলা চলবে বহু বছর। তবে বর্তমানে যে শুনানী চলছে মিয়ানমারের ওপর “প্রভিশনাল” বা অন্তর্বর্তীকালীন পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশনা চেয়ে, তার সিদ্ধান্ত আসলে কিভাবে প্রয়োগ করা হবে? মেনে নিলাম, গাম্বিয়ার পক্ষে আইসিজে রায় দিল এবং “প্রভিশনাল” বা অন্তর্বর্তীকালীন পদক্ষেপ হিসেবে মিয়ানমারকে অবিলম্বে তার রাষ্ট্রীয় সীমানায় গণহত্যা বন্ধের নির্দেশনা দিল। মিয়ানমার কি তা মানতে বাধ্য? কাগজে-কলমে তো আইসিজের রায় তার ওপর বাধ্যতামুলক। কিন্তু, যেখানে মিয়ানমার মানতেই বাধ্য না যে কোন রোহিঙ্গা গণহত্যা মিয়ানমারে কখনও সংঘটিত হয়েছে, সেখানে কী গণহত্যা তারা বন্ধ করবে? সুতরাং তারা যদি সেটা না করে, তাহলে কি হতে পারে? আইসিজের রায় কার্যকর কি করে হবে?

আইসিজে আইনের ৪১(২) অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে যে, যদি আইসিজে কোন মামলাতে “প্রভিশনাল” বা অন্তর্বর্তীকালীন পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশনা দেয়, তবে তার নোটিশ শুধু মামলা পক্ষভুক্ত রাষ্ট্র সমুহকেই দেবে না, আইসিজে সেই “প্রভিশনাল” বা অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনার নোটিশ জাতিসংঘের সিকিউরিটি কাউন্সিল বা নিরাপত্তা পরিষদের কাছেও পাঠাবে। উদ্দেশ্য হোল আইসিজের রায় না মানা দেশের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে যেন নিরাপত্তা পরিষদ কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে। কিন্তু সরিষার ভূত তো এখানেই বসে আছে। চীন এবং রাশিয়া ক্ষমতা ব্যবহার করে কিছুতেই মিয়ানমারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেবে না। তাহলে দাঁড়ালোটা কী? আমরা যেই তিমিরে ছিলাম সেই তিমিরেই রইব। 

তাহলে এই মুহুর্তে বাংলাদেশের করণীয় কি? প্রথমতঃ বাংলাদেশের উচিৎ আইসিজি আইনের ৬২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী “গাম্বিয়া বনাম মিয়ানমার” মামলাতে intervene করে বা পক্ষভুক্ত হয়ে রোহিঙ্গা প্রত্যাবসনের ওপর আইসিজি আইনের ৩৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আইসিজে থেকে নির্দেশনা চাওয়া। দ্বিতীয়তঃ শুধু মিয়ানমার নয়, বরং সর্বাত্মক গুরুত্ব দিয়ে চীন এবং রাশিয়ার সাথে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আমাদের কূটনৈতিক তৎপরতার মাত্রা বহুগুণ বৃদ্ধি করা।       
     

লেখক: আইনজীবী ও আইনের অধ্যাপক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

      

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন