শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৯, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

জীবন যন্ত্রণার দুঃসহ যাঁতাকলে সবকিছু পুরাতন হয় না

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
জীবন যন্ত্রণার দুঃসহ যাঁতাকলে সবকিছু পুরাতন হয় না

সময়ের সাথে সাথে সবকিছু পুরাতন হয়ে যায়। কিন্তু তারপরও কিছু কিছু বিষয় থাকে যা কখনো পুরাতন হয় না। বরং তা জীবনের মহামূল্যবান সম্পদে পরিণত হয়ে উঠে। মানুষ সময়ের সাথে সাথে শরীরের অঙ্গপতঙ্গ নিয়ে বেড়ে উঠে। স্বার্থপর মানুষ জানে এই অঙ্গপতঙ্গগুলো না থাকলে তার বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে উঠবে। তাই শরীরের নানা অঙ্গপতঙ্গের বোঝা নিয়ে মানুষ ধীরে ধীরে বড় হয়ে উঠে। সময় যত গড়ায় সোনার মতো উজ্জ্বল শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপতঙ্গে পচন ধরে। লোহার মতো মরচে ধরে। সে পচন ঠেকাতে মানুষের কত লড়াই, কতটা হাড় ভাঙা নদীর মতো চেষ্টা। মানুষ সারাজীবন নদী হয়ে বহমান থাকতে চায়। তা না হলে যে মৃত্যু এসে গ্রাস করবে মানুষের আত্মাকে। তবে মৃত্যু তো ঠেকানো যায় না। মৃত্যু কেউ চায় না। তারপরও মৃত্যু আসে খুব সন্তর্পণে, খুব অদেখা অনিশ্চয়তার থিওরি নিয়ে। কারণ মৃত্যু কখনো পুরোনো হয় না।

যেমন জন্ম কখনো পুরাতন হয় না। মায়ের মুখটা কি কখনো পুরাতন হয়। বাবার সুপ্ত ভালোবাসা কি কখনো পুরাতন হয়। কোনটাই পুরাতন হয় না। তবে সন্তানরা কেমন করে যেন পর হয়ে যায়। দূরবীন দিয়ে তখন আর পুরাতনকে দেখা যায় না। ঝাপসা একটা রংধনু আকাশে বৃষ্টির পর আসে তারপর মিলিয়ে যায় সবার অগোচরে। বৃদ্ধশ্রমে মা ভাবেন পুরোনো দিনগুলির কথা। মা পাগলা ছেলে একদিন বলতো "মা তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচবো না"। সব যে মিছে, সব যে দুঃস্বপ্ন। মা তারপরও কথাটা ভেবে মুখ টিপে টিপে হাসেন। কিন্তু পুরোনো সেই দিনগুলো স্মৃতিতে থাকলেও তা আর কখনো সত্য হয়ে ধরা দেয় না। হয়তো এটাই  পৃথিবীর নিয়ম। যা মানুষ নিজের স্বার্থের জন্য নিজের মতো করে বানায়। নচিকেতার গানটা মনে পড়ে গেলো। মায়ের বয়সের ভারে দুর্বল হয়ে পড়া কানের পর্দা ফাটিয়ে সে গানটা যেন আর্তনাদ করে উঠছে এমন করেই, ‘ছেলে আমার মস্ত মানুষ, মস্ত অফিসার, মস্ত ফ্ল্যাটে যায় না দেখা এপার-ওপার। নানা রকম জিনিস আর আসবাব দামি দামি, সবচেয়ে কম দামি ছিলাম একমাত্র আমি। ছেলে আমার আমার প্রতি অগাধ সম্ভ্রম, আমার ঠিকানা তাই বৃদ্ধাশ্রম।’ রাজা বাদশাদের রংমহলটা এখন আর নেই। নর্তকীর নুপুরের শব্দের ঝলকানি আর নেই। সেসব এখন অনেক পুরাতন। বস্তাপচা গল্পের মতো মনে হবে হয়তো বা সেসব রাতের কাহিনী। রাজা ডুবেছেন রঙ্গলীলায়। সে রঙ্গলীলার পাপের শিকার হয়েছে নর্তকীরা। দোষ তো তাদের নয়। পেটের দায়ে এমন দুঃসহ জীবন তাদের বেছে নিতে হয়েছে হয়তো বা। কে রেখেছে তাদের খবর। রাজারা ইতিহাসের নায়ক হয়েছে আর নর্তকীরা ডুবে মরেছে পচা নর্দমায়। রাতের পর রাত রানী কাটিয়েছেন বিনিদ্র রাত্রি। রানী বুঝতে পারেনি রাজার কাছে কে বড়। সে নাকি নুপুরের আওয়াজ তোলা নর্তকী। রানীর কষ্টটা রাজপ্রাসাদের চার দেওয়ালের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পায়নি কখনো। 

রাজা, রানী, নর্তকীর যুগ এখন প্রাচীন। তবে পুরাতন বোতলে নতুন মদের মতো রঙ্গলীলা তো চলছেই। থেমে নেই। সামাজিক সম্পর্কগুলো শিথিল হয়ে সেখানে রঙ্গলীলার প্রকোপ বেড়েছে। ঠিক পঙ্গপালের মতো। পঙ্গপাল যেমন ফসলের পর ফসলের মাঠ উজাড় করে যায় ঠিক তেমনি সমাজের মধ্যে অসামাজিক সম্পর্ক আগাছার পর আগাছা জন্মিয়ে ছিড়ে খাচ্ছে মানুষের মানবিক মূল্যবোধের মাংসপিন্ড। সে কালো দাগটা মানুষের ভিতরের লোভী সত্তা থেকে বেরিয়ে এসে আলোকিত হোক। অবারিত হোক। আমরা আধুনিক হতে চাই, মানবিক হতে চাই। ভালো মনের মানুষ হতে চাই। বিশুদ্ধ চিন্তার  উদার দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে চাই। এগুলো সব সময় পুরাতন তারপরও সব সময় নতুন। মানুষ তো পুরাতন। শেকড়টা পুরাতন হলেও সবুজ পাতায় প্রাণবন্ত বিশাল বৃক্ষটা তো নতুন। মানুষ থেকে মানুষ, মানুষের মধ্যে মানুষ এ যাত্রা সব সময় নতুন। তারপরও আমরা মানুষে মানুষে বিভেদ গড়ি। ছোট-বড়, জাতপাতের প্রশ্ন তুলি। মনুষত্বের মাথায় আঘাত করে নিজেদের মানুষের পরিচয়টা হারিয়ে ফেলি। এসব অন্ধকার চিন্তা থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ ক্রমাগত মানুষ হয়ে উঠুক। মানুষের ভিতরে মানুষকে খেয়ে খেয়ে ক্ষয়িষ্ণু দানবকে আমরা দেখতে চাই না। সব কিছু বদলে যায়। বদলে যাবার বঞ্চনা বুকে নিয়ে একটু একটু করে কোনো একটা সময়ের অসময়ে পুরাতন হয় দৃশ্যপট। কিন্তু কিছু অমূল্য বিষয় সারাজীবন থেকে যায়। যেমন ভালোবাসা, সততা, দেশপ্রেম, উদারতা, কৃতজ্ঞতা, আনুগত্য, কল্যাণ, সার্বজনীনতা, কষ্ট, আবেগ, কান্না, যন্ত্রনা, জীবনের টানাপোড়েন, নষ্ট জীবন, বেঁচে থাকার লড়াই এমন আরও অনেক কিছু। ক্রিং ক্রিং করে বেজে উঠা টেলিফোনটা একদিন মূল্যবান ছিল। এখন মোবাইলের মোহে মানুষ ভুলে গেছে টেলিফোনের কথা। কলমের কালিতে লেখা আবেগ মথিত চিঠির কথা। একসময় কলের গানের রমরমা ছিল। হাতপাখার রমরমা ছিল। স্বামী ক্ষেত থেকে কাজ শেষে বাসায় ফিরেছে আর  বউ পরম ভালোবাসায় সূর্যের তাপে গরম হয়ে উঠা শরীরটাকে হাতপাখার বাতাসে শীতল করার লড়াইয়ে নেমেছে। এসব আর নেই, জীবনের গতিপথ যে বদলেছে। কেমন করে যেন সময়ের অলক্ষ্যে, জীবনের উত্তাপে। মানুষের হাতের ঘূর্ণাবর্তে একটার পর একটা স্থির ছবির বর্ণনা দিয়ে ভাঙা গলায় গান ধরা মানুষটাও নেই, বায়াস্কোপও নেই। প্রযুক্তির উৎকর্ষতার পায়ের নিচে চাপা পড়ে গেছে এখন এসব। 

যেমন চাপা পড়েছে প্রকৃতি। মানুষ দালানের পর দালান গড়েছে একটার পর একটা। ভোগবাদিতার মাত্রার যেন রেশ ধরার কেউ নেই। সে ভোগবাদিতার উৎসব করতে গিয়ে মানুষ পুরাতন কিন্তু সব সময় নতুন প্রকৃতির গলা টিপে ধরেছে। প্রকৃতির আলো, বাতাস, পানি, মাটি,  কোনটাই খুনি মানুষের হাতের রক্তের দাগ থেকে নিস্তার পায়নি। মানুষ ভেবেছে প্রকৃতি বুঝি খুব বোকা। প্রকৃতি ঠাঁই দাঁড়িয়ে দেখছে ভোগবাদী মানুষদের। হয়তো সময় নিচ্ছে যদি মানুষ ভোগবাদিতা ছেড়ে আবার জীবন নিয়ে ভাবে। প্রকৃতির উদারতা নিয়ে ভাবে। মানুষ ভাববে কিনা কে জানে। মানুষ ভাবতে ভাবতে এতটা দেরি যদি করে ফেলে হয়তো তখন প্রকৃতি আর নীরব থাকবে না। সহসাই জেগে উঠবে। সে জেগে উঠাটা যে কতটা ভয়ংকর হতে পারে তা হয়তো কানে কানে প্রকৃতি সময়কে জানিয়ে রেখেছে। মানুষকে জানতে দেয়নি। যা ভালো তা কখনো পুরাতন হয় না। তা হয়তো সময়ের পরিবর্তনে নিজের রূপান্তর ঘটায় তবে থেকে যায় সভ্যতা থেকে সভ্যতায়। আমরা নতুন সাজার অভিনয় হয়তো করি সব সময় তবে আমাদের পুরাতন মনটা যেন সব সময় নতুন থাকে। মানুষের অভিনয় মানুষকে পুরাতন করে, মানুষের মন মানুষকে পুরাতন থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখায়। স্বপ্ন তাই পুরাতন হয়না, সব কালে, সব যুগে নতুন থাকে। মানুষ হয়ে উঠুক স্বপ্নের মানুষ। জীবনের জয়গানের মানুষ। তখন পুরাতন আর নতুন মিলে যে মিতালি গড়ার নিঃস্বার্থ চুক্তি সাক্ষর করবে তাতে চিড় ধরবেনা বরং তা হয়ে উঠবে মৃত্যুঞ্জয়ী। যে মানুষটা নদী ভাঙ্গন দেখে দেখে বড় হয়ে উঠেছে। সে জানে নদী তার কি নিয়েছে। ঘরবাড়ি নদীর স্রোতের শক্তিতে ভেসে যেতে দেখেছে সে। তবে পুরাতন কান্না তার চোখ গড়িয়ে মাটিতে পড়তে দেয়নি সে কখনো। কারণ সে স্বপ্ন দেখেছে সব সময় একদিন নদী তার পুরোনো হিসাব কড়ায় গন্ডায় মিটিয়ে দিবে। পুরাতনের শক্তি এখানেই। যা জীবনকে কখনো ভাঙতে দেয় না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা