শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৯, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

জীবন যন্ত্রণার দুঃসহ যাঁতাকলে সবকিছু পুরাতন হয় না

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
জীবন যন্ত্রণার দুঃসহ যাঁতাকলে সবকিছু পুরাতন হয় না

সময়ের সাথে সাথে সবকিছু পুরাতন হয়ে যায়। কিন্তু তারপরও কিছু কিছু বিষয় থাকে যা কখনো পুরাতন হয় না। বরং তা জীবনের মহামূল্যবান সম্পদে পরিণত হয়ে উঠে। মানুষ সময়ের সাথে সাথে শরীরের অঙ্গপতঙ্গ নিয়ে বেড়ে উঠে। স্বার্থপর মানুষ জানে এই অঙ্গপতঙ্গগুলো না থাকলে তার বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে উঠবে। তাই শরীরের নানা অঙ্গপতঙ্গের বোঝা নিয়ে মানুষ ধীরে ধীরে বড় হয়ে উঠে। সময় যত গড়ায় সোনার মতো উজ্জ্বল শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপতঙ্গে পচন ধরে। লোহার মতো মরচে ধরে। সে পচন ঠেকাতে মানুষের কত লড়াই, কতটা হাড় ভাঙা নদীর মতো চেষ্টা। মানুষ সারাজীবন নদী হয়ে বহমান থাকতে চায়। তা না হলে যে মৃত্যু এসে গ্রাস করবে মানুষের আত্মাকে। তবে মৃত্যু তো ঠেকানো যায় না। মৃত্যু কেউ চায় না। তারপরও মৃত্যু আসে খুব সন্তর্পণে, খুব অদেখা অনিশ্চয়তার থিওরি নিয়ে। কারণ মৃত্যু কখনো পুরোনো হয় না।

যেমন জন্ম কখনো পুরাতন হয় না। মায়ের মুখটা কি কখনো পুরাতন হয়। বাবার সুপ্ত ভালোবাসা কি কখনো পুরাতন হয়। কোনটাই পুরাতন হয় না। তবে সন্তানরা কেমন করে যেন পর হয়ে যায়। দূরবীন দিয়ে তখন আর পুরাতনকে দেখা যায় না। ঝাপসা একটা রংধনু আকাশে বৃষ্টির পর আসে তারপর মিলিয়ে যায় সবার অগোচরে। বৃদ্ধশ্রমে মা ভাবেন পুরোনো দিনগুলির কথা। মা পাগলা ছেলে একদিন বলতো "মা তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচবো না"। সব যে মিছে, সব যে দুঃস্বপ্ন। মা তারপরও কথাটা ভেবে মুখ টিপে টিপে হাসেন। কিন্তু পুরোনো সেই দিনগুলো স্মৃতিতে থাকলেও তা আর কখনো সত্য হয়ে ধরা দেয় না। হয়তো এটাই  পৃথিবীর নিয়ম। যা মানুষ নিজের স্বার্থের জন্য নিজের মতো করে বানায়। নচিকেতার গানটা মনে পড়ে গেলো। মায়ের বয়সের ভারে দুর্বল হয়ে পড়া কানের পর্দা ফাটিয়ে সে গানটা যেন আর্তনাদ করে উঠছে এমন করেই, ‘ছেলে আমার মস্ত মানুষ, মস্ত অফিসার, মস্ত ফ্ল্যাটে যায় না দেখা এপার-ওপার। নানা রকম জিনিস আর আসবাব দামি দামি, সবচেয়ে কম দামি ছিলাম একমাত্র আমি। ছেলে আমার আমার প্রতি অগাধ সম্ভ্রম, আমার ঠিকানা তাই বৃদ্ধাশ্রম।’ রাজা বাদশাদের রংমহলটা এখন আর নেই। নর্তকীর নুপুরের শব্দের ঝলকানি আর নেই। সেসব এখন অনেক পুরাতন। বস্তাপচা গল্পের মতো মনে হবে হয়তো বা সেসব রাতের কাহিনী। রাজা ডুবেছেন রঙ্গলীলায়। সে রঙ্গলীলার পাপের শিকার হয়েছে নর্তকীরা। দোষ তো তাদের নয়। পেটের দায়ে এমন দুঃসহ জীবন তাদের বেছে নিতে হয়েছে হয়তো বা। কে রেখেছে তাদের খবর। রাজারা ইতিহাসের নায়ক হয়েছে আর নর্তকীরা ডুবে মরেছে পচা নর্দমায়। রাতের পর রাত রানী কাটিয়েছেন বিনিদ্র রাত্রি। রানী বুঝতে পারেনি রাজার কাছে কে বড়। সে নাকি নুপুরের আওয়াজ তোলা নর্তকী। রানীর কষ্টটা রাজপ্রাসাদের চার দেওয়ালের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পায়নি কখনো। 

রাজা, রানী, নর্তকীর যুগ এখন প্রাচীন। তবে পুরাতন বোতলে নতুন মদের মতো রঙ্গলীলা তো চলছেই। থেমে নেই। সামাজিক সম্পর্কগুলো শিথিল হয়ে সেখানে রঙ্গলীলার প্রকোপ বেড়েছে। ঠিক পঙ্গপালের মতো। পঙ্গপাল যেমন ফসলের পর ফসলের মাঠ উজাড় করে যায় ঠিক তেমনি সমাজের মধ্যে অসামাজিক সম্পর্ক আগাছার পর আগাছা জন্মিয়ে ছিড়ে খাচ্ছে মানুষের মানবিক মূল্যবোধের মাংসপিন্ড। সে কালো দাগটা মানুষের ভিতরের লোভী সত্তা থেকে বেরিয়ে এসে আলোকিত হোক। অবারিত হোক। আমরা আধুনিক হতে চাই, মানবিক হতে চাই। ভালো মনের মানুষ হতে চাই। বিশুদ্ধ চিন্তার  উদার দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে চাই। এগুলো সব সময় পুরাতন তারপরও সব সময় নতুন। মানুষ তো পুরাতন। শেকড়টা পুরাতন হলেও সবুজ পাতায় প্রাণবন্ত বিশাল বৃক্ষটা তো নতুন। মানুষ থেকে মানুষ, মানুষের মধ্যে মানুষ এ যাত্রা সব সময় নতুন। তারপরও আমরা মানুষে মানুষে বিভেদ গড়ি। ছোট-বড়, জাতপাতের প্রশ্ন তুলি। মনুষত্বের মাথায় আঘাত করে নিজেদের মানুষের পরিচয়টা হারিয়ে ফেলি। এসব অন্ধকার চিন্তা থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ ক্রমাগত মানুষ হয়ে উঠুক। মানুষের ভিতরে মানুষকে খেয়ে খেয়ে ক্ষয়িষ্ণু দানবকে আমরা দেখতে চাই না। সব কিছু বদলে যায়। বদলে যাবার বঞ্চনা বুকে নিয়ে একটু একটু করে কোনো একটা সময়ের অসময়ে পুরাতন হয় দৃশ্যপট। কিন্তু কিছু অমূল্য বিষয় সারাজীবন থেকে যায়। যেমন ভালোবাসা, সততা, দেশপ্রেম, উদারতা, কৃতজ্ঞতা, আনুগত্য, কল্যাণ, সার্বজনীনতা, কষ্ট, আবেগ, কান্না, যন্ত্রনা, জীবনের টানাপোড়েন, নষ্ট জীবন, বেঁচে থাকার লড়াই এমন আরও অনেক কিছু। ক্রিং ক্রিং করে বেজে উঠা টেলিফোনটা একদিন মূল্যবান ছিল। এখন মোবাইলের মোহে মানুষ ভুলে গেছে টেলিফোনের কথা। কলমের কালিতে লেখা আবেগ মথিত চিঠির কথা। একসময় কলের গানের রমরমা ছিল। হাতপাখার রমরমা ছিল। স্বামী ক্ষেত থেকে কাজ শেষে বাসায় ফিরেছে আর  বউ পরম ভালোবাসায় সূর্যের তাপে গরম হয়ে উঠা শরীরটাকে হাতপাখার বাতাসে শীতল করার লড়াইয়ে নেমেছে। এসব আর নেই, জীবনের গতিপথ যে বদলেছে। কেমন করে যেন সময়ের অলক্ষ্যে, জীবনের উত্তাপে। মানুষের হাতের ঘূর্ণাবর্তে একটার পর একটা স্থির ছবির বর্ণনা দিয়ে ভাঙা গলায় গান ধরা মানুষটাও নেই, বায়াস্কোপও নেই। প্রযুক্তির উৎকর্ষতার পায়ের নিচে চাপা পড়ে গেছে এখন এসব। 

যেমন চাপা পড়েছে প্রকৃতি। মানুষ দালানের পর দালান গড়েছে একটার পর একটা। ভোগবাদিতার মাত্রার যেন রেশ ধরার কেউ নেই। সে ভোগবাদিতার উৎসব করতে গিয়ে মানুষ পুরাতন কিন্তু সব সময় নতুন প্রকৃতির গলা টিপে ধরেছে। প্রকৃতির আলো, বাতাস, পানি, মাটি,  কোনটাই খুনি মানুষের হাতের রক্তের দাগ থেকে নিস্তার পায়নি। মানুষ ভেবেছে প্রকৃতি বুঝি খুব বোকা। প্রকৃতি ঠাঁই দাঁড়িয়ে দেখছে ভোগবাদী মানুষদের। হয়তো সময় নিচ্ছে যদি মানুষ ভোগবাদিতা ছেড়ে আবার জীবন নিয়ে ভাবে। প্রকৃতির উদারতা নিয়ে ভাবে। মানুষ ভাববে কিনা কে জানে। মানুষ ভাবতে ভাবতে এতটা দেরি যদি করে ফেলে হয়তো তখন প্রকৃতি আর নীরব থাকবে না। সহসাই জেগে উঠবে। সে জেগে উঠাটা যে কতটা ভয়ংকর হতে পারে তা হয়তো কানে কানে প্রকৃতি সময়কে জানিয়ে রেখেছে। মানুষকে জানতে দেয়নি। যা ভালো তা কখনো পুরাতন হয় না। তা হয়তো সময়ের পরিবর্তনে নিজের রূপান্তর ঘটায় তবে থেকে যায় সভ্যতা থেকে সভ্যতায়। আমরা নতুন সাজার অভিনয় হয়তো করি সব সময় তবে আমাদের পুরাতন মনটা যেন সব সময় নতুন থাকে। মানুষের অভিনয় মানুষকে পুরাতন করে, মানুষের মন মানুষকে পুরাতন থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখায়। স্বপ্ন তাই পুরাতন হয়না, সব কালে, সব যুগে নতুন থাকে। মানুষ হয়ে উঠুক স্বপ্নের মানুষ। জীবনের জয়গানের মানুষ। তখন পুরাতন আর নতুন মিলে যে মিতালি গড়ার নিঃস্বার্থ চুক্তি সাক্ষর করবে তাতে চিড় ধরবেনা বরং তা হয়ে উঠবে মৃত্যুঞ্জয়ী। যে মানুষটা নদী ভাঙ্গন দেখে দেখে বড় হয়ে উঠেছে। সে জানে নদী তার কি নিয়েছে। ঘরবাড়ি নদীর স্রোতের শক্তিতে ভেসে যেতে দেখেছে সে। তবে পুরাতন কান্না তার চোখ গড়িয়ে মাটিতে পড়তে দেয়নি সে কখনো। কারণ সে স্বপ্ন দেখেছে সব সময় একদিন নদী তার পুরোনো হিসাব কড়ায় গন্ডায় মিটিয়ে দিবে। পুরাতনের শক্তি এখানেই। যা জীবনকে কখনো ভাঙতে দেয় না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর