শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৯, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

জীবন যন্ত্রণার দুঃসহ যাঁতাকলে সবকিছু পুরাতন হয় না

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
জীবন যন্ত্রণার দুঃসহ যাঁতাকলে সবকিছু পুরাতন হয় না

সময়ের সাথে সাথে সবকিছু পুরাতন হয়ে যায়। কিন্তু তারপরও কিছু কিছু বিষয় থাকে যা কখনো পুরাতন হয় না। বরং তা জীবনের মহামূল্যবান সম্পদে পরিণত হয়ে উঠে। মানুষ সময়ের সাথে সাথে শরীরের অঙ্গপতঙ্গ নিয়ে বেড়ে উঠে। স্বার্থপর মানুষ জানে এই অঙ্গপতঙ্গগুলো না থাকলে তার বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে উঠবে। তাই শরীরের নানা অঙ্গপতঙ্গের বোঝা নিয়ে মানুষ ধীরে ধীরে বড় হয়ে উঠে। সময় যত গড়ায় সোনার মতো উজ্জ্বল শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপতঙ্গে পচন ধরে। লোহার মতো মরচে ধরে। সে পচন ঠেকাতে মানুষের কত লড়াই, কতটা হাড় ভাঙা নদীর মতো চেষ্টা। মানুষ সারাজীবন নদী হয়ে বহমান থাকতে চায়। তা না হলে যে মৃত্যু এসে গ্রাস করবে মানুষের আত্মাকে। তবে মৃত্যু তো ঠেকানো যায় না। মৃত্যু কেউ চায় না। তারপরও মৃত্যু আসে খুব সন্তর্পণে, খুব অদেখা অনিশ্চয়তার থিওরি নিয়ে। কারণ মৃত্যু কখনো পুরোনো হয় না।

যেমন জন্ম কখনো পুরাতন হয় না। মায়ের মুখটা কি কখনো পুরাতন হয়। বাবার সুপ্ত ভালোবাসা কি কখনো পুরাতন হয়। কোনটাই পুরাতন হয় না। তবে সন্তানরা কেমন করে যেন পর হয়ে যায়। দূরবীন দিয়ে তখন আর পুরাতনকে দেখা যায় না। ঝাপসা একটা রংধনু আকাশে বৃষ্টির পর আসে তারপর মিলিয়ে যায় সবার অগোচরে। বৃদ্ধশ্রমে মা ভাবেন পুরোনো দিনগুলির কথা। মা পাগলা ছেলে একদিন বলতো "মা তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচবো না"। সব যে মিছে, সব যে দুঃস্বপ্ন। মা তারপরও কথাটা ভেবে মুখ টিপে টিপে হাসেন। কিন্তু পুরোনো সেই দিনগুলো স্মৃতিতে থাকলেও তা আর কখনো সত্য হয়ে ধরা দেয় না। হয়তো এটাই  পৃথিবীর নিয়ম। যা মানুষ নিজের স্বার্থের জন্য নিজের মতো করে বানায়। নচিকেতার গানটা মনে পড়ে গেলো। মায়ের বয়সের ভারে দুর্বল হয়ে পড়া কানের পর্দা ফাটিয়ে সে গানটা যেন আর্তনাদ করে উঠছে এমন করেই, ‘ছেলে আমার মস্ত মানুষ, মস্ত অফিসার, মস্ত ফ্ল্যাটে যায় না দেখা এপার-ওপার। নানা রকম জিনিস আর আসবাব দামি দামি, সবচেয়ে কম দামি ছিলাম একমাত্র আমি। ছেলে আমার আমার প্রতি অগাধ সম্ভ্রম, আমার ঠিকানা তাই বৃদ্ধাশ্রম।’ রাজা বাদশাদের রংমহলটা এখন আর নেই। নর্তকীর নুপুরের শব্দের ঝলকানি আর নেই। সেসব এখন অনেক পুরাতন। বস্তাপচা গল্পের মতো মনে হবে হয়তো বা সেসব রাতের কাহিনী। রাজা ডুবেছেন রঙ্গলীলায়। সে রঙ্গলীলার পাপের শিকার হয়েছে নর্তকীরা। দোষ তো তাদের নয়। পেটের দায়ে এমন দুঃসহ জীবন তাদের বেছে নিতে হয়েছে হয়তো বা। কে রেখেছে তাদের খবর। রাজারা ইতিহাসের নায়ক হয়েছে আর নর্তকীরা ডুবে মরেছে পচা নর্দমায়। রাতের পর রাত রানী কাটিয়েছেন বিনিদ্র রাত্রি। রানী বুঝতে পারেনি রাজার কাছে কে বড়। সে নাকি নুপুরের আওয়াজ তোলা নর্তকী। রানীর কষ্টটা রাজপ্রাসাদের চার দেওয়ালের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পায়নি কখনো। 

রাজা, রানী, নর্তকীর যুগ এখন প্রাচীন। তবে পুরাতন বোতলে নতুন মদের মতো রঙ্গলীলা তো চলছেই। থেমে নেই। সামাজিক সম্পর্কগুলো শিথিল হয়ে সেখানে রঙ্গলীলার প্রকোপ বেড়েছে। ঠিক পঙ্গপালের মতো। পঙ্গপাল যেমন ফসলের পর ফসলের মাঠ উজাড় করে যায় ঠিক তেমনি সমাজের মধ্যে অসামাজিক সম্পর্ক আগাছার পর আগাছা জন্মিয়ে ছিড়ে খাচ্ছে মানুষের মানবিক মূল্যবোধের মাংসপিন্ড। সে কালো দাগটা মানুষের ভিতরের লোভী সত্তা থেকে বেরিয়ে এসে আলোকিত হোক। অবারিত হোক। আমরা আধুনিক হতে চাই, মানবিক হতে চাই। ভালো মনের মানুষ হতে চাই। বিশুদ্ধ চিন্তার  উদার দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে চাই। এগুলো সব সময় পুরাতন তারপরও সব সময় নতুন। মানুষ তো পুরাতন। শেকড়টা পুরাতন হলেও সবুজ পাতায় প্রাণবন্ত বিশাল বৃক্ষটা তো নতুন। মানুষ থেকে মানুষ, মানুষের মধ্যে মানুষ এ যাত্রা সব সময় নতুন। তারপরও আমরা মানুষে মানুষে বিভেদ গড়ি। ছোট-বড়, জাতপাতের প্রশ্ন তুলি। মনুষত্বের মাথায় আঘাত করে নিজেদের মানুষের পরিচয়টা হারিয়ে ফেলি। এসব অন্ধকার চিন্তা থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ ক্রমাগত মানুষ হয়ে উঠুক। মানুষের ভিতরে মানুষকে খেয়ে খেয়ে ক্ষয়িষ্ণু দানবকে আমরা দেখতে চাই না। সব কিছু বদলে যায়। বদলে যাবার বঞ্চনা বুকে নিয়ে একটু একটু করে কোনো একটা সময়ের অসময়ে পুরাতন হয় দৃশ্যপট। কিন্তু কিছু অমূল্য বিষয় সারাজীবন থেকে যায়। যেমন ভালোবাসা, সততা, দেশপ্রেম, উদারতা, কৃতজ্ঞতা, আনুগত্য, কল্যাণ, সার্বজনীনতা, কষ্ট, আবেগ, কান্না, যন্ত্রনা, জীবনের টানাপোড়েন, নষ্ট জীবন, বেঁচে থাকার লড়াই এমন আরও অনেক কিছু। ক্রিং ক্রিং করে বেজে উঠা টেলিফোনটা একদিন মূল্যবান ছিল। এখন মোবাইলের মোহে মানুষ ভুলে গেছে টেলিফোনের কথা। কলমের কালিতে লেখা আবেগ মথিত চিঠির কথা। একসময় কলের গানের রমরমা ছিল। হাতপাখার রমরমা ছিল। স্বামী ক্ষেত থেকে কাজ শেষে বাসায় ফিরেছে আর  বউ পরম ভালোবাসায় সূর্যের তাপে গরম হয়ে উঠা শরীরটাকে হাতপাখার বাতাসে শীতল করার লড়াইয়ে নেমেছে। এসব আর নেই, জীবনের গতিপথ যে বদলেছে। কেমন করে যেন সময়ের অলক্ষ্যে, জীবনের উত্তাপে। মানুষের হাতের ঘূর্ণাবর্তে একটার পর একটা স্থির ছবির বর্ণনা দিয়ে ভাঙা গলায় গান ধরা মানুষটাও নেই, বায়াস্কোপও নেই। প্রযুক্তির উৎকর্ষতার পায়ের নিচে চাপা পড়ে গেছে এখন এসব। 

যেমন চাপা পড়েছে প্রকৃতি। মানুষ দালানের পর দালান গড়েছে একটার পর একটা। ভোগবাদিতার মাত্রার যেন রেশ ধরার কেউ নেই। সে ভোগবাদিতার উৎসব করতে গিয়ে মানুষ পুরাতন কিন্তু সব সময় নতুন প্রকৃতির গলা টিপে ধরেছে। প্রকৃতির আলো, বাতাস, পানি, মাটি,  কোনটাই খুনি মানুষের হাতের রক্তের দাগ থেকে নিস্তার পায়নি। মানুষ ভেবেছে প্রকৃতি বুঝি খুব বোকা। প্রকৃতি ঠাঁই দাঁড়িয়ে দেখছে ভোগবাদী মানুষদের। হয়তো সময় নিচ্ছে যদি মানুষ ভোগবাদিতা ছেড়ে আবার জীবন নিয়ে ভাবে। প্রকৃতির উদারতা নিয়ে ভাবে। মানুষ ভাববে কিনা কে জানে। মানুষ ভাবতে ভাবতে এতটা দেরি যদি করে ফেলে হয়তো তখন প্রকৃতি আর নীরব থাকবে না। সহসাই জেগে উঠবে। সে জেগে উঠাটা যে কতটা ভয়ংকর হতে পারে তা হয়তো কানে কানে প্রকৃতি সময়কে জানিয়ে রেখেছে। মানুষকে জানতে দেয়নি। যা ভালো তা কখনো পুরাতন হয় না। তা হয়তো সময়ের পরিবর্তনে নিজের রূপান্তর ঘটায় তবে থেকে যায় সভ্যতা থেকে সভ্যতায়। আমরা নতুন সাজার অভিনয় হয়তো করি সব সময় তবে আমাদের পুরাতন মনটা যেন সব সময় নতুন থাকে। মানুষের অভিনয় মানুষকে পুরাতন করে, মানুষের মন মানুষকে পুরাতন থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখায়। স্বপ্ন তাই পুরাতন হয়না, সব কালে, সব যুগে নতুন থাকে। মানুষ হয়ে উঠুক স্বপ্নের মানুষ। জীবনের জয়গানের মানুষ। তখন পুরাতন আর নতুন মিলে যে মিতালি গড়ার নিঃস্বার্থ চুক্তি সাক্ষর করবে তাতে চিড় ধরবেনা বরং তা হয়ে উঠবে মৃত্যুঞ্জয়ী। যে মানুষটা নদী ভাঙ্গন দেখে দেখে বড় হয়ে উঠেছে। সে জানে নদী তার কি নিয়েছে। ঘরবাড়ি নদীর স্রোতের শক্তিতে ভেসে যেতে দেখেছে সে। তবে পুরাতন কান্না তার চোখ গড়িয়ে মাটিতে পড়তে দেয়নি সে কখনো। কারণ সে স্বপ্ন দেখেছে সব সময় একদিন নদী তার পুরোনো হিসাব কড়ায় গন্ডায় মিটিয়ে দিবে। পুরাতনের শক্তি এখানেই। যা জীবনকে কখনো ভাঙতে দেয় না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
সর্বশেষ খবর
৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি
ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস
গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২
হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা