শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৯, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

জীবন যন্ত্রণার দুঃসহ যাঁতাকলে সবকিছু পুরাতন হয় না

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
জীবন যন্ত্রণার দুঃসহ যাঁতাকলে সবকিছু পুরাতন হয় না

সময়ের সাথে সাথে সবকিছু পুরাতন হয়ে যায়। কিন্তু তারপরও কিছু কিছু বিষয় থাকে যা কখনো পুরাতন হয় না। বরং তা জীবনের মহামূল্যবান সম্পদে পরিণত হয়ে উঠে। মানুষ সময়ের সাথে সাথে শরীরের অঙ্গপতঙ্গ নিয়ে বেড়ে উঠে। স্বার্থপর মানুষ জানে এই অঙ্গপতঙ্গগুলো না থাকলে তার বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে উঠবে। তাই শরীরের নানা অঙ্গপতঙ্গের বোঝা নিয়ে মানুষ ধীরে ধীরে বড় হয়ে উঠে। সময় যত গড়ায় সোনার মতো উজ্জ্বল শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপতঙ্গে পচন ধরে। লোহার মতো মরচে ধরে। সে পচন ঠেকাতে মানুষের কত লড়াই, কতটা হাড় ভাঙা নদীর মতো চেষ্টা। মানুষ সারাজীবন নদী হয়ে বহমান থাকতে চায়। তা না হলে যে মৃত্যু এসে গ্রাস করবে মানুষের আত্মাকে। তবে মৃত্যু তো ঠেকানো যায় না। মৃত্যু কেউ চায় না। তারপরও মৃত্যু আসে খুব সন্তর্পণে, খুব অদেখা অনিশ্চয়তার থিওরি নিয়ে। কারণ মৃত্যু কখনো পুরোনো হয় না।

যেমন জন্ম কখনো পুরাতন হয় না। মায়ের মুখটা কি কখনো পুরাতন হয়। বাবার সুপ্ত ভালোবাসা কি কখনো পুরাতন হয়। কোনটাই পুরাতন হয় না। তবে সন্তানরা কেমন করে যেন পর হয়ে যায়। দূরবীন দিয়ে তখন আর পুরাতনকে দেখা যায় না। ঝাপসা একটা রংধনু আকাশে বৃষ্টির পর আসে তারপর মিলিয়ে যায় সবার অগোচরে। বৃদ্ধশ্রমে মা ভাবেন পুরোনো দিনগুলির কথা। মা পাগলা ছেলে একদিন বলতো "মা তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচবো না"। সব যে মিছে, সব যে দুঃস্বপ্ন। মা তারপরও কথাটা ভেবে মুখ টিপে টিপে হাসেন। কিন্তু পুরোনো সেই দিনগুলো স্মৃতিতে থাকলেও তা আর কখনো সত্য হয়ে ধরা দেয় না। হয়তো এটাই  পৃথিবীর নিয়ম। যা মানুষ নিজের স্বার্থের জন্য নিজের মতো করে বানায়। নচিকেতার গানটা মনে পড়ে গেলো। মায়ের বয়সের ভারে দুর্বল হয়ে পড়া কানের পর্দা ফাটিয়ে সে গানটা যেন আর্তনাদ করে উঠছে এমন করেই, ‘ছেলে আমার মস্ত মানুষ, মস্ত অফিসার, মস্ত ফ্ল্যাটে যায় না দেখা এপার-ওপার। নানা রকম জিনিস আর আসবাব দামি দামি, সবচেয়ে কম দামি ছিলাম একমাত্র আমি। ছেলে আমার আমার প্রতি অগাধ সম্ভ্রম, আমার ঠিকানা তাই বৃদ্ধাশ্রম।’ রাজা বাদশাদের রংমহলটা এখন আর নেই। নর্তকীর নুপুরের শব্দের ঝলকানি আর নেই। সেসব এখন অনেক পুরাতন। বস্তাপচা গল্পের মতো মনে হবে হয়তো বা সেসব রাতের কাহিনী। রাজা ডুবেছেন রঙ্গলীলায়। সে রঙ্গলীলার পাপের শিকার হয়েছে নর্তকীরা। দোষ তো তাদের নয়। পেটের দায়ে এমন দুঃসহ জীবন তাদের বেছে নিতে হয়েছে হয়তো বা। কে রেখেছে তাদের খবর। রাজারা ইতিহাসের নায়ক হয়েছে আর নর্তকীরা ডুবে মরেছে পচা নর্দমায়। রাতের পর রাত রানী কাটিয়েছেন বিনিদ্র রাত্রি। রানী বুঝতে পারেনি রাজার কাছে কে বড়। সে নাকি নুপুরের আওয়াজ তোলা নর্তকী। রানীর কষ্টটা রাজপ্রাসাদের চার দেওয়ালের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পায়নি কখনো। 

রাজা, রানী, নর্তকীর যুগ এখন প্রাচীন। তবে পুরাতন বোতলে নতুন মদের মতো রঙ্গলীলা তো চলছেই। থেমে নেই। সামাজিক সম্পর্কগুলো শিথিল হয়ে সেখানে রঙ্গলীলার প্রকোপ বেড়েছে। ঠিক পঙ্গপালের মতো। পঙ্গপাল যেমন ফসলের পর ফসলের মাঠ উজাড় করে যায় ঠিক তেমনি সমাজের মধ্যে অসামাজিক সম্পর্ক আগাছার পর আগাছা জন্মিয়ে ছিড়ে খাচ্ছে মানুষের মানবিক মূল্যবোধের মাংসপিন্ড। সে কালো দাগটা মানুষের ভিতরের লোভী সত্তা থেকে বেরিয়ে এসে আলোকিত হোক। অবারিত হোক। আমরা আধুনিক হতে চাই, মানবিক হতে চাই। ভালো মনের মানুষ হতে চাই। বিশুদ্ধ চিন্তার  উদার দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে চাই। এগুলো সব সময় পুরাতন তারপরও সব সময় নতুন। মানুষ তো পুরাতন। শেকড়টা পুরাতন হলেও সবুজ পাতায় প্রাণবন্ত বিশাল বৃক্ষটা তো নতুন। মানুষ থেকে মানুষ, মানুষের মধ্যে মানুষ এ যাত্রা সব সময় নতুন। তারপরও আমরা মানুষে মানুষে বিভেদ গড়ি। ছোট-বড়, জাতপাতের প্রশ্ন তুলি। মনুষত্বের মাথায় আঘাত করে নিজেদের মানুষের পরিচয়টা হারিয়ে ফেলি। এসব অন্ধকার চিন্তা থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ ক্রমাগত মানুষ হয়ে উঠুক। মানুষের ভিতরে মানুষকে খেয়ে খেয়ে ক্ষয়িষ্ণু দানবকে আমরা দেখতে চাই না। সব কিছু বদলে যায়। বদলে যাবার বঞ্চনা বুকে নিয়ে একটু একটু করে কোনো একটা সময়ের অসময়ে পুরাতন হয় দৃশ্যপট। কিন্তু কিছু অমূল্য বিষয় সারাজীবন থেকে যায়। যেমন ভালোবাসা, সততা, দেশপ্রেম, উদারতা, কৃতজ্ঞতা, আনুগত্য, কল্যাণ, সার্বজনীনতা, কষ্ট, আবেগ, কান্না, যন্ত্রনা, জীবনের টানাপোড়েন, নষ্ট জীবন, বেঁচে থাকার লড়াই এমন আরও অনেক কিছু। ক্রিং ক্রিং করে বেজে উঠা টেলিফোনটা একদিন মূল্যবান ছিল। এখন মোবাইলের মোহে মানুষ ভুলে গেছে টেলিফোনের কথা। কলমের কালিতে লেখা আবেগ মথিত চিঠির কথা। একসময় কলের গানের রমরমা ছিল। হাতপাখার রমরমা ছিল। স্বামী ক্ষেত থেকে কাজ শেষে বাসায় ফিরেছে আর  বউ পরম ভালোবাসায় সূর্যের তাপে গরম হয়ে উঠা শরীরটাকে হাতপাখার বাতাসে শীতল করার লড়াইয়ে নেমেছে। এসব আর নেই, জীবনের গতিপথ যে বদলেছে। কেমন করে যেন সময়ের অলক্ষ্যে, জীবনের উত্তাপে। মানুষের হাতের ঘূর্ণাবর্তে একটার পর একটা স্থির ছবির বর্ণনা দিয়ে ভাঙা গলায় গান ধরা মানুষটাও নেই, বায়াস্কোপও নেই। প্রযুক্তির উৎকর্ষতার পায়ের নিচে চাপা পড়ে গেছে এখন এসব। 

যেমন চাপা পড়েছে প্রকৃতি। মানুষ দালানের পর দালান গড়েছে একটার পর একটা। ভোগবাদিতার মাত্রার যেন রেশ ধরার কেউ নেই। সে ভোগবাদিতার উৎসব করতে গিয়ে মানুষ পুরাতন কিন্তু সব সময় নতুন প্রকৃতির গলা টিপে ধরেছে। প্রকৃতির আলো, বাতাস, পানি, মাটি,  কোনটাই খুনি মানুষের হাতের রক্তের দাগ থেকে নিস্তার পায়নি। মানুষ ভেবেছে প্রকৃতি বুঝি খুব বোকা। প্রকৃতি ঠাঁই দাঁড়িয়ে দেখছে ভোগবাদী মানুষদের। হয়তো সময় নিচ্ছে যদি মানুষ ভোগবাদিতা ছেড়ে আবার জীবন নিয়ে ভাবে। প্রকৃতির উদারতা নিয়ে ভাবে। মানুষ ভাববে কিনা কে জানে। মানুষ ভাবতে ভাবতে এতটা দেরি যদি করে ফেলে হয়তো তখন প্রকৃতি আর নীরব থাকবে না। সহসাই জেগে উঠবে। সে জেগে উঠাটা যে কতটা ভয়ংকর হতে পারে তা হয়তো কানে কানে প্রকৃতি সময়কে জানিয়ে রেখেছে। মানুষকে জানতে দেয়নি। যা ভালো তা কখনো পুরাতন হয় না। তা হয়তো সময়ের পরিবর্তনে নিজের রূপান্তর ঘটায় তবে থেকে যায় সভ্যতা থেকে সভ্যতায়। আমরা নতুন সাজার অভিনয় হয়তো করি সব সময় তবে আমাদের পুরাতন মনটা যেন সব সময় নতুন থাকে। মানুষের অভিনয় মানুষকে পুরাতন করে, মানুষের মন মানুষকে পুরাতন থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখায়। স্বপ্ন তাই পুরাতন হয়না, সব কালে, সব যুগে নতুন থাকে। মানুষ হয়ে উঠুক স্বপ্নের মানুষ। জীবনের জয়গানের মানুষ। তখন পুরাতন আর নতুন মিলে যে মিতালি গড়ার নিঃস্বার্থ চুক্তি সাক্ষর করবে তাতে চিড় ধরবেনা বরং তা হয়ে উঠবে মৃত্যুঞ্জয়ী। যে মানুষটা নদী ভাঙ্গন দেখে দেখে বড় হয়ে উঠেছে। সে জানে নদী তার কি নিয়েছে। ঘরবাড়ি নদীর স্রোতের শক্তিতে ভেসে যেতে দেখেছে সে। তবে পুরাতন কান্না তার চোখ গড়িয়ে মাটিতে পড়তে দেয়নি সে কখনো। কারণ সে স্বপ্ন দেখেছে সব সময় একদিন নদী তার পুরোনো হিসাব কড়ায় গন্ডায় মিটিয়ে দিবে। পুরাতনের শক্তি এখানেই। যা জীবনকে কখনো ভাঙতে দেয় না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৩৩ মিনিট আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন